শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

নাইটিঙ্গেল অব ইন্ডিয়ার বিদায়ের দিন

প্রিন্ট ভার্সন
নাইটিঙ্গেল অব ইন্ডিয়ার বিদায়ের দিন

এই উপমহাদেশের জনপ্রিয় গায়িকাদের মধ্যে লতা মঙ্গেশকর অন্যতম। শুধু জনপ্রিয় বললে ভুল হয়, তিনি ছিলেন ভারতরত্ন। ভারতরত্ন থেকে শুরু করে পদ্মভূষণ, পদ্মবিভূষণ, দাদাসাহেব ফালকে সম্মান, সবই রয়েছে তাঁর ঝুলিতে। তাঁকে একদিকে যেমন ‘ডটার অব দ্য নেশন’ খেতাবে ভূষিত করা হয়েচে ঠিক তেমনি আবার ‘নাইটিঙ্গেল অব ইন্ডিয়া’ উপাধিতেও আখ্যায়িত করা হয়। ৩৬টি ভাষায় ৩০ হাজারের বেশি গান রেকর্ড করেছিলেন। বিশ্বের কোটি কোটি ভক্তকে কাঁদিয়ে ২০২২ সালের এই দিনে চলে গেছেন তিনি অমৃতলোকে। লতা চলে গেলেও তাঁর সুরেলা গলা এখনো ঘরে ঘরে মানুষের মন ও কানকে দেয় আরাম আর আনন্দ। তার চির প্রস্থানের দিনে এই সুরসম্রাজ্ঞীর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে লিখেছেন - আলাউদ্দীন মাজিদ

 

লতার এক ভক্তের কান্ড

দেশের মানুষের কাছে বিশেষ করে সংগীতপ্রেমীদের কাছে তিনি ঈশ্বরের থেকে কিছু কম নন। লতার এক পাগল-ভক্ত রয়েছে, যার নাম রাজীব দেশমুখ। গায়িকার যে কোনো কনসার্টেই দেখা যেত রাজীবকে। আর তারপর তো নিজের বাড়িতেই লতার নামে মন্দির স্থাপন করেন এই ব্যক্তি। শুধু তাই নয়, লতাকে দেবী-রূপে পুজোও করেন। ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২২ সালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন লতা মঙ্গেশকর। আর লতার প্রথম মৃত্যুবার্ষিকীতে গত বছর মন্দিরটি তৈরি করেছেন রাজীব। মন্দিরের ভিতরে লতা মঙ্গেশকরের একটি মূর্তি  রয়েছে। রাজীব এবং তার পরিবার প্রতিদিন লতার পূজা করেন। গলায় মালা দেওয়া হয় লতার। রাজীব নিজের কণ্ঠে রেকর্ড করা একটি গানও বাজায় আরতির সময়। এক সাক্ষাৎকারে, রাজীবকে প্রয়াত গায়িকার প্রতি নিজের ভালোবাসা জাহির করতে দেখা গেছে। তিনি প্রকাশ করেছিলেন, যে সপ্তম শ্রেণিতে পড়াকালীন লতা মঙ্গেশকরের সঙ্গে দেখা করতে মুম্বাই আসবেন বলে বাড়ি থেকে পালিয়ে যান। রাস্তায় পুলিশ তাকে একা দেখার পর বাড়ি ফিরিয়ে নিয়ে যায়। ১৯৮২ সালে রাজীব যখন লতার সঙ্গে দেখা করতে আসেন তখন তিনি একটি অনুষ্ঠানের জন্য বিদেশে। অবশেষে ১৯৮৭ সালে রাজীব সুযোগ পান লতাকে কাছ থেকে দেখার। তিনি এই সাক্ষাৎকারেই জানান, সেই দিনই তিনি অনুভব করেছিলেন যে তার স্বপ্নপূরণ হয়েছে। রাজীবের স্ত্রী শুভাঙ্গীও জানান যে, লতা মঙ্গেশকর তাদের কাছে দেবীর মতো ছিলেন এবং সারাজীবন থাকবেন। এবং তার প্রতি তাদের অনেক শ্রদ্ধা রয়েছে। সবাই যাতে দেখতে পায় সেজন্য তারা মূল হলে লতার ছবিটি রেখেছেন।

 

লতাকে ‘মিট্টু’ ডাকতেন তাঁর প্রেমিক

প্রেমের ব্যর্থতাই কি আরও বেশি করে সংগীতকে আঁকড়ে ধরতে সাহায্য করেছে? শোনা যায়, দুঙ্গারপুরের রাজ ঘরানার মহারাজ রাজ সিংয়ের প্রেমে পড়েছিলেন লতা। কিন্তু কোনো দিন বিয়ে করেননি এই সুরসম্রাজ্ঞী। শুধুই কি গানের জন্য দাম্পত্যকে জীবনে আনলেন না এই সাধিকা? লতা মঙ্গেশকর নামের উচ্চারণের সঙ্গে সঙ্গে এই প্রশ্ন স্বাভাবিক ভাবেই উঠে আসে। লতার দাদার ঘনিষ্ঠ বন্ধু হিসেবেই বিসিসিআইর প্রাক্তন সভাপতি রাজ সিংহ দুঙ্গারপুরের সঙ্গে লতার পরিচয়। লতার গানে মুগ্ধ ছিলেন রাজ সিংহ। কিন্তু সেই প্রেম গভীর বন্ধনে পৌঁছায়নি। রাজ ঘরানার ছেলে রাজ সিংহ নাকি বাবা-মাকে প্রতিজ্ঞা করেছিলেন যে, কোনো সাধারণ পরিবারের মেয়েকে তিনি রাজবংশের বউ করে আনবেন না। সেই প্রতিজ্ঞা বজায় রেখেছিলেন রাজ সিংহ। তিনিও আর বিয়ে করেননি। লতার চেয়ে ছয় বছরের বড় রাজ সিংহ আদর করে লতাকে ‘মিট্টু’ বলে ডাকতেন। তার পকেটে সব সময় থাকত একটি রেকর্ডার। তাতে রেকর্ড করা থাকত লতা মঙ্গেশকরের জনপ্রিয় কিছু গান। ২০০৯ সালে প্রয়াত হন লতার জীবনের অন্যতম কাছের মানুষ, রাজ সিংহ দুঙ্গারপুর।

 

গানপ্রতি পারিশ্রমিক

মাত্র ১৩ বছর বয়সে বাবা পন্ডিত দীননাথ মঙ্গেশকরের মৃত্যুর পর সংসারের হাল ধরতে হয় বড় মেয়ে লতাকে, সালটা ছিল ১৯৪২। নবযুগ চিত্রপট সিনেমা কোম্পানির মালিক মাস্টার বিনায়ক লতাকে গায়িকা ও অভিনেত্রী হিসেবে কর্মজীবন শুরু করতে সাহায্য করেছিলেন। প্রথমে মারাঠি ছবিতে কণ্ঠ দেন লতা? কিন্তু প্রথম ছবিতে তাঁর গাওয়া গান পরবর্তীতে ব্যবহারই করা হয়নি সিনেমায়। লতা মঙ্গেশকরের যে গানে ভেসেছিল গোটা উপমহাদেশ সেট ছিল ‘মহল’ ছবির ‘আয়েগা আনেওয়ালা’। পারিশ্রমিকের বিষয়ে প্রথম থেকেই লতা মঙ্গেশকর ছিলেন শীর্ষে। তিনি তাঁর প্রথম গানের জন্য পেয়েছিলেন সেই যুগে প্রায় ৫০০ টাকা। লতা মঙ্গেশকর তাঁর ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে প্রতি গান পিছু নিতেন ২০ হাজার টাকা। তারপর তাঁর পারিশ্রমিক বেড়ে হয় ৫০ হাজার টাকা। সেখান থেকে বেড়ে লতা মঙ্গেশকরের পারিশ্রমিক গান পিছু দাঁড়ায় এক থেকে দেড় লাখ টাকা। আবার অনেক গানই রয়েছে যেগুলোর জন্য এক টাকাও পারিশ্রমিক নেননি সুরসম্রাজ্ঞী।

 

বাংলা সংগীতজীবন

এই সুরসম্রাজ্ঞী বাংলা ভাষায় মোট ১৮৫টি গান গেয়েছেন। ১৯৫৬ সালে হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের সুর করা ‘প্রেম একবারই এসেছিল নীরবে’ গানের মাধ্যমে বাংলা ইন্ডাস্ট্রিতে তাঁর আত্মপ্রকাশ ঘটে। একই বছরে তিনি ভূপেন হাজারিকার সুর করা ‘রঙ্গিলা বাঁশিতে’ রেকর্ড করেন। যা ব্যাপক হিট হয়। পাঁচের দশকের শেষের দিকে, তিনি ‘যারে উড়ে যারে পাখি’, ‘না যেওনা’ এবং ‘ওগো আর কিছু তো নয়’ এর মতো হিট গান রেকর্ড করেছেন লতা। সবকটি গানই সলিল চৌধুরী রচিত? ১৯৬০ সালে, তিনি ‘আকাশ প্রদীপ জ্বলে’ রেকর্ড করেছিলেন। যা আজও বাঙালির প্রাণের খুব কাছের।

 

অভিনয়ে...

পাঁচ বছর বয়স থেকে বাবার লেখা মারাঠি গীতি নাটকে ছোট ছোট চরিত্রে অংশগ্রহণ করতেন লতা। একদিন দ্বীননাথের নাটকে নারদ মুনির চরিত্রের অভিনেতা কোনো কারণে এসে পৌঁছাননি। তার আবার গানও গাওয়ার কথা। লতা বাবাকে এসে বললেন, তিনি নারদের ভূমিকায় অভিনয় করতে চান। প্রথমেই দ্বীননাথ তাঁর প্রস্তাব বাতিল করে দিলেন। ওই অতটুকু নারদ মুনিকে দেখতে যদি জোকার লাগে? লতার পীড়াপীড়িতে শেষটায় রাজি হলেন। লতার অভিনয় আর গান শেষে দর্শকরা “আবার চাই আবার চাই” বলে চিৎকার করেছিল সেদিন। লতার পরিবারের বন্ধু ‘নবযুগ চিত্রপট চলচ্চিত্র কোম্পানি’র মালিক মাস্টার বিনায়ক তার চলচ্চিত্র ‘পাহিলি মঙ্গলা-গৌর’ এ লতা মঙ্গেশকরের জন্য ছোট একটি চরিত্র বরাদ্দ করেন। এ চলচ্চিত্রে দাদা চান্দেকারের রচনা করা গান ‘নাটালি চৈত্রাচি নাভালাল’ এ কণ্ঠ দেন তিনি। তবে চলচ্চিত্রের জীবনকে কখনো আপন করে নিতে পারেননি তিনি। একদিন কাজ শেষে কাঁদতে কাঁদতে বাসায় ফিরলেন। মায়ের প্রশ্নের উত্তরে জানান, এই কৃত্রিম অভিনয়ের জগৎ তাঁর আর ভালো লাগে না। লতা মঙ্গেশকর ১৩ বছর বয়সে ১৯৪২ সালে প্রথম চলচ্চিত্র ‘মঙ্গলাগোরে’ অভিনয় করেছিলেন এবং কিছু সিনেমাতে তিনি নায়ক-নায়িকার বোনের ভূমিকাতেও অভিনয় করেছিলেন। তবে কখনো তার অভিনয় করতে ভালো লাগেনি। নয়টি ছবিতে গানের দৃশ্যের জন্য অভিনয় করেন তিনি।

 

এক দিনের স্কুলজীবন

লতা মঙ্গেশকর তার জীবনে শুধু এক দিনের জন্যই স্কুলে গেছেন। কথিত আছে স্কুলে ছোট বোন আশা ভোঁসলেকে সঙ্গে নিয়ে গেছিলেন লতা। তারপর ক্লাসের মধ্যেই নিজের সহপাঠীদের গান শেখানো শুরু করেন তিনি। স্কুলের শিক্ষকরা এ কারণে তাঁকে শাসন করলে অভিমান করে স্কুলে যাওয়া ছেড়ে দেন লতা।

 

লতাকে বিষপ্রয়োগে হত্যার চেষ্টা

১৯৬২-তে লতা মঙ্গেশকরকে বিষপ্রয়োগে হত্যার চেষ্টা করা হয়। সংকটাপন্ন অবস্থায় ১০ দিন হাসপাতালে ভর্তি থাকতে হয় তাঁকে। বিষক্রিয়া পুরোপুরি কাটিয়ে উঠতে তার আরও তিন মাস লেগে যায়। কিন্তু এই হত্যাচেষ্টা কে করেছিল তা কখনো জানা যায়নি।

 

অপূর্ণ ইচ্ছা

এক সাক্ষাৎকারে লতা তার জীবনের দুটি অপূর্ণ ইচ্ছার কথা বলেন। প্রথমটি ছিল ভারতীয় গায়ক ও অভিনেতা কে এল সায়গলের সঙ্গে দেখা করা ও দ্বিতীয়টি ছিল অভিনেতা দিলীপ কুমারের জন্য গান করা। কিন্তু তাঁর ইচ্ছা দুটি অপূর্ণই রয়ে যায়।

 

নেহরুর কান্না

চীন-ভারত যুদ্ধের সময় এক অনুষ্ঠানে ‘অ্যায় মেরি ওয়াতন কে লোগো’ গানটা শুনে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু অঝোরে কেঁদে ফেলেছিলেন।

 

বিশ্বরেকর্ড

১৯৭৪ থেকে ১৯৯১ সাল পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি গান রেকর্ড করার জন্য তার নাম গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে স্থান পায়। এ সময় তিনি প্রায় ৩০ হাজার গান রেকর্ড করেছিলেন।

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যস্ত সাফা কবির
ব্যস্ত সাফা কবির
ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
প্রভাব প্রকট হলে মিডিয়ার বিকাশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়
প্রভাব প্রকট হলে মিডিয়ার বিকাশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়
হাওয়া হননি তুষি
হাওয়া হননি তুষি
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
পাঁচ কাজিনের সম্পর্ক নিয়ে গল্প
পাঁচ কাজিনের সম্পর্ক নিয়ে গল্প
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
সিনেমা কেন ফ্লপ হয়
সিনেমা কেন ফ্লপ হয়
সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়