শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:১৪, সোমবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৩

বিদ্যানন্দ আর কিশোর দাসের নাম শুনেই বিচার করে ফেলেছে...

শংকর মৈত্র
অনলাইন ভার্সন
বিদ্যানন্দ আর কিশোর দাসের নাম শুনেই বিচার করে ফেলেছে...

বিদ্যানন্দের কিশোর কুমার দাস, বহুজাতিক কোস্পানিতে চাকরি নিয়ে পেরু চলে যান। তিনি কোটি টাকার ওপর বেতন পেতেন। সেই টাকা থেকেই দেশের গরীব মানুষের জন্য কিছু করার চিন্তাভাবনা করেন। কারণ এতো টাকা তার খরচ হতো না। পেরুর সমুদ্রপাড়ের এক শহরে নিঃসঙ্গ থাকতেন।

অত্যন্ত গরীব ঘরের সন্তান কিশোরের শৈশব কেটেছে চরম দারিদ্র্যের মধ্যে। পেট পুরে খাবার জুটতো না। ক্ষুধার জ্বালা টের পেয়েছেন। অর্থভাবে পড়াশোনায় ব্যাঘাত ঘটেছে। 
মেধার জোরে চট্টগ্রাম প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করে দেশে বহুজাতিক কোম্পানিতে চাকরি করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালীন এক সচিবের মেয়ে সহপাঠী তাঁর প্রেমে পড়েন। এক পর্যায়ে তারা বিয়েও করেন। কিন্তু দরিদ্র পরিবারের সন্তান কিশোর আর তার স্ত্রী সচিবের মেয়ের মানসিক দূরত্ব থেকে বেশিদিন সংসার টেকেনি। তাদের ডিভোর্স হয়। বহুজাতিক কোম্পানির বড় পদে চাকরি নিয়ে কিশোর দেশ ছেড়ে পেরু চলে যান। সেখানে কাঁড়ি কাঁড়ি অর্থ কামালেও কিশোর দাস তার শৈশবের দারিদ্রতা, ক্ষুধার কষ্ট ভুলতে পারেন নি।  ক্ষুধার কষ্ট কি, যে ক্ষুধার্ত থাকে সেই বুঝে। 
সেই কষ্ট থেকেই তিনি ক্ষুধার্ত মানুষকে খাওয়ানোর ভাবনা করেন। পেরুতে তিনি যে নারীকে বিয়ে করেন তিনিও বিশাল অংকের বেতন পান। তাদের দুজনেরই প্রচুর টাকা। কিশোর ভোগ বিলাসে মগ্ন না হয়ে দেশে ক্ষুধার্ত মানুষকে একবেলা হলেও পেটপুরে খাওয়ানোর চিন্তা করেন। দেশে সমমনা স্বেচ্ছাসেবিদের নিয়ে বিদ্যানন্দ চালু করেন। শুরু করেন নিজের উপার্জিত অর্থ দিয়ে।  কিন্তু কেউ যাতে "মাগনা" খাওয়ার নামে হীনমন্যতায় না ভোগে সে থেকে এক টাকার বিনিময়ে আহার চালু করেন। টাকার অভাবে যাতে কোনো শিশুর পড়াশোনা আটকে না যায় সেই সহায়তা তারা করতে থাকেন।
কিশোর ভোগ বিলাসে না যেয়ে মানব সেবায় জীবন দর্শন গ্রহণ করেন। পেরুর এক পাহাড়ে তাঁর স্ত্রীকে নিয়ে একটি হোটেল করেন। সেই হোটেল থেকেও তার আয় হয়। সেখানে তিনি বেওয়ারিশ, অসুস্থ কুকুরদের জন্য একটি আশ্রয় কেন্দ্র খুলেন। কুকুরদের খাদ্য দেন, চিকিৎসা দেন। 
কিশোর দাস পেরুর যে পাহাড়ে হোটেল করেছেন সেখানে একটি পাওয়ার স্টেশন রয়েছে। সেখানকার লোকজন হোটেলটিতে থাকে। 
এই সবকিছুই আমি শুনেছি আর জে (দেশের জনপ্রিয় রেডিও উপস্থাপক) কিবরিয়ার কাছ থেকে। আর জে কিবরিয়ার সঙ্গে এক বিশাল সাক্ষাৎকারে কিশোর কুমার দাসের জীবনের গল্প শুনে আমি কেঁদেছিলাম। একজন মানুষ জীবনে এতো ত্যাগ কী ভাবে করতে পারে? একজন মানুষ এতো লোভ লালসার উর্ধ্বে কেমনে উঠতে পারে? আমার চেয়েও কম বয়সের কিশোর দাসের জীবনের গল্প শুনে আমি নিজেকেই প্রশ্ন করেছি, আমি কেনো মানুষের জন্য কিছু করতে পারি না? আমি কেনো একজন ক্ষুধার্ত মানুষকে প্রতিদিন খাওয়াতে পারি না? কিশোর সর্বস্ব দিয়ে দিচ্ছে। তার জীবন মহিমান্বিত। শুধু কী তাই? তাকে যাতে কোনো লোভ লালসা স্পর্শ করতে না পারে সে জন্য সে ও তাঁর স্ত্রী কোনো সন্তান পর্যন্ত নেবে না। যাতে উত্তরাধিকারের জন্য লোভ বা স্বার্থ কাজ করে এই ভয়ে। যদি মানুষের সেবা না করতে পারে! 
এই ভোগবাদী সমাজে কিশোরদের মতো মানুষ জন্ম নেয়া, সর্বস্ব বিলিয়ে দেয়া, এটা নিয়ে যখন ভাবি তখন মনে হয়, আমরা কতো ক্ষুদ্রতা নিয়ে বেঁচে আছি। 
আমি বিদ্যানন্দকে আজ পর্যন্ত একটি টাকাও দেইনি। আর জে কিবরিয়ার মাধ্যমে কিশোরের গল্প শুনে আমার মনে হয়েছে, সামর্থ্য অনুযায়ী আমিও বিদ্যানন্দের সঙ্গে কাজ করবো। নিজ উপর্জনের কিছু দেবো।
যারা একজন ক্ষুধার্ত মানুষের মুখে একবেলা আহার দেয় তারাই মহান। মহাত্মা গান্ধী বলেছিলেন, একজন ক্ষুধার্ত মানুষের কাছে ঈশ্বরকেও রুটি হয়ে আসতে হবে। ক্ষুধার্ত মানুষকে খাদ্য না দিয়ে, নীতিকথা শুনালে তার ক্ষুধার জ্বালা মিটবে না। 
ক্ষুধার্ত মানুষের কোনো জাত নেই, ধর্ম নেই, দেশ নেই। মূলত: প্রকৃত মানুষ যে তার কাছে কোনো ধর্ম, জাত, দেশ বিবেচনায় থাকে না। মানুষ আর মনুষ্যত্বই তার কাছে মহান।
কিশোর বিদেশে বসে ভোগ বিলাসে জীবন কাটাতে পারতো। তা না করে সে মানব সেবায় নেমেছে। ইউনিক আইডিয়া নিয়ে বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন করে, দেশের স্বেচ্ছাসেবকদের মাধ্যমে সেবা করে যাচ্ছে। কিন্তু কী অদ্ভুত মানুষ আমাদের! বিদ্যানন্দ আর কিশোর দাসের নাম শুনেই বিচার করে ফেলেছে এটা হিন্দুয়ানী সংগঠন, ভারতের র'এর সংগঠন, ইসকনের সংগঠন। স্বামী বিবেকানন্দ আর বিদ্যানন্দকে গুলিয়ে ফেলেছে। বাংলা নামের প্রতি এতো জিঘাংসা! অথচ বিদ্যার মধ্যে আনন্দ থেকে বিদ্যানন্দের নামকরণ করা হয়।
নোংরা সাম্প্রদায়িক মানুষগুলো আদা-জল খেয়ে লেগেছে কিশোর আর বিদ্যানন্দের বিরুদ্ধে। এখানে তাদের কোনো যুক্তি নেই নোংরা সাম্প্রদায়িকতা ছাড়া। এতো নোংরা আর ঘৃণিত মানসিকতার এরা, ভাবলেই থু থু দিতে ইচ্ছে করছে। নিজেরা মলমূত্রত্যাগ ছাড়া আর কিছুই করবে না। চুরি করবে, বাটপারি করবে আর ধর্মের অপব্যাখ্যা দিয়ে সমাজে হিংসা ছড়াবে। আবার অন্য কেউ ভালো করলে তাকে টেনে নামানোর চেষ্টা করবে। এ দেশে সবচেয়ে সহজ হচ্ছে ধর্ম নিয়ে ঝাপিয়ে পড়া। মানবতা মনুষ্যত্ব কোনো কাজে আসবে না। অনুভূতির নামে হিংসার আগুন জ্বালিয়ে দাও। 
নিজেকেই নিজে প্রশ্ন করি এই জীবনের উদ্দেশ্য নিয়ে। কি রেখে যাবো? মাতৃগর্ভে  লড়াই করে জন্ম নিলাম, বড় হলাম, কর্ম করলাম, সংসার করলাম, সহায় সম্পদ করলাম, সন্তানাদি জন্ম দিলাম। তার পর টুস করে একদিন মরে যাবো। কেউ মনে রাখবে? স্ত্রী সন্তান হয়তো কিছু দিন। তার পর? সমাজে, মানুষের জন্য আমার অবদান কি? আমি যে ছিলাম কেউ কী মনে রাখবে?
মনে রাখতে হলে সমাজে দাগ রেখে যেতে হয়। আমি পারছি না। এটা আমার ক্ষুদ্রতা, ব্যর্থতা, দৈন্যতা। এই প্রজ্ঞা, ত্যাগ মনের মধ্যে জাগ্রত হতে পারেনি। তাই ক্ষুদ্রতা থেকে সরতে পারছি না।
কিন্তু যারা করছে তাদের স্যালুট জানাই। তারা মহান। তারাই পৃথিবীতে টিকে থাকবে। তাদের নামই অমরত্ব হবে।
করোনা মহামারির সময় ভয়ে আমরা ঘর থেকে বের হইনি, মৃত্যু ভয়ে। কিন্তু তখন করোনা আক্রান্ত হয়ে যাদের মৃত্যু হয়েছে তাদের অনেকের দাফন করেছে, আল মারকাজুল নামের একটি সংগঠনের কর্মীরা। এই কর্মীরা নিজের জীবনকে তুচ্ছ করে করোনায় মৃত্যুবরণকারীর লাশ কাঁধে নিয়ে দাফন করেছে। সেটা নিয়ে আপন মনে ভাবতাম মানুষ কতো মহৎ হতে পারে। এটাকেই হয়তো বলে নিজের জীবন বিলিয়ে দিয়ে মানব সেবা করা। আল মারকাজুলের নাম শুনলেই আমি শ্রদ্ধায় অবনত হই। যারা এটা করেছেন তারা আমার কাছে মহামানব মনে হয়। 
নিজে কিছু না করতে পারলেও যারা মানুষের জন্য কিছু করে, করছে তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করি। সততা, সত্যতা অবশ্যই যাচাই করতে হবে। চোর বাটপারের অভাব নেই। সমাজ সেবার নামে চোর বাটপারি বেশি হয়। কিন্তু যারা প্রকৃতই মানব সেবা করে তাদের সহায়তা করা প্রত্যেকের কর্তব্য। জাত পাত ধর্ম এগুলোর উর্ধ্বে ওঠে যে মানব সেবা করতে পারে সেই মানুষ। বাকি সব ভণ্ড, স্বার্থান্ধ।

(বি.দ্র: বিদ্যানন্দ আর কিশোর দাসকে নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে যে নোংরামি চলছে, তা দেখে বিবেকের তাড়নায় লেখাটি লিখলাম। বিদ্যানন্দ বা কিশোরের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক আমার নেই। কোনোদিন এক টাকাও তাদের সহায়তা করিনি)।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
সর্বশেষ খবর
আমেরিকানরা এখনো নারী নেতৃত্বে প্রস্তুত নয়: মিশেল ওবামা
আমেরিকানরা এখনো নারী নেতৃত্বে প্রস্তুত নয়: মিশেল ওবামা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের দল ঘোষণা বাংলাদেশের
বিশ্বকাপের দল ঘোষণা বাংলাদেশের

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জ-২ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
গোপালগঞ্জ-২ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিশ্বকাপ মঞ্চে দেখা যেতে পারে ক্ষুদ্রতম দেশ কুরাসাওকে
বিশ্বকাপ মঞ্চে দেখা যেতে পারে ক্ষুদ্রতম দেশ কুরাসাওকে

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে আকাশ রাঙাবে লিওনিড উল্কাবৃষ্টি
মধ্যরাতে আকাশ রাঙাবে লিওনিড উল্কাবৃষ্টি

১০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধে চসিকের ক্রাশ প্রোগ্রাম
ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধে চসিকের ক্রাশ প্রোগ্রাম

১৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নীলফামারীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
নীলফামারীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নতুন সামরিক মহড়ার ঘোষণা ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নতুন সামরিক মহড়ার ঘোষণা ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিপক্ষে শক্তিশালী স্কোয়াড ঘোষণা ভারত
বাংলাদেশের বিপক্ষে শক্তিশালী স্কোয়াড ঘোষণা ভারত

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাহরুখের নামে দুবাইয়ে পাঁচতারা হোটেল
শাহরুখের নামে দুবাইয়ে পাঁচতারা হোটেল

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ইবিতে ছাত্রলীগ সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে শিক্ষার্থী আটক, থানায় সোপর্দ
ইবিতে ছাত্রলীগ সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে শিক্ষার্থী আটক, থানায় সোপর্দ

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গারোদের সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড দেশকে সমৃদ্ধ ও বৈচিত্র্যময় করেছে : প্রিন্স
গারোদের সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড দেশকে সমৃদ্ধ ও বৈচিত্র্যময় করেছে : প্রিন্স

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে ট্রাকের চাপায় কলেজ ছাত্রের মৃত্যু
রাজশাহীতে ট্রাকের চাপায় কলেজ ছাত্রের মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৯২
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৯২

৪০ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিদেশি অপরাধী ঠেকাতে থাইল্যান্ডে ভিসা যাচাইয়ে নতুন কড়াকড়ি
বিদেশি অপরাধী ঠেকাতে থাইল্যান্ডে ভিসা যাচাইয়ে নতুন কড়াকড়ি

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাগরিক দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে সমাজ পরিবর্তন সম্ভব : ডিএসসিসি প্রশাসক
নাগরিক দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে সমাজ পরিবর্তন সম্ভব : ডিএসসিসি প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় যুবলীগ-ছাত্রলীগের ২ নেতা গ্রেপ্তার
বগুড়ায় যুবলীগ-ছাত্রলীগের ২ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় একজনের মৃত্যু
ট্রাকচাপায় একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৬
রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৬

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৎ মানুষদের রাজনীতিতে ক্যারিয়ার গড়ার আহ্বান খনিজ সম্পদ উপদেষ্টার
সৎ মানুষদের রাজনীতিতে ক্যারিয়ার গড়ার আহ্বান খনিজ সম্পদ উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিপূরণের দাবিতে বলেশ্বর নদীতে নৌ-র‍্যালি
জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিপূরণের দাবিতে বলেশ্বর নদীতে নৌ-র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একাত্তরের মতো জুলাইকে নিয়ে একটা শ্রেণি ব্যবসা শুরু করেছে : শিবির সভাপতি
একাত্তরের মতো জুলাইকে নিয়ে একটা শ্রেণি ব্যবসা শুরু করেছে : শিবির সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৭৬ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৭৬ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেস্টের বিরল ক্লাবে জাদেজা
টেস্টের বিরল ক্লাবে জাদেজা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুগঞ্জে ১২০ কেজি গাঁজাসহ পাচারকারী গ্রেফতার, পিকআপ জব্দ
আশুগঞ্জে ১২০ কেজি গাঁজাসহ পাচারকারী গ্রেফতার, পিকআপ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কারাগারে ভারতীয় জেলের মৃত্যু
বাগেরহাটে কারাগারে ভারতীয় জেলের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচন ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ নির্ধারণে কাজ করবে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
আগামী নির্বাচন ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ নির্ধারণে কাজ করবে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা