শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪৬, রবিবার, ৩১ মে, ২০২০

জীবনের হলফনামা

জয়ন্ত ঘোষাল
অনলাইন ভার্সন
জীবনের হলফনামা

আনন্দবাজার পত্রিকা ছেড়েছি প্রায় এক বছর হয়ে গেল। কিন্তু এখনো ঘরোয়া আড্ডায় বলে ফেলি আমাদের আনন্দবাজার। বর্তমান সংবাদপত্রে ১৯৮৪ সালে যোগ দিই। সে সময় দেখতাম, বরুণদা (বরুণ সেনগুপ্ত) ফোন ধরে অফিসে অনেক সময়ই বলে ফেলতেন 'হ‍্যালো আনন্দবাজার'। 

দীর্ঘদিন আনন্দবাজারে কাজ করার পর একাত্মতা ও আনুগত্য হওয়াকে দোষের মনে করি না। অনেকে আছে আনন্দবাজার থেকে বেরিয়ে এসে আনন্দবাজারের নিন্দা করে। সোশ্যাল মিডিয়ায় বা ঘরোয়া আড্ডায়। এমনকি  বুদ্ধদেব গুহর মত যশস্বী সাহিত‍্যিকও 'সারস্বত' নামে একটি বই লিখে বহু ব‍্যক্তিগত অসূয়া ও হতাশার প্রকাশ বলে বোধ হয়।

বরুণবাবুকে কোনোদিন আনন্দবাজারের সমালোচনা করতে শুনিনি। শুধু আনন্দবাজার নয় সরকার পরিবারের প্রতি তার ছিল অগাধ শ্রদ্ধা। 
 
আজ আনন্দবাজার থেকে চলে আসার পর এই ফেসবুককে সাক্ষী রেখে বলছি, আমি যদি সরকার পরিবার সম্পর্কে কোনও কটু কথা বলি তবে আমার নরকেও স্থান হবে না। আমি আজ নিজে এক নতুন সক্রিয় সৃজনশীল অবসর জীবনের পরিকল্পনায় ব‍্যস্ত, তাই আনন্দবাজার নিয়ে কোনো কায়েমী স্বার্থও নেই। তাই এখন পিছনদিকে হাঁটছি না। কিন্তু পিছন দিকে তাকাচ্ছি। শ্মশানে মায়ের দাহের পর, ছোটমামা বলেছিল নিমতলা ঘাটে সে রাতে পিছনদিকে তাকাস না। কিন্তু আনন্দবাজার আমার কাছে আজও এক জীবন্ত সত্তা মৃত নয়। ফেলে আসা সমস্ত সম্পর্কই কি এ জীবনে হারিয়ে ফেলা ডায়েরি? তা বোধ হয় নয়। 

আনন্দবাজারে কাজ করার সময় প্রয়াত শিল্পপতি রমাপ্রসাদ গোয়েঙ্কা সংসদে (তিনি তখন রাজ‍্য সভার সদস‍্য) আমাকে বলেছিলেন, আপনি ভাগ‍্যবান আছেন। 
বরুণ আপনাকে ম‍্যানুফ‍্যাকচার করেছে আর অভীক আপনাকে দুনিয়া দেখাচ্ছে। এখন ভাবি খুব সত‍্যি কথা। বরুণদা শেখালো কি করে অনেক কম বিলাসে কার্যত কৃচ্ছসাধন করে সাংবাদিকতার শৃঙ্খলায় মাটিতে পা দিয়ে কাজ করতে হয়। আম। খাস নয়। আর অভীকবাবু শেখালেন, মেধার উৎকর্ষ কাকে বলে? পাঠকের কথায় আমি চলব না, পাঠকের যা প্রয়োজন আমি জানি, সেই সাংবাদিকতা বাংলাকে শেখাব। আনন্দবাজার হোক বাংলার নিউইয়র্ক টাইমস্ বা ফিনান্সিয়াল টাইমস্।

এরপর অভীকবাবু ইস্তফা দিলেন। অভীকবাবুর পর যখন অরূপবাবু এলেন, সেও এক নতুন অধ‍্যায়। 

অভীকবাবুর কথা বাইরের দুনিয়ার মানুষ অনেক জানেন, অরূপবাবু সত‍্যই অরূপ। রসিকতা করেই আমি বলতাম, অরূপ নির্গুণ ব্রহ্মের মতো। সহজ করে বলা যায়, তিনি আনন্দবাজারে ছিলেন রক্তকরবীর রাজা। অভীকবাবুর অফিসঘরে যেদিন প্রথম ঢুকেছিলাম, সেদিন সেঘর দেখে চক্ষু ছানাবড়া হয়ে গেছিল। যেমন ঘরসজ্জা তেমন কাঠের কাজ আর ঘরের আকার। আমি বলেছিলাম, ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিটে প্রধানমন্ত্রীর ঘরে যাওয়ার সৌভাগ্য আমার হয়েছে। অভীক বাবুর ঘর ছিল তার চেয়েও বড়।

আর অরূপবাবুর ঘর ছিল এককোণে ক্ষুদ্র। ঘরে দুজন অতিথি থাকলে গা ঘেঁষাঘেঁষি করে বসতে হয়। ঘরের দেওয়ালে ছিল প্রিয় কন‍্যার হাতে আঁকা দুটি ছবি। 

কলকাতায় ৬, প্রফুল্ল সরকার স্ট্রিটে অরূপবাবুর সঙ্গে প্রথম আলাপ করিয়েছিল সুমন চট্টোপাধ্যায় মানে সুমন দা। তখন কাগজের Excutive Editor। অরূপবাবু বতর্মান থেকে জয়েন করল। 

অরূপবাবু তখন সাংবাদিকতা মানে newsroom য়ের সাথে যুক্ত ছিলেন না। উনি ছিলেন বিজ্ঞাপন সার্কুলেশন ব‍্যবসা বাণিজ‍্য বিভাগের মাথা। আনন্দবাজারে একটা চালু কথা ছিল, এখানে চার্চ আর স্টেটের ভেতর আছে এক প্রাচীর। এক পক্ষ অন‍্য পক্ষে নাক গলায় না। 

অভীকবাবু ডিজিটালের দায়িত্ব নিলেন, এমিরেটাস এডিটর হলেন। অরূপবাবু হলেন মুখ‍্যসম্পাদক। আমার জীবনে এ হল ঈশ্বরের অশেষ কৃপা, আমি অরূপবাবুর অমিত স্নেহ পেয়েছি। 

সাংস্কৃতিক দিক থেকে মানসিক দিক থেকে পরিবারগত ভাবে আমি অরূপবাবুর বেশি কাছাকাছি ছিলাম। কেননা অরূপবাবু এক চিত্তাকর্ষক ব‍্যক্তিত্ত্ব। তিনি স্কুলজীবনে মাধ‍্যমিকে বাংলায় প্রথম, এত ভাল ফল যে অফিসে বাবা প্রয়াত অশোক সরকারকে সবাইকে বিরিয়ানি খাওয়াতে হয়েছিল। তিনি আপাত রক্ষণশীল সাবেকি, উত্তর কলকাতায় মদনমোহন তলায় পৈত্রিক বাসভবনেই থেকে গেছেন। অফিসে আসতেন আইটেন ছোটগাড়ি নিজে চালিয়ে। বহুবছর আগে আমিষ খাওয়া ছেড়েছেন তো ছেড়েছেন। কেউ তাকে আজও নিয়ম ভঙ্গ করতে আর দেখেনি। মদ‍্যপান করেন না। কিন্তু তার মানে এই নয় যে তার পাশ্চাত্য জীবনের এক্সপোজার কিছু কম। এক কন‍্যা নিউইয়র্কে থাকেন, ডিজাইনার। ছোটমেয়ে WOLFSON কলেজ থেকে সংস্কৃত নিয়ে ডিফিল করেছেন। অক্সফোর্ডের ফেলোশিপ। হিন্দু ধর্মের শক্তিধারা নিয়ে বই লিখে দুনিয়ার পণ্ডিতদের নজরে এসেছেন। 

মনে আছে দিল্লিতে মৌর্য হোটেলে অভীকবাবুর ৭০ বছরের জন্মদিনের এক মনোজ্ঞ পার্টিতে অরূপবাবু দাদা সম্পর্কে যে বক্তৃতা দেন তা শুনে অরুণ জেটলি বলে উঠেছিলেন এমন একটা বক্তৃতা! যেমন ইংরেজি, তেমন উচ্চারণ! এতো আমার অজানা অরূপ সরকার।

আনন্দবাজারের বর্তমান নীতি, চলতি কর্তৃপক্ষের দিনগত কৌশল এসব থেকে আমি চিরকালই দূরে। আমি ছিলাম এক সাধারণ সাংবাদিক কর্মচারী। Policy worker নই। তাই ওসব নিয়ে আমার বলার কিছু নেই কিন্তু যেহেতু সাধারণ মানুষ জানেন না কিন্তু আমার মনে হয় বাঙালি পাঠক সমাজের জানা উচিত। তাই সংক্ষেপে দু-একটা বলব। প্রথমত, অরূপবাবু মনে করেন, পাঠকই শেষ কথা। তাই আনন্দবাজার দায়বদ্ধ পাঠকের কাছে। পাঠক কিছু জানেন। এমন ভাবনার তিনি ছিলেন বিরুদ্ধে। দ্বিতীয়ত অরূপবাবু আধুনিক হতে গিয়ে সাবেকি সাধারণ ভালো লাগাগুলো বর্জন করতে রাজি নন। অতীতাসক্তি মানেই পশ্চাদমুখিনতা নয়। আনন্দ বাজারের রবিবাসরে পুরোনো মূল‍্যবোধ ফিরিয়ে আনা, শর্মিলা ঠাকুরের মেয়ের বিয়ে আনন্দলোকে এক্সক্লুসিভ কভার করতে সাংবাদিক আসেন আবার রবিবারের পাতায় সন্তোষকুমার ঘোষকে নিয়ে প্রতিবেদন ওই ছোট্ট ঘরটিতে বসে অরূপবাবুরই ভাবনা।

আমার ব‍্যক্তিগত জীবনেও অরূপবাবুর প্রভাব ছিল অসামান্য। মাঝে মাঝে মনে হত উনি বরুণবাবুর মতো। এমনও ভাবতাম অশোক সরকারকে তো দেখিনি। বরুণবাবু অশোকবাবুর স্নেহধন‍্য ছিলেন। তবে কি অরূপবাবুর চরিত্রে বাবার বৈশিষ্ট্যগুলো ছিল বেশি dominant? সংগঠনের লোকসান কমিয়ে এক সুনির্দিষ্ট অভিমুখে পরিচালনার কাজে অরূপবাবুর প্রাসঙ্গিকতা ছিল অসীম।

অরূপবাবু ঘড়ি ধরে চলা নিয়মনিষ্ঠ লোক। সমালোচনা মুখের ওপর করতেন। পিছনে নয়। তিনি আমাকে মদ‍্যপান থেকে বিরত থাকার পরামর্শ দেন। এবং শেষ পর্যন্ত তা বাস্তবায়িত করতে সক্ষম হই। আমাকে জপধ‍্যান করা এমনকি রোজ গায়ত্রী মন্ত্র রোজ পড়তে বলেন। বামুনের ছেলে গায়ত্রী পড়ো না? এদিকে রামকৃষ্ণ মিশনের ছাত্র। দীক্ষাও নিয়েছ। অদ্ভূত! অরূপ বাবুর স্ত্রী।

সারদা মঠ এবং মায়ের বাড়ির সঙ্গে গভীরভাবে যুক্ত। রামকৃষ্ণ মিশন ও সারদা মঠ সূত্রে আমি জানি ওনার দৈনন্দিন অবদান কি? কিন্তু এই ব‍্যক্তিগত ভূমিকা আমি জানাতে পারছি  না। কারণ তাতে ওরা অসন্তুষ্ট হবেন। পুত্র অতিদেব দক্ষিণেশ্বরে পূজো দিতে যান, লাইনে দাঁড়ান ভিড় ও রোদ্দুরে তবু ভিভিআইপি সহায়তায় গর্ভগৃহে ঢোকার চেষ্টা করেন না। ওর বয়স এখন ৩১, দিল্লিতে সাংবাদিকতা করার সময় একদা অটোতে চেপেও যাতায়াত করতেন বাড়ি থেকে অফিস। আমার নিজের চোখে দেখা। এবিপি নিউজের দায়িত্ব নিয়ে অফিসে আসতেন তখন ৯টাতে, সেখানে নিয়মিত সাধরণ ক‍্যান্টিনে গিয়ে অন‍্যসব কর্মীদের সঙ্গে খেতেন।
 
আমার মা যখন হঠাৎ চলে গেল, তখন আমি ইসরায়েলে। অভীকবাবু সম্পাদক। সেসময়ে দুই ভাই আমার জন‍্য যা করেছেন তাতো আমি ভুলতে পারব না কোনোদিন। আর অরূপ বাবু? HR বিভাগ থেকে গাড়ির বিভাগ  তিনি যে নির্দেশ দেন, তাতে আমি চিরকৃতজ্ঞ। গাজা সীমান্ত থেকে তেল আবিব। সেখান থেকে তুরস্ক-দিল্লি হয়ে কলকাতা পৌঁছলাম তখন দেখি আমার আর কিছু করার নেই। আমি অরূপ বাবুকে প্রণাম করতে গেলে উনি রে রে করে উঠে বলেছিলেন, বামুনের ছেলে পায়ে হাত দেবে না! টিপিক‍্যাল অরূপ সরকার। 

তবে অরূপবাবুর প্রবল ব‍্যক্তিত্বের একটা সমস‍্যা ছিল তা হল ভালবাসার অত‍্যাচার। বঙ্কিমচন্দ্রের প্রবন্ধ, ভালোবাসার অত‍্যাচার পড়েছেন?ব ঙ্কিমবাবু বলেছিলেন তীব্র ভালোবাসায় আধিপত্যকামিতা থাকে। 'ডমিন‍্যান্স আর 'হেজেমনি'র মধ‍্যে ফারাক অনেক। ডমিন‍্যান্স যেন দাসের ওপর কর্কশ শারীরিক প্রভুত্ব। কিন্তু হেজেমনিতে এক ধরণের স্নেহ মিশ্রিত আধিপত্য থাকে। সরকার পরিবার যেন আমার জীবনে এক হেজেমনি। খাওয়াতে ভালবাসেন অরূপবাবু।

কিন্তু যদি বলি মুড়ি-বাদামই খাই, অরূপবাবু বলতে পারেন প্রণকাটলেট টা খেয়ে দেখো। খাবার সময় বলতে পারেন আরে কাসুন্দিটা লাগিয়ে খাও না। বাবিন্দির ছেলে, খেতেও জানো না। করোনা অবসরটা আমার জীবনে এক ফ্রিজড শট। চলার সময় ব‍্যস্ত ছিলাম,আজ বাড়িতে থাকতে থাকতে হঠাৎ মনে পড়ছে সরকার পরিবারের কথা। আনন্দবাজারের কথা। এরপর একদিন অভীকবাবুর গপ্পোও শোনাব।

আপনাদের অরূপবাবুর আরও দুটি বিষয় না উল্লেখ করলে এ রচনা অসমাপ্ত থাকবে। প্রথমত অনেকেই জানেন না ভারতীয় শাস্ত্রীয় তাঁর অসাধারণ ব‍্যুৎপত্তি। একবার অভীকবাবু বলেছিলেন আমি হলাম আমার পরিবারের non musical member, আমার ভাই জানে সঙ্গীত কি? অরূপ বাবু হয়তো একদিন ফোন করেছেন, বাড়িতে কোন গান হচ্ছে উনি ফোনে শুনে বলে দেবেন কে গান গাইছেন? রাগটি কি? তবে ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীতে কে ভাল আর কে খারাপ তা নিয়ে ওর ছিল strong opinion.

শুধু vocal নয় অরূপবাবু classical instrumental য়েরও বেশ সমঝদার। আমি বলতাম রশিদ খান। উনি বলতেন ওর নাম রাশিদ খান, রশিদ নয়। এভাবে কে শেখাবেন?

বানান ও বিবরণ নিয়ে ছুঁৎমার্গ ছিল। ফফা নয় ফোফা। বলো ফোফা হয়ে গেছে। আদি শব্দ  ফরাসি ইত্যাদি ইত্যাদি। এরকম অনেক উচ্চারণ উনি শুধরে দেন। দ্বিতীয় বৈশিষ্ট্য হল, অরূপবাবু হওয়ার পরও প্রধানমন্ত্রী মুখ‍্যমন্ত্রী অথবা কোনও রাজনেতার সাথে দেখা করেননি। উনি আড়ালে থাকতে ভালবাসেন। অনেকেই ভাবেন এটা বুঝি কৌশল, আসলে তা নয়, এটি আন্তরিক, স্বাভাবিক প্রবৃত্তি। উনি প্রধান সম্পাদক হওয়ার পর অরুণ জেটলি বলেছিলেন ওকে আমি চিনি। কয়েকজন বিশিষ্ট আইনজীবীর সঙ্গে ওর পরিচয় আছে। উনি এখন সম্পাদক। ওর সঙ্গে আরও আলাপ করতে চাই। মধ‍্যাহ্ণভোজনে আমন্ত্রণ জানাই। এভাবেই তো চলে। mutual exchange of ideas and thoughts between politicians and business people. মিডিয়াও তো একটা ব‍্যবসা। অরূপবাবুকে বললাম অরুণ জেটলি একথাও বলছেন যে মধ‍্যাহ্ন ভোজনের পর তিনি পিএম-এর সঙ্গেও chief editor য়ের একটা বৈঠকের ব‍্যবস্থা করবেন। সেদিন অরূপবাবু দেখা করলে দিল্লিতে আমার জনসংযোগ বলুন, সাংবাদিকতার জন‍্য প্রয়োজনীয় network-এ সুবিধাই হতো।

কিন্তু অরূপবাবু রাজি হলেন না। বললেন রাজনৈতিক নেতাদের থেকে দূরে থাকতেই চান। মমতা ব্যানার্জীর সঙ্গে আজও তার কোনও  one on one বৈঠক হয়নি। CM চান কিন্তু উনি চান না। এমনকি সোনিয়া গান্ধী বা রাহুল গান্ধীর সঙ্গেও কোনও দিন দেখা করেননি। কাজেই এই দূরে থাকাটা irrespective of party line. অবশ‍্য সামাজিক অনুষ্ঠানে দেখা হলে তিনি এগিয়ে এসে রাজনেতাদের স্বাগতও জানান। Business World য়ের অনুষ্ঠানে Advani কে নিয়ে মুম্বাই গেলাম তখন ITC হোটেলের লবিতে স্বাগত জানান অরূপবাবু। তখন তিনি deputy PM. ভদ্রতা সৌজন্য প্রটোকল এসবে সরকার পরিবারের কোনও জুড়ি নেই। অরূপবাবু ABP কে এক নতুন দার্শনিক অভিমুখ দিচ্ছেন।

অভীকবাবু আর অরূপ বাবুর বাবার আমল থেকে আনন্দবাজার জাতীয়তাবাদী কংগ্রেসের ও সাম্প্রদায়িকতার বিপক্ষে অবস্থান নেয়। ঠাকুরদা প্রফুল্ল সরকারের আমলে স্বাধীনতার পরে হেডিং হয় "হিন্দু নরমেধ যজ্ঞ"। সেসময়ে আনন্দবাজারে উগ্র হিন্দু ধর্মের প্রভাব ছিল। সেটা সে সময়কার বাঙালি সংস্কৃতির প্রতিফলন ছিল। প্রফুল্ল সরকার কায়স্থ সম্মেলনের সভাপতি ছিলেন।তার বিখ্যাত উদ্ধৃতি বঙ্গ সমাজে কায়স্থরা পীড়িত। তাদের স্বাস্থ্য রক্ষা করতে হবে। বাংলায় এ সংস্থা এখনো আছে। এই সংস্থার একটা অফিসও আছে। অরূপবাবু অতীতের মূল‍্যবোধ থেকে ইতিহাসকে সশ্রদ্ধ চিত্তে স্মরণ করে আধুনিক হতে চাইছে। আমি ব‍্যক্তিগতভাবে এই philosophy কে প্রবলভাবে সমর্থন করি। আধুনিক হতে গিয়ে প্রাচীনত্বের লেজ খসানো অপ্রয়োজনপ্রাচীনত্ব থেকে ক্লাসিককে রক্ষা করা খুব জরুরি। 

অরূপ বাবু খুব রাশভারি মানুষ। অনেকেই তাকে ভয় পান।  প্রচণ্ড নিয়মানুবর্তী। মিথ‍্যে কথা বলা, চালাকি এসব ব‍্যাপারে zero tolarence. আবার অনেকদূর পর্যন্ত দেখতে পারেন। চার্টাড অ‍্যাকাউন্ট‍্যান্ট। তাই ব‍্যবসাও চেনা হাতের তালুর মত। গোপনীয়তা রক্ষাও বড় পছন্দের বিষয় তার। উনি আজ যাকে সম্পাদক করলেন তখন থেকেই চুপচাপ তৈরি করেন তার পরবর্তী ব‍্যক্তিকে। অসম্ভব delegation Strategy আবার প্রবল নিয়ন্ত্রণ  conference এখন করোনা যুগে সর্বত্র জনপ্রিয়। এই Vedio conference বৈঠক প্রথম চালু করেন অরূপবাবু। অভীকবাবুর সময় থেকে আমি বারবার এ প্রস্তাব দিয়েছিলাম। নানা কারণে এ প্রস্তাব গুরুত্ব পায়নি। কলকাতা উৎসাহ দেখায়নি। অরূপবাবু এই VC meeting চালু করেন। খুব ভালো সে মেকানিজম। খুব গণতান্ত্রিক আর খুবই transparent, কারণ সকলেই থাকত।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক, ভারত।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
সর্বশেষ খবর
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মালিককে গুলি করল পোষা কুকুর!
মালিককে গুলি করল পোষা কুকুর!

৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শনিবার সিলেটের যেসব এলাকায় ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
শনিবার সিলেটের যেসব এলাকায় ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

১৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা–ভাঙ্গা মহাসড়কে দুর্ঘটনা কমাতে ট্রাফিক নিরাপত্তা কর্মসূচি
ঢাকা–ভাঙ্গা মহাসড়কে দুর্ঘটনা কমাতে ট্রাফিক নিরাপত্তা কর্মসূচি

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বছর শেষের আগেই জেমিনাই ৩ সিরিজ আনার ইঙ্গিত গুগলের
বছর শেষের আগেই জেমিনাই ৩ সিরিজ আনার ইঙ্গিত গুগলের

২৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কেকেআরের বোলিং কোচ হলেন সাউদি
কেকেআরের বোলিং কোচ হলেন সাউদি

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বার্সার কিংবদন্তি মেসির সম্মানে ভাস্কর্য হবে ক্যাম্প ন্যুতে
বার্সার কিংবদন্তি মেসির সম্মানে ভাস্কর্য হবে ক্যাম্প ন্যুতে

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডায়াবেটিস নিরাময়ে ইয়োগা চর্চার উপকারিতা বিষয়ক আলোচনা সভা
ডায়াবেটিস নিরাময়ে ইয়োগা চর্চার উপকারিতা বিষয়ক আলোচনা সভা

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বরগুনায় সড়কের পাশে অপেক্ষমাণ বাসে আগুন
বরগুনায় সড়কের পাশে অপেক্ষমাণ বাসে আগুন

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিয়েভের হামলা: রাশিয়ার বন্দরনগরীতে জরুরি অবস্থা ঘোষণা
কিয়েভের হামলা: রাশিয়ার বন্দরনগরীতে জরুরি অবস্থা ঘোষণা

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলের বায়ুমণ্ডল বোঝার লক্ষ্যে মহাকাশে নাসার মিশন
মঙ্গলের বায়ুমণ্ডল বোঝার লক্ষ্যে মহাকাশে নাসার মিশন

৪৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হবিগঞ্জে ভারতীয় শাড়ি পাচারের সময় আটক ৩
হবিগঞ্জে ভারতীয় শাড়ি পাচারের সময় আটক ৩

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ফুটওভার ব্রিজে আগুন
সিদ্ধিরগঞ্জে ফুটওভার ব্রিজে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শৈলকুপা’র প্রতিবন্ধী নাজনীনের চিকিৎসায় পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান
শৈলকুপা’র প্রতিবন্ধী নাজনীনের চিকিৎসায় পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন: চূড়ান্ত তারিখ ঘোষণা আজ
শাকসু নির্বাচন: চূড়ান্ত তারিখ ঘোষণা আজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উদযাপন
গোপালগঞ্জে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরমাণু সাবমেরিন তৈরির ব্যাপারে সম্মত দক্ষিণ কোরিয়া-যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু সাবমেরিন তৈরির ব্যাপারে সম্মত দক্ষিণ কোরিয়া-যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার পক্ষে আজ থেকে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করবে বিএনপি
খালেদা জিয়ার পক্ষে আজ থেকে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করবে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফটিকছড়িতে ইলেকট্রিক মিস্ত্রিকে ডেকে নিয়ে হত্যা
ফটিকছড়িতে ইলেকট্রিক মিস্ত্রিকে ডেকে নিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঠাকরগাঁওয়ে শুরু হয়েছে দুই দিনব্যাপী হাডুডু খেলা
ঠাকরগাঁওয়ে শুরু হয়েছে দুই দিনব্যাপী হাডুডু খেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মৌলভীবাজারে বসুন্ধরা শুভসংঘ সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র উদ্বোধন
মৌলভীবাজারে বসুন্ধরা শুভসংঘ সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হুমায়ুন আহমেদের জন্মদিনে গৌরীপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের বর্ণাঢ্য আয়োজন
হুমায়ুন আহমেদের জন্মদিনে গৌরীপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের বর্ণাঢ্য আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মুন্সীগঞ্জে ডিজিটাল মিডিয়া বিষয়ক প্রশিক্ষণ শুরু
মুন্সীগঞ্জে ডিজিটাল মিডিয়া বিষয়ক প্রশিক্ষণ শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিয়েভে ক্ষেপণাস্ত্র-ড্রোনের বড় হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
কিয়েভে ক্ষেপণাস্ত্র-ড্রোনের বড় হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুর রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির নির্বাচনে বকুল-বিজন পরিষদের নিরঙ্কুশ জয়
মেহেরপুর রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির নির্বাচনে বকুল-বিজন পরিষদের নিরঙ্কুশ জয়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল
বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান
সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানুষ নেই, এআই দিয়ে লকডাউন পালন করছে আওয়ামী লীগ : এ্যানি
মানুষ নেই, এআই দিয়ে লকডাউন পালন করছে আওয়ামী লীগ : এ্যানি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হামজাকে নিয়ে রোমাঞ্চে নেপাল, প্রস্তুত বাংলাদেশও
হামজাকে নিয়ে রোমাঞ্চে নেপাল, প্রস্তুত বাংলাদেশও

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্মেন্দ্র ও হেমা মালিনীর প্রেম, যে গল্পটাও সিনেমার মতো
ধর্মেন্দ্র ও হেমা মালিনীর প্রেম, যে গল্পটাও সিনেমার মতো

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন