শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৫০, বুধবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

একজন আব্দুস সামাদ থেকে ড. হোসনে আরা হয়ে উঠার গল্প

এবিএম জাকিরুল হক টিটন
অনলাইন ভার্সন
একজন আব্দুস সামাদ থেকে ড. হোসনে আরা হয়ে উঠার গল্প

আমাদের প্রাণের শহর বগুড়ায় একজন আব্দুস সামাদ থেকে ড. হোসনে আরা হয়ে উঠার গল্প। যা একদা মানুষের মুখে মুখে ফিরে বেরাতো। যিনি আমাদের পরিবারের ঘনিষ্ঠ জনও বটে। কারণ তার স্বপ্নের প্রতিষ্ঠান টিএমএসএস এর ট্রেজারর ছিলেন আমার মরহুমা বোন মিভা আপা। করোনাকালীন সময়ে মিভা না ফেরার দেশে চলে যাবার পর হোসনে আরা আপা এনজিও নেটওয়ার্কের মাধ্যমে অন লাইন ও অফ নাইনের মাধ্যমে বেশ কয়েকটি স্মরণ সভা করেন। এখনও মিভা আপার আমেরিকা প্রবাসী দুই মেয়ের খোঁজ-খবর রাখেন। আমাদের অত্যন্ত স্নেহ করেন। সে সব কথা থাক।

 গত সপ্তাহ থেকে যে কোনো আড্ডায় বসলে কিংবা ফেসবুকে উকি দিতেই চোখে পড়ে বর্তমান সময়ের সবচেয়ে আলোচিত শরীফ ও শরীফার প্রসঙ্গ। প্রগতিশীলসহ নানা শ্রেণি পেশার অনেক মানুষই দেখলাম বর্তমান সময়ের একটা চর্চিত ইস্যু শরীফ থেকে শরীফার বিষয়টা একদম শতভাগ ভুল বুঝে বসে আছে। তবে আমার মনে হয় ঐ গল্পে কি লিখা আছে, এরা কেউ তা জানে না। চিলে কান নিয়ে গেল মত অবস্থার অবতারণা হয়েছে মাত্র। যতোই যুক্তি তর্ক দিই না কেন এই সমস্ত তথাকথিত প্রগতির ধব্জাধারী মানুষগুলো পশ্চিমা ভাবধারায় প্রগতি আশ্রিত কায়দা-কানুনে এ দেশ চলবে না বলেও দৃঢ়ভাবে আশাবাদ ব্যক্ত করছে। এসব নিয়ে তাদের যুক্তি একেবারে ঠুনকো।  

বিশ্বের বাস্তবতা থেকে তারা আছেন যোজন-যোজন দূরে। আমি অবশ্য এসব বিষয় নিয়ে বেশী দূর আর অগ্রসর হলাম না, কারণ অরণ্য রোদন করে কোন লাভ নেই। এখন আর এসব নিয়ে তর্ক করতে মোটেই উৎসাহ তেমন পাই না। তবে বিষয়টি আমাকে গত এক সপ্তাহ যাবৎ অনেক ভাবিয়েছে। আমরা কি মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে এক সাগর রক্তের বিনিময়ে এ রকম পশ্চাৎপদ ধ্যান ধারণার একটি দেশ চেয়েছিলাম? না তা অবশ্যই চাইনি। 

শরীফ থেকে শরীফার গল্প নিয়ে সমাজে এখন তুমুল আলোড়ন। একদল বিবেকহীন যুক্তিহীন মানুষ লেখাটি পড়ে না পড়েই দেশ গেল ধর্ম গেল সমাজে অবক্ষয় হবে ইত্যাদি বলে শোরগোল পাকিয়ে তুলছেন। 

আরেকদল শিক্ষিত মডারেট ইনিয়ে বিনিয়ে বলতে চাইছেন তৃতীয় লিঙ্গ মেনে নেয়া যায় কিন্তু ট্রান্সজেন্ডার? কিছুতেই না যদিও শরীফ থেকে শরীফার গল্পটি একটি খুবই স্পর্শকাতর মানবিক গল্প। একটি মানুষের প্রচণ্ড নীরবে কষ্টের কথা একাকীত্বের কথা অল্প কথায় সরলভাবে তুলে এনেছে॥ এই মানুষ গুলি আগে ভোটাধিকার ছিল না। পাসপোর্ট পেতো না॥ 

বর্তমান সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাদের মূল ধারায় ফিরিয়ে এনে সমাজে প্রতিষ্ঠিত করার উদ্যেগ গ্রহণ করেছেন। ব্যাংকে তাদের জন্য আলাদা ডেস্ক খোলা হয়েছে সেবা প্রদানের জন্য।  এবার দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রংপুর থেকে এদের প্রতিনিধি রানী ভোটে দাঁড়িয়ে তার আচার আচরণ কথা বার্তায় মানুষকে তাক লাগিয়ে দিয়েছে। 

আমাদের এই আলোচিত রানী গল্পের শরীফাদের প্রতিনিধি। এখানে তো আমাদের আর্থ-সামাজিক অবস্থা, শিক্ষা, পারিপার্শ্বিকতা সমাজে মানবিক বোধসম্পন্ন মানুষের জন্ম দিতে পারছে না বলেই শিক্ষাবোর্ড ধন্যবাদ আর অভিনন্দন পাওয়ার বদলে এক ধরনের অযুক্তিক সমালোচনার সম্মুখীন হয়েছে। এই গল্পে কোথাও যদিও সমকামীতার কথা নেই, নেই ট্রান্সজেন্ডারের কথাও। আর ট্রান্সজেন্ডারের কথা থাকলেই কেন সমাজ অশুদ্ধ হয়ে যেতো বা যাবে? সমকামিতাও সমাজে আস্তে আস্তে বাড়ছে। যা আগেও ছিল কেউ প্রকাশ করতো না সমাজের রক্তচক্ষুর ভয়ে। পারিবারিকভাবে এগুলো তখন চাপিয়ে রাখা হতো লোক লজ্জার ভয়ে। অ্যামাজন প্রাইমে মেইড ইন হ্যাভেন দেখলেও এটা আরও সম্যক উপলব্ধিতে আসবে। মানুষ নিজে নিজে তো আর এই আঙ্গিক মানসিক চারিত্রিক পরিবর্তন আনতে পারবে না তাহলে?

আমাদের প্রাণের শহরের সেই গল্পটা বললে সবাই অনুধাবন করতে পারবে। আমাদের অনেক বন্ধু-বান্ধব-আত্মীয়-স্বজন-অগ্রজ-অনুজেরা ভালোবাসার শিহরণ জাগানো সেই শহরে বড় হয়েছেন॥ যারা অনেক ক্ষেত্রে আমার সাথে একমত হবেন আবার কেউ একমত নাও হতে পারেন। এটাই মুক্ত চিন্তা -চেতনার সোশ্যাল মিডিয়া। সবাই সবার ব্যক্তিগত মতামত দেবার ক্ষমতা সংরক্ষণ করবেন। তবে দেশ জাতি রাষ্ট্র ধর্ম বর্ণ এসব নিয়ে কোন কটাক্ষ করা যাবে না। স্বাধীনতা মানে অরাজকতা নয় স্বাধীনতা মানে অন্যের অধিকারও সংরক্ষণ করা।

১৯৭৬ বা ৭৭ সাল কথা। আমি তখন বগুড়া জিলা স্কুলে পড়ি। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ছাত্র আব্দুস সামাদ একদিন নিজের মাঝে একটা অদ্ভুত পরিবর্তন অনুভব করলেন। পরিবর্তনটি শারীরিক এবং মানসিক উভয় ক্ষেত্রেই। এই পরিবর্তনের কথা লতিফ হলে অবস্থান করা তার সহপাঠীদের সাথে শেয়ার করতেও তিনি দ্বিধাগ্রস্ত ছিলেন। ফলে পরামর্শ নিলেন একজন চিকিৎসকের। প্রাজ্ঞ সেই চিকিৎসক তার শরীরে ছোট্ট একটা সার্জারি করলেন। ব্যাস আব্দুস সামাদ হয়ে গেলেন হোসনে আরা বেগম। এরপর লতিফ হলের আব্দুস সামাদকে হোসনে আরা হয়ে চলে যেতে হল মন্নুজান হলে। ঘটনা এখানেই শেষ নয়, সদ্য রূপান্তরিত হোসনে আরা বেগম একদিন ঘোষণা দিয়েই লাল বেনারসি পরে বিয়ে করলেন ও রুমমেট ও সহপাঠী এক বন্ধুকে। উদারমনা বন্ধুটিও তাকে স্ত্রী হিসেবে সাদরে গ্রহণ করলেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের সহপাঠীরা সেই অভূতপূর্ব বিয়েতে নেচে গেয়ে আনন্দ করলেন। সেই রূপান্তর আর বিবাহের গল্প সে সময় পত্র-পত্রিকার খুব প্রচার পেয়েছিল। এখন তিনি স্বামী, একমাত্র পুত্র আলী হায়দার ও পুত্র বধু নিয়ে বেশ সুখেই সংসার করছেন। 

না, সেই রূপান্তর বা ট্রেন্সজেন্ডারের ঘটনা নিয়ে তখন কেউ কোথাও কোনো ঘৃণা উগড়ে দিয়েছে বলে শোনা যায়নি। মাদ্রাসা-বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো ছাত্র একে ঘৃণ্য কাজ বলে সমালোচনা করেনি। অবশ্য মাদ্রাসায় তখন কিছু সংখ্যক মোল্লারা থাকলেও কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে তা ছিল একেবারেই কিঞ্চিত। তখন বিশ্ববিদ্যালয় প্রকৃত অর্থে মুক্তবিদ্যা শিক্ষার পাদপীঠই ছিল।

যখন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যাসয়ে পড়াশুনা করেছি, তখনও কি সুন্দর ছিল সামাজিক পরিবেশ অথচ এখনকার পরিবেশটাও তেমন ভালো লাগে না। ভেতরে ভেতরে কেমন যেন একটা উল্টো রথযাত্রা। সুস্থ সংস্কৃতির চর্চা নাই বললেই চলে॥ আমরা দল বেঁধে নাটক দেখতাম। গ্রুপ থিয়েটার, গ্রাম থিয়েটার, পথ নাটক উপন্যাস গল্প-প্রবন্ধ কবিতা আমাদের ছিল আলোচনার বিষয়। আর এখন চলছে মোবাইল বিপ্লব। এই অধপতিত পচা, গলা নষ্ট সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে দুর্নীতি স্বজন-প্রীতি তোষণ মর্দন ইত্যাদি চলছে সীমাহীন জোরে সোরে অর্থাৎ বর্তমানের এই ঘৃণাজীবী হাইব্রীড জেনারেশনের তখনও জন্ম হয়নি। সরকার তথা আধুনিক প্রগতিশীল মানুষরা হাজার চেষ্টা করেও মানুষের মনোজগতের দৈন্যতা অতিক্রম করতে পারবে না। নিজেই নিজেকে অতিক্রম করতে হবে নিরন্তর। আইন করে তো আর প্রতিক্রিয়াশীলতা রোধ করা যাবে না। 

ছবির এই মানুষটিই এক সময়ের আব্দুস সামাদ এবং বর্তমানের ড. হোসনে আরা বেগম। না, তিনি হেলাফেলারও কেউ নন। একজন শিক্ষাবিদ এবং সফল উদ্যোক্তা তিনি। বগুড়া সরকারি মুজিবুর রহমান মহিলা কলেজ, কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজ ও জয়পুরহাট সরকারি মহিলা কলেজে তিনি অধ্যাপনা করেছেন। ১৯৮০ সালে তিনি নিজ শহর বগুড়াতে ভিক্ষুকের মুষ্ঠি সংগ্রহের চাউল নিয়ে দেশের একটি শীর্ষ এনজিও প্রতিষ্ঠান ‘ঠেঙ্গামারা মহিলা সবুজ সংঘ (টিএমএসএস) গোড়া পত্তন করেন। টিএমএসএস আমাদের শহরে প্রথম ফাইভ স্টার হোটেল মম ইন প্রতিষ্ঠা করেন। আমাদের ইনফিনিটি পুল দেখার সুযোগ করে দিয়েছে। বগুড়ায় গড়ে তুলেছেন বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিক্যাল কলেজ, নার্সিং ইনস্টিটিউট, স্কুল, মাদ্রাসা। সিএনজি ও পেট্রোল পাম্প, মার্কেট, হেলিকপ্টার সার্ভিসসহ অসংখ্য ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান। 

ড. হোসনে আরা তার এই অসামান্য কাজের স্বীকৃতি হিসেবে ‘অশোকা ফেলোশিপ’ এবং বেগম রোকেয়া পদক অর্জন করেন। 

এবার আপনারাই বলুন ভার্সিটি পড়া সেই যুবক আব্দুস সামাদ সেদিন যদি তার বুদ্ধিদীপ্ত বিচক্ষণ সিদ্ধান্তটি না নিতেন, যদি সেই নমস্য চিকিৎসক তার সার্জারিটি না করতেন, যদি আব্দুস সামাদ তার পরিবর্তনের কথা সহপাঠীদের সাথে শেয়ার করতেন। ফলাফল কী হতো? সহপাঠীদের ঠাট্টা মশকরা বুলিং এর শিকার হয়ে ক্ষোভ লজ্জা ঘৃণায় হয়তো তাকে একদিন হিজড়াদের আস্তানায় গিয়ে সেই গল্পের” গুরুমা”র কাছে উঠতে হতো। গাড়ি থামিয়ে থামিয়ে পয়সা তুলতে হতো বাঁচার তাগিদে। তিনি যদি সামাদ বা শরীফে আটকে থাকতেন তাহলে কি হতো? 

তাহলে জাতি কি পেতো পঞ্চাশ লাখ মানুষের ভাগ্য বদলানোর এই উদ্যোক্তাকে? যিনি কিনা এখনও একজন পরিশ্রমী বিনয়ী মানুষ। আমরা নিজেরাও তার অনেক সমালোচনা করি।

আমাদের চোখের সামনে দিগন্ত ছোঁয়া সফলতায় ভাস্বর একজন ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তিত্বের উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত থাকার পরও যদি আমাদের চোখে ছানি পড়ে, তাহলে বলতে হবে আমরা আসলেই একটি ব্যর্থ জাতি। এই ব্যর্থতার দায় আমাদের সমাজ, সমাজ ব্যবস্থার ও সমাজপতিদের। 

কারণ পঞ্চাশ বছরেও এই সমাজ বিবেক সহমর্মীতা আর বোধ বুদ্ধি সম্পন্ন একটি মানবিক প্রজন্ম তৈরি করতে পারেননি। মাত্র পয়তাল্লিশ/পঞ্চাশ বছর পূর্বে যে রূপান্তরকে সমাজ সাদরে গ্রহণ করেছে আজ সেই রূপান্তরকে ভাবা হচ্ছে অপরাধ হিসেবে। কি সীমাহিন পতন আমাদের! 

ব্রীজ-কালভার্ট-মেট্রোরেল-আধুনিক এয়ারপোর্ট বড় বড় রাস্তাঘাটের উন্নয়নের পরও মানবিক উন্নয়নটিই আসল উন্নয়ন এবং তা তৈরি করতে আমরা একশত ভাগ ব্যর্থ  হলাম কি কারণে তা আমাদের আরও ভেবে দেখতে হবে।

তাই বলছি, আসুন আমরা সকলকে নিয়ে প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে একটি আধুনিক, মানবিক, প্রগতিশীল আগামী প্রজন্মের জন্য বাস যোগ্য সমাজ গড়ে তুলি। আর সেটাই হবে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় গড়া সমৃদ্ধ বাংলাদেশ।

লেখক : সম্পাদক, পূর্ব-পশ্চিম বিডি.কম।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি
ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’
‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

২০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু
নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন
কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!

৫০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু
৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু

৫১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু
ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত
নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর
রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম
তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক
টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী
এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা