শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:১৪, সোমবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৩

বিদ্যানন্দ আর কিশোর দাসের নাম শুনেই বিচার করে ফেলেছে...

শংকর মৈত্র
অনলাইন ভার্সন
বিদ্যানন্দ আর কিশোর দাসের নাম শুনেই বিচার করে ফেলেছে...

বিদ্যানন্দের কিশোর কুমার দাস, বহুজাতিক কোস্পানিতে চাকরি নিয়ে পেরু চলে যান। তিনি কোটি টাকার ওপর বেতন পেতেন। সেই টাকা থেকেই দেশের গরীব মানুষের জন্য কিছু করার চিন্তাভাবনা করেন। কারণ এতো টাকা তার খরচ হতো না। পেরুর সমুদ্রপাড়ের এক শহরে নিঃসঙ্গ থাকতেন।

অত্যন্ত গরীব ঘরের সন্তান কিশোরের শৈশব কেটেছে চরম দারিদ্র্যের মধ্যে। পেট পুরে খাবার জুটতো না। ক্ষুধার জ্বালা টের পেয়েছেন। অর্থভাবে পড়াশোনায় ব্যাঘাত ঘটেছে। 
মেধার জোরে চট্টগ্রাম প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করে দেশে বহুজাতিক কোম্পানিতে চাকরি করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালীন এক সচিবের মেয়ে সহপাঠী তাঁর প্রেমে পড়েন। এক পর্যায়ে তারা বিয়েও করেন। কিন্তু দরিদ্র পরিবারের সন্তান কিশোর আর তার স্ত্রী সচিবের মেয়ের মানসিক দূরত্ব থেকে বেশিদিন সংসার টেকেনি। তাদের ডিভোর্স হয়। বহুজাতিক কোম্পানির বড় পদে চাকরি নিয়ে কিশোর দেশ ছেড়ে পেরু চলে যান। সেখানে কাঁড়ি কাঁড়ি অর্থ কামালেও কিশোর দাস তার শৈশবের দারিদ্রতা, ক্ষুধার কষ্ট ভুলতে পারেন নি।  ক্ষুধার কষ্ট কি, যে ক্ষুধার্ত থাকে সেই বুঝে। 
সেই কষ্ট থেকেই তিনি ক্ষুধার্ত মানুষকে খাওয়ানোর ভাবনা করেন। পেরুতে তিনি যে নারীকে বিয়ে করেন তিনিও বিশাল অংকের বেতন পান। তাদের দুজনেরই প্রচুর টাকা। কিশোর ভোগ বিলাসে মগ্ন না হয়ে দেশে ক্ষুধার্ত মানুষকে একবেলা হলেও পেটপুরে খাওয়ানোর চিন্তা করেন। দেশে সমমনা স্বেচ্ছাসেবিদের নিয়ে বিদ্যানন্দ চালু করেন। শুরু করেন নিজের উপার্জিত অর্থ দিয়ে।  কিন্তু কেউ যাতে "মাগনা" খাওয়ার নামে হীনমন্যতায় না ভোগে সে থেকে এক টাকার বিনিময়ে আহার চালু করেন। টাকার অভাবে যাতে কোনো শিশুর পড়াশোনা আটকে না যায় সেই সহায়তা তারা করতে থাকেন।
কিশোর ভোগ বিলাসে না যেয়ে মানব সেবায় জীবন দর্শন গ্রহণ করেন। পেরুর এক পাহাড়ে তাঁর স্ত্রীকে নিয়ে একটি হোটেল করেন। সেই হোটেল থেকেও তার আয় হয়। সেখানে তিনি বেওয়ারিশ, অসুস্থ কুকুরদের জন্য একটি আশ্রয় কেন্দ্র খুলেন। কুকুরদের খাদ্য দেন, চিকিৎসা দেন। 
কিশোর দাস পেরুর যে পাহাড়ে হোটেল করেছেন সেখানে একটি পাওয়ার স্টেশন রয়েছে। সেখানকার লোকজন হোটেলটিতে থাকে। 
এই সবকিছুই আমি শুনেছি আর জে (দেশের জনপ্রিয় রেডিও উপস্থাপক) কিবরিয়ার কাছ থেকে। আর জে কিবরিয়ার সঙ্গে এক বিশাল সাক্ষাৎকারে কিশোর কুমার দাসের জীবনের গল্প শুনে আমি কেঁদেছিলাম। একজন মানুষ জীবনে এতো ত্যাগ কী ভাবে করতে পারে? একজন মানুষ এতো লোভ লালসার উর্ধ্বে কেমনে উঠতে পারে? আমার চেয়েও কম বয়সের কিশোর দাসের জীবনের গল্প শুনে আমি নিজেকেই প্রশ্ন করেছি, আমি কেনো মানুষের জন্য কিছু করতে পারি না? আমি কেনো একজন ক্ষুধার্ত মানুষকে প্রতিদিন খাওয়াতে পারি না? কিশোর সর্বস্ব দিয়ে দিচ্ছে। তার জীবন মহিমান্বিত। শুধু কী তাই? তাকে যাতে কোনো লোভ লালসা স্পর্শ করতে না পারে সে জন্য সে ও তাঁর স্ত্রী কোনো সন্তান পর্যন্ত নেবে না। যাতে উত্তরাধিকারের জন্য লোভ বা স্বার্থ কাজ করে এই ভয়ে। যদি মানুষের সেবা না করতে পারে! 
এই ভোগবাদী সমাজে কিশোরদের মতো মানুষ জন্ম নেয়া, সর্বস্ব বিলিয়ে দেয়া, এটা নিয়ে যখন ভাবি তখন মনে হয়, আমরা কতো ক্ষুদ্রতা নিয়ে বেঁচে আছি। 
আমি বিদ্যানন্দকে আজ পর্যন্ত একটি টাকাও দেইনি। আর জে কিবরিয়ার মাধ্যমে কিশোরের গল্প শুনে আমার মনে হয়েছে, সামর্থ্য অনুযায়ী আমিও বিদ্যানন্দের সঙ্গে কাজ করবো। নিজ উপর্জনের কিছু দেবো।
যারা একজন ক্ষুধার্ত মানুষের মুখে একবেলা আহার দেয় তারাই মহান। মহাত্মা গান্ধী বলেছিলেন, একজন ক্ষুধার্ত মানুষের কাছে ঈশ্বরকেও রুটি হয়ে আসতে হবে। ক্ষুধার্ত মানুষকে খাদ্য না দিয়ে, নীতিকথা শুনালে তার ক্ষুধার জ্বালা মিটবে না। 
ক্ষুধার্ত মানুষের কোনো জাত নেই, ধর্ম নেই, দেশ নেই। মূলত: প্রকৃত মানুষ যে তার কাছে কোনো ধর্ম, জাত, দেশ বিবেচনায় থাকে না। মানুষ আর মনুষ্যত্বই তার কাছে মহান।
কিশোর বিদেশে বসে ভোগ বিলাসে জীবন কাটাতে পারতো। তা না করে সে মানব সেবায় নেমেছে। ইউনিক আইডিয়া নিয়ে বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন করে, দেশের স্বেচ্ছাসেবকদের মাধ্যমে সেবা করে যাচ্ছে। কিন্তু কী অদ্ভুত মানুষ আমাদের! বিদ্যানন্দ আর কিশোর দাসের নাম শুনেই বিচার করে ফেলেছে এটা হিন্দুয়ানী সংগঠন, ভারতের র'এর সংগঠন, ইসকনের সংগঠন। স্বামী বিবেকানন্দ আর বিদ্যানন্দকে গুলিয়ে ফেলেছে। বাংলা নামের প্রতি এতো জিঘাংসা! অথচ বিদ্যার মধ্যে আনন্দ থেকে বিদ্যানন্দের নামকরণ করা হয়।
নোংরা সাম্প্রদায়িক মানুষগুলো আদা-জল খেয়ে লেগেছে কিশোর আর বিদ্যানন্দের বিরুদ্ধে। এখানে তাদের কোনো যুক্তি নেই নোংরা সাম্প্রদায়িকতা ছাড়া। এতো নোংরা আর ঘৃণিত মানসিকতার এরা, ভাবলেই থু থু দিতে ইচ্ছে করছে। নিজেরা মলমূত্রত্যাগ ছাড়া আর কিছুই করবে না। চুরি করবে, বাটপারি করবে আর ধর্মের অপব্যাখ্যা দিয়ে সমাজে হিংসা ছড়াবে। আবার অন্য কেউ ভালো করলে তাকে টেনে নামানোর চেষ্টা করবে। এ দেশে সবচেয়ে সহজ হচ্ছে ধর্ম নিয়ে ঝাপিয়ে পড়া। মানবতা মনুষ্যত্ব কোনো কাজে আসবে না। অনুভূতির নামে হিংসার আগুন জ্বালিয়ে দাও। 
নিজেকেই নিজে প্রশ্ন করি এই জীবনের উদ্দেশ্য নিয়ে। কি রেখে যাবো? মাতৃগর্ভে  লড়াই করে জন্ম নিলাম, বড় হলাম, কর্ম করলাম, সংসার করলাম, সহায় সম্পদ করলাম, সন্তানাদি জন্ম দিলাম। তার পর টুস করে একদিন মরে যাবো। কেউ মনে রাখবে? স্ত্রী সন্তান হয়তো কিছু দিন। তার পর? সমাজে, মানুষের জন্য আমার অবদান কি? আমি যে ছিলাম কেউ কী মনে রাখবে?
মনে রাখতে হলে সমাজে দাগ রেখে যেতে হয়। আমি পারছি না। এটা আমার ক্ষুদ্রতা, ব্যর্থতা, দৈন্যতা। এই প্রজ্ঞা, ত্যাগ মনের মধ্যে জাগ্রত হতে পারেনি। তাই ক্ষুদ্রতা থেকে সরতে পারছি না।
কিন্তু যারা করছে তাদের স্যালুট জানাই। তারা মহান। তারাই পৃথিবীতে টিকে থাকবে। তাদের নামই অমরত্ব হবে।
করোনা মহামারির সময় ভয়ে আমরা ঘর থেকে বের হইনি, মৃত্যু ভয়ে। কিন্তু তখন করোনা আক্রান্ত হয়ে যাদের মৃত্যু হয়েছে তাদের অনেকের দাফন করেছে, আল মারকাজুল নামের একটি সংগঠনের কর্মীরা। এই কর্মীরা নিজের জীবনকে তুচ্ছ করে করোনায় মৃত্যুবরণকারীর লাশ কাঁধে নিয়ে দাফন করেছে। সেটা নিয়ে আপন মনে ভাবতাম মানুষ কতো মহৎ হতে পারে। এটাকেই হয়তো বলে নিজের জীবন বিলিয়ে দিয়ে মানব সেবা করা। আল মারকাজুলের নাম শুনলেই আমি শ্রদ্ধায় অবনত হই। যারা এটা করেছেন তারা আমার কাছে মহামানব মনে হয়। 
নিজে কিছু না করতে পারলেও যারা মানুষের জন্য কিছু করে, করছে তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করি। সততা, সত্যতা অবশ্যই যাচাই করতে হবে। চোর বাটপারের অভাব নেই। সমাজ সেবার নামে চোর বাটপারি বেশি হয়। কিন্তু যারা প্রকৃতই মানব সেবা করে তাদের সহায়তা করা প্রত্যেকের কর্তব্য। জাত পাত ধর্ম এগুলোর উর্ধ্বে ওঠে যে মানব সেবা করতে পারে সেই মানুষ। বাকি সব ভণ্ড, স্বার্থান্ধ।

(বি.দ্র: বিদ্যানন্দ আর কিশোর দাসকে নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে যে নোংরামি চলছে, তা দেখে বিবেকের তাড়নায় লেখাটি লিখলাম। বিদ্যানন্দ বা কিশোরের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক আমার নেই। কোনোদিন এক টাকাও তাদের সহায়তা করিনি)।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি
মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন