শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৪৮, সোমবার, ১৪ অক্টোবর, ২০১৯

শত শত জীবন্ত লাশ আজ বুয়েটের প্রতি ব্যাচে ব্যাচে!

এরিক সাবানা
অনলাইন ভার্সন
শত শত জীবন্ত লাশ আজ বুয়েটের প্রতি ব্যাচে ব্যাচে!

এই টার্মে প্রথমবারের মত আমার লেভেল ১, টার্ম ১ এর থিওরি ক্লাস নেওয়ার সৌভাগ্য হয়। অন্য লেভেল টার্মের থিওরি ক্লাস নেওয়ার পর ১-১ এর ক্লাস নিয়ে একটা পার্থক্য পরিষ্কারভাবে আমার চোখে পড়ল। তা হল ১-১ এর প্রতিটা ছাত্র-ছাত্রী ক্লাসে খুবই মনোযোগী। ক্লাসে এদের উপস্থিতি মোটামুটি ১০০% ছিল সবসময়ই, এবং ১ ঘণ্টার ক্লাসের পুরোটাই ফার্স্ট বেঞ্চার থেকে শুরু করে লাস্ট বেঞ্চার পর্যন্ত প্রত্যেকেই খুব মন দিয়ে শুনতো। যেসব জায়গায় প্রশ্ন আশা করতাম, তারা প্রশ্ন করত- একজন নির্দিষ্ট মানুষই যে সব সময় প্রশ্ন করত তা নয় বরং ফার্স্ট বেঞ্চার থেকে শুরু করে লাস্ট বেঞ্চার সবাই-ই ক্লাসে ইন্টার‍্যাক্টিভ ছিল। সিটিগুলোর সময়ও তারা পারুক বা না পারুক, পড়াশোনা করে এসেছে এবং চেষ্টা করেছে এতটুক বোঝা যেত। অথচ এই সেইম ব্যাচটার ক্লাসই আমি যদি আবার সামনের বছর তারা ২-১ এ উঠলে নিই, পূর্ব অভিজ্ঞতা হতে আমার যথেষ্ট সন্দেহ আছে তারা ক্লাসে কতটুকু ইন্টার‍্যাক্টিভ থাকবে, সিটিগুলোতে কতটুকু প্রিপারেশান নিয়ে আসবে। বুয়েটে এক টার্ম যেতে না যেতেই কেমন জানি এক অদ্ভুত নির্লিপ্ততা আর হতাশা ভর করে স্টুডেন্টদের মাঝে। আগে মনে হত বুয়েটে চান্স পাওয়ার আনন্দে খেই হারিয়ে হয়তো তারা পি এল এ ঠিকমত পড়ালেখা করে না, যার জন্য ১-১ এর রেজাল্ট খারাপ হয়, সারাজীবন নিজেকে ভালো স্টুডেন্ট জেনে আসা ছেলেটা এই খারাপ রেজাল্ট মেনে নিতে পারে না। ফলাফলে হতাশায় পড়ে। আত্মবিশ্বাস হারিয়ে এক সময় পড়ালেখাটা পুরোপুরিই ছেড়ে দেয়, শুরু হয় হতাশার দুষ্টচক্র।

এখন বুঝতে পারছি আমার চিন্তাভাবনায় বড় রকমের একটা লুপহোল ছিল। আবরার হত্যাকাণ্ডের পর হলের অত্যাচারের অনেক ঘটনা এই কয়দিনে প্রকাশ পেয়েছে- একেকটা ঘটনা পড়ে আমি কেঁদে ফেলেছি। তারাও আবরারের মতই পাশবিক নির্যাতনের শিকার হয়েছে, এরকম মার খাওয়ার পরেও তারা যে বেঁচে গেছে এটাই আশ্চর্য। কিন্তু এভাবে মার খেয়ে বেঁচে থাকতে হলে, সেই বেঁচে থাকাকে কি আসলেই বেঁচে থাকা বলে? ইংরেজিতে বললে, তারা হয়তো "survive" করে গিয়েছিল কিন্ত এরপর আর কখনোই তারা তথাকথিত land of "living" এ "live" করতে পারেনি। আমি খালি ভাবছি, ওইদিন যদি আবরার 'survive' করে যেত তাহলে কী হত? দশদিন পরে অনুষ্ঠিতব্য টার্ম ফাইনালে সে আদৌ বসতে পারতো কি? বসতে পারলেও পরীক্ষা প্রস্তুতি সে কিভাবে নিত? সে কি এরপর আর হলে থাকতে পারতো? থাকলেও কি সেখানে পড়াশোনা কন্টিনিউ করার মত শারীরিক বা মানসিক সুস্থতা তার থাকতো? থাকার তো কোনো কারণ দেখি না আমি। যথারীতি তার রেজাল্ট ভয়াবহ খারাপ হত। আজকে মারা গিয়ে জনতার কাছে সে মেধাবী হিসেবে সম্মান পাচ্ছে, আর বেঁচে থাকলে তার কপালে লো সিজিধারী/ ল্যাগার তকমা জুটে যেত। সারাজীবন যে ছেলেটা টপার ছিল, নিজের একাডেমিক এই অবনতি সে সহজে মেনে নিতে পারতো না- নিমজ্জিত হত ডিপ্রেশনে। ডিপ্রেশনে আক্রান্ত মানুষ অন্যদের সাথে সামাজিক সম্পর্কও সহজে টিকিয়ে রাখতে পারে না। ফলাফলে তার বন্ধু-বান্ধব কমে আসতো। আবার রেজাল্ট খারাপ হলে অনেক শিক্ষকই বৈষম্যমূলক আচরণ করেন। শিক্ষকরাও স্নেহ করেন না, বন্ধুও তেমন একটা নেই- এই অবস্থায় ক্লাসে যাওয়ার জন্য উৎসাহটাও সে হারিয়ে ফেলতো। যেহেতু ক্লাস ঠিকমত করে না, রেজাল্ট দিনদিন আরো খারাপ হত, ডিপ্রেশন বাড়তো চক্রবৃদ্ধিহারে। এ যেন ডিপ্রেশনের দুষ্টচক্র পুরোপুরি। ওইদিকে সম্মানিত বড় ভাইদের শারীরিক অত্যাচারতো আছেই। সবমিলে সে পরিণত হত একটা জীবন্ত লাশে। এরকম শত শত জীবন্ত লাশ আজ বুয়েটের প্রতি ব্যাচে ব্যাচে।

যেখানে বুয়েটের বেশিরভাগ ছাত্র-ছাত্রী হলে থাকে সেখানে এই হলেই আমরা পড়াশোনার কোনো পরিবেশ দিতে পারছি না। ঢাকায় থাকা অল্প সংখ্যক স্টুডেন্ট যখন পি এলে বাবা মায়ের আদরে পড়াশোনার সুযোগ পাচ্ছে, রাত জেগে পড়লে মা দুধ বানিয়ে দিয়ে যাচ্ছে, তখন হলে থাকা ছেলেগুলো খুব কাছেই "পিতামাতাতুল্য" শিক্ষকদের কোয়ার্টার থাকার পরেও চুপচাপ পশুর মত মার খাচ্ছে। শিক্ষকদের কাছে অভিযোগ জানানোর মত সাহসটা পর্যন্ত তাদের নেই। শিক্ষকদের জানালে কোনো লাভ হবে- এই আশা তো তারা করেই না, উল্টো জানাতে গিয়ে পরে বিপদ আরো বাড়ে কিনা এই ভয়েই তারা শেষ- কী ভয়াবহ অসহায়তা!

ভাবছি, এই যে দেশ-বিদেশে বুয়েটের এত সুনাম তার কৃতি ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য, প্রতিবছরই MIT, Stanford, UC Berkeley ইত্যাদিতে বুয়েটের স্টুডেন্টরা পোস্ট গ্রেডে চান্স পায় বা Google, Intel ইত্যাদিতে জব অফার পায়- তার কতটুকু ক্রেডিট আসলে বুয়েটের নিজের? বুয়েট তো শুরুতেই প্রতিযোগিতামূলক ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে সারাদেশের ১০০০ জন ক্রিম ছাত্র-ছাত্রী আলাদা করে ফেলে। বুয়েটকে তো আসলে তখনই ক্রেডিট দেওয়া উচিত যদি এই ১০০০ জন ক্রিম ছাত্র-ছাত্রীর প্রত্যেককে সে দক্ষ গ্র‍্যাজুয়েট বানাতে পারে, কারণ ওই ১০০০ জন স্টুডেন্টের প্রত্যেকেরই যথেষ্ট যোগ্যতা আছে। অথচ বাস্তব চিত্র হচ্ছে ১০০০ জন ছাত্র-ছাত্রীর মাঝে বড়জোর ১০০ জনই হয়তো দিনশেষে বিভিন্ন বিশ্বখ্যাত প্রতিষ্ঠানে সুযোগ পায়, বড় বড় রিসার্চ করে, সারা পৃথিবীর মানুষ তখন বুয়েটকে চেনে। আর এই ১০০ জনের দোহাই দিয়ে আমরা দম্ভে গৌরবে নাচানাচি করি। বাকি ৯০০ জন 'পটেনশিয়াল' স্টুডেন্টের যোগ্যতাকে আমরা যে গলাটিপে হত্যা করেছি, তা যেন আমরা দেখেও না দেখার ভান করতে চাই। অথচ ১০০০ জন মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীর দায়িত্ব নিয়ে মাত্র ১০০ জনের মেধাকে আমরা কাজে লাগাতে পারছি, তার মানে আমাদের 'এফিশিয়েন্সি' মাত্র ১০%- এটা কি আমাদের সিস্টেমের বিশাল ব্যর্থতা নয়? উল্লেখ্য যে, খোঁজ নিলে দেখা যাবে ওই ১০০ জনের মাঝে ৯০ জনের বাসাই ঢাকাতে ছিল, তাই তারা সুস্থ পরিবেশে পড়াশোনা করতে পেরেছিল। তারা যদি বুয়েটে নিয়মিত ক্লাস নাও করতো, তবু তারা দিনশেষে ভালোই করত। আফটার অল, সব টপিকের চমৎকার সব লেকচার আজকাল ইউটিউবেই এভেইলেবল।

আরেকটা ব্যাপার। হলে যারা নির্যাতনের শিকার হয়, তারাই কি শুধু আমাদের এই ত্রুটিপূর্ণ সিস্টেমের ভিকটিম? আমিতো মনে করি, যারা নির্যাতন করে তারাও আমাদের এই সিস্টেমেরই ভিক্টিম। আজকে যদি আমরা অসুস্থ লেজুড়বৃত্তিক ছাত্র রাজনীতিকে শক্ত হাতে প্রতিহত করতাম, র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান নিতাম, হলের ছাত্রদেরকে বাবা মায়ের মতই শাসনে রাখতাম তাহলে ওই ছেলেগুলোও হয়তো বিপথগামী হত না। যখন তারা বাবা-মায়ের কাছে ছিল তখন তো তারাও লক্ষ্মী আর পড়ুয়া ছাত্রই ছিল, তারাও নিজ নিজ স্কুল কলেজে টপার ছিল। বাবা মায়ের লক্ষ্মী সন্তানদের অসুস্থ পরিবেশে এনে আমরা নিজ হাতে তাদের খুনি বানিয়েছি। আমরা আসলে আবরারের খুনিদের চেয়েও জঘন্য অপরাধী। আজ যদি আমরা প্রায়শ্চিত্ত না করি তাহলে দয়াময় খোদাও আমাদের কোনোদিন মাফ করবেন না। আজ সময় এসেছে এই ভাঙাচোরা সিস্টেমটাকে ঠিক করে ঢেলে সাজানোর। সিস্টেম ঠিক না হওয়া পর্যন্ত অন্তঃসারশূন্য একাডেমিক কার্যক্রমের আসলেই কোনো মূল্য নাই।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

লেখিকা: প্রভাষক, তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক প্রকৌশল বিভাগ, বুয়েট 

বিডি প্রতিদিন/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
সর্বশেষ খবর
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই
প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই

৩৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জুভেন্টাসের কোচের দায়িত্ব পেলেন স্পালেত্তি
জুভেন্টাসের কোচের দায়িত্ব পেলেন স্পালেত্তি

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শিরোনামহীনের নতুন গান ‘ক্লান্ত কফিশপ’
শিরোনামহীনের নতুন গান ‘ক্লান্ত কফিশপ’

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল
সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গীতে মারামারি থামাতে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
টঙ্গীতে মারামারি থামাতে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হাইমচর থানার ওসি মহিউদ্দিন আর নেই
ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হাইমচর থানার ওসি মহিউদ্দিন আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে যানবাহনে যৌথ বাহিনীর তল্লাশি
চাঁদপুরে যানবাহনে যৌথ বাহিনীর তল্লাশি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেস-অগাস্তের ব্যাটে জয়ের পথে ওয়েস্ট ইন্ডিজ
চেস-অগাস্তের ব্যাটে জয়ের পথে ওয়েস্ট ইন্ডিজ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিল্লায় ৪০ সেকেন্ডের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ১২
কুমিল্লায় ৪০ সেকেন্ডের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ১২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমানকে নিয়ে এক কথায় কি বললেন শাহরুখ?
সালমানকে নিয়ে এক কথায় কি বললেন শাহরুখ?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামালপুরে নদীতে ডুবে ৩ শিশুর মৃত্যু
জামালপুরে নদীতে ডুবে ৩ শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল
জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশ সদস্যদের বহনকারী বাস দুর্ঘটনায়, আহত ২০
পুলিশ সদস্যদের বহনকারী বাস দুর্ঘটনায়, আহত ২০

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যাত্রাবাড়ীতে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
যাত্রাবাড়ীতে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে নিয়ামতপুরে কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে নিয়ামতপুরে কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রশক্তির আহ্বায়কের পদত্যাগ
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রশক্তির আহ্বায়কের পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিকআপভ্যান চাপায় অটোরিকশার তিন যাত্রী আহত
পিকআপভ্যান চাপায় অটোরিকশার তিন যাত্রী আহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুবিনের বিশেষ দিনে প্রেক্ষাগৃহে চলল না অন্য কোনও সিনেমা
জুবিনের বিশেষ দিনে প্রেক্ষাগৃহে চলল না অন্য কোনও সিনেমা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে জুমার নামাজ শেষে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে জুমার নামাজ শেষে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'সমবায়ভিত্তিক অর্থনৈতিক কার্যক্রমের মাধ্যমে আত্মনির্ভরশীল দেশ গড়া সম্ভব'
'সমবায়ভিত্তিক অর্থনৈতিক কার্যক্রমের মাধ্যমে আত্মনির্ভরশীল দেশ গড়া সম্ভব'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বান্দরবানে ভাল্লুকের আক্রমণে জুমচাষি আহত
বান্দরবানে ভাল্লুকের আক্রমণে জুমচাষি আহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল
জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক
১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা
কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক
যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার
বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি
তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে
গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার
ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ
জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা

৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা
হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা
প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা

নগর জীবন

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

ফেব্রুয়ারিতে সংসদ নির্বাচন আলোচনায় নেই গণভোট
ফেব্রুয়ারিতে সংসদ নির্বাচন আলোচনায় নেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি