শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:৩৫, সোমবার, ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

দৃশ্যমান স্বপ্নের মুখোমুখি

রিমি রুম্মান
অনলাইন ভার্সন
দৃশ্যমান স্বপ্নের মুখোমুখি

আমার দেশে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিশ্চিত হলে দুলাভাই বলল, তোমাকে এবার খুলনায় বেড়াতে নিয়ে যাব। খুলনার কথা শুনে আমি এক বাক্যে রাজি হয়ে যাই। কেননা, আমার মেজো খালা বিয়ের পর থেকে সপরিবারে খুলনায় বসবাস করছেন স্থায়ীভাবে। আমাদের বার্ষিক পরীক্ষা শেষে প্রতি বছর দাদা-বাড়ি, নানা-বাড়ি, ঢাকা, নয়ত খুলনায় খালার বাড়ি বেড়াতে নিয়ে যেতেন আব্বা-আম্মা। সেইসব স্থানে দীর্ঘ একমাসের ছুটি কাটাতাম।

এখন যেমন আমরা আমাদের সন্তানদের নিয়ে প্রতি বছর গ্রীষ্মকালীন ছুটি কাটাতে নিউইয়র্কের বাইরে নয়ত অন্য কোনো দেশে নিয়ে যাই, হোটেলে রাত্রি যাপন করি, অনেকটা তেমন। আমাদের প্রজন্মের সঙ্গে আমাদের সন্তানদের প্রজন্মের শৈশব কৈশোরের যাপিত সময় অনেকটাই ভিন্ন। ওরা গাড়িতে চড়ে বাবা-মা'র সঙ্গে বেড়াতে যায় পথে পথে সার্ভিস সেন্টারে থেমে, খেয়ে, বিশ্রাম নিয়ে। অথচ আমরা দাদা-বাড়ি যেতাম রেলগাড়িতে চড়ে। কুউউ ঝিক ঝিক শব্দে মাইলের পর মাইল ফসলের ক্ষেত পেছনে ফেলে। নানা-বাড়ি যাতায়াতের সহজ মাধ্যম ছিল ছইওয়ালা নৌকা। তাতে চড়ে জলজ গাছ পেরিয়ে খেয়ে ঘুমিয়ে সন্ধ্যা নাগাদ পৌঁছে যেতাম গন্তব্যে। ঢাকা কিংবা খুলনায় যেতাম লঞ্চে। সেই সময়ের লঞ্চগুলোতে এখনকার মতো এত আধুনিক সুযোগসুবিধা ছিল না। ২/১টি কেবিন উচ্চবিত্তের জন্যে বরাদ্দ থাকত। বাকি সকল যাত্রীরা লঞ্চের ভেতরের বিশাল মেঝেতে বিছানার চাদর বিছিয়ে যার যার মতো করে গুছিয়ে নিতেন। ব্যবহার্য জিনিসে ঠাঁসা সুটকেসের সাথে টিফিন ক্যারিয়ারে ভাত, মাছ, মাংস কিংবা রুটি বহন করে নিতেন ভ্রমণকারীগণ। খুলনায় যেতে কত ঘণ্টা সময় লাগত আমার ঠিক স্মরণে নেই। শুধু স্মৃতির জানালায় ভেসে ওঠে একদিন ও একরাতের দীর্ঘ ভ্রমণের দৃশ্য। আমরা ঘুমাতাম, জেগে উঠতাম, দুপুরের ও রাতের খাবার খেতাম। বাতাসের বিপরীতে দাঁড়িয়ে জলের শব্দ, ইঞ্জিনের বিকট আওয়াজ এখনও যেন কানে বাজে। শেষবার খুলনায় গিয়েছি এসএসসি পরীক্ষার পর।

ধীরে ধীরে যাতায়াত ব্যবস্থা অনেকটাই সহজ হয়ে এসেছে। একবার আমার দুলাভাইয়ের খুলনায় পোস্টিং হয়েছিল। তিনি মাঝে মধ্যে বাসে ঢাকায় আসতেন পরিবারের সঙ্গে ছুটি কাটাতে। পারিবারিক এক আনন্দঘন অনুষ্ঠানে যোগ দিতে একবার তিনি খুলনা থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা দেন। তখন সময়টা ছিল ২০০৪। রাতের অনুষ্ঠান একসময় শেষ হয়। আগত অতিথিরা বাড়ি ফিরে যেতে শুরু করে। ঠিক সেই সময়ে দুলাভাই ঢাকায় এসে পৌঁছায় দীর্ঘ বারো ঘণ্টা ভ্রমণ শেষ! 

কিন্তু এবারের বিষয়টি একেবারেই ভিন্ন। এবার পদ্মা সেতু হয়েছে। সময় কম লাগবে। তাছাড়া পদ্মা সেতুর উপর দিয়ে আমি খুলনায় যাব, আসব, বিষয়টি আমাকে যারপরনাই রোমাঞ্চিত করে। পদ্মা সেতুর উদ্বোধনের সময়টায় নিউইয়র্কে বসে 'সাপ্তাহিক বাঙ্গালী'র জন্যে লিখেছিলাম এক দীর্ঘ লেখা 'স্বপ্ন যখন দৃশ্যমান'। পত্রিকার পাতায়, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, রেস্তোরাঁয় চায়ের টেবিলে আলোচনায় বিভিন্নজনের আবেগ-অনুভূতি উঠে এসেছে সেই লেখায়। দৃশ্যমান স্বপ্নের মুখোমুখি দাঁড়ানোর এই সুযোগ তো হাতছাড়া করা যায় না।

নির্দিষ্ট দিনে সকাল সকাল ঢাকার বসুন্ধরা থেকে আপা, দুলাভাইর সঙ্গে রওয়ানা দেই খুলনার উদ্দেশ্যে। দিনটি ছিল ১৬ই ডিসেম্বর। বাংলাদেশ নামের স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রের বিশ্বের বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়ানোর দিন। দীর্ঘ নয় মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ শেষে বিজয়ের ঐতিহাসিক দিন। এমন একটি দিনে আমি যখন শত সহস্র বাঁধা-বিপত্তি ও জটিলতা অতিক্রম করে নির্মিত হওয়া বহু প্রতীক্ষিত পদ্মা সেতুর উপর দিয়ে যাচ্ছিলাম, আমার ভেতরটা আবেগাপ্লুত হয়ে উঠেছিল। আমি ডানে তাকাই। বাঁয়ে তাকাই। সামনে যতদূর চোখ যায়, দৃষ্টি প্রসারিত করি। ঝাপসা হয়ে আসে চোখ। হাতের তালুতে চোখ মুছি।

বাংলাদেশ পরিপূর্ণভাবে নিজস্ব অর্থায়নে নির্মাণ করেছে এই স্থাপনা! আমাদের দীর্ঘদিনের লালিত স্বপ্ন, পদ্মা সেতু! স্বপ্নের মতো ব্রিজটি পার হয়ে গেলাম। এরপর আমি যতই খুলনার দিকে এগিয়ে যাচ্ছিলাম, ছোট বড় আরও কিছু ব্রিজ পার হয়ে অন্যরকম এক অভিজ্ঞতার সাক্ষী হয়ে রইলাম। সড়কের দুই পাশে মাইলের পর মাইল দিগন্ত বিস্তৃত খোলা মাঠ, আবাসন প্রক্রিয়ার সাইনবোর্ড, আর ফসলের ক্ষেত। যেমন দৃশ্য নিউইয়র্কের বাইরের কোনো রাজ্যের দিকে যেতে আমাদের নজরে পড়ে, ঠিক তেমন। পার্থক্য শুধু কিছু স্থানে ছবির মতো সুন্দর, পরিচ্ছন্ন বাড়িঘরের পরিবর্তে প্রান্তিক মানুষের কুঁড়েঘর, গোয়ালঘর। পথের দুইধারে প্রকাণ্ডসব বৃক্ষ। ছায়া-ঘেরা মায়া-ঘেরা পথটুকু পার হতে হতে আশ্চর্য হয়ে লক্ষ্য করলাম, পুরোটা পথের কোথাও কোনো ভাঙা বা গর্ত নেই। এ যেন আমি বিশ্বের উন্নত কোনো দেশ ভ্রমণে বেরিয়েছি। বিশ্বের যে কয়টি দেশ ভ্রমণের সুযোগ আমার হয়েছে, আমি খুব সম্মানের সঙ্গে, বিনয়ের সঙ্গে বলতে চাই, আমাদের কেউ আর ছোট করে দেখার সুযোগ নেই। আমরা জেনে এসেছি, যে দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থা যত উন্নত, সেই দেশের অর্থনীতি তত সমৃদ্ধ।

সুতরাং আমরা আর পিছিয়ে নেই। জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর সেই ঐতিহাসিক ভাষণ পদে পদে চরম সত্য হিসেবে সামনে এসে দাঁড়িয়েছে বহুবার। আমাদের সত্যিই কেউ দাবায়ে রাখতে পারেনি। সাবেক মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হেনরি কিসিঞ্জারের কাছ থেকে ১৯৭২ সালে তলাবিহীন ঝুড়ি হিসেবে আখ্যায়িত হওয়া দেশটি তিল তিল করে পঞ্চাশ বছর পর আজকের এই অবস্থানে! কোথায় যেন পড়েছিলাম ২০৩৫ সালের মধ্যে বিশ্বের ২৫তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। আমাদের আঠারো কোটি জনসংখ্যার দেশ বাংলাদেশ। ২০৩৫ সাল, সে তো খুব বেশি দূরে নয়!

আমরা যখন খুলনা থেকে ফিরছিলাম, আমাদের চালককে বলেছিলাম, পদ্মা সেতুর কাছাকাছি কোথাও গাড়ি থামাতে। দূর থেকে সেতুটি দেখার প্রবল এক বাসনা মনের ভেতরে ঘুরপাক খাচ্ছিল। রাত্রি হয়ে গিয়েছিল। পরিস্থিতিও অনুকূলে ছিল না। বিধায় আমাদের আর দূরে কোথাও দাঁড়িয়ে দেখা হয়নি। তবে রাত্রিকালীন পদ্মা সেতুর সৌন্দর্যও প্রাণভরে উপভোগ করলাম। বিষয়টি এখানেই আত্নতৃপ্তির সঙ্গে শেষ হতে পারত। কিন্তু নিউইয়র্কের বড় বড় সেতু দূর থেকে দেখতে কী অসাধারণই না লাগে! দূর থেকে সেতুর লাইটগুলো দেখে মনে হয় যেন আকাশের বুকে হেলান দিয়ে দাঁড়িয়ে আছে শত শত তারা। এমন দৃশ্য আমার দেশেও আছে, অথচ আমি তা দেখব না! এই অতৃপ্তি নিয়ে আমাকে ফিরে আসতে হবে! আপা-দুলাভাইকে বলবো কিনা ইতস্তত করছিলাম। প্রায় তিন দশকের কাছাকাছি সময় প্রবাসে থাকা আমার আবেগ-অনুভূতি তারা কতটুকুই বা বুঝবে! হয়ত ভেবে বসবে, কী আদিখ্যেতা রে! আমি আমার স্বামীর বড়বোনকে জানালাম মনোবাসনার কথা। সে এক কথায় রাজি হয়ে গেল নিয়ে যেতে। সাথে মাওয়া-ঘাটে ইলিশও খাওয়া হবে। নিউইয়র্ক ফিরে আসার দিন দুয়েক আগে আবারও যাই পদ্মা পারে। রাতের আধো অন্ধকারে দূরে দাঁড়িয়ে আরেকবার মন ভরে দেখে নেই স্বপ্নের পদ্মা সেতু। অন্ধকারাচ্ছন্ন আকাশের বুকে তখন উজ্জ্বল তারার মতো মিটিমিটি করে জ্বলছে সেতুর অসংখ্য বাতি।

 

লেখক: যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী


(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

 

 

বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

এই বিভাগের আরও খবর
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
সর্বশেষ খবর
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৩৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৪৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৫৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম

শিলাকে বলছি
শিলাকে বলছি

সাহিত্য

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা