শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:১৪, সোমবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৩

বিদ্যানন্দ আর কিশোর দাসের নাম শুনেই বিচার করে ফেলেছে...

শংকর মৈত্র
অনলাইন ভার্সন
বিদ্যানন্দ আর কিশোর দাসের নাম শুনেই বিচার করে ফেলেছে...

বিদ্যানন্দের কিশোর কুমার দাস, বহুজাতিক কোস্পানিতে চাকরি নিয়ে পেরু চলে যান। তিনি কোটি টাকার ওপর বেতন পেতেন। সেই টাকা থেকেই দেশের গরীব মানুষের জন্য কিছু করার চিন্তাভাবনা করেন। কারণ এতো টাকা তার খরচ হতো না। পেরুর সমুদ্রপাড়ের এক শহরে নিঃসঙ্গ থাকতেন।

অত্যন্ত গরীব ঘরের সন্তান কিশোরের শৈশব কেটেছে চরম দারিদ্র্যের মধ্যে। পেট পুরে খাবার জুটতো না। ক্ষুধার জ্বালা টের পেয়েছেন। অর্থভাবে পড়াশোনায় ব্যাঘাত ঘটেছে। 
মেধার জোরে চট্টগ্রাম প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করে দেশে বহুজাতিক কোম্পানিতে চাকরি করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালীন এক সচিবের মেয়ে সহপাঠী তাঁর প্রেমে পড়েন। এক পর্যায়ে তারা বিয়েও করেন। কিন্তু দরিদ্র পরিবারের সন্তান কিশোর আর তার স্ত্রী সচিবের মেয়ের মানসিক দূরত্ব থেকে বেশিদিন সংসার টেকেনি। তাদের ডিভোর্স হয়। বহুজাতিক কোম্পানির বড় পদে চাকরি নিয়ে কিশোর দেশ ছেড়ে পেরু চলে যান। সেখানে কাঁড়ি কাঁড়ি অর্থ কামালেও কিশোর দাস তার শৈশবের দারিদ্রতা, ক্ষুধার কষ্ট ভুলতে পারেন নি।  ক্ষুধার কষ্ট কি, যে ক্ষুধার্ত থাকে সেই বুঝে। 
সেই কষ্ট থেকেই তিনি ক্ষুধার্ত মানুষকে খাওয়ানোর ভাবনা করেন। পেরুতে তিনি যে নারীকে বিয়ে করেন তিনিও বিশাল অংকের বেতন পান। তাদের দুজনেরই প্রচুর টাকা। কিশোর ভোগ বিলাসে মগ্ন না হয়ে দেশে ক্ষুধার্ত মানুষকে একবেলা হলেও পেটপুরে খাওয়ানোর চিন্তা করেন। দেশে সমমনা স্বেচ্ছাসেবিদের নিয়ে বিদ্যানন্দ চালু করেন। শুরু করেন নিজের উপার্জিত অর্থ দিয়ে।  কিন্তু কেউ যাতে "মাগনা" খাওয়ার নামে হীনমন্যতায় না ভোগে সে থেকে এক টাকার বিনিময়ে আহার চালু করেন। টাকার অভাবে যাতে কোনো শিশুর পড়াশোনা আটকে না যায় সেই সহায়তা তারা করতে থাকেন।
কিশোর ভোগ বিলাসে না যেয়ে মানব সেবায় জীবন দর্শন গ্রহণ করেন। পেরুর এক পাহাড়ে তাঁর স্ত্রীকে নিয়ে একটি হোটেল করেন। সেই হোটেল থেকেও তার আয় হয়। সেখানে তিনি বেওয়ারিশ, অসুস্থ কুকুরদের জন্য একটি আশ্রয় কেন্দ্র খুলেন। কুকুরদের খাদ্য দেন, চিকিৎসা দেন। 
কিশোর দাস পেরুর যে পাহাড়ে হোটেল করেছেন সেখানে একটি পাওয়ার স্টেশন রয়েছে। সেখানকার লোকজন হোটেলটিতে থাকে। 
এই সবকিছুই আমি শুনেছি আর জে (দেশের জনপ্রিয় রেডিও উপস্থাপক) কিবরিয়ার কাছ থেকে। আর জে কিবরিয়ার সঙ্গে এক বিশাল সাক্ষাৎকারে কিশোর কুমার দাসের জীবনের গল্প শুনে আমি কেঁদেছিলাম। একজন মানুষ জীবনে এতো ত্যাগ কী ভাবে করতে পারে? একজন মানুষ এতো লোভ লালসার উর্ধ্বে কেমনে উঠতে পারে? আমার চেয়েও কম বয়সের কিশোর দাসের জীবনের গল্প শুনে আমি নিজেকেই প্রশ্ন করেছি, আমি কেনো মানুষের জন্য কিছু করতে পারি না? আমি কেনো একজন ক্ষুধার্ত মানুষকে প্রতিদিন খাওয়াতে পারি না? কিশোর সর্বস্ব দিয়ে দিচ্ছে। তার জীবন মহিমান্বিত। শুধু কী তাই? তাকে যাতে কোনো লোভ লালসা স্পর্শ করতে না পারে সে জন্য সে ও তাঁর স্ত্রী কোনো সন্তান পর্যন্ত নেবে না। যাতে উত্তরাধিকারের জন্য লোভ বা স্বার্থ কাজ করে এই ভয়ে। যদি মানুষের সেবা না করতে পারে! 
এই ভোগবাদী সমাজে কিশোরদের মতো মানুষ জন্ম নেয়া, সর্বস্ব বিলিয়ে দেয়া, এটা নিয়ে যখন ভাবি তখন মনে হয়, আমরা কতো ক্ষুদ্রতা নিয়ে বেঁচে আছি। 
আমি বিদ্যানন্দকে আজ পর্যন্ত একটি টাকাও দেইনি। আর জে কিবরিয়ার মাধ্যমে কিশোরের গল্প শুনে আমার মনে হয়েছে, সামর্থ্য অনুযায়ী আমিও বিদ্যানন্দের সঙ্গে কাজ করবো। নিজ উপর্জনের কিছু দেবো।
যারা একজন ক্ষুধার্ত মানুষের মুখে একবেলা আহার দেয় তারাই মহান। মহাত্মা গান্ধী বলেছিলেন, একজন ক্ষুধার্ত মানুষের কাছে ঈশ্বরকেও রুটি হয়ে আসতে হবে। ক্ষুধার্ত মানুষকে খাদ্য না দিয়ে, নীতিকথা শুনালে তার ক্ষুধার জ্বালা মিটবে না। 
ক্ষুধার্ত মানুষের কোনো জাত নেই, ধর্ম নেই, দেশ নেই। মূলত: প্রকৃত মানুষ যে তার কাছে কোনো ধর্ম, জাত, দেশ বিবেচনায় থাকে না। মানুষ আর মনুষ্যত্বই তার কাছে মহান।
কিশোর বিদেশে বসে ভোগ বিলাসে জীবন কাটাতে পারতো। তা না করে সে মানব সেবায় নেমেছে। ইউনিক আইডিয়া নিয়ে বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন করে, দেশের স্বেচ্ছাসেবকদের মাধ্যমে সেবা করে যাচ্ছে। কিন্তু কী অদ্ভুত মানুষ আমাদের! বিদ্যানন্দ আর কিশোর দাসের নাম শুনেই বিচার করে ফেলেছে এটা হিন্দুয়ানী সংগঠন, ভারতের র'এর সংগঠন, ইসকনের সংগঠন। স্বামী বিবেকানন্দ আর বিদ্যানন্দকে গুলিয়ে ফেলেছে। বাংলা নামের প্রতি এতো জিঘাংসা! অথচ বিদ্যার মধ্যে আনন্দ থেকে বিদ্যানন্দের নামকরণ করা হয়।
নোংরা সাম্প্রদায়িক মানুষগুলো আদা-জল খেয়ে লেগেছে কিশোর আর বিদ্যানন্দের বিরুদ্ধে। এখানে তাদের কোনো যুক্তি নেই নোংরা সাম্প্রদায়িকতা ছাড়া। এতো নোংরা আর ঘৃণিত মানসিকতার এরা, ভাবলেই থু থু দিতে ইচ্ছে করছে। নিজেরা মলমূত্রত্যাগ ছাড়া আর কিছুই করবে না। চুরি করবে, বাটপারি করবে আর ধর্মের অপব্যাখ্যা দিয়ে সমাজে হিংসা ছড়াবে। আবার অন্য কেউ ভালো করলে তাকে টেনে নামানোর চেষ্টা করবে। এ দেশে সবচেয়ে সহজ হচ্ছে ধর্ম নিয়ে ঝাপিয়ে পড়া। মানবতা মনুষ্যত্ব কোনো কাজে আসবে না। অনুভূতির নামে হিংসার আগুন জ্বালিয়ে দাও। 
নিজেকেই নিজে প্রশ্ন করি এই জীবনের উদ্দেশ্য নিয়ে। কি রেখে যাবো? মাতৃগর্ভে  লড়াই করে জন্ম নিলাম, বড় হলাম, কর্ম করলাম, সংসার করলাম, সহায় সম্পদ করলাম, সন্তানাদি জন্ম দিলাম। তার পর টুস করে একদিন মরে যাবো। কেউ মনে রাখবে? স্ত্রী সন্তান হয়তো কিছু দিন। তার পর? সমাজে, মানুষের জন্য আমার অবদান কি? আমি যে ছিলাম কেউ কী মনে রাখবে?
মনে রাখতে হলে সমাজে দাগ রেখে যেতে হয়। আমি পারছি না। এটা আমার ক্ষুদ্রতা, ব্যর্থতা, দৈন্যতা। এই প্রজ্ঞা, ত্যাগ মনের মধ্যে জাগ্রত হতে পারেনি। তাই ক্ষুদ্রতা থেকে সরতে পারছি না।
কিন্তু যারা করছে তাদের স্যালুট জানাই। তারা মহান। তারাই পৃথিবীতে টিকে থাকবে। তাদের নামই অমরত্ব হবে।
করোনা মহামারির সময় ভয়ে আমরা ঘর থেকে বের হইনি, মৃত্যু ভয়ে। কিন্তু তখন করোনা আক্রান্ত হয়ে যাদের মৃত্যু হয়েছে তাদের অনেকের দাফন করেছে, আল মারকাজুল নামের একটি সংগঠনের কর্মীরা। এই কর্মীরা নিজের জীবনকে তুচ্ছ করে করোনায় মৃত্যুবরণকারীর লাশ কাঁধে নিয়ে দাফন করেছে। সেটা নিয়ে আপন মনে ভাবতাম মানুষ কতো মহৎ হতে পারে। এটাকেই হয়তো বলে নিজের জীবন বিলিয়ে দিয়ে মানব সেবা করা। আল মারকাজুলের নাম শুনলেই আমি শ্রদ্ধায় অবনত হই। যারা এটা করেছেন তারা আমার কাছে মহামানব মনে হয়। 
নিজে কিছু না করতে পারলেও যারা মানুষের জন্য কিছু করে, করছে তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করি। সততা, সত্যতা অবশ্যই যাচাই করতে হবে। চোর বাটপারের অভাব নেই। সমাজ সেবার নামে চোর বাটপারি বেশি হয়। কিন্তু যারা প্রকৃতই মানব সেবা করে তাদের সহায়তা করা প্রত্যেকের কর্তব্য। জাত পাত ধর্ম এগুলোর উর্ধ্বে ওঠে যে মানব সেবা করতে পারে সেই মানুষ। বাকি সব ভণ্ড, স্বার্থান্ধ।

(বি.দ্র: বিদ্যানন্দ আর কিশোর দাসকে নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে যে নোংরামি চলছে, তা দেখে বিবেকের তাড়নায় লেখাটি লিখলাম। বিদ্যানন্দ বা কিশোরের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক আমার নেই। কোনোদিন এক টাকাও তাদের সহায়তা করিনি)।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
সর্বশেষ খবর
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের
সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

৩১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা
শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা

৩৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

৩৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু
স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু

৪৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা
চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা
সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু
টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু
৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’
বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা
বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের
বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক
দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন
ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!
জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন