শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১৪, সোমবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

বিদেশে গেলেই ভাগ্য পরিবর্তন হবে, এটি ভুল ধারণা

আমিনুল ইসলাম:
অনলাইন ভার্সন
বিদেশে গেলেই ভাগ্য পরিবর্তন হবে, এটি ভুল ধারণা

জানি না, কি করে আমাদের সমাজে এই ধারণা তৈরি হয়েছে। তবে অনুমান করতে পারি-গ্রাম এলাকায় যারা একটু ভালো অবস্থায় আছে, তাদের হয়ত পরিবারের কেউ না কেউ বিদেশে থাকে। এই জন্য হয়ত এই ধারণা তৈরি হয়েছে।

এখন আমার প্রশ্ন হচ্ছে- বিদেশে চলে আসলেই কি সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে?

কাল এক মেয়ের সাথে কথা বলছিলাম। এই মেয়ের কথা শুনতে আমার একদম ভালো লাগেনি। বলতেই হচ্ছে- মোটেই ভালো লাগেনি। আমি তাকে জিজ্ঞে করেছি

-তুমি বিদেশে কেন আসতে চাও?
-দেশে আমার কোন পিছুটান নেই।

মেয়েটির বাবা-মা কেউ বেঁচে নেই। তাই হয়ত তার মনে হয়েছে- দেশে আর পিছুটান নেই। বিদেশে গিয়ে সেটেল হওয়াই ভালো।

এটি একান্ত'ই তার নিজস্ব ধারণা। আমার এই নিয়ে কোন আপত্তি নেই।
গত পরশু পত্রিকায় পড়লাম ১৪ বছরের এক মেয়ের বয়স ২৫ বছর দেখিয়ে বিদেশে পাঠানো হয়েছিলো। মেয়েটি ভাগ্য কি পরিবর্তন হয়েছিলো?

না, মেয়েটিকে দেশে ফিরতে হয়েছে মৃত লাশ হয়ে।
আচ্ছা, কারো কাছে কি কোন ধারণা আছে- বিদেশে গিয়ে কতো ভাগ মানুষ ভাগ্য পরিবর্তন করেছে?

একটা সময় হয়ত কিছুটা হলেও সম্ভব ছিল। কিন্তু বর্তমানে কি এটা সত্যিই সম্ভব?

মধ্যপ্রাচ্যের কথা ধরা যাক। মধ্য প্রাচ্যে তো বাংলাদেশের লাখ লাখ শ্রমিক কাজ করে। আমার ইচ্ছে আছে জীবনের কোন একটা সময় এই শ্রমিকদের নিয়ে কাজ করা। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, এই শ্রমিকদের যদি জিজ্ঞেস করা হয়
-আপনারা কি আপনাদের ভাগ্য পরিবর্তন করতে পেরেছেন?
কতো ভাগ আসলে বলবে- হ্যাঁ, পেরেছি। আমরা খুব সুখি!

আমার তো ধারণা উত্তরটা হবে এমন- না, নিজের ভাগ্য পরিবর্তন করতে পারিনি। দিন রাত কাজ করে, খেয়ে-না খেয়ে, ছোট্ট একটা গুদাম ঘরে থেকে দেশে পরিবারের জন্য টাকা পাঠাই। পরিবারের ভাগ্য কিছুটা পরিবর্তন হয়ত হয়েছে।

কিন্তু নিজের ভাগ্য?
এই শ্রমিকদের শারীরিক-মানসিক অবস্থা কেমন; এই নিয়ে কি কেউ কখনো চিন্তা করেছে?

এই কষ্ট যদি দেশে করার সুযোগ থাকতো, তাহলে হয়ত উত্তরগুলো ভিন্ন হতো।

এইবার আসা যাক ইউরোপ-আমেরিকায় থাকা বাংলাদেশিদের প্রসঙ্গে। আমি আমার অনেক লেখায় বলেছি এবং বলতেই থাকবো- আমরা যারা ইউরোপ-আমেরিকায় থাকছি- দূর থেকেই কেবল মনে হয় আমাদের জীবন অনেক রঙিন।

ইউরোপ-আমেরিকায় কি লাখ লাখ, কোটি কোটি টাকা রোজগার করা যায়?

আপনারা যারা ইউরোপ-আমেরিকায় আছেন, বুকে হাত রেখে বলতে পারবেন- আপনারা একেক জন হোটেল, রেস্টুরেন্ট কিংবা ভালো ভালো চাকরি করে বিরাট বড়োলোক হয়ে গিয়েছেন!  এটা কি আদৌ সম্ভব?
বুঝতে পারলাম-নিরাপদ জীবনের আশায় অনেকেই ইউরোপ আমেরিকায় যায় কিংবা আসতে চায়। কিংবা পরবর্তী প্রজন্ম যাতে নিরাপদে থাকতে পারে এই একটা আশা আসলে অনেকেরই আছে।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে- বছরের পর বছর ইউরোপ-আমেরিকায় থাকা কিংবা এই সব দেশের নাগরিক  হয়ে যাওয়া এই সব বাংলাদেশিরা কি বুকে হাত রেখে বলতে পারবে- নিজ দেশ, বন্ধু-বান্ধব পরিবার, আত্মীয়-স্বজন রেখে বিদেশে এরা সুখি?

আমি জানি অনেকেই এসে বলবেন- তাহলে আমি দেশে ফেরত যাচ্ছি না কেন? দেখুন আমার পরিবারে কেউ কোন দিন বিদেশে এসে আজীবন থাকেনি। আমিও থাকবো না।

আমার বোনের মেয়ে আমেরিকায় গিয়ে মাস্টার্স শেষ করে এক দিনও বেশি থাকেনি। এই করোনার সময়ও তাকে আমেরিকায় আঁটকে রাখা যায়নি। পাশ করার সঙ্গে সঙ্গে দেশের ফ্লাইট ধরেছে। আমার  ইমিডিয়েট বড় বোন, তার মেয়ে এবং তার জামাই তো আমার এই শহরেই থাকছিল শিক্ষা ছুটি নিয়ে। ছুটি শেষ হবার এক মাস আগেই এই করোনাকালে ওরা দেশে চলে গিয়েছে। ওদেরকেও আটকে রাখা যায়নি।

আমি নিজেও দেশে চলে যাবো। আমার একান্ত কিছু ব্যক্তিগত কারণে হয়ত আমাকে থাকতে হচ্ছে। যেটা কারো সঙ্গে ভাগাভাগি করতে চাইছি না।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে- তাহলে কি বিদেশে আসা উচিত না?

কেন উচিত হবে না। অবশ্যই উচিত হবে।
আপনি কিছু সময়ের জন্য পড়তে কিংবা জ্ঞান অর্জন করতে আসতে পারেন। আপনার যদি দেশে কিছু করার না থাকে; কোথাও কিছু হচ্ছে না; কিংবা দেয়ালে পিঠ ঠেকে গিয়েছে, এই ধরনের কিছু হলে আপনি বিদেশে আসেন। সেটাও বৈধ উপায়ে, অনেক চিন্তার পর।

দেশে যদি কিছু করে খেয়ে পড়ে বেঁচে থাকা যায়; তাহলে সেখানেই থাকুন।
আমি জানি বাংলাদেশে হাজারো সমস্যা আছে।

বিশ্বাস করুন, পৃথিবীতে এমন দেশ পাবেন না, যেখানে সমস্যা নেই। সমস্যাগুলো বিদেশে আসার পর যত দিন যেতে থাকবে, তত প্রকট হতে থাকে। একটা সময় আর সম্ভব হয় না দেশে ফেরত যাবার। বিদেশে সেটেল হবার আশায় কিংবা নেশায় যেই মানুষগুলো মাথার  ঘাম পায়ে ফেলে বছরের পর বছর অমানবিক পরিশ্রম করে বেড়াচ্ছে, বিশ্বাস করুন  এদের ৮০ ভাগ কোন না কোন মানসিক সমস্যায় ভুগছে।

বুকে হাত দিয়ে কেউ এরা বলতে পারবে না- এরা সুখি! আর এদের সবার কি কোটি কোটি টাকা?

আচ্ছা, আপনারা যারা ইউরোপ-আমেরিকায় আছেন; আপনারা কি একটু দয়া করে বলবেন- আপনাদের আসলেই কোটি কোটি টাকা?
দেখুন, ইউরোপের বেশিরভাগ দেশে নিজের থাকার জন্য একটা এপার্টমেন্ট, একটা গাড়ি; এইসব এমনকি ভিক্ষুকেরও থাকে! দৈনিক লেবারের কাজ করা মানুষটারও থাকে। আমি কিন্তু কোন কাজকে ছোট করছি না। ব্যাপারটা বুঝানোর জন্য বলছি।

অফিসের ক্লিনার কিংবা সুইপার কিন্তু এখানে গাড়ি করেই কাজ করতে আসে। রাস্তায় ভায়োলিন বাজিয়ে ভিক্ষা করার মানুষটাও কিন্তু গাড়ি করেই ভিক্ষা করতে আসে!  এদেরও থাকার একটা ছোট জায়গা আছে কিংবা এপার্টমেন্ট আছে।

এইসব দেশে এটা খুব স্বাভাবিক ব্যাপার। এখন আপনি যদি দেশে বসে ভাবেন- ওরে বাবা, গাড়ি আছে, বাড়ি আছে; সে তো বিশাল বড়লোক! তাহলে তো ভুল হবে। এই মানুষটারই হয়ত ঢাকা শহরে একটা এপার্টমেন্ট কিনতে পুরো জীবন কাটিয়ে দিতে হবে! কারণ এই পরিমাণ অর্থ হয়ত তার নেই। আর আস্ত একটা বাড়ি? সেটা আসলে দুই প্রজন্মেও  সম্ভব হবে কিনা সন্দেহ!

অন্য সব কিছুর কথা বাদ দিলাম, ১৭ বছর বিদেশে থেকে পড়াশুনা শেষ করে বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করার পরও যখন রাস্তা দিয়ে হেঁটে গেলে কিংবা বাসে উঠলে স্রেফ গাঁয়ের রঙের কারণে নানান সময়ে নানান সব অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হতে হয়; সেটা না হয় আর না'ই বললাম! 

বিশ্বাস করুন, এটাই বাস্তবতা।
এইসব দেশে আপনি খুব ছোটখাটো একটা চাকরি করলেও গাড়ি-বাড়ি কিনে ফেলতে পারবেন। ব্যাংক আপনাকে সেই সাহায্যটুকু করবে। এটা একটা ভালো দিক। তার মানে এই না, এই দেশের প্রেক্ষিতে আপনি ভালো আছেন! এই দেশে আপনি দরিদ্র'ই!

আর আমেরিকায়?
আপনাদের কারো কি জানা আছে, শুধু মাত্র বাসা ভাড়া ঠিক সময়ে দিতে না পারার জন্য প্রতিদিন কতো মানুষ আমেরিকায় হোমলেস হচ্ছে?
কিছু করতে হবে না, স্রেফ ইউটিউবে গিয়ে- আমেরিকান পোভার্টি লিখে সার্চ করুন; পেয়ে যাবেন উত্তরটা। আর আপনি ভাবছেন- আমেরিকায় গিয়ে ভাগ্য পরিবর্তন করে ফেলতে পারবেন! এতো সহজ নয় সব কিছু।

বিদেশে  থাকা পাত্র মানেই কি ভালো? বিদেশের সিটিজেনশিপ আছে। ওয়াও! রঙিন জীবনের স্বপ্নে মেয়েটাকে দিয়ে দিলেন বিয়ে সিটিজেন কোন ছেলের কাছে। এই ছেলে বিদেশে কিভাবে তার অতীত জীবন কাটিয়েছে কিংবা কিভাবে বর্তমান জীবন কাটাচ্ছে; এর কোন খোঁজ কি নিয়েছেন?
বিদেশের জীবনও এতো সোজা না। অনেক কঠিন!

এরপরও বিদেশে আসতে চাইলে আসুন। পড়াশুনা, জ্ঞান অর্জন কিংবা কাজের জন্য বিদেশে আসতে চাইলে আসুন। শুধু  মনে রাখতে হবে- বিদেশ মানেই ভাগ্য পরিবর্তন নয়। নানান সব বাস্তব পরিস্থিতির মাঝ দিয়েই সবাইকে টিকে থাকতে হয়। দেখা যায় একটা জীবন পার হয়ে  গিয়েছে কেবল এই টিকে থাকার লড়াই। এই ধারণাটা মাথায় নিয়েই আসুন। নইলে এসে যে ধাক্কটা খাবেন, সেটা হয়ত সহ্য করা সবার পক্ষে সম্ভব হয় না! 

দূর থেকে পাশের বাড়ির জানালা দিয়ে সবাইকে সুখি'ই মনে হয়। বাস্তব বুঝা যায়- কাছে গেলে।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া
ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা