শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৫ জুলাই, ২০২৩

সেই সোলস এখন...

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সেই সোলস এখন...

১৯৭৩ সালে চট্টগ্রামে যাত্রা শুরু করা ব্যান্ড সোলসের ৫০ বছর পূর্তি হচ্ছে চলতি বছর। এ উপলক্ষে নানা উদ্যোগ নিয়েছে দলটি। কেমন ছিল গান নিয়ে তাদের এই পথ-পরিক্রমা। আর এখন কেমন আছে সেই সোলস, সে কথাই তুলে ধরেছেন- আলাউদ্দীন মাজিদ

 

৫০ বছরে চট্টগ্রামের সোলস

‘মন শুধু মন ছুঁয়েছে’ কিংবা ‘কলেজের কড়িডোরে’- সোলস ব্যান্ড দলের এমন অনেক জনপ্রিয় গান এখনো শ্রোতাদের নস্টালজিয়ায় ভোগায়। এই ব্যান্ডটির জন্ম ও বেড়ে ওঠা চট্টগ্রামে। এরমধ্যে ৫০ বছর পেরিয়ে গেছে। শৈশব-কৈশোর চট্টগ্রামে কাটিয়ে তিন দশক ধরে থিতু হয়েছে ঢাকায়। এখন এই দলটির বিচরণ বিশ্বজুড়ে। তপন চৌধুরী, নকীব খান, আইয়ুব বাচ্চুকে পেরিয়ে দলটির হাল এখন পার্থ বড়ুয়ার হাতে। সবার জন্মই সমুদ্রকন্যা চট্টগ্রামে। আদি ও অন্যতম ব্যান্ড ‘সোলস’। ব্যান্ডটির বর্তমান পাঁচ সদস্যের তিনজনই এখনো চট্টগ্রামেরই; নাসিম আলী খান, পার্থ বড়ুয়া ও রিয়েল। বাকি দুজনের মধ্যে মাসুম মুন্সীগঞ্জের আর আশিক হলেন খুলনার। সোলসের পথচলা শুরু ১৯৭৩ সাল থেকে, চট্টগ্রামে। তবে সূত্রপাত হয়েছে তারও এক বছর আগে (১৯৭২)। সাজেদ উল আলমের নেতৃত্বে কয়েক তরুণ ‘সুরেলা’ নামের একটি ব্যান্ড গঠন করে। ১৯৭৩ সালে ব্যান্ডের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় ‘সোলস’। সাজেদ, লুলু ও রনি ছিলেন প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। ধারাবাহিকভাবে সোলসে যোগ দেন নকীব খান, পিলু খান, তপন চৌধুরী, নাসিম আলী খান, আইয়ুব বাচ্চু, রনি বড়ুয়া, নেওয়াজ, পার্থ বড়ুয়াসহ অনেকে। এরমধ্যে নাসিম আলী খান ও পার্থ বড়ুয়া এখনো ‘সোলস’-এর পতাকা আগলে আছেন। সঙ্গে আছেন আহসানুর রহমান আশিক (ড্রামস), মীর শাহরিয়ার মাসুম (কি-বোর্ড) ও মারুফ হাসান রিয়েল (বেজ গিটার)। ১৯৮২ সালে প্রকাশিত হয় সোলসের প্রথম অ্যালবাম ‘সুপার সোলস’। এটি ছিল দেশের ব্যান্ড সংগীতের ইতিহাসে অন্যতম জনপ্রিয় অ্যালবাম।

 

বর্ষপূর্তিতে সিলেটের গান

সোলসের ৫০ বছরের ইতিহাসে এবারই প্রথম চট্টগ্রামের বাইরে কোনো আঞ্চলিক গান নিয়ে হাজির হলো দলটি। প্রকাশ হলো ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে সোলসের বিশেষ গান ‘কিতা বাইসাব বালানি’। এটি সিলেট অঞ্চলের লোকপ্রিয় একটি গান। গানটির প্রধান কণ্ঠ যথারীতি পার্থ বড়ুয়া।

 

প্রথম পুরস্কার প্রাপ্তি

১৯৭৫ সালে বাংলাদেশে পপ মিউজিকের একটি প্রতিযোগিতায় নাম লেখায় ‘সোলস’, জিতে নেয় সেরার পুরস্কার। মূলত সেই থেকেই শুরু হয়েছিল সোলসের জয়যাত্রা।

 

প্রথম পূর্ণাঙ্গ অ্যালবাম

১৯৮০ সালে বের হয় সোলসের প্রথম অ্যালবাম ‘সুপার সোলস’। এটিই ছিল বাংলাদেশের কোনো ব্যান্ডের প্রথম পূর্ণাঙ্গ ও প্রথম রক অ্যালবাম। সেই অ্যালবামের ‘মন শুধু মন ছুঁয়েছে’, ‘তোরে পুতুলের মতো করে সাজিয়ে’, ‘এই মুখরিত জীবন’ গানগুলো অলটাইম হিটস। সোলসের দ্বিতীয় অ্যালবাম ‘কলেজের করিডোরে’ বের হয় ১৯৮২ সালে। সোলসের ১৩তম এবং সর্বশেষ অ্যালবাম ‘বন্ধু’ বের হয় ২০১৭ সালে।

 

সোলস ছড়েন যাঁরা...

১৯৮২ সালে ‘কলেজের করিডোরে’ অ্যালবাম করার পরই নকীব খান ও পিলু খান ‘সোলস’ ব্যান্ড ছেড়ে পরবর্তীতে ‘রেনেসাঁ’ গঠন করেন। ১৯৮৯ সালে আইয়ুব বাচ্চু সোলস ত্যাগ করে নতুন ব্যান্ড ‘এলআরবি’ গঠন করেন। ১৯৯২ সালে ব্যান্ডের ২০ বছর পূর্তিতে ‘এ এমন পরিচয়’। ছিল তপন চৌধুরীর সঙ্গে সোলসের শেষ অ্যালবাম। এরপর তপন চৌধুরী সোলস ছেড়ে পুরোপুরি সলো ক্যারিয়ারের দিকে ঝুঁকে পড়েন।

 

প্রয়াত হয়েছেন যাঁরা...

সোলস পরিবারের দুই সদস্য না ফেরার দেশে চলে গেছেন ইতোমধ্যেই। তাঁরা হলেন ব্যাজ গিটারিস্ট শাহেদুল আলম এবং লিড গিটারিস্ট ও ভোকালিস্ট আইয়ুব বাচ্চু।

 

সোলসের হাল যাঁদের হাতে এখন-

৫০ বছর অতিক্রম করা দলটির ৩২ বছর হাল ধরে আছেন পার্থ বড়ুয়া। সঙ্গে আছেন আরেক জ্যেষ্ঠ সদস্য নাসিম আলী খান। বর্তমান লাইনআপে আরও আছেন আহসানুর রহমান আশিক (ড্রামস), মীর শাহরিয়ার মাসুম (কি-বোর্ড) ও মারুফ হাসান রিয়েল (বেজ গিটার)।

 

সেপ্টেম্বর থেকে নতুন গান : পার্থ

৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে ৫০টি নতুন গান প্রকাশ করবে সোলস। দেশ ও দেশের বাইরে কনসার্টেও গাইবে। আগামী ৯ ও ১০ জুলাই ইংল্যান্ডে কনসার্ট করবে। এসব তথ্য জানিয়ে বর্তমান দলপ্রধান পার্থ বড়ুয়া বলেন, সেপ্টেম্বর থেকে গান প্রকাশ শুরু হবে। ২০২৪ সালের শেষে একটি গ্র্যান্ড কনসার্ট আয়োজনের মধ্য দিয়ে শেষ হবে সোলসের ৫০ বছর পূর্তির এ আয়োজন।

 

সোলসে মৌলিক গানের ধারা শুরু হয়

নকীব খান

সোলসে যুক্ত হওয়ার গল্পটা কেমন-

স্বাধীনতার পর আমরা তিন ভাই বালার্ক নামে একটি ব্যান্ডের সঙ্গে যুক্ত ছিলাম। পরে সেখান থেকে ১৯৭৪ সালে সোলসে যোগ দিলাম। প্রথম থেকেই কি-বোর্ড, অর্গান এবং ভোকালিস্ট হিসেবেই কাজ শুরু করি। তাছাড়া সোলসে যোগদানের পর আমার পরামর্শে সোলসে মৌলিক গানের ধারা শুরু হয়।

 

সোলসে যুক্ত হওয়ার কারণটা কী ছিল?

আসলে সোলস ছিল জাতীয় পর্যায়ে প্রথম জনপ্রিয় একটি ব্যান্ড দল। বাংলাদেশের ব্যান্ড সংগীতে সোলসের অবদান অপরিসীম। একটি ব্যান্ড দলকে আধুনিক বাংলা গানের ফর্মে নিয়ে আসার কৃতিত্ব দেখিয়েছিল সোলস। যে কারণে দলটি শুরুতেই দেশ-বিদেশে সহজেই জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। এসব কারণেই আসলে সোলসের প্রতি আমি আকৃষ্ট হই।

 

পরে সোলস ছেড়ে গেলেন কেন?

১৯৮৩ সালে বাবার মৃত্যুর পর ঢাকায় থাকা আমার বড় ভাইয়ের কাছে আমি ও আমার ভাই সোলসের ড্রামার শাহবাজ খান পিলু চলে আসি। ঢাকায় আসার পর ১৯৮৫ সালে আমি এখানে রেনেসা নামে একটি ব্যন্ড দল গঠন করি। আমার ঢাকায় চলে আসার পেছনে আরও একটি কারণ ছিল, আসলে জাতীয় পর্যায়ে কিছু করতে গেলে ঢাকা ছাড়া কোনো কিছু করার কোনো উপায় নেই। এ কারণে সোলসও পরে ঢাকায় চলে আসে।

 

সোলসের ৫০ বছর পূর্তিতে অনুভূতি কেমন?

সোলস তার মৌলিকত্ব ধরে রেখে এখনো এগিয়ে চলেছে। এটি এই ব্যান্ড দলটির বড় কৃতিত্ব। শুরুতে যে মেলোডি বেজ গান নিয়ে সোলস যাত্রা শুরু করে তা এই ৫০ বছরে এসেও ধরে রাখার জন্য পার্থ বড়ুয়াসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে সাধুবাদ জানাই।

 

মনে হয় স্বপ্ন দেখছি

নাসিম আলী খান

প্রায় শুরু থেকেই সোলসের সঙ্গে যুক্ত আছেন, ৫০ বছর পূর্তির অনুভূতি কেমন?

আমাদের জন্ম চট্টগ্রামে। চট্টগ্রাম আমাদের হৃদয়ে। তবে ব্যান্ডটি এখন আর চট্টগ্রামে আটকে নেই, গোটা দেশ পেরিয়ে সোলস এখন বৈশ্বিক একটি প্ল্যাটফরমে দাঁড়িয়েছে। ব্যান্ডটির ভক্ত-শ্রোতা সারা বিশ্বেই ছড়িয়ে আছে। ৫০ বছরের উৎসব পালন উপলক্ষে আমরা বিদেশে প্রথম কনসার্ট করছি লন্ডন থেকে। আসলে কখনো ভাবতে পারিনি ৫০ বছর পূর্তি করতে পারব। কখন যে রোদ-মেঘে বেলায় বেলায় এতটা সময় পার হয়ে গেল তা ভাবতেই স্বপ্নের মতো লাগে। শুরু থেকে আজ পর্যন্ত সোলসের যে যাত্রা তা খুবই সমৃদ্ধ। এতে এই ব্যান্ডের একজন সদস্য হিসেবে আমি গর্ববোধ করি।

 

অন্য যাঁরা এই ব্যান্ডের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন এবং আছেন তাঁদের নিয়ে কী বলবেন?

আমি তো ১৯৭৭ সালে যুক্ত হই। প্রথম থেকে যাঁরা এই ব্যান্ডে ছিলেন, এখনো আছেন বা যাঁরা নেই সবার প্রতি আমার ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা রইল। কারণ সবার সময়োপযোগী চিন্তাভাবনা ও অক্লান্ত পরিশ্রমের ফসল জাতীয় পর্যায়ে প্রথম জনপ্রিয় এই ব্যান্ড দল সোলস।

 

সোলস নিয়ে আগামী ভাবনা কী?

৫০ বছরের পথচলার ইতিহাসে সোলসের যে অবদান তা চিরদিনের হয়ে থাকবে। কারণ এই দলের সবাই মেধাবী এবং দূরদর্শী ভাবনার অধিকারী। আবারও বলছি কীভাবে এতটা সময় পার হয়ে গেল বুঝতেই পারছি না। মনে হয় স্বপ্ন দেখছি।

 

প্রত্যাশার কথা শুনতে চাই।

কোনো একটি ব্যান্ড দলে একজন সিংগারের খুব বেশি গান থাকে না। সেই তুলনায় সোলস সিংগারদের অনেক গান, তাও আবার সবই জনপ্রিয়। এটি সোলসের একটি রেকর্ড। আগামীতেও এই ধারা অব্যাহত থাকবে, এই আমার প্রত্যাশা।

এই বিভাগের আরও খবর
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা
প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা
উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?
দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা
এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
জাফরীর ‘সবাই সুন্দর’
জাফরীর ‘সবাই সুন্দর’
ইকবাল খন্দকারের অতিথি রবি চৌধুরী
ইকবাল খন্দকারের অতিথি রবি চৌধুরী
সর্বশেষ খবর
দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা
দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই
দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়
সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়

৫ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ
রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ
নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’
‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

২১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ
বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার
চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা
মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা
আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ

৪৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ

৪৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২
আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট
আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু
শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’
‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’

৫৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত
৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত
শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে বড় উত্থান
শেয়ারবাজারে বড় উত্থান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে