শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪৯, রবিবার, ০২ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

সুশান্তের মৃত্যু: স্টিং অপারেশনে রিয়ার বিরুদ্ধে বেরিয়ে এল চাঞ্চল্যকর তথ্য

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
সুশান্তের মৃত্যু: স্টিং অপারেশনে রিয়ার বিরুদ্ধে বেরিয়ে এল চাঞ্চল্যকর তথ্য

যত সময় এগোচ্ছে, সুশান্ত সিংহ রাজপুতের মৃত্যুরহস্যে ‘স্বজনপোষণ’-এর পাশাপাশি অভিযোগের আঙুল দৃঢ় হচ্ছে রিয়া চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে। এই পালাবদল স্পষ্ট করে ধরা পড়েছে সম্প্রতি সুশান্তের বাবা কে কে সিংহ পটনায় রিয়া এবং তাঁর পরিবারের সদস্য-সহ মোট ছয়জনের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করার পর।

এবার রিয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগের তীরকে আরও তীক্ষ্ণ করল একটি ভারতীয় চ্যানেলের স্টিং অপারেশন। সেখানে চ্যানেলের সাংবাদিক পরিচয় গোপন করে কথা বলেছেন সুশান্তের ফিটনেস ট্রেনার (শরীরচর্চা প্রশিক্ষক) সমীর আহমেদের সঙ্গে।

গত পাঁচ বছর সমীরের তত্ত্বাবধানে শরীরচর্চা করেছেন সুশান্ত। পেশাদার সম্পর্কের বাইরে তিনি সুশান্তের ঘনিষ্ঠ বন্ধুও ছিলেন বলে জানান সমীর। তার বিস্ফোরক দাবি, সুশান্ত কী ওষুধ খাবেন, সেটা সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ করতেন রিয়া।

ইতিমধ্যেই সুপ্রিম কোর্টে রিয়া তার আবেদনে জানিয়েছেন, সুশান্ত অবসাদের শিকার ছিলেন এবং দীর্ঘ দিন ধরে মানসিক অবসাদের ওষুধ খাচ্ছিলেন। কিন্তু সত্যিই কি পর্দার এম এস ধোনি অবসাদগ্রস্ত হয়ে পড়েছিলেন? এ প্রশ্ন এবার উঠে আসছে ট্রেনার সমীরের বক্তব্যেও।

স্টিং অপারেশনে তিনি দাবি করেছেন, সুশান্তের সঙ্গে তার শেষ কথা হয়েছিল গত ১ জুন। তার আগে ২৯ মে নিজের মাকে হারিয়েছিলেন সমীর। সে কথা জানতে পেরে নিজেই তাকে ফোন করেছিলেন সুশান্ত।

ফোনে কথা বলার সময় সুশান্ত সম্পূর্ণ স্বাভাবিক ছিলেন বলে দাবি সমীরের। যেকোনও প্রয়োজনে সমীর আসতে পারেন তার কাছে, এমন আশ্বাসও নাকি এসেছিল বড় পর্দার সত্যান্বেষীর কাছ থেকে। সেই ‘স্বাভাবিক’ সুশান্ত কীভাবে নিজেকে শেষ করে দিতে পারেন মাত্র দু’সপ্তাহের মধ্যে? হিসাব মেলাতে পারছেন না সমীর। পারছেন না অনেকেই। এখনও অবিশ্বাসের ঘোর কাটছে না সুশান্তের পরিজনদের।

তার বোনের বক্তব্য, গত ৮ জুন তিনি রিয়ার ফোন পান। রিয়া তাকে জানান, সুশান্তের সঙ্গে তার ঝগড়া হয়েছে। তিনি সুশান্তের বাড়ি ছেড়ে ফিরে যাচ্ছেন নিজের বাড়িতে। যাওয়ার সময় রিয়া তার নিজের এবং সুশান্তের কিছু জিনিস নিয়ে যান বলে দাবি সুশান্তের বোনের। তিনি আর ফিরতে নাও পারেন, এমনও নাকি জানিয়ে গিয়েছিলেন রিয়া।

রিয়ার অনুরোধমতো সুশান্তের কাছে এসে কয়েক দিন ছিলেনও তার বোন। কিন্তু চার দিন সুশান্তের অ্যাপার্টমেন্টে থাকার পর তার বোন গত ১২ জুন নিজের বাড়িতে ফিরে যান। তার ঠিক দু’দিন পর তার ভাইয়ের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার হয়।

তিনি যে গত এক বছর সুশান্তের সঙ্গে ছিলেন, সে কথা স্বীকার করেছেন রিয়া নিজেও। সুপ্রিম কোর্টেও তিনি জানিয়েছেন, সুশান্তের সঙ্গে তার লিভ ইন সম্পর্কের কথা। কিন্তু তিনি বারবার দাবি করেছেন, সুশান্তের মৃত্যুর সঙ্গে তার কোনও সম্পর্ক নেই। রিয়া জোর দিয়েছেন সুশান্তের অবসাদ এবং সেই সংক্রান্ত চিকিৎসার ওপর।

কিন্তু এই ‘ওষুধ’-এর প্রাসঙ্গিকতা নিয়েই প্রশ্ন তুলেছেন ট্রেনার সমীর। তার প্রশ্ন, ওষুধ দেওয়ার আগে কি সুশান্তের সঙ্গে কথা বলেছিলেন চিকিৎসক? মানসিক অবসাদের চিকিৎসার ক্ষেত্রে চিকিৎসক-রোগী কাউন্সেলিং বিশেষ প্রয়োজন। সেটা কি সুশান্তের বেলায় হয়েছিল? প্রশ্ন সমীরের।

তার ক্লায়েন্ট কী ওষুধ খাচ্ছেন, সেটা একজন ফিটনেস ট্রেনারের জানাটা খুবই জরুরি। সেইমতো তিনি ফিটনেস রুটিন ঠিক করেন। কিন্তু সুশান্তের ব্যক্তিগত প্রশিক্ষক সমীরের দাবি, অভিনেতা কী ওষুধ খেতেন, সেটা জানতেন একমাত্র রিয়া।

শরীরচর্চার ক্ষেত্রে সুশান্ত যে খুব ভাল এগোচ্ছিলেন, সে কথা জানিয়েছেন সমীর। তবে নায়কের ব্যক্তিগত পরিসরে যে একটা বড় পরিবর্তন হয়েছিল, টের পেয়েছিলেন বলে দাবি করেন সমীর। বেশ কয়েক বছর তারকাকে কাছ থেকে দেখা এই অভিজ্ঞ ট্রেনারের দাবি, সুশান্তের জীবনে রিয়া আসার পরই সব পাল্টে যেতে থাকে।

এই পরিবর্তনের জেরে তাদের ছেলে যে জীবন শেষ করার দিকে এগোচ্ছেন, সে কথা বিন্দুমাত্র টের পাননি সুশান্তের বাড়ির লোকজন। গত ২১ জানুয়ারি বিহারে, নিজের পারিবারিক বাড়িতে জন্মদিন কাটিয়েছিলেন সুশান্ত। কিন্তু সে সময় তার মধ্যে মানসিক অবসাদের কোনও লক্ষণ দেখতে পাননি পরিজনরা।

এমনকি, পরিবারের দাবি, রিয়া চক্রবর্তীর সঙ্গে সুশান্তের প্রেম নিয়ে কিছুই জানতেন না তারা। রিয়াকে তারা কখনও দেখেননি এবং সুশান্তের মুখেও কখনও রিয়ার নাম শোনেননি৷ সুশান্তের বাবার অভিযোগ, সুশান্ত আগে যে বাড়িটায় বাস করতেন সেখানে ভূতপ্রেত আছে বলে সেই বাড়ি তাকে ছাড়তে বাধ্য করেছিলেন রিয়া৷ সুশান্তের ‘মানসিক অবসাদ’-এর চিকিৎসাও নাকি করতেন রিয়ার পরিচিত চিকিৎসক।

তদন্তে নেমে বিহার পুলিশ জানতে পেরেছে, সুশান্তের ঘনিষ্ঠ হওয়ার পর ধীরে ধীরে তার পুরনো লোকদের সরিয়ে দেন রিয়া। পরিবর্তে, সুশান্তের চারপাশে রিয়া নাকি রেখেছিলেন নিজের লোক। পুরনো ভৃত্য, রাঁধুনিকে খারিজ করেন রিয়া। লকডাউনের আগে পরিবর্তন করেন সুশান্তের ব্যক্তিগত দেহরক্ষীকে। কেন? ভাবাচ্ছে তদন্তকারীদের।

তারা কথা বলেছেন সুশান্তের এই সাবেক কর্মচারীদের সঙ্গে। বিহার পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, পুরনো পরিচারক ও রাঁধুনি জানিয়েছেন, সুশান্তকে নিজের অঙ্গুলিহেলনে চালাতে ভালবাসতেন রিয়া। তিনি কী ওষুধ খাবেন, সেটা দেখাশোনা করতেন নিজে। এমনকি, সুশান্ত কোনও কোনও সময় ওষুধ খেতে ভুলে গেলে রিয়া নাকি নিজেই ওষুধ তুলে দিতেন তার হাতে। পুলিশের কাছে জানিয়েছেন সুশান্তের সাবেক পরিচারক ও রাঁধুনি।

আত্মহত্যায় প্ররোচনার পাশাপাশি রিয়ার বিরুদ্ধে সুশান্তের টাকা আত্মসাৎ করারও অভিযোগ তুলেছেন কে কে সিংহ। তার অভিযোগ, সুশান্তের একটি অ্যাকাউন্টে ১৭ কোটি টাকার মধ্যে ১৫ কোটি টাকা ট্রান্সফার করা হয়েছিল এমন এক অ্যাকাউন্টে, যার সঙ্গে সুশান্তের কোনও সম্পর্ক নেই।

অন্যদিকে, আরেকটি সংবাদমাধ্যমে সুশান্তের চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টকে উদ্ধৃত করে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। সেখানে দাবি করা হয়েছে, সুশান্তের অ্যাকাউন্ট থেকে রিয়ার অ্যাকাউন্টে কোনওদিন বড় অঙ্কের টাকা ট্রান্সফার হয়নি।

তবে আর্থিক কেলেঙ্কারির প্রসঙ্গে সুশান্তের বাবা কে কে সিংহের অভিযোগকেই গুরুত্ব দিচ্ছে ইডি। বিহার পুলিশের কাছে কে কে সিংহ যে এফআইআর দায়ের করেছেন, তার একটি কপি দেখতে চেয়েছে ইডি।

রিয়া, তার ভাই-সহ পরিবারের মোট ছয় সদস্যের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে এফআইআর-এ। আর্থিক প্রতারণার পাশাপাশি সুশান্তকে মানসিক নির্যাতন ও আত্মহত্যায় প্ররোচিত করার দায়েও অভিযুক্ত করা হয়েছে চক্রবর্তী পরিবারকে।

এই মামলা পাটনা থেকে মুম্বাইয়ে সরানো হোক, ইতিমধ্যেই সুপ্রিম কোর্টে এই মর্মে আবেদন করেছেন রিয়া। অভিনেত্রীর সংশয়, বিহার পুলিশ তদন্ত করলে তিনি সুবিচার পাবেন না।

সেই সঙ্গে এই ঘটনার সিবিআই তদন্তের জন্য টুইটারে অমিত শাহের কাছে আবেদন করেছেন রিয়া। জানিয়েছেন, তিনি চান সুশান্তের রহস্যমৃত্যুতে সত্য প্রকাশিত হোক। তবে সুপ্রিম কোর্টের পাশাপাশি মহারাষ্ট্র সরকারের পক্ষ থেকেও সিবিআইকে তদন্তভার দেওয়ার সম্ভাবনা নাকচ করে দেওয়া হয়েছে।

চুপ করে নেই রিয়াও। তিনিও পাল্টা অভিযোগ এনেছেন সুশান্তের পরিজনদের বিরুদ্ধে। রিয়ার অভিযোগ, তদন্ত প্রক্রিয়া প্রভাবিত করছেন সুশান্তের আত্মীয়রা। তাছাড়া, সুশান্তের বন্ধু সিদ্ধার্থ পিঠানিকেও নিজের বয়ানে তার বিরুদ্ধে বক্তব্য দিতে জোর করা হয়েছে বলে দাবি অভিনেত্রীর।

রিয়ার দাবি, মুম্বাই পুলিশকে একটি ইমেল করেছেন সিদ্ধার্থ। সেখানে তিনি অভিযোগ করেছেন, গত ২২ জুলাই কনফারেন্স কলে তার সঙ্গে কথা বলেন সুশান্তের বোন মিতু এবং তার স্বামী আইপিএস অফিসার ওপি সিংহ। সেখানে আইপিএস সিংহ জানতে চান রিয়ার সম্বন্ধে। সুশান্তের সঙ্গে রিয়া যখন লিভ ইন করছিলেন, সে সময়কার খরচের বিশদ হিসাবও চেয়ে পাঠান।

মুম্বাই পুলিশকে পাঠানো সিদ্ধার্থের ইমেলে নাকি আরও একটি ফোন কলের উল্লেখ আছে বলে দাবি রিয়ার। সেই ফোন তিনি নাকি পেয়েছিলেন ২৭ জুলাই। ফোনের ওপারে আইপিএস সিংহ নাকি সিদ্ধার্থকে বিহার পুলিশের কাছে রিয়ার বিরুদ্ধে বয়ান দিতে বলেন। তাকে চাপ দেওয়া হচ্ছে বলেও মুম্বাই পুলিশকে জানিয়েছেন সিদ্ধার্থ। 

সব মিলিয়ে, সুশান্ত কাণ্ডে এখন বেশ কোণঠাসা রিয়া। রিয়ার ভূমিকা নিয়ে আলোচনায় এসেছে সুশান্তের সাবেক প্রেমিকা অঙ্কিতা লোখান্ডের সাম্প্রতিক বক্তব্য। তার দাবি, সুশান্ত তাকে বলেছিলেন, রিয়ার সঙ্গে সম্পর্কে তিনি খুশি নন। সাবেক প্রেমিকের সঙ্গে নিজের চ্যাটের ছবিও সুশান্তের পরিবারকে দিয়েছেন অঙ্কিতা।

‘স্বজনপোষণ’, ‘অবসাদ’-এর মতো সম্ভাবনাকে ছাপিয়ে এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় খলনায়িকা রিয়া-ই। বিশেষ করে সাম্প্রতিক স্টিং অপারেশনের পর সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রশ্ন উঠেছে, তা হলে কি সুশান্তের অপমৃত্যু আসলে ধীরে ধীরে পরিকল্পিত একটি পরোক্ষ হত্যা? সূত্র: আনন্দবাজার

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
৬ মে, মঙ্গলবার বৈশাখীতে যা যা থাকছে
৬ মে, মঙ্গলবার বৈশাখীতে যা যা থাকছে
তারকাদের নিয়ে সেলিব্রিটি ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নস ট্রফি শুরু
তারকাদের নিয়ে সেলিব্রিটি ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নস ট্রফি শুরু
ছবিতে কোহলির লাইক দেওয়া নিয়ে আলোচনা, কে এই অভিনেত্রী?
ছবিতে কোহলির লাইক দেওয়া নিয়ে আলোচনা, কে এই অভিনেত্রী?
স্পেনে চলচ্চিত্র ও মিডিয়ার ৬০ শতাংশ নারী যৌন নিপীড়নের শিকার
স্পেনে চলচ্চিত্র ও মিডিয়ার ৬০ শতাংশ নারী যৌন নিপীড়নের শিকার
গাড়ি দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত ইন্ডিয়ান আইডল বিজয়ী পবনদীপ
গাড়ি দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত ইন্ডিয়ান আইডল বিজয়ী পবনদীপ
রোমানিয়ার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জর্জ সিমিওনের চমক
রোমানিয়ার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জর্জ সিমিওনের চমক
মাদক থেকে মুক্তি পেলেও হৃতিকের বোনের রয়ে গেছে দেহজুড়ে আঘাতের চিহ্ন
মাদক থেকে মুক্তি পেলেও হৃতিকের বোনের রয়ে গেছে দেহজুড়ে আঘাতের চিহ্ন
শাহরুখ বা অমিতাভ নয়, এআই তারকাতেই ভরসা নির্মাতার
শাহরুখ বা অমিতাভ নয়, এআই তারকাতেই ভরসা নির্মাতার
লেডি গাগাকে টার্গেট করে শিশু-কিশোর অপরাধচক্রের বোমা হামলার পরিকল্পনা
লেডি গাগাকে টার্গেট করে শিশু-কিশোর অপরাধচক্রের বোমা হামলার পরিকল্পনা
কোপাকাবানা সৈকতে গাগার কনসার্টে ২১ লাখ দর্শক
কোপাকাবানা সৈকতে গাগার কনসার্টে ২১ লাখ দর্শক
স্পেনের চলচ্চিত্র উৎসবে মনোনয়ন পেল ‘মাস্তুল’
স্পেনের চলচ্চিত্র উৎসবে মনোনয়ন পেল ‘মাস্তুল’
৫ বিয়ে, নিঃসঙ্গ মৃত্যু, কাজহীন ১৮ বছর: বলিউড ভিলেনের করুণ পরিণতি
৫ বিয়ে, নিঃসঙ্গ মৃত্যু, কাজহীন ১৮ বছর: বলিউড ভিলেনের করুণ পরিণতি
সর্বশেষ খবর
ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব
ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুবাই ও আবুধাবিতে ধুলিঝড়; সতর্কতা জারি
দুবাই ও আবুধাবিতে ধুলিঝড়; সতর্কতা জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি, কুয়েত ও জর্ডানে ভয়াবহ ধূলিঝড়
সৌদি, কুয়েত ও জর্ডানে ভয়াবহ ধূলিঝড়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোরআন পাঠে মনোযোগ ধরে রাখার উপায়
কোরআন পাঠে মনোযোগ ধরে রাখার উপায়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কোরিয়ান ভাষায় কোরআন অনুবাদের ইতিহাস
কোরিয়ান ভাষায় কোরআন অনুবাদের ইতিহাস

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কোরআনে নবীজির চারিত্রিক গুণাবলি
কোরআনে নবীজির চারিত্রিক গুণাবলি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আর্সেনাল ম্যাচের আগে পিএসজিকে স্বস্তি দিলেন দেম্বেলে
আর্সেনাল ম্যাচের আগে পিএসজিকে স্বস্তি দিলেন দেম্বেলে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিনাজপুরে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নারী নিহত, আহত ৫
দিনাজপুরে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নারী নিহত, আহত ৫

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ মে, মঙ্গলবার বৈশাখীতে যা যা থাকছে
৬ মে, মঙ্গলবার বৈশাখীতে যা যা থাকছে

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিডনাইট সান: ফিনল্যান্ডের সেই স্থান যেখানে সূর্য অস্ত যায় না
মিডনাইট সান: ফিনল্যান্ডের সেই স্থান যেখানে সূর্য অস্ত যায় না

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তারকাদের নিয়ে সেলিব্রিটি ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নস ট্রফি শুরু
তারকাদের নিয়ে সেলিব্রিটি ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নস ট্রফি শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শ্রমিকের ৮০০ কোটি টাকা স্বপনের পেটে
শ্রমিকের ৮০০ কোটি টাকা স্বপনের পেটে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্য নিরাপত্তায় বিনিয়োগে জোর বাণিজ্য উপদেষ্টার
খাদ্য নিরাপত্তায় বিনিয়োগে জোর বাণিজ্য উপদেষ্টার

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়লে অভিবাসীদের ভাতা দেবে ট্রাম্প প্রশাসন
স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়লে অভিবাসীদের ভাতা দেবে ট্রাম্প প্রশাসন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
চট্টগ্রামে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেধা ও অভিভাবকের আয় অনুযায়ী টিউশন ফি নির্ধারণ করবে ইউডা
মেধা ও অভিভাবকের আয় অনুযায়ী টিউশন ফি নির্ধারণ করবে ইউডা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়েমেনে তাণ্ডব চালাল ৩০টি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান
ইয়েমেনে তাণ্ডব চালাল ৩০টি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গবেষণা ও প্রকাশনায় গুরুত্ব দিতে শিক্ষকদের প্রতি আহ্বান আইএসইউ উপাচার্যের
গবেষণা ও প্রকাশনায় গুরুত্ব দিতে শিক্ষকদের প্রতি আহ্বান আইএসইউ উপাচার্যের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের দ্রুততম সেঞ্চুরিয়ানকে দলে নিল চেন্নাই
ভারতের দ্রুততম সেঞ্চুরিয়ানকে দলে নিল চেন্নাই

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থানার ওসি বদলেও লাভ হচ্ছে না, হামলাকারীদের ধরতে পারছে না ভারত
থানার ওসি বদলেও লাভ হচ্ছে না, হামলাকারীদের ধরতে পারছে না ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজযাত্রীদের প্রতি ধর্ম মন্ত্রণালয়ের বার্তা
হজযাত্রীদের প্রতি ধর্ম মন্ত্রণালয়ের বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কয়েকটি রাজ্যে যুদ্ধমহড়ার নির্দেশ
ভারতের কয়েকটি রাজ্যে যুদ্ধমহড়ার নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ৩৩টি খাল দখল-দূষণ মুক্ত রাখতে সেচ্ছাসেবক নিয়োগ
ঢাকার ৩৩টি খাল দখল-দূষণ মুক্ত রাখতে সেচ্ছাসেবক নিয়োগ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সামরিক মহড়ার আগেই ডুবে গেল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জাহাজ
সামরিক মহড়ার আগেই ডুবে গেল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জাহাজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদি-অমিত শাহকে নিশানা করলেন মমতা
মোদি-অমিত শাহকে নিশানা করলেন মমতা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিনাধান-২৪: বেশি ফলন ও বীজ সংরক্ষণ সুবিধায় ঝুঁকছেন কৃষক
বিনাধান-২৪: বেশি ফলন ও বীজ সংরক্ষণ সুবিধায় ঝুঁকছেন কৃষক

৯ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া
‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেট বিএনপির কড়া হুঁশিয়ারি
সিলেট বিএনপির কড়া হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চসিক মেয়রে সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের চার্জ দ্য অ‍্যাফেয়ার্সের সাক্ষাৎ
চসিক মেয়রে সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের চার্জ দ্য অ‍্যাফেয়ার্সের সাক্ষাৎ

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌‘চিত্রশিল্প পরিবেশবান্ধব ভবিষ্যৎ নাগরিক গড়তে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে’
‌‘চিত্রশিল্প পরিবেশবান্ধব ভবিষ্যৎ নাগরিক গড়তে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
উত্তেজনা বাড়িয়ে পাকিস্তানের বন্দরে ভিড়লো তুরস্কের যুদ্ধজাহাজ, উদ্বিগ্ন ভারত
উত্তেজনা বাড়িয়ে পাকিস্তানের বন্দরে ভিড়লো তুরস্কের যুদ্ধজাহাজ, উদ্বিগ্ন ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের যে হাতিয়ার ভারতীয় জেনারেলদের ঘুম কেড়ে নিচ্ছে
পাকিস্তানের যে হাতিয়ার ভারতীয় জেনারেলদের ঘুম কেড়ে নিচ্ছে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিএসএলে রেকর্ড গড়ে ‘সবার ওপরে’ রিশাদ
পিএসএলে রেকর্ড গড়ে ‘সবার ওপরে’ রিশাদ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদুল আজহার তারিখ জানাল আমিরাত
ঈদুল আজহার তারিখ জানাল আমিরাত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনে তাণ্ডব চালাল ৩০টি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান
ইয়েমেনে তাণ্ডব চালাল ৩০টি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ইসরায়েলের আকাশ অবরোধের ঘোষণা দিল হুথি
এবার ইসরায়েলের আকাশ অবরোধের ঘোষণা দিল হুথি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া
‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা
চিকিৎসকদের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২০০ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে পারবে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র
১২০০ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে পারবে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মি
ইসরায়েলে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতায় বাহাউদ্দিন নাছিমের বিলাসী ফ্ল্যাট
কলকাতায় বাহাউদ্দিন নাছিমের বিলাসী ফ্ল্যাট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুথির বিষয়ে আমেরিকা-ইসরায়েলকে যা বলল ইরান
হুথির বিষয়ে আমেরিকা-ইসরায়েলকে যা বলল ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা চত্বরে নিহত ৯৩ জনের তথ্য প্রকাশ করল হেফাজতে ইসলাম
শাপলা চত্বরে নিহত ৯৩ জনের তথ্য প্রকাশ করল হেফাজতে ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের পথে খালেদা জিয়া
দেশের পথে খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজ বাসায় থাকার অধিকার ফিরে পেলেন তুরিন আফরোজের মা
নিজ বাসায় থাকার অধিকার ফিরে পেলেন তুরিন আফরোজের মা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুমকি দিলেন কিন্তু রাজনাথ পাকিস্তানের নামই মুখে নিলেন না!
হুমকি দিলেন কিন্তু রাজনাথ পাকিস্তানের নামই মুখে নিলেন না!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালি যেতে প্রতীক্ষায় ৫০ হাজার বাংলাদেশির ভাগ্য নির্ধারণ আজ
ইতালি যেতে প্রতীক্ষায় ৫০ হাজার বাংলাদেশির ভাগ্য নির্ধারণ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা : গাজীপুরে বিশেষ অভিযানে আটক ৫৪
হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা : গাজীপুরে বিশেষ অভিযানে আটক ৫৪

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কোটি টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ, কলাবাগান থানার ওসি-এসআই প্রত্যাহার
কোটি টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ, কলাবাগান থানার ওসি-এসআই প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাশে থাকার ঘোষণা দিলো ইরান
পাকিস্তানের পাশে থাকার ঘোষণা দিলো ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে কর্মসূচি, নেতাকর্মীদের যে জরুরি বার্তা দিলেন ফখরুল
খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে কর্মসূচি, নেতাকর্মীদের যে জরুরি বার্তা দিলেন ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের ৬৭ সরকারি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ
দেশের ৬৭ সরকারি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরে হামলা: হুতি ও ইরানের বিরুদ্ধে প্রতিশোধের অঙ্গীকার নেতানিয়াহুর
বিমানবন্দরে হামলা: হুতি ও ইরানের বিরুদ্ধে প্রতিশোধের অঙ্গীকার নেতানিয়াহুর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুফতি ফয়জুল করীমকে বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার আবেদন খারিজ
মুফতি ফয়জুল করীমকে বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার আবেদন খারিজ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনার মধ্যে আবারও ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
উত্তেজনার মধ্যে আবারও ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার আত্মপ্রকাশ ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দলের, নেতৃত্বে যারা
শুক্রবার আত্মপ্রকাশ ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দলের, নেতৃত্বে যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনজীবী হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানো হলো চিন্ময় দাসকে
আইনজীবী হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানো হলো চিন্ময় দাসকে

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে আবারও ব্যাপক গোলাগুলি
ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে আবারও ব্যাপক গোলাগুলি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক মহড়ার আগেই ডুবে গেল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জাহাজ
সামরিক মহড়ার আগেই ডুবে গেল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জাহাজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিগ্যাল চ্যানেলে শ্রমিক নিতে আগ্রহী ইতালি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
লিগ্যাল চ্যানেলে শ্রমিক নিতে আগ্রহী ইতালি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জনজোয়ারে ফিরছেন খালেদা
জনজোয়ারে ফিরছেন খালেদা

প্রথম পৃষ্ঠা

অনলাইনে ঢুকলেই প্রতারণার ফাঁদ
অনলাইনে ঢুকলেই প্রতারণার ফাঁদ

নগর জীবন

রইস হত্যার বিচার দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম
রইস হত্যার বিচার দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবে বিএনপি
ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবে বিএনপি

নগর জীবন

বাজারে সাতক্ষীরার আম
বাজারে সাতক্ষীরার আম

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে নির্বাচন কমিশন গঠনের তোড়জোড়
ডাকসুতে নির্বাচন কমিশন গঠনের তোড়জোড়

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা মালার মতো গাঁথতে চেয়েছি : মাসুদ পারভেজ
মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা মালার মতো গাঁথতে চেয়েছি : মাসুদ পারভেজ

শোবিজ

যুদ্ধ উত্তেজনায় নতুন মাত্রা
যুদ্ধ উত্তেজনায় নতুন মাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে নতুন উপকারভোগী ৪ লাখ
সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে নতুন উপকারভোগী ৪ লাখ

শিল্প বাণিজ্য

শশীর কোনো হেটার্স নেই নেগেটিভিটি নেই
শশীর কোনো হেটার্স নেই নেগেটিভিটি নেই

শোবিজ

বার্সা-ইন্টার অলিখিত ফাইনাল
বার্সা-ইন্টার অলিখিত ফাইনাল

মাঠে ময়দানে

ঈদের আগেই পাওয়া যাবে নতুন নোট
ঈদের আগেই পাওয়া যাবে নতুন নোট

শিল্প বাণিজ্য

ফের অচলাবস্থা কুয়েটে
ফের অচলাবস্থা কুয়েটে

পেছনের পৃষ্ঠা

দানবীয় লুকে মোশাররফ করিম
দানবীয় লুকে মোশাররফ করিম

শোবিজ

ফুটবলার মহসিনের সন্ধানে বাফুফে
ফুটবলার মহসিনের সন্ধানে বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বিতর্কের মামলা
বাড়ছেই বিতর্কের মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিউজিল্যান্ডকে পাত্তাই দিল না বাংলাদেশ
নিউজিল্যান্ডকে পাত্তাই দিল না বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ ১০ নম্বরে
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ ১০ নম্বরে

মাঠে ময়দানে

আজও কেন কালজয়ী ‘ওরা ১১ জন’
আজও কেন কালজয়ী ‘ওরা ১১ জন’

শোবিজ

শ্রীলঙ্কায় টাইগারদের পূর্ণাঙ্গ সিরিজ
শ্রীলঙ্কায় টাইগারদের পূর্ণাঙ্গ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

হ্যারি কেইনের প্রথম শিরোপা
হ্যারি কেইনের প্রথম শিরোপা

মাঠে ময়দানে

হাসপাতালে বসেই মামলা তুলে নিতে বাদীকে হুমকি
হাসপাতালে বসেই মামলা তুলে নিতে বাদীকে হুমকি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটজুড়ে পরিবেশের ওপর নির্যাতন
সিলেটজুড়ে পরিবেশের ওপর নির্যাতন

নগর জীবন

ফের অন্তরালে পপি
ফের অন্তরালে পপি

শোবিজ

স্বাস্থ্যে আমূল পরিবর্তনের সুপারিশ
স্বাস্থ্যে আমূল পরিবর্তনের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

করপোরেট করহার নিয়ে ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ
করপোরেট করহার নিয়ে ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিফার অনুমতির অপেক্ষায় সামিত
ফিফার অনুমতির অপেক্ষায় সামিত

মাঠে ময়দানে

মেয়র ঘোষণা নিয়ে মামলা খারিজ
মেয়র ঘোষণা নিয়ে মামলা খারিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ভুট্টায় ঝুঁকছেন কৃষকরা
বগুড়ায় ভুট্টায় ঝুঁকছেন কৃষকরা

নগর জীবন