শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪৬, রবিবার, ৩১ মে, ২০২০

জীবনের হলফনামা

জয়ন্ত ঘোষাল
অনলাইন ভার্সন
জীবনের হলফনামা

আনন্দবাজার পত্রিকা ছেড়েছি প্রায় এক বছর হয়ে গেল। কিন্তু এখনো ঘরোয়া আড্ডায় বলে ফেলি আমাদের আনন্দবাজার। বর্তমান সংবাদপত্রে ১৯৮৪ সালে যোগ দিই। সে সময় দেখতাম, বরুণদা (বরুণ সেনগুপ্ত) ফোন ধরে অফিসে অনেক সময়ই বলে ফেলতেন 'হ‍্যালো আনন্দবাজার'। 

দীর্ঘদিন আনন্দবাজারে কাজ করার পর একাত্মতা ও আনুগত্য হওয়াকে দোষের মনে করি না। অনেকে আছে আনন্দবাজার থেকে বেরিয়ে এসে আনন্দবাজারের নিন্দা করে। সোশ্যাল মিডিয়ায় বা ঘরোয়া আড্ডায়। এমনকি  বুদ্ধদেব গুহর মত যশস্বী সাহিত‍্যিকও 'সারস্বত' নামে একটি বই লিখে বহু ব‍্যক্তিগত অসূয়া ও হতাশার প্রকাশ বলে বোধ হয়।

বরুণবাবুকে কোনোদিন আনন্দবাজারের সমালোচনা করতে শুনিনি। শুধু আনন্দবাজার নয় সরকার পরিবারের প্রতি তার ছিল অগাধ শ্রদ্ধা। 
 
আজ আনন্দবাজার থেকে চলে আসার পর এই ফেসবুককে সাক্ষী রেখে বলছি, আমি যদি সরকার পরিবার সম্পর্কে কোনও কটু কথা বলি তবে আমার নরকেও স্থান হবে না। আমি আজ নিজে এক নতুন সক্রিয় সৃজনশীল অবসর জীবনের পরিকল্পনায় ব‍্যস্ত, তাই আনন্দবাজার নিয়ে কোনো কায়েমী স্বার্থও নেই। তাই এখন পিছনদিকে হাঁটছি না। কিন্তু পিছন দিকে তাকাচ্ছি। শ্মশানে মায়ের দাহের পর, ছোটমামা বলেছিল নিমতলা ঘাটে সে রাতে পিছনদিকে তাকাস না। কিন্তু আনন্দবাজার আমার কাছে আজও এক জীবন্ত সত্তা মৃত নয়। ফেলে আসা সমস্ত সম্পর্কই কি এ জীবনে হারিয়ে ফেলা ডায়েরি? তা বোধ হয় নয়। 

আনন্দবাজারে কাজ করার সময় প্রয়াত শিল্পপতি রমাপ্রসাদ গোয়েঙ্কা সংসদে (তিনি তখন রাজ‍্য সভার সদস‍্য) আমাকে বলেছিলেন, আপনি ভাগ‍্যবান আছেন। 
বরুণ আপনাকে ম‍্যানুফ‍্যাকচার করেছে আর অভীক আপনাকে দুনিয়া দেখাচ্ছে। এখন ভাবি খুব সত‍্যি কথা। বরুণদা শেখালো কি করে অনেক কম বিলাসে কার্যত কৃচ্ছসাধন করে সাংবাদিকতার শৃঙ্খলায় মাটিতে পা দিয়ে কাজ করতে হয়। আম। খাস নয়। আর অভীকবাবু শেখালেন, মেধার উৎকর্ষ কাকে বলে? পাঠকের কথায় আমি চলব না, পাঠকের যা প্রয়োজন আমি জানি, সেই সাংবাদিকতা বাংলাকে শেখাব। আনন্দবাজার হোক বাংলার নিউইয়র্ক টাইমস্ বা ফিনান্সিয়াল টাইমস্।

এরপর অভীকবাবু ইস্তফা দিলেন। অভীকবাবুর পর যখন অরূপবাবু এলেন, সেও এক নতুন অধ‍্যায়। 

অভীকবাবুর কথা বাইরের দুনিয়ার মানুষ অনেক জানেন, অরূপবাবু সত‍্যই অরূপ। রসিকতা করেই আমি বলতাম, অরূপ নির্গুণ ব্রহ্মের মতো। সহজ করে বলা যায়, তিনি আনন্দবাজারে ছিলেন রক্তকরবীর রাজা। অভীকবাবুর অফিসঘরে যেদিন প্রথম ঢুকেছিলাম, সেদিন সেঘর দেখে চক্ষু ছানাবড়া হয়ে গেছিল। যেমন ঘরসজ্জা তেমন কাঠের কাজ আর ঘরের আকার। আমি বলেছিলাম, ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিটে প্রধানমন্ত্রীর ঘরে যাওয়ার সৌভাগ্য আমার হয়েছে। অভীক বাবুর ঘর ছিল তার চেয়েও বড়।

আর অরূপবাবুর ঘর ছিল এককোণে ক্ষুদ্র। ঘরে দুজন অতিথি থাকলে গা ঘেঁষাঘেঁষি করে বসতে হয়। ঘরের দেওয়ালে ছিল প্রিয় কন‍্যার হাতে আঁকা দুটি ছবি। 

কলকাতায় ৬, প্রফুল্ল সরকার স্ট্রিটে অরূপবাবুর সঙ্গে প্রথম আলাপ করিয়েছিল সুমন চট্টোপাধ্যায় মানে সুমন দা। তখন কাগজের Excutive Editor। অরূপবাবু বতর্মান থেকে জয়েন করল। 

অরূপবাবু তখন সাংবাদিকতা মানে newsroom য়ের সাথে যুক্ত ছিলেন না। উনি ছিলেন বিজ্ঞাপন সার্কুলেশন ব‍্যবসা বাণিজ‍্য বিভাগের মাথা। আনন্দবাজারে একটা চালু কথা ছিল, এখানে চার্চ আর স্টেটের ভেতর আছে এক প্রাচীর। এক পক্ষ অন‍্য পক্ষে নাক গলায় না। 

অভীকবাবু ডিজিটালের দায়িত্ব নিলেন, এমিরেটাস এডিটর হলেন। অরূপবাবু হলেন মুখ‍্যসম্পাদক। আমার জীবনে এ হল ঈশ্বরের অশেষ কৃপা, আমি অরূপবাবুর অমিত স্নেহ পেয়েছি। 

সাংস্কৃতিক দিক থেকে মানসিক দিক থেকে পরিবারগত ভাবে আমি অরূপবাবুর বেশি কাছাকাছি ছিলাম। কেননা অরূপবাবু এক চিত্তাকর্ষক ব‍্যক্তিত্ত্ব। তিনি স্কুলজীবনে মাধ‍্যমিকে বাংলায় প্রথম, এত ভাল ফল যে অফিসে বাবা প্রয়াত অশোক সরকারকে সবাইকে বিরিয়ানি খাওয়াতে হয়েছিল। তিনি আপাত রক্ষণশীল সাবেকি, উত্তর কলকাতায় মদনমোহন তলায় পৈত্রিক বাসভবনেই থেকে গেছেন। অফিসে আসতেন আইটেন ছোটগাড়ি নিজে চালিয়ে। বহুবছর আগে আমিষ খাওয়া ছেড়েছেন তো ছেড়েছেন। কেউ তাকে আজও নিয়ম ভঙ্গ করতে আর দেখেনি। মদ‍্যপান করেন না। কিন্তু তার মানে এই নয় যে তার পাশ্চাত্য জীবনের এক্সপোজার কিছু কম। এক কন‍্যা নিউইয়র্কে থাকেন, ডিজাইনার। ছোটমেয়ে WOLFSON কলেজ থেকে সংস্কৃত নিয়ে ডিফিল করেছেন। অক্সফোর্ডের ফেলোশিপ। হিন্দু ধর্মের শক্তিধারা নিয়ে বই লিখে দুনিয়ার পণ্ডিতদের নজরে এসেছেন। 

মনে আছে দিল্লিতে মৌর্য হোটেলে অভীকবাবুর ৭০ বছরের জন্মদিনের এক মনোজ্ঞ পার্টিতে অরূপবাবু দাদা সম্পর্কে যে বক্তৃতা দেন তা শুনে অরুণ জেটলি বলে উঠেছিলেন এমন একটা বক্তৃতা! যেমন ইংরেজি, তেমন উচ্চারণ! এতো আমার অজানা অরূপ সরকার।

আনন্দবাজারের বর্তমান নীতি, চলতি কর্তৃপক্ষের দিনগত কৌশল এসব থেকে আমি চিরকালই দূরে। আমি ছিলাম এক সাধারণ সাংবাদিক কর্মচারী। Policy worker নই। তাই ওসব নিয়ে আমার বলার কিছু নেই কিন্তু যেহেতু সাধারণ মানুষ জানেন না কিন্তু আমার মনে হয় বাঙালি পাঠক সমাজের জানা উচিত। তাই সংক্ষেপে দু-একটা বলব। প্রথমত, অরূপবাবু মনে করেন, পাঠকই শেষ কথা। তাই আনন্দবাজার দায়বদ্ধ পাঠকের কাছে। পাঠক কিছু জানেন। এমন ভাবনার তিনি ছিলেন বিরুদ্ধে। দ্বিতীয়ত অরূপবাবু আধুনিক হতে গিয়ে সাবেকি সাধারণ ভালো লাগাগুলো বর্জন করতে রাজি নন। অতীতাসক্তি মানেই পশ্চাদমুখিনতা নয়। আনন্দ বাজারের রবিবাসরে পুরোনো মূল‍্যবোধ ফিরিয়ে আনা, শর্মিলা ঠাকুরের মেয়ের বিয়ে আনন্দলোকে এক্সক্লুসিভ কভার করতে সাংবাদিক আসেন আবার রবিবারের পাতায় সন্তোষকুমার ঘোষকে নিয়ে প্রতিবেদন ওই ছোট্ট ঘরটিতে বসে অরূপবাবুরই ভাবনা।

আমার ব‍্যক্তিগত জীবনেও অরূপবাবুর প্রভাব ছিল অসামান্য। মাঝে মাঝে মনে হত উনি বরুণবাবুর মতো। এমনও ভাবতাম অশোক সরকারকে তো দেখিনি। বরুণবাবু অশোকবাবুর স্নেহধন‍্য ছিলেন। তবে কি অরূপবাবুর চরিত্রে বাবার বৈশিষ্ট্যগুলো ছিল বেশি dominant? সংগঠনের লোকসান কমিয়ে এক সুনির্দিষ্ট অভিমুখে পরিচালনার কাজে অরূপবাবুর প্রাসঙ্গিকতা ছিল অসীম।

অরূপবাবু ঘড়ি ধরে চলা নিয়মনিষ্ঠ লোক। সমালোচনা মুখের ওপর করতেন। পিছনে নয়। তিনি আমাকে মদ‍্যপান থেকে বিরত থাকার পরামর্শ দেন। এবং শেষ পর্যন্ত তা বাস্তবায়িত করতে সক্ষম হই। আমাকে জপধ‍্যান করা এমনকি রোজ গায়ত্রী মন্ত্র রোজ পড়তে বলেন। বামুনের ছেলে গায়ত্রী পড়ো না? এদিকে রামকৃষ্ণ মিশনের ছাত্র। দীক্ষাও নিয়েছ। অদ্ভূত! অরূপ বাবুর স্ত্রী।

সারদা মঠ এবং মায়ের বাড়ির সঙ্গে গভীরভাবে যুক্ত। রামকৃষ্ণ মিশন ও সারদা মঠ সূত্রে আমি জানি ওনার দৈনন্দিন অবদান কি? কিন্তু এই ব‍্যক্তিগত ভূমিকা আমি জানাতে পারছি  না। কারণ তাতে ওরা অসন্তুষ্ট হবেন। পুত্র অতিদেব দক্ষিণেশ্বরে পূজো দিতে যান, লাইনে দাঁড়ান ভিড় ও রোদ্দুরে তবু ভিভিআইপি সহায়তায় গর্ভগৃহে ঢোকার চেষ্টা করেন না। ওর বয়স এখন ৩১, দিল্লিতে সাংবাদিকতা করার সময় একদা অটোতে চেপেও যাতায়াত করতেন বাড়ি থেকে অফিস। আমার নিজের চোখে দেখা। এবিপি নিউজের দায়িত্ব নিয়ে অফিসে আসতেন তখন ৯টাতে, সেখানে নিয়মিত সাধরণ ক‍্যান্টিনে গিয়ে অন‍্যসব কর্মীদের সঙ্গে খেতেন।
 
আমার মা যখন হঠাৎ চলে গেল, তখন আমি ইসরায়েলে। অভীকবাবু সম্পাদক। সেসময়ে দুই ভাই আমার জন‍্য যা করেছেন তাতো আমি ভুলতে পারব না কোনোদিন। আর অরূপ বাবু? HR বিভাগ থেকে গাড়ির বিভাগ  তিনি যে নির্দেশ দেন, তাতে আমি চিরকৃতজ্ঞ। গাজা সীমান্ত থেকে তেল আবিব। সেখান থেকে তুরস্ক-দিল্লি হয়ে কলকাতা পৌঁছলাম তখন দেখি আমার আর কিছু করার নেই। আমি অরূপ বাবুকে প্রণাম করতে গেলে উনি রে রে করে উঠে বলেছিলেন, বামুনের ছেলে পায়ে হাত দেবে না! টিপিক‍্যাল অরূপ সরকার। 

তবে অরূপবাবুর প্রবল ব‍্যক্তিত্বের একটা সমস‍্যা ছিল তা হল ভালবাসার অত‍্যাচার। বঙ্কিমচন্দ্রের প্রবন্ধ, ভালোবাসার অত‍্যাচার পড়েছেন?ব ঙ্কিমবাবু বলেছিলেন তীব্র ভালোবাসায় আধিপত্যকামিতা থাকে। 'ডমিন‍্যান্স আর 'হেজেমনি'র মধ‍্যে ফারাক অনেক। ডমিন‍্যান্স যেন দাসের ওপর কর্কশ শারীরিক প্রভুত্ব। কিন্তু হেজেমনিতে এক ধরণের স্নেহ মিশ্রিত আধিপত্য থাকে। সরকার পরিবার যেন আমার জীবনে এক হেজেমনি। খাওয়াতে ভালবাসেন অরূপবাবু।

কিন্তু যদি বলি মুড়ি-বাদামই খাই, অরূপবাবু বলতে পারেন প্রণকাটলেট টা খেয়ে দেখো। খাবার সময় বলতে পারেন আরে কাসুন্দিটা লাগিয়ে খাও না। বাবিন্দির ছেলে, খেতেও জানো না। করোনা অবসরটা আমার জীবনে এক ফ্রিজড শট। চলার সময় ব‍্যস্ত ছিলাম,আজ বাড়িতে থাকতে থাকতে হঠাৎ মনে পড়ছে সরকার পরিবারের কথা। আনন্দবাজারের কথা। এরপর একদিন অভীকবাবুর গপ্পোও শোনাব।

আপনাদের অরূপবাবুর আরও দুটি বিষয় না উল্লেখ করলে এ রচনা অসমাপ্ত থাকবে। প্রথমত অনেকেই জানেন না ভারতীয় শাস্ত্রীয় তাঁর অসাধারণ ব‍্যুৎপত্তি। একবার অভীকবাবু বলেছিলেন আমি হলাম আমার পরিবারের non musical member, আমার ভাই জানে সঙ্গীত কি? অরূপ বাবু হয়তো একদিন ফোন করেছেন, বাড়িতে কোন গান হচ্ছে উনি ফোনে শুনে বলে দেবেন কে গান গাইছেন? রাগটি কি? তবে ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীতে কে ভাল আর কে খারাপ তা নিয়ে ওর ছিল strong opinion.

শুধু vocal নয় অরূপবাবু classical instrumental য়েরও বেশ সমঝদার। আমি বলতাম রশিদ খান। উনি বলতেন ওর নাম রাশিদ খান, রশিদ নয়। এভাবে কে শেখাবেন?

বানান ও বিবরণ নিয়ে ছুঁৎমার্গ ছিল। ফফা নয় ফোফা। বলো ফোফা হয়ে গেছে। আদি শব্দ  ফরাসি ইত্যাদি ইত্যাদি। এরকম অনেক উচ্চারণ উনি শুধরে দেন। দ্বিতীয় বৈশিষ্ট্য হল, অরূপবাবু হওয়ার পরও প্রধানমন্ত্রী মুখ‍্যমন্ত্রী অথবা কোনও রাজনেতার সাথে দেখা করেননি। উনি আড়ালে থাকতে ভালবাসেন। অনেকেই ভাবেন এটা বুঝি কৌশল, আসলে তা নয়, এটি আন্তরিক, স্বাভাবিক প্রবৃত্তি। উনি প্রধান সম্পাদক হওয়ার পর অরুণ জেটলি বলেছিলেন ওকে আমি চিনি। কয়েকজন বিশিষ্ট আইনজীবীর সঙ্গে ওর পরিচয় আছে। উনি এখন সম্পাদক। ওর সঙ্গে আরও আলাপ করতে চাই। মধ‍্যাহ্ণভোজনে আমন্ত্রণ জানাই। এভাবেই তো চলে। mutual exchange of ideas and thoughts between politicians and business people. মিডিয়াও তো একটা ব‍্যবসা। অরূপবাবুকে বললাম অরুণ জেটলি একথাও বলছেন যে মধ‍্যাহ্ন ভোজনের পর তিনি পিএম-এর সঙ্গেও chief editor য়ের একটা বৈঠকের ব‍্যবস্থা করবেন। সেদিন অরূপবাবু দেখা করলে দিল্লিতে আমার জনসংযোগ বলুন, সাংবাদিকতার জন‍্য প্রয়োজনীয় network-এ সুবিধাই হতো।

কিন্তু অরূপবাবু রাজি হলেন না। বললেন রাজনৈতিক নেতাদের থেকে দূরে থাকতেই চান। মমতা ব্যানার্জীর সঙ্গে আজও তার কোনও  one on one বৈঠক হয়নি। CM চান কিন্তু উনি চান না। এমনকি সোনিয়া গান্ধী বা রাহুল গান্ধীর সঙ্গেও কোনও দিন দেখা করেননি। কাজেই এই দূরে থাকাটা irrespective of party line. অবশ‍্য সামাজিক অনুষ্ঠানে দেখা হলে তিনি এগিয়ে এসে রাজনেতাদের স্বাগতও জানান। Business World য়ের অনুষ্ঠানে Advani কে নিয়ে মুম্বাই গেলাম তখন ITC হোটেলের লবিতে স্বাগত জানান অরূপবাবু। তখন তিনি deputy PM. ভদ্রতা সৌজন্য প্রটোকল এসবে সরকার পরিবারের কোনও জুড়ি নেই। অরূপবাবু ABP কে এক নতুন দার্শনিক অভিমুখ দিচ্ছেন।

অভীকবাবু আর অরূপ বাবুর বাবার আমল থেকে আনন্দবাজার জাতীয়তাবাদী কংগ্রেসের ও সাম্প্রদায়িকতার বিপক্ষে অবস্থান নেয়। ঠাকুরদা প্রফুল্ল সরকারের আমলে স্বাধীনতার পরে হেডিং হয় "হিন্দু নরমেধ যজ্ঞ"। সেসময়ে আনন্দবাজারে উগ্র হিন্দু ধর্মের প্রভাব ছিল। সেটা সে সময়কার বাঙালি সংস্কৃতির প্রতিফলন ছিল। প্রফুল্ল সরকার কায়স্থ সম্মেলনের সভাপতি ছিলেন।তার বিখ্যাত উদ্ধৃতি বঙ্গ সমাজে কায়স্থরা পীড়িত। তাদের স্বাস্থ্য রক্ষা করতে হবে। বাংলায় এ সংস্থা এখনো আছে। এই সংস্থার একটা অফিসও আছে। অরূপবাবু অতীতের মূল‍্যবোধ থেকে ইতিহাসকে সশ্রদ্ধ চিত্তে স্মরণ করে আধুনিক হতে চাইছে। আমি ব‍্যক্তিগতভাবে এই philosophy কে প্রবলভাবে সমর্থন করি। আধুনিক হতে গিয়ে প্রাচীনত্বের লেজ খসানো অপ্রয়োজনপ্রাচীনত্ব থেকে ক্লাসিককে রক্ষা করা খুব জরুরি। 

অরূপ বাবু খুব রাশভারি মানুষ। অনেকেই তাকে ভয় পান।  প্রচণ্ড নিয়মানুবর্তী। মিথ‍্যে কথা বলা, চালাকি এসব ব‍্যাপারে zero tolarence. আবার অনেকদূর পর্যন্ত দেখতে পারেন। চার্টাড অ‍্যাকাউন্ট‍্যান্ট। তাই ব‍্যবসাও চেনা হাতের তালুর মত। গোপনীয়তা রক্ষাও বড় পছন্দের বিষয় তার। উনি আজ যাকে সম্পাদক করলেন তখন থেকেই চুপচাপ তৈরি করেন তার পরবর্তী ব‍্যক্তিকে। অসম্ভব delegation Strategy আবার প্রবল নিয়ন্ত্রণ  conference এখন করোনা যুগে সর্বত্র জনপ্রিয়। এই Vedio conference বৈঠক প্রথম চালু করেন অরূপবাবু। অভীকবাবুর সময় থেকে আমি বারবার এ প্রস্তাব দিয়েছিলাম। নানা কারণে এ প্রস্তাব গুরুত্ব পায়নি। কলকাতা উৎসাহ দেখায়নি। অরূপবাবু এই VC meeting চালু করেন। খুব ভালো সে মেকানিজম। খুব গণতান্ত্রিক আর খুবই transparent, কারণ সকলেই থাকত।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক, ভারত।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
সর্বশেষ খবর
হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল
হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প
ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প

৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট
যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার
বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার

১৯ মিনিট আগে | পরবাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা

৩২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা