শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৫৪, রবিবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০১৬ আপডেট:

অন্যরকম এক বিকেলের গল্প (পথকলি ও আমি)

শেলী সেলিনা আলম
অনলাইন ভার্সন
অন্যরকম এক বিকেলের গল্প (পথকলি ও আমি)

অফিস থেকে বের হয়েছি বেলা ২.৩০ মিনিটে। গন্তব্য কড়াইল বস্তি ।ওখানে বাংলার পাঠশালা পরিচালিত একটা স্কুল আছে।

৪.৩০ মিনিটে গুলশান ১ অতিক্রম করে মহাখালি যাবার পথে ডানদিকে একটা ঘাটের কাছে এসে গাড়ি থামাতে হলো। বাংলার পাঠশালার কর্ণধার দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করছিলেন।

কাছাকাছি পৌঁছতেই উনি জানালেন, এখান থেকে নৌকায় করে গুলশান লেকের ওপর দিয়ে ওপারে কড়াইল বস্তিতে পৌঁছাতে হবে।

লোকটা বলে কি? ঢাকায় বসে নৌকা পারাপার!! তাও আবার গুলশান এলাকায়?

চারপাশে লোকজন ছুটছে। বাস, প্রাইভেট কার, রিক্সাও চলছে। আর এর মাঝেই কি না নদী পারাপারের মতো অবস্থা?

একটার পর একটা নৌকা ঘাটে আসছে, লোকজন উঠে পড়ছে। এতো সাবলীল গতি, বোঝাই যাচ্ছে, এটা ওদের দৈনন্দিন বিষয়।

একটা রিজার্ভ করা নৌকায় আমরা ৩ জন উঠলাম। আমি আর বাংলার পাঠশালার ২ জন। অস্তগামী সূর্যটা লালচে আভা ছড়িয়ে লেকের জলে খেলা করছিলো। ঘোলা জল, আকাশের ছায়া ঠিক মতো দেখাও যায় না। তার ওপর পানির তীব্র পচা গন্ধ। অসহনীয় সে অবস্থা। ইস!!! এতো কস্ট করে মানুষগুলো প্রতিদিন এভাবে আসা যাওয়া করে? চমৎকার একটা লেক অথচ কি করুণ দশা?
ভাবতে ভাবতে করাইল বস্তিতে চলে এসেছি।

নৌকা থেকে নেমেই সামনে কিছু দোকান। ঔষধের দোকানে একজন মহিলা বিক্রেতা। ভালো লাগলো দৃশ্যটা দেখে। একটা সমবায় সমিতিরও দেখা মিললো। এরা দেখি আবার টাকাও লোন দেয়। দেখতে দেখতে সামনে এগুচ্ছি। অসম্ভব ঘন বসতি। খোঁজ নিলাম। জনসংখ্যার পরিমাণ এখানে প্রায় ২ লক্ষ। টিনের দোতালা বাড়ি, এক চালা ঘর, সেমি পাকা বিল্ডিং - নানা রকম ডিজাইনের ছোটো ছোটো আরো অনেক ঘর - একটার সাথে আরেকটা লাগানো। রাস্তাগুলো খুবই সরু - পাশাপাশি দুজন চলাও যায় না, এমন অবস্থা। অলি গলি পার হয়ে একটা পুরনো, প্রায় নড়বড়ে একটা টিনের ঘরের সামনে এসে দাঁড়ালাম।

ঘরে ঠিকমতো ঢুকতে না ঢুকতেই সমস্বরে অনেকগুলো বাচ্চা ছেলে মেয়ে চিৎকার করে বলে উঠলো -

" আসসালামু অলাইকুম স্যার"।

পাশে তাকালাম, কেউ নেই - ওরা আমাকেই বলছে।

আমিও অনেকটা গলা উঁচু করেই বললাম, " অলাইকুম আসসালাম"।

" স্যার আপনি কেমন আছেন, আসতে কোনো অসুবিধা হয় নাই তো?" - বাচ্চাগুলো গলার সাথা গলা মিলিয়ে একসাথে আবারও আমায় জিজ্ঞেস করলো।

বললাম, " না কোনো অসুবিধা হয়নি। তোমরা ভালো আছো?।

আবারও কণ্ঠ উঁচিয়ে ওরা বললো, " জ্বী স্যার "।

বুঝলাম, এদের যথেষ্ট ট্রেনিং দেয়া হয়েছে, তা না হলে এতোটা সহজ ওরা হতে পারতো না।

বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া একজন ছাত্র ক্লাশ নিচ্ছিলো। সে সবার কাছে আমার পরিচয় তুলে ধরলো।

অনেক গল্প হলো ওদের সাথে। ওদের পছন্দ অপছন্দ, ভালো লাগা, কবিতা আবৃত্তি, গান শোনা, নাচ করা - সবকুছুতেই আমি মুগ্ধ হচ্ছিলাম। কতো হবে ওদের বয়স? বড়জোর, ৫ থেকে ৭/৮ বছর। আমাদের বাচ্চাগুলো এই বয়সেও অনেক নাজুক, কিছু একটা বললে উশখুশ করতে থাকে। আর এরা? বললাম, " নাচ দেখবো"। অমনি দুজন দাঁড়িয়ে মোবাইলের গানের তালে তালে নাচতে শুরু করলো।

গান গাইতে বললাম। দুজন পর পর ২টা দেশের গান শুনিয়ে দিলো।নিজেদের মধ্যে প্রতিযোগিতা - কে কার আগে তার পারফরমেন্স দেখাবে। খুব ভালো লাগছিলো ওদের সঙ্গ। জীবন নিয়ে ওদের বড় রকম কোনো দুঃশ্চিন্তা নেই।পড়াশোনা করতে হবে, বাইরে কাজ করে উপার্জন করতে হবে, বাড়িতে মাকে কাজে সাহায্য করতে হবে, ছোটো ভাই বোনের খেয়াল করতে হবে - এটাই এখন মুখ্য।

অনেক কথা বলতে বলতে এক সময় বললাম, " তোমরা কি টাকা জমাও"।

কেউ কেউ উত্তর দিলো, তারা মাটির ব্যাংকে টাকা জমায়। বললাম, " তোমরা যদি ব্যাংকে টাকা জমাতে পারো কেমন হয়?"

সবাই চিৎকার করে উঠলো, " অনেক ভালো হয় স্যার।"

ওদেরকে বুঝিয়ে আসলাম, কে তোমাদের এ ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের মাননীয় গভর্ণরের নাম ওদের মুখস্ত করিয়ে এলাম। খুব মজা লাগলো, ওরা নামতা পড়ার মতো " ড. আতিউর রহমান" - এর নাম মুখস্ত করতে লাগলো।

আসার সময় ওদের জন্য কিছুই নিয়ে আসিনি। এতোগুলো কচি মুখ, মায়া কাড়া চেহারা।কেমন এক ধরনের খারাপ লাগছে। একজনকে বললাম, " সবার জন্য মিষ্টি নিয়ে এসো"।

মিষ্টি আসার পর ওদের মাঝে চাঞ্চল্য বেড়ে গেলো। সে দৃশ্য দেখার মতো। ওরা খুব মজা করে মিষ্টি খাচ্ছে - আমাকেও সাধছে। আমিও হাত বাড়িয়ে মিষ্টি নিলাম।

খাওয়া দাওয়ার পর বিদায়ের পালা। ওরা বারবার বলতে লাগলো, " আপনি আবার কবে আসবেন স্যার"?

বললাম, " খুব শীঘ্রই আসবো।

আমাকে তো আসতেই হবে। বারবার আসতে চাই।

এতোক্ষন যাদের কথা বলেছি, তারা পথকলি। টোকাই নামে যারা পরিচিত ছিলো। কার্টুনিস্ট রফিকুন নবী বা রণবীর আঁকা টোকাই এর প্রথম আত্মপ্রকাশ ১৯৭৮ সালে সাপ্তাহিক বিচিত্রায়। টোকাই সমাজের অনেক অসঙ্গতিকে ইংগিত করে আমাদের চোখ খুলে দিয়েছে। ফান এর মাধ্যমে বিদ্রূপ করে নীরব প্রতিবাদ করেছে।

পথে পথে ঘুরে বেড়ানো পথশিশু - যাদের বাসস্থান বাস স্টপেজ, রেল স্টেশন, লঞ্চ টার্মিনাল, বিপণী কেন্দ্রের আশপাশ, ডাস্টবিন, কংক্রিটের পাইপ, ফুটপাত, রাজপথের মাঝখানের আইল্যান্ডে, , কিংবা ব্যস্ততম বাজার এর আশেপাশের ছোট্ট চিপাচাপা বা অলিগলিতে। এদের কারো বাবা নেই, কারো মা নেই, কারো বা বাবা -মা থেকেও নেই। কেউ কেউ জানেও না তাদের বাবা - মা আদৌ ছিলো কি না। স্মৃতি হাতড়ে বেড়ালেও স্পষ্ট করে কিছু বলতে পারে না। এই পথশিশুদের প্রতিনিধিত্ব করেছে "টোকাই" চরিত্র।

আমাদের এক সময়কার প্রেসিডেন্ট হুসাইন মোহাম্মদ এরশাদ সম্ভবত এই পথশিশুদের টোকাই খোলস ভেঙে "পথকলি" বলে পরিচিতি দিতে চেয়েছিলেন। পথকলিদের জন্য বিভিন্ন সংগঠন এগিয়ে এসেছে, অনেক NGO তাদের নিয়ে কাজ করছে। এই মূহুর্তে কাজ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। মাননীয় গভর্নর ড. আতিউর রহমান বাংলাদেশের খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষের ব্যাংকে হিসাব খোলার মাধ্যমে তাদেরকে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে সম্পৃক্ত করার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। পথকলিদের ব্যাংক হিসাব খোলা সেই প্রচেষ্টারই একটা ক্ষুদ্র অংশ। সে কথা না হয় আরেকদিন বলবো।

আমি শুধু ভাবি বৃহৎ জনগোষ্ঠীর ভাসমান এই পথকলি শ্রেণীটা আরো কতো কতো সময় পার হলে শুধু মানুষ হিসাবে স্বীকৃতি পাবে? এ দেশ আরো কতোটা এগুলে এই পথশিশুরা কখনো টোকাই, কখনোবা পথকলি বলে পরিচিত হবে না? আমাদের আর সব শিশুর মতো ওরাও শুধু শিশু বলেই গণ্য হবে?

কলি শব্দটা ফুল ফোঁটার পূর্ব মুহূর্ত বোঝালেও পথকলি শব্দটা কি পথে পথে বিচ্ছিন্নভাবে ঘুরে বেড়ানো শিশুগুলোর বিকাশের পূর্ব মুহূর্ত বোঝায়? আর সব শিশুদের মতো একদিন তাদের কৈশোর পার হয়ে তারুণ্য দ্বীপ্ত হবে?

যৌবনে উপবিষ্ট হয়ে ভীষন রকম দাবড়ে বেড়াবে সমাজের নানা অন্যায় আর অসঙ্গতির বিরুদ্ধে?

স্বপ্ন দেখবে আগামী দিনের, নতুন জীবনের জাল বুনবে প্রত্যাশায়, নূতন সম্ভাবনায় ?

এর উত্তর আমার জানা নেই।

(লেখকের ফেসবুক পেজ থেকে সংগৃহীত) 


বিডি-প্রতিদিন/ ১৭ জানুয়ারি, ২০১৬/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’
চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’

১ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঘোড়াঘাটে সিংড়া ইউনিয়ন 
পরিষদের বাজেট ঘোষণা
ঘোড়াঘাটে সিংড়া ইউনিয়ন  পরিষদের বাজেট ঘোষণা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পালানো আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পালানো আসামি গ্রেফতার

১৪ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নওগাঁয় অনূর্ধ্ব-১৫ বালকদের ফুটবল প্রশিক্ষণ শুরু
নওগাঁয় অনূর্ধ্ব-১৫ বালকদের ফুটবল প্রশিক্ষণ শুরু

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি
১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পুকুরে বন্ধুদের সাথে গোসল করতে গিয়ে প্রাণ গেল কিশোরের
পুকুরে বন্ধুদের সাথে গোসল করতে গিয়ে প্রাণ গেল কিশোরের

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি
৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে একজনকে কুপিয়ে হত্যা
ঝিনাইদহে একজনকে কুপিয়ে হত্যা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিলেন তিন চিকিৎসক
শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিলেন তিন চিকিৎসক

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে শিশুকে হত্যা ও ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
নড়াইলে শিশুকে হত্যা ও ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে একত্রিত হতে হবে : মির্জা ফখরুল
নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে একত্রিত হতে হবে : মির্জা ফখরুল

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যার দায়ে দুইজনের যাবজ্জীবন
হত্যার দায়ে দুইজনের যাবজ্জীবন

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

তরুণ প্রজন্মকে প্রকৃত রাজনীতি ও সমাজ ব্যবস্থায় ফিরতে হবে: এ্যানি
তরুণ প্রজন্মকে প্রকৃত রাজনীতি ও সমাজ ব্যবস্থায় ফিরতে হবে: এ্যানি

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!
শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’

৪৮ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

৫৯ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে