শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০৫, বৃহস্পতিবার, ০২ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

''শুনেছি, বাঙালির নাকি লাঠির বাড়ি ছাড়া কাজ হয় না''

আমিনুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
''শুনেছি, বাঙালির নাকি লাঠির বাড়ি ছাড়া কাজ হয় না''

আমেরিকায় গতকাল এক দিনে এক হাজারের উপর মানুষ মারা গিয়েছে করোনাভাইরাসে। এক দিনে আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ২৫ হাজার। সব মিলিয়ে আমেরিকায় করোনা রোগী'র সংখ্যা প্রায় আড়াই লাখের মতো এখন! সংখ্যাটা কয়েক কোটি'তে গিয়ে দাঁড়াবে আর কয়েক দিনের মাথায়!

আমেরিকার নিউইয়র্ক এখন মৃত্যুপুরী। এমনকি আমার পরিচিত মানুষজনকে মরে যেতে দেখছি!

নিউইয়র্কে থাকে, এমন বাংলাদেশির সাথে আমি কথা বলেছি, যারা নিজেরা অসুস্থ কিন্তু এরপরও হাসপাতালে যাচ্ছে না। কারণ হাসপাতালগুলো'তে জায়গা নেই।

হ্যাঁ, সেই আমেরিকা। যারা নিজেদের পৃথিবীর এক নাম্বার উন্নত দেশ হিসেবে দাবি করে। সেই আমেরিকায় এখন পশু-পাখির মতো মানুষ মারা যাচ্ছে।

এখন হয়ত নিউইয়র্কে সব চাইতে বেশি মারা আচ্ছে। আগামী দুই সপ্তাহ পর পুরো আমেরিকা জুড়ে'ই চলবে এই মৃত্যু'র এই মিছিল।

খোদ হোয়াইট হাউজ এখন বলছে- আমেরিকায় হয়ত দুই থেকে আড়াই লাখ মানুষ মারা যেতে পারে, যদি তারা সব কিছু এখন ঠিক-ঠাক মতো করে!

অর্থাৎ কেউ যদি ঘরের বাইরে বের না হয়, ডাক্তার'রা সবাই যদি সুস্থ থেকে চিকিৎসা দিতে পারে; হাসপাতালগুলো যদি রোগী ভর্তি করাতে পারে; তাহলে হয়ত দুই থেকে আড়াই লাখ মানুষ মারা যাবে নিশ্চিতভাবেই।

আর এইসব কিছু যদি ঠিক মতো না যায়; তাহলে মৃত্যু'র সংখ্যা ১০ লাখের উপর ছাড়িয়ে যাবে।

হ্যাঁ, ঠিক'ই পড়ছেন-১০ লাখ। নিশ্চিত জেনে রাখুন সংখ্যাটা এর আশপাশে'ই থাকবে!

এদিকে গতকালও স্পেনে প্রায় এক হাজারের মতো মারা গেছে। ইতালিতেও মৃত্যু'র মিছিল শেষ হচ্ছে না। ইংল্যান্ডে গতকাল পাঁচশো'র উপর মানুষ মারা গেয়েছে। নেদারল্যান্ডস, বেলজিয়ামেও মৃত্যু'র মিছিল দীর্ঘ হচ্ছে। আমার পাশের দেশ সুইডেনেও শুরু হয়েছে মৃত্যু'র মিছিল। এইসব হচ্ছে হাসপাতালে যারা মারা গিয়েছে তাদের সংখ্যা। এর বাইরে হাজারে হাজারে মানুষ মারা যাচ্ছে নিজেদের ঘরে! ওই সংখ্যাগুলো হিসাবের বাইরে!

এখন প্রশ্ন হচ্ছে ইউরোপ-আমেরিকার এই দেশগুলো কেন দেখতে দেখতে মৃত্যুপুরী'তে পরিণত হলো? কেন এরা এই মৃত্যু থামাতে পারছে না?

উত্তরটা খুব সোজা।

এরা এদের নাগরিকদের ঘরে আটকে রাখতে পারেনি। যেমন ধরুন সুইডেনে এখনও মানুষ স্বাভাবিকভাবে ঘুরে বেড়াচ্ছে! সেখানে সরকার এখনও কোন জরুরি অবস্থা ঘোষণা দেয়'নি!

এই এক'ই কাজ করেছিল ইতালি, স্পেন, ইংল্যান্ড, আমেরিকাসহ অন্যান্য দেশগুলো। এমনকি আমি যেই দেশে থাকি, সেই এস্তনিয়া'তে এখনও মানুষ মনের আনন্দে বের হতে পারছে। যদিও দুই জনের বেশি এক সাথে হাঁটা যাবে না।

এরা যখন টোটাল লক-ডাউনে গিয়েছে; ততদিনে অনেক দেরি হয়ে গিয়েছে। ভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছে সব জায়গায়। তাই মৃত্যু'র মিছিল আর থামছে'ই না।

আমার সত্যি'ই জানা নেই ইউরোপ- আমেরিকার এই দেশ গুলো আবার মাথা তুলে দাঁড়াতে পারবে কিনা।

যেই দেশগুলোতে মানুষজন ৮০-৯০ বছর বয়সেও মনের আনন্দে পৃথিবী ঘুরে বেড়ায়; সে দেশের মানুষগুলো এখন চোখের সামনে দেখছে মৃত্যু। এমনকি ৩০- ৪০ বছর বয়সী মানুষ ভাইরাসের কাছে পরাজিত হয়ে মরে যাচ্ছে!

ইউরোপ-আমেরিকা যেই ভুল করেছে; আমাদের কোন ভাবেই উচিত হবে না সেই ভুল করা।

বাংলাদেশ এখন পর্যন্ত মোটামুটি ভালো অবস্থায় আছে। আমি জানি করোনায় অনেকে'ই হয়ত মারা যাচ্ছে বাংলাদেশেও। তবে এখনও মহামারী আকার হয়ত ধারণ করেনি।

পুরো এপ্রিল মাস'টা খুব'ই গুরুত্বপূর্ণ। কোনভাবে এপ্রিল পুরোটা আর মে মাসের অর্ধেক যদি আমরা সবাই ঘরে বসে কাটিয়ে দিতে পারি; অন্তত আমার ধারণা এই যুদ্ধে হয়ত ইউরোপ- আমেরিকা জয়ী হতে না পারলেও আমরা জয়ী হবো।

আমি করোনা পরিস্থিতি নিয়ে একদম প্রথম থেকে লিখে আসছি। যখন বাংলাদেশে কেউ হয়ত করোনা নিয়ে কিছু বলছিল'ই না।

আমি নিজে চাইলে'ই দেশে ফেরত যেতে পারতাম যখন ইউরোপের পরিস্থিতি খারাপ হচ্ছিলো।

নিজে ফেরত না গিয়ে আমি বরং উল্টো লিখেছি- ইউরোপ থেকে কাউকে ওই মুহূর্তে বাংলাদেশে ঢুকতে দেবেন না।

আপনারা শুনেছিলেন, হয়ত একটু দেরি করেছেন।

এরপর স্কুল-কলেজ বন্ধ করার কথাও লিখেছি। শুনেছেন। বলেছিলাম, কারফিউ জারি করতে; সেটা না করলেও মোটামুটি সব কিছু বন্ধ করে দিয়েছেন।

কিন্তু সমস্যা'টা হচ্ছে সবাই এটা পুরোপুরি মানছে না ঠিক মতো।

আপনারা যারা অনেক দিন ধরে আমার লেখার সাথে পরিচিত এবং যারা আমাকে কাছ থেকে চেনেন; তারা হয়ত জেনে থাকবেন, আমি খুব'ই লিবারেল একজন মানুষ।

কোন মানুষকে শারীরিকভাবে আঘাত করার পক্ষে আমি নই। এমনকি সে যদি চিহ্নিত আসামিও হয়। কোন মানুষকে জোর করে কোন কাজ করিয়ে নেয়ার পক্ষেও আমি নই।

কিন্তু বর্তমান পৃথিবী যেই পরিস্থিতে এসে দাঁড়িয়েছে; তাতে আমাকে কিছু কথা বলতেই হচ্ছে।

আমার পরিচিত এমনকি শিক্ষিত মানুষ গুলো এখনও
-মনের আনন্দে ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জাম (পিপিই) পরে বাইরে বের হয়ে এক'ই চায়ের কাপে চা খাচ্ছে মোড়ের দোকানে!
-এদের মাঝে অনেকে'ই আবার রেস্টুরেন্ট খোলা থাকাতে সেখানে গিয়ে আড্ডাও দিচ্ছে; খাচ্ছেও!
-অনেকে আবার মসজিদে গিয়ে নামাজও পড়ছে!
-অনেকে আড্ডা দিতেও বের হচ্ছে!
-অনেক'কে দেখতে পাচ্ছি রিলিফ নিতে এসে এক সঙ্গে জড় হচ্ছে!

এমন অনেক কিছু'ই হচ্ছে; যেটা হওয়া উচিত না। কাল আবার জুম্মার দিন। অনেকে হয়ত মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়বে।

এই জন্য এই লেখা লিখতে বসলাম।

দেখুন বেঁচে থাকলে নামাজ পড়তে পারবেন জীবনভর। আপনার সামান্য ভুলের খেসারত হয়ত পুরো জাতিকে দিতে হতে পারে। একজনের করোনাভাইরাস হওয়া মানে হাজার হাজার মানুষের মাঝে ছড়িয়ে যাওয়ার শঙ্কা।

আপনার যদি নামাজ পড়তে মন চায়, বাসায় পড়ুন। চা খেতে মন চাইলে বাসায় খান। আড্ডা দিতে মন চাইলে, দরকার হয় মন খারাপ করে বসে থাকুন। নইলে টেলিফোনে কথা বলুন কিংবা অন্য যা ইচ্ছে ঘরে বসে করুন।

আর যেটা বলার জন্য এই লেখার অবতারণা- সরকারের উচিত হবে কেউ যদি জরুরি প্রয়োজন ছাড়া আজ থেকে যদি ঘর থেকে বের হয়, সোজা জেলে দিয়ে দিন। দরকার হয় দুই একটা ভিডিও করে ছেড়ে দিন। যাতে মানুষজন ভয় পায়। নইলে জরিমানা করুন। শুনেছি, বাঙালির নাকি লাঠির বাড়ি ছাড়া কাজ হয় না। যদিও আমি এই মতের বিরুদ্ধে। এরপরও বৃহত্তর স্বার্থে এমন পরিবর্তিত পরিস্থিতে এই আমাকে'ই বলতে হচ্ছে- দরকার হয় লাঠির বাড়ি দিয়ে হলেও এদের ঘরে ঢুকান। মানুষ যাতে ভয় পায়, কয়েকটা ভিডিও করে ছেড়ে দিন।

রেস্টুরেন্টগুলো বন্ধ করে দিন। পাড়ার মোড়ের চায়ের দোকান বন্ধ করে দিন। শুধু মুদি'র দোকান খোলা থাকবে। যেখানে জরুরি খাদ্য পাওয়া যাবে। মসজিতে জামাত আপাতত নিষিদ্ধ করে দিন। মন্দিরে যাওয়ার দরকার নেই। কোন ধর্মীয় জমায়েতের দরকার নেই। কোন রকম জমায়েতের'ই দরকার নেই। রিলিফ দেয়ার জন্যও জড় হওয়া যাবে না। বাসায় বাসায় গিয়ে দিয়ে আসুন, বস্তিতে গিয়ে নিরাপদ দূরত্বে থেকে খাবার দিয়ে আসুন।

এই এপ্রিল মানুষ'টা খুব'ই গুরুত্বপূর্ণ। আমরা যদি এভাবে বের হতে থাকি, তাহলে শুধু আমার মতামত না; বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও বলছে- বাংলাদেশে ১০ লাখের মতো মানুষ মারা যেতে পারে।

আমি নিজে দেশে যাইনি; স্রেফ দেশে থাকা মানুষগুলোর কথা চিন্তা করে। ইউরোপে এখানে বাঁচি-মরি ঠিক নেই। অন্তত আমার দেশের এই মানুষগুলো বেঁচে থাক।

যারা এভাবে বাইরে বের হচ্ছে, আমি তাদের দোষ দেই না। কারণ আমরা সবাই মিলে এমন সমাজ'ই গড়ে তুলেছি; যেখানে এমন'কি শিক্ষিত মানুষরাও সচেতন না।

কোনভাবে এই এপ্রিল মাসটুকু মানুষগুলোকে জোর করে ভেতরে ঢুকিয়ে রাখুন।

এক মাস কম খেয়ে থাকলে কিছু হয় না। এরপরও বেঁচে থাকা যাবে। আর যারা খুব গরীব, তাদের আপনারা না হয় চিড়া-মুড়ি দিয়ে আসুন। এক মাস এই খেয়ে'ই থাকুক। সমস্যা নেই। বেঁচে থাকলে পোলাও-মাংস খেতে পারবে।

একটা মাস'ই তো কেবল।

জরুরী স্বাস্থ্য সেবা আর খাদ্যসামগ্রী কেনা ছাড়া আর কোন কারণে কেউ যদি ঘর থেকে বের হয়- সোজা জেলে ভরে দিন, নইলে লাঠির বাড়ি দিয়ে ঘরে পাঠিয়ে দিন।

বৃহত্তর স্বার্থে এই আমার মতো মানুষ কোন এক দিন এমন কথাও বলেছিল; এই জন্য হয়ত ভবিষ্যতে আমাকে সমালোচনা সহ্য করতে হবে। সেটা আমি মাথা পেতে নিবো।

এরপরও মানুষগুলো বেঁচে থাকুক।

ইউরোপ-আমেরিকা হয়ত এই যুদ্ধে পরাজিত হতে যাচ্ছে। আমরা না হয় জয়ী হই এই যুদ্ধে।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
সর্বশেষ খবর
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ
ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন