শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৫ আগস্ট, ২০২১

চলচ্চিত্রের সুদিন ফিরবে কি

আলাউদ্দীন মাজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
চলচ্চিত্রের সুদিন ফিরবে কি

আমাদের যৌথ প্রযোজনায় ছবি নির্মাণের পথেই হাঁটতে হবে। তাহলে একদিকে যেমন বিগ বাজেটের কারণে ছবিটি হবে মানসম্মত তেমনি দেশ-বিদেশে প্রদর্শনের সুবিধার কারণে প্রদর্শনের বড় বাজার তৈরি হওয়ায় চলচ্চিত্রের সুদিন ফিরবে।

চলচ্চিত্রের সুদিন ফিরবে কি? এই প্রশ্ন এখন চলচ্চিত্রকার ও দর্শকদের। দীর্ঘদিন ধরে পর্যাপ্ত পরিমাণে মানসম্মত ছবি নির্মাণ হচ্ছে না। ফলে দর্শক সিনেমা হলে যাচ্ছে না। এতে লোকসান গুনে সিনেমা হল অনবরত বন্ধ হয়ে শূন্যের কোঠায় চলে যাচ্ছে। মানে দেশে ছবির বাজার সংকুচিত হয়ে পড়েছে। চলচ্চিত্র প্রযোজক কামাল কিবরিয়া লিপু বলেন, যেখানে দেশে ছবি চালানোর মতো সিনেমা হলের সংখ্যা ৬০টির বেশি নয়, সেখানে সর্বোচ্চ ৫০ লাখ টাকা ব্যয়েও যদি একটি ছবি নির্মাণ করা হয় তাহলেও এই অর্থ কখনো ফেরত আনা সম্ভব নয়। যদিও এই স্বল্প অর্থ দিয়ে একটি মানসম্মত ছবি নির্মাণ কোনোভাবেই সম্ভব নয়। বর্তমান সময়ে বিশ্ব প্রতিযোগিতার বাজারে একটি দর্শকগ্রহণযোগ্য ছবি নির্মাণ করতে গেলে আমাদের মতো দেশে কমপক্ষে কয়েক কোটি টাকা দরকার। পার্শ্ববর্তী কলকাতায়ও এখন শত কোটি টাকা খরচ করে একটি ছবি নির্মিত হয়। আর সেখানে যদি আমরা নামমাত্র খরচে ছবি নির্মাণ করি তাহলে তার না থাকবে মান না দেখবে দর্শক। তাই ছবি যদি দর্শক গ্রহণযোগ্য করতে হয় এবং নির্মাতা যদি মুনাফা ঘরে তুলতে চান তাহলে অবশ্যই যথার্থ বাজেট রাখতে হবে। কিন্তু এক্ষেত্রে সমস্যা হলো যেহেতু দেশে সিনেমা হলের সংখ্যা উদ্বেগজনক হারে কমে গেছে, সেহেতু মূল টাকা ফেরত আনা বা লোকসানের ভয়ে একজন নির্মাতা কখনই ছবি প্রযোজনায় বিপুল অর্থ ব্যয় করতে আসবেন না। তাহলে দেশীয় চলচ্চিত্রকে দাঁড় করানোর বিকল্প পথ কি? এর উত্তর একটাই, আর তা হলো আমাদের যৌথ প্রযোজনায় ছবি নির্মাণের পথেই হাঁটতে হবে। তাহলে একদিকে যেমন বিগ বাজেটের কারণে ছবিটি হবে মানসম্মত তেমনি দেশ- বিদেশে প্রদর্শনের সুবিধার কারণে প্রদর্শনের বড় বাজার তৈরি হওয়ায় শুধু মূলধন নয়, মুনাফাও অর্জন সম্ভব হবে। দর্শক যে মানসম্মত ছবি পেলে সিনেমা হলে ফেরে তার প্রমাণ ইতিপূর্বে বরাবরই পেয়ে এসেছি। যেমন সাম্প্রতিক কয়েক বছরে যৌথ প্রযোজনায় নির্মিত ‘আমি শুধু চেয়েছি তোমায়’, ‘শিকারি’, ‘নবাব’, ‘বাদশা’ ‘রোমিও ভার্সেস জুলিয়েট’, ‘ব্ল্যাক’, ‘চালবাজ’, ‘ভাইজান এলোরে’ ছবিগুলো যেমন দেশ-বিদেশে চালানো সম্ভব হয়েছে, ঠিক তেমনি ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছে এবং নির্মাতারা লাভবান হয়েছেন। এ ছাড়া যদি স্থানীয় মানসম্মত ছবির কথা বলা হয় তাহলে ‘ছুঁয়ে দিলে মন’, ‘মনপুরা’, ‘মোস্ট ওয়েলকাম’, ‘নিঃস্বার্থ ভালোবাসা’, ‘আয়নাবাজি’, ‘ঢাকা অ্যাটাক’, ‘পূর্ণদৈর্ঘ্য প্রেম কাহিনী’, ‘পোড়ামন’, ‘পোড়ামন টু’সহ বেশ কটি ছবির নাম উল্লেখ করা যায়। এই ছবিগুলোও দর্শকমন কাড়ার পাশাপাশি নির্মাতার ঘরে মুনাফা এনে দিয়েছে। সিনেমা হল মালিকরাও লাভবান হয়েছেন। বর্তমানে যেহেতু লোকসানের ভয়ে প্রযোজকরা স্থানীয়ভাবে বিগ বাজেটের নির্মাণে এগিয়ে আসছেন না, সেহেতু চলচ্চিত্রের সুদিন ফেরাতে যৌথ প্রযোজনার ছবি নির্মাণ ছাড়া আর কোনো পথ খোলা নেই। মানে একমাত্র যৌথ প্রযোজনাই পারে চলচ্চিত্রের সুদিন ফেরাতে। এতে একাধারে পরিচালক, প্রযোজক, শিল্পী, কলাকুশলী, প্রদর্শক, দর্শক সবার মুখেই হাসি ফুটবে। তবে যৌথ প্রযোজনার ছবি নির্মাণের ক্ষেত্রে সরকারের একরোখা সিদ্ধান্তের কারণে গত কয়েক বছর ধরে চাইলেই এই আয়োজনের ছবি নির্মাণ করা আর সম্ভব হয়ে ওঠছে না। ২০১৭ সালে সরকার প্রণিত যৌথ প্রযোজনার নীতিমালায় একটি মাত্র শর্ত এই উদ্যোগকে স্থবির করে দিয়েছে। শর্তটি প্রত্যাহারের জন্য অনেক আবেদন- নিবেদন করেও কোনো লাভ হয়নি। চলচ্চিত্র প্রযোজকরা আক্ষেপ করে বলছেন, ‘বিগত কয়েক বছর ধরে চিৎকার আর আবেদন করে যাচ্ছি, শুধু যৌথ নীতিমালার নতুন শর্ত বাতিল বা শিথিল নয়, চলচ্চিত্রের উন্নয়নে তথ্য মন্ত্রণালয়ের আশ্বাস ছাড়া আর কিছুই পাচ্ছি না। আশ্বাসে বিশ্বাস করে চলতে গিয়ে স্বপ্নপূরণ তো হচ্ছেই না উপরন্তু চলচ্চিত্রশিল্প দিনের পর দিন ধ্বংসই হয়ে যাচ্ছে।’ চলচ্চিত্র নির্মাণে যৌথ প্রযোজনার নীতিমালার একটি মাত্র শর্তের কারণে আটকে গেছে যৌথ আয়োজনের ছবি নির্মাণ। সরকার যখন ২০১৭ সালে যৌথ প্রযোজনার নীতিমালা সংশোধন করে এতে নতুন একটি শর্ত যুক্ত করে দেয়, তখনই বাধে বিপত্তি। এই শর্তের ঙ এর ০২ ধারায় বলা হয়েছে, ‘সাধারণভাবে যৌথ চলচ্চিত্র প্রযোজনার ক্ষেত্রে প্রধান চরিত্রের অভিনয়শিল্পী এবং মুখ্য কারিগরি কর্মীসহ শিল্পী ও কলাকুশলী, লোকেশন সমানুপাতিক হারে নিয়োগের বিষয়টি শতভাগ নিশ্চিত করতে হবে।’ প্রযোজক সমিতির কর্মকর্তা কামাল কিবরিয়া লিপু বলছেন, এই শর্ত অনুযায়ী কাজ করা এখনো সম্ভব নয়। কারণ আমাদের দেশে ডিজিটাল পদ্ধতিতে ছবি নির্মাণ শুরু হয়েছে বেশি দিন হয়নি। তাই আমাদের কলাকুশলীরা ডিজিটালাইজের ক্ষেত্রে টেকনিক্যাল দিকের কাজে এখনো শতভাগ দক্ষতা অর্জন করে ওঠতে পারেননি। এ অবস্থায় নতুন শর্ত অনুযায়ী যখন ভারত বা অন্য দেশের সঙ্গে যৌথ প্রযোজনায় কাজ করতে যাই তখন আমাদের কলাকুশলীরা অদক্ষ বলে তাঁদের মেনে নেয় না। আমার কথা হলো আগে আমাদের কলাকুশলীদের ট্রেনিং দিয়ে দক্ষ করে গড়ে তোলার সময় দিতে হবে। তারপর নতুন শর্তে কাজ করতে আর কোনো সমস্যা থাকবে না। কামাল কিবরিয়া লিপু বলেন, সরকার ও চলচ্চিত্রের সবাইকে অনুরোধ জানিয়ে বলব, দেশীয় চলচ্চিত্রের উন্নয়নের স্বার্থে আবার যাতে যৌথ প্রযোজনার ছবি নির্মাণ বজায় রাখা যায় সে জন্য সবাইকে উদার নীতি গ্রহণ করতে হবে। এক্ষেত্রে কোনো বাধা বা কোটা রাখা যাবে না। তিনি বলেন, দীর্ঘদিন ধরে চলচ্চিত্রশিল্পের যে অচলাবস্থা চলছে তাতে করে বিগ বাজেট ও অ্যারেঞ্জমেন্টের ছবি আমাদের একার পক্ষে নির্মাণ সম্ভব নয়। আর মানসম্মত ছবি না পেলে কখনই সিনেমা হলে দর্শক ফেরানো যাবে না। যৌথ আয়োজনের ছবি নির্মাণ হলে উন্নত বাজেট ও অ্যারেঞ্জমেন্টের কারণে তা সহজেই দর্শকনজর কাড়তে পারবে। প্রযোজক সমিতির আরেক কর্মকর্তা ও চলচ্চিত্র প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান জাজ মাল্টিমিডিয়ার সিইও আলীমউল্লাহ খোকন উদ্বেগ জানিয়ে বলেন, পৃথিবীর কোথাও যৌথ প্রযোজনার নীতিমালায় এমন ধরাবাঁধা নিয়ম নেই। ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া বা কানাডার কথাই যদি বলি তাহলে বলতে হয় তারা ঐকমত্যের ভিত্তিতে মানে দুই দেশের নির্মাতারা আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে শিল্পী-কলাকুশলী নির্ধারণ করে নেন। ওইসব দেশের সরকারের ক্ষেত্রে এসব মূল বিষয় নয়, তাদের কাছে বিনিয়োগটাই মুখ্য। অথচ আমাদের দেশে ২০১২ সালের নীতিমালায়ও অন্য দেশের সঙ্গে সমঝোতার মাধ্যমে আমরা ভালোভাবে কাজ করে আসছিলাম। ২০১৭ সালের নীতিমালায় এমন বাধ্যতামূলক শর্ত আরোপের ফলে জাজ মাল্টিমিডিয়া কলকাতার সঙ্গে এই নীতিমালা প্রণয়নের আগে কাজ শুরু করা ‘নূরজাহান’, ‘বেপরোয়া’, ‘ককপিট’ ছবি তিনটি মুক্তি দিতে বাধার মুখে পড়ে এবং পরে এগুলো ভারতীয় ছবি হিসেবে আমদানি করতে বাধ্য হয়। এই ক্ষতিকর শর্ত বাতিল না হলে সরকার চলচ্চিত্রের উন্নয়নে যতই অনুদান আর প্রণোদনা দিক না কেন তাতে কোনো সুফল আসবে না। ২০১৭ সালের ডিসেম্বর মাসে যৌথ প্রযোজনার এই নতুন নীতিমালা প্রণয়নের পর একটিমাত্র শর্তের কারণে আটকে গেছে যৌথ প্রযোজনার ছবি নির্মাণ। ২০১৮ সালে ‘বালিঘর, ‘প্রেম আমার টু’ ও ‘সুলতান : দ্য সেভিয়ার’ নামে যৌথ প্রযোজনার তিনটি ছবির চিত্রনাট্য অনুমোদন পায়। পরে ‘প্রেম আমার টু’ ও ‘সুলতান : দ্য সেভিয়ার’ ছবি দুটি নতুন নীতিমালায় নির্মাণে ব্যর্থ হয়ে শেষ পর্যন্ত কলকাতার একক ছবি হিসেবে তৈরি হয়। আর ‘বালিঘর’-এর কাজ বাতিল হয়। ছবিটির পরিচালক অরিন্দম শীল সে সময় জানিয়েছিলেন, নতুন নীতিমালার জটিল প্রক্রিয়ার কারণে ‘বালিঘর’ নির্মাণ সম্ভব হচ্ছে না। প্রযোজকদের অনেকে মনে করেন, ‘শুটিং চলাকালে গল্পের প্রয়োজনে লোকেশন থেকে শুরু করে অনেক কিছুই পরিবর্তন করতে হতে পারে। ফলে এরকম কঠোর নিয়ম মেনে সৃজনশীল কাজ করা প্রায় অসম্ভব।’ প্রযোজক সমিতির সাবেক সভাপতি খোরশেদ আলম খসরু বলেন, ‘আমরা এক মিটিংয়ে তথ্যমন্ত্রীকে বিষয়টি নতুন করে বিবেচনার অনুরোধ জানিয়েছিলাম। তিনি কথা দিয়েছিলেন একটি কমিটি গঠন করে যাচাইবাছাই করে বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করবেন। কিন্তু আজ পর্যন্ত কোনো কিছুই হয়নি।’ খসরু জানান, সংশোধিত এই নীতিমালা মেনে দুই দেশের কোনো প্রযোজকই কাজ করতে আগ্রহী নন। যাঁরা একসময় নীতিমালায় পরিবর্তন চেয়েছিলেন, তাঁরাই এখন বলছেন, সংশোধনের পর নীতিমালা কঠিন হয়ে গেছে। অথচ কয়েক বছর আগে শুধু নয়, বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকেই যৌথ প্রযোজনার ছবি নির্মাণের কারণে বেশ চাঙা হয়ে উঠেছিল চলচ্চিত্রাঙ্গন। নীতিমালা নমনীয় হলে আবারও যৌথ প্রযোজনায় ছবি নির্মাণ বাড়বে। দেশীয় চলচ্চিত্রের প্রাণ ফিরে পাবে। ফিরে আসবে আমাদের চলচ্চিত্রের সোনালি দিন।

সিনেমা হল বন্ধ হয়ে বাজার সংকুচিত হওয়ায় দেশে নির্মিত চলচ্চিত্রের আয় অনেকটাই কমেছে উল্লেখ করে চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এফডিসির কারিগরি মান উন্নত হলেও সে অর্থে মান্ধাতা আমলেই রয়ে গেছে হলগুলো। শীর্ষ নায়ক ও প্রযোজক শাকিব খান বলেন, ‘দেশে এখন নামমাত্র সিনেমা হল আছে। পর্যাপ্ত ছবি নেই, বিদেশি ছবি আমদানিতে নানা জটিলতা সবই ঠিক। অন্যদিকে একজন প্রযোজক সিনেমা হল থেকে যথাযথ শেয়ার মানি পান না। সিনেমা হলের মেশিন ভাড়া থেকে শুরু করে থার্ড পার্টি মানে ব্রোকারদের টাকাসহ সব খরচ প্রযোজককে বহন করতে হয়। ছবি সুপারহিট হলেও প্রদর্শকের কাছ থেকে প্রযোজক যথার্থ অর্থ পান না। এখন যদি সরকার ঋণ দেয় তাহলে নিশ্চয় সবকিছু ঠিক হবে বলে আশা করছি।’ অভিনেতা ও শিল্পী সমিতির সভাপতি মিশা সওদাগর গণমাধ্যমকে বলেন, এখন প্রচুর সিনেমা নির্মাণ করতে হবে। প্রদর্শকরা ছবি না পেলে লোকসান গুনে সিনেমা হল টিকিয়ে রাখতে যাবে কেন? সিনেমা হল তো কোনো দাতব্য প্রতিষ্ঠান নয়। অন্যদিকে ছবি নির্মাণ করে প্রযোজক যদি মূলধনই সিনেমা হল থেকে তুলে আনতে না পারেন তাহলে তিনি ছবি নির্মাণ করবেন কেন? প্রযোজক হচ্ছেন নির্মাণ সহযোগী আর প্রদর্শক হলেন প্রচারমাধ্যম। একে অপরের পরিপূরক।’ একসময় এ দেশের চলচ্চিত্রের জোয়ার ছিল। নায়ক-নায়িকারা চলচ্চিত্রপ্রেমীদের কাছে জনপ্রিয়তার তুঙ্গে ছিলেন।  এখন সেরকম কোনো নায়ক-নায়িকা বা পার্শ্বঅভিনেতার দেখা পাওয়া যায় না। নতুন কোনো মুখও উঠে আসছে না। দু’একজনের ওপর নির্ভর করে বাংলা সিনেমা ধুঁকছে। সিনেমার কাহিনি বা অভিনয়ে বৈচিত্র্য নেই। ফলে একঘেয়ে চলচ্চিত্র থেকে মানুষ আজ দূরে সরে গেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশে আসছেন হানিয়া
বাংলাদেশে আসছেন হানিয়া
চলে গেলেন নায়িকা বনশ্রী
চলে গেলেন নায়িকা বনশ্রী
আফজাল হোসেনের যাপিত জীবন
আফজাল হোসেনের যাপিত জীবন
কেউ গায়ের গন্ধ টের পায়নি
কেউ গায়ের গন্ধ টের পায়নি
শিল্পী থেকে সফল নির্মাতা
শিল্পী থেকে সফল নির্মাতা
‘দ্য স্টুডিও’র বাজিমাত
‘দ্য স্টুডিও’র বাজিমাত
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
মঞ্চ থেকে বড়পর্দায়
মঞ্চ থেকে বড়পর্দায়
ইডির সদর দপ্তরে মিমি
ইডির সদর দপ্তরে মিমি
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
চারুনীড়মের তিন নাটক
চারুনীড়মের তিন নাটক
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন
সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক
অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা
কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন
জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট
কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস
চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি
নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা
শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ
নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন
ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার
ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫

৭ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি
বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ
লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস
কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

১৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

২০ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ
সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম

মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম

ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক
ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক

দেশগ্রাম