শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:৩৫, সোমবার, ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

দৃশ্যমান স্বপ্নের মুখোমুখি

রিমি রুম্মান
অনলাইন ভার্সন
দৃশ্যমান স্বপ্নের মুখোমুখি

আমার দেশে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিশ্চিত হলে দুলাভাই বলল, তোমাকে এবার খুলনায় বেড়াতে নিয়ে যাব। খুলনার কথা শুনে আমি এক বাক্যে রাজি হয়ে যাই। কেননা, আমার মেজো খালা বিয়ের পর থেকে সপরিবারে খুলনায় বসবাস করছেন স্থায়ীভাবে। আমাদের বার্ষিক পরীক্ষা শেষে প্রতি বছর দাদা-বাড়ি, নানা-বাড়ি, ঢাকা, নয়ত খুলনায় খালার বাড়ি বেড়াতে নিয়ে যেতেন আব্বা-আম্মা। সেইসব স্থানে দীর্ঘ একমাসের ছুটি কাটাতাম।

এখন যেমন আমরা আমাদের সন্তানদের নিয়ে প্রতি বছর গ্রীষ্মকালীন ছুটি কাটাতে নিউইয়র্কের বাইরে নয়ত অন্য কোনো দেশে নিয়ে যাই, হোটেলে রাত্রি যাপন করি, অনেকটা তেমন। আমাদের প্রজন্মের সঙ্গে আমাদের সন্তানদের প্রজন্মের শৈশব কৈশোরের যাপিত সময় অনেকটাই ভিন্ন। ওরা গাড়িতে চড়ে বাবা-মা'র সঙ্গে বেড়াতে যায় পথে পথে সার্ভিস সেন্টারে থেমে, খেয়ে, বিশ্রাম নিয়ে। অথচ আমরা দাদা-বাড়ি যেতাম রেলগাড়িতে চড়ে। কুউউ ঝিক ঝিক শব্দে মাইলের পর মাইল ফসলের ক্ষেত পেছনে ফেলে। নানা-বাড়ি যাতায়াতের সহজ মাধ্যম ছিল ছইওয়ালা নৌকা। তাতে চড়ে জলজ গাছ পেরিয়ে খেয়ে ঘুমিয়ে সন্ধ্যা নাগাদ পৌঁছে যেতাম গন্তব্যে। ঢাকা কিংবা খুলনায় যেতাম লঞ্চে। সেই সময়ের লঞ্চগুলোতে এখনকার মতো এত আধুনিক সুযোগসুবিধা ছিল না। ২/১টি কেবিন উচ্চবিত্তের জন্যে বরাদ্দ থাকত। বাকি সকল যাত্রীরা লঞ্চের ভেতরের বিশাল মেঝেতে বিছানার চাদর বিছিয়ে যার যার মতো করে গুছিয়ে নিতেন। ব্যবহার্য জিনিসে ঠাঁসা সুটকেসের সাথে টিফিন ক্যারিয়ারে ভাত, মাছ, মাংস কিংবা রুটি বহন করে নিতেন ভ্রমণকারীগণ। খুলনায় যেতে কত ঘণ্টা সময় লাগত আমার ঠিক স্মরণে নেই। শুধু স্মৃতির জানালায় ভেসে ওঠে একদিন ও একরাতের দীর্ঘ ভ্রমণের দৃশ্য। আমরা ঘুমাতাম, জেগে উঠতাম, দুপুরের ও রাতের খাবার খেতাম। বাতাসের বিপরীতে দাঁড়িয়ে জলের শব্দ, ইঞ্জিনের বিকট আওয়াজ এখনও যেন কানে বাজে। শেষবার খুলনায় গিয়েছি এসএসসি পরীক্ষার পর।

ধীরে ধীরে যাতায়াত ব্যবস্থা অনেকটাই সহজ হয়ে এসেছে। একবার আমার দুলাভাইয়ের খুলনায় পোস্টিং হয়েছিল। তিনি মাঝে মধ্যে বাসে ঢাকায় আসতেন পরিবারের সঙ্গে ছুটি কাটাতে। পারিবারিক এক আনন্দঘন অনুষ্ঠানে যোগ দিতে একবার তিনি খুলনা থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা দেন। তখন সময়টা ছিল ২০০৪। রাতের অনুষ্ঠান একসময় শেষ হয়। আগত অতিথিরা বাড়ি ফিরে যেতে শুরু করে। ঠিক সেই সময়ে দুলাভাই ঢাকায় এসে পৌঁছায় দীর্ঘ বারো ঘণ্টা ভ্রমণ শেষ! 

কিন্তু এবারের বিষয়টি একেবারেই ভিন্ন। এবার পদ্মা সেতু হয়েছে। সময় কম লাগবে। তাছাড়া পদ্মা সেতুর উপর দিয়ে আমি খুলনায় যাব, আসব, বিষয়টি আমাকে যারপরনাই রোমাঞ্চিত করে। পদ্মা সেতুর উদ্বোধনের সময়টায় নিউইয়র্কে বসে 'সাপ্তাহিক বাঙ্গালী'র জন্যে লিখেছিলাম এক দীর্ঘ লেখা 'স্বপ্ন যখন দৃশ্যমান'। পত্রিকার পাতায়, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, রেস্তোরাঁয় চায়ের টেবিলে আলোচনায় বিভিন্নজনের আবেগ-অনুভূতি উঠে এসেছে সেই লেখায়। দৃশ্যমান স্বপ্নের মুখোমুখি দাঁড়ানোর এই সুযোগ তো হাতছাড়া করা যায় না।

নির্দিষ্ট দিনে সকাল সকাল ঢাকার বসুন্ধরা থেকে আপা, দুলাভাইর সঙ্গে রওয়ানা দেই খুলনার উদ্দেশ্যে। দিনটি ছিল ১৬ই ডিসেম্বর। বাংলাদেশ নামের স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রের বিশ্বের বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়ানোর দিন। দীর্ঘ নয় মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ শেষে বিজয়ের ঐতিহাসিক দিন। এমন একটি দিনে আমি যখন শত সহস্র বাঁধা-বিপত্তি ও জটিলতা অতিক্রম করে নির্মিত হওয়া বহু প্রতীক্ষিত পদ্মা সেতুর উপর দিয়ে যাচ্ছিলাম, আমার ভেতরটা আবেগাপ্লুত হয়ে উঠেছিল। আমি ডানে তাকাই। বাঁয়ে তাকাই। সামনে যতদূর চোখ যায়, দৃষ্টি প্রসারিত করি। ঝাপসা হয়ে আসে চোখ। হাতের তালুতে চোখ মুছি।

বাংলাদেশ পরিপূর্ণভাবে নিজস্ব অর্থায়নে নির্মাণ করেছে এই স্থাপনা! আমাদের দীর্ঘদিনের লালিত স্বপ্ন, পদ্মা সেতু! স্বপ্নের মতো ব্রিজটি পার হয়ে গেলাম। এরপর আমি যতই খুলনার দিকে এগিয়ে যাচ্ছিলাম, ছোট বড় আরও কিছু ব্রিজ পার হয়ে অন্যরকম এক অভিজ্ঞতার সাক্ষী হয়ে রইলাম। সড়কের দুই পাশে মাইলের পর মাইল দিগন্ত বিস্তৃত খোলা মাঠ, আবাসন প্রক্রিয়ার সাইনবোর্ড, আর ফসলের ক্ষেত। যেমন দৃশ্য নিউইয়র্কের বাইরের কোনো রাজ্যের দিকে যেতে আমাদের নজরে পড়ে, ঠিক তেমন। পার্থক্য শুধু কিছু স্থানে ছবির মতো সুন্দর, পরিচ্ছন্ন বাড়িঘরের পরিবর্তে প্রান্তিক মানুষের কুঁড়েঘর, গোয়ালঘর। পথের দুইধারে প্রকাণ্ডসব বৃক্ষ। ছায়া-ঘেরা মায়া-ঘেরা পথটুকু পার হতে হতে আশ্চর্য হয়ে লক্ষ্য করলাম, পুরোটা পথের কোথাও কোনো ভাঙা বা গর্ত নেই। এ যেন আমি বিশ্বের উন্নত কোনো দেশ ভ্রমণে বেরিয়েছি। বিশ্বের যে কয়টি দেশ ভ্রমণের সুযোগ আমার হয়েছে, আমি খুব সম্মানের সঙ্গে, বিনয়ের সঙ্গে বলতে চাই, আমাদের কেউ আর ছোট করে দেখার সুযোগ নেই। আমরা জেনে এসেছি, যে দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থা যত উন্নত, সেই দেশের অর্থনীতি তত সমৃদ্ধ।

সুতরাং আমরা আর পিছিয়ে নেই। জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর সেই ঐতিহাসিক ভাষণ পদে পদে চরম সত্য হিসেবে সামনে এসে দাঁড়িয়েছে বহুবার। আমাদের সত্যিই কেউ দাবায়ে রাখতে পারেনি। সাবেক মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হেনরি কিসিঞ্জারের কাছ থেকে ১৯৭২ সালে তলাবিহীন ঝুড়ি হিসেবে আখ্যায়িত হওয়া দেশটি তিল তিল করে পঞ্চাশ বছর পর আজকের এই অবস্থানে! কোথায় যেন পড়েছিলাম ২০৩৫ সালের মধ্যে বিশ্বের ২৫তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। আমাদের আঠারো কোটি জনসংখ্যার দেশ বাংলাদেশ। ২০৩৫ সাল, সে তো খুব বেশি দূরে নয়!

আমরা যখন খুলনা থেকে ফিরছিলাম, আমাদের চালককে বলেছিলাম, পদ্মা সেতুর কাছাকাছি কোথাও গাড়ি থামাতে। দূর থেকে সেতুটি দেখার প্রবল এক বাসনা মনের ভেতরে ঘুরপাক খাচ্ছিল। রাত্রি হয়ে গিয়েছিল। পরিস্থিতিও অনুকূলে ছিল না। বিধায় আমাদের আর দূরে কোথাও দাঁড়িয়ে দেখা হয়নি। তবে রাত্রিকালীন পদ্মা সেতুর সৌন্দর্যও প্রাণভরে উপভোগ করলাম। বিষয়টি এখানেই আত্নতৃপ্তির সঙ্গে শেষ হতে পারত। কিন্তু নিউইয়র্কের বড় বড় সেতু দূর থেকে দেখতে কী অসাধারণই না লাগে! দূর থেকে সেতুর লাইটগুলো দেখে মনে হয় যেন আকাশের বুকে হেলান দিয়ে দাঁড়িয়ে আছে শত শত তারা। এমন দৃশ্য আমার দেশেও আছে, অথচ আমি তা দেখব না! এই অতৃপ্তি নিয়ে আমাকে ফিরে আসতে হবে! আপা-দুলাভাইকে বলবো কিনা ইতস্তত করছিলাম। প্রায় তিন দশকের কাছাকাছি সময় প্রবাসে থাকা আমার আবেগ-অনুভূতি তারা কতটুকুই বা বুঝবে! হয়ত ভেবে বসবে, কী আদিখ্যেতা রে! আমি আমার স্বামীর বড়বোনকে জানালাম মনোবাসনার কথা। সে এক কথায় রাজি হয়ে গেল নিয়ে যেতে। সাথে মাওয়া-ঘাটে ইলিশও খাওয়া হবে। নিউইয়র্ক ফিরে আসার দিন দুয়েক আগে আবারও যাই পদ্মা পারে। রাতের আধো অন্ধকারে দূরে দাঁড়িয়ে আরেকবার মন ভরে দেখে নেই স্বপ্নের পদ্মা সেতু। অন্ধকারাচ্ছন্ন আকাশের বুকে তখন উজ্জ্বল তারার মতো মিটিমিটি করে জ্বলছে সেতুর অসংখ্য বাতি।

 

লেখক: যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী


(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

 

 

বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

এই বিভাগের আরও খবর
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
সর্বশেষ খবর
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন
কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর
গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর

পূর্ব-পশ্চিম

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল
খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল

শোবিজ

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের
জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের

পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা

শোবিজ

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’
প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’

শোবিজ