শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৫ আগস্ট, ২০২১

চলচ্চিত্রের সুদিন ফিরবে কি

আলাউদ্দীন মাজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
চলচ্চিত্রের সুদিন ফিরবে কি

আমাদের যৌথ প্রযোজনায় ছবি নির্মাণের পথেই হাঁটতে হবে। তাহলে একদিকে যেমন বিগ বাজেটের কারণে ছবিটি হবে মানসম্মত তেমনি দেশ-বিদেশে প্রদর্শনের সুবিধার কারণে প্রদর্শনের বড় বাজার তৈরি হওয়ায় চলচ্চিত্রের সুদিন ফিরবে।

চলচ্চিত্রের সুদিন ফিরবে কি? এই প্রশ্ন এখন চলচ্চিত্রকার ও দর্শকদের। দীর্ঘদিন ধরে পর্যাপ্ত পরিমাণে মানসম্মত ছবি নির্মাণ হচ্ছে না। ফলে দর্শক সিনেমা হলে যাচ্ছে না। এতে লোকসান গুনে সিনেমা হল অনবরত বন্ধ হয়ে শূন্যের কোঠায় চলে যাচ্ছে। মানে দেশে ছবির বাজার সংকুচিত হয়ে পড়েছে। চলচ্চিত্র প্রযোজক কামাল কিবরিয়া লিপু বলেন, যেখানে দেশে ছবি চালানোর মতো সিনেমা হলের সংখ্যা ৬০টির বেশি নয়, সেখানে সর্বোচ্চ ৫০ লাখ টাকা ব্যয়েও যদি একটি ছবি নির্মাণ করা হয় তাহলেও এই অর্থ কখনো ফেরত আনা সম্ভব নয়। যদিও এই স্বল্প অর্থ দিয়ে একটি মানসম্মত ছবি নির্মাণ কোনোভাবেই সম্ভব নয়। বর্তমান সময়ে বিশ্ব প্রতিযোগিতার বাজারে একটি দর্শকগ্রহণযোগ্য ছবি নির্মাণ করতে গেলে আমাদের মতো দেশে কমপক্ষে কয়েক কোটি টাকা দরকার। পার্শ্ববর্তী কলকাতায়ও এখন শত কোটি টাকা খরচ করে একটি ছবি নির্মিত হয়। আর সেখানে যদি আমরা নামমাত্র খরচে ছবি নির্মাণ করি তাহলে তার না থাকবে মান না দেখবে দর্শক। তাই ছবি যদি দর্শক গ্রহণযোগ্য করতে হয় এবং নির্মাতা যদি মুনাফা ঘরে তুলতে চান তাহলে অবশ্যই যথার্থ বাজেট রাখতে হবে। কিন্তু এক্ষেত্রে সমস্যা হলো যেহেতু দেশে সিনেমা হলের সংখ্যা উদ্বেগজনক হারে কমে গেছে, সেহেতু মূল টাকা ফেরত আনা বা লোকসানের ভয়ে একজন নির্মাতা কখনই ছবি প্রযোজনায় বিপুল অর্থ ব্যয় করতে আসবেন না। তাহলে দেশীয় চলচ্চিত্রকে দাঁড় করানোর বিকল্প পথ কি? এর উত্তর একটাই, আর তা হলো আমাদের যৌথ প্রযোজনায় ছবি নির্মাণের পথেই হাঁটতে হবে। তাহলে একদিকে যেমন বিগ বাজেটের কারণে ছবিটি হবে মানসম্মত তেমনি দেশ- বিদেশে প্রদর্শনের সুবিধার কারণে প্রদর্শনের বড় বাজার তৈরি হওয়ায় শুধু মূলধন নয়, মুনাফাও অর্জন সম্ভব হবে। দর্শক যে মানসম্মত ছবি পেলে সিনেমা হলে ফেরে তার প্রমাণ ইতিপূর্বে বরাবরই পেয়ে এসেছি। যেমন সাম্প্রতিক কয়েক বছরে যৌথ প্রযোজনায় নির্মিত ‘আমি শুধু চেয়েছি তোমায়’, ‘শিকারি’, ‘নবাব’, ‘বাদশা’ ‘রোমিও ভার্সেস জুলিয়েট’, ‘ব্ল্যাক’, ‘চালবাজ’, ‘ভাইজান এলোরে’ ছবিগুলো যেমন দেশ-বিদেশে চালানো সম্ভব হয়েছে, ঠিক তেমনি ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছে এবং নির্মাতারা লাভবান হয়েছেন। এ ছাড়া যদি স্থানীয় মানসম্মত ছবির কথা বলা হয় তাহলে ‘ছুঁয়ে দিলে মন’, ‘মনপুরা’, ‘মোস্ট ওয়েলকাম’, ‘নিঃস্বার্থ ভালোবাসা’, ‘আয়নাবাজি’, ‘ঢাকা অ্যাটাক’, ‘পূর্ণদৈর্ঘ্য প্রেম কাহিনী’, ‘পোড়ামন’, ‘পোড়ামন টু’সহ বেশ কটি ছবির নাম উল্লেখ করা যায়। এই ছবিগুলোও দর্শকমন কাড়ার পাশাপাশি নির্মাতার ঘরে মুনাফা এনে দিয়েছে। সিনেমা হল মালিকরাও লাভবান হয়েছেন। বর্তমানে যেহেতু লোকসানের ভয়ে প্রযোজকরা স্থানীয়ভাবে বিগ বাজেটের নির্মাণে এগিয়ে আসছেন না, সেহেতু চলচ্চিত্রের সুদিন ফেরাতে যৌথ প্রযোজনার ছবি নির্মাণ ছাড়া আর কোনো পথ খোলা নেই। মানে একমাত্র যৌথ প্রযোজনাই পারে চলচ্চিত্রের সুদিন ফেরাতে। এতে একাধারে পরিচালক, প্রযোজক, শিল্পী, কলাকুশলী, প্রদর্শক, দর্শক সবার মুখেই হাসি ফুটবে। তবে যৌথ প্রযোজনার ছবি নির্মাণের ক্ষেত্রে সরকারের একরোখা সিদ্ধান্তের কারণে গত কয়েক বছর ধরে চাইলেই এই আয়োজনের ছবি নির্মাণ করা আর সম্ভব হয়ে ওঠছে না। ২০১৭ সালে সরকার প্রণিত যৌথ প্রযোজনার নীতিমালায় একটি মাত্র শর্ত এই উদ্যোগকে স্থবির করে দিয়েছে। শর্তটি প্রত্যাহারের জন্য অনেক আবেদন- নিবেদন করেও কোনো লাভ হয়নি। চলচ্চিত্র প্রযোজকরা আক্ষেপ করে বলছেন, ‘বিগত কয়েক বছর ধরে চিৎকার আর আবেদন করে যাচ্ছি, শুধু যৌথ নীতিমালার নতুন শর্ত বাতিল বা শিথিল নয়, চলচ্চিত্রের উন্নয়নে তথ্য মন্ত্রণালয়ের আশ্বাস ছাড়া আর কিছুই পাচ্ছি না। আশ্বাসে বিশ্বাস করে চলতে গিয়ে স্বপ্নপূরণ তো হচ্ছেই না উপরন্তু চলচ্চিত্রশিল্প দিনের পর দিন ধ্বংসই হয়ে যাচ্ছে।’ চলচ্চিত্র নির্মাণে যৌথ প্রযোজনার নীতিমালার একটি মাত্র শর্তের কারণে আটকে গেছে যৌথ আয়োজনের ছবি নির্মাণ। সরকার যখন ২০১৭ সালে যৌথ প্রযোজনার নীতিমালা সংশোধন করে এতে নতুন একটি শর্ত যুক্ত করে দেয়, তখনই বাধে বিপত্তি। এই শর্তের ঙ এর ০২ ধারায় বলা হয়েছে, ‘সাধারণভাবে যৌথ চলচ্চিত্র প্রযোজনার ক্ষেত্রে প্রধান চরিত্রের অভিনয়শিল্পী এবং মুখ্য কারিগরি কর্মীসহ শিল্পী ও কলাকুশলী, লোকেশন সমানুপাতিক হারে নিয়োগের বিষয়টি শতভাগ নিশ্চিত করতে হবে।’ প্রযোজক সমিতির কর্মকর্তা কামাল কিবরিয়া লিপু বলছেন, এই শর্ত অনুযায়ী কাজ করা এখনো সম্ভব নয়। কারণ আমাদের দেশে ডিজিটাল পদ্ধতিতে ছবি নির্মাণ শুরু হয়েছে বেশি দিন হয়নি। তাই আমাদের কলাকুশলীরা ডিজিটালাইজের ক্ষেত্রে টেকনিক্যাল দিকের কাজে এখনো শতভাগ দক্ষতা অর্জন করে ওঠতে পারেননি। এ অবস্থায় নতুন শর্ত অনুযায়ী যখন ভারত বা অন্য দেশের সঙ্গে যৌথ প্রযোজনায় কাজ করতে যাই তখন আমাদের কলাকুশলীরা অদক্ষ বলে তাঁদের মেনে নেয় না। আমার কথা হলো আগে আমাদের কলাকুশলীদের ট্রেনিং দিয়ে দক্ষ করে গড়ে তোলার সময় দিতে হবে। তারপর নতুন শর্তে কাজ করতে আর কোনো সমস্যা থাকবে না। কামাল কিবরিয়া লিপু বলেন, সরকার ও চলচ্চিত্রের সবাইকে অনুরোধ জানিয়ে বলব, দেশীয় চলচ্চিত্রের উন্নয়নের স্বার্থে আবার যাতে যৌথ প্রযোজনার ছবি নির্মাণ বজায় রাখা যায় সে জন্য সবাইকে উদার নীতি গ্রহণ করতে হবে। এক্ষেত্রে কোনো বাধা বা কোটা রাখা যাবে না। তিনি বলেন, দীর্ঘদিন ধরে চলচ্চিত্রশিল্পের যে অচলাবস্থা চলছে তাতে করে বিগ বাজেট ও অ্যারেঞ্জমেন্টের ছবি আমাদের একার পক্ষে নির্মাণ সম্ভব নয়। আর মানসম্মত ছবি না পেলে কখনই সিনেমা হলে দর্শক ফেরানো যাবে না। যৌথ আয়োজনের ছবি নির্মাণ হলে উন্নত বাজেট ও অ্যারেঞ্জমেন্টের কারণে তা সহজেই দর্শকনজর কাড়তে পারবে। প্রযোজক সমিতির আরেক কর্মকর্তা ও চলচ্চিত্র প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান জাজ মাল্টিমিডিয়ার সিইও আলীমউল্লাহ খোকন উদ্বেগ জানিয়ে বলেন, পৃথিবীর কোথাও যৌথ প্রযোজনার নীতিমালায় এমন ধরাবাঁধা নিয়ম নেই। ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া বা কানাডার কথাই যদি বলি তাহলে বলতে হয় তারা ঐকমত্যের ভিত্তিতে মানে দুই দেশের নির্মাতারা আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে শিল্পী-কলাকুশলী নির্ধারণ করে নেন। ওইসব দেশের সরকারের ক্ষেত্রে এসব মূল বিষয় নয়, তাদের কাছে বিনিয়োগটাই মুখ্য। অথচ আমাদের দেশে ২০১২ সালের নীতিমালায়ও অন্য দেশের সঙ্গে সমঝোতার মাধ্যমে আমরা ভালোভাবে কাজ করে আসছিলাম। ২০১৭ সালের নীতিমালায় এমন বাধ্যতামূলক শর্ত আরোপের ফলে জাজ মাল্টিমিডিয়া কলকাতার সঙ্গে এই নীতিমালা প্রণয়নের আগে কাজ শুরু করা ‘নূরজাহান’, ‘বেপরোয়া’, ‘ককপিট’ ছবি তিনটি মুক্তি দিতে বাধার মুখে পড়ে এবং পরে এগুলো ভারতীয় ছবি হিসেবে আমদানি করতে বাধ্য হয়। এই ক্ষতিকর শর্ত বাতিল না হলে সরকার চলচ্চিত্রের উন্নয়নে যতই অনুদান আর প্রণোদনা দিক না কেন তাতে কোনো সুফল আসবে না। ২০১৭ সালের ডিসেম্বর মাসে যৌথ প্রযোজনার এই নতুন নীতিমালা প্রণয়নের পর একটিমাত্র শর্তের কারণে আটকে গেছে যৌথ প্রযোজনার ছবি নির্মাণ। ২০১৮ সালে ‘বালিঘর, ‘প্রেম আমার টু’ ও ‘সুলতান : দ্য সেভিয়ার’ নামে যৌথ প্রযোজনার তিনটি ছবির চিত্রনাট্য অনুমোদন পায়। পরে ‘প্রেম আমার টু’ ও ‘সুলতান : দ্য সেভিয়ার’ ছবি দুটি নতুন নীতিমালায় নির্মাণে ব্যর্থ হয়ে শেষ পর্যন্ত কলকাতার একক ছবি হিসেবে তৈরি হয়। আর ‘বালিঘর’-এর কাজ বাতিল হয়। ছবিটির পরিচালক অরিন্দম শীল সে সময় জানিয়েছিলেন, নতুন নীতিমালার জটিল প্রক্রিয়ার কারণে ‘বালিঘর’ নির্মাণ সম্ভব হচ্ছে না। প্রযোজকদের অনেকে মনে করেন, ‘শুটিং চলাকালে গল্পের প্রয়োজনে লোকেশন থেকে শুরু করে অনেক কিছুই পরিবর্তন করতে হতে পারে। ফলে এরকম কঠোর নিয়ম মেনে সৃজনশীল কাজ করা প্রায় অসম্ভব।’ প্রযোজক সমিতির সাবেক সভাপতি খোরশেদ আলম খসরু বলেন, ‘আমরা এক মিটিংয়ে তথ্যমন্ত্রীকে বিষয়টি নতুন করে বিবেচনার অনুরোধ জানিয়েছিলাম। তিনি কথা দিয়েছিলেন একটি কমিটি গঠন করে যাচাইবাছাই করে বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করবেন। কিন্তু আজ পর্যন্ত কোনো কিছুই হয়নি।’ খসরু জানান, সংশোধিত এই নীতিমালা মেনে দুই দেশের কোনো প্রযোজকই কাজ করতে আগ্রহী নন। যাঁরা একসময় নীতিমালায় পরিবর্তন চেয়েছিলেন, তাঁরাই এখন বলছেন, সংশোধনের পর নীতিমালা কঠিন হয়ে গেছে। অথচ কয়েক বছর আগে শুধু নয়, বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকেই যৌথ প্রযোজনার ছবি নির্মাণের কারণে বেশ চাঙা হয়ে উঠেছিল চলচ্চিত্রাঙ্গন। নীতিমালা নমনীয় হলে আবারও যৌথ প্রযোজনায় ছবি নির্মাণ বাড়বে। দেশীয় চলচ্চিত্রের প্রাণ ফিরে পাবে। ফিরে আসবে আমাদের চলচ্চিত্রের সোনালি দিন।

সিনেমা হল বন্ধ হয়ে বাজার সংকুচিত হওয়ায় দেশে নির্মিত চলচ্চিত্রের আয় অনেকটাই কমেছে উল্লেখ করে চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এফডিসির কারিগরি মান উন্নত হলেও সে অর্থে মান্ধাতা আমলেই রয়ে গেছে হলগুলো। শীর্ষ নায়ক ও প্রযোজক শাকিব খান বলেন, ‘দেশে এখন নামমাত্র সিনেমা হল আছে। পর্যাপ্ত ছবি নেই, বিদেশি ছবি আমদানিতে নানা জটিলতা সবই ঠিক। অন্যদিকে একজন প্রযোজক সিনেমা হল থেকে যথাযথ শেয়ার মানি পান না। সিনেমা হলের মেশিন ভাড়া থেকে শুরু করে থার্ড পার্টি মানে ব্রোকারদের টাকাসহ সব খরচ প্রযোজককে বহন করতে হয়। ছবি সুপারহিট হলেও প্রদর্শকের কাছ থেকে প্রযোজক যথার্থ অর্থ পান না। এখন যদি সরকার ঋণ দেয় তাহলে নিশ্চয় সবকিছু ঠিক হবে বলে আশা করছি।’ অভিনেতা ও শিল্পী সমিতির সভাপতি মিশা সওদাগর গণমাধ্যমকে বলেন, এখন প্রচুর সিনেমা নির্মাণ করতে হবে। প্রদর্শকরা ছবি না পেলে লোকসান গুনে সিনেমা হল টিকিয়ে রাখতে যাবে কেন? সিনেমা হল তো কোনো দাতব্য প্রতিষ্ঠান নয়। অন্যদিকে ছবি নির্মাণ করে প্রযোজক যদি মূলধনই সিনেমা হল থেকে তুলে আনতে না পারেন তাহলে তিনি ছবি নির্মাণ করবেন কেন? প্রযোজক হচ্ছেন নির্মাণ সহযোগী আর প্রদর্শক হলেন প্রচারমাধ্যম। একে অপরের পরিপূরক।’ একসময় এ দেশের চলচ্চিত্রের জোয়ার ছিল। নায়ক-নায়িকারা চলচ্চিত্রপ্রেমীদের কাছে জনপ্রিয়তার তুঙ্গে ছিলেন।  এখন সেরকম কোনো নায়ক-নায়িকা বা পার্শ্বঅভিনেতার দেখা পাওয়া যায় না। নতুন কোনো মুখও উঠে আসছে না। দু’একজনের ওপর নির্ভর করে বাংলা সিনেমা ধুঁকছে। সিনেমার কাহিনি বা অভিনয়ে বৈচিত্র্য নেই। ফলে একঘেয়ে চলচ্চিত্র থেকে মানুষ আজ দূরে সরে গেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?
দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা
এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
জাফরীর ‘সবাই সুন্দর’
জাফরীর ‘সবাই সুন্দর’
ইকবাল খন্দকারের অতিথি রবি চৌধুরী
ইকবাল খন্দকারের অতিথি রবি চৌধুরী
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
সেই কাদের
সেই কাদের
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

৩৮ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত চায় পিআর আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত চায় পিআর আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

৫১ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি
আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা
চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উত্তরায় যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
উত্তরায় যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল নারীর
ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল নারীর

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধার
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মার্কিন মেরিন কোরের সঙ্গে হাইতি গ্যাংয়ের বন্দুকযুদ্ধ
মার্কিন মেরিন কোরের সঙ্গে হাইতি গ্যাংয়ের বন্দুকযুদ্ধ

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রায় ঘোষণার পর বরিশালে মিষ্টি বিতরণ, মিছিল
রায় ঘোষণার পর বরিশালে মিষ্টি বিতরণ, মিছিল

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘খালেদা জিয়াকে দেশের সেরা জয় উপহার দিতে চাই’
‘খালেদা জিয়াকে দেশের সেরা জয় উপহার দিতে চাই’

৩৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?
ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?

৪১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টাকার জন্য কখনও নিজেকে বিলাইনি: দীপিকা
টাকার জন্য কখনও নিজেকে বিলাইনি: দীপিকা

৪২ মিনিট আগে | শোবিজ

নাসিরনগরে আওয়ামী লীগের ২ নেতা গ্রেফতার
নাসিরনগরে আওয়ামী লীগের ২ নেতা গ্রেফতার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিচেলকে নিয়ে অনিশ্চয়তায় মধ্যে কিউই দলে নিকোলস
মিচেলকে নিয়ে অনিশ্চয়তায় মধ্যে কিউই দলে নিকোলস

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

এখনও কেন জুবিনের জন্য কাঁদছে আসাম?
এখনও কেন জুবিনের জন্য কাঁদছে আসাম?

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের রায় প্রমাণ করে স্বৈরশাসকেরাও বিচারের ঊর্ধ্বে নয়: সাইফুল হক
আজকের রায় প্রমাণ করে স্বৈরশাসকেরাও বিচারের ঊর্ধ্বে নয়: সাইফুল হক

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘একটি দল ক্ষমতায় যেতে প্রলাপ বকছে’
‘একটি দল ক্ষমতায় যেতে প্রলাপ বকছে’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চলচ্চিত্র পরিবারের লোকজনও ছেলেদের অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন: কঙ্গনা
চলচ্চিত্র পরিবারের লোকজনও ছেলেদের অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন: কঙ্গনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তরুণদের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট ফরাসি কোচ
তরুণদের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট ফরাসি কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে কেরানীগঞ্জে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে কেরানীগঞ্জে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরের ১৬ দিনে এলো ১৭০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
নভেম্বরের ১৬ দিনে এলো ১৭০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২
চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে মহিলা দলের সমাবেশ
খাগড়াছড়িতে মহিলা দলের সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে