শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২৪, বৃহস্পতিবার, ০৭ অক্টোবর, ২০২১ আপডেট:

আমেরিকায় ডাক্তার-নার্স-রোগী সম্পর্ক!

রীতা রায় মিঠু
অনলাইন ভার্সন
আমেরিকায় ডাক্তার-নার্স-রোগী সম্পর্ক!

আমেরিকায় খাওয়া খরচ যেমনই কম, চিকিৎসা খরচ তেমনই বেশি। 
আরেকটি বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, আমেরিকায় ধনী এবং দরিদ্ররা সবচেয়ে নিশ্চিন্তে দিন কাটায়, যত জ্বালা সাধারণ এবং উচ্চ মধ্যবিত্তদের। 
ধনীরা তো নিজেদের ধন সম্পদ খরচ করেই দিনাতিপাত করে, আর দরিদ্রদের দিনাতিপাত চলে সরকারের আনুকূল্যে।  
এদেশে যে যত বেশি দরিদ্র, তার যেন লাভ তত বেশি। 
খাওয়া দাওয়ার জন্য সরকার থেকে পয়সা পাওয়া যায়, চিকিৎসা ফ্রি, নাম মাত্র ভাড়ায় ঘর ভাড়া পাওয়া যায়, স্কুলে ফ্রি পড়া, ফ্রি খাওয়া। যত ঝঞ্ঝাট সাধারণ মধ্যবিত্তের বেলায়। 
নিজের পয়সায় খাও, নিজের পয়সায় বাড়ি ভাড়া করো, প্রতি পদে ট্যাক্স দাও।
আর চিকিৎসা? 
বাপরে! অসুস্থ হলে এদেশে চিকিৎসা খরচ বাবদ যে বিলের পর বিল আসে, তখন মনে হয় দেয়ালে মাথা ঠুয়া দিয়ে কাঁদি।
তবে আমেরিকায় মেয়েদের বয়স চল্লিশ পেরোলেই বিনে খরচে ( ইন্স্যুরেন্স পুরো খরচ বহন করে) সার্ভিক্স এবং ব্রেস্টের সুস্থতা পরীক্ষা করা হয় যথাক্রমে প্যাপ স্মিয়ার টেস্ট এবং মেমোগ্রামের মাধ্যমে। 
কারণ মেয়েদের ব্রেস্ট এবং রিপ্রোডাক্টিভ অর্গ্যানগুলো ক্যান্সার জীবানুদের অতি প্রিয় স্থান, ক্যান্সার জীবানু ওসব স্থানে সংসার পাততে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে।
 আমার  ৭৫ বছর বয়সী মাকেও ছাড়েনি ক্যান্সার, মায়ের ফেলনা ইউটেরাসে গিয়েই বাসা বেঁধেছিল, ফলে মা মারা যায়।
বয়স ৪০ এর পর মেয়েদের বিনে পয়সায় কোলনস্কোপিও করা হয়ে থাকে। কারণ কোলন ক্যান্সার হচ্ছে নীরব ঘাতক ক্যান্সার। রোগের উপসর্গ যখন শুরু হয়, ততদিনে ক্যান্সারের জীবানুরা কোলনের ১২টা বাজিয়ে ফেলেছে। 
হুমায়ুন আহমেদ মারা গেছেন কোলন ক্যান্সারে। আমেরিকাতেই বাংলাদেশ থেকে আসা এক মা, যাঁকে আমি খালাম্মা ডাকতাম, পেটে প্রচণ্ড ব্যথা নিয়ে হাসপাতালে গেলেন। ফোর্থ গ্রেড কোলন ক্যান্সার ধরা পড়ার মাস খানেকের মধ্যে মারাও গেলেন। 
এজন্য আমেরিকান জনগণকে সব সময় উৎসাহিত করা হয়, ক্যান্সার বাসা বাঁধবার আগেই দেহের যন্ত্রপাতিগুলো ডাক্তার দিয়ে পরীক্ষা করিয়ে নিতে।
আমেরিকানদের অধিকাংশই ডাক্তারের কাছে যায়, এসব ব্যাপারে তারা খুব নিয়ম মেনে চলে। 
মাথার চুল থেকে শুরু করে, চোখ নাক গলা কান দাঁত, হার্ট লাংস স্টমাক, মন, কোলন ব্রেস্ট, ইউটেরাস, ব্লাডার, প্যানক্রিয়াস- কোনটিই বাদ দেয় না।
যে কোনো ডাক্তারের এপয়েন্টমেন্ট পেতে লাগে কমপক্ষে ১৫ দিন। ইমার্জেন্সিতে গেলেও লেগে যায় ৫/৬ ঘণ্টা, চারদিকে রোগী আর রোগী। ইন্স্যুরেন্স থেকেই খরচ দিক আর সরকার থেকেই দিক, নিয়মিত চেক আপ, ওষুধ খাওয়ার ব্যাপারে এরা ওস্তাদ।
দুই তিন মাস আগে আমি বছরে নিয়মিত একটি চেক আপ করাতে গেছিলাম একজন গায়নোকলোজিস্টের চেম্বারে। উনি জানেন, আমার মা ক্যান্সার রোগে মারা গেছেন, তাই ক্যান্সার নিয়ে আমার ভয়কে অমূলক ভাবেন না। 
তিনিই তখন বলে দিলেন, কোলনস্কোপি করিয়ে নিতে, একবার করালেই আগামী ৫ বছরের জন্য নিশ্চিন্ত।
কোলোনস্কোপির ডাক্তারের সাথে দেখা করার তারিখ পেয়েছি তিন মাস পর। 
দুপুরে এপয়েন্টমেন্ট ছিলো, একা একাই গাড়ি নিয়ে বেরিয়েছি এবং ভালোভাবেই পৌঁছে গেছি। সাথে ফোন থাকাতে সুবিধা হয়েছে। ডাক্তারের জন্য অপেক্ষার ফাঁকে ফাঁকে ফোনে নোট লিখছিলাম।
"এই মুহূর্তে বসে আছি ডাক্তারের চেম্বারে। একটু আগেই নার্সের রুমে বসে বিশাল বড় ফরম ফিল আপ করলাম। ফরমে ফ্যামিলি রোগের হিস্ট্রির ঘর আছে। 
অনেকগুলো রোগের নাম দিয়ে ঘর কাটা, কোন্ কোন্ রোগ আমার ফ্যামিলি হিস্ট্রিতে আছে তা চিহ্নিত করতে হবে। পরিবারের সদস্যদের মধ্যে আছে, মা বাবা গ্র্যান্ডফাদার, গ্র্যান্ডমাদার, ভাই, বোন এবং অন্যান্য।
রোগের নামের লিস্টে হার্ট ডিজিজ, হাই ব্লাড প্রেশার, আর্থ্রাইটিস এবং ক্যান্সারের ঘরে টিক চিহ্ন দিলাম।
ফ্যামিলি মেমবারের ঘরে মাদার, গ্রান্ডমাদার, ব্রাদার এবং অন্যান্যের ঘরে টিক দিলাম। 
নার্সটা খুবই হাসিখুশি, নার্সদের হাসিখুশিতেই মানায় ভাল। 
নার্স জিজ্ঞেস করলো, আমার কখনও হেপাটাইটিস এ বি হয়েছিল কিনা। বললাম, "মনে হয় হয়নি"।
জিজ্ঞেস করলো, কোন ভ্যাক্সিনেশান বাদ আছে কিনা।
বললাম, "কোন ভ্যাক্সিনেশানই হয়নি, সবই বাদ। আমাদের দেশে মানুষজন এসব ভ্যাক্সিনেশনের বিষয়ে সচেতন ছিলো না আগে। এখন অনেকেই বাচ্চাদের ভ্যাক্সিন দেয়ায়, কিন্তু আমরা দেইনি" বলে হাসলাম।
নার্সও হাসলো, বলল, ভালো করেছো নাওনি। প্রয়োজন না থাকলে যত দূরে থাকা যায় ওষুধ খাওয়া থেকে।
নার্সের সাথে অনেক গল্প করছিলাম, গল্পের ফাঁকে নার্স ফরম চেক করছিল। 
গ্র্যান্ডমাদারের ঘরে টিক দেখে জানতে চাইলো, গ্রান্ডমাদার কোন সাইডের, 
বললাম মায়ের মা। 
অন্যান্যের ঘরে একখানা টিক দেখে জানতে চাইলো, এটা কে? 
বললাম, আংকল। 
-কোন সাইডের? 
-মায়ের ভাই। 
-আর্থ্রাইটিস কোন সাইডে? 
-মায়ের সাইডে। ক্যান্সারও মায়ের সাইডে। হাই ব্লাড প্রেশার মায়ের সাইডে। 
নার্স মেয়েটি হেসে বলল, সে কী! সব অসুখ মায়ের সাইডে। বাবার সাইডে কিছুই নেই!
বললাম, আমার বাবার সাইডে সবাই খুব ডিসিপ্লিন্ড লাইফ লিড করেছে। কারোই এসব অসুখ নেই। আমার বাবার মা, বাবার দিদি দীর্ঘ জীবন পেয়েছেন। বাবা এবং দুই কাকাও দীর্ঘ জীবন পেয়েছেন।  
আমি মায়ের সাইড থেকে আর্থ্রাইটিস পেয়েছি, ইউটিআই অসুখ পেয়েছি, অপেক্ষায় আছি ক্যান্সারের। 

নার্স হেসে দিয়ে বলল, যা পেয়েছো তা পেয়েছো। ক্যান্সার যাতে না হয় অথবা হলেও শুরুতেই ডায়াগনোজড হয়, তার জন্যই তো তুমি এখানে এসেছো।
- মজা কি জানো, আমার মায়ের সাইডে মায়ের বাবা ছিলেন খুব ডিসিপ্লিন্ড, সুস্থ দেহেই বেঁচেছেন ৯৫ বছর, মায়ের মা ডিসিপ্লিন্ড ছিলেন না, হার্টের অসুখে ৬৫ বছর বয়সেই মারা গেছেন। 
আর বাবার সাইডে বাবার বাবা ডিসিপ্লিন্ড ছিলেন না, তাই ৫২ বছর বয়সে পেটে আলসার হয়েই মারা গেছে। 
কিন্তু বাবার মা ছিলেন খুব ডিসিপ্লিন্ড, তাই ৮২ বছর বেঁচেছিলেন।  জানো, বাবার সাইড মায়ের সাইডের সকলেই যার যার মায়েদের সাইড পেয়েছি। 
আমার মা, মাসী মামারা পেয়েছে তাদের মায়ের দিক, আমার বাবা কাকারা পেয়েছে তাদের মায়ের দিক। 
আর আমরা চার ভাইবোন পেয়েছি আমাদের মায়ের দিক। সকলেই মায়ের দিক পেয়েছি, কেউ ভালো পেয়েছে, কেউ খারাপ।
আরও কত বকবক করলাম, নার্সও হাসিমুখে শুনলো, নিজেও মন্তব্য করলো। 
হয়তো মনে মনে বলেছে, " কোন্ পাগলের পাল্লায় পড়লাম, এত প্যাঁচাল পারে"।
 
অথবা হয়তো মনে মনে বলেছে, "ভিনদেশি এই মহিলাটি কী স্বতঃস্ফূর্তভাবে গল্প বলে যাচ্ছে, এত সাবলীল ভঙ্গিতে রোগীরা কথা বলে না"।
নার্স যা খুশি ভাবুক, আমাকে খুব সুন্দর করে ডেকে নিল, ওকে ফলো করে ডাক্তারের চেম্বারে গিয়ে পৌঁছালাম। 
ডাক্তারের জন্য আমাকে একটু অপেক্ষা করতে বলে মেয়েটি অনাবিল হাসিতে মুখ ভরিয়ে বিদায় নিলো। বিদায় নেয়ার সময় আরও বেশি অমায়িক সুরে আমায় ধন্যবাদ জানালো, আমার সাথে কথা বলে সে খুব খুশি হয়েছে জানালো। 
হতে পারে সে সত্যিই খুশি হয়েছে, হতে পারে সে বিরক্ত হয়েছে। কিন্তু রোগীকে বলতে হয় যে এমন মানুষের সাথে কথা বলে নার্স ধন্য। 
এটাই এখানে রীতি।

সেবিকার কাজই রোগীর মন খুশি করে রাখা। আমেরিকায় নার্সিং পেশা হিসেবে অত্যন্ত দামী, একজন দক্ষ নার্স ডাক্তারের চেয়ে কম নয়।
ডাক্তারের জন্য বসে আছি, ফোনে ফেসবুক দেখছি। এরপর ডাক্তার এলেন, কম বয়সী দারুণ হ্যান্ডসাম একজন ডাক্তার, প্রথম দেখাতেই আমার পছন্দ হয়ে গেলো। 
ডাক্তার রুমে প্রবেশই করেছে হাসি মুখে, নিজের নাম বলে পরিচয় দিয়ে হাত বাড়িয়ে দিয়েছে হ্যান্ডশেক করার জন্য। 
এটাই এখানের রীতি, আমার দারুণ ভালো লাগে। শুরুতেই রোগীর মন ভালো হয়ে যায়, রোগী নিজেকে সম্মানিত বোধ করে ডাক্তারের উপর ভরসা পায়।
ডাক্তার বেশি সময় নিলেন না, কোলনস্কোপি কেন করা দরকার, তা সুন্দর করে বুঝিয়ে দিলেন। জানতে চাইল, কোন প্রশ্ন আছে কিনা।
বললাম, কোলনস্কোপি করার আগে জেনারেল অ্যানেসথেসিয়া দেয়া হবে?
-না, সিডেটিভ দেয়া হবে, তুমি ঘুমিয়ে থাকবে। কোন ব্যথা টের পাবে না।
-যদি ঘুম না ভাঙ্গে?
ডাক্তার হেসে দিয়ে বলল, এমন ঘটনা অসম্ভব নয় তবে আমি কোনদিন শুনিনি এমন ঘটেছে।
-আমার একটা ভয় কাজ করে, মনে হয় যদি সেন্স ফিরে না আসে তাহলেতো সব শেষ।
-রাতে যেমনি ঘুমাতে যাও, তেমনই ঘুম এটা, মিডিয়াম লেভেলের ঘুম হবে।
-কতক্ষণ ঘুমাবো?
-১০ থেকে ১৫ মিনিট।
-আমি রাজি, ১০ /১৫ মিনিট পরে যেন ঘুম ভাঙে সে ব্যাপারে তুমি দেখভাল করবে?
-করব, আর কোনো প্রশ্ন?
-আমার তো স্টমাকে তেমন কোন সমস্যা নেই, কোলনস্কোপি কিছুটা পেইনফুলও। কোলন্সকোপি কি রিকোয়েরড?
-কোলনোস্কোপি রিকোয়েরড নয় বাট রিকমেন্ডেড। কোলন ক্যান্সার খুব নীরব থাকে, যখন সিম্পটম প্রকাশ পায়, ততদিনে অনেক দেরি হয়ে যায়। 
এরপর যে কষ্ট, তার চেয়ে আগেই স্ক্রিনিং করে দেখে নেয়া ভালো, কোলনে কোনো সমস্যা আছে কিনা!
-আমি তোমার সাথে একমত। অজ্ঞান হতেই যত ভয় আমার, ব্যথা নিয়ে ভয় পাই না। যদি সিডেটিভ না দিয়েই করতে পারতে, তাহলে হয়তো নিশ্চিন্ত থাকতাম।
-না না, সিডেটিভ ছাড়া কোলনস্কোপি করা খুব কঠিন, খুব বেশি ঠেকা নাহলে সিডেটিভ দিয়েই করা হয়।। যেহেতু তোমার দেহে অন্য কোন সমস্যা নেই সেহেতু সিডেটিভ নিরাপদ। 
-আচ্ছা, আমি নিরাপদ পদ্ধতিটাই বেছে নিলাম।
এরপর ডাক্তার পরবর্তি নির্দেশাবলী নেয়ার জন্য আমাকে নার্স স্টেশনে পাঠিয়ে দিলো, নার্স স্টেশনে পাঠানোর আগে আবার ধন্যবাদ জানালো যেন আমি উনার চেম্বারে এসে নিজে ধন্য হইনি, উনাকে ধন্য করেছি। 

এদেশে সবই যান্ত্রিক বলা হয়, হোক যান্ত্রিক, তবুও ভদ্রতার এই চর্চা, ডাক্তার-রোগীর সম্পর্কে শুরুতেই আস্থা অর্জনের লৌকিকতাগুলো আমাকে মুগ্ধ করে।
চিকিৎসা খরচ আমাদের দেশে সস্তা? রোগী কি আমেরিকাতেই কম? দেশে গিয়েও আমি ডাক্তার দেখাই, আমেরিকাতেও দেখাই। 
দুই দেশেই পয়সা খরচ করি, দুই দেশেই ডাক্তারের দেখা পেতে হাঁ করে অপেক্ষা করি। যখন দেখা হয়, বাংলাদেশে ডাক্তাররা রোগীকে কিছু বলার সুযোগ দেন না। রোগীর কথাকে বাহুল্য মনে করেন। 
অনেক অভিজ্ঞতা হয়েছে তবে হ্যাঁ, সুখকর স্মৃতি বা ঘটনা যে একেবারেই ঘটেনা তাও নয়। 
তারপরেও বাংলাদেশে অধিকাংশ ডাক্তার এবং নার্স, প্রফেশনালিজম নিয়ে মাথা ঘামান না।
আমেরিকায় ডাক্তারগণ রোগীকে সময় দিতে বাধ্য, রোগীর কথা শুনতে বাধ্য, রোগীর হাজার প্রশ্নের উত্তর দিতে বাধ্য কারণ তারা রোগীর কাছ থেকে পয়সা নিচ্ছে। 
এর নামই সভ্যতা যাকে আমরা বলে থাকি যান্ত্রিক সভ্যতা। হতে পারে যান্ত্রিক, কিন্তু এদেশে ডাক্তার-নার্স-রোগী সম্পর্ক  সুখকর!

আমাদের দেশে যান্ত্রিক সভ্যতার ব্যাপারগুলো নেই বলেই খুব সহজে মানুষের ভেতরের কুৎসিত দিক বেরিয়ে পড়ে।
ডাক্তার রোগীর সম্পর্ক মধুর হবে কি করে, ডাক্তার আর রোগী, কেউ কারো প্রতি আস্থা রাখতে পারে না। দুই পক্ষই দুই পক্ষকে বিরোধীপক্ষ মনে করে। 
আমেরিকাতে যেহেতু যান্ত্রিক সভ্যতা, তাই ডাক্তার নার্সদের প্রত্যেকেই হসপিটালে প্রবেশ করার আগেই সভ্যতা যন্ত্রের সুইচ অন করে দেয়, সারাক্ষণ মুখে চোখে সভ্যতা, সৌজন্যতার মুখোশ ছুঁইয়ে থাকে। আমি রোগী, তাতেই খুশি। 
টাকা দিয়ে ডাক্তার দেখাই, ডাক্তারও টাকা নিয়ে রোগী দেখে। 
টাকার বিনিময়ে এটুকু সৌহার্দ্য বিনিময় প্রত্যাশা করা অস্বাভাবিক কিছু নয়।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

লেখক : যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী

এই বিভাগের আরও খবর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
সর্বশেষ খবর
মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান
মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সারা দেশে ৭ দিনে যৌথবাহিনীর অভিযানে আটক ২৮৮
সারা দেশে ৭ দিনে যৌথবাহিনীর অভিযানে আটক ২৮৮

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাট সরকারি কলেজ শিক্ষক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত
জয়পুরহাট সরকারি কলেজ শিক্ষক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সীতাকুণ্ডে লরির ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
সীতাকুণ্ডে লরির ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা
মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজিবাজার গ্রিডে অগ্নিকাণ্ডে বিদ্যুৎহীন হবিগঞ্জ
শাহজিবাজার গ্রিডে অগ্নিকাণ্ডে বিদ্যুৎহীন হবিগঞ্জ

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা
মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী জাবেদসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে দুদকের আরেক মামলা
সাবেক ভূমিমন্ত্রী জাবেদসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে দুদকের আরেক মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে পটুয়াখালীতে বিএনপির দুই নেতাকে অব্যাহতি
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে পটুয়াখালীতে বিএনপির দুই নেতাকে অব্যাহতি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সফলভাবে ক্যাপস্টোন কোর্স সমাপ্ত করলেন ইকবাল হোসেন চৌধুরী
সফলভাবে ক্যাপস্টোন কোর্স সমাপ্ত করলেন ইকবাল হোসেন চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্থিক কেলেঙ্কারির তদন্তের মধ্যেই লিথুয়ানিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
আর্থিক কেলেঙ্কারির তদন্তের মধ্যেই লিথুয়ানিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই মাসের ৩০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৩২ শতাংশ বৃদ্ধি
জুলাই মাসের ৩০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৩২ শতাংশ বৃদ্ধি

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে ভূমিকম্প অনুভূত
চট্টগ্রামে ভূমিকম্প অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ ওয়াসিম নিজের রক্ত দিয়ে গণঅভ্যুত্থানের ইতিহাস লিখে গেছেন : ডা. শাহাদাত
শহীদ ওয়াসিম নিজের রক্ত দিয়ে গণঅভ্যুত্থানের ইতিহাস লিখে গেছেন : ডা. শাহাদাত

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা
গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলেরায় মৃত্যুর উচ্চ ঝুঁকিতে আফ্রিকার ৮০ হাজার শিশু: ইউনিসেফ
কলেরায় মৃত্যুর উচ্চ ঝুঁকিতে আফ্রিকার ৮০ হাজার শিশু: ইউনিসেফ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ এর জুলাই শহীদ স্মরণে স্ট্রিট স্ট্যাম্প উদ্বোধন ও দোয়া অনুষ্ঠিত
২৪ এর জুলাই শহীদ স্মরণে স্ট্রিট স্ট্যাম্প উদ্বোধন ও দোয়া অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা
গাইবান্ধায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ হোটেলকে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব কেবল ঘটনা প্রবাহ নয়, দায়িত্ববোধের জাগরণ : আইজিপি
জুলাই বিপ্লব কেবল ঘটনা প্রবাহ নয়, দায়িত্ববোধের জাগরণ : আইজিপি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ৪
নোয়াখালীতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ৪

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ
কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও পাঁচদিন ভারী বৃষ্টি হতে পারে
আরও পাঁচদিন ভারী বৃষ্টি হতে পারে

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডোপ টেস্টে পজিটিভ হলেই প্রার্থিতা বাতিল
ডোপ টেস্টে পজিটিভ হলেই প্রার্থিতা বাতিল

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন যত পেছাবে, ষড়যন্ত্রকারীরা জল তত ঘোলা করবে : টুকু
নির্বাচন যত পেছাবে, ষড়যন্ত্রকারীরা জল তত ঘোলা করবে : টুকু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বক্সিংয়ে দেশসেরা জিনাত, আফরার লড়াই প্রশংসিত
জাতীয় বক্সিংয়ে দেশসেরা জিনাত, আফরার লড়াই প্রশংসিত

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই শহীদ পরিবারের পাশে থাকবে সরকার: শিল্পসচিব
জুলাই শহীদ পরিবারের পাশে থাকবে সরকার: শিল্পসচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে কোস্টগার্ডের অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার
সুন্দরবনে কোস্টগার্ডের অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা
ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামিন পেলেন সেই ফারাবী
জামিন পেলেন সেই ফারাবী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের
মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা
সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়
‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা
পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর
প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত
ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি
আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা
পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল
কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ
জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান
সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা
কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর
‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চার জেলায় টিসিবির ডিলার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
চার জেলায় টিসিবির ডিলার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল
বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের
শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি
ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি
আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার
ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত
মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এনসিপির সমাবেশে যেতে বাধ্য করার অভিযোগ, বিক্ষোভ
এনসিপির সমাবেশে যেতে বাধ্য করার অভিযোগ, বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন
সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত
গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক
ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক

প্রথম পৃষ্ঠা

একীভূত হবে ২০ ব্যাংক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি
শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য
ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার
সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে
শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল
ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা
লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা

মাঠে ময়দানে

প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!
প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!

মাঠে ময়দানে

সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল
সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল

মাঠে ময়দানে

থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা
থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার
প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার

মাঠে ময়দানে

২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক
২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি
জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’
ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’

শোবিজ

আশি বছরের তরুণ খুরশীদ আলম
আশি বছরের তরুণ খুরশীদ আলম

শোবিজ

কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’
কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’

শোবিজ

জাতীয় বক্সিংয়ে জিনাত ঝলক
জাতীয় বক্সিংয়ে জিনাত ঝলক

মাঠে ময়দানে

‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’

সম্পাদকীয়

লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের
লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদীয় আসন পুনর্বিন্যাসের খবরে বিক্ষোভ, অবরোধ
সংসদীয় আসন পুনর্বিন্যাসের খবরে বিক্ষোভ, অবরোধ

নগর জীবন

আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা
আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা

প্রথম পৃষ্ঠা

শৈলকুপায় ইউপি অফিসে তালা ১৫ জন অবরুদ্ধ
শৈলকুপায় ইউপি অফিসে তালা ১৫ জন অবরুদ্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫তম মামলায় আসামি ৪৭৭ জন
১৫তম মামলায় আসামি ৪৭৭ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই
নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি
খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তেজনা আপত্তি পিআর নিয়ে
উত্তেজনা আপত্তি পিআর নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

লোকালয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে হাতি
লোকালয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা