শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪৬, রবিবার, ৩১ মে, ২০২০

জীবনের হলফনামা

জয়ন্ত ঘোষাল
অনলাইন ভার্সন
জীবনের হলফনামা

আনন্দবাজার পত্রিকা ছেড়েছি প্রায় এক বছর হয়ে গেল। কিন্তু এখনো ঘরোয়া আড্ডায় বলে ফেলি আমাদের আনন্দবাজার। বর্তমান সংবাদপত্রে ১৯৮৪ সালে যোগ দিই। সে সময় দেখতাম, বরুণদা (বরুণ সেনগুপ্ত) ফোন ধরে অফিসে অনেক সময়ই বলে ফেলতেন 'হ‍্যালো আনন্দবাজার'। 

দীর্ঘদিন আনন্দবাজারে কাজ করার পর একাত্মতা ও আনুগত্য হওয়াকে দোষের মনে করি না। অনেকে আছে আনন্দবাজার থেকে বেরিয়ে এসে আনন্দবাজারের নিন্দা করে। সোশ্যাল মিডিয়ায় বা ঘরোয়া আড্ডায়। এমনকি  বুদ্ধদেব গুহর মত যশস্বী সাহিত‍্যিকও 'সারস্বত' নামে একটি বই লিখে বহু ব‍্যক্তিগত অসূয়া ও হতাশার প্রকাশ বলে বোধ হয়।

বরুণবাবুকে কোনোদিন আনন্দবাজারের সমালোচনা করতে শুনিনি। শুধু আনন্দবাজার নয় সরকার পরিবারের প্রতি তার ছিল অগাধ শ্রদ্ধা। 
 
আজ আনন্দবাজার থেকে চলে আসার পর এই ফেসবুককে সাক্ষী রেখে বলছি, আমি যদি সরকার পরিবার সম্পর্কে কোনও কটু কথা বলি তবে আমার নরকেও স্থান হবে না। আমি আজ নিজে এক নতুন সক্রিয় সৃজনশীল অবসর জীবনের পরিকল্পনায় ব‍্যস্ত, তাই আনন্দবাজার নিয়ে কোনো কায়েমী স্বার্থও নেই। তাই এখন পিছনদিকে হাঁটছি না। কিন্তু পিছন দিকে তাকাচ্ছি। শ্মশানে মায়ের দাহের পর, ছোটমামা বলেছিল নিমতলা ঘাটে সে রাতে পিছনদিকে তাকাস না। কিন্তু আনন্দবাজার আমার কাছে আজও এক জীবন্ত সত্তা মৃত নয়। ফেলে আসা সমস্ত সম্পর্কই কি এ জীবনে হারিয়ে ফেলা ডায়েরি? তা বোধ হয় নয়। 

আনন্দবাজারে কাজ করার সময় প্রয়াত শিল্পপতি রমাপ্রসাদ গোয়েঙ্কা সংসদে (তিনি তখন রাজ‍্য সভার সদস‍্য) আমাকে বলেছিলেন, আপনি ভাগ‍্যবান আছেন। 
বরুণ আপনাকে ম‍্যানুফ‍্যাকচার করেছে আর অভীক আপনাকে দুনিয়া দেখাচ্ছে। এখন ভাবি খুব সত‍্যি কথা। বরুণদা শেখালো কি করে অনেক কম বিলাসে কার্যত কৃচ্ছসাধন করে সাংবাদিকতার শৃঙ্খলায় মাটিতে পা দিয়ে কাজ করতে হয়। আম। খাস নয়। আর অভীকবাবু শেখালেন, মেধার উৎকর্ষ কাকে বলে? পাঠকের কথায় আমি চলব না, পাঠকের যা প্রয়োজন আমি জানি, সেই সাংবাদিকতা বাংলাকে শেখাব। আনন্দবাজার হোক বাংলার নিউইয়র্ক টাইমস্ বা ফিনান্সিয়াল টাইমস্।

এরপর অভীকবাবু ইস্তফা দিলেন। অভীকবাবুর পর যখন অরূপবাবু এলেন, সেও এক নতুন অধ‍্যায়। 

অভীকবাবুর কথা বাইরের দুনিয়ার মানুষ অনেক জানেন, অরূপবাবু সত‍্যই অরূপ। রসিকতা করেই আমি বলতাম, অরূপ নির্গুণ ব্রহ্মের মতো। সহজ করে বলা যায়, তিনি আনন্দবাজারে ছিলেন রক্তকরবীর রাজা। অভীকবাবুর অফিসঘরে যেদিন প্রথম ঢুকেছিলাম, সেদিন সেঘর দেখে চক্ষু ছানাবড়া হয়ে গেছিল। যেমন ঘরসজ্জা তেমন কাঠের কাজ আর ঘরের আকার। আমি বলেছিলাম, ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিটে প্রধানমন্ত্রীর ঘরে যাওয়ার সৌভাগ্য আমার হয়েছে। অভীক বাবুর ঘর ছিল তার চেয়েও বড়।

আর অরূপবাবুর ঘর ছিল এককোণে ক্ষুদ্র। ঘরে দুজন অতিথি থাকলে গা ঘেঁষাঘেঁষি করে বসতে হয়। ঘরের দেওয়ালে ছিল প্রিয় কন‍্যার হাতে আঁকা দুটি ছবি। 

কলকাতায় ৬, প্রফুল্ল সরকার স্ট্রিটে অরূপবাবুর সঙ্গে প্রথম আলাপ করিয়েছিল সুমন চট্টোপাধ্যায় মানে সুমন দা। তখন কাগজের Excutive Editor। অরূপবাবু বতর্মান থেকে জয়েন করল। 

অরূপবাবু তখন সাংবাদিকতা মানে newsroom য়ের সাথে যুক্ত ছিলেন না। উনি ছিলেন বিজ্ঞাপন সার্কুলেশন ব‍্যবসা বাণিজ‍্য বিভাগের মাথা। আনন্দবাজারে একটা চালু কথা ছিল, এখানে চার্চ আর স্টেটের ভেতর আছে এক প্রাচীর। এক পক্ষ অন‍্য পক্ষে নাক গলায় না। 

অভীকবাবু ডিজিটালের দায়িত্ব নিলেন, এমিরেটাস এডিটর হলেন। অরূপবাবু হলেন মুখ‍্যসম্পাদক। আমার জীবনে এ হল ঈশ্বরের অশেষ কৃপা, আমি অরূপবাবুর অমিত স্নেহ পেয়েছি। 

সাংস্কৃতিক দিক থেকে মানসিক দিক থেকে পরিবারগত ভাবে আমি অরূপবাবুর বেশি কাছাকাছি ছিলাম। কেননা অরূপবাবু এক চিত্তাকর্ষক ব‍্যক্তিত্ত্ব। তিনি স্কুলজীবনে মাধ‍্যমিকে বাংলায় প্রথম, এত ভাল ফল যে অফিসে বাবা প্রয়াত অশোক সরকারকে সবাইকে বিরিয়ানি খাওয়াতে হয়েছিল। তিনি আপাত রক্ষণশীল সাবেকি, উত্তর কলকাতায় মদনমোহন তলায় পৈত্রিক বাসভবনেই থেকে গেছেন। অফিসে আসতেন আইটেন ছোটগাড়ি নিজে চালিয়ে। বহুবছর আগে আমিষ খাওয়া ছেড়েছেন তো ছেড়েছেন। কেউ তাকে আজও নিয়ম ভঙ্গ করতে আর দেখেনি। মদ‍্যপান করেন না। কিন্তু তার মানে এই নয় যে তার পাশ্চাত্য জীবনের এক্সপোজার কিছু কম। এক কন‍্যা নিউইয়র্কে থাকেন, ডিজাইনার। ছোটমেয়ে WOLFSON কলেজ থেকে সংস্কৃত নিয়ে ডিফিল করেছেন। অক্সফোর্ডের ফেলোশিপ। হিন্দু ধর্মের শক্তিধারা নিয়ে বই লিখে দুনিয়ার পণ্ডিতদের নজরে এসেছেন। 

মনে আছে দিল্লিতে মৌর্য হোটেলে অভীকবাবুর ৭০ বছরের জন্মদিনের এক মনোজ্ঞ পার্টিতে অরূপবাবু দাদা সম্পর্কে যে বক্তৃতা দেন তা শুনে অরুণ জেটলি বলে উঠেছিলেন এমন একটা বক্তৃতা! যেমন ইংরেজি, তেমন উচ্চারণ! এতো আমার অজানা অরূপ সরকার।

আনন্দবাজারের বর্তমান নীতি, চলতি কর্তৃপক্ষের দিনগত কৌশল এসব থেকে আমি চিরকালই দূরে। আমি ছিলাম এক সাধারণ সাংবাদিক কর্মচারী। Policy worker নই। তাই ওসব নিয়ে আমার বলার কিছু নেই কিন্তু যেহেতু সাধারণ মানুষ জানেন না কিন্তু আমার মনে হয় বাঙালি পাঠক সমাজের জানা উচিত। তাই সংক্ষেপে দু-একটা বলব। প্রথমত, অরূপবাবু মনে করেন, পাঠকই শেষ কথা। তাই আনন্দবাজার দায়বদ্ধ পাঠকের কাছে। পাঠক কিছু জানেন। এমন ভাবনার তিনি ছিলেন বিরুদ্ধে। দ্বিতীয়ত অরূপবাবু আধুনিক হতে গিয়ে সাবেকি সাধারণ ভালো লাগাগুলো বর্জন করতে রাজি নন। অতীতাসক্তি মানেই পশ্চাদমুখিনতা নয়। আনন্দ বাজারের রবিবাসরে পুরোনো মূল‍্যবোধ ফিরিয়ে আনা, শর্মিলা ঠাকুরের মেয়ের বিয়ে আনন্দলোকে এক্সক্লুসিভ কভার করতে সাংবাদিক আসেন আবার রবিবারের পাতায় সন্তোষকুমার ঘোষকে নিয়ে প্রতিবেদন ওই ছোট্ট ঘরটিতে বসে অরূপবাবুরই ভাবনা।

আমার ব‍্যক্তিগত জীবনেও অরূপবাবুর প্রভাব ছিল অসামান্য। মাঝে মাঝে মনে হত উনি বরুণবাবুর মতো। এমনও ভাবতাম অশোক সরকারকে তো দেখিনি। বরুণবাবু অশোকবাবুর স্নেহধন‍্য ছিলেন। তবে কি অরূপবাবুর চরিত্রে বাবার বৈশিষ্ট্যগুলো ছিল বেশি dominant? সংগঠনের লোকসান কমিয়ে এক সুনির্দিষ্ট অভিমুখে পরিচালনার কাজে অরূপবাবুর প্রাসঙ্গিকতা ছিল অসীম।

অরূপবাবু ঘড়ি ধরে চলা নিয়মনিষ্ঠ লোক। সমালোচনা মুখের ওপর করতেন। পিছনে নয়। তিনি আমাকে মদ‍্যপান থেকে বিরত থাকার পরামর্শ দেন। এবং শেষ পর্যন্ত তা বাস্তবায়িত করতে সক্ষম হই। আমাকে জপধ‍্যান করা এমনকি রোজ গায়ত্রী মন্ত্র রোজ পড়তে বলেন। বামুনের ছেলে গায়ত্রী পড়ো না? এদিকে রামকৃষ্ণ মিশনের ছাত্র। দীক্ষাও নিয়েছ। অদ্ভূত! অরূপ বাবুর স্ত্রী।

সারদা মঠ এবং মায়ের বাড়ির সঙ্গে গভীরভাবে যুক্ত। রামকৃষ্ণ মিশন ও সারদা মঠ সূত্রে আমি জানি ওনার দৈনন্দিন অবদান কি? কিন্তু এই ব‍্যক্তিগত ভূমিকা আমি জানাতে পারছি  না। কারণ তাতে ওরা অসন্তুষ্ট হবেন। পুত্র অতিদেব দক্ষিণেশ্বরে পূজো দিতে যান, লাইনে দাঁড়ান ভিড় ও রোদ্দুরে তবু ভিভিআইপি সহায়তায় গর্ভগৃহে ঢোকার চেষ্টা করেন না। ওর বয়স এখন ৩১, দিল্লিতে সাংবাদিকতা করার সময় একদা অটোতে চেপেও যাতায়াত করতেন বাড়ি থেকে অফিস। আমার নিজের চোখে দেখা। এবিপি নিউজের দায়িত্ব নিয়ে অফিসে আসতেন তখন ৯টাতে, সেখানে নিয়মিত সাধরণ ক‍্যান্টিনে গিয়ে অন‍্যসব কর্মীদের সঙ্গে খেতেন।
 
আমার মা যখন হঠাৎ চলে গেল, তখন আমি ইসরায়েলে। অভীকবাবু সম্পাদক। সেসময়ে দুই ভাই আমার জন‍্য যা করেছেন তাতো আমি ভুলতে পারব না কোনোদিন। আর অরূপ বাবু? HR বিভাগ থেকে গাড়ির বিভাগ  তিনি যে নির্দেশ দেন, তাতে আমি চিরকৃতজ্ঞ। গাজা সীমান্ত থেকে তেল আবিব। সেখান থেকে তুরস্ক-দিল্লি হয়ে কলকাতা পৌঁছলাম তখন দেখি আমার আর কিছু করার নেই। আমি অরূপ বাবুকে প্রণাম করতে গেলে উনি রে রে করে উঠে বলেছিলেন, বামুনের ছেলে পায়ে হাত দেবে না! টিপিক‍্যাল অরূপ সরকার। 

তবে অরূপবাবুর প্রবল ব‍্যক্তিত্বের একটা সমস‍্যা ছিল তা হল ভালবাসার অত‍্যাচার। বঙ্কিমচন্দ্রের প্রবন্ধ, ভালোবাসার অত‍্যাচার পড়েছেন?ব ঙ্কিমবাবু বলেছিলেন তীব্র ভালোবাসায় আধিপত্যকামিতা থাকে। 'ডমিন‍্যান্স আর 'হেজেমনি'র মধ‍্যে ফারাক অনেক। ডমিন‍্যান্স যেন দাসের ওপর কর্কশ শারীরিক প্রভুত্ব। কিন্তু হেজেমনিতে এক ধরণের স্নেহ মিশ্রিত আধিপত্য থাকে। সরকার পরিবার যেন আমার জীবনে এক হেজেমনি। খাওয়াতে ভালবাসেন অরূপবাবু।

কিন্তু যদি বলি মুড়ি-বাদামই খাই, অরূপবাবু বলতে পারেন প্রণকাটলেট টা খেয়ে দেখো। খাবার সময় বলতে পারেন আরে কাসুন্দিটা লাগিয়ে খাও না। বাবিন্দির ছেলে, খেতেও জানো না। করোনা অবসরটা আমার জীবনে এক ফ্রিজড শট। চলার সময় ব‍্যস্ত ছিলাম,আজ বাড়িতে থাকতে থাকতে হঠাৎ মনে পড়ছে সরকার পরিবারের কথা। আনন্দবাজারের কথা। এরপর একদিন অভীকবাবুর গপ্পোও শোনাব।

আপনাদের অরূপবাবুর আরও দুটি বিষয় না উল্লেখ করলে এ রচনা অসমাপ্ত থাকবে। প্রথমত অনেকেই জানেন না ভারতীয় শাস্ত্রীয় তাঁর অসাধারণ ব‍্যুৎপত্তি। একবার অভীকবাবু বলেছিলেন আমি হলাম আমার পরিবারের non musical member, আমার ভাই জানে সঙ্গীত কি? অরূপ বাবু হয়তো একদিন ফোন করেছেন, বাড়িতে কোন গান হচ্ছে উনি ফোনে শুনে বলে দেবেন কে গান গাইছেন? রাগটি কি? তবে ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীতে কে ভাল আর কে খারাপ তা নিয়ে ওর ছিল strong opinion.

শুধু vocal নয় অরূপবাবু classical instrumental য়েরও বেশ সমঝদার। আমি বলতাম রশিদ খান। উনি বলতেন ওর নাম রাশিদ খান, রশিদ নয়। এভাবে কে শেখাবেন?

বানান ও বিবরণ নিয়ে ছুঁৎমার্গ ছিল। ফফা নয় ফোফা। বলো ফোফা হয়ে গেছে। আদি শব্দ  ফরাসি ইত্যাদি ইত্যাদি। এরকম অনেক উচ্চারণ উনি শুধরে দেন। দ্বিতীয় বৈশিষ্ট্য হল, অরূপবাবু হওয়ার পরও প্রধানমন্ত্রী মুখ‍্যমন্ত্রী অথবা কোনও রাজনেতার সাথে দেখা করেননি। উনি আড়ালে থাকতে ভালবাসেন। অনেকেই ভাবেন এটা বুঝি কৌশল, আসলে তা নয়, এটি আন্তরিক, স্বাভাবিক প্রবৃত্তি। উনি প্রধান সম্পাদক হওয়ার পর অরুণ জেটলি বলেছিলেন ওকে আমি চিনি। কয়েকজন বিশিষ্ট আইনজীবীর সঙ্গে ওর পরিচয় আছে। উনি এখন সম্পাদক। ওর সঙ্গে আরও আলাপ করতে চাই। মধ‍্যাহ্ণভোজনে আমন্ত্রণ জানাই। এভাবেই তো চলে। mutual exchange of ideas and thoughts between politicians and business people. মিডিয়াও তো একটা ব‍্যবসা। অরূপবাবুকে বললাম অরুণ জেটলি একথাও বলছেন যে মধ‍্যাহ্ন ভোজনের পর তিনি পিএম-এর সঙ্গেও chief editor য়ের একটা বৈঠকের ব‍্যবস্থা করবেন। সেদিন অরূপবাবু দেখা করলে দিল্লিতে আমার জনসংযোগ বলুন, সাংবাদিকতার জন‍্য প্রয়োজনীয় network-এ সুবিধাই হতো।

কিন্তু অরূপবাবু রাজি হলেন না। বললেন রাজনৈতিক নেতাদের থেকে দূরে থাকতেই চান। মমতা ব্যানার্জীর সঙ্গে আজও তার কোনও  one on one বৈঠক হয়নি। CM চান কিন্তু উনি চান না। এমনকি সোনিয়া গান্ধী বা রাহুল গান্ধীর সঙ্গেও কোনও দিন দেখা করেননি। কাজেই এই দূরে থাকাটা irrespective of party line. অবশ‍্য সামাজিক অনুষ্ঠানে দেখা হলে তিনি এগিয়ে এসে রাজনেতাদের স্বাগতও জানান। Business World য়ের অনুষ্ঠানে Advani কে নিয়ে মুম্বাই গেলাম তখন ITC হোটেলের লবিতে স্বাগত জানান অরূপবাবু। তখন তিনি deputy PM. ভদ্রতা সৌজন্য প্রটোকল এসবে সরকার পরিবারের কোনও জুড়ি নেই। অরূপবাবু ABP কে এক নতুন দার্শনিক অভিমুখ দিচ্ছেন।

অভীকবাবু আর অরূপ বাবুর বাবার আমল থেকে আনন্দবাজার জাতীয়তাবাদী কংগ্রেসের ও সাম্প্রদায়িকতার বিপক্ষে অবস্থান নেয়। ঠাকুরদা প্রফুল্ল সরকারের আমলে স্বাধীনতার পরে হেডিং হয় "হিন্দু নরমেধ যজ্ঞ"। সেসময়ে আনন্দবাজারে উগ্র হিন্দু ধর্মের প্রভাব ছিল। সেটা সে সময়কার বাঙালি সংস্কৃতির প্রতিফলন ছিল। প্রফুল্ল সরকার কায়স্থ সম্মেলনের সভাপতি ছিলেন।তার বিখ্যাত উদ্ধৃতি বঙ্গ সমাজে কায়স্থরা পীড়িত। তাদের স্বাস্থ্য রক্ষা করতে হবে। বাংলায় এ সংস্থা এখনো আছে। এই সংস্থার একটা অফিসও আছে। অরূপবাবু অতীতের মূল‍্যবোধ থেকে ইতিহাসকে সশ্রদ্ধ চিত্তে স্মরণ করে আধুনিক হতে চাইছে। আমি ব‍্যক্তিগতভাবে এই philosophy কে প্রবলভাবে সমর্থন করি। আধুনিক হতে গিয়ে প্রাচীনত্বের লেজ খসানো অপ্রয়োজনপ্রাচীনত্ব থেকে ক্লাসিককে রক্ষা করা খুব জরুরি। 

অরূপ বাবু খুব রাশভারি মানুষ। অনেকেই তাকে ভয় পান।  প্রচণ্ড নিয়মানুবর্তী। মিথ‍্যে কথা বলা, চালাকি এসব ব‍্যাপারে zero tolarence. আবার অনেকদূর পর্যন্ত দেখতে পারেন। চার্টাড অ‍্যাকাউন্ট‍্যান্ট। তাই ব‍্যবসাও চেনা হাতের তালুর মত। গোপনীয়তা রক্ষাও বড় পছন্দের বিষয় তার। উনি আজ যাকে সম্পাদক করলেন তখন থেকেই চুপচাপ তৈরি করেন তার পরবর্তী ব‍্যক্তিকে। অসম্ভব delegation Strategy আবার প্রবল নিয়ন্ত্রণ  conference এখন করোনা যুগে সর্বত্র জনপ্রিয়। এই Vedio conference বৈঠক প্রথম চালু করেন অরূপবাবু। অভীকবাবুর সময় থেকে আমি বারবার এ প্রস্তাব দিয়েছিলাম। নানা কারণে এ প্রস্তাব গুরুত্ব পায়নি। কলকাতা উৎসাহ দেখায়নি। অরূপবাবু এই VC meeting চালু করেন। খুব ভালো সে মেকানিজম। খুব গণতান্ত্রিক আর খুবই transparent, কারণ সকলেই থাকত।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক, ভারত।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
সর্বশেষ খবর
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম