শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪৬, রবিবার, ৩১ মে, ২০২০

জীবনের হলফনামা

জয়ন্ত ঘোষাল
অনলাইন ভার্সন
জীবনের হলফনামা

আনন্দবাজার পত্রিকা ছেড়েছি প্রায় এক বছর হয়ে গেল। কিন্তু এখনো ঘরোয়া আড্ডায় বলে ফেলি আমাদের আনন্দবাজার। বর্তমান সংবাদপত্রে ১৯৮৪ সালে যোগ দিই। সে সময় দেখতাম, বরুণদা (বরুণ সেনগুপ্ত) ফোন ধরে অফিসে অনেক সময়ই বলে ফেলতেন 'হ‍্যালো আনন্দবাজার'। 

দীর্ঘদিন আনন্দবাজারে কাজ করার পর একাত্মতা ও আনুগত্য হওয়াকে দোষের মনে করি না। অনেকে আছে আনন্দবাজার থেকে বেরিয়ে এসে আনন্দবাজারের নিন্দা করে। সোশ্যাল মিডিয়ায় বা ঘরোয়া আড্ডায়। এমনকি  বুদ্ধদেব গুহর মত যশস্বী সাহিত‍্যিকও 'সারস্বত' নামে একটি বই লিখে বহু ব‍্যক্তিগত অসূয়া ও হতাশার প্রকাশ বলে বোধ হয়।

বরুণবাবুকে কোনোদিন আনন্দবাজারের সমালোচনা করতে শুনিনি। শুধু আনন্দবাজার নয় সরকার পরিবারের প্রতি তার ছিল অগাধ শ্রদ্ধা। 
 
আজ আনন্দবাজার থেকে চলে আসার পর এই ফেসবুককে সাক্ষী রেখে বলছি, আমি যদি সরকার পরিবার সম্পর্কে কোনও কটু কথা বলি তবে আমার নরকেও স্থান হবে না। আমি আজ নিজে এক নতুন সক্রিয় সৃজনশীল অবসর জীবনের পরিকল্পনায় ব‍্যস্ত, তাই আনন্দবাজার নিয়ে কোনো কায়েমী স্বার্থও নেই। তাই এখন পিছনদিকে হাঁটছি না। কিন্তু পিছন দিকে তাকাচ্ছি। শ্মশানে মায়ের দাহের পর, ছোটমামা বলেছিল নিমতলা ঘাটে সে রাতে পিছনদিকে তাকাস না। কিন্তু আনন্দবাজার আমার কাছে আজও এক জীবন্ত সত্তা মৃত নয়। ফেলে আসা সমস্ত সম্পর্কই কি এ জীবনে হারিয়ে ফেলা ডায়েরি? তা বোধ হয় নয়। 

আনন্দবাজারে কাজ করার সময় প্রয়াত শিল্পপতি রমাপ্রসাদ গোয়েঙ্কা সংসদে (তিনি তখন রাজ‍্য সভার সদস‍্য) আমাকে বলেছিলেন, আপনি ভাগ‍্যবান আছেন। 
বরুণ আপনাকে ম‍্যানুফ‍্যাকচার করেছে আর অভীক আপনাকে দুনিয়া দেখাচ্ছে। এখন ভাবি খুব সত‍্যি কথা। বরুণদা শেখালো কি করে অনেক কম বিলাসে কার্যত কৃচ্ছসাধন করে সাংবাদিকতার শৃঙ্খলায় মাটিতে পা দিয়ে কাজ করতে হয়। আম। খাস নয়। আর অভীকবাবু শেখালেন, মেধার উৎকর্ষ কাকে বলে? পাঠকের কথায় আমি চলব না, পাঠকের যা প্রয়োজন আমি জানি, সেই সাংবাদিকতা বাংলাকে শেখাব। আনন্দবাজার হোক বাংলার নিউইয়র্ক টাইমস্ বা ফিনান্সিয়াল টাইমস্।

এরপর অভীকবাবু ইস্তফা দিলেন। অভীকবাবুর পর যখন অরূপবাবু এলেন, সেও এক নতুন অধ‍্যায়। 

অভীকবাবুর কথা বাইরের দুনিয়ার মানুষ অনেক জানেন, অরূপবাবু সত‍্যই অরূপ। রসিকতা করেই আমি বলতাম, অরূপ নির্গুণ ব্রহ্মের মতো। সহজ করে বলা যায়, তিনি আনন্দবাজারে ছিলেন রক্তকরবীর রাজা। অভীকবাবুর অফিসঘরে যেদিন প্রথম ঢুকেছিলাম, সেদিন সেঘর দেখে চক্ষু ছানাবড়া হয়ে গেছিল। যেমন ঘরসজ্জা তেমন কাঠের কাজ আর ঘরের আকার। আমি বলেছিলাম, ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিটে প্রধানমন্ত্রীর ঘরে যাওয়ার সৌভাগ্য আমার হয়েছে। অভীক বাবুর ঘর ছিল তার চেয়েও বড়।

আর অরূপবাবুর ঘর ছিল এককোণে ক্ষুদ্র। ঘরে দুজন অতিথি থাকলে গা ঘেঁষাঘেঁষি করে বসতে হয়। ঘরের দেওয়ালে ছিল প্রিয় কন‍্যার হাতে আঁকা দুটি ছবি। 

কলকাতায় ৬, প্রফুল্ল সরকার স্ট্রিটে অরূপবাবুর সঙ্গে প্রথম আলাপ করিয়েছিল সুমন চট্টোপাধ্যায় মানে সুমন দা। তখন কাগজের Excutive Editor। অরূপবাবু বতর্মান থেকে জয়েন করল। 

অরূপবাবু তখন সাংবাদিকতা মানে newsroom য়ের সাথে যুক্ত ছিলেন না। উনি ছিলেন বিজ্ঞাপন সার্কুলেশন ব‍্যবসা বাণিজ‍্য বিভাগের মাথা। আনন্দবাজারে একটা চালু কথা ছিল, এখানে চার্চ আর স্টেটের ভেতর আছে এক প্রাচীর। এক পক্ষ অন‍্য পক্ষে নাক গলায় না। 

অভীকবাবু ডিজিটালের দায়িত্ব নিলেন, এমিরেটাস এডিটর হলেন। অরূপবাবু হলেন মুখ‍্যসম্পাদক। আমার জীবনে এ হল ঈশ্বরের অশেষ কৃপা, আমি অরূপবাবুর অমিত স্নেহ পেয়েছি। 

সাংস্কৃতিক দিক থেকে মানসিক দিক থেকে পরিবারগত ভাবে আমি অরূপবাবুর বেশি কাছাকাছি ছিলাম। কেননা অরূপবাবু এক চিত্তাকর্ষক ব‍্যক্তিত্ত্ব। তিনি স্কুলজীবনে মাধ‍্যমিকে বাংলায় প্রথম, এত ভাল ফল যে অফিসে বাবা প্রয়াত অশোক সরকারকে সবাইকে বিরিয়ানি খাওয়াতে হয়েছিল। তিনি আপাত রক্ষণশীল সাবেকি, উত্তর কলকাতায় মদনমোহন তলায় পৈত্রিক বাসভবনেই থেকে গেছেন। অফিসে আসতেন আইটেন ছোটগাড়ি নিজে চালিয়ে। বহুবছর আগে আমিষ খাওয়া ছেড়েছেন তো ছেড়েছেন। কেউ তাকে আজও নিয়ম ভঙ্গ করতে আর দেখেনি। মদ‍্যপান করেন না। কিন্তু তার মানে এই নয় যে তার পাশ্চাত্য জীবনের এক্সপোজার কিছু কম। এক কন‍্যা নিউইয়র্কে থাকেন, ডিজাইনার। ছোটমেয়ে WOLFSON কলেজ থেকে সংস্কৃত নিয়ে ডিফিল করেছেন। অক্সফোর্ডের ফেলোশিপ। হিন্দু ধর্মের শক্তিধারা নিয়ে বই লিখে দুনিয়ার পণ্ডিতদের নজরে এসেছেন। 

মনে আছে দিল্লিতে মৌর্য হোটেলে অভীকবাবুর ৭০ বছরের জন্মদিনের এক মনোজ্ঞ পার্টিতে অরূপবাবু দাদা সম্পর্কে যে বক্তৃতা দেন তা শুনে অরুণ জেটলি বলে উঠেছিলেন এমন একটা বক্তৃতা! যেমন ইংরেজি, তেমন উচ্চারণ! এতো আমার অজানা অরূপ সরকার।

আনন্দবাজারের বর্তমান নীতি, চলতি কর্তৃপক্ষের দিনগত কৌশল এসব থেকে আমি চিরকালই দূরে। আমি ছিলাম এক সাধারণ সাংবাদিক কর্মচারী। Policy worker নই। তাই ওসব নিয়ে আমার বলার কিছু নেই কিন্তু যেহেতু সাধারণ মানুষ জানেন না কিন্তু আমার মনে হয় বাঙালি পাঠক সমাজের জানা উচিত। তাই সংক্ষেপে দু-একটা বলব। প্রথমত, অরূপবাবু মনে করেন, পাঠকই শেষ কথা। তাই আনন্দবাজার দায়বদ্ধ পাঠকের কাছে। পাঠক কিছু জানেন। এমন ভাবনার তিনি ছিলেন বিরুদ্ধে। দ্বিতীয়ত অরূপবাবু আধুনিক হতে গিয়ে সাবেকি সাধারণ ভালো লাগাগুলো বর্জন করতে রাজি নন। অতীতাসক্তি মানেই পশ্চাদমুখিনতা নয়। আনন্দ বাজারের রবিবাসরে পুরোনো মূল‍্যবোধ ফিরিয়ে আনা, শর্মিলা ঠাকুরের মেয়ের বিয়ে আনন্দলোকে এক্সক্লুসিভ কভার করতে সাংবাদিক আসেন আবার রবিবারের পাতায় সন্তোষকুমার ঘোষকে নিয়ে প্রতিবেদন ওই ছোট্ট ঘরটিতে বসে অরূপবাবুরই ভাবনা।

আমার ব‍্যক্তিগত জীবনেও অরূপবাবুর প্রভাব ছিল অসামান্য। মাঝে মাঝে মনে হত উনি বরুণবাবুর মতো। এমনও ভাবতাম অশোক সরকারকে তো দেখিনি। বরুণবাবু অশোকবাবুর স্নেহধন‍্য ছিলেন। তবে কি অরূপবাবুর চরিত্রে বাবার বৈশিষ্ট্যগুলো ছিল বেশি dominant? সংগঠনের লোকসান কমিয়ে এক সুনির্দিষ্ট অভিমুখে পরিচালনার কাজে অরূপবাবুর প্রাসঙ্গিকতা ছিল অসীম।

অরূপবাবু ঘড়ি ধরে চলা নিয়মনিষ্ঠ লোক। সমালোচনা মুখের ওপর করতেন। পিছনে নয়। তিনি আমাকে মদ‍্যপান থেকে বিরত থাকার পরামর্শ দেন। এবং শেষ পর্যন্ত তা বাস্তবায়িত করতে সক্ষম হই। আমাকে জপধ‍্যান করা এমনকি রোজ গায়ত্রী মন্ত্র রোজ পড়তে বলেন। বামুনের ছেলে গায়ত্রী পড়ো না? এদিকে রামকৃষ্ণ মিশনের ছাত্র। দীক্ষাও নিয়েছ। অদ্ভূত! অরূপ বাবুর স্ত্রী।

সারদা মঠ এবং মায়ের বাড়ির সঙ্গে গভীরভাবে যুক্ত। রামকৃষ্ণ মিশন ও সারদা মঠ সূত্রে আমি জানি ওনার দৈনন্দিন অবদান কি? কিন্তু এই ব‍্যক্তিগত ভূমিকা আমি জানাতে পারছি  না। কারণ তাতে ওরা অসন্তুষ্ট হবেন। পুত্র অতিদেব দক্ষিণেশ্বরে পূজো দিতে যান, লাইনে দাঁড়ান ভিড় ও রোদ্দুরে তবু ভিভিআইপি সহায়তায় গর্ভগৃহে ঢোকার চেষ্টা করেন না। ওর বয়স এখন ৩১, দিল্লিতে সাংবাদিকতা করার সময় একদা অটোতে চেপেও যাতায়াত করতেন বাড়ি থেকে অফিস। আমার নিজের চোখে দেখা। এবিপি নিউজের দায়িত্ব নিয়ে অফিসে আসতেন তখন ৯টাতে, সেখানে নিয়মিত সাধরণ ক‍্যান্টিনে গিয়ে অন‍্যসব কর্মীদের সঙ্গে খেতেন।
 
আমার মা যখন হঠাৎ চলে গেল, তখন আমি ইসরায়েলে। অভীকবাবু সম্পাদক। সেসময়ে দুই ভাই আমার জন‍্য যা করেছেন তাতো আমি ভুলতে পারব না কোনোদিন। আর অরূপ বাবু? HR বিভাগ থেকে গাড়ির বিভাগ  তিনি যে নির্দেশ দেন, তাতে আমি চিরকৃতজ্ঞ। গাজা সীমান্ত থেকে তেল আবিব। সেখান থেকে তুরস্ক-দিল্লি হয়ে কলকাতা পৌঁছলাম তখন দেখি আমার আর কিছু করার নেই। আমি অরূপ বাবুকে প্রণাম করতে গেলে উনি রে রে করে উঠে বলেছিলেন, বামুনের ছেলে পায়ে হাত দেবে না! টিপিক‍্যাল অরূপ সরকার। 

তবে অরূপবাবুর প্রবল ব‍্যক্তিত্বের একটা সমস‍্যা ছিল তা হল ভালবাসার অত‍্যাচার। বঙ্কিমচন্দ্রের প্রবন্ধ, ভালোবাসার অত‍্যাচার পড়েছেন?ব ঙ্কিমবাবু বলেছিলেন তীব্র ভালোবাসায় আধিপত্যকামিতা থাকে। 'ডমিন‍্যান্স আর 'হেজেমনি'র মধ‍্যে ফারাক অনেক। ডমিন‍্যান্স যেন দাসের ওপর কর্কশ শারীরিক প্রভুত্ব। কিন্তু হেজেমনিতে এক ধরণের স্নেহ মিশ্রিত আধিপত্য থাকে। সরকার পরিবার যেন আমার জীবনে এক হেজেমনি। খাওয়াতে ভালবাসেন অরূপবাবু।

কিন্তু যদি বলি মুড়ি-বাদামই খাই, অরূপবাবু বলতে পারেন প্রণকাটলেট টা খেয়ে দেখো। খাবার সময় বলতে পারেন আরে কাসুন্দিটা লাগিয়ে খাও না। বাবিন্দির ছেলে, খেতেও জানো না। করোনা অবসরটা আমার জীবনে এক ফ্রিজড শট। চলার সময় ব‍্যস্ত ছিলাম,আজ বাড়িতে থাকতে থাকতে হঠাৎ মনে পড়ছে সরকার পরিবারের কথা। আনন্দবাজারের কথা। এরপর একদিন অভীকবাবুর গপ্পোও শোনাব।

আপনাদের অরূপবাবুর আরও দুটি বিষয় না উল্লেখ করলে এ রচনা অসমাপ্ত থাকবে। প্রথমত অনেকেই জানেন না ভারতীয় শাস্ত্রীয় তাঁর অসাধারণ ব‍্যুৎপত্তি। একবার অভীকবাবু বলেছিলেন আমি হলাম আমার পরিবারের non musical member, আমার ভাই জানে সঙ্গীত কি? অরূপ বাবু হয়তো একদিন ফোন করেছেন, বাড়িতে কোন গান হচ্ছে উনি ফোনে শুনে বলে দেবেন কে গান গাইছেন? রাগটি কি? তবে ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীতে কে ভাল আর কে খারাপ তা নিয়ে ওর ছিল strong opinion.

শুধু vocal নয় অরূপবাবু classical instrumental য়েরও বেশ সমঝদার। আমি বলতাম রশিদ খান। উনি বলতেন ওর নাম রাশিদ খান, রশিদ নয়। এভাবে কে শেখাবেন?

বানান ও বিবরণ নিয়ে ছুঁৎমার্গ ছিল। ফফা নয় ফোফা। বলো ফোফা হয়ে গেছে। আদি শব্দ  ফরাসি ইত্যাদি ইত্যাদি। এরকম অনেক উচ্চারণ উনি শুধরে দেন। দ্বিতীয় বৈশিষ্ট্য হল, অরূপবাবু হওয়ার পরও প্রধানমন্ত্রী মুখ‍্যমন্ত্রী অথবা কোনও রাজনেতার সাথে দেখা করেননি। উনি আড়ালে থাকতে ভালবাসেন। অনেকেই ভাবেন এটা বুঝি কৌশল, আসলে তা নয়, এটি আন্তরিক, স্বাভাবিক প্রবৃত্তি। উনি প্রধান সম্পাদক হওয়ার পর অরুণ জেটলি বলেছিলেন ওকে আমি চিনি। কয়েকজন বিশিষ্ট আইনজীবীর সঙ্গে ওর পরিচয় আছে। উনি এখন সম্পাদক। ওর সঙ্গে আরও আলাপ করতে চাই। মধ‍্যাহ্ণভোজনে আমন্ত্রণ জানাই। এভাবেই তো চলে। mutual exchange of ideas and thoughts between politicians and business people. মিডিয়াও তো একটা ব‍্যবসা। অরূপবাবুকে বললাম অরুণ জেটলি একথাও বলছেন যে মধ‍্যাহ্ন ভোজনের পর তিনি পিএম-এর সঙ্গেও chief editor য়ের একটা বৈঠকের ব‍্যবস্থা করবেন। সেদিন অরূপবাবু দেখা করলে দিল্লিতে আমার জনসংযোগ বলুন, সাংবাদিকতার জন‍্য প্রয়োজনীয় network-এ সুবিধাই হতো।

কিন্তু অরূপবাবু রাজি হলেন না। বললেন রাজনৈতিক নেতাদের থেকে দূরে থাকতেই চান। মমতা ব্যানার্জীর সঙ্গে আজও তার কোনও  one on one বৈঠক হয়নি। CM চান কিন্তু উনি চান না। এমনকি সোনিয়া গান্ধী বা রাহুল গান্ধীর সঙ্গেও কোনও দিন দেখা করেননি। কাজেই এই দূরে থাকাটা irrespective of party line. অবশ‍্য সামাজিক অনুষ্ঠানে দেখা হলে তিনি এগিয়ে এসে রাজনেতাদের স্বাগতও জানান। Business World য়ের অনুষ্ঠানে Advani কে নিয়ে মুম্বাই গেলাম তখন ITC হোটেলের লবিতে স্বাগত জানান অরূপবাবু। তখন তিনি deputy PM. ভদ্রতা সৌজন্য প্রটোকল এসবে সরকার পরিবারের কোনও জুড়ি নেই। অরূপবাবু ABP কে এক নতুন দার্শনিক অভিমুখ দিচ্ছেন।

অভীকবাবু আর অরূপ বাবুর বাবার আমল থেকে আনন্দবাজার জাতীয়তাবাদী কংগ্রেসের ও সাম্প্রদায়িকতার বিপক্ষে অবস্থান নেয়। ঠাকুরদা প্রফুল্ল সরকারের আমলে স্বাধীনতার পরে হেডিং হয় "হিন্দু নরমেধ যজ্ঞ"। সেসময়ে আনন্দবাজারে উগ্র হিন্দু ধর্মের প্রভাব ছিল। সেটা সে সময়কার বাঙালি সংস্কৃতির প্রতিফলন ছিল। প্রফুল্ল সরকার কায়স্থ সম্মেলনের সভাপতি ছিলেন।তার বিখ্যাত উদ্ধৃতি বঙ্গ সমাজে কায়স্থরা পীড়িত। তাদের স্বাস্থ্য রক্ষা করতে হবে। বাংলায় এ সংস্থা এখনো আছে। এই সংস্থার একটা অফিসও আছে। অরূপবাবু অতীতের মূল‍্যবোধ থেকে ইতিহাসকে সশ্রদ্ধ চিত্তে স্মরণ করে আধুনিক হতে চাইছে। আমি ব‍্যক্তিগতভাবে এই philosophy কে প্রবলভাবে সমর্থন করি। আধুনিক হতে গিয়ে প্রাচীনত্বের লেজ খসানো অপ্রয়োজনপ্রাচীনত্ব থেকে ক্লাসিককে রক্ষা করা খুব জরুরি। 

অরূপ বাবু খুব রাশভারি মানুষ। অনেকেই তাকে ভয় পান।  প্রচণ্ড নিয়মানুবর্তী। মিথ‍্যে কথা বলা, চালাকি এসব ব‍্যাপারে zero tolarence. আবার অনেকদূর পর্যন্ত দেখতে পারেন। চার্টাড অ‍্যাকাউন্ট‍্যান্ট। তাই ব‍্যবসাও চেনা হাতের তালুর মত। গোপনীয়তা রক্ষাও বড় পছন্দের বিষয় তার। উনি আজ যাকে সম্পাদক করলেন তখন থেকেই চুপচাপ তৈরি করেন তার পরবর্তী ব‍্যক্তিকে। অসম্ভব delegation Strategy আবার প্রবল নিয়ন্ত্রণ  conference এখন করোনা যুগে সর্বত্র জনপ্রিয়। এই Vedio conference বৈঠক প্রথম চালু করেন অরূপবাবু। অভীকবাবুর সময় থেকে আমি বারবার এ প্রস্তাব দিয়েছিলাম। নানা কারণে এ প্রস্তাব গুরুত্ব পায়নি। কলকাতা উৎসাহ দেখায়নি। অরূপবাবু এই VC meeting চালু করেন। খুব ভালো সে মেকানিজম। খুব গণতান্ত্রিক আর খুবই transparent, কারণ সকলেই থাকত।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক, ভারত।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
সর্বশেষ খবর
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক
হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি
কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের
ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব
কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা
ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন
নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার দায়ে সাবেক প্রধান শিক্ষকের ৭ বছরের কারাদণ্ড
অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার দায়ে সাবেক প্রধান শিক্ষকের ৭ বছরের কারাদণ্ড

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ডাকাত সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা
কেরানীগঞ্জে ডাকাত সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিট পেল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিট পেল যারা

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনের শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকার ও কমিশনকেই নিতে হবে’
‘নির্বাচনের শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকার ও কমিশনকেই নিতে হবে’

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

কেনিয়ায় বন্যায় হাজারো মানুষ বাস্তুচ্যুত
কেনিয়ায় বন্যায় হাজারো মানুষ বাস্তুচ্যুত

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুতে ৬ জনের প্রাণহানি
ডেঙ্গুতে ৬ জনের প্রাণহানি

৩৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর
সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত
ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ডলার
নভেম্বরের ১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ডলার

৪১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ব্যাট দিয়ে স্ট্যাম্পে আঘাত করায় শাস্তি পেলেন বাবর
ব্যাট দিয়ে স্ট্যাম্পে আঘাত করায় শাস্তি পেলেন বাবর

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রকৃতিতে উঁকি দিচ্ছে শীত, বাড়ছে লেপ-তোশকের চাহিদা
প্রকৃতিতে উঁকি দিচ্ছে শীত, বাড়ছে লেপ-তোশকের চাহিদা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাউদের ডান হাত থেকে নাম্বার ওয়ান শত্রু রাজনের উত্থান-পতন
দাউদের ডান হাত থেকে নাম্বার ওয়ান শত্রু রাজনের উত্থান-পতন

৪৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯
ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি
জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন