শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:২৮, শুক্রবার, ২৭ মার্চ, ২০২০

এই সপ্তাহে শুরু হয়েছে চার কিংবা পাঁচের নামতা!

আমিনুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
এই সপ্তাহে শুরু হয়েছে চার কিংবা পাঁচের নামতা!

আমেরিকায় এখন সবচাইতে বেশি করোনা রোগী। ইতালি এবং চায়নার চাইতেও আমেরিকায় এখন করোনা রোগীর সংখ্যা বেশি; প্রায় ৮৫ হাজার! এই যখন অবস্থা; তখন বাংলাদেশের ভাগ্যে কি অপেক্ষা করছে; সেটা সহজেই অনুমান করা যায়।

এই লেখাটা বর্তমান করোনা পরিস্থিতি নিয়ে। তবে পুরো ব্যাপারটা ব্যাখ্যা করার জন্য অন্য আরও অনেক কিছু ব্যাখ্যা করা প্রয়োজন। বিজ্ঞান যেখানে উত্তর দিতে অপারগ, কল্পকাহিনী'র শুরু সেখন থেকে'ই।

একটা সময় মনে করা হতো কোন অদৃশ্য শক্তি মানুষের উপর বিরক্ত হয়ে ঘূর্ণিঝড়-ভূমিকম্প এইসব দিচ্ছে। মানুষ তখন ঘূর্ণিঝড় হলে অদৃশ্য শক্তি যেন তাদের উপর বিরক্ত না হয়, এই জন্য প্রার্থনা করতো, মানত করতো। একটা সময় মানুষ প্রশ্ন করা শুরু করল- কেন এমন হয়?

যেই না মানুষ প্রশ্ন করা শুরু করল, সেই সঙ্গে তখনকার সময়ের ধ্যান-ধারণাগুলোর সমালোচনা করা শুরু করল; দেখা গেল মানুষ নতুন নতুন সব আবিষ্কার কিংবা উত্তর নিয়ে হাজির হচ্ছে।

এই যেমন একটা সময় মানুষ বুঝতে শিখল ঘূর্ণিঝড় আসলে কোন অদৃশ্য শক্তির কাজ না বরং বায়ুর চাপ কিংবা ইত্যাদি কারণে ঘূর্ণিঝড় হয়। অর্থাৎ মানুষ তাদের প্রশ্নের উত্তরগুলো জানতে শুরু করল। যেই প্রশ্নের উত্তরই তারা দিতে পারত না; সেটা থেকে যেত অলৌকিক কিছু কিংবা কল্পকাহিনীর আড়ালে।

একটা সময় মানুষ মনে করতো সূর্য পৃথিবীর চারদিকে ঘুরে। এরপর মানুষ নিজেরাই প্রশ্ন করতে শুরু করেছে- কেন? উল্টোও তো হতে পারে? এরপর এই মানুষই আবার আবিষ্কার করেছে- আসলে সূর্য না; পৃথিবী সূর্যের চারদিকে ঘুরে।

এই যেমন ধরুন বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল নামে একটা জায়গা আছে; সেখানে অতীতে অনেক বিমান এবং সমুদ্র জাহাজ গিয়ে আর ফেরত আসেনি। বিজ্ঞানীরা সেই প্রশ্নের সমাধান দিতে না পারার কারণে এই নিয়ে তৈরি হয়েছে হাজার রকম কল্পকাহিনী।

বেশিদূর যেতে হবে না- এইতো বছর কয়েক আগে মালয়েশিয়ান এয়ারলাইন্সের একটা বিমান উধাও হয়ে গেল। আজ অবদি সেই বিমানের কোন খোঁজ কেউ করতে পারেনি। বিমানটা শেষপর্যন্ত কোথায় গিয়ে বিধ্বস্ত হলো; এই প্রশ্নের সঠিক উত্তর আজ অবদি কেউ দিতে পারেনি। যার কারণে এই নিয়েও এখন নানান সব কল্পকাহিনী চালু আছে।

অর্থাৎ বিজ্ঞানীরা যখন'ই কোন একটা প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিতে পারেনি; তখন'ই সেটা নিয়ে কল্পকাহিনী চালু হয়েছে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে সঠিক উত্তর দেওয়ার জন্য তো প্রশ্ন করতে হবে আগে। প্রশ্ন না করে নিশ্চয় আপনি ওই প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবেন না।

আমাদের দেশের কিংবা ভারতীয় উপমহাদেশ অথবা মধ্য প্রাচ্যের দেশগুলোর সমস্যা হচ্ছে- সেখানে আপনি প্রচলিত কোন কিছু নিয়ে প্রশ্নই করতে পারবেন না! যেমন ধরুন অতীতে পদার্থবিদ্যা কিংবা গণিতের অনেক সূত্র ভারতীয় কিংবা আরবের বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেছে।

তাহলে ভারতীয় উপমহাদেশ কিংবা আরবরা জ্ঞান-বিজ্ঞানে এতো পিছিয়ে কেন?

এর কারন হচ্ছে- সেখানকার রাজা-বাদশাহ এবং সরকারগুলো এই ধরনের আবিষ্কারকে কোন দিন পছন্দ করেনি। কারণ এই ধরনের আবিষ্কারগুলো প্রচলিত কল্পকাহিনীগুলোর উত্তর দিয়ে দিতে সক্ষম। আর আপনি যদি এই সব কল্পকাহিনীর উত্তর দিয়ে দেন; তাহলে মানুষ সব কিছু জেনে-বুঝে যাবে; তখন রাজা-বাদশাহরা আর মানুষের শাসন-শোষণ করতে পারবে না!

যার কারণে এই সব আবিষ্কারকে আমাদের মতো দেশগুলোতে কখনো ব্যবহার করা হয়নি উল্টো যারা আবিষ্কার করেছে- তাদের মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

অথচ ওই আবিষ্কার কিংবা তত্ত্বগুলো নিয়ে ইউরোপ-আমেরিকানরা জ্ঞান-বিজ্ঞান প্রযুক্তিতে অনেক এগিয়ে গিয়েছে। বলছি না, ইউরোপ-আমেরিকার রাজা-বাদশাহ'রা এমন ছিল না। তারাও ছিল। তারাও তাদের দেশের বিজ্ঞানীদের আবিষ্কারকে স্বাগত জানাত না। একটা সময় তারা তাদের ভুল বুঝতে পেরে ওই জায়গা থেকে সরে এসেছে এবং সকল ধরনের প্রশ্নকে তারা স্বাগত জানাতে শুরু করেছে।

আর আমাদের দেশে?
আপনি প্রশ্ন করবেন! তাহলে'ই হয়েছে! উল্টো আপনাকে জেলে ভরে দিবে কিংবা বেঘোরে প্রাণটাও চলে যেতে পারে। যেই জায়গাগুলোতে সবচাইতে বেশি জ্ঞান-বিজ্ঞানের চর্চা হওয়া উচিত, বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হচ্ছে অন্যতম।

সেই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ছাত্ররা যদি শিক্ষককে প্রশ্ন করে; শিক্ষক উল্টো বকা দিয়ে বসে! আমি নিজেই হাজারো বার এই অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয়েছি। যদি বকা নাও দেয়; একটা প্রচ্ছন্ন হুমকি তো আছেই- পরীক্ষায় ফেল করিয়ে দেবে কিংবা কম নাম্বার দিবে!

এটাই আমাদের সংস্কৃতি! কোনো প্রশ্ন করা যাবে না! সব কিছু মেনে নেও!

আমি দেশ এবং বিদেশ মিলিয়ে চারটা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছি। ইউরোপের চারটা বিশ্ববিদ্যালয় আছে। এর মাঝে তিনটি বিশ্ববিদ্যালয়'ই পৃথিবীর যে কোন র‌্যাকিং এ সেরা ১০০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাঝে আছে। সুইডেনের লুন্ড ইউনিভার্সিটি, নেদারল্যান্ডসের লাইডেন ইউনিভার্সিটি এবং ইংল্যান্ডের অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি।

এইসব লিখতে ইচ্ছে করে না। এতে মানুষ আবার মনে করে বসতে পারে- আমি নিজেকে জাহির করার জন্য বলছি। নিজেকে জাহির করার কোন ইচ্ছে আমার নেই। স্রেফ ব্যাপারটা বুঝিয়ে বলার জন্য লেখা।

ইংল্যান্ডের অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে পড়তে গিয়েছি। প্রোগ্রামের হেড প্রথম দিন আমাদের বললেন

-আমরা যা বলি, সব কিছু মেনে নিবে না। শিক্ষকরা যা পড়ায়, সব কিছু মেনে নিবে না। সব তত্ত্ব বা থিউরি এক কথায় মেনে নিবে না। মনের মাঝে যেই প্রশ্নেরই উদয় হবে; করে ফেলবে। প্রশ্ন না করলে আমরা এগুবো কি করে?

এই হচ্ছে জগত সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকের কথা- প্রশ্ন না করলে এগুবো কি করে!

আর আমরা?
আপনাদের জানিয়ে রাখি গতকাল বাংলাদেশ সরকার একটা ঘোষণা দিয়েছে। আপনারা অনেকে'ই হয়ত জানেন না। সেই সরকারি ঘোষণায় বলা হয়েছে- দেশের সকল মূল ধারা'র টেলিভিশন এবং সংবাদ পত্রগুলো যাতে করোনা নিয়ে কোন গুজব ছড়াতে না পারে; এই জন্য দেশের নানান সব মন্ত্রণালয়ের একেক জন সচিব'কে একেকটা টেলিভিশনের জন্য নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। কোন সচিব, কোন টেলিভিশনের তদারকি করবে; সেই নামগুলোও দিয়ে দেওয়া হয়েছে।

অর্থাৎ সরকার ধরে নিয়েছে, দেশের মূল ধারার টেলিভিশনগুলো করোনা নিয়ে গুজব ছড়াচ্ছে!

কি চমৎকার ব্যাপার, তাই না?
এই যে গতকাল দেশের বিভিন্ন বাড়ি থেকে মাঝ রাতে আজান দেওয়া হলো (মাঝরাতে আজান দিলে নাকি করোনা হয় না!); এই গুজব কি টেলিভিশনগুলো ছড়িয়েছে?

এই যে এতোদিন ধরে বলা হলো মুসলমানদের করোনা হয় না; এই গুজব কি টেলিভিশনগুলো ছড়িয়েছে?

এই যে এতদিন ধরে বলা হলো করোনা হচ্ছে অমুসলিমদের উপর গজব; এই গুজব কি টেলিভিশনগুলো ছড়িয়েছে?

তাহলে, আপনাদের সকল রাগ-ক্ষোভ কেন টেলিভিশনগুলোর উপর গিয়ে পড়েছে? টেলিভিশনগুলোর উপর নজরদারি করার জন্য আলাদা করে কেন সচিব নিয়োগ দিতে হয়েছে?

উত্তরটা কিন্তু খুব সোজা!

কারণ টেলিভিশনগুলো খবর করছে- দেশের নানা প্রান্তে করোনা সন্দেহে মানুষ মারা যাচ্ছে। করোনা রোগীর সংখ্যা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হচ্ছে কিংবা যতটা সম্ভব মানুষকে তারা সচেতন করার চেষ্টা করছে!

সেটা কেন আপনাদের ভালো লাগবে?
আপনাদের তো সেটা ভালো লাগার কথা না! টেলিভিশন কিংবা মূল ধারার মিডিয়া কিংবা লেখক হিসেবে আমি নিজেও "প্রশ্ন" করি কিংবা প্রশ্ন করতে পছন্দ করি। প্রশ্ন করলেই না উত্তর পাওয়া যাবে; এগুনো যাবে।

সেই প্রশ্ন আপনাদের ভালো লাগবে কেন?

প্রশ্নের উত্তর জেনে গেলে যে আপনাদের সমস্যা! তাই না?
গুজব তো আসলে আপনারা'ই ছড়ান। আপনারা চান দেশে গুজব থাকুক। যাতে খুব সহজে সাধারণ মানুষকে দমন করা যায়।

এরপর আপনাদের লোকজন এসে প্রথম তিনের নামতা পড়বে এক সপ্তাহ জুড়ে! গত এক সপ্তাহে প্রতিদিন তিন জন করে করোনা রোগী এই বাংলাদেশে পাওয়া গিয়েছে। এই সপ্তাহে অবশ্য শুরু হয়েছে চার কিংবা পাঁচের নামতা!

আপনারা মনে করছেন- এই দেশের মানুষ এখনও ক্লাস ফোর কিংবা ফাইভে পড়ে; এদের চার কিংবা পাঁচের নামতা পড়িয়ে চুপ রাখা যাবে!

ভালো করে জেনে রাখুন- এই দেশের মানুষ এখন চার-পাঁচের নামতা নয়; ৪০-৫০ এর নামতাও গড়গড় করে বলে দিতে পারে।

যেই সচিবগুলো নিয়োগ দিয়েছেন টেলিভিশনগুলো'কে তদারকি করার জন্য; তাদের কি অন্য কোন দায়িত্ব দেওয়া যেত না?

করোনা সন্দেহে অনেক মানুষকে হাসপাতালগুলো নিতে চাইছে না। ডাক্তার'রা নিজদের প্রটেক্ট করার জন্য সঠিক পোশাক পাচ্ছে না। আপনাদের তো উচিত ছিল এই ব্যাপারগুলো দেখার জন্য আলাদা করে সচিব নিয়োগ দেওয়া। সেটা না করে কিনা আপনারা টেলিভিশনগুলো যাতে গুজব না ছড়ায়; এই জন্য সচিব নিয়োগ দিয়েছেন!

কথায় আছে- "বিপদে বন্ধুর পরিচয়!"

বাংলাদেশ শুধু একা না, পুরো পৃথিবী এখন মহাবিপদের মাঝ দিয়ে যাচ্ছে। এই বিপদের সময় আপনারা কেমন আচরণ করছেন, এর উপর নির্ভর করবে- আপনারা আমাদের বন্ধু নাকি শত্রু!

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে