শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:৩৫, সোমবার, ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

দৃশ্যমান স্বপ্নের মুখোমুখি

রিমি রুম্মান
অনলাইন ভার্সন
দৃশ্যমান স্বপ্নের মুখোমুখি

আমার দেশে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিশ্চিত হলে দুলাভাই বলল, তোমাকে এবার খুলনায় বেড়াতে নিয়ে যাব। খুলনার কথা শুনে আমি এক বাক্যে রাজি হয়ে যাই। কেননা, আমার মেজো খালা বিয়ের পর থেকে সপরিবারে খুলনায় বসবাস করছেন স্থায়ীভাবে। আমাদের বার্ষিক পরীক্ষা শেষে প্রতি বছর দাদা-বাড়ি, নানা-বাড়ি, ঢাকা, নয়ত খুলনায় খালার বাড়ি বেড়াতে নিয়ে যেতেন আব্বা-আম্মা। সেইসব স্থানে দীর্ঘ একমাসের ছুটি কাটাতাম।

এখন যেমন আমরা আমাদের সন্তানদের নিয়ে প্রতি বছর গ্রীষ্মকালীন ছুটি কাটাতে নিউইয়র্কের বাইরে নয়ত অন্য কোনো দেশে নিয়ে যাই, হোটেলে রাত্রি যাপন করি, অনেকটা তেমন। আমাদের প্রজন্মের সঙ্গে আমাদের সন্তানদের প্রজন্মের শৈশব কৈশোরের যাপিত সময় অনেকটাই ভিন্ন। ওরা গাড়িতে চড়ে বাবা-মা'র সঙ্গে বেড়াতে যায় পথে পথে সার্ভিস সেন্টারে থেমে, খেয়ে, বিশ্রাম নিয়ে। অথচ আমরা দাদা-বাড়ি যেতাম রেলগাড়িতে চড়ে। কুউউ ঝিক ঝিক শব্দে মাইলের পর মাইল ফসলের ক্ষেত পেছনে ফেলে। নানা-বাড়ি যাতায়াতের সহজ মাধ্যম ছিল ছইওয়ালা নৌকা। তাতে চড়ে জলজ গাছ পেরিয়ে খেয়ে ঘুমিয়ে সন্ধ্যা নাগাদ পৌঁছে যেতাম গন্তব্যে। ঢাকা কিংবা খুলনায় যেতাম লঞ্চে। সেই সময়ের লঞ্চগুলোতে এখনকার মতো এত আধুনিক সুযোগসুবিধা ছিল না। ২/১টি কেবিন উচ্চবিত্তের জন্যে বরাদ্দ থাকত। বাকি সকল যাত্রীরা লঞ্চের ভেতরের বিশাল মেঝেতে বিছানার চাদর বিছিয়ে যার যার মতো করে গুছিয়ে নিতেন। ব্যবহার্য জিনিসে ঠাঁসা সুটকেসের সাথে টিফিন ক্যারিয়ারে ভাত, মাছ, মাংস কিংবা রুটি বহন করে নিতেন ভ্রমণকারীগণ। খুলনায় যেতে কত ঘণ্টা সময় লাগত আমার ঠিক স্মরণে নেই। শুধু স্মৃতির জানালায় ভেসে ওঠে একদিন ও একরাতের দীর্ঘ ভ্রমণের দৃশ্য। আমরা ঘুমাতাম, জেগে উঠতাম, দুপুরের ও রাতের খাবার খেতাম। বাতাসের বিপরীতে দাঁড়িয়ে জলের শব্দ, ইঞ্জিনের বিকট আওয়াজ এখনও যেন কানে বাজে। শেষবার খুলনায় গিয়েছি এসএসসি পরীক্ষার পর।

ধীরে ধীরে যাতায়াত ব্যবস্থা অনেকটাই সহজ হয়ে এসেছে। একবার আমার দুলাভাইয়ের খুলনায় পোস্টিং হয়েছিল। তিনি মাঝে মধ্যে বাসে ঢাকায় আসতেন পরিবারের সঙ্গে ছুটি কাটাতে। পারিবারিক এক আনন্দঘন অনুষ্ঠানে যোগ দিতে একবার তিনি খুলনা থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা দেন। তখন সময়টা ছিল ২০০৪। রাতের অনুষ্ঠান একসময় শেষ হয়। আগত অতিথিরা বাড়ি ফিরে যেতে শুরু করে। ঠিক সেই সময়ে দুলাভাই ঢাকায় এসে পৌঁছায় দীর্ঘ বারো ঘণ্টা ভ্রমণ শেষ! 

কিন্তু এবারের বিষয়টি একেবারেই ভিন্ন। এবার পদ্মা সেতু হয়েছে। সময় কম লাগবে। তাছাড়া পদ্মা সেতুর উপর দিয়ে আমি খুলনায় যাব, আসব, বিষয়টি আমাকে যারপরনাই রোমাঞ্চিত করে। পদ্মা সেতুর উদ্বোধনের সময়টায় নিউইয়র্কে বসে 'সাপ্তাহিক বাঙ্গালী'র জন্যে লিখেছিলাম এক দীর্ঘ লেখা 'স্বপ্ন যখন দৃশ্যমান'। পত্রিকার পাতায়, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, রেস্তোরাঁয় চায়ের টেবিলে আলোচনায় বিভিন্নজনের আবেগ-অনুভূতি উঠে এসেছে সেই লেখায়। দৃশ্যমান স্বপ্নের মুখোমুখি দাঁড়ানোর এই সুযোগ তো হাতছাড়া করা যায় না।

নির্দিষ্ট দিনে সকাল সকাল ঢাকার বসুন্ধরা থেকে আপা, দুলাভাইর সঙ্গে রওয়ানা দেই খুলনার উদ্দেশ্যে। দিনটি ছিল ১৬ই ডিসেম্বর। বাংলাদেশ নামের স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রের বিশ্বের বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়ানোর দিন। দীর্ঘ নয় মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ শেষে বিজয়ের ঐতিহাসিক দিন। এমন একটি দিনে আমি যখন শত সহস্র বাঁধা-বিপত্তি ও জটিলতা অতিক্রম করে নির্মিত হওয়া বহু প্রতীক্ষিত পদ্মা সেতুর উপর দিয়ে যাচ্ছিলাম, আমার ভেতরটা আবেগাপ্লুত হয়ে উঠেছিল। আমি ডানে তাকাই। বাঁয়ে তাকাই। সামনে যতদূর চোখ যায়, দৃষ্টি প্রসারিত করি। ঝাপসা হয়ে আসে চোখ। হাতের তালুতে চোখ মুছি।

বাংলাদেশ পরিপূর্ণভাবে নিজস্ব অর্থায়নে নির্মাণ করেছে এই স্থাপনা! আমাদের দীর্ঘদিনের লালিত স্বপ্ন, পদ্মা সেতু! স্বপ্নের মতো ব্রিজটি পার হয়ে গেলাম। এরপর আমি যতই খুলনার দিকে এগিয়ে যাচ্ছিলাম, ছোট বড় আরও কিছু ব্রিজ পার হয়ে অন্যরকম এক অভিজ্ঞতার সাক্ষী হয়ে রইলাম। সড়কের দুই পাশে মাইলের পর মাইল দিগন্ত বিস্তৃত খোলা মাঠ, আবাসন প্রক্রিয়ার সাইনবোর্ড, আর ফসলের ক্ষেত। যেমন দৃশ্য নিউইয়র্কের বাইরের কোনো রাজ্যের দিকে যেতে আমাদের নজরে পড়ে, ঠিক তেমন। পার্থক্য শুধু কিছু স্থানে ছবির মতো সুন্দর, পরিচ্ছন্ন বাড়িঘরের পরিবর্তে প্রান্তিক মানুষের কুঁড়েঘর, গোয়ালঘর। পথের দুইধারে প্রকাণ্ডসব বৃক্ষ। ছায়া-ঘেরা মায়া-ঘেরা পথটুকু পার হতে হতে আশ্চর্য হয়ে লক্ষ্য করলাম, পুরোটা পথের কোথাও কোনো ভাঙা বা গর্ত নেই। এ যেন আমি বিশ্বের উন্নত কোনো দেশ ভ্রমণে বেরিয়েছি। বিশ্বের যে কয়টি দেশ ভ্রমণের সুযোগ আমার হয়েছে, আমি খুব সম্মানের সঙ্গে, বিনয়ের সঙ্গে বলতে চাই, আমাদের কেউ আর ছোট করে দেখার সুযোগ নেই। আমরা জেনে এসেছি, যে দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থা যত উন্নত, সেই দেশের অর্থনীতি তত সমৃদ্ধ।

সুতরাং আমরা আর পিছিয়ে নেই। জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর সেই ঐতিহাসিক ভাষণ পদে পদে চরম সত্য হিসেবে সামনে এসে দাঁড়িয়েছে বহুবার। আমাদের সত্যিই কেউ দাবায়ে রাখতে পারেনি। সাবেক মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হেনরি কিসিঞ্জারের কাছ থেকে ১৯৭২ সালে তলাবিহীন ঝুড়ি হিসেবে আখ্যায়িত হওয়া দেশটি তিল তিল করে পঞ্চাশ বছর পর আজকের এই অবস্থানে! কোথায় যেন পড়েছিলাম ২০৩৫ সালের মধ্যে বিশ্বের ২৫তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। আমাদের আঠারো কোটি জনসংখ্যার দেশ বাংলাদেশ। ২০৩৫ সাল, সে তো খুব বেশি দূরে নয়!

আমরা যখন খুলনা থেকে ফিরছিলাম, আমাদের চালককে বলেছিলাম, পদ্মা সেতুর কাছাকাছি কোথাও গাড়ি থামাতে। দূর থেকে সেতুটি দেখার প্রবল এক বাসনা মনের ভেতরে ঘুরপাক খাচ্ছিল। রাত্রি হয়ে গিয়েছিল। পরিস্থিতিও অনুকূলে ছিল না। বিধায় আমাদের আর দূরে কোথাও দাঁড়িয়ে দেখা হয়নি। তবে রাত্রিকালীন পদ্মা সেতুর সৌন্দর্যও প্রাণভরে উপভোগ করলাম। বিষয়টি এখানেই আত্নতৃপ্তির সঙ্গে শেষ হতে পারত। কিন্তু নিউইয়র্কের বড় বড় সেতু দূর থেকে দেখতে কী অসাধারণই না লাগে! দূর থেকে সেতুর লাইটগুলো দেখে মনে হয় যেন আকাশের বুকে হেলান দিয়ে দাঁড়িয়ে আছে শত শত তারা। এমন দৃশ্য আমার দেশেও আছে, অথচ আমি তা দেখব না! এই অতৃপ্তি নিয়ে আমাকে ফিরে আসতে হবে! আপা-দুলাভাইকে বলবো কিনা ইতস্তত করছিলাম। প্রায় তিন দশকের কাছাকাছি সময় প্রবাসে থাকা আমার আবেগ-অনুভূতি তারা কতটুকুই বা বুঝবে! হয়ত ভেবে বসবে, কী আদিখ্যেতা রে! আমি আমার স্বামীর বড়বোনকে জানালাম মনোবাসনার কথা। সে এক কথায় রাজি হয়ে গেল নিয়ে যেতে। সাথে মাওয়া-ঘাটে ইলিশও খাওয়া হবে। নিউইয়র্ক ফিরে আসার দিন দুয়েক আগে আবারও যাই পদ্মা পারে। রাতের আধো অন্ধকারে দূরে দাঁড়িয়ে আরেকবার মন ভরে দেখে নেই স্বপ্নের পদ্মা সেতু। অন্ধকারাচ্ছন্ন আকাশের বুকে তখন উজ্জ্বল তারার মতো মিটিমিটি করে জ্বলছে সেতুর অসংখ্য বাতি।

 

লেখক: যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী


(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

 

 

বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
নওগাঁয় অনূর্ধ্ব-১৫ বালকদের ফুটবল প্রশিক্ষণ শুরু
নওগাঁয় অনূর্ধ্ব-১৫ বালকদের ফুটবল প্রশিক্ষণ শুরু

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি
১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পুকুরে বন্ধুদের সাথে গোসল করতে গিয়ে প্রাণ গেল কিশোরের
পুকুরে বন্ধুদের সাথে গোসল করতে গিয়ে প্রাণ গেল কিশোরের

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি
৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে একজনকে কুপিয়ে হত্যা
ঝিনাইদহে একজনকে কুপিয়ে হত্যা

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিলেন তিন চিকিৎসক
শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিলেন তিন চিকিৎসক

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে শিশুকে হত্যা ও ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
নড়াইলে শিশুকে হত্যা ও ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে একত্রিত হতে হবে : মির্জা ফখরুল
নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে একত্রিত হতে হবে : মির্জা ফখরুল

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যার দায়ে দুইজনের যাবজ্জীবন
হত্যার দায়ে দুইজনের যাবজ্জীবন

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

তরুণ প্রজন্মকে প্রকৃত রাজনীতি ও সমাজ ব্যবস্থায় ফিরতে হবে: এ্যানি
তরুণ প্রজন্মকে প্রকৃত রাজনীতি ও সমাজ ব্যবস্থায় ফিরতে হবে: এ্যানি

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!
শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’

৪৫ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

৫৬ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে