শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৪৮, সোমবার, ১৪ অক্টোবর, ২০১৯

শত শত জীবন্ত লাশ আজ বুয়েটের প্রতি ব্যাচে ব্যাচে!

এরিক সাবানা
অনলাইন ভার্সন
শত শত জীবন্ত লাশ আজ বুয়েটের প্রতি ব্যাচে ব্যাচে!

এই টার্মে প্রথমবারের মত আমার লেভেল ১, টার্ম ১ এর থিওরি ক্লাস নেওয়ার সৌভাগ্য হয়। অন্য লেভেল টার্মের থিওরি ক্লাস নেওয়ার পর ১-১ এর ক্লাস নিয়ে একটা পার্থক্য পরিষ্কারভাবে আমার চোখে পড়ল। তা হল ১-১ এর প্রতিটা ছাত্র-ছাত্রী ক্লাসে খুবই মনোযোগী। ক্লাসে এদের উপস্থিতি মোটামুটি ১০০% ছিল সবসময়ই, এবং ১ ঘণ্টার ক্লাসের পুরোটাই ফার্স্ট বেঞ্চার থেকে শুরু করে লাস্ট বেঞ্চার পর্যন্ত প্রত্যেকেই খুব মন দিয়ে শুনতো। যেসব জায়গায় প্রশ্ন আশা করতাম, তারা প্রশ্ন করত- একজন নির্দিষ্ট মানুষই যে সব সময় প্রশ্ন করত তা নয় বরং ফার্স্ট বেঞ্চার থেকে শুরু করে লাস্ট বেঞ্চার সবাই-ই ক্লাসে ইন্টার‍্যাক্টিভ ছিল। সিটিগুলোর সময়ও তারা পারুক বা না পারুক, পড়াশোনা করে এসেছে এবং চেষ্টা করেছে এতটুক বোঝা যেত। অথচ এই সেইম ব্যাচটার ক্লাসই আমি যদি আবার সামনের বছর তারা ২-১ এ উঠলে নিই, পূর্ব অভিজ্ঞতা হতে আমার যথেষ্ট সন্দেহ আছে তারা ক্লাসে কতটুকু ইন্টার‍্যাক্টিভ থাকবে, সিটিগুলোতে কতটুকু প্রিপারেশান নিয়ে আসবে। বুয়েটে এক টার্ম যেতে না যেতেই কেমন জানি এক অদ্ভুত নির্লিপ্ততা আর হতাশা ভর করে স্টুডেন্টদের মাঝে। আগে মনে হত বুয়েটে চান্স পাওয়ার আনন্দে খেই হারিয়ে হয়তো তারা পি এল এ ঠিকমত পড়ালেখা করে না, যার জন্য ১-১ এর রেজাল্ট খারাপ হয়, সারাজীবন নিজেকে ভালো স্টুডেন্ট জেনে আসা ছেলেটা এই খারাপ রেজাল্ট মেনে নিতে পারে না। ফলাফলে হতাশায় পড়ে। আত্মবিশ্বাস হারিয়ে এক সময় পড়ালেখাটা পুরোপুরিই ছেড়ে দেয়, শুরু হয় হতাশার দুষ্টচক্র।

এখন বুঝতে পারছি আমার চিন্তাভাবনায় বড় রকমের একটা লুপহোল ছিল। আবরার হত্যাকাণ্ডের পর হলের অত্যাচারের অনেক ঘটনা এই কয়দিনে প্রকাশ পেয়েছে- একেকটা ঘটনা পড়ে আমি কেঁদে ফেলেছি। তারাও আবরারের মতই পাশবিক নির্যাতনের শিকার হয়েছে, এরকম মার খাওয়ার পরেও তারা যে বেঁচে গেছে এটাই আশ্চর্য। কিন্তু এভাবে মার খেয়ে বেঁচে থাকতে হলে, সেই বেঁচে থাকাকে কি আসলেই বেঁচে থাকা বলে? ইংরেজিতে বললে, তারা হয়তো "survive" করে গিয়েছিল কিন্ত এরপর আর কখনোই তারা তথাকথিত land of "living" এ "live" করতে পারেনি। আমি খালি ভাবছি, ওইদিন যদি আবরার 'survive' করে যেত তাহলে কী হত? দশদিন পরে অনুষ্ঠিতব্য টার্ম ফাইনালে সে আদৌ বসতে পারতো কি? বসতে পারলেও পরীক্ষা প্রস্তুতি সে কিভাবে নিত? সে কি এরপর আর হলে থাকতে পারতো? থাকলেও কি সেখানে পড়াশোনা কন্টিনিউ করার মত শারীরিক বা মানসিক সুস্থতা তার থাকতো? থাকার তো কোনো কারণ দেখি না আমি। যথারীতি তার রেজাল্ট ভয়াবহ খারাপ হত। আজকে মারা গিয়ে জনতার কাছে সে মেধাবী হিসেবে সম্মান পাচ্ছে, আর বেঁচে থাকলে তার কপালে লো সিজিধারী/ ল্যাগার তকমা জুটে যেত। সারাজীবন যে ছেলেটা টপার ছিল, নিজের একাডেমিক এই অবনতি সে সহজে মেনে নিতে পারতো না- নিমজ্জিত হত ডিপ্রেশনে। ডিপ্রেশনে আক্রান্ত মানুষ অন্যদের সাথে সামাজিক সম্পর্কও সহজে টিকিয়ে রাখতে পারে না। ফলাফলে তার বন্ধু-বান্ধব কমে আসতো। আবার রেজাল্ট খারাপ হলে অনেক শিক্ষকই বৈষম্যমূলক আচরণ করেন। শিক্ষকরাও স্নেহ করেন না, বন্ধুও তেমন একটা নেই- এই অবস্থায় ক্লাসে যাওয়ার জন্য উৎসাহটাও সে হারিয়ে ফেলতো। যেহেতু ক্লাস ঠিকমত করে না, রেজাল্ট দিনদিন আরো খারাপ হত, ডিপ্রেশন বাড়তো চক্রবৃদ্ধিহারে। এ যেন ডিপ্রেশনের দুষ্টচক্র পুরোপুরি। ওইদিকে সম্মানিত বড় ভাইদের শারীরিক অত্যাচারতো আছেই। সবমিলে সে পরিণত হত একটা জীবন্ত লাশে। এরকম শত শত জীবন্ত লাশ আজ বুয়েটের প্রতি ব্যাচে ব্যাচে।

যেখানে বুয়েটের বেশিরভাগ ছাত্র-ছাত্রী হলে থাকে সেখানে এই হলেই আমরা পড়াশোনার কোনো পরিবেশ দিতে পারছি না। ঢাকায় থাকা অল্প সংখ্যক স্টুডেন্ট যখন পি এলে বাবা মায়ের আদরে পড়াশোনার সুযোগ পাচ্ছে, রাত জেগে পড়লে মা দুধ বানিয়ে দিয়ে যাচ্ছে, তখন হলে থাকা ছেলেগুলো খুব কাছেই "পিতামাতাতুল্য" শিক্ষকদের কোয়ার্টার থাকার পরেও চুপচাপ পশুর মত মার খাচ্ছে। শিক্ষকদের কাছে অভিযোগ জানানোর মত সাহসটা পর্যন্ত তাদের নেই। শিক্ষকদের জানালে কোনো লাভ হবে- এই আশা তো তারা করেই না, উল্টো জানাতে গিয়ে পরে বিপদ আরো বাড়ে কিনা এই ভয়েই তারা শেষ- কী ভয়াবহ অসহায়তা!

ভাবছি, এই যে দেশ-বিদেশে বুয়েটের এত সুনাম তার কৃতি ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য, প্রতিবছরই MIT, Stanford, UC Berkeley ইত্যাদিতে বুয়েটের স্টুডেন্টরা পোস্ট গ্রেডে চান্স পায় বা Google, Intel ইত্যাদিতে জব অফার পায়- তার কতটুকু ক্রেডিট আসলে বুয়েটের নিজের? বুয়েট তো শুরুতেই প্রতিযোগিতামূলক ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে সারাদেশের ১০০০ জন ক্রিম ছাত্র-ছাত্রী আলাদা করে ফেলে। বুয়েটকে তো আসলে তখনই ক্রেডিট দেওয়া উচিত যদি এই ১০০০ জন ক্রিম ছাত্র-ছাত্রীর প্রত্যেককে সে দক্ষ গ্র‍্যাজুয়েট বানাতে পারে, কারণ ওই ১০০০ জন স্টুডেন্টের প্রত্যেকেরই যথেষ্ট যোগ্যতা আছে। অথচ বাস্তব চিত্র হচ্ছে ১০০০ জন ছাত্র-ছাত্রীর মাঝে বড়জোর ১০০ জনই হয়তো দিনশেষে বিভিন্ন বিশ্বখ্যাত প্রতিষ্ঠানে সুযোগ পায়, বড় বড় রিসার্চ করে, সারা পৃথিবীর মানুষ তখন বুয়েটকে চেনে। আর এই ১০০ জনের দোহাই দিয়ে আমরা দম্ভে গৌরবে নাচানাচি করি। বাকি ৯০০ জন 'পটেনশিয়াল' স্টুডেন্টের যোগ্যতাকে আমরা যে গলাটিপে হত্যা করেছি, তা যেন আমরা দেখেও না দেখার ভান করতে চাই। অথচ ১০০০ জন মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীর দায়িত্ব নিয়ে মাত্র ১০০ জনের মেধাকে আমরা কাজে লাগাতে পারছি, তার মানে আমাদের 'এফিশিয়েন্সি' মাত্র ১০%- এটা কি আমাদের সিস্টেমের বিশাল ব্যর্থতা নয়? উল্লেখ্য যে, খোঁজ নিলে দেখা যাবে ওই ১০০ জনের মাঝে ৯০ জনের বাসাই ঢাকাতে ছিল, তাই তারা সুস্থ পরিবেশে পড়াশোনা করতে পেরেছিল। তারা যদি বুয়েটে নিয়মিত ক্লাস নাও করতো, তবু তারা দিনশেষে ভালোই করত। আফটার অল, সব টপিকের চমৎকার সব লেকচার আজকাল ইউটিউবেই এভেইলেবল।

আরেকটা ব্যাপার। হলে যারা নির্যাতনের শিকার হয়, তারাই কি শুধু আমাদের এই ত্রুটিপূর্ণ সিস্টেমের ভিকটিম? আমিতো মনে করি, যারা নির্যাতন করে তারাও আমাদের এই সিস্টেমেরই ভিক্টিম। আজকে যদি আমরা অসুস্থ লেজুড়বৃত্তিক ছাত্র রাজনীতিকে শক্ত হাতে প্রতিহত করতাম, র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান নিতাম, হলের ছাত্রদেরকে বাবা মায়ের মতই শাসনে রাখতাম তাহলে ওই ছেলেগুলোও হয়তো বিপথগামী হত না। যখন তারা বাবা-মায়ের কাছে ছিল তখন তো তারাও লক্ষ্মী আর পড়ুয়া ছাত্রই ছিল, তারাও নিজ নিজ স্কুল কলেজে টপার ছিল। বাবা মায়ের লক্ষ্মী সন্তানদের অসুস্থ পরিবেশে এনে আমরা নিজ হাতে তাদের খুনি বানিয়েছি। আমরা আসলে আবরারের খুনিদের চেয়েও জঘন্য অপরাধী। আজ যদি আমরা প্রায়শ্চিত্ত না করি তাহলে দয়াময় খোদাও আমাদের কোনোদিন মাফ করবেন না। আজ সময় এসেছে এই ভাঙাচোরা সিস্টেমটাকে ঠিক করে ঢেলে সাজানোর। সিস্টেম ঠিক না হওয়া পর্যন্ত অন্তঃসারশূন্য একাডেমিক কার্যক্রমের আসলেই কোনো মূল্য নাই।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

লেখিকা: প্রভাষক, তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক প্রকৌশল বিভাগ, বুয়েট 

বিডি প্রতিদিন/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
সর্বশেষ খবর
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি

২০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম
জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে ‘বিজনেস অ্যালামনাই রিইউনিয়ন ২০২৫’ অনুষ্ঠিত
উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে ‘বিজনেস অ্যালামনাই রিইউনিয়ন ২০২৫’ অনুষ্ঠিত

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

২৪-এর গণঅভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র-জনতা অংশগ্রহণ করেছিল : নবীউল্লাহ নবী
২৪-এর গণঅভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র-জনতা অংশগ্রহণ করেছিল : নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাইক্ষ্যংছড়িতে অপহৃত শিশুকে ফিরিয়ে দিলো অপহরণকারীরা, আটক ১
নাইক্ষ্যংছড়িতে অপহৃত শিশুকে ফিরিয়ে দিলো অপহরণকারীরা, আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস
পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার হলুদের গল্প
আমার হলুদের গল্প

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খুলনায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন
ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইমের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে সিরিজে এগিয়ে পাকিস্তান
সাইমের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে সিরিজে এগিয়ে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমর্থকদের অসদাচরণের জন্য শাস্তি পেল পিএসজি
সমর্থকদের অসদাচরণের জন্য শাস্তি পেল পিএসজি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রুটের নতুন রেকর্ড
টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রুটের নতুন রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডিতে রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিশাল গাছ, দুমড়েমুচড়ে গেছে কয়েকটি গাড়ি
ধানমন্ডিতে রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিশাল গাছ, দুমড়েমুচড়ে গেছে কয়েকটি গাড়ি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অর্ধলক্ষ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক পাঙ্গাস
অর্ধলক্ষ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক পাঙ্গাস

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্টের মধ্যে শহীদ ও আহতদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিতে হবে: জোনায়েদ সাকি
৫ আগস্টের মধ্যে শহীদ ও আহতদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিতে হবে: জোনায়েদ সাকি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুড়িগ্রামে বিজিবি কর্তৃক বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার
কুড়িগ্রামে বিজিবি কর্তৃক বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্তান ভিডিও আপলোড করলে জানতে পারবে মা-বাবা
সন্তান ভিডিও আপলোড করলে জানতে পারবে মা-বাবা

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রামে ট্রেনের যাত্রা বাতিল, যাত্রীদের বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে ট্রেনের যাত্রা বাতিল, যাত্রীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে বিশ্ব রেঞ্জার দিবস পালিত
চট্টগ্রামে বিশ্ব রেঞ্জার দিবস পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দিনাজপুরে বিদেশি ফল চাষে সফলতা
দিনাজপুরে বিদেশি ফল চাষে সফলতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই প্রযুক্তির মাধ্যমে বয়স শনাক্ত করবে ইউটিউব
এআই প্রযুক্তির মাধ্যমে বয়স শনাক্ত করবে ইউটিউব

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিকিৎসাধীন সাংবাদিক কাদের গনিকে দেখতে হাসপাতালে পেশাজীবী পরিষদের নেতৃবৃন্দ
চিকিৎসাধীন সাংবাদিক কাদের গনিকে দেখতে হাসপাতালে পেশাজীবী পরিষদের নেতৃবৃন্দ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাগল খেয়ে ফেলায় অজগরকে পিটিয়ে মারল গ্রামবাসী
ছাগল খেয়ে ফেলায় অজগরকে পিটিয়ে মারল গ্রামবাসী

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বর্ষায় সুস্থ থাকতে খেতে হবে যেসব প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার
বর্ষায় সুস্থ থাকতে খেতে হবে যেসব প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান
মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা
ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা
বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা
এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা
কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী
পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল
নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান
ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক
জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!
চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার
বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প
শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা
সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!
দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেড়েছে সবজি-মুরগির দাম
বেড়েছে সবজি-মুরগির দাম

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্থিক খাতে আস্থার সংকট
আর্থিক খাতে আস্থার সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট
সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন
সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন

শোবিজ

আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন
আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ
ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই
সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ
ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগ অবরোধকারীদের ওপর হামলা
শাহবাগ অবরোধকারীদের ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি কূটনৈতিক বিজয়
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি কূটনৈতিক বিজয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প কেন পাকিস্তানের দিকে ঝুঁকছেন
ট্রাম্প কেন পাকিস্তানের দিকে ঝুঁকছেন

পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতার ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার দাবি
যুবদল নেতার ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার দাবি

দেশগ্রাম

নদীর বাঁধে ভারসাম্য হারাচ্ছে পৃথিবী!
নদীর বাঁধে ভারসাম্য হারাচ্ছে পৃথিবী!

পরিবেশ ও জীবন

গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে
ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে

মাঠে ময়দানে

পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি
পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনে বন্যায় বৃদ্ধাশ্রমে ৩১ জনের মৃত্যু
চীনে বন্যায় বৃদ্ধাশ্রমে ৩১ জনের মৃত্যু

পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদীদের নিশ্চিহ্ন করতে পারলেই মুক্তি
ফ্যাসিবাদীদের নিশ্চিহ্ন করতে পারলেই মুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের জাহাজ নেটওয়ার্কের ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের
ইরানের জাহাজ নেটওয়ার্কের ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের

পূর্ব-পশ্চিম

জলাবদ্ধ ৩ হাজার বিঘা জমি
জলাবদ্ধ ৩ হাজার বিঘা জমি

দেশগ্রাম

ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে
ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ কোরিয়ার রপ্তানিতে রেকর্ড
দক্ষিণ কোরিয়ার রপ্তানিতে রেকর্ড

পূর্ব-পশ্চিম

ফারাক্কা খুলে দেওয়ায় দিশাহারা পদ্মা-মহানন্দা তীরের মানুষ
ফারাক্কা খুলে দেওয়ায় দিশাহারা পদ্মা-মহানন্দা তীরের মানুষ

পরিবেশ ও জীবন

পুতিনকে সংলাপের আহ্বান জেলেনস্কির
পুতিনকে সংলাপের আহ্বান জেলেনস্কির

পূর্ব-পশ্চিম

মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ২
মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ২

দেশগ্রাম