শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৫০, বুধবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

একজন আব্দুস সামাদ থেকে ড. হোসনে আরা হয়ে উঠার গল্প

এবিএম জাকিরুল হক টিটন
অনলাইন ভার্সন
একজন আব্দুস সামাদ থেকে ড. হোসনে আরা হয়ে উঠার গল্প

আমাদের প্রাণের শহর বগুড়ায় একজন আব্দুস সামাদ থেকে ড. হোসনে আরা হয়ে উঠার গল্প। যা একদা মানুষের মুখে মুখে ফিরে বেরাতো। যিনি আমাদের পরিবারের ঘনিষ্ঠ জনও বটে। কারণ তার স্বপ্নের প্রতিষ্ঠান টিএমএসএস এর ট্রেজারর ছিলেন আমার মরহুমা বোন মিভা আপা। করোনাকালীন সময়ে মিভা না ফেরার দেশে চলে যাবার পর হোসনে আরা আপা এনজিও নেটওয়ার্কের মাধ্যমে অন লাইন ও অফ নাইনের মাধ্যমে বেশ কয়েকটি স্মরণ সভা করেন। এখনও মিভা আপার আমেরিকা প্রবাসী দুই মেয়ের খোঁজ-খবর রাখেন। আমাদের অত্যন্ত স্নেহ করেন। সে সব কথা থাক।

 গত সপ্তাহ থেকে যে কোনো আড্ডায় বসলে কিংবা ফেসবুকে উকি দিতেই চোখে পড়ে বর্তমান সময়ের সবচেয়ে আলোচিত শরীফ ও শরীফার প্রসঙ্গ। প্রগতিশীলসহ নানা শ্রেণি পেশার অনেক মানুষই দেখলাম বর্তমান সময়ের একটা চর্চিত ইস্যু শরীফ থেকে শরীফার বিষয়টা একদম শতভাগ ভুল বুঝে বসে আছে। তবে আমার মনে হয় ঐ গল্পে কি লিখা আছে, এরা কেউ তা জানে না। চিলে কান নিয়ে গেল মত অবস্থার অবতারণা হয়েছে মাত্র। যতোই যুক্তি তর্ক দিই না কেন এই সমস্ত তথাকথিত প্রগতির ধব্জাধারী মানুষগুলো পশ্চিমা ভাবধারায় প্রগতি আশ্রিত কায়দা-কানুনে এ দেশ চলবে না বলেও দৃঢ়ভাবে আশাবাদ ব্যক্ত করছে। এসব নিয়ে তাদের যুক্তি একেবারে ঠুনকো।  

বিশ্বের বাস্তবতা থেকে তারা আছেন যোজন-যোজন দূরে। আমি অবশ্য এসব বিষয় নিয়ে বেশী দূর আর অগ্রসর হলাম না, কারণ অরণ্য রোদন করে কোন লাভ নেই। এখন আর এসব নিয়ে তর্ক করতে মোটেই উৎসাহ তেমন পাই না। তবে বিষয়টি আমাকে গত এক সপ্তাহ যাবৎ অনেক ভাবিয়েছে। আমরা কি মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে এক সাগর রক্তের বিনিময়ে এ রকম পশ্চাৎপদ ধ্যান ধারণার একটি দেশ চেয়েছিলাম? না তা অবশ্যই চাইনি। 

শরীফ থেকে শরীফার গল্প নিয়ে সমাজে এখন তুমুল আলোড়ন। একদল বিবেকহীন যুক্তিহীন মানুষ লেখাটি পড়ে না পড়েই দেশ গেল ধর্ম গেল সমাজে অবক্ষয় হবে ইত্যাদি বলে শোরগোল পাকিয়ে তুলছেন। 

আরেকদল শিক্ষিত মডারেট ইনিয়ে বিনিয়ে বলতে চাইছেন তৃতীয় লিঙ্গ মেনে নেয়া যায় কিন্তু ট্রান্সজেন্ডার? কিছুতেই না যদিও শরীফ থেকে শরীফার গল্পটি একটি খুবই স্পর্শকাতর মানবিক গল্প। একটি মানুষের প্রচণ্ড নীরবে কষ্টের কথা একাকীত্বের কথা অল্প কথায় সরলভাবে তুলে এনেছে॥ এই মানুষ গুলি আগে ভোটাধিকার ছিল না। পাসপোর্ট পেতো না॥ 

বর্তমান সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাদের মূল ধারায় ফিরিয়ে এনে সমাজে প্রতিষ্ঠিত করার উদ্যেগ গ্রহণ করেছেন। ব্যাংকে তাদের জন্য আলাদা ডেস্ক খোলা হয়েছে সেবা প্রদানের জন্য।  এবার দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রংপুর থেকে এদের প্রতিনিধি রানী ভোটে দাঁড়িয়ে তার আচার আচরণ কথা বার্তায় মানুষকে তাক লাগিয়ে দিয়েছে। 

আমাদের এই আলোচিত রানী গল্পের শরীফাদের প্রতিনিধি। এখানে তো আমাদের আর্থ-সামাজিক অবস্থা, শিক্ষা, পারিপার্শ্বিকতা সমাজে মানবিক বোধসম্পন্ন মানুষের জন্ম দিতে পারছে না বলেই শিক্ষাবোর্ড ধন্যবাদ আর অভিনন্দন পাওয়ার বদলে এক ধরনের অযুক্তিক সমালোচনার সম্মুখীন হয়েছে। এই গল্পে কোথাও যদিও সমকামীতার কথা নেই, নেই ট্রান্সজেন্ডারের কথাও। আর ট্রান্সজেন্ডারের কথা থাকলেই কেন সমাজ অশুদ্ধ হয়ে যেতো বা যাবে? সমকামিতাও সমাজে আস্তে আস্তে বাড়ছে। যা আগেও ছিল কেউ প্রকাশ করতো না সমাজের রক্তচক্ষুর ভয়ে। পারিবারিকভাবে এগুলো তখন চাপিয়ে রাখা হতো লোক লজ্জার ভয়ে। অ্যামাজন প্রাইমে মেইড ইন হ্যাভেন দেখলেও এটা আরও সম্যক উপলব্ধিতে আসবে। মানুষ নিজে নিজে তো আর এই আঙ্গিক মানসিক চারিত্রিক পরিবর্তন আনতে পারবে না তাহলে?

আমাদের প্রাণের শহরের সেই গল্পটা বললে সবাই অনুধাবন করতে পারবে। আমাদের অনেক বন্ধু-বান্ধব-আত্মীয়-স্বজন-অগ্রজ-অনুজেরা ভালোবাসার শিহরণ জাগানো সেই শহরে বড় হয়েছেন॥ যারা অনেক ক্ষেত্রে আমার সাথে একমত হবেন আবার কেউ একমত নাও হতে পারেন। এটাই মুক্ত চিন্তা -চেতনার সোশ্যাল মিডিয়া। সবাই সবার ব্যক্তিগত মতামত দেবার ক্ষমতা সংরক্ষণ করবেন। তবে দেশ জাতি রাষ্ট্র ধর্ম বর্ণ এসব নিয়ে কোন কটাক্ষ করা যাবে না। স্বাধীনতা মানে অরাজকতা নয় স্বাধীনতা মানে অন্যের অধিকারও সংরক্ষণ করা।

১৯৭৬ বা ৭৭ সাল কথা। আমি তখন বগুড়া জিলা স্কুলে পড়ি। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ছাত্র আব্দুস সামাদ একদিন নিজের মাঝে একটা অদ্ভুত পরিবর্তন অনুভব করলেন। পরিবর্তনটি শারীরিক এবং মানসিক উভয় ক্ষেত্রেই। এই পরিবর্তনের কথা লতিফ হলে অবস্থান করা তার সহপাঠীদের সাথে শেয়ার করতেও তিনি দ্বিধাগ্রস্ত ছিলেন। ফলে পরামর্শ নিলেন একজন চিকিৎসকের। প্রাজ্ঞ সেই চিকিৎসক তার শরীরে ছোট্ট একটা সার্জারি করলেন। ব্যাস আব্দুস সামাদ হয়ে গেলেন হোসনে আরা বেগম। এরপর লতিফ হলের আব্দুস সামাদকে হোসনে আরা হয়ে চলে যেতে হল মন্নুজান হলে। ঘটনা এখানেই শেষ নয়, সদ্য রূপান্তরিত হোসনে আরা বেগম একদিন ঘোষণা দিয়েই লাল বেনারসি পরে বিয়ে করলেন ও রুমমেট ও সহপাঠী এক বন্ধুকে। উদারমনা বন্ধুটিও তাকে স্ত্রী হিসেবে সাদরে গ্রহণ করলেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের সহপাঠীরা সেই অভূতপূর্ব বিয়েতে নেচে গেয়ে আনন্দ করলেন। সেই রূপান্তর আর বিবাহের গল্প সে সময় পত্র-পত্রিকার খুব প্রচার পেয়েছিল। এখন তিনি স্বামী, একমাত্র পুত্র আলী হায়দার ও পুত্র বধু নিয়ে বেশ সুখেই সংসার করছেন। 

না, সেই রূপান্তর বা ট্রেন্সজেন্ডারের ঘটনা নিয়ে তখন কেউ কোথাও কোনো ঘৃণা উগড়ে দিয়েছে বলে শোনা যায়নি। মাদ্রাসা-বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো ছাত্র একে ঘৃণ্য কাজ বলে সমালোচনা করেনি। অবশ্য মাদ্রাসায় তখন কিছু সংখ্যক মোল্লারা থাকলেও কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে তা ছিল একেবারেই কিঞ্চিত। তখন বিশ্ববিদ্যালয় প্রকৃত অর্থে মুক্তবিদ্যা শিক্ষার পাদপীঠই ছিল।

যখন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যাসয়ে পড়াশুনা করেছি, তখনও কি সুন্দর ছিল সামাজিক পরিবেশ অথচ এখনকার পরিবেশটাও তেমন ভালো লাগে না। ভেতরে ভেতরে কেমন যেন একটা উল্টো রথযাত্রা। সুস্থ সংস্কৃতির চর্চা নাই বললেই চলে॥ আমরা দল বেঁধে নাটক দেখতাম। গ্রুপ থিয়েটার, গ্রাম থিয়েটার, পথ নাটক উপন্যাস গল্প-প্রবন্ধ কবিতা আমাদের ছিল আলোচনার বিষয়। আর এখন চলছে মোবাইল বিপ্লব। এই অধপতিত পচা, গলা নষ্ট সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে দুর্নীতি স্বজন-প্রীতি তোষণ মর্দন ইত্যাদি চলছে সীমাহীন জোরে সোরে অর্থাৎ বর্তমানের এই ঘৃণাজীবী হাইব্রীড জেনারেশনের তখনও জন্ম হয়নি। সরকার তথা আধুনিক প্রগতিশীল মানুষরা হাজার চেষ্টা করেও মানুষের মনোজগতের দৈন্যতা অতিক্রম করতে পারবে না। নিজেই নিজেকে অতিক্রম করতে হবে নিরন্তর। আইন করে তো আর প্রতিক্রিয়াশীলতা রোধ করা যাবে না। 

ছবির এই মানুষটিই এক সময়ের আব্দুস সামাদ এবং বর্তমানের ড. হোসনে আরা বেগম। না, তিনি হেলাফেলারও কেউ নন। একজন শিক্ষাবিদ এবং সফল উদ্যোক্তা তিনি। বগুড়া সরকারি মুজিবুর রহমান মহিলা কলেজ, কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজ ও জয়পুরহাট সরকারি মহিলা কলেজে তিনি অধ্যাপনা করেছেন। ১৯৮০ সালে তিনি নিজ শহর বগুড়াতে ভিক্ষুকের মুষ্ঠি সংগ্রহের চাউল নিয়ে দেশের একটি শীর্ষ এনজিও প্রতিষ্ঠান ‘ঠেঙ্গামারা মহিলা সবুজ সংঘ (টিএমএসএস) গোড়া পত্তন করেন। টিএমএসএস আমাদের শহরে প্রথম ফাইভ স্টার হোটেল মম ইন প্রতিষ্ঠা করেন। আমাদের ইনফিনিটি পুল দেখার সুযোগ করে দিয়েছে। বগুড়ায় গড়ে তুলেছেন বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিক্যাল কলেজ, নার্সিং ইনস্টিটিউট, স্কুল, মাদ্রাসা। সিএনজি ও পেট্রোল পাম্প, মার্কেট, হেলিকপ্টার সার্ভিসসহ অসংখ্য ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান। 

ড. হোসনে আরা তার এই অসামান্য কাজের স্বীকৃতি হিসেবে ‘অশোকা ফেলোশিপ’ এবং বেগম রোকেয়া পদক অর্জন করেন। 

এবার আপনারাই বলুন ভার্সিটি পড়া সেই যুবক আব্দুস সামাদ সেদিন যদি তার বুদ্ধিদীপ্ত বিচক্ষণ সিদ্ধান্তটি না নিতেন, যদি সেই নমস্য চিকিৎসক তার সার্জারিটি না করতেন, যদি আব্দুস সামাদ তার পরিবর্তনের কথা সহপাঠীদের সাথে শেয়ার করতেন। ফলাফল কী হতো? সহপাঠীদের ঠাট্টা মশকরা বুলিং এর শিকার হয়ে ক্ষোভ লজ্জা ঘৃণায় হয়তো তাকে একদিন হিজড়াদের আস্তানায় গিয়ে সেই গল্পের” গুরুমা”র কাছে উঠতে হতো। গাড়ি থামিয়ে থামিয়ে পয়সা তুলতে হতো বাঁচার তাগিদে। তিনি যদি সামাদ বা শরীফে আটকে থাকতেন তাহলে কি হতো? 

তাহলে জাতি কি পেতো পঞ্চাশ লাখ মানুষের ভাগ্য বদলানোর এই উদ্যোক্তাকে? যিনি কিনা এখনও একজন পরিশ্রমী বিনয়ী মানুষ। আমরা নিজেরাও তার অনেক সমালোচনা করি।

আমাদের চোখের সামনে দিগন্ত ছোঁয়া সফলতায় ভাস্বর একজন ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তিত্বের উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত থাকার পরও যদি আমাদের চোখে ছানি পড়ে, তাহলে বলতে হবে আমরা আসলেই একটি ব্যর্থ জাতি। এই ব্যর্থতার দায় আমাদের সমাজ, সমাজ ব্যবস্থার ও সমাজপতিদের। 

কারণ পঞ্চাশ বছরেও এই সমাজ বিবেক সহমর্মীতা আর বোধ বুদ্ধি সম্পন্ন একটি মানবিক প্রজন্ম তৈরি করতে পারেননি। মাত্র পয়তাল্লিশ/পঞ্চাশ বছর পূর্বে যে রূপান্তরকে সমাজ সাদরে গ্রহণ করেছে আজ সেই রূপান্তরকে ভাবা হচ্ছে অপরাধ হিসেবে। কি সীমাহিন পতন আমাদের! 

ব্রীজ-কালভার্ট-মেট্রোরেল-আধুনিক এয়ারপোর্ট বড় বড় রাস্তাঘাটের উন্নয়নের পরও মানবিক উন্নয়নটিই আসল উন্নয়ন এবং তা তৈরি করতে আমরা একশত ভাগ ব্যর্থ  হলাম কি কারণে তা আমাদের আরও ভেবে দেখতে হবে।

তাই বলছি, আসুন আমরা সকলকে নিয়ে প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে একটি আধুনিক, মানবিক, প্রগতিশীল আগামী প্রজন্মের জন্য বাস যোগ্য সমাজ গড়ে তুলি। আর সেটাই হবে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় গড়া সমৃদ্ধ বাংলাদেশ।

লেখক : সম্পাদক, পূর্ব-পশ্চিম বিডি.কম।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
সালমান-আনিসুল-মামুন ফের রিমান্ডে
সালমান-আনিসুল-মামুন ফের রিমান্ডে

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২৪ মিনিট আগে | বাণিজ্য

চকলেটের লোভ দেখিয়ে শিশুকে যৌন নিপীড়ন, বৃদ্ধ গ্রেপ্তার
চকলেটের লোভ দেখিয়ে শিশুকে যৌন নিপীড়ন, বৃদ্ধ গ্রেপ্তার

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চেহারায় পরিবর্তন আনতে গিয়ে বিপর্যস্ত অস্ট্রেলীয় টিকটকারের জীবন
চেহারায় পরিবর্তন আনতে গিয়ে বিপর্যস্ত অস্ট্রেলীয় টিকটকারের জীবন

২৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে ভালোবাসায় সিক্ত ‘ক্যাফে ২১’
দুবাইয়ে ভালোবাসায় সিক্ত ‘ক্যাফে ২১’

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মে দিবসে বন্ধ থাকবে বসুন্ধরা সিটি শপিং মল
মে দিবসে বন্ধ থাকবে বসুন্ধরা সিটি শপিং মল

৫৫ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে ‘বৈশাখের পঙক্তিমালা’
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে ‘বৈশাখের পঙক্তিমালা’

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গরমে শরীরে পানিশূন্যতা হচ্ছে কি না যেভাবে বুঝবেন
গরমে শরীরে পানিশূন্যতা হচ্ছে কি না যেভাবে বুঝবেন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সুশান্তের মৃত্যুর পর যে কঠিন সময় পার করেছেন রিয়া
সুশান্তের মৃত্যুর পর যে কঠিন সময় পার করেছেন রিয়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আবারও সক্রিয় স্বপন-আমিন চক্র
আবারও সক্রিয় স্বপন-আমিন চক্র

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিম্বাবুয়েকে কত রানের লিড দিতে চায় বাংলাদেশ?
জিম্বাবুয়েকে কত রানের লিড দিতে চায় বাংলাদেশ?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদন আদেশের অপেক্ষায় বাদী
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদন আদেশের অপেক্ষায় বাদী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঝড়ের আভাস, ১১ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত
ঝড়ের আভাস, ১১ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বাড়তে পারে গরম
রাজধানীতে বাড়তে পারে গরম

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

শ্রমিকদের মানবাধিকার নিশ্চিতের দাবি ব্রিটিশ এমপি আফসানার
শ্রমিকদের মানবাধিকার নিশ্চিতের দাবি ব্রিটিশ এমপি আফসানার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে যে সতর্কবার্তা দিলেন এরদোয়ান
ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে যে সতর্কবার্তা দিলেন এরদোয়ান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা
ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ
হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের
সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই
ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতে ঝুঁকিতে ১২-১৭ বছরের কিশোরীরা, চিকিৎসকদের সতর্কবার্তা
আমিরাতে ঝুঁকিতে ১২-১৭ বছরের কিশোরীরা, চিকিৎসকদের সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে জিতেই ট্রাম্পের কড়া সমালোচনা করলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী
নির্বাচনে জিতেই ট্রাম্পের কড়া সমালোচনা করলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকার পুলিশকে উজ্জীবিত করতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার পুলিশকে উজ্জীবিত করতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমন আছে কাশ্মীর?
কেমন আছে কাশ্মীর?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ