শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:৩৫, সোমবার, ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

দৃশ্যমান স্বপ্নের মুখোমুখি

রিমি রুম্মান
অনলাইন ভার্সন
দৃশ্যমান স্বপ্নের মুখোমুখি

আমার দেশে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিশ্চিত হলে দুলাভাই বলল, তোমাকে এবার খুলনায় বেড়াতে নিয়ে যাব। খুলনার কথা শুনে আমি এক বাক্যে রাজি হয়ে যাই। কেননা, আমার মেজো খালা বিয়ের পর থেকে সপরিবারে খুলনায় বসবাস করছেন স্থায়ীভাবে। আমাদের বার্ষিক পরীক্ষা শেষে প্রতি বছর দাদা-বাড়ি, নানা-বাড়ি, ঢাকা, নয়ত খুলনায় খালার বাড়ি বেড়াতে নিয়ে যেতেন আব্বা-আম্মা। সেইসব স্থানে দীর্ঘ একমাসের ছুটি কাটাতাম।

এখন যেমন আমরা আমাদের সন্তানদের নিয়ে প্রতি বছর গ্রীষ্মকালীন ছুটি কাটাতে নিউইয়র্কের বাইরে নয়ত অন্য কোনো দেশে নিয়ে যাই, হোটেলে রাত্রি যাপন করি, অনেকটা তেমন। আমাদের প্রজন্মের সঙ্গে আমাদের সন্তানদের প্রজন্মের শৈশব কৈশোরের যাপিত সময় অনেকটাই ভিন্ন। ওরা গাড়িতে চড়ে বাবা-মা'র সঙ্গে বেড়াতে যায় পথে পথে সার্ভিস সেন্টারে থেমে, খেয়ে, বিশ্রাম নিয়ে। অথচ আমরা দাদা-বাড়ি যেতাম রেলগাড়িতে চড়ে। কুউউ ঝিক ঝিক শব্দে মাইলের পর মাইল ফসলের ক্ষেত পেছনে ফেলে। নানা-বাড়ি যাতায়াতের সহজ মাধ্যম ছিল ছইওয়ালা নৌকা। তাতে চড়ে জলজ গাছ পেরিয়ে খেয়ে ঘুমিয়ে সন্ধ্যা নাগাদ পৌঁছে যেতাম গন্তব্যে। ঢাকা কিংবা খুলনায় যেতাম লঞ্চে। সেই সময়ের লঞ্চগুলোতে এখনকার মতো এত আধুনিক সুযোগসুবিধা ছিল না। ২/১টি কেবিন উচ্চবিত্তের জন্যে বরাদ্দ থাকত। বাকি সকল যাত্রীরা লঞ্চের ভেতরের বিশাল মেঝেতে বিছানার চাদর বিছিয়ে যার যার মতো করে গুছিয়ে নিতেন। ব্যবহার্য জিনিসে ঠাঁসা সুটকেসের সাথে টিফিন ক্যারিয়ারে ভাত, মাছ, মাংস কিংবা রুটি বহন করে নিতেন ভ্রমণকারীগণ। খুলনায় যেতে কত ঘণ্টা সময় লাগত আমার ঠিক স্মরণে নেই। শুধু স্মৃতির জানালায় ভেসে ওঠে একদিন ও একরাতের দীর্ঘ ভ্রমণের দৃশ্য। আমরা ঘুমাতাম, জেগে উঠতাম, দুপুরের ও রাতের খাবার খেতাম। বাতাসের বিপরীতে দাঁড়িয়ে জলের শব্দ, ইঞ্জিনের বিকট আওয়াজ এখনও যেন কানে বাজে। শেষবার খুলনায় গিয়েছি এসএসসি পরীক্ষার পর।

ধীরে ধীরে যাতায়াত ব্যবস্থা অনেকটাই সহজ হয়ে এসেছে। একবার আমার দুলাভাইয়ের খুলনায় পোস্টিং হয়েছিল। তিনি মাঝে মধ্যে বাসে ঢাকায় আসতেন পরিবারের সঙ্গে ছুটি কাটাতে। পারিবারিক এক আনন্দঘন অনুষ্ঠানে যোগ দিতে একবার তিনি খুলনা থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা দেন। তখন সময়টা ছিল ২০০৪। রাতের অনুষ্ঠান একসময় শেষ হয়। আগত অতিথিরা বাড়ি ফিরে যেতে শুরু করে। ঠিক সেই সময়ে দুলাভাই ঢাকায় এসে পৌঁছায় দীর্ঘ বারো ঘণ্টা ভ্রমণ শেষ! 

কিন্তু এবারের বিষয়টি একেবারেই ভিন্ন। এবার পদ্মা সেতু হয়েছে। সময় কম লাগবে। তাছাড়া পদ্মা সেতুর উপর দিয়ে আমি খুলনায় যাব, আসব, বিষয়টি আমাকে যারপরনাই রোমাঞ্চিত করে। পদ্মা সেতুর উদ্বোধনের সময়টায় নিউইয়র্কে বসে 'সাপ্তাহিক বাঙ্গালী'র জন্যে লিখেছিলাম এক দীর্ঘ লেখা 'স্বপ্ন যখন দৃশ্যমান'। পত্রিকার পাতায়, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, রেস্তোরাঁয় চায়ের টেবিলে আলোচনায় বিভিন্নজনের আবেগ-অনুভূতি উঠে এসেছে সেই লেখায়। দৃশ্যমান স্বপ্নের মুখোমুখি দাঁড়ানোর এই সুযোগ তো হাতছাড়া করা যায় না।

নির্দিষ্ট দিনে সকাল সকাল ঢাকার বসুন্ধরা থেকে আপা, দুলাভাইর সঙ্গে রওয়ানা দেই খুলনার উদ্দেশ্যে। দিনটি ছিল ১৬ই ডিসেম্বর। বাংলাদেশ নামের স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রের বিশ্বের বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়ানোর দিন। দীর্ঘ নয় মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ শেষে বিজয়ের ঐতিহাসিক দিন। এমন একটি দিনে আমি যখন শত সহস্র বাঁধা-বিপত্তি ও জটিলতা অতিক্রম করে নির্মিত হওয়া বহু প্রতীক্ষিত পদ্মা সেতুর উপর দিয়ে যাচ্ছিলাম, আমার ভেতরটা আবেগাপ্লুত হয়ে উঠেছিল। আমি ডানে তাকাই। বাঁয়ে তাকাই। সামনে যতদূর চোখ যায়, দৃষ্টি প্রসারিত করি। ঝাপসা হয়ে আসে চোখ। হাতের তালুতে চোখ মুছি।

বাংলাদেশ পরিপূর্ণভাবে নিজস্ব অর্থায়নে নির্মাণ করেছে এই স্থাপনা! আমাদের দীর্ঘদিনের লালিত স্বপ্ন, পদ্মা সেতু! স্বপ্নের মতো ব্রিজটি পার হয়ে গেলাম। এরপর আমি যতই খুলনার দিকে এগিয়ে যাচ্ছিলাম, ছোট বড় আরও কিছু ব্রিজ পার হয়ে অন্যরকম এক অভিজ্ঞতার সাক্ষী হয়ে রইলাম। সড়কের দুই পাশে মাইলের পর মাইল দিগন্ত বিস্তৃত খোলা মাঠ, আবাসন প্রক্রিয়ার সাইনবোর্ড, আর ফসলের ক্ষেত। যেমন দৃশ্য নিউইয়র্কের বাইরের কোনো রাজ্যের দিকে যেতে আমাদের নজরে পড়ে, ঠিক তেমন। পার্থক্য শুধু কিছু স্থানে ছবির মতো সুন্দর, পরিচ্ছন্ন বাড়িঘরের পরিবর্তে প্রান্তিক মানুষের কুঁড়েঘর, গোয়ালঘর। পথের দুইধারে প্রকাণ্ডসব বৃক্ষ। ছায়া-ঘেরা মায়া-ঘেরা পথটুকু পার হতে হতে আশ্চর্য হয়ে লক্ষ্য করলাম, পুরোটা পথের কোথাও কোনো ভাঙা বা গর্ত নেই। এ যেন আমি বিশ্বের উন্নত কোনো দেশ ভ্রমণে বেরিয়েছি। বিশ্বের যে কয়টি দেশ ভ্রমণের সুযোগ আমার হয়েছে, আমি খুব সম্মানের সঙ্গে, বিনয়ের সঙ্গে বলতে চাই, আমাদের কেউ আর ছোট করে দেখার সুযোগ নেই। আমরা জেনে এসেছি, যে দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থা যত উন্নত, সেই দেশের অর্থনীতি তত সমৃদ্ধ।

সুতরাং আমরা আর পিছিয়ে নেই। জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর সেই ঐতিহাসিক ভাষণ পদে পদে চরম সত্য হিসেবে সামনে এসে দাঁড়িয়েছে বহুবার। আমাদের সত্যিই কেউ দাবায়ে রাখতে পারেনি। সাবেক মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হেনরি কিসিঞ্জারের কাছ থেকে ১৯৭২ সালে তলাবিহীন ঝুড়ি হিসেবে আখ্যায়িত হওয়া দেশটি তিল তিল করে পঞ্চাশ বছর পর আজকের এই অবস্থানে! কোথায় যেন পড়েছিলাম ২০৩৫ সালের মধ্যে বিশ্বের ২৫তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। আমাদের আঠারো কোটি জনসংখ্যার দেশ বাংলাদেশ। ২০৩৫ সাল, সে তো খুব বেশি দূরে নয়!

আমরা যখন খুলনা থেকে ফিরছিলাম, আমাদের চালককে বলেছিলাম, পদ্মা সেতুর কাছাকাছি কোথাও গাড়ি থামাতে। দূর থেকে সেতুটি দেখার প্রবল এক বাসনা মনের ভেতরে ঘুরপাক খাচ্ছিল। রাত্রি হয়ে গিয়েছিল। পরিস্থিতিও অনুকূলে ছিল না। বিধায় আমাদের আর দূরে কোথাও দাঁড়িয়ে দেখা হয়নি। তবে রাত্রিকালীন পদ্মা সেতুর সৌন্দর্যও প্রাণভরে উপভোগ করলাম। বিষয়টি এখানেই আত্নতৃপ্তির সঙ্গে শেষ হতে পারত। কিন্তু নিউইয়র্কের বড় বড় সেতু দূর থেকে দেখতে কী অসাধারণই না লাগে! দূর থেকে সেতুর লাইটগুলো দেখে মনে হয় যেন আকাশের বুকে হেলান দিয়ে দাঁড়িয়ে আছে শত শত তারা। এমন দৃশ্য আমার দেশেও আছে, অথচ আমি তা দেখব না! এই অতৃপ্তি নিয়ে আমাকে ফিরে আসতে হবে! আপা-দুলাভাইকে বলবো কিনা ইতস্তত করছিলাম। প্রায় তিন দশকের কাছাকাছি সময় প্রবাসে থাকা আমার আবেগ-অনুভূতি তারা কতটুকুই বা বুঝবে! হয়ত ভেবে বসবে, কী আদিখ্যেতা রে! আমি আমার স্বামীর বড়বোনকে জানালাম মনোবাসনার কথা। সে এক কথায় রাজি হয়ে গেল নিয়ে যেতে। সাথে মাওয়া-ঘাটে ইলিশও খাওয়া হবে। নিউইয়র্ক ফিরে আসার দিন দুয়েক আগে আবারও যাই পদ্মা পারে। রাতের আধো অন্ধকারে দূরে দাঁড়িয়ে আরেকবার মন ভরে দেখে নেই স্বপ্নের পদ্মা সেতু। অন্ধকারাচ্ছন্ন আকাশের বুকে তখন উজ্জ্বল তারার মতো মিটিমিটি করে জ্বলছে সেতুর অসংখ্য বাতি।

 

লেখক: যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী


(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

 

 

বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

এই বিভাগের আরও খবর
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
সর্বশেষ খবর
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

১৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

২১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

৩২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি
ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’
‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

৪৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু
নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন
কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু
৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু
ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত
নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর
রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা