শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪৬, রবিবার, ৩১ মে, ২০২০

জীবনের হলফনামা

জয়ন্ত ঘোষাল
অনলাইন ভার্সন
জীবনের হলফনামা

আনন্দবাজার পত্রিকা ছেড়েছি প্রায় এক বছর হয়ে গেল। কিন্তু এখনো ঘরোয়া আড্ডায় বলে ফেলি আমাদের আনন্দবাজার। বর্তমান সংবাদপত্রে ১৯৮৪ সালে যোগ দিই। সে সময় দেখতাম, বরুণদা (বরুণ সেনগুপ্ত) ফোন ধরে অফিসে অনেক সময়ই বলে ফেলতেন 'হ‍্যালো আনন্দবাজার'। 

দীর্ঘদিন আনন্দবাজারে কাজ করার পর একাত্মতা ও আনুগত্য হওয়াকে দোষের মনে করি না। অনেকে আছে আনন্দবাজার থেকে বেরিয়ে এসে আনন্দবাজারের নিন্দা করে। সোশ্যাল মিডিয়ায় বা ঘরোয়া আড্ডায়। এমনকি  বুদ্ধদেব গুহর মত যশস্বী সাহিত‍্যিকও 'সারস্বত' নামে একটি বই লিখে বহু ব‍্যক্তিগত অসূয়া ও হতাশার প্রকাশ বলে বোধ হয়।

বরুণবাবুকে কোনোদিন আনন্দবাজারের সমালোচনা করতে শুনিনি। শুধু আনন্দবাজার নয় সরকার পরিবারের প্রতি তার ছিল অগাধ শ্রদ্ধা। 
 
আজ আনন্দবাজার থেকে চলে আসার পর এই ফেসবুককে সাক্ষী রেখে বলছি, আমি যদি সরকার পরিবার সম্পর্কে কোনও কটু কথা বলি তবে আমার নরকেও স্থান হবে না। আমি আজ নিজে এক নতুন সক্রিয় সৃজনশীল অবসর জীবনের পরিকল্পনায় ব‍্যস্ত, তাই আনন্দবাজার নিয়ে কোনো কায়েমী স্বার্থও নেই। তাই এখন পিছনদিকে হাঁটছি না। কিন্তু পিছন দিকে তাকাচ্ছি। শ্মশানে মায়ের দাহের পর, ছোটমামা বলেছিল নিমতলা ঘাটে সে রাতে পিছনদিকে তাকাস না। কিন্তু আনন্দবাজার আমার কাছে আজও এক জীবন্ত সত্তা মৃত নয়। ফেলে আসা সমস্ত সম্পর্কই কি এ জীবনে হারিয়ে ফেলা ডায়েরি? তা বোধ হয় নয়। 

আনন্দবাজারে কাজ করার সময় প্রয়াত শিল্পপতি রমাপ্রসাদ গোয়েঙ্কা সংসদে (তিনি তখন রাজ‍্য সভার সদস‍্য) আমাকে বলেছিলেন, আপনি ভাগ‍্যবান আছেন। 
বরুণ আপনাকে ম‍্যানুফ‍্যাকচার করেছে আর অভীক আপনাকে দুনিয়া দেখাচ্ছে। এখন ভাবি খুব সত‍্যি কথা। বরুণদা শেখালো কি করে অনেক কম বিলাসে কার্যত কৃচ্ছসাধন করে সাংবাদিকতার শৃঙ্খলায় মাটিতে পা দিয়ে কাজ করতে হয়। আম। খাস নয়। আর অভীকবাবু শেখালেন, মেধার উৎকর্ষ কাকে বলে? পাঠকের কথায় আমি চলব না, পাঠকের যা প্রয়োজন আমি জানি, সেই সাংবাদিকতা বাংলাকে শেখাব। আনন্দবাজার হোক বাংলার নিউইয়র্ক টাইমস্ বা ফিনান্সিয়াল টাইমস্।

এরপর অভীকবাবু ইস্তফা দিলেন। অভীকবাবুর পর যখন অরূপবাবু এলেন, সেও এক নতুন অধ‍্যায়। 

অভীকবাবুর কথা বাইরের দুনিয়ার মানুষ অনেক জানেন, অরূপবাবু সত‍্যই অরূপ। রসিকতা করেই আমি বলতাম, অরূপ নির্গুণ ব্রহ্মের মতো। সহজ করে বলা যায়, তিনি আনন্দবাজারে ছিলেন রক্তকরবীর রাজা। অভীকবাবুর অফিসঘরে যেদিন প্রথম ঢুকেছিলাম, সেদিন সেঘর দেখে চক্ষু ছানাবড়া হয়ে গেছিল। যেমন ঘরসজ্জা তেমন কাঠের কাজ আর ঘরের আকার। আমি বলেছিলাম, ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিটে প্রধানমন্ত্রীর ঘরে যাওয়ার সৌভাগ্য আমার হয়েছে। অভীক বাবুর ঘর ছিল তার চেয়েও বড়।

আর অরূপবাবুর ঘর ছিল এককোণে ক্ষুদ্র। ঘরে দুজন অতিথি থাকলে গা ঘেঁষাঘেঁষি করে বসতে হয়। ঘরের দেওয়ালে ছিল প্রিয় কন‍্যার হাতে আঁকা দুটি ছবি। 

কলকাতায় ৬, প্রফুল্ল সরকার স্ট্রিটে অরূপবাবুর সঙ্গে প্রথম আলাপ করিয়েছিল সুমন চট্টোপাধ্যায় মানে সুমন দা। তখন কাগজের Excutive Editor। অরূপবাবু বতর্মান থেকে জয়েন করল। 

অরূপবাবু তখন সাংবাদিকতা মানে newsroom য়ের সাথে যুক্ত ছিলেন না। উনি ছিলেন বিজ্ঞাপন সার্কুলেশন ব‍্যবসা বাণিজ‍্য বিভাগের মাথা। আনন্দবাজারে একটা চালু কথা ছিল, এখানে চার্চ আর স্টেটের ভেতর আছে এক প্রাচীর। এক পক্ষ অন‍্য পক্ষে নাক গলায় না। 

অভীকবাবু ডিজিটালের দায়িত্ব নিলেন, এমিরেটাস এডিটর হলেন। অরূপবাবু হলেন মুখ‍্যসম্পাদক। আমার জীবনে এ হল ঈশ্বরের অশেষ কৃপা, আমি অরূপবাবুর অমিত স্নেহ পেয়েছি। 

সাংস্কৃতিক দিক থেকে মানসিক দিক থেকে পরিবারগত ভাবে আমি অরূপবাবুর বেশি কাছাকাছি ছিলাম। কেননা অরূপবাবু এক চিত্তাকর্ষক ব‍্যক্তিত্ত্ব। তিনি স্কুলজীবনে মাধ‍্যমিকে বাংলায় প্রথম, এত ভাল ফল যে অফিসে বাবা প্রয়াত অশোক সরকারকে সবাইকে বিরিয়ানি খাওয়াতে হয়েছিল। তিনি আপাত রক্ষণশীল সাবেকি, উত্তর কলকাতায় মদনমোহন তলায় পৈত্রিক বাসভবনেই থেকে গেছেন। অফিসে আসতেন আইটেন ছোটগাড়ি নিজে চালিয়ে। বহুবছর আগে আমিষ খাওয়া ছেড়েছেন তো ছেড়েছেন। কেউ তাকে আজও নিয়ম ভঙ্গ করতে আর দেখেনি। মদ‍্যপান করেন না। কিন্তু তার মানে এই নয় যে তার পাশ্চাত্য জীবনের এক্সপোজার কিছু কম। এক কন‍্যা নিউইয়র্কে থাকেন, ডিজাইনার। ছোটমেয়ে WOLFSON কলেজ থেকে সংস্কৃত নিয়ে ডিফিল করেছেন। অক্সফোর্ডের ফেলোশিপ। হিন্দু ধর্মের শক্তিধারা নিয়ে বই লিখে দুনিয়ার পণ্ডিতদের নজরে এসেছেন। 

মনে আছে দিল্লিতে মৌর্য হোটেলে অভীকবাবুর ৭০ বছরের জন্মদিনের এক মনোজ্ঞ পার্টিতে অরূপবাবু দাদা সম্পর্কে যে বক্তৃতা দেন তা শুনে অরুণ জেটলি বলে উঠেছিলেন এমন একটা বক্তৃতা! যেমন ইংরেজি, তেমন উচ্চারণ! এতো আমার অজানা অরূপ সরকার।

আনন্দবাজারের বর্তমান নীতি, চলতি কর্তৃপক্ষের দিনগত কৌশল এসব থেকে আমি চিরকালই দূরে। আমি ছিলাম এক সাধারণ সাংবাদিক কর্মচারী। Policy worker নই। তাই ওসব নিয়ে আমার বলার কিছু নেই কিন্তু যেহেতু সাধারণ মানুষ জানেন না কিন্তু আমার মনে হয় বাঙালি পাঠক সমাজের জানা উচিত। তাই সংক্ষেপে দু-একটা বলব। প্রথমত, অরূপবাবু মনে করেন, পাঠকই শেষ কথা। তাই আনন্দবাজার দায়বদ্ধ পাঠকের কাছে। পাঠক কিছু জানেন। এমন ভাবনার তিনি ছিলেন বিরুদ্ধে। দ্বিতীয়ত অরূপবাবু আধুনিক হতে গিয়ে সাবেকি সাধারণ ভালো লাগাগুলো বর্জন করতে রাজি নন। অতীতাসক্তি মানেই পশ্চাদমুখিনতা নয়। আনন্দ বাজারের রবিবাসরে পুরোনো মূল‍্যবোধ ফিরিয়ে আনা, শর্মিলা ঠাকুরের মেয়ের বিয়ে আনন্দলোকে এক্সক্লুসিভ কভার করতে সাংবাদিক আসেন আবার রবিবারের পাতায় সন্তোষকুমার ঘোষকে নিয়ে প্রতিবেদন ওই ছোট্ট ঘরটিতে বসে অরূপবাবুরই ভাবনা।

আমার ব‍্যক্তিগত জীবনেও অরূপবাবুর প্রভাব ছিল অসামান্য। মাঝে মাঝে মনে হত উনি বরুণবাবুর মতো। এমনও ভাবতাম অশোক সরকারকে তো দেখিনি। বরুণবাবু অশোকবাবুর স্নেহধন‍্য ছিলেন। তবে কি অরূপবাবুর চরিত্রে বাবার বৈশিষ্ট্যগুলো ছিল বেশি dominant? সংগঠনের লোকসান কমিয়ে এক সুনির্দিষ্ট অভিমুখে পরিচালনার কাজে অরূপবাবুর প্রাসঙ্গিকতা ছিল অসীম।

অরূপবাবু ঘড়ি ধরে চলা নিয়মনিষ্ঠ লোক। সমালোচনা মুখের ওপর করতেন। পিছনে নয়। তিনি আমাকে মদ‍্যপান থেকে বিরত থাকার পরামর্শ দেন। এবং শেষ পর্যন্ত তা বাস্তবায়িত করতে সক্ষম হই। আমাকে জপধ‍্যান করা এমনকি রোজ গায়ত্রী মন্ত্র রোজ পড়তে বলেন। বামুনের ছেলে গায়ত্রী পড়ো না? এদিকে রামকৃষ্ণ মিশনের ছাত্র। দীক্ষাও নিয়েছ। অদ্ভূত! অরূপ বাবুর স্ত্রী।

সারদা মঠ এবং মায়ের বাড়ির সঙ্গে গভীরভাবে যুক্ত। রামকৃষ্ণ মিশন ও সারদা মঠ সূত্রে আমি জানি ওনার দৈনন্দিন অবদান কি? কিন্তু এই ব‍্যক্তিগত ভূমিকা আমি জানাতে পারছি  না। কারণ তাতে ওরা অসন্তুষ্ট হবেন। পুত্র অতিদেব দক্ষিণেশ্বরে পূজো দিতে যান, লাইনে দাঁড়ান ভিড় ও রোদ্দুরে তবু ভিভিআইপি সহায়তায় গর্ভগৃহে ঢোকার চেষ্টা করেন না। ওর বয়স এখন ৩১, দিল্লিতে সাংবাদিকতা করার সময় একদা অটোতে চেপেও যাতায়াত করতেন বাড়ি থেকে অফিস। আমার নিজের চোখে দেখা। এবিপি নিউজের দায়িত্ব নিয়ে অফিসে আসতেন তখন ৯টাতে, সেখানে নিয়মিত সাধরণ ক‍্যান্টিনে গিয়ে অন‍্যসব কর্মীদের সঙ্গে খেতেন।
 
আমার মা যখন হঠাৎ চলে গেল, তখন আমি ইসরায়েলে। অভীকবাবু সম্পাদক। সেসময়ে দুই ভাই আমার জন‍্য যা করেছেন তাতো আমি ভুলতে পারব না কোনোদিন। আর অরূপ বাবু? HR বিভাগ থেকে গাড়ির বিভাগ  তিনি যে নির্দেশ দেন, তাতে আমি চিরকৃতজ্ঞ। গাজা সীমান্ত থেকে তেল আবিব। সেখান থেকে তুরস্ক-দিল্লি হয়ে কলকাতা পৌঁছলাম তখন দেখি আমার আর কিছু করার নেই। আমি অরূপ বাবুকে প্রণাম করতে গেলে উনি রে রে করে উঠে বলেছিলেন, বামুনের ছেলে পায়ে হাত দেবে না! টিপিক‍্যাল অরূপ সরকার। 

তবে অরূপবাবুর প্রবল ব‍্যক্তিত্বের একটা সমস‍্যা ছিল তা হল ভালবাসার অত‍্যাচার। বঙ্কিমচন্দ্রের প্রবন্ধ, ভালোবাসার অত‍্যাচার পড়েছেন?ব ঙ্কিমবাবু বলেছিলেন তীব্র ভালোবাসায় আধিপত্যকামিতা থাকে। 'ডমিন‍্যান্স আর 'হেজেমনি'র মধ‍্যে ফারাক অনেক। ডমিন‍্যান্স যেন দাসের ওপর কর্কশ শারীরিক প্রভুত্ব। কিন্তু হেজেমনিতে এক ধরণের স্নেহ মিশ্রিত আধিপত্য থাকে। সরকার পরিবার যেন আমার জীবনে এক হেজেমনি। খাওয়াতে ভালবাসেন অরূপবাবু।

কিন্তু যদি বলি মুড়ি-বাদামই খাই, অরূপবাবু বলতে পারেন প্রণকাটলেট টা খেয়ে দেখো। খাবার সময় বলতে পারেন আরে কাসুন্দিটা লাগিয়ে খাও না। বাবিন্দির ছেলে, খেতেও জানো না। করোনা অবসরটা আমার জীবনে এক ফ্রিজড শট। চলার সময় ব‍্যস্ত ছিলাম,আজ বাড়িতে থাকতে থাকতে হঠাৎ মনে পড়ছে সরকার পরিবারের কথা। আনন্দবাজারের কথা। এরপর একদিন অভীকবাবুর গপ্পোও শোনাব।

আপনাদের অরূপবাবুর আরও দুটি বিষয় না উল্লেখ করলে এ রচনা অসমাপ্ত থাকবে। প্রথমত অনেকেই জানেন না ভারতীয় শাস্ত্রীয় তাঁর অসাধারণ ব‍্যুৎপত্তি। একবার অভীকবাবু বলেছিলেন আমি হলাম আমার পরিবারের non musical member, আমার ভাই জানে সঙ্গীত কি? অরূপ বাবু হয়তো একদিন ফোন করেছেন, বাড়িতে কোন গান হচ্ছে উনি ফোনে শুনে বলে দেবেন কে গান গাইছেন? রাগটি কি? তবে ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীতে কে ভাল আর কে খারাপ তা নিয়ে ওর ছিল strong opinion.

শুধু vocal নয় অরূপবাবু classical instrumental য়েরও বেশ সমঝদার। আমি বলতাম রশিদ খান। উনি বলতেন ওর নাম রাশিদ খান, রশিদ নয়। এভাবে কে শেখাবেন?

বানান ও বিবরণ নিয়ে ছুঁৎমার্গ ছিল। ফফা নয় ফোফা। বলো ফোফা হয়ে গেছে। আদি শব্দ  ফরাসি ইত্যাদি ইত্যাদি। এরকম অনেক উচ্চারণ উনি শুধরে দেন। দ্বিতীয় বৈশিষ্ট্য হল, অরূপবাবু হওয়ার পরও প্রধানমন্ত্রী মুখ‍্যমন্ত্রী অথবা কোনও রাজনেতার সাথে দেখা করেননি। উনি আড়ালে থাকতে ভালবাসেন। অনেকেই ভাবেন এটা বুঝি কৌশল, আসলে তা নয়, এটি আন্তরিক, স্বাভাবিক প্রবৃত্তি। উনি প্রধান সম্পাদক হওয়ার পর অরুণ জেটলি বলেছিলেন ওকে আমি চিনি। কয়েকজন বিশিষ্ট আইনজীবীর সঙ্গে ওর পরিচয় আছে। উনি এখন সম্পাদক। ওর সঙ্গে আরও আলাপ করতে চাই। মধ‍্যাহ্ণভোজনে আমন্ত্রণ জানাই। এভাবেই তো চলে। mutual exchange of ideas and thoughts between politicians and business people. মিডিয়াও তো একটা ব‍্যবসা। অরূপবাবুকে বললাম অরুণ জেটলি একথাও বলছেন যে মধ‍্যাহ্ন ভোজনের পর তিনি পিএম-এর সঙ্গেও chief editor য়ের একটা বৈঠকের ব‍্যবস্থা করবেন। সেদিন অরূপবাবু দেখা করলে দিল্লিতে আমার জনসংযোগ বলুন, সাংবাদিকতার জন‍্য প্রয়োজনীয় network-এ সুবিধাই হতো।

কিন্তু অরূপবাবু রাজি হলেন না। বললেন রাজনৈতিক নেতাদের থেকে দূরে থাকতেই চান। মমতা ব্যানার্জীর সঙ্গে আজও তার কোনও  one on one বৈঠক হয়নি। CM চান কিন্তু উনি চান না। এমনকি সোনিয়া গান্ধী বা রাহুল গান্ধীর সঙ্গেও কোনও দিন দেখা করেননি। কাজেই এই দূরে থাকাটা irrespective of party line. অবশ‍্য সামাজিক অনুষ্ঠানে দেখা হলে তিনি এগিয়ে এসে রাজনেতাদের স্বাগতও জানান। Business World য়ের অনুষ্ঠানে Advani কে নিয়ে মুম্বাই গেলাম তখন ITC হোটেলের লবিতে স্বাগত জানান অরূপবাবু। তখন তিনি deputy PM. ভদ্রতা সৌজন্য প্রটোকল এসবে সরকার পরিবারের কোনও জুড়ি নেই। অরূপবাবু ABP কে এক নতুন দার্শনিক অভিমুখ দিচ্ছেন।

অভীকবাবু আর অরূপ বাবুর বাবার আমল থেকে আনন্দবাজার জাতীয়তাবাদী কংগ্রেসের ও সাম্প্রদায়িকতার বিপক্ষে অবস্থান নেয়। ঠাকুরদা প্রফুল্ল সরকারের আমলে স্বাধীনতার পরে হেডিং হয় "হিন্দু নরমেধ যজ্ঞ"। সেসময়ে আনন্দবাজারে উগ্র হিন্দু ধর্মের প্রভাব ছিল। সেটা সে সময়কার বাঙালি সংস্কৃতির প্রতিফলন ছিল। প্রফুল্ল সরকার কায়স্থ সম্মেলনের সভাপতি ছিলেন।তার বিখ্যাত উদ্ধৃতি বঙ্গ সমাজে কায়স্থরা পীড়িত। তাদের স্বাস্থ্য রক্ষা করতে হবে। বাংলায় এ সংস্থা এখনো আছে। এই সংস্থার একটা অফিসও আছে। অরূপবাবু অতীতের মূল‍্যবোধ থেকে ইতিহাসকে সশ্রদ্ধ চিত্তে স্মরণ করে আধুনিক হতে চাইছে। আমি ব‍্যক্তিগতভাবে এই philosophy কে প্রবলভাবে সমর্থন করি। আধুনিক হতে গিয়ে প্রাচীনত্বের লেজ খসানো অপ্রয়োজনপ্রাচীনত্ব থেকে ক্লাসিককে রক্ষা করা খুব জরুরি। 

অরূপ বাবু খুব রাশভারি মানুষ। অনেকেই তাকে ভয় পান।  প্রচণ্ড নিয়মানুবর্তী। মিথ‍্যে কথা বলা, চালাকি এসব ব‍্যাপারে zero tolarence. আবার অনেকদূর পর্যন্ত দেখতে পারেন। চার্টাড অ‍্যাকাউন্ট‍্যান্ট। তাই ব‍্যবসাও চেনা হাতের তালুর মত। গোপনীয়তা রক্ষাও বড় পছন্দের বিষয় তার। উনি আজ যাকে সম্পাদক করলেন তখন থেকেই চুপচাপ তৈরি করেন তার পরবর্তী ব‍্যক্তিকে। অসম্ভব delegation Strategy আবার প্রবল নিয়ন্ত্রণ  conference এখন করোনা যুগে সর্বত্র জনপ্রিয়। এই Vedio conference বৈঠক প্রথম চালু করেন অরূপবাবু। অভীকবাবুর সময় থেকে আমি বারবার এ প্রস্তাব দিয়েছিলাম। নানা কারণে এ প্রস্তাব গুরুত্ব পায়নি। কলকাতা উৎসাহ দেখায়নি। অরূপবাবু এই VC meeting চালু করেন। খুব ভালো সে মেকানিজম। খুব গণতান্ত্রিক আর খুবই transparent, কারণ সকলেই থাকত।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক, ভারত।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
সর্বশেষ খবর
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি
নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি

নগর জীবন

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান
সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান

নগর জীবন