শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২৪, বৃহস্পতিবার, ০৭ অক্টোবর, ২০২১ আপডেট:

আমেরিকায় ডাক্তার-নার্স-রোগী সম্পর্ক!

রীতা রায় মিঠু
অনলাইন ভার্সন
আমেরিকায় ডাক্তার-নার্স-রোগী সম্পর্ক!

আমেরিকায় খাওয়া খরচ যেমনই কম, চিকিৎসা খরচ তেমনই বেশি। 
আরেকটি বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, আমেরিকায় ধনী এবং দরিদ্ররা সবচেয়ে নিশ্চিন্তে দিন কাটায়, যত জ্বালা সাধারণ এবং উচ্চ মধ্যবিত্তদের। 
ধনীরা তো নিজেদের ধন সম্পদ খরচ করেই দিনাতিপাত করে, আর দরিদ্রদের দিনাতিপাত চলে সরকারের আনুকূল্যে।  
এদেশে যে যত বেশি দরিদ্র, তার যেন লাভ তত বেশি। 
খাওয়া দাওয়ার জন্য সরকার থেকে পয়সা পাওয়া যায়, চিকিৎসা ফ্রি, নাম মাত্র ভাড়ায় ঘর ভাড়া পাওয়া যায়, স্কুলে ফ্রি পড়া, ফ্রি খাওয়া। যত ঝঞ্ঝাট সাধারণ মধ্যবিত্তের বেলায়। 
নিজের পয়সায় খাও, নিজের পয়সায় বাড়ি ভাড়া করো, প্রতি পদে ট্যাক্স দাও।
আর চিকিৎসা? 
বাপরে! অসুস্থ হলে এদেশে চিকিৎসা খরচ বাবদ যে বিলের পর বিল আসে, তখন মনে হয় দেয়ালে মাথা ঠুয়া দিয়ে কাঁদি।
তবে আমেরিকায় মেয়েদের বয়স চল্লিশ পেরোলেই বিনে খরচে ( ইন্স্যুরেন্স পুরো খরচ বহন করে) সার্ভিক্স এবং ব্রেস্টের সুস্থতা পরীক্ষা করা হয় যথাক্রমে প্যাপ স্মিয়ার টেস্ট এবং মেমোগ্রামের মাধ্যমে। 
কারণ মেয়েদের ব্রেস্ট এবং রিপ্রোডাক্টিভ অর্গ্যানগুলো ক্যান্সার জীবানুদের অতি প্রিয় স্থান, ক্যান্সার জীবানু ওসব স্থানে সংসার পাততে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে।
 আমার  ৭৫ বছর বয়সী মাকেও ছাড়েনি ক্যান্সার, মায়ের ফেলনা ইউটেরাসে গিয়েই বাসা বেঁধেছিল, ফলে মা মারা যায়।
বয়স ৪০ এর পর মেয়েদের বিনে পয়সায় কোলনস্কোপিও করা হয়ে থাকে। কারণ কোলন ক্যান্সার হচ্ছে নীরব ঘাতক ক্যান্সার। রোগের উপসর্গ যখন শুরু হয়, ততদিনে ক্যান্সারের জীবানুরা কোলনের ১২টা বাজিয়ে ফেলেছে। 
হুমায়ুন আহমেদ মারা গেছেন কোলন ক্যান্সারে। আমেরিকাতেই বাংলাদেশ থেকে আসা এক মা, যাঁকে আমি খালাম্মা ডাকতাম, পেটে প্রচণ্ড ব্যথা নিয়ে হাসপাতালে গেলেন। ফোর্থ গ্রেড কোলন ক্যান্সার ধরা পড়ার মাস খানেকের মধ্যে মারাও গেলেন। 
এজন্য আমেরিকান জনগণকে সব সময় উৎসাহিত করা হয়, ক্যান্সার বাসা বাঁধবার আগেই দেহের যন্ত্রপাতিগুলো ডাক্তার দিয়ে পরীক্ষা করিয়ে নিতে।
আমেরিকানদের অধিকাংশই ডাক্তারের কাছে যায়, এসব ব্যাপারে তারা খুব নিয়ম মেনে চলে। 
মাথার চুল থেকে শুরু করে, চোখ নাক গলা কান দাঁত, হার্ট লাংস স্টমাক, মন, কোলন ব্রেস্ট, ইউটেরাস, ব্লাডার, প্যানক্রিয়াস- কোনটিই বাদ দেয় না।
যে কোনো ডাক্তারের এপয়েন্টমেন্ট পেতে লাগে কমপক্ষে ১৫ দিন। ইমার্জেন্সিতে গেলেও লেগে যায় ৫/৬ ঘণ্টা, চারদিকে রোগী আর রোগী। ইন্স্যুরেন্স থেকেই খরচ দিক আর সরকার থেকেই দিক, নিয়মিত চেক আপ, ওষুধ খাওয়ার ব্যাপারে এরা ওস্তাদ।
দুই তিন মাস আগে আমি বছরে নিয়মিত একটি চেক আপ করাতে গেছিলাম একজন গায়নোকলোজিস্টের চেম্বারে। উনি জানেন, আমার মা ক্যান্সার রোগে মারা গেছেন, তাই ক্যান্সার নিয়ে আমার ভয়কে অমূলক ভাবেন না। 
তিনিই তখন বলে দিলেন, কোলনস্কোপি করিয়ে নিতে, একবার করালেই আগামী ৫ বছরের জন্য নিশ্চিন্ত।
কোলোনস্কোপির ডাক্তারের সাথে দেখা করার তারিখ পেয়েছি তিন মাস পর। 
দুপুরে এপয়েন্টমেন্ট ছিলো, একা একাই গাড়ি নিয়ে বেরিয়েছি এবং ভালোভাবেই পৌঁছে গেছি। সাথে ফোন থাকাতে সুবিধা হয়েছে। ডাক্তারের জন্য অপেক্ষার ফাঁকে ফাঁকে ফোনে নোট লিখছিলাম।
"এই মুহূর্তে বসে আছি ডাক্তারের চেম্বারে। একটু আগেই নার্সের রুমে বসে বিশাল বড় ফরম ফিল আপ করলাম। ফরমে ফ্যামিলি রোগের হিস্ট্রির ঘর আছে। 
অনেকগুলো রোগের নাম দিয়ে ঘর কাটা, কোন্ কোন্ রোগ আমার ফ্যামিলি হিস্ট্রিতে আছে তা চিহ্নিত করতে হবে। পরিবারের সদস্যদের মধ্যে আছে, মা বাবা গ্র্যান্ডফাদার, গ্র্যান্ডমাদার, ভাই, বোন এবং অন্যান্য।
রোগের নামের লিস্টে হার্ট ডিজিজ, হাই ব্লাড প্রেশার, আর্থ্রাইটিস এবং ক্যান্সারের ঘরে টিক চিহ্ন দিলাম।
ফ্যামিলি মেমবারের ঘরে মাদার, গ্রান্ডমাদার, ব্রাদার এবং অন্যান্যের ঘরে টিক দিলাম। 
নার্সটা খুবই হাসিখুশি, নার্সদের হাসিখুশিতেই মানায় ভাল। 
নার্স জিজ্ঞেস করলো, আমার কখনও হেপাটাইটিস এ বি হয়েছিল কিনা। বললাম, "মনে হয় হয়নি"।
জিজ্ঞেস করলো, কোন ভ্যাক্সিনেশান বাদ আছে কিনা।
বললাম, "কোন ভ্যাক্সিনেশানই হয়নি, সবই বাদ। আমাদের দেশে মানুষজন এসব ভ্যাক্সিনেশনের বিষয়ে সচেতন ছিলো না আগে। এখন অনেকেই বাচ্চাদের ভ্যাক্সিন দেয়ায়, কিন্তু আমরা দেইনি" বলে হাসলাম।
নার্সও হাসলো, বলল, ভালো করেছো নাওনি। প্রয়োজন না থাকলে যত দূরে থাকা যায় ওষুধ খাওয়া থেকে।
নার্সের সাথে অনেক গল্প করছিলাম, গল্পের ফাঁকে নার্স ফরম চেক করছিল। 
গ্র্যান্ডমাদারের ঘরে টিক দেখে জানতে চাইলো, গ্রান্ডমাদার কোন সাইডের, 
বললাম মায়ের মা। 
অন্যান্যের ঘরে একখানা টিক দেখে জানতে চাইলো, এটা কে? 
বললাম, আংকল। 
-কোন সাইডের? 
-মায়ের ভাই। 
-আর্থ্রাইটিস কোন সাইডে? 
-মায়ের সাইডে। ক্যান্সারও মায়ের সাইডে। হাই ব্লাড প্রেশার মায়ের সাইডে। 
নার্স মেয়েটি হেসে বলল, সে কী! সব অসুখ মায়ের সাইডে। বাবার সাইডে কিছুই নেই!
বললাম, আমার বাবার সাইডে সবাই খুব ডিসিপ্লিন্ড লাইফ লিড করেছে। কারোই এসব অসুখ নেই। আমার বাবার মা, বাবার দিদি দীর্ঘ জীবন পেয়েছেন। বাবা এবং দুই কাকাও দীর্ঘ জীবন পেয়েছেন।  
আমি মায়ের সাইড থেকে আর্থ্রাইটিস পেয়েছি, ইউটিআই অসুখ পেয়েছি, অপেক্ষায় আছি ক্যান্সারের। 

নার্স হেসে দিয়ে বলল, যা পেয়েছো তা পেয়েছো। ক্যান্সার যাতে না হয় অথবা হলেও শুরুতেই ডায়াগনোজড হয়, তার জন্যই তো তুমি এখানে এসেছো।
- মজা কি জানো, আমার মায়ের সাইডে মায়ের বাবা ছিলেন খুব ডিসিপ্লিন্ড, সুস্থ দেহেই বেঁচেছেন ৯৫ বছর, মায়ের মা ডিসিপ্লিন্ড ছিলেন না, হার্টের অসুখে ৬৫ বছর বয়সেই মারা গেছেন। 
আর বাবার সাইডে বাবার বাবা ডিসিপ্লিন্ড ছিলেন না, তাই ৫২ বছর বয়সে পেটে আলসার হয়েই মারা গেছে। 
কিন্তু বাবার মা ছিলেন খুব ডিসিপ্লিন্ড, তাই ৮২ বছর বেঁচেছিলেন।  জানো, বাবার সাইড মায়ের সাইডের সকলেই যার যার মায়েদের সাইড পেয়েছি। 
আমার মা, মাসী মামারা পেয়েছে তাদের মায়ের দিক, আমার বাবা কাকারা পেয়েছে তাদের মায়ের দিক। 
আর আমরা চার ভাইবোন পেয়েছি আমাদের মায়ের দিক। সকলেই মায়ের দিক পেয়েছি, কেউ ভালো পেয়েছে, কেউ খারাপ।
আরও কত বকবক করলাম, নার্সও হাসিমুখে শুনলো, নিজেও মন্তব্য করলো। 
হয়তো মনে মনে বলেছে, " কোন্ পাগলের পাল্লায় পড়লাম, এত প্যাঁচাল পারে"।
 
অথবা হয়তো মনে মনে বলেছে, "ভিনদেশি এই মহিলাটি কী স্বতঃস্ফূর্তভাবে গল্প বলে যাচ্ছে, এত সাবলীল ভঙ্গিতে রোগীরা কথা বলে না"।
নার্স যা খুশি ভাবুক, আমাকে খুব সুন্দর করে ডেকে নিল, ওকে ফলো করে ডাক্তারের চেম্বারে গিয়ে পৌঁছালাম। 
ডাক্তারের জন্য আমাকে একটু অপেক্ষা করতে বলে মেয়েটি অনাবিল হাসিতে মুখ ভরিয়ে বিদায় নিলো। বিদায় নেয়ার সময় আরও বেশি অমায়িক সুরে আমায় ধন্যবাদ জানালো, আমার সাথে কথা বলে সে খুব খুশি হয়েছে জানালো। 
হতে পারে সে সত্যিই খুশি হয়েছে, হতে পারে সে বিরক্ত হয়েছে। কিন্তু রোগীকে বলতে হয় যে এমন মানুষের সাথে কথা বলে নার্স ধন্য। 
এটাই এখানে রীতি।

সেবিকার কাজই রোগীর মন খুশি করে রাখা। আমেরিকায় নার্সিং পেশা হিসেবে অত্যন্ত দামী, একজন দক্ষ নার্স ডাক্তারের চেয়ে কম নয়।
ডাক্তারের জন্য বসে আছি, ফোনে ফেসবুক দেখছি। এরপর ডাক্তার এলেন, কম বয়সী দারুণ হ্যান্ডসাম একজন ডাক্তার, প্রথম দেখাতেই আমার পছন্দ হয়ে গেলো। 
ডাক্তার রুমে প্রবেশই করেছে হাসি মুখে, নিজের নাম বলে পরিচয় দিয়ে হাত বাড়িয়ে দিয়েছে হ্যান্ডশেক করার জন্য। 
এটাই এখানের রীতি, আমার দারুণ ভালো লাগে। শুরুতেই রোগীর মন ভালো হয়ে যায়, রোগী নিজেকে সম্মানিত বোধ করে ডাক্তারের উপর ভরসা পায়।
ডাক্তার বেশি সময় নিলেন না, কোলনস্কোপি কেন করা দরকার, তা সুন্দর করে বুঝিয়ে দিলেন। জানতে চাইল, কোন প্রশ্ন আছে কিনা।
বললাম, কোলনস্কোপি করার আগে জেনারেল অ্যানেসথেসিয়া দেয়া হবে?
-না, সিডেটিভ দেয়া হবে, তুমি ঘুমিয়ে থাকবে। কোন ব্যথা টের পাবে না।
-যদি ঘুম না ভাঙ্গে?
ডাক্তার হেসে দিয়ে বলল, এমন ঘটনা অসম্ভব নয় তবে আমি কোনদিন শুনিনি এমন ঘটেছে।
-আমার একটা ভয় কাজ করে, মনে হয় যদি সেন্স ফিরে না আসে তাহলেতো সব শেষ।
-রাতে যেমনি ঘুমাতে যাও, তেমনই ঘুম এটা, মিডিয়াম লেভেলের ঘুম হবে।
-কতক্ষণ ঘুমাবো?
-১০ থেকে ১৫ মিনিট।
-আমি রাজি, ১০ /১৫ মিনিট পরে যেন ঘুম ভাঙে সে ব্যাপারে তুমি দেখভাল করবে?
-করব, আর কোনো প্রশ্ন?
-আমার তো স্টমাকে তেমন কোন সমস্যা নেই, কোলনস্কোপি কিছুটা পেইনফুলও। কোলন্সকোপি কি রিকোয়েরড?
-কোলনোস্কোপি রিকোয়েরড নয় বাট রিকমেন্ডেড। কোলন ক্যান্সার খুব নীরব থাকে, যখন সিম্পটম প্রকাশ পায়, ততদিনে অনেক দেরি হয়ে যায়। 
এরপর যে কষ্ট, তার চেয়ে আগেই স্ক্রিনিং করে দেখে নেয়া ভালো, কোলনে কোনো সমস্যা আছে কিনা!
-আমি তোমার সাথে একমত। অজ্ঞান হতেই যত ভয় আমার, ব্যথা নিয়ে ভয় পাই না। যদি সিডেটিভ না দিয়েই করতে পারতে, তাহলে হয়তো নিশ্চিন্ত থাকতাম।
-না না, সিডেটিভ ছাড়া কোলনস্কোপি করা খুব কঠিন, খুব বেশি ঠেকা নাহলে সিডেটিভ দিয়েই করা হয়।। যেহেতু তোমার দেহে অন্য কোন সমস্যা নেই সেহেতু সিডেটিভ নিরাপদ। 
-আচ্ছা, আমি নিরাপদ পদ্ধতিটাই বেছে নিলাম।
এরপর ডাক্তার পরবর্তি নির্দেশাবলী নেয়ার জন্য আমাকে নার্স স্টেশনে পাঠিয়ে দিলো, নার্স স্টেশনে পাঠানোর আগে আবার ধন্যবাদ জানালো যেন আমি উনার চেম্বারে এসে নিজে ধন্য হইনি, উনাকে ধন্য করেছি। 

এদেশে সবই যান্ত্রিক বলা হয়, হোক যান্ত্রিক, তবুও ভদ্রতার এই চর্চা, ডাক্তার-রোগীর সম্পর্কে শুরুতেই আস্থা অর্জনের লৌকিকতাগুলো আমাকে মুগ্ধ করে।
চিকিৎসা খরচ আমাদের দেশে সস্তা? রোগী কি আমেরিকাতেই কম? দেশে গিয়েও আমি ডাক্তার দেখাই, আমেরিকাতেও দেখাই। 
দুই দেশেই পয়সা খরচ করি, দুই দেশেই ডাক্তারের দেখা পেতে হাঁ করে অপেক্ষা করি। যখন দেখা হয়, বাংলাদেশে ডাক্তাররা রোগীকে কিছু বলার সুযোগ দেন না। রোগীর কথাকে বাহুল্য মনে করেন। 
অনেক অভিজ্ঞতা হয়েছে তবে হ্যাঁ, সুখকর স্মৃতি বা ঘটনা যে একেবারেই ঘটেনা তাও নয়। 
তারপরেও বাংলাদেশে অধিকাংশ ডাক্তার এবং নার্স, প্রফেশনালিজম নিয়ে মাথা ঘামান না।
আমেরিকায় ডাক্তারগণ রোগীকে সময় দিতে বাধ্য, রোগীর কথা শুনতে বাধ্য, রোগীর হাজার প্রশ্নের উত্তর দিতে বাধ্য কারণ তারা রোগীর কাছ থেকে পয়সা নিচ্ছে। 
এর নামই সভ্যতা যাকে আমরা বলে থাকি যান্ত্রিক সভ্যতা। হতে পারে যান্ত্রিক, কিন্তু এদেশে ডাক্তার-নার্স-রোগী সম্পর্ক  সুখকর!

আমাদের দেশে যান্ত্রিক সভ্যতার ব্যাপারগুলো নেই বলেই খুব সহজে মানুষের ভেতরের কুৎসিত দিক বেরিয়ে পড়ে।
ডাক্তার রোগীর সম্পর্ক মধুর হবে কি করে, ডাক্তার আর রোগী, কেউ কারো প্রতি আস্থা রাখতে পারে না। দুই পক্ষই দুই পক্ষকে বিরোধীপক্ষ মনে করে। 
আমেরিকাতে যেহেতু যান্ত্রিক সভ্যতা, তাই ডাক্তার নার্সদের প্রত্যেকেই হসপিটালে প্রবেশ করার আগেই সভ্যতা যন্ত্রের সুইচ অন করে দেয়, সারাক্ষণ মুখে চোখে সভ্যতা, সৌজন্যতার মুখোশ ছুঁইয়ে থাকে। আমি রোগী, তাতেই খুশি। 
টাকা দিয়ে ডাক্তার দেখাই, ডাক্তারও টাকা নিয়ে রোগী দেখে। 
টাকার বিনিময়ে এটুকু সৌহার্দ্য বিনিময় প্রত্যাশা করা অস্বাভাবিক কিছু নয়।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

লেখক : যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?

৫৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের অর্থনৈতিক মন্দা কাটছে না
দেশের অর্থনৈতিক মন্দা কাটছে না

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা
জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়
রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩
নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?
দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা
খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা
১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু
ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড
যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট
ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪
ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ
ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু
১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ
গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি
লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার
সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভোলায় প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ, মামলা
ভোলায় প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ, মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন
ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা
পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশ যেতে না পেরে ছেলের প্রাণ কেড়ে নিলেন বাবা
বিদেশ যেতে না পেরে ছেলের প্রাণ কেড়ে নিলেন বাবা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ
শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ

নগর জীবন

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা
সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা

নগর জীবন

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি
রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি

বসুন্ধরা শুভসংঘ

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ

সম্পাদকীয়