শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০৫, বৃহস্পতিবার, ০২ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

''শুনেছি, বাঙালির নাকি লাঠির বাড়ি ছাড়া কাজ হয় না''

আমিনুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
''শুনেছি, বাঙালির নাকি লাঠির বাড়ি ছাড়া কাজ হয় না''

আমেরিকায় গতকাল এক দিনে এক হাজারের উপর মানুষ মারা গিয়েছে করোনাভাইরাসে। এক দিনে আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ২৫ হাজার। সব মিলিয়ে আমেরিকায় করোনা রোগী'র সংখ্যা প্রায় আড়াই লাখের মতো এখন! সংখ্যাটা কয়েক কোটি'তে গিয়ে দাঁড়াবে আর কয়েক দিনের মাথায়!

আমেরিকার নিউইয়র্ক এখন মৃত্যুপুরী। এমনকি আমার পরিচিত মানুষজনকে মরে যেতে দেখছি!

নিউইয়র্কে থাকে, এমন বাংলাদেশির সাথে আমি কথা বলেছি, যারা নিজেরা অসুস্থ কিন্তু এরপরও হাসপাতালে যাচ্ছে না। কারণ হাসপাতালগুলো'তে জায়গা নেই।

হ্যাঁ, সেই আমেরিকা। যারা নিজেদের পৃথিবীর এক নাম্বার উন্নত দেশ হিসেবে দাবি করে। সেই আমেরিকায় এখন পশু-পাখির মতো মানুষ মারা যাচ্ছে।

এখন হয়ত নিউইয়র্কে সব চাইতে বেশি মারা আচ্ছে। আগামী দুই সপ্তাহ পর পুরো আমেরিকা জুড়ে'ই চলবে এই মৃত্যু'র এই মিছিল।

খোদ হোয়াইট হাউজ এখন বলছে- আমেরিকায় হয়ত দুই থেকে আড়াই লাখ মানুষ মারা যেতে পারে, যদি তারা সব কিছু এখন ঠিক-ঠাক মতো করে!

অর্থাৎ কেউ যদি ঘরের বাইরে বের না হয়, ডাক্তার'রা সবাই যদি সুস্থ থেকে চিকিৎসা দিতে পারে; হাসপাতালগুলো যদি রোগী ভর্তি করাতে পারে; তাহলে হয়ত দুই থেকে আড়াই লাখ মানুষ মারা যাবে নিশ্চিতভাবেই।

আর এইসব কিছু যদি ঠিক মতো না যায়; তাহলে মৃত্যু'র সংখ্যা ১০ লাখের উপর ছাড়িয়ে যাবে।

হ্যাঁ, ঠিক'ই পড়ছেন-১০ লাখ। নিশ্চিত জেনে রাখুন সংখ্যাটা এর আশপাশে'ই থাকবে!

এদিকে গতকালও স্পেনে প্রায় এক হাজারের মতো মারা গেছে। ইতালিতেও মৃত্যু'র মিছিল শেষ হচ্ছে না। ইংল্যান্ডে গতকাল পাঁচশো'র উপর মানুষ মারা গেয়েছে। নেদারল্যান্ডস, বেলজিয়ামেও মৃত্যু'র মিছিল দীর্ঘ হচ্ছে। আমার পাশের দেশ সুইডেনেও শুরু হয়েছে মৃত্যু'র মিছিল। এইসব হচ্ছে হাসপাতালে যারা মারা গিয়েছে তাদের সংখ্যা। এর বাইরে হাজারে হাজারে মানুষ মারা যাচ্ছে নিজেদের ঘরে! ওই সংখ্যাগুলো হিসাবের বাইরে!

এখন প্রশ্ন হচ্ছে ইউরোপ-আমেরিকার এই দেশগুলো কেন দেখতে দেখতে মৃত্যুপুরী'তে পরিণত হলো? কেন এরা এই মৃত্যু থামাতে পারছে না?

উত্তরটা খুব সোজা।

এরা এদের নাগরিকদের ঘরে আটকে রাখতে পারেনি। যেমন ধরুন সুইডেনে এখনও মানুষ স্বাভাবিকভাবে ঘুরে বেড়াচ্ছে! সেখানে সরকার এখনও কোন জরুরি অবস্থা ঘোষণা দেয়'নি!

এই এক'ই কাজ করেছিল ইতালি, স্পেন, ইংল্যান্ড, আমেরিকাসহ অন্যান্য দেশগুলো। এমনকি আমি যেই দেশে থাকি, সেই এস্তনিয়া'তে এখনও মানুষ মনের আনন্দে বের হতে পারছে। যদিও দুই জনের বেশি এক সাথে হাঁটা যাবে না।

এরা যখন টোটাল লক-ডাউনে গিয়েছে; ততদিনে অনেক দেরি হয়ে গিয়েছে। ভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছে সব জায়গায়। তাই মৃত্যু'র মিছিল আর থামছে'ই না।

আমার সত্যি'ই জানা নেই ইউরোপ- আমেরিকার এই দেশ গুলো আবার মাথা তুলে দাঁড়াতে পারবে কিনা।

যেই দেশগুলোতে মানুষজন ৮০-৯০ বছর বয়সেও মনের আনন্দে পৃথিবী ঘুরে বেড়ায়; সে দেশের মানুষগুলো এখন চোখের সামনে দেখছে মৃত্যু। এমনকি ৩০- ৪০ বছর বয়সী মানুষ ভাইরাসের কাছে পরাজিত হয়ে মরে যাচ্ছে!

ইউরোপ-আমেরিকা যেই ভুল করেছে; আমাদের কোন ভাবেই উচিত হবে না সেই ভুল করা।

বাংলাদেশ এখন পর্যন্ত মোটামুটি ভালো অবস্থায় আছে। আমি জানি করোনায় অনেকে'ই হয়ত মারা যাচ্ছে বাংলাদেশেও। তবে এখনও মহামারী আকার হয়ত ধারণ করেনি।

পুরো এপ্রিল মাস'টা খুব'ই গুরুত্বপূর্ণ। কোনভাবে এপ্রিল পুরোটা আর মে মাসের অর্ধেক যদি আমরা সবাই ঘরে বসে কাটিয়ে দিতে পারি; অন্তত আমার ধারণা এই যুদ্ধে হয়ত ইউরোপ- আমেরিকা জয়ী হতে না পারলেও আমরা জয়ী হবো।

আমি করোনা পরিস্থিতি নিয়ে একদম প্রথম থেকে লিখে আসছি। যখন বাংলাদেশে কেউ হয়ত করোনা নিয়ে কিছু বলছিল'ই না।

আমি নিজে চাইলে'ই দেশে ফেরত যেতে পারতাম যখন ইউরোপের পরিস্থিতি খারাপ হচ্ছিলো।

নিজে ফেরত না গিয়ে আমি বরং উল্টো লিখেছি- ইউরোপ থেকে কাউকে ওই মুহূর্তে বাংলাদেশে ঢুকতে দেবেন না।

আপনারা শুনেছিলেন, হয়ত একটু দেরি করেছেন।

এরপর স্কুল-কলেজ বন্ধ করার কথাও লিখেছি। শুনেছেন। বলেছিলাম, কারফিউ জারি করতে; সেটা না করলেও মোটামুটি সব কিছু বন্ধ করে দিয়েছেন।

কিন্তু সমস্যা'টা হচ্ছে সবাই এটা পুরোপুরি মানছে না ঠিক মতো।

আপনারা যারা অনেক দিন ধরে আমার লেখার সাথে পরিচিত এবং যারা আমাকে কাছ থেকে চেনেন; তারা হয়ত জেনে থাকবেন, আমি খুব'ই লিবারেল একজন মানুষ।

কোন মানুষকে শারীরিকভাবে আঘাত করার পক্ষে আমি নই। এমনকি সে যদি চিহ্নিত আসামিও হয়। কোন মানুষকে জোর করে কোন কাজ করিয়ে নেয়ার পক্ষেও আমি নই।

কিন্তু বর্তমান পৃথিবী যেই পরিস্থিতে এসে দাঁড়িয়েছে; তাতে আমাকে কিছু কথা বলতেই হচ্ছে।

আমার পরিচিত এমনকি শিক্ষিত মানুষ গুলো এখনও
-মনের আনন্দে ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জাম (পিপিই) পরে বাইরে বের হয়ে এক'ই চায়ের কাপে চা খাচ্ছে মোড়ের দোকানে!
-এদের মাঝে অনেকে'ই আবার রেস্টুরেন্ট খোলা থাকাতে সেখানে গিয়ে আড্ডাও দিচ্ছে; খাচ্ছেও!
-অনেকে আবার মসজিদে গিয়ে নামাজও পড়ছে!
-অনেকে আড্ডা দিতেও বের হচ্ছে!
-অনেক'কে দেখতে পাচ্ছি রিলিফ নিতে এসে এক সঙ্গে জড় হচ্ছে!

এমন অনেক কিছু'ই হচ্ছে; যেটা হওয়া উচিত না। কাল আবার জুম্মার দিন। অনেকে হয়ত মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়বে।

এই জন্য এই লেখা লিখতে বসলাম।

দেখুন বেঁচে থাকলে নামাজ পড়তে পারবেন জীবনভর। আপনার সামান্য ভুলের খেসারত হয়ত পুরো জাতিকে দিতে হতে পারে। একজনের করোনাভাইরাস হওয়া মানে হাজার হাজার মানুষের মাঝে ছড়িয়ে যাওয়ার শঙ্কা।

আপনার যদি নামাজ পড়তে মন চায়, বাসায় পড়ুন। চা খেতে মন চাইলে বাসায় খান। আড্ডা দিতে মন চাইলে, দরকার হয় মন খারাপ করে বসে থাকুন। নইলে টেলিফোনে কথা বলুন কিংবা অন্য যা ইচ্ছে ঘরে বসে করুন।

আর যেটা বলার জন্য এই লেখার অবতারণা- সরকারের উচিত হবে কেউ যদি জরুরি প্রয়োজন ছাড়া আজ থেকে যদি ঘর থেকে বের হয়, সোজা জেলে দিয়ে দিন। দরকার হয় দুই একটা ভিডিও করে ছেড়ে দিন। যাতে মানুষজন ভয় পায়। নইলে জরিমানা করুন। শুনেছি, বাঙালির নাকি লাঠির বাড়ি ছাড়া কাজ হয় না। যদিও আমি এই মতের বিরুদ্ধে। এরপরও বৃহত্তর স্বার্থে এমন পরিবর্তিত পরিস্থিতে এই আমাকে'ই বলতে হচ্ছে- দরকার হয় লাঠির বাড়ি দিয়ে হলেও এদের ঘরে ঢুকান। মানুষ যাতে ভয় পায়, কয়েকটা ভিডিও করে ছেড়ে দিন।

রেস্টুরেন্টগুলো বন্ধ করে দিন। পাড়ার মোড়ের চায়ের দোকান বন্ধ করে দিন। শুধু মুদি'র দোকান খোলা থাকবে। যেখানে জরুরি খাদ্য পাওয়া যাবে। মসজিতে জামাত আপাতত নিষিদ্ধ করে দিন। মন্দিরে যাওয়ার দরকার নেই। কোন ধর্মীয় জমায়েতের দরকার নেই। কোন রকম জমায়েতের'ই দরকার নেই। রিলিফ দেয়ার জন্যও জড় হওয়া যাবে না। বাসায় বাসায় গিয়ে দিয়ে আসুন, বস্তিতে গিয়ে নিরাপদ দূরত্বে থেকে খাবার দিয়ে আসুন।

এই এপ্রিল মানুষ'টা খুব'ই গুরুত্বপূর্ণ। আমরা যদি এভাবে বের হতে থাকি, তাহলে শুধু আমার মতামত না; বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও বলছে- বাংলাদেশে ১০ লাখের মতো মানুষ মারা যেতে পারে।

আমি নিজে দেশে যাইনি; স্রেফ দেশে থাকা মানুষগুলোর কথা চিন্তা করে। ইউরোপে এখানে বাঁচি-মরি ঠিক নেই। অন্তত আমার দেশের এই মানুষগুলো বেঁচে থাক।

যারা এভাবে বাইরে বের হচ্ছে, আমি তাদের দোষ দেই না। কারণ আমরা সবাই মিলে এমন সমাজ'ই গড়ে তুলেছি; যেখানে এমন'কি শিক্ষিত মানুষরাও সচেতন না।

কোনভাবে এই এপ্রিল মাসটুকু মানুষগুলোকে জোর করে ভেতরে ঢুকিয়ে রাখুন।

এক মাস কম খেয়ে থাকলে কিছু হয় না। এরপরও বেঁচে থাকা যাবে। আর যারা খুব গরীব, তাদের আপনারা না হয় চিড়া-মুড়ি দিয়ে আসুন। এক মাস এই খেয়ে'ই থাকুক। সমস্যা নেই। বেঁচে থাকলে পোলাও-মাংস খেতে পারবে।

একটা মাস'ই তো কেবল।

জরুরী স্বাস্থ্য সেবা আর খাদ্যসামগ্রী কেনা ছাড়া আর কোন কারণে কেউ যদি ঘর থেকে বের হয়- সোজা জেলে ভরে দিন, নইলে লাঠির বাড়ি দিয়ে ঘরে পাঠিয়ে দিন।

বৃহত্তর স্বার্থে এই আমার মতো মানুষ কোন এক দিন এমন কথাও বলেছিল; এই জন্য হয়ত ভবিষ্যতে আমাকে সমালোচনা সহ্য করতে হবে। সেটা আমি মাথা পেতে নিবো।

এরপরও মানুষগুলো বেঁচে থাকুক।

ইউরোপ-আমেরিকা হয়ত এই যুদ্ধে পরাজিত হতে যাচ্ছে। আমরা না হয় জয়ী হই এই যুদ্ধে।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
সর্বশেষ খবর
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৩৫ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৩
মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৩

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বে ভূ-রাজনৈতিক পুনর্গঠনে ‘সঠিক পথ’ বেছে নেবে বাংলাদেশ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিশ্বে ভূ-রাজনৈতিক পুনর্গঠনে ‘সঠিক পথ’ বেছে নেবে বাংলাদেশ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট চালুর ঘোষণা ফিফার
নতুন আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট চালুর ঘোষণা ফিফার

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বাণিজ্য উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বাণিজ্য উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে বাসচাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত
দিনাজপুরে বাসচাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি
ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোলিং পিচে হেডের ঝড়, ইতিহাস গড়ে সেঞ্চুরি
বোলিং পিচে হেডের ঝড়, ইতিহাস গড়ে সেঞ্চুরি

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় ৪ ভুয়া চিকিৎসক আটক
বরগুনায় ৪ ভুয়া চিকিৎসক আটক

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা
সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে অসুস্থ দলীয় কর্মীর পাশে দাঁড়ালেন বিএনপি নেতা
সিরাজগঞ্জে অসুস্থ দলীয় কর্মীর পাশে দাঁড়ালেন বিএনপি নেতা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ
ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ

৪৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টেক্টরকে ফিরিয়ে জয়ের আরও কাছে বাংলাদেশ
টেক্টরকে ফিরিয়ে জয়ের আরও কাছে বাংলাদেশ

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মৎস্য রপ্তানির নীতিমালা ও প্রস্তুতিতে সরকার কাজ করবে : মৎস্য উপদেষ্টা
মৎস্য রপ্তানির নীতিমালা ও প্রস্তুতিতে সরকার কাজ করবে : মৎস্য উপদেষ্টা

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয় : প্রধান বিচারপতি
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয় : প্রধান বিচারপতি

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা
শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল বাইপালে নয়, নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
ফের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল বাইপালে নয়, নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ
লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক
আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু
ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু
নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার
র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা