শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৫, বৃহস্পতিবার, ০৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

নিষ্ঠুরতা, নির্বাসন সবই দিয়েছেন গণ্যমান্য ক্ষমতাশালীরা

তসলিমা নাসরিন
অনলাইন ভার্সন
নিষ্ঠুরতা, নির্বাসন সবই দিয়েছেন গণ্যমান্য ক্ষমতাশালীরা

কী ঘটেছে? মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলার ভাটেরা ইউনিয়নের কৃষ্ণপুর গ্রামের মেয়ে ঝর্ণা চৌধুরীর পরিবারকে স্থানীয় মসজিদ কমিটি সমাজচ্যুত করেছে। ঝর্ণা চৌধুরী  উচ্চ শিক্ষার জন্য আমেরিকায় চলে যাওয়ার পরই মসজিদ কমিটির লোকেরা সালিশ বসায়। অভিযোগ কী?  

ঝর্ণা নাস্তিক হয়ে গেছে, ঝর্ণা ছোট কাপড় পরেছে, ঝর্ণা হিন্দু ছেলেকে বিয়ে করেছে। সালিশে সিদ্ধান্ত নেওয়া  হয়, ঝর্ণার পরিবারকে একঘরে করা হবে। করা হয়েছেও। ঝর্ণা আমেরিকায় গিয়ে কাকে বিয়ে করলো, কী কাপড় পরলো, কী বিশ্বাস করলো তা নিয়ে এত কেন মাথাব্যথা মসজিদ কমিটির? 

শোনা যায়, ঝর্ণা কৃষ্ণপুর গ্রামে থাকাকালীন  নারীর অধিকারের পক্ষে  বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে যুক্ত ছিলেন, সে কারণেই স্থানীয় মৌলবাদী দল ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে  ঝর্ণার বিরুদ্ধে। তারা  ঝর্ণার নিন্দে করতে থাকে,  ছড়াতে থাকে অপবাদ।  রাগের কারণ ওটিই, কেন সে নারীর অধিকার দাবি করে! নারীবিদ্বেষীরা আর যাকেই সহ্য করুক, নারীর অধিকারের দাবি যারা করে, তাদের সহ্য করে না। 

হয়তো ঝর্ণার পরিবারকে একঘরে করার ব্যাপারে শুভবুদ্ধিসম্পন্ন  অনেকেই আপত্তি করবেন, এবং শেষ পর্যন্ত এই শাস্তিটি কার্যকর হবে না। কিন্তু কী কারণে ঝর্ণার পরিবারকে সমাজচ্যুত করার চিন্তা মাথায় এলো, সেটি নিয়ে ভাবতে হবে। সেটি হলো, ঝর্ণা নাস্তিক হয়ে গেছে, ছোট কাপড় পরেছে, এবং এক হিন্দুকে বিয়ে করেছে। ঝর্ণা যদিও বলেছেন কোনও হিন্দু ছেলেকে তিনি  বিয়ে করেননি। সবই তিনি দাবি করেছেন, অপপ্রচার। 
 
অপপ্রচার হোক বা না হোক, সালিশ বৈঠকে যে অপরাধের উল্লেখ করে  শাস্তির ব্যবস্থা পাকা করা হয়েছিল, সেই  অপরাধগুলোকে যে সমাজ অপরাধ হিসেবে স্বীকার করে, তা নিশ্চয়ই আমরা জানি। এখন প্রশ্ন হলো, সমাজের  কি এগুলোকে অপরাধ বলে ভাবা উচিত? 

একটি সমাজে যদি সুস্থ মানুষের সংখ্যা বেশি থাকে, তাহলে কেউ এসবকে  অপরাধ হিসেবে গণ্য করবে না। কিন্তু অশিক্ষিত, মূর্খ এবং  প্রতারকে সমাজ যদি ভরে যায়, তাহলে নাস্তিকতা, ছোট কাপড় পরা, এবং ভিন্ন ধর্মবিশ্বাসী কাউকে বিয়ে করাকে সমাজ অপরাধ হিসেবে বিবেচনা করবে। 

দুঃখ এই, শুধু সিলেটের কৃষ্ণপুর গ্রামে নয়, বাংলাদেশের প্রতিটি গ্রামে শহরে নগরে অশিক্ষিত, মূর্খ এবং প্রতারকের সংখ্যা হৈ হৈ করে বাড়ছে।  প্রতিটি রাজনৈতিক বা অর্থনৈতিক বা  সামাজিক  মত এক হয় না।  মতগুলো  ভিন্নই  হয়। একই রকম ধর্মীয় মতও ভিন্ন। সে কারণে পৃথিবীতে মানুষ কোনও একটি নির্দিষ্ট ধর্মের অনুসারী নয়। কোনও ধর্মেরই অনুসারী নয়, এমন মানুষও যুগে যুগে ছিল এবং আছে। ইহুদি, খ্রিস্টান, হিন্দু, বৌদ্ধ, ইসলাম ইত্যাদি নানা ধর্মবিশ্বাসীদের সমাজেও বাস করে  কিছু মানুষ যারা এইসব প্রচলিত প্রাচীন  ধর্মে বিশ্বাসী নয়, তারা বরং আধুনিক  মানববাদেএবং বিজ্ঞানে বিশ্বাস করেন। তাঁদের ব্যক্তিগত বিশ্বাস কারও কোনও ক্ষতি করছে না, কারও পাকা ধানে মই দিচ্ছে না, কারও মাথার দাম ঘোষণা করছে না, কারও ফাঁসির দাবি নিয়ে মিছিল করছে না,কাউকে খুন করছে না, তবে তাঁদের কেন সমাজচ্যুত হতে হবে, তাঁদের কেন ঘৃণা পেতে হবে, হেনস্থা হতে হবে, নির্যাতন সইতে হবে?

অন্য কোনও  মতবাদে  বিশ্বাস না করার জন্য এই ভোগান্তি তো হয় না! কেউ যদি কোনও রাজনৈতিক মতবাদে বিশ্বাস না করে, তাকে তো কেউ একঘরে করবে না। কেউ যদি কোনও অর্থনৈতিক যত মত আছে, কোনওটিতে বিশ্বাস না করে, তার বিরুদ্ধে তো সালিশ বসে না!    ধর্মকে কারা এমন অসহিষ্ণু বানালো, তাদের চিহ্নিত করা অত্যন্ত জরুরি। কিন্তু তাদের চিহ্নিত না করে দিন দিন তাদেরই সমাজের কর্তা বানানো হচ্ছে। অশিক্ষিত, মূর্খ, নারীবিদ্বেষীদের হাতেই সমর্পণ করা হচ্ছে গোটা  সমাজের দায়িত্ব। সমাজকে চূড়ান্ত নষ্ট করার জন্য এই ভুলটিই যথেষ্ট।
 
ঝর্ণা ছোট কাপড় পরবে নাকি  বড় কাপড় পরবে, সে সিদ্ধান্ত ঝর্ণাই নেবে। ঠিক যেমন পুরুষেরা সিদ্ধান্ত নেয় তারা কি বড় পাঞ্জাবি পরবে নাকি ছোট পাঞ্জাবি পরবে, ফতুয়া পরবে নাকি স্যান্ডো গেঞ্জি পরবে, নাকি একটি গামছা পরবে নাকি খালি গায়ে থাকবে। সিদ্ধান্ত নেয় তারা  আরবের পোশাক পরবে, নাকি পাশ্চাত্যের পোশাক পরবে, নাকি  দেশি পোশাক পরবে। পুরুষের কোনও পোশাকের বেলায় তো গেল গেল রব ওঠে না! মেয়েদের পোশাকের বেলায় কেন ওঠে! কোনও পোশাক পরলে যদি মেয়েদের মুখ মাথা দেখা যায়, হাত পা দেখা যায়, পেট পিঠ দেখা যায়, তাতে পুরুষ এত হিংস্র হয়ে ওঠে কেন? 

এই পুরুষদের কে অধিকার দিয়েছে পোশাকের জন্য মেয়েদের বিরুদ্ধে ফতোয়া দেওয়ার? কে অধিকার দিয়েছে একটি মেয়ে কার সঙ্গে প্রেম করবে, কাকে বিয়ে করবে, তা নিয়ে হুলুস্থুল করার? মেয়েদের জীবন নাশ করার, সর্বনাশ করার?  এই পুরুষদের অনধিকারচর্চা বন্ধ করতে সরকারকে পদক্ষেপ নিতেই  হবে। 

মেয়েদের অধিকার এবং স্বাধীনতা সম্পর্কে দেশের অধিকাংশ মানুষের জ্ঞান নেই। তারা মনে করে মেয়েদের শরীর, পোশাক, শিক্ষা, দীক্ষা, মন, মানসিকতা,প্রেম,  বিয়ে, সন্তান, চাকরি, ব্যবসা, আচার ব্যবহার   ইত্যাদি সমস্ত  ব্যাপারে পরিবারের  এবং পরিবারের বাইরের পুরুষেরা সিদ্ধান্ত নেবে। মেয়েদের মানতে হবে সব সিদ্ধান্ত। তা না হলে তাদের জীবন দুর্বিষহ করার সব রকম ব্যবস্থা এই সমাজ নেবে। এই জীবনকে জীবন বলে না, এ নিতান্তই আগাছা পরগাছার জীবন। স্বাধীন স্বনির্ভর জীবন নয়। শুধু মেয়ে হয়ে জন্মানোর অপরাধে সারা জীবনের জন্য মেয়েদের বন্দি করে রাখা হয়, পরাধীনতার শেকল পরিয়ে রাখা হয়! ভাবলে শিউরে উঠতে হয়। যারা শিউরে ওঠে না,  এই বৈষম্য যাদের এতটুকু ভাবায় না, তাদের জন্য আমার করুণা হয় তো বটেই, তাদের নিয়ে ভয়ও  হয়। 

মেয়েদের কি এখনও বাকি আছে প্রমাণ করার  যে পুরুষেরা যা পারে, মেয়েরাও তা পারে? মেয়েরাও শ্রমিক হতে পারে, কর্মকর্তা হতে পারে, মিলিটারি হতে পারে, নভোচারী হতে পারে,  ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার বিজ্ঞানী  বৈমানিক সব কিছুই হতে পারে? পুরুষেরই এখনও প্রমাণ করতে বাকি যে তারা গৃহকর্মে নিপুণ,  শিশুপালনে পারদর্শী।  কেউ কেউ বলে পুরুষেরা কঠিন, মেয়েরা মমতাময়ী। মেয়েরা শাসক হয়ে কম কি প্রমাণ করেছে তারাও পুরুষ-শাসকের মতো নির্মম নিষ্ঠুর, নৃশংস হতে পারে? তাহলে কোন ক্ষেত্রে নারী আর পুরুষ সমান হওয়ার যোগ্য নয়? শারীরিক গঠনে বা পেশিতে  পার্থক্য আছে, কিন্তু মানুষ তো পেশি দিয়ে  রাষ্ট্র, সমাজ,  পরিবার, প্রতিষ্ঠান  পরিচালনা  করে না। নারী এবং পুরুষের যেসব পেশি সাধারণ কাজকর্মের জন্য প্রয়োজনীয়, সেই পেশিগুলো  বাদ দিলে যে বাড়তি পেশি পড়ে থাকে, সে পুরুষের পেশি। সেই বাড়তি পেশি  দিয়ে নানা কিসিমের দুষ্কর্ম করা যায়, দুষ্কর্মগুলোর অন্যতম মেয়েদের ধরাশায়ী করা, ধর্ষণ করা।  

আমরা নিশ্চয়ই সমাজ পরিচালনার জন্য পুরুষের বাড়তি পেশির দরকার বোধ করি না। তাহলে পুরুষের কোন গুণের জন্য পুরুষেরা পরিবারে, সমাজে, রাষ্ট্রে, আইনে অগ্রাধিকার পায়? এই প্রশ্নগুলো কেউ করে না। প্রশ্ন করলে তাকেও সমাজচ্যুত করা হয়। প্রশ্ন করবে না, সমস্ত পুরুষতান্ত্রিক রীতিনীতি  মুখ বুজে মেনে নেবে, সর্বস্তর থেকে এই আদেশই বর্ষিত হয়। আদেশ না মানলে সমূহ বিপদ। 

আমি আদেশ মানিনি, সে কারণে নিষ্ঠুরতা, নির্মমতা, নির্যাতন, নির্বাসন সবই আমাকে দিয়েছেন গণ্যমান্য ক্ষমতাশালীরা।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/আবুল্লাহ সিফাত

এই বিভাগের আরও খবর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
সর্বশেষ খবর
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি

৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম
জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে ‘বিজনেস অ্যালামনাই রিইউনিয়ন ২০২৫’ অনুষ্ঠিত
উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে ‘বিজনেস অ্যালামনাই রিইউনিয়ন ২০২৫’ অনুষ্ঠিত

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

২৪-এর গণঅভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র-জনতা অংশগ্রহণ করেছিল : নবীউল্লাহ নবী
২৪-এর গণঅভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র-জনতা অংশগ্রহণ করেছিল : নবীউল্লাহ নবী

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাইক্ষ্যংছড়িতে অপহৃত শিশুকে ফিরিয়ে দিলো অপহরণকারীরা, আটক ১
নাইক্ষ্যংছড়িতে অপহৃত শিশুকে ফিরিয়ে দিলো অপহরণকারীরা, আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস
পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার হলুদের গল্প
আমার হলুদের গল্প

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খুলনায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন
ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইমের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে সিরিজে এগিয়ে পাকিস্তান
সাইমের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে সিরিজে এগিয়ে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমর্থকদের অসদাচরণের জন্য শাস্তি পেল পিএসজি
সমর্থকদের অসদাচরণের জন্য শাস্তি পেল পিএসজি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রুটের নতুন রেকর্ড
টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রুটের নতুন রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডিতে রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিশাল গাছ, দুমড়েমুচড়ে গেছে কয়েকটি গাড়ি
ধানমন্ডিতে রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিশাল গাছ, দুমড়েমুচড়ে গেছে কয়েকটি গাড়ি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অর্ধলক্ষ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক পাঙ্গাস
অর্ধলক্ষ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক পাঙ্গাস

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্টের মধ্যে শহীদ ও আহতদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিতে হবে: জোনায়েদ সাকি
৫ আগস্টের মধ্যে শহীদ ও আহতদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিতে হবে: জোনায়েদ সাকি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুড়িগ্রামে বিজিবি কর্তৃক বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার
কুড়িগ্রামে বিজিবি কর্তৃক বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্তান ভিডিও আপলোড করলে জানতে পারবে মা-বাবা
সন্তান ভিডিও আপলোড করলে জানতে পারবে মা-বাবা

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রামে ট্রেনের যাত্রা বাতিল, যাত্রীদের বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে ট্রেনের যাত্রা বাতিল, যাত্রীদের বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে বিশ্ব রেঞ্জার দিবস পালিত
চট্টগ্রামে বিশ্ব রেঞ্জার দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দিনাজপুরে বিদেশি ফল চাষে সফলতা
দিনাজপুরে বিদেশি ফল চাষে সফলতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই প্রযুক্তির মাধ্যমে বয়স শনাক্ত করবে ইউটিউব
এআই প্রযুক্তির মাধ্যমে বয়স শনাক্ত করবে ইউটিউব

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিকিৎসাধীন সাংবাদিক কাদের গনিকে দেখতে হাসপাতালে পেশাজীবী পরিষদের নেতৃবৃন্দ
চিকিৎসাধীন সাংবাদিক কাদের গনিকে দেখতে হাসপাতালে পেশাজীবী পরিষদের নেতৃবৃন্দ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাগল খেয়ে ফেলায় অজগরকে পিটিয়ে মারল গ্রামবাসী
ছাগল খেয়ে ফেলায় অজগরকে পিটিয়ে মারল গ্রামবাসী

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বর্ষায় সুস্থ থাকতে খেতে হবে যেসব প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার
বর্ষায় সুস্থ থাকতে খেতে হবে যেসব প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান
মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা
ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা
বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা
এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা
কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী
পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল
নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান
ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক
জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!
চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার
বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প
শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা
সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!
দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেড়েছে সবজি-মুরগির দাম
বেড়েছে সবজি-মুরগির দাম

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আর্থিক খাতে আস্থার সংকট
আর্থিক খাতে আস্থার সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট
সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ
ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ
ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগ অবরোধকারীদের ওপর হামলা
শাহবাগ অবরোধকারীদের ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি কূটনৈতিক বিজয়
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি কূটনৈতিক বিজয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প কেন পাকিস্তানের দিকে ঝুঁকছেন
ট্রাম্প কেন পাকিস্তানের দিকে ঝুঁকছেন

পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতার ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার দাবি
যুবদল নেতার ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার দাবি

দেশগ্রাম

গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

নদীর বাঁধে ভারসাম্য হারাচ্ছে পৃথিবী!
নদীর বাঁধে ভারসাম্য হারাচ্ছে পৃথিবী!

পরিবেশ ও জীবন

চীনে বন্যায় বৃদ্ধাশ্রমে ৩১ জনের মৃত্যু
চীনে বন্যায় বৃদ্ধাশ্রমে ৩১ জনের মৃত্যু

পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদীদের নিশ্চিহ্ন করতে পারলেই মুক্তি
ফ্যাসিবাদীদের নিশ্চিহ্ন করতে পারলেই মুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

জলাবদ্ধ ৩ হাজার বিঘা জমি
জলাবদ্ধ ৩ হাজার বিঘা জমি

দেশগ্রাম

দক্ষিণ কোরিয়ার রপ্তানিতে রেকর্ড
দক্ষিণ কোরিয়ার রপ্তানিতে রেকর্ড

পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে
ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফারাক্কা খুলে দেওয়ায় দিশাহারা পদ্মা-মহানন্দা তীরের মানুষ
ফারাক্কা খুলে দেওয়ায় দিশাহারা পদ্মা-মহানন্দা তীরের মানুষ

পরিবেশ ও জীবন

ইরানের জাহাজ নেটওয়ার্কের ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের
ইরানের জাহাজ নেটওয়ার্কের ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি
পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি

প্রথম পৃষ্ঠা

পুতিনকে সংলাপের আহ্বান জেলেনস্কির
পুতিনকে সংলাপের আহ্বান জেলেনস্কির

পূর্ব-পশ্চিম

মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ২
মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ২

দেশগ্রাম

শুধু খাবারের জন্য প্রাণ গেল দেড় হাজার ফিলিস্তিনির
শুধু খাবারের জন্য প্রাণ গেল দেড় হাজার ফিলিস্তিনির

পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই
সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপীয় দেশগুলোর প্রশংসায় এরদোগান
ইউরোপীয় দেশগুলোর প্রশংসায় এরদোগান

পূর্ব-পশ্চিম

মৌমাছি না থাকলে কত বছর বাঁচতাম?
মৌমাছি না থাকলে কত বছর বাঁচতাম?

পরিবেশ ও জীবন