শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১৪, সোমবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

বিদেশে গেলেই ভাগ্য পরিবর্তন হবে, এটি ভুল ধারণা

আমিনুল ইসলাম:
অনলাইন ভার্সন
বিদেশে গেলেই ভাগ্য পরিবর্তন হবে, এটি ভুল ধারণা

জানি না, কি করে আমাদের সমাজে এই ধারণা তৈরি হয়েছে। তবে অনুমান করতে পারি-গ্রাম এলাকায় যারা একটু ভালো অবস্থায় আছে, তাদের হয়ত পরিবারের কেউ না কেউ বিদেশে থাকে। এই জন্য হয়ত এই ধারণা তৈরি হয়েছে।

এখন আমার প্রশ্ন হচ্ছে- বিদেশে চলে আসলেই কি সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে?

কাল এক মেয়ের সাথে কথা বলছিলাম। এই মেয়ের কথা শুনতে আমার একদম ভালো লাগেনি। বলতেই হচ্ছে- মোটেই ভালো লাগেনি। আমি তাকে জিজ্ঞে করেছি

-তুমি বিদেশে কেন আসতে চাও?
-দেশে আমার কোন পিছুটান নেই।

মেয়েটির বাবা-মা কেউ বেঁচে নেই। তাই হয়ত তার মনে হয়েছে- দেশে আর পিছুটান নেই। বিদেশে গিয়ে সেটেল হওয়াই ভালো।

এটি একান্ত'ই তার নিজস্ব ধারণা। আমার এই নিয়ে কোন আপত্তি নেই।
গত পরশু পত্রিকায় পড়লাম ১৪ বছরের এক মেয়ের বয়স ২৫ বছর দেখিয়ে বিদেশে পাঠানো হয়েছিলো। মেয়েটি ভাগ্য কি পরিবর্তন হয়েছিলো?

না, মেয়েটিকে দেশে ফিরতে হয়েছে মৃত লাশ হয়ে।
আচ্ছা, কারো কাছে কি কোন ধারণা আছে- বিদেশে গিয়ে কতো ভাগ মানুষ ভাগ্য পরিবর্তন করেছে?

একটা সময় হয়ত কিছুটা হলেও সম্ভব ছিল। কিন্তু বর্তমানে কি এটা সত্যিই সম্ভব?

মধ্যপ্রাচ্যের কথা ধরা যাক। মধ্য প্রাচ্যে তো বাংলাদেশের লাখ লাখ শ্রমিক কাজ করে। আমার ইচ্ছে আছে জীবনের কোন একটা সময় এই শ্রমিকদের নিয়ে কাজ করা। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, এই শ্রমিকদের যদি জিজ্ঞেস করা হয়
-আপনারা কি আপনাদের ভাগ্য পরিবর্তন করতে পেরেছেন?
কতো ভাগ আসলে বলবে- হ্যাঁ, পেরেছি। আমরা খুব সুখি!

আমার তো ধারণা উত্তরটা হবে এমন- না, নিজের ভাগ্য পরিবর্তন করতে পারিনি। দিন রাত কাজ করে, খেয়ে-না খেয়ে, ছোট্ট একটা গুদাম ঘরে থেকে দেশে পরিবারের জন্য টাকা পাঠাই। পরিবারের ভাগ্য কিছুটা পরিবর্তন হয়ত হয়েছে।

কিন্তু নিজের ভাগ্য?
এই শ্রমিকদের শারীরিক-মানসিক অবস্থা কেমন; এই নিয়ে কি কেউ কখনো চিন্তা করেছে?

এই কষ্ট যদি দেশে করার সুযোগ থাকতো, তাহলে হয়ত উত্তরগুলো ভিন্ন হতো।

এইবার আসা যাক ইউরোপ-আমেরিকায় থাকা বাংলাদেশিদের প্রসঙ্গে। আমি আমার অনেক লেখায় বলেছি এবং বলতেই থাকবো- আমরা যারা ইউরোপ-আমেরিকায় থাকছি- দূর থেকেই কেবল মনে হয় আমাদের জীবন অনেক রঙিন।

ইউরোপ-আমেরিকায় কি লাখ লাখ, কোটি কোটি টাকা রোজগার করা যায়?

আপনারা যারা ইউরোপ-আমেরিকায় আছেন, বুকে হাত রেখে বলতে পারবেন- আপনারা একেক জন হোটেল, রেস্টুরেন্ট কিংবা ভালো ভালো চাকরি করে বিরাট বড়োলোক হয়ে গিয়েছেন!  এটা কি আদৌ সম্ভব?
বুঝতে পারলাম-নিরাপদ জীবনের আশায় অনেকেই ইউরোপ আমেরিকায় যায় কিংবা আসতে চায়। কিংবা পরবর্তী প্রজন্ম যাতে নিরাপদে থাকতে পারে এই একটা আশা আসলে অনেকেরই আছে।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে- বছরের পর বছর ইউরোপ-আমেরিকায় থাকা কিংবা এই সব দেশের নাগরিক  হয়ে যাওয়া এই সব বাংলাদেশিরা কি বুকে হাত রেখে বলতে পারবে- নিজ দেশ, বন্ধু-বান্ধব পরিবার, আত্মীয়-স্বজন রেখে বিদেশে এরা সুখি?

আমি জানি অনেকেই এসে বলবেন- তাহলে আমি দেশে ফেরত যাচ্ছি না কেন? দেখুন আমার পরিবারে কেউ কোন দিন বিদেশে এসে আজীবন থাকেনি। আমিও থাকবো না।

আমার বোনের মেয়ে আমেরিকায় গিয়ে মাস্টার্স শেষ করে এক দিনও বেশি থাকেনি। এই করোনার সময়ও তাকে আমেরিকায় আঁটকে রাখা যায়নি। পাশ করার সঙ্গে সঙ্গে দেশের ফ্লাইট ধরেছে। আমার  ইমিডিয়েট বড় বোন, তার মেয়ে এবং তার জামাই তো আমার এই শহরেই থাকছিল শিক্ষা ছুটি নিয়ে। ছুটি শেষ হবার এক মাস আগেই এই করোনাকালে ওরা দেশে চলে গিয়েছে। ওদেরকেও আটকে রাখা যায়নি।

আমি নিজেও দেশে চলে যাবো। আমার একান্ত কিছু ব্যক্তিগত কারণে হয়ত আমাকে থাকতে হচ্ছে। যেটা কারো সঙ্গে ভাগাভাগি করতে চাইছি না।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে- তাহলে কি বিদেশে আসা উচিত না?

কেন উচিত হবে না। অবশ্যই উচিত হবে।
আপনি কিছু সময়ের জন্য পড়তে কিংবা জ্ঞান অর্জন করতে আসতে পারেন। আপনার যদি দেশে কিছু করার না থাকে; কোথাও কিছু হচ্ছে না; কিংবা দেয়ালে পিঠ ঠেকে গিয়েছে, এই ধরনের কিছু হলে আপনি বিদেশে আসেন। সেটাও বৈধ উপায়ে, অনেক চিন্তার পর।

দেশে যদি কিছু করে খেয়ে পড়ে বেঁচে থাকা যায়; তাহলে সেখানেই থাকুন।
আমি জানি বাংলাদেশে হাজারো সমস্যা আছে।

বিশ্বাস করুন, পৃথিবীতে এমন দেশ পাবেন না, যেখানে সমস্যা নেই। সমস্যাগুলো বিদেশে আসার পর যত দিন যেতে থাকবে, তত প্রকট হতে থাকে। একটা সময় আর সম্ভব হয় না দেশে ফেরত যাবার। বিদেশে সেটেল হবার আশায় কিংবা নেশায় যেই মানুষগুলো মাথার  ঘাম পায়ে ফেলে বছরের পর বছর অমানবিক পরিশ্রম করে বেড়াচ্ছে, বিশ্বাস করুন  এদের ৮০ ভাগ কোন না কোন মানসিক সমস্যায় ভুগছে।

বুকে হাত দিয়ে কেউ এরা বলতে পারবে না- এরা সুখি! আর এদের সবার কি কোটি কোটি টাকা?

আচ্ছা, আপনারা যারা ইউরোপ-আমেরিকায় আছেন; আপনারা কি একটু দয়া করে বলবেন- আপনাদের আসলেই কোটি কোটি টাকা?
দেখুন, ইউরোপের বেশিরভাগ দেশে নিজের থাকার জন্য একটা এপার্টমেন্ট, একটা গাড়ি; এইসব এমনকি ভিক্ষুকেরও থাকে! দৈনিক লেবারের কাজ করা মানুষটারও থাকে। আমি কিন্তু কোন কাজকে ছোট করছি না। ব্যাপারটা বুঝানোর জন্য বলছি।

অফিসের ক্লিনার কিংবা সুইপার কিন্তু এখানে গাড়ি করেই কাজ করতে আসে। রাস্তায় ভায়োলিন বাজিয়ে ভিক্ষা করার মানুষটাও কিন্তু গাড়ি করেই ভিক্ষা করতে আসে!  এদেরও থাকার একটা ছোট জায়গা আছে কিংবা এপার্টমেন্ট আছে।

এইসব দেশে এটা খুব স্বাভাবিক ব্যাপার। এখন আপনি যদি দেশে বসে ভাবেন- ওরে বাবা, গাড়ি আছে, বাড়ি আছে; সে তো বিশাল বড়লোক! তাহলে তো ভুল হবে। এই মানুষটারই হয়ত ঢাকা শহরে একটা এপার্টমেন্ট কিনতে পুরো জীবন কাটিয়ে দিতে হবে! কারণ এই পরিমাণ অর্থ হয়ত তার নেই। আর আস্ত একটা বাড়ি? সেটা আসলে দুই প্রজন্মেও  সম্ভব হবে কিনা সন্দেহ!

অন্য সব কিছুর কথা বাদ দিলাম, ১৭ বছর বিদেশে থেকে পড়াশুনা শেষ করে বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করার পরও যখন রাস্তা দিয়ে হেঁটে গেলে কিংবা বাসে উঠলে স্রেফ গাঁয়ের রঙের কারণে নানান সময়ে নানান সব অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হতে হয়; সেটা না হয় আর না'ই বললাম! 

বিশ্বাস করুন, এটাই বাস্তবতা।
এইসব দেশে আপনি খুব ছোটখাটো একটা চাকরি করলেও গাড়ি-বাড়ি কিনে ফেলতে পারবেন। ব্যাংক আপনাকে সেই সাহায্যটুকু করবে। এটা একটা ভালো দিক। তার মানে এই না, এই দেশের প্রেক্ষিতে আপনি ভালো আছেন! এই দেশে আপনি দরিদ্র'ই!

আর আমেরিকায়?
আপনাদের কারো কি জানা আছে, শুধু মাত্র বাসা ভাড়া ঠিক সময়ে দিতে না পারার জন্য প্রতিদিন কতো মানুষ আমেরিকায় হোমলেস হচ্ছে?
কিছু করতে হবে না, স্রেফ ইউটিউবে গিয়ে- আমেরিকান পোভার্টি লিখে সার্চ করুন; পেয়ে যাবেন উত্তরটা। আর আপনি ভাবছেন- আমেরিকায় গিয়ে ভাগ্য পরিবর্তন করে ফেলতে পারবেন! এতো সহজ নয় সব কিছু।

বিদেশে  থাকা পাত্র মানেই কি ভালো? বিদেশের সিটিজেনশিপ আছে। ওয়াও! রঙিন জীবনের স্বপ্নে মেয়েটাকে দিয়ে দিলেন বিয়ে সিটিজেন কোন ছেলের কাছে। এই ছেলে বিদেশে কিভাবে তার অতীত জীবন কাটিয়েছে কিংবা কিভাবে বর্তমান জীবন কাটাচ্ছে; এর কোন খোঁজ কি নিয়েছেন?
বিদেশের জীবনও এতো সোজা না। অনেক কঠিন!

এরপরও বিদেশে আসতে চাইলে আসুন। পড়াশুনা, জ্ঞান অর্জন কিংবা কাজের জন্য বিদেশে আসতে চাইলে আসুন। শুধু  মনে রাখতে হবে- বিদেশ মানেই ভাগ্য পরিবর্তন নয়। নানান সব বাস্তব পরিস্থিতির মাঝ দিয়েই সবাইকে টিকে থাকতে হয়। দেখা যায় একটা জীবন পার হয়ে  গিয়েছে কেবল এই টিকে থাকার লড়াই। এই ধারণাটা মাথায় নিয়েই আসুন। নইলে এসে যে ধাক্কটা খাবেন, সেটা হয়ত সহ্য করা সবার পক্ষে সম্ভব হয় না! 

দূর থেকে পাশের বাড়ির জানালা দিয়ে সবাইকে সুখি'ই মনে হয়। বাস্তব বুঝা যায়- কাছে গেলে।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
সর্বশেষ খবর
এবার ৫ দশমিক ৩ মাত্রার ভূমিকম্পে কাঁপলো মিয়ানমার উপকূল
এবার ৫ দশমিক ৩ মাত্রার ভূমিকম্পে কাঁপলো মিয়ানমার উপকূল

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ
৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

২৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৪২ মিনিট আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন
কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

৫৩ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা

৫৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই
বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ
নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ
আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক
চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা