শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:১৪, সোমবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৩

বিদ্যানন্দ আর কিশোর দাসের নাম শুনেই বিচার করে ফেলেছে...

শংকর মৈত্র
অনলাইন ভার্সন
বিদ্যানন্দ আর কিশোর দাসের নাম শুনেই বিচার করে ফেলেছে...

বিদ্যানন্দের কিশোর কুমার দাস, বহুজাতিক কোস্পানিতে চাকরি নিয়ে পেরু চলে যান। তিনি কোটি টাকার ওপর বেতন পেতেন। সেই টাকা থেকেই দেশের গরীব মানুষের জন্য কিছু করার চিন্তাভাবনা করেন। কারণ এতো টাকা তার খরচ হতো না। পেরুর সমুদ্রপাড়ের এক শহরে নিঃসঙ্গ থাকতেন।

অত্যন্ত গরীব ঘরের সন্তান কিশোরের শৈশব কেটেছে চরম দারিদ্র্যের মধ্যে। পেট পুরে খাবার জুটতো না। ক্ষুধার জ্বালা টের পেয়েছেন। অর্থভাবে পড়াশোনায় ব্যাঘাত ঘটেছে। 
মেধার জোরে চট্টগ্রাম প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করে দেশে বহুজাতিক কোম্পানিতে চাকরি করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালীন এক সচিবের মেয়ে সহপাঠী তাঁর প্রেমে পড়েন। এক পর্যায়ে তারা বিয়েও করেন। কিন্তু দরিদ্র পরিবারের সন্তান কিশোর আর তার স্ত্রী সচিবের মেয়ের মানসিক দূরত্ব থেকে বেশিদিন সংসার টেকেনি। তাদের ডিভোর্স হয়। বহুজাতিক কোম্পানির বড় পদে চাকরি নিয়ে কিশোর দেশ ছেড়ে পেরু চলে যান। সেখানে কাঁড়ি কাঁড়ি অর্থ কামালেও কিশোর দাস তার শৈশবের দারিদ্রতা, ক্ষুধার কষ্ট ভুলতে পারেন নি।  ক্ষুধার কষ্ট কি, যে ক্ষুধার্ত থাকে সেই বুঝে। 
সেই কষ্ট থেকেই তিনি ক্ষুধার্ত মানুষকে খাওয়ানোর ভাবনা করেন। পেরুতে তিনি যে নারীকে বিয়ে করেন তিনিও বিশাল অংকের বেতন পান। তাদের দুজনেরই প্রচুর টাকা। কিশোর ভোগ বিলাসে মগ্ন না হয়ে দেশে ক্ষুধার্ত মানুষকে একবেলা হলেও পেটপুরে খাওয়ানোর চিন্তা করেন। দেশে সমমনা স্বেচ্ছাসেবিদের নিয়ে বিদ্যানন্দ চালু করেন। শুরু করেন নিজের উপার্জিত অর্থ দিয়ে।  কিন্তু কেউ যাতে "মাগনা" খাওয়ার নামে হীনমন্যতায় না ভোগে সে থেকে এক টাকার বিনিময়ে আহার চালু করেন। টাকার অভাবে যাতে কোনো শিশুর পড়াশোনা আটকে না যায় সেই সহায়তা তারা করতে থাকেন।
কিশোর ভোগ বিলাসে না যেয়ে মানব সেবায় জীবন দর্শন গ্রহণ করেন। পেরুর এক পাহাড়ে তাঁর স্ত্রীকে নিয়ে একটি হোটেল করেন। সেই হোটেল থেকেও তার আয় হয়। সেখানে তিনি বেওয়ারিশ, অসুস্থ কুকুরদের জন্য একটি আশ্রয় কেন্দ্র খুলেন। কুকুরদের খাদ্য দেন, চিকিৎসা দেন। 
কিশোর দাস পেরুর যে পাহাড়ে হোটেল করেছেন সেখানে একটি পাওয়ার স্টেশন রয়েছে। সেখানকার লোকজন হোটেলটিতে থাকে। 
এই সবকিছুই আমি শুনেছি আর জে (দেশের জনপ্রিয় রেডিও উপস্থাপক) কিবরিয়ার কাছ থেকে। আর জে কিবরিয়ার সঙ্গে এক বিশাল সাক্ষাৎকারে কিশোর কুমার দাসের জীবনের গল্প শুনে আমি কেঁদেছিলাম। একজন মানুষ জীবনে এতো ত্যাগ কী ভাবে করতে পারে? একজন মানুষ এতো লোভ লালসার উর্ধ্বে কেমনে উঠতে পারে? আমার চেয়েও কম বয়সের কিশোর দাসের জীবনের গল্প শুনে আমি নিজেকেই প্রশ্ন করেছি, আমি কেনো মানুষের জন্য কিছু করতে পারি না? আমি কেনো একজন ক্ষুধার্ত মানুষকে প্রতিদিন খাওয়াতে পারি না? কিশোর সর্বস্ব দিয়ে দিচ্ছে। তার জীবন মহিমান্বিত। শুধু কী তাই? তাকে যাতে কোনো লোভ লালসা স্পর্শ করতে না পারে সে জন্য সে ও তাঁর স্ত্রী কোনো সন্তান পর্যন্ত নেবে না। যাতে উত্তরাধিকারের জন্য লোভ বা স্বার্থ কাজ করে এই ভয়ে। যদি মানুষের সেবা না করতে পারে! 
এই ভোগবাদী সমাজে কিশোরদের মতো মানুষ জন্ম নেয়া, সর্বস্ব বিলিয়ে দেয়া, এটা নিয়ে যখন ভাবি তখন মনে হয়, আমরা কতো ক্ষুদ্রতা নিয়ে বেঁচে আছি। 
আমি বিদ্যানন্দকে আজ পর্যন্ত একটি টাকাও দেইনি। আর জে কিবরিয়ার মাধ্যমে কিশোরের গল্প শুনে আমার মনে হয়েছে, সামর্থ্য অনুযায়ী আমিও বিদ্যানন্দের সঙ্গে কাজ করবো। নিজ উপর্জনের কিছু দেবো।
যারা একজন ক্ষুধার্ত মানুষের মুখে একবেলা আহার দেয় তারাই মহান। মহাত্মা গান্ধী বলেছিলেন, একজন ক্ষুধার্ত মানুষের কাছে ঈশ্বরকেও রুটি হয়ে আসতে হবে। ক্ষুধার্ত মানুষকে খাদ্য না দিয়ে, নীতিকথা শুনালে তার ক্ষুধার জ্বালা মিটবে না। 
ক্ষুধার্ত মানুষের কোনো জাত নেই, ধর্ম নেই, দেশ নেই। মূলত: প্রকৃত মানুষ যে তার কাছে কোনো ধর্ম, জাত, দেশ বিবেচনায় থাকে না। মানুষ আর মনুষ্যত্বই তার কাছে মহান।
কিশোর বিদেশে বসে ভোগ বিলাসে জীবন কাটাতে পারতো। তা না করে সে মানব সেবায় নেমেছে। ইউনিক আইডিয়া নিয়ে বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন করে, দেশের স্বেচ্ছাসেবকদের মাধ্যমে সেবা করে যাচ্ছে। কিন্তু কী অদ্ভুত মানুষ আমাদের! বিদ্যানন্দ আর কিশোর দাসের নাম শুনেই বিচার করে ফেলেছে এটা হিন্দুয়ানী সংগঠন, ভারতের র'এর সংগঠন, ইসকনের সংগঠন। স্বামী বিবেকানন্দ আর বিদ্যানন্দকে গুলিয়ে ফেলেছে। বাংলা নামের প্রতি এতো জিঘাংসা! অথচ বিদ্যার মধ্যে আনন্দ থেকে বিদ্যানন্দের নামকরণ করা হয়।
নোংরা সাম্প্রদায়িক মানুষগুলো আদা-জল খেয়ে লেগেছে কিশোর আর বিদ্যানন্দের বিরুদ্ধে। এখানে তাদের কোনো যুক্তি নেই নোংরা সাম্প্রদায়িকতা ছাড়া। এতো নোংরা আর ঘৃণিত মানসিকতার এরা, ভাবলেই থু থু দিতে ইচ্ছে করছে। নিজেরা মলমূত্রত্যাগ ছাড়া আর কিছুই করবে না। চুরি করবে, বাটপারি করবে আর ধর্মের অপব্যাখ্যা দিয়ে সমাজে হিংসা ছড়াবে। আবার অন্য কেউ ভালো করলে তাকে টেনে নামানোর চেষ্টা করবে। এ দেশে সবচেয়ে সহজ হচ্ছে ধর্ম নিয়ে ঝাপিয়ে পড়া। মানবতা মনুষ্যত্ব কোনো কাজে আসবে না। অনুভূতির নামে হিংসার আগুন জ্বালিয়ে দাও। 
নিজেকেই নিজে প্রশ্ন করি এই জীবনের উদ্দেশ্য নিয়ে। কি রেখে যাবো? মাতৃগর্ভে  লড়াই করে জন্ম নিলাম, বড় হলাম, কর্ম করলাম, সংসার করলাম, সহায় সম্পদ করলাম, সন্তানাদি জন্ম দিলাম। তার পর টুস করে একদিন মরে যাবো। কেউ মনে রাখবে? স্ত্রী সন্তান হয়তো কিছু দিন। তার পর? সমাজে, মানুষের জন্য আমার অবদান কি? আমি যে ছিলাম কেউ কী মনে রাখবে?
মনে রাখতে হলে সমাজে দাগ রেখে যেতে হয়। আমি পারছি না। এটা আমার ক্ষুদ্রতা, ব্যর্থতা, দৈন্যতা। এই প্রজ্ঞা, ত্যাগ মনের মধ্যে জাগ্রত হতে পারেনি। তাই ক্ষুদ্রতা থেকে সরতে পারছি না।
কিন্তু যারা করছে তাদের স্যালুট জানাই। তারা মহান। তারাই পৃথিবীতে টিকে থাকবে। তাদের নামই অমরত্ব হবে।
করোনা মহামারির সময় ভয়ে আমরা ঘর থেকে বের হইনি, মৃত্যু ভয়ে। কিন্তু তখন করোনা আক্রান্ত হয়ে যাদের মৃত্যু হয়েছে তাদের অনেকের দাফন করেছে, আল মারকাজুল নামের একটি সংগঠনের কর্মীরা। এই কর্মীরা নিজের জীবনকে তুচ্ছ করে করোনায় মৃত্যুবরণকারীর লাশ কাঁধে নিয়ে দাফন করেছে। সেটা নিয়ে আপন মনে ভাবতাম মানুষ কতো মহৎ হতে পারে। এটাকেই হয়তো বলে নিজের জীবন বিলিয়ে দিয়ে মানব সেবা করা। আল মারকাজুলের নাম শুনলেই আমি শ্রদ্ধায় অবনত হই। যারা এটা করেছেন তারা আমার কাছে মহামানব মনে হয়। 
নিজে কিছু না করতে পারলেও যারা মানুষের জন্য কিছু করে, করছে তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করি। সততা, সত্যতা অবশ্যই যাচাই করতে হবে। চোর বাটপারের অভাব নেই। সমাজ সেবার নামে চোর বাটপারি বেশি হয়। কিন্তু যারা প্রকৃতই মানব সেবা করে তাদের সহায়তা করা প্রত্যেকের কর্তব্য। জাত পাত ধর্ম এগুলোর উর্ধ্বে ওঠে যে মানব সেবা করতে পারে সেই মানুষ। বাকি সব ভণ্ড, স্বার্থান্ধ।

(বি.দ্র: বিদ্যানন্দ আর কিশোর দাসকে নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে যে নোংরামি চলছে, তা দেখে বিবেকের তাড়নায় লেখাটি লিখলাম। বিদ্যানন্দ বা কিশোরের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক আমার নেই। কোনোদিন এক টাকাও তাদের সহায়তা করিনি)।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
সর্বশেষ খবর
বিএনপি ক্ষমতায় আসলে নারীর ক্ষমতায়ন হবে: আনিসুল হক
বিএনপি ক্ষমতায় আসলে নারীর ক্ষমতায়ন হবে: আনিসুল হক

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে অবসরপ্রাপ্ত ইমামকে রাজকীয় বিদায়
খাগড়াছড়িতে অবসরপ্রাপ্ত ইমামকে রাজকীয় বিদায়

৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কেনিয়ায় ভূমিধস, প্রাণ হারাল ১৩ জন
কেনিয়ায় ভূমিধস, প্রাণ হারাল ১৩ জন

৫৩ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত
বরিশালে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের ভূরুঙ্গামারী থানা পরিদর্শন
কুড়িগ্রামে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের ভূরুঙ্গামারী থানা পরিদর্শন

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি
ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

চা বাগানের পাশে অজ্ঞাত নারীর রক্তাক্ত দেহ
চা বাগানের পাশে অজ্ঞাত নারীর রক্তাক্ত দেহ

১৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

প্যারোলে মুক্তি পেয়ে স্ত্রীর জানাজায় যুবলীগ নেতা, কাঁদলেন অঝোরে
প্যারোলে মুক্তি পেয়ে স্ত্রীর জানাজায় যুবলীগ নেতা, কাঁদলেন অঝোরে

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!
পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় আলু নিয়ে বিপাকে কৃষক
বগুড়ায় আলু নিয়ে বিপাকে কৃষক

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন শ্রেয়াস আইয়ার
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন শ্রেয়াস আইয়ার

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জে ৯৪ কেজি ওজনের কষ্টি পাথরের মূর্তিসহ তিন পাচারকারী গ্রেপ্তার
সিরাজগঞ্জে ৯৪ কেজি ওজনের কষ্টি পাথরের মূর্তিসহ তিন পাচারকারী গ্রেপ্তার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বিএনপি নেতা রোকনউদ্দিন মিয়ার মতবিনিময়
মাদারীপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বিএনপি নেতা রোকনউদ্দিন মিয়ার মতবিনিময়

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সহজ মানসিক অনুশীলনে মস্তিষ্কের বয়স কমানো সম্ভব: নতুন গবেষণা
সহজ মানসিক অনুশীলনে মস্তিষ্কের বয়স কমানো সম্ভব: নতুন গবেষণা

৩০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলার পরিকল্পনা নেই: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলার পরিকল্পনা নেই: ট্রাম্প

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় কারাদণ্ড পাওয়া আসামি গ্রেপ্তার
ধর্ষণ মামলায় কারাদণ্ড পাওয়া আসামি গ্রেপ্তার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গুড়ায় হাত বাড়ালেই মিলছে মাদক, বাড়ছে অপরাধ
ভাঙ্গুড়ায় হাত বাড়ালেই মিলছে মাদক, বাড়ছে অপরাধ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে কৃষকের মরদেহ উদ্ধার
গোপালগঞ্জে কৃষকের মরদেহ উদ্ধার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ছাড়াল ৭০ হাজার
ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ছাড়াল ৭০ হাজার

৩৯ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিশ্বে সবচেয়ে বেশি বই পড়েন মার্কিনরা, তালিকার তলানিতে বাংলাদেশ
বিশ্বে সবচেয়ে বেশি বই পড়েন মার্কিনরা, তালিকার তলানিতে বাংলাদেশ

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১তম জাতীয় দূরপাল্লা সাঁতার প্রতিযোগিতা-২০২৫ অনুষ্ঠিত
২১তম জাতীয় দূরপাল্লা সাঁতার প্রতিযোগিতা-২০২৫ অনুষ্ঠিত

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

হাজার বছর পুরোনো মানবদেহে মিলল গর্ভাবস্থার হরমোনের চিহ্ন
হাজার বছর পুরোনো মানবদেহে মিলল গর্ভাবস্থার হরমোনের চিহ্ন

৫০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

শ্রীমঙ্গল উপজেলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র উদ্বোধন
শ্রীমঙ্গল উপজেলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র উদ্বোধন

৫১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আমরা দুর্নীতিকে ‘না’ বলতে চাই: রেজাউল করিম
আমরা দুর্নীতিকে ‘না’ বলতে চাই: রেজাউল করিম

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!
২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিসেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে জকসু নির্বাচন, সোমবার তফসিল
ডিসেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে জকসু নির্বাচন, সোমবার তফসিল

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত
গোপালগঞ্জে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে আওয়ামী লীগ-বিএনপি ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া, আহত ২
কুমারখালীতে আওয়ামী লীগ-বিএনপি ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া, আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ব্রেস্ট ক্যান্সার সচেতনতা সেমিনার ও অসহায়দের মাঝে সহায়তা সামগ্রী বিতরণ
নোয়াখালীতে ব্রেস্ট ক্যান্সার সচেতনতা সেমিনার ও অসহায়দের মাঝে সহায়তা সামগ্রী বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম
আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো
মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা
সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল
জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ
ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া
ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা
দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন
তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির
গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই
প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে
চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল
সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন
ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল
ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে নিয়ামতপুরে কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে নিয়ামতপুরে কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর
সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর

শোবিজ

রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ
রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান
অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক
জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি
দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি

শনিবারের সকাল

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...
অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...

শোবিজ

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি
কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার
অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

সম্পাদকীয়

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা