শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০৫, বৃহস্পতিবার, ০২ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

''শুনেছি, বাঙালির নাকি লাঠির বাড়ি ছাড়া কাজ হয় না''

আমিনুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
''শুনেছি, বাঙালির নাকি লাঠির বাড়ি ছাড়া কাজ হয় না''

আমেরিকায় গতকাল এক দিনে এক হাজারের উপর মানুষ মারা গিয়েছে করোনাভাইরাসে। এক দিনে আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ২৫ হাজার। সব মিলিয়ে আমেরিকায় করোনা রোগী'র সংখ্যা প্রায় আড়াই লাখের মতো এখন! সংখ্যাটা কয়েক কোটি'তে গিয়ে দাঁড়াবে আর কয়েক দিনের মাথায়!

আমেরিকার নিউইয়র্ক এখন মৃত্যুপুরী। এমনকি আমার পরিচিত মানুষজনকে মরে যেতে দেখছি!

নিউইয়র্কে থাকে, এমন বাংলাদেশির সাথে আমি কথা বলেছি, যারা নিজেরা অসুস্থ কিন্তু এরপরও হাসপাতালে যাচ্ছে না। কারণ হাসপাতালগুলো'তে জায়গা নেই।

হ্যাঁ, সেই আমেরিকা। যারা নিজেদের পৃথিবীর এক নাম্বার উন্নত দেশ হিসেবে দাবি করে। সেই আমেরিকায় এখন পশু-পাখির মতো মানুষ মারা যাচ্ছে।

এখন হয়ত নিউইয়র্কে সব চাইতে বেশি মারা আচ্ছে। আগামী দুই সপ্তাহ পর পুরো আমেরিকা জুড়ে'ই চলবে এই মৃত্যু'র এই মিছিল।

খোদ হোয়াইট হাউজ এখন বলছে- আমেরিকায় হয়ত দুই থেকে আড়াই লাখ মানুষ মারা যেতে পারে, যদি তারা সব কিছু এখন ঠিক-ঠাক মতো করে!

অর্থাৎ কেউ যদি ঘরের বাইরে বের না হয়, ডাক্তার'রা সবাই যদি সুস্থ থেকে চিকিৎসা দিতে পারে; হাসপাতালগুলো যদি রোগী ভর্তি করাতে পারে; তাহলে হয়ত দুই থেকে আড়াই লাখ মানুষ মারা যাবে নিশ্চিতভাবেই।

আর এইসব কিছু যদি ঠিক মতো না যায়; তাহলে মৃত্যু'র সংখ্যা ১০ লাখের উপর ছাড়িয়ে যাবে।

হ্যাঁ, ঠিক'ই পড়ছেন-১০ লাখ। নিশ্চিত জেনে রাখুন সংখ্যাটা এর আশপাশে'ই থাকবে!

এদিকে গতকালও স্পেনে প্রায় এক হাজারের মতো মারা গেছে। ইতালিতেও মৃত্যু'র মিছিল শেষ হচ্ছে না। ইংল্যান্ডে গতকাল পাঁচশো'র উপর মানুষ মারা গেয়েছে। নেদারল্যান্ডস, বেলজিয়ামেও মৃত্যু'র মিছিল দীর্ঘ হচ্ছে। আমার পাশের দেশ সুইডেনেও শুরু হয়েছে মৃত্যু'র মিছিল। এইসব হচ্ছে হাসপাতালে যারা মারা গিয়েছে তাদের সংখ্যা। এর বাইরে হাজারে হাজারে মানুষ মারা যাচ্ছে নিজেদের ঘরে! ওই সংখ্যাগুলো হিসাবের বাইরে!

এখন প্রশ্ন হচ্ছে ইউরোপ-আমেরিকার এই দেশগুলো কেন দেখতে দেখতে মৃত্যুপুরী'তে পরিণত হলো? কেন এরা এই মৃত্যু থামাতে পারছে না?

উত্তরটা খুব সোজা।

এরা এদের নাগরিকদের ঘরে আটকে রাখতে পারেনি। যেমন ধরুন সুইডেনে এখনও মানুষ স্বাভাবিকভাবে ঘুরে বেড়াচ্ছে! সেখানে সরকার এখনও কোন জরুরি অবস্থা ঘোষণা দেয়'নি!

এই এক'ই কাজ করেছিল ইতালি, স্পেন, ইংল্যান্ড, আমেরিকাসহ অন্যান্য দেশগুলো। এমনকি আমি যেই দেশে থাকি, সেই এস্তনিয়া'তে এখনও মানুষ মনের আনন্দে বের হতে পারছে। যদিও দুই জনের বেশি এক সাথে হাঁটা যাবে না।

এরা যখন টোটাল লক-ডাউনে গিয়েছে; ততদিনে অনেক দেরি হয়ে গিয়েছে। ভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছে সব জায়গায়। তাই মৃত্যু'র মিছিল আর থামছে'ই না।

আমার সত্যি'ই জানা নেই ইউরোপ- আমেরিকার এই দেশ গুলো আবার মাথা তুলে দাঁড়াতে পারবে কিনা।

যেই দেশগুলোতে মানুষজন ৮০-৯০ বছর বয়সেও মনের আনন্দে পৃথিবী ঘুরে বেড়ায়; সে দেশের মানুষগুলো এখন চোখের সামনে দেখছে মৃত্যু। এমনকি ৩০- ৪০ বছর বয়সী মানুষ ভাইরাসের কাছে পরাজিত হয়ে মরে যাচ্ছে!

ইউরোপ-আমেরিকা যেই ভুল করেছে; আমাদের কোন ভাবেই উচিত হবে না সেই ভুল করা।

বাংলাদেশ এখন পর্যন্ত মোটামুটি ভালো অবস্থায় আছে। আমি জানি করোনায় অনেকে'ই হয়ত মারা যাচ্ছে বাংলাদেশেও। তবে এখনও মহামারী আকার হয়ত ধারণ করেনি।

পুরো এপ্রিল মাস'টা খুব'ই গুরুত্বপূর্ণ। কোনভাবে এপ্রিল পুরোটা আর মে মাসের অর্ধেক যদি আমরা সবাই ঘরে বসে কাটিয়ে দিতে পারি; অন্তত আমার ধারণা এই যুদ্ধে হয়ত ইউরোপ- আমেরিকা জয়ী হতে না পারলেও আমরা জয়ী হবো।

আমি করোনা পরিস্থিতি নিয়ে একদম প্রথম থেকে লিখে আসছি। যখন বাংলাদেশে কেউ হয়ত করোনা নিয়ে কিছু বলছিল'ই না।

আমি নিজে চাইলে'ই দেশে ফেরত যেতে পারতাম যখন ইউরোপের পরিস্থিতি খারাপ হচ্ছিলো।

নিজে ফেরত না গিয়ে আমি বরং উল্টো লিখেছি- ইউরোপ থেকে কাউকে ওই মুহূর্তে বাংলাদেশে ঢুকতে দেবেন না।

আপনারা শুনেছিলেন, হয়ত একটু দেরি করেছেন।

এরপর স্কুল-কলেজ বন্ধ করার কথাও লিখেছি। শুনেছেন। বলেছিলাম, কারফিউ জারি করতে; সেটা না করলেও মোটামুটি সব কিছু বন্ধ করে দিয়েছেন।

কিন্তু সমস্যা'টা হচ্ছে সবাই এটা পুরোপুরি মানছে না ঠিক মতো।

আপনারা যারা অনেক দিন ধরে আমার লেখার সাথে পরিচিত এবং যারা আমাকে কাছ থেকে চেনেন; তারা হয়ত জেনে থাকবেন, আমি খুব'ই লিবারেল একজন মানুষ।

কোন মানুষকে শারীরিকভাবে আঘাত করার পক্ষে আমি নই। এমনকি সে যদি চিহ্নিত আসামিও হয়। কোন মানুষকে জোর করে কোন কাজ করিয়ে নেয়ার পক্ষেও আমি নই।

কিন্তু বর্তমান পৃথিবী যেই পরিস্থিতে এসে দাঁড়িয়েছে; তাতে আমাকে কিছু কথা বলতেই হচ্ছে।

আমার পরিচিত এমনকি শিক্ষিত মানুষ গুলো এখনও
-মনের আনন্দে ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জাম (পিপিই) পরে বাইরে বের হয়ে এক'ই চায়ের কাপে চা খাচ্ছে মোড়ের দোকানে!
-এদের মাঝে অনেকে'ই আবার রেস্টুরেন্ট খোলা থাকাতে সেখানে গিয়ে আড্ডাও দিচ্ছে; খাচ্ছেও!
-অনেকে আবার মসজিদে গিয়ে নামাজও পড়ছে!
-অনেকে আড্ডা দিতেও বের হচ্ছে!
-অনেক'কে দেখতে পাচ্ছি রিলিফ নিতে এসে এক সঙ্গে জড় হচ্ছে!

এমন অনেক কিছু'ই হচ্ছে; যেটা হওয়া উচিত না। কাল আবার জুম্মার দিন। অনেকে হয়ত মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়বে।

এই জন্য এই লেখা লিখতে বসলাম।

দেখুন বেঁচে থাকলে নামাজ পড়তে পারবেন জীবনভর। আপনার সামান্য ভুলের খেসারত হয়ত পুরো জাতিকে দিতে হতে পারে। একজনের করোনাভাইরাস হওয়া মানে হাজার হাজার মানুষের মাঝে ছড়িয়ে যাওয়ার শঙ্কা।

আপনার যদি নামাজ পড়তে মন চায়, বাসায় পড়ুন। চা খেতে মন চাইলে বাসায় খান। আড্ডা দিতে মন চাইলে, দরকার হয় মন খারাপ করে বসে থাকুন। নইলে টেলিফোনে কথা বলুন কিংবা অন্য যা ইচ্ছে ঘরে বসে করুন।

আর যেটা বলার জন্য এই লেখার অবতারণা- সরকারের উচিত হবে কেউ যদি জরুরি প্রয়োজন ছাড়া আজ থেকে যদি ঘর থেকে বের হয়, সোজা জেলে দিয়ে দিন। দরকার হয় দুই একটা ভিডিও করে ছেড়ে দিন। যাতে মানুষজন ভয় পায়। নইলে জরিমানা করুন। শুনেছি, বাঙালির নাকি লাঠির বাড়ি ছাড়া কাজ হয় না। যদিও আমি এই মতের বিরুদ্ধে। এরপরও বৃহত্তর স্বার্থে এমন পরিবর্তিত পরিস্থিতে এই আমাকে'ই বলতে হচ্ছে- দরকার হয় লাঠির বাড়ি দিয়ে হলেও এদের ঘরে ঢুকান। মানুষ যাতে ভয় পায়, কয়েকটা ভিডিও করে ছেড়ে দিন।

রেস্টুরেন্টগুলো বন্ধ করে দিন। পাড়ার মোড়ের চায়ের দোকান বন্ধ করে দিন। শুধু মুদি'র দোকান খোলা থাকবে। যেখানে জরুরি খাদ্য পাওয়া যাবে। মসজিতে জামাত আপাতত নিষিদ্ধ করে দিন। মন্দিরে যাওয়ার দরকার নেই। কোন ধর্মীয় জমায়েতের দরকার নেই। কোন রকম জমায়েতের'ই দরকার নেই। রিলিফ দেয়ার জন্যও জড় হওয়া যাবে না। বাসায় বাসায় গিয়ে দিয়ে আসুন, বস্তিতে গিয়ে নিরাপদ দূরত্বে থেকে খাবার দিয়ে আসুন।

এই এপ্রিল মানুষ'টা খুব'ই গুরুত্বপূর্ণ। আমরা যদি এভাবে বের হতে থাকি, তাহলে শুধু আমার মতামত না; বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও বলছে- বাংলাদেশে ১০ লাখের মতো মানুষ মারা যেতে পারে।

আমি নিজে দেশে যাইনি; স্রেফ দেশে থাকা মানুষগুলোর কথা চিন্তা করে। ইউরোপে এখানে বাঁচি-মরি ঠিক নেই। অন্তত আমার দেশের এই মানুষগুলো বেঁচে থাক।

যারা এভাবে বাইরে বের হচ্ছে, আমি তাদের দোষ দেই না। কারণ আমরা সবাই মিলে এমন সমাজ'ই গড়ে তুলেছি; যেখানে এমন'কি শিক্ষিত মানুষরাও সচেতন না।

কোনভাবে এই এপ্রিল মাসটুকু মানুষগুলোকে জোর করে ভেতরে ঢুকিয়ে রাখুন।

এক মাস কম খেয়ে থাকলে কিছু হয় না। এরপরও বেঁচে থাকা যাবে। আর যারা খুব গরীব, তাদের আপনারা না হয় চিড়া-মুড়ি দিয়ে আসুন। এক মাস এই খেয়ে'ই থাকুক। সমস্যা নেই। বেঁচে থাকলে পোলাও-মাংস খেতে পারবে।

একটা মাস'ই তো কেবল।

জরুরী স্বাস্থ্য সেবা আর খাদ্যসামগ্রী কেনা ছাড়া আর কোন কারণে কেউ যদি ঘর থেকে বের হয়- সোজা জেলে ভরে দিন, নইলে লাঠির বাড়ি দিয়ে ঘরে পাঠিয়ে দিন।

বৃহত্তর স্বার্থে এই আমার মতো মানুষ কোন এক দিন এমন কথাও বলেছিল; এই জন্য হয়ত ভবিষ্যতে আমাকে সমালোচনা সহ্য করতে হবে। সেটা আমি মাথা পেতে নিবো।

এরপরও মানুষগুলো বেঁচে থাকুক।

ইউরোপ-আমেরিকা হয়ত এই যুদ্ধে পরাজিত হতে যাচ্ছে। আমরা না হয় জয়ী হই এই যুদ্ধে।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
ক্যালগেরির সংগীত সন্ধ্যায় প্রবাসীদের মাতালেন মিনার-মিলা
ক্যালগেরির সংগীত সন্ধ্যায় প্রবাসীদের মাতালেন মিনার-মিলা

৩ মিনিট আগে | পরবাস

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা
ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৫১ জন
বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৫১ জন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

জুলাই শহীদদের স্মরণে খাবার বিতরণ করল শুভসংঘ বেরোবি শাখা
জুলাই শহীদদের স্মরণে খাবার বিতরণ করল শুভসংঘ বেরোবি শাখা

১৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

লোহারপুল-পোস্তগোলা রাস্তা সংস্কারসহ দুই দাবি এলাকাবাসীর
লোহারপুল-পোস্তগোলা রাস্তা সংস্কারসহ দুই দাবি এলাকাবাসীর

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

অন্নদা স্কুলের দেড়শ বছর উদযাপনের কার্যক্রমের উদ্বোধন
অন্নদা স্কুলের দেড়শ বছর উদযাপনের কার্যক্রমের উদ্বোধন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
রাজধানীতে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভালুকায় যৌথ অভিযানে বিদেশি পিস্তল ও গুলি উদ্ধার
ভালুকায় যৌথ অভিযানে বিদেশি পিস্তল ও গুলি উদ্ধার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও
চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প
যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৯ বন্দিকে মুক্তি দিলো কারা কর্তৃপক্ষ
২৯ বন্দিকে মুক্তি দিলো কারা কর্তৃপক্ষ

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শাহীন ডাকাত বাহিনীর ক্যাশিয়ার ইকবালসহ গ্রেফতার ২
শাহীন ডাকাত বাহিনীর ক্যাশিয়ার ইকবালসহ গ্রেফতার ২

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহীদ দিবস’ ঘিরে বেরোবিতে নিরাপত্তা জোরদার, বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
‘জুলাই শহীদ দিবস’ ঘিরে বেরোবিতে নিরাপত্তা জোরদার, বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মিটফোর্ডে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি
মিটফোর্ডে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমতে পারে ২ ডিগ্রি
সারা দেশে বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমতে পারে ২ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার
সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিদ্ধিরগঞ্জে ট্রাকচাপায় প্রবাসী নিহত, চালক-হেলপার আটক
সিদ্ধিরগঞ্জে ট্রাকচাপায় প্রবাসী নিহত, চালক-হেলপার আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়াকে অল্পেই গুঁড়িয়ে দিয়ে স্বস্তিতে নেই উইন্ডিজও
অস্ট্রেলিয়াকে অল্পেই গুঁড়িয়ে দিয়ে স্বস্তিতে নেই উইন্ডিজও

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে ডিবি পরিচয়ে আওয়ামী লীগ নেতাকে অপহরণ, আটক ৪
ঝিনাইদহে ডিবি পরিচয়ে আওয়ামী লীগ নেতাকে অপহরণ, আটক ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ সপ্তাহে বড় ধরনের অগ্রগতি ঘটাতে চায় কমিশন : আলী রীয়াজ
এ সপ্তাহে বড় ধরনের অগ্রগতি ঘটাতে চায় কমিশন : আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে লেক থেকে শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার, ৭ সহপাঠী জিজ্ঞাসাবাদে
চাঁদপুরে লেক থেকে শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার, ৭ সহপাঠী জিজ্ঞাসাবাদে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেন যুদ্ধ: রাশিয়ার যেকোনও কাজের প্রতি নিঃশর্ত সমর্থনের ঘোষণা কিমের
ইউক্রেন যুদ্ধ: রাশিয়ার যেকোনও কাজের প্রতি নিঃশর্ত সমর্থনের ঘোষণা কিমের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্বকের ক্ষতি করতে পারে যেসব খাবার
ত্বকের ক্ষতি করতে পারে যেসব খাবার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দেখার কেউ নেই শাবির অর্ধকোটি টাকার টেনিস কোর্ট
দেখার কেউ নেই শাবির অর্ধকোটি টাকার টেনিস কোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী
পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর
ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!
এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরওয়ের কাছে ২.৬ বিলিয়ন ডলারের হেলিকপ্টার বিক্রি করছে যুক্তরাষ্ট্র
নরওয়ের কাছে ২.৬ বিলিয়ন ডলারের হেলিকপ্টার বিক্রি করছে যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই
বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই

মাঠে ময়দানে