শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১৯, রবিবার, ১৪ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

বঙ্গবন্ধুর খুনি নূর চৌধুরীকে ফেরত পাঠানো প্রশ্নে কানাডার অবস্থান

আমাদের দূতাবাস ও রাষ্ট্রদূতদের ভূমিকা
লুৎফর রহমান রিটন
অনলাইন ভার্সন
বঙ্গবন্ধুর খুনি নূর চৌধুরীকে ফেরত পাঠানো প্রশ্নে কানাডার অবস্থান

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ মুক্তিযোদ্ধা এবং জাতির জনকের হত্যাকারীদের বিষয়ে কানাডার ধারণা বিশ্বাস কিংবা অবস্থান সংক্রান্ত কিছু ভ্রান্তির নিরসন হওয়া জরুরি। কিন্তু যথাযথ কূটনৈতিক তৎপরতা ছাড়া এটা সম্ভব নয়।

১৯৭১-এর মুক্তিযুদ্ধে অস্ত্র হাতে রণাঙ্গণে যুদ্ধ করা একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা তৌফিকুল আরিফকে কানাডা স্থায়ীভাবে কানাডায় বসবাসের অনুমতি দেয়নি। কিন্তু জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকারী মেজর নূর চৌধুরীকে কানাডায় নিরাপদ শেল্টার দিয়ে রেখেছে কানাডা।

একটি ঘটনার প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করি-
কানাডার কেন্দ্রীয় সরকারের একজন কর্মকর্তা বাংলাদেশি কানাডিয়ান ফয়সাল আরিফ। ২০০৭ সালে ফয়সাল তাঁর বাবা মুক্তিযোদ্ধা তৌফিকুল আরিফকে কানাডায় স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্যে নিয়ে আসতে চান এবং কানাডা ইমিগ্রেশন বিভাগে যথাযথ অনুমতি চেয়ে আবেদন করেন। সেই আবেদনের দশ বছর পরে, পাকিস্তানের বিরুদ্ধে অস্ত্র হাতে গেরিলাযুদ্ধে অংশ নেয়ার অভিযোগে কানাডার ইমিগ্রশন বিভাগ আবেদনটি প্রত্যখ্যান ও বাতিল করে দেয়। 
সাধারণত ইমিগ্রেশনের আবেদন নাকচ বা প্রত্যাখ্যান হলে তার বিরুদ্ধে আপিলের সুযোগ থাকে, কিন্তু মুক্তিযোদ্ধা তৌফিকুল কোনো আপিলও করতে পারবেন না বলে জানানো হয়। 
আপিলের সুযোগ থেকেও তিনি বঞ্চিত হয়েছেন মুক্তিযুদ্ধে অস্ত্র হাতে লড়াই করার অভিযোগে। 
  
একটু নজর ফেরানো যেতে পারে কানাডার ইমিগ্রেশন আইনের দিকে-

কানাডার ইমিগ্রেশন আইন অনুযায়ী, একজন বিদেশি নাগরিক যদি কখনো কোনো সরকারকে সহিংসতা বা নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে উৎখাতের চেষ্টা করেন বা কাউকে সেই প্রচেষ্টায় উৎসাহিত করেন বা সেই বিদেশি নাগরিক যদি কোনো সন্ত্রাসী দলের সদস্য বা সহযোগী হিশেবে কাজ করে থাকেন, তাহলে তিনি কানাডার স্থায়ী অভিবাসী বা নাগরিক হওয়ার অযোগ্য হিসেবে বিবেচিত হবেন। একটি অত্যাচারী, স্বৈরাচারী, একনায়কতন্ত্রী সরকারকে উৎখাতের জন্যে তার  বিরুদ্ধে সহিংস পন্থা অবলম্বন করলেও এই আইন প্রযোজ্য হবে।

অনেকের দৃষ্টিতে এই আইনটি গণতন্ত্র বিরোধী। কিন্তু মনে রাখতে হবে এটি কানাডার ইমিগ্রেশনের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ একটি আইন।  
অথচ কানাডার উদার ইমিগ্রশন আইন বা নীতিকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের খুনি মেজর নূর চৌধুরী, চার জাতীয় নেতা হত্যাকারী ক্যাপ্টেন কিসমত হাশেম, ক্যাপ্টেন নাজমুল হোসেন আনসারী, মেজর আহমেদ শরিফুল হোসেন এবং খায়রুজ্জামান কানাডায় দীর্ঘদিন বসবাস করেছে এবং করছে, প্রায় একজন নাগরিকের মর্যাদায়। ইতোমধ্যে কিসমত হাশেম মারা গেছে। নাজমুল আনসারী বেঁচে আছে। শরিফুল নাম পালটে কানাডার কোনো একটি প্রদেশে আত্মগোপন করে আছে। 

(শেষমেশ খায়রুজ্জামান কানাডার বৈধ কাগজপত্র না পেয়ে মন্ট্রিল ছেড়ে গেছে। বর্তমানে সে মালয়েশিয়ায় বাস করছে। )    
প্রায়োগিক ক্ষেত্রে কানাডার ইমিগ্রেশন আইনের এইরকম 'দ্বৈতনীতি' অনেকের কাছেই রীতিমতো বিস্ময়কর।  

০২
বহু বর্ণ বহু ধর্ম এবং বহু জাতি-গোষ্ঠীর অপরূপ সহ-অবস্থানের এক মোজাইক রাষ্ট্র- কানাডা। কানাডার মূল সৌন্দর্য এখানেই। 
মানুষের পাঁচটি মৌলিক অধিকার- অন্ন বস্ত্র শিক্ষা চিকিৎসা বাসস্থানের অধিকার নিশ্চিত করার দেশ হিসেবে,পরমত সহিষ্ণুতার দেশ হিসেবে, মানবিকতার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হিসেবে,  সর্বোপরি মানবাধিকার সংরক্ষণের ক্ষেত্রে কানাডা একটি অনন্য গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের শীর্ষ মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত হবার গৌরব অর্জন করেছে দুনিয়াব্যাপী। 
কানাডার আইনে মৃত্যুদণ্ডের কোনো বিধান নেই। 
কানাডার আরাধ্য বিষয়-ফ্রিডম অব স্পিচ।

প্রতিটি মানুষের বলবার অধিকার, লিখবার অধিকার, আঁকবার অধিকার, গাইবার অধিকারে বিশ্বাসী কানাডা। তাই কানাডা পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের বিপন্ন মানুষের নিশ্চিত ও নিরাপদ আশ্রয়স্থল হবার গৌরব অর্জন করেছে। স্বদেশে নির্যাতিত, নিষ্পেষিত, বিপন্ন এবং হত্যার হুমকির মুখে বহু লেখক-শিল্পী-সাংবাদিক ও সমাজকর্মীর ঠাঁই মিলেছে কানাডায়।
অন্যদিকে, কানাডার মুক্ত উদার উন্মুক্ত মানবাধিকারের আইন কানুনের ফাঁক গলে বহু দেশের বহু ঘৃণ্য অপরাধী এবং খুনিদেরও অভয়ারণ্য হয়ে উঠেছে কানাডা, দিনে দিনে। মানবাধিকার আইনের এস্তেমাল করে মানবাধিকারের চরম শত্রুও পেয়ে গেছে কানাডায় স্থায়ী বসবাসের সুযোগ।  
নিজের দেশে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত কোনো অপরাধী (এমন কি খুনের দায়ে দণ্ডিত হলেও) যে কোনো উপায়ে পরিচয় লুকিয়ে কানাডায় একবার প্রবেশ করতে পারলেই কানাডার আইনে খুনিটা আমৃত্যু কানাডায় বসবাসের অভাবনীয় সুবিধা পেয়ে যায়।  
এবং 
কানাডায় অবস্থান করা কিন্তু স্বদেশে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত কোনো ব্যক্তিকে কানাডা কখনই তার নিজের দেশে ফেরত পাঠায় না। কারণ কানাডা মৃত্যুদণ্ডে বিশ্বাসী নয়।
কিন্তু মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়ার নৈতিকতা আর ভয়ংকর খুনিকে নিরাপদ শেল্টার দেয়ার নৈতিকতাকে একই মানবিক মূল্যবোধে বিচার করা যায় কি?  
সুবিচার আর মানবিকতার সঙ্গে কানাডার এই দৃষ্টিভঙ্গিটি বা অবস্থানটি সাংঘর্ষিক। এই বিধানটি বলবৎ ও কার্যকর থাকলে আগামীতে ভয়ংকর খুনিদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল বা অভয়ারণ্য হয়ে উঠবে কানাডা, তাতে সন্দেহের অবকাশ নেই। 
   
০৩
কানাডার মতো একটি দেশ অপরাধী কিংবা খুনিদের অভয়ারণ্য বা স্বর্গরাজ্য হতে পারে না। আমরা অত্যন্ত বেদনার সঙ্গে লক্ষ্য করেছি- জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যাকারী ১২জন খুনির চারজনই (মতান্তরে পাঁচজন) কানাডায় বসবাস করেছে নিরাপদে! একজন নাগরিকের সকল অধিকার সমেত। 
বঙ্গবন্ধুর বুকে সরাসরি ফায়ার করেছিলো যে সেনাসদস্য, সেই ঘাতক নূর চৌধুরী আজও বহাল তবিয়তে বৃহত্তর টরন্টোতে বসবাস করছে।   
কানাডার রাজধানী অটোয়ায় থাকি আমি। আমার পাশের শহরেই আমাদের জাতির পিতার হত্যাকারীও থাকে! মাঝে মধ্যেই মনটা বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে। অসহায় বোধ করি। 
কানাডা শান্তির দেশ। মানবাধিকারের দেশ। এই কানাডা খুনিদের অভয়াশ্রম হতে পারে না! আমরা প্রতিবাদ করেছি। সরকারকে জানিয়েছি। সরকার আমাদের কথা দিয়েছে তারা খুনিকে বহিষ্কার করবে। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয়, পৃথিবীর উন্নত দেশগুলোতেও খুনিদের মিত্ররা আছে, খুনিদের মিত্ররা থাকে, মানবাধিকার রক্ষার মোড়কে। কিছু আইনি বাধ্যবাধকতার কারণে কানাডা এখনো বহিষ্কার করেনি নূর চৌধুরীকে।

২০১১ সালের মে মাসে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা কানাডায় এসেছিলেন। তাঁর কন্যা পুতুল কানাডার অশোয়া শহরে থাকেন। কন্যার সঙ্গে যে এপার্টমেন্টে তিনি ছিলেন, তার খুব কাছের আরেকটি এপার্টমেন্টেই ছিলো ঘাপটি মেরে লুকিয়ে থাকা নূর চৌধুরীর বসবাস। ২০১১ সালের ২৫ মে দৈনিক 'কানাডা স্টার' একটা প্রতিবেদন ছেপেছিলো, যার শিরোনাম ছিলো--''বাংলাদেশি পিএম ভিজিটস্‌ ফ্যামিলি ইন শ্যাডো অব কিলার।'' প্রতিবেদনে বলা হয়েছিলো--''শেখ হাসিনা স্পেন্ডস উইক ইন অশোয়া, নট ফার ফ্রম ফাদার্স য়্যাসাসিন...।''

০৪
বিভিন্ন সময়ে কানাডায় বাংলাদেশ হাই কমিশনের একাধিক রাষ্ট্রদূত খুনি নূর চৌধুরীকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর বিষয়ে কার্যকর কোনো ভূমিকা তো রাখেইনি বরং কেউ কেউ নূরকে সহায়তা করেছে গোপনে। এদের মধ্যে মুশতাক পুত্র রফিকউদ্দিন আহমেদ তাঁর দূতাবাস থেকেই বঙ্গবন্ধুর খুনি নূর চৌধুরীর নামে বাংলাদেশের একটি পাসপোর্ট ইস্যু করেছিলো। এই বিষয়ে একদিন বিস্তারিত কথা হয়েছিলো আমার, রফিকুলের সঙ্গে।

বিএনপি জামাত চারদলীয় জোট সরকারের শাসনামলে ২০০২ সাল থেকে কানাডার অটোয়ায় বসবাসকালে বছরের পর বছর আমি অপেক্ষা করেছি বাংলাদেশের একটি পাসপোর্টের জন্যে। কিন্তু দূতাবাস আমাকে পাসপোর্ট দিতে বারবার অপারগতা প্রকাশ করছিলো।

আমাকে জানানো হচ্ছিলো--'বাংলাদেশ থেকে আপনার পাসপোর্টের ক্লিয়ারেন্স আসেনি। ওটা না আসা পর্যন্ত আমরা আপনার নামে কোনো পাসপোর্ট ইস্যু করতে পারি না।'  
এক পর্যায়ে আমি রাষ্ট্রদূত রফিকউদ্দিন আহমেদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করি এবং দূতাবাসে তার মুখোমুখি হই। তিনিও আমাকে জানান যে, 'বাংলাদেশ থেকে আপনার পাসপোর্টের ক্লিয়ারেন্স আসেনি। ওটা না আসা পর্যন্ত আমরা আপনার নামে কোনো পাসপোর্ট ইস্যু করতে পারি না।'

আমি তখন তাকে বলেছিলাম, কিন্তু আপনি বঙ্গবন্ধুর খুনি মেজর নূর চৌধুরীর নামে আপনার দূতাবাস থেকেই বাংলাদেশের একটি পাসপোর্ট ইস্যু করেছিলেন জনাব!

ঘটনাটা তিনি অস্বীকার করলে আমি পাসপোর্ট ইস্যুর তারিখ এবং সেই পাসপোর্টে ইস্যুকারী কর্মকর্তার নাম ও দূতাবাসের সিলমোহরের বিষয়টি বললে তিনি বলেছিলেন, 'নকল সিলমোহর বানিয়ে কেউ যদি ভুয়া পাসপোর্ট বানিয়ে নেয় তাতে আমাদের কি করার থাকে?'

আমি তখন টোকিও দূতাবাসে প্রথম সচিব পদে আমার কাজ করার সরেজমিন অভিজ্ঞতার প্রসঙ্গ এবং কাউকে পাসপোর্ট প্রদানের ক্ষেত্রে দূতাবাসের গোপন ক্ষমতা ও দূতাবাসের জন্যে বরাদ্দ হওয়া পাসপোর্টের সিরিয়াল নাম্বারের প্রসঙ্গটি উত্থাপন করলে তিনি নিশ্চুপ হয়ে যান। এ বিষয়ে আর কোনো কথা তিনি বলতে চাননি।

অর্থাৎ, আমার উত্থাপিত খুনি নূরকে বাংলাদেশের পাসপোর্ট প্রদানের বিষয়টি সঠিক ছিলো। (চারদলীয় জোট সরকারের পুরো শাসনকালে পর্যন্ত আমি ''বাংলাদেশের সবুজ পাসপোর্ট বঞ্চিত'' ছিলাম। পরে ২০০৭ সালে রাষ্ট্রক্ষমতায় তত্ত্বাবধায়ক সরকার এলে, নভেম্বরের শেষ সপ্তাহে, আমি আমার পাসপোর্টের অধিকার এবং বাংলাদেশে ফিরে যাওয়ার অনুমতি পাই।)   
পরবর্তীতে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হলে রাষ্ট্রদূত রফিকউদ্দিন আহমেদের জায়গায় একাধিক নতুন রাষ্ট্রদূত নিয়োগ পেয়েছেন। কিন্তু দুর্ভাগ্য আমাদের, কোনো রাষ্ট্রদূতই জাতির জনকের খুনি নূরকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর বিষয়ে কার্যত কোনো ভূমিকাই রাখেননি। 
এক্ষেত্রে স্মরণে আনতে পারি কানাডায় নিয়োগ পাওয়া রাষ্ট্রদূত কামরুল আহসান, ইয়াকুব আলী কিংবা মিজানুর রহমানের নাম। তাদের দায়িত্বকালে নূর চৌধুরীকে দেশে ফেরত পাঠানোর উদ্যোগ নিতে বিপুল পরিমানে অর্থ বরাদ্দ হলেও সেই অর্থ নূরকে ফেরত পাঠানোর উদ্যোগের পেছনে ব্যয় হয়নি। বরং সেই অর্থের সিংহভাগই হাপিস বা লোপাট হয়ে গেছে। বিশেষ করে কামরুল আহসানের নেপথ্য তৎপরতায় বড় অংকের টাকার যোগান এসেছিলো কোনো একটি ল ফার্মের পেছনে ব্যয়িত হবার জন্যে। যার ফলাফল আজতক বিশাল একটা শূন্য পর্যায়েই থেকে গেছে।

অর্থ কেলেংকারি সংক্রান্ত এই সকল দুর্নীতির তদন্ত নিশ্চয়ই একদিন হবে। 
প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা কানাডায় কোনো রাষ্ট্রীয় বা ব্যক্তিগত সফরে এলেই কেবল নূর চৌধুরী বিষয়ে আমাদের দূতাবাস এবং রাষ্ট্রদূতদের তৎপরতা বেড়ে যায় বা দৃশ্যমান হয়ে ওঠে। তিনি ফিরে গেলে সেই তৎপরতা আর দেখা যায় না। 
আরও একটি বিষয় লক্ষ্যণীয়। এমনিতে রাষ্ট্রদূতরা সারা বছর কিংবা কয়েক বছর খুনি নূর চৌধুরী বিষয়ে বিস্ময়কর রকমের নিরব থাকলেও মেয়াদ শেষ হবার আগে আগে কোনো কোনো রাষ্ট্রদূত অতি মাত্রায় তৎপরতা প্রদর্শনে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। নূর চৌধুরী ইস্যুটি মেয়াদ এক্সটেনশনে ভূমিকা রাখবে সেই দুরভিসন্ধিতেই এই তৎপরতা, সেটা বুঝতে কারো অসুবিধে হবার কথা নয়।     
দুঃখজনক ব্যাপার হচ্ছে, আমাদের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী এবং রাষ্ট্রদূতরা আমাদের প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার কাছে বঙ্গবন্ধুর খুনি নূর চৌধুরীর বিষয়ে প্রকৃত সত্য প্রকাশ করেন না কিংবা অনেক সত্যই গোপন করেন। কিন্তু কেন করেন সেটা বোধগম্য নয়। এই রহস্য কি উন্মোচিত হবে না কোনোদিন? বিশেষ করে রাষ্ট্রদূতদের কর্মকাণ্ডে প্রায়শ প্রশ্ন জাগে মনে- প্রকারান্তরে এরা আসলে কার বা কাদের পারপাস সার্ভ করেন?

০৫
নিকট অতীতে বাংলাদেশের তৎকালীন একজন আইনমন্ত্রী এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী কানাডা সফর করে বাংলাদেশে ফিরে গিয়ে মিডিয়াকে বলেছিলেন--''কানাডা নূর চৌধুরীকে বাংলাদেশের কাছে হস্তান্তর করবে।''
কিন্তু কানাডা জানিয়েছিলো--''এমন কথা তারা বলেননি।''
খুনি নূরকে ফিরিয়ে নেবার কাগজপত্রে স্বাক্ষর হবার আগে মিডিয়ায় এসব কথা বলা উচিত নয়। এটা কানাডা। নিয়ম এখানে সবার আগে মান্য। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাঝারি গোছের দু'একজন কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বললেই তো হবে না। কথা হতে হবে আরও উঁচু স্তরে। রাষ্ট্র বনাম রাষ্ট্রে।
মনে রাখতে হবে কানাডা মৃত্যুদণ্ডবিরোধী দেশ। 
প্রথমে কানাডাকে রাজি করাতে হবে। কানাডার সঙ্গে 'অপরাধী বিনিময় চুক্তি' সম্পাদন করতে হবে। তার আগে কানাডা কাউকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাবে না। নিদেনপক্ষে একটি 'থার্ড কান্ট্রি'তে মানে অন্য আরেকটি দেশে অপরাধীকে হস্তান্তরে কানাডাকে রাজি করাতে পারলেই কেবল সম্ভব বঙ্গবন্ধুর খুনি নূর চৌধুরীকে ফেরত পাওয়া। তার আগে নয়। 
আমরা অপেক্ষায় আছি, কানাডা সরকার খুনি নূর চৌধুরীকে একদিন এই দেশ থেকে বহিষ্কার করবে। কারণ, কানাডায় বৈধভাবে বসবাস করার প্রয়োজনীয় অনুমতি সে এখনো পায়নি। চার চারবার প্রত্যাখ্যাত হয়েছে তার ইমিগ্রেশন আবেদন।
নূর চৌধুরী নামের একজন অবৈধ অভিবাসীর পেছনে সুদীর্ঘকাল ব্যাপী কানাডা সরকার বিপুল পরিমাণে ব্যয় করছে ডলার, বিরামহীন।
মানবাধিকার রক্ষার নামে 'চিহ্নিত একজন কুখ্যাত খুনি'র পক্ষে আর কতোদিন দাঁড়িয়ে থাকবে কানাডা? 

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

এই বিভাগের আরও খবর
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
সর্বশেষ খবর
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জজের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
জজের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন
ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার
টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের
প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, দুই শতাধিক বাস ভাঙচুর
ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, দুই শতাধিক বাস ভাঙচুর

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা
ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি
চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু
রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়
সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা