শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১৪, সোমবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

বিদেশে গেলেই ভাগ্য পরিবর্তন হবে, এটি ভুল ধারণা

আমিনুল ইসলাম:
অনলাইন ভার্সন
বিদেশে গেলেই ভাগ্য পরিবর্তন হবে, এটি ভুল ধারণা

জানি না, কি করে আমাদের সমাজে এই ধারণা তৈরি হয়েছে। তবে অনুমান করতে পারি-গ্রাম এলাকায় যারা একটু ভালো অবস্থায় আছে, তাদের হয়ত পরিবারের কেউ না কেউ বিদেশে থাকে। এই জন্য হয়ত এই ধারণা তৈরি হয়েছে।

এখন আমার প্রশ্ন হচ্ছে- বিদেশে চলে আসলেই কি সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে?

কাল এক মেয়ের সাথে কথা বলছিলাম। এই মেয়ের কথা শুনতে আমার একদম ভালো লাগেনি। বলতেই হচ্ছে- মোটেই ভালো লাগেনি। আমি তাকে জিজ্ঞে করেছি

-তুমি বিদেশে কেন আসতে চাও?
-দেশে আমার কোন পিছুটান নেই।

মেয়েটির বাবা-মা কেউ বেঁচে নেই। তাই হয়ত তার মনে হয়েছে- দেশে আর পিছুটান নেই। বিদেশে গিয়ে সেটেল হওয়াই ভালো।

এটি একান্ত'ই তার নিজস্ব ধারণা। আমার এই নিয়ে কোন আপত্তি নেই।
গত পরশু পত্রিকায় পড়লাম ১৪ বছরের এক মেয়ের বয়স ২৫ বছর দেখিয়ে বিদেশে পাঠানো হয়েছিলো। মেয়েটি ভাগ্য কি পরিবর্তন হয়েছিলো?

না, মেয়েটিকে দেশে ফিরতে হয়েছে মৃত লাশ হয়ে।
আচ্ছা, কারো কাছে কি কোন ধারণা আছে- বিদেশে গিয়ে কতো ভাগ মানুষ ভাগ্য পরিবর্তন করেছে?

একটা সময় হয়ত কিছুটা হলেও সম্ভব ছিল। কিন্তু বর্তমানে কি এটা সত্যিই সম্ভব?

মধ্যপ্রাচ্যের কথা ধরা যাক। মধ্য প্রাচ্যে তো বাংলাদেশের লাখ লাখ শ্রমিক কাজ করে। আমার ইচ্ছে আছে জীবনের কোন একটা সময় এই শ্রমিকদের নিয়ে কাজ করা। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, এই শ্রমিকদের যদি জিজ্ঞেস করা হয়
-আপনারা কি আপনাদের ভাগ্য পরিবর্তন করতে পেরেছেন?
কতো ভাগ আসলে বলবে- হ্যাঁ, পেরেছি। আমরা খুব সুখি!

আমার তো ধারণা উত্তরটা হবে এমন- না, নিজের ভাগ্য পরিবর্তন করতে পারিনি। দিন রাত কাজ করে, খেয়ে-না খেয়ে, ছোট্ট একটা গুদাম ঘরে থেকে দেশে পরিবারের জন্য টাকা পাঠাই। পরিবারের ভাগ্য কিছুটা পরিবর্তন হয়ত হয়েছে।

কিন্তু নিজের ভাগ্য?
এই শ্রমিকদের শারীরিক-মানসিক অবস্থা কেমন; এই নিয়ে কি কেউ কখনো চিন্তা করেছে?

এই কষ্ট যদি দেশে করার সুযোগ থাকতো, তাহলে হয়ত উত্তরগুলো ভিন্ন হতো।

এইবার আসা যাক ইউরোপ-আমেরিকায় থাকা বাংলাদেশিদের প্রসঙ্গে। আমি আমার অনেক লেখায় বলেছি এবং বলতেই থাকবো- আমরা যারা ইউরোপ-আমেরিকায় থাকছি- দূর থেকেই কেবল মনে হয় আমাদের জীবন অনেক রঙিন।

ইউরোপ-আমেরিকায় কি লাখ লাখ, কোটি কোটি টাকা রোজগার করা যায়?

আপনারা যারা ইউরোপ-আমেরিকায় আছেন, বুকে হাত রেখে বলতে পারবেন- আপনারা একেক জন হোটেল, রেস্টুরেন্ট কিংবা ভালো ভালো চাকরি করে বিরাট বড়োলোক হয়ে গিয়েছেন!  এটা কি আদৌ সম্ভব?
বুঝতে পারলাম-নিরাপদ জীবনের আশায় অনেকেই ইউরোপ আমেরিকায় যায় কিংবা আসতে চায়। কিংবা পরবর্তী প্রজন্ম যাতে নিরাপদে থাকতে পারে এই একটা আশা আসলে অনেকেরই আছে।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে- বছরের পর বছর ইউরোপ-আমেরিকায় থাকা কিংবা এই সব দেশের নাগরিক  হয়ে যাওয়া এই সব বাংলাদেশিরা কি বুকে হাত রেখে বলতে পারবে- নিজ দেশ, বন্ধু-বান্ধব পরিবার, আত্মীয়-স্বজন রেখে বিদেশে এরা সুখি?

আমি জানি অনেকেই এসে বলবেন- তাহলে আমি দেশে ফেরত যাচ্ছি না কেন? দেখুন আমার পরিবারে কেউ কোন দিন বিদেশে এসে আজীবন থাকেনি। আমিও থাকবো না।

আমার বোনের মেয়ে আমেরিকায় গিয়ে মাস্টার্স শেষ করে এক দিনও বেশি থাকেনি। এই করোনার সময়ও তাকে আমেরিকায় আঁটকে রাখা যায়নি। পাশ করার সঙ্গে সঙ্গে দেশের ফ্লাইট ধরেছে। আমার  ইমিডিয়েট বড় বোন, তার মেয়ে এবং তার জামাই তো আমার এই শহরেই থাকছিল শিক্ষা ছুটি নিয়ে। ছুটি শেষ হবার এক মাস আগেই এই করোনাকালে ওরা দেশে চলে গিয়েছে। ওদেরকেও আটকে রাখা যায়নি।

আমি নিজেও দেশে চলে যাবো। আমার একান্ত কিছু ব্যক্তিগত কারণে হয়ত আমাকে থাকতে হচ্ছে। যেটা কারো সঙ্গে ভাগাভাগি করতে চাইছি না।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে- তাহলে কি বিদেশে আসা উচিত না?

কেন উচিত হবে না। অবশ্যই উচিত হবে।
আপনি কিছু সময়ের জন্য পড়তে কিংবা জ্ঞান অর্জন করতে আসতে পারেন। আপনার যদি দেশে কিছু করার না থাকে; কোথাও কিছু হচ্ছে না; কিংবা দেয়ালে পিঠ ঠেকে গিয়েছে, এই ধরনের কিছু হলে আপনি বিদেশে আসেন। সেটাও বৈধ উপায়ে, অনেক চিন্তার পর।

দেশে যদি কিছু করে খেয়ে পড়ে বেঁচে থাকা যায়; তাহলে সেখানেই থাকুন।
আমি জানি বাংলাদেশে হাজারো সমস্যা আছে।

বিশ্বাস করুন, পৃথিবীতে এমন দেশ পাবেন না, যেখানে সমস্যা নেই। সমস্যাগুলো বিদেশে আসার পর যত দিন যেতে থাকবে, তত প্রকট হতে থাকে। একটা সময় আর সম্ভব হয় না দেশে ফেরত যাবার। বিদেশে সেটেল হবার আশায় কিংবা নেশায় যেই মানুষগুলো মাথার  ঘাম পায়ে ফেলে বছরের পর বছর অমানবিক পরিশ্রম করে বেড়াচ্ছে, বিশ্বাস করুন  এদের ৮০ ভাগ কোন না কোন মানসিক সমস্যায় ভুগছে।

বুকে হাত দিয়ে কেউ এরা বলতে পারবে না- এরা সুখি! আর এদের সবার কি কোটি কোটি টাকা?

আচ্ছা, আপনারা যারা ইউরোপ-আমেরিকায় আছেন; আপনারা কি একটু দয়া করে বলবেন- আপনাদের আসলেই কোটি কোটি টাকা?
দেখুন, ইউরোপের বেশিরভাগ দেশে নিজের থাকার জন্য একটা এপার্টমেন্ট, একটা গাড়ি; এইসব এমনকি ভিক্ষুকেরও থাকে! দৈনিক লেবারের কাজ করা মানুষটারও থাকে। আমি কিন্তু কোন কাজকে ছোট করছি না। ব্যাপারটা বুঝানোর জন্য বলছি।

অফিসের ক্লিনার কিংবা সুইপার কিন্তু এখানে গাড়ি করেই কাজ করতে আসে। রাস্তায় ভায়োলিন বাজিয়ে ভিক্ষা করার মানুষটাও কিন্তু গাড়ি করেই ভিক্ষা করতে আসে!  এদেরও থাকার একটা ছোট জায়গা আছে কিংবা এপার্টমেন্ট আছে।

এইসব দেশে এটা খুব স্বাভাবিক ব্যাপার। এখন আপনি যদি দেশে বসে ভাবেন- ওরে বাবা, গাড়ি আছে, বাড়ি আছে; সে তো বিশাল বড়লোক! তাহলে তো ভুল হবে। এই মানুষটারই হয়ত ঢাকা শহরে একটা এপার্টমেন্ট কিনতে পুরো জীবন কাটিয়ে দিতে হবে! কারণ এই পরিমাণ অর্থ হয়ত তার নেই। আর আস্ত একটা বাড়ি? সেটা আসলে দুই প্রজন্মেও  সম্ভব হবে কিনা সন্দেহ!

অন্য সব কিছুর কথা বাদ দিলাম, ১৭ বছর বিদেশে থেকে পড়াশুনা শেষ করে বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করার পরও যখন রাস্তা দিয়ে হেঁটে গেলে কিংবা বাসে উঠলে স্রেফ গাঁয়ের রঙের কারণে নানান সময়ে নানান সব অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হতে হয়; সেটা না হয় আর না'ই বললাম! 

বিশ্বাস করুন, এটাই বাস্তবতা।
এইসব দেশে আপনি খুব ছোটখাটো একটা চাকরি করলেও গাড়ি-বাড়ি কিনে ফেলতে পারবেন। ব্যাংক আপনাকে সেই সাহায্যটুকু করবে। এটা একটা ভালো দিক। তার মানে এই না, এই দেশের প্রেক্ষিতে আপনি ভালো আছেন! এই দেশে আপনি দরিদ্র'ই!

আর আমেরিকায়?
আপনাদের কারো কি জানা আছে, শুধু মাত্র বাসা ভাড়া ঠিক সময়ে দিতে না পারার জন্য প্রতিদিন কতো মানুষ আমেরিকায় হোমলেস হচ্ছে?
কিছু করতে হবে না, স্রেফ ইউটিউবে গিয়ে- আমেরিকান পোভার্টি লিখে সার্চ করুন; পেয়ে যাবেন উত্তরটা। আর আপনি ভাবছেন- আমেরিকায় গিয়ে ভাগ্য পরিবর্তন করে ফেলতে পারবেন! এতো সহজ নয় সব কিছু।

বিদেশে  থাকা পাত্র মানেই কি ভালো? বিদেশের সিটিজেনশিপ আছে। ওয়াও! রঙিন জীবনের স্বপ্নে মেয়েটাকে দিয়ে দিলেন বিয়ে সিটিজেন কোন ছেলের কাছে। এই ছেলে বিদেশে কিভাবে তার অতীত জীবন কাটিয়েছে কিংবা কিভাবে বর্তমান জীবন কাটাচ্ছে; এর কোন খোঁজ কি নিয়েছেন?
বিদেশের জীবনও এতো সোজা না। অনেক কঠিন!

এরপরও বিদেশে আসতে চাইলে আসুন। পড়াশুনা, জ্ঞান অর্জন কিংবা কাজের জন্য বিদেশে আসতে চাইলে আসুন। শুধু  মনে রাখতে হবে- বিদেশ মানেই ভাগ্য পরিবর্তন নয়। নানান সব বাস্তব পরিস্থিতির মাঝ দিয়েই সবাইকে টিকে থাকতে হয়। দেখা যায় একটা জীবন পার হয়ে  গিয়েছে কেবল এই টিকে থাকার লড়াই। এই ধারণাটা মাথায় নিয়েই আসুন। নইলে এসে যে ধাক্কটা খাবেন, সেটা হয়ত সহ্য করা সবার পক্ষে সম্ভব হয় না! 

দূর থেকে পাশের বাড়ির জানালা দিয়ে সবাইকে সুখি'ই মনে হয়। বাস্তব বুঝা যায়- কাছে গেলে।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর
বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি
চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি

২৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

২৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা
প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?
সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা
শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি
গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫
রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি
এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’
এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাথরঘাটায় মৎস্যজীবীদের জীবনমান উন্নয়নে অবহিত সভা
পাথরঘাটায় মৎস্যজীবীদের জীবনমান উন্নয়নে অবহিত সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড
টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী
দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা
‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার
কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে