শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৫০, বুধবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

একজন আব্দুস সামাদ থেকে ড. হোসনে আরা হয়ে উঠার গল্প

এবিএম জাকিরুল হক টিটন
অনলাইন ভার্সন
একজন আব্দুস সামাদ থেকে ড. হোসনে আরা হয়ে উঠার গল্প

আমাদের প্রাণের শহর বগুড়ায় একজন আব্দুস সামাদ থেকে ড. হোসনে আরা হয়ে উঠার গল্প। যা একদা মানুষের মুখে মুখে ফিরে বেরাতো। যিনি আমাদের পরিবারের ঘনিষ্ঠ জনও বটে। কারণ তার স্বপ্নের প্রতিষ্ঠান টিএমএসএস এর ট্রেজারর ছিলেন আমার মরহুমা বোন মিভা আপা। করোনাকালীন সময়ে মিভা না ফেরার দেশে চলে যাবার পর হোসনে আরা আপা এনজিও নেটওয়ার্কের মাধ্যমে অন লাইন ও অফ নাইনের মাধ্যমে বেশ কয়েকটি স্মরণ সভা করেন। এখনও মিভা আপার আমেরিকা প্রবাসী দুই মেয়ের খোঁজ-খবর রাখেন। আমাদের অত্যন্ত স্নেহ করেন। সে সব কথা থাক।

 গত সপ্তাহ থেকে যে কোনো আড্ডায় বসলে কিংবা ফেসবুকে উকি দিতেই চোখে পড়ে বর্তমান সময়ের সবচেয়ে আলোচিত শরীফ ও শরীফার প্রসঙ্গ। প্রগতিশীলসহ নানা শ্রেণি পেশার অনেক মানুষই দেখলাম বর্তমান সময়ের একটা চর্চিত ইস্যু শরীফ থেকে শরীফার বিষয়টা একদম শতভাগ ভুল বুঝে বসে আছে। তবে আমার মনে হয় ঐ গল্পে কি লিখা আছে, এরা কেউ তা জানে না। চিলে কান নিয়ে গেল মত অবস্থার অবতারণা হয়েছে মাত্র। যতোই যুক্তি তর্ক দিই না কেন এই সমস্ত তথাকথিত প্রগতির ধব্জাধারী মানুষগুলো পশ্চিমা ভাবধারায় প্রগতি আশ্রিত কায়দা-কানুনে এ দেশ চলবে না বলেও দৃঢ়ভাবে আশাবাদ ব্যক্ত করছে। এসব নিয়ে তাদের যুক্তি একেবারে ঠুনকো।  

বিশ্বের বাস্তবতা থেকে তারা আছেন যোজন-যোজন দূরে। আমি অবশ্য এসব বিষয় নিয়ে বেশী দূর আর অগ্রসর হলাম না, কারণ অরণ্য রোদন করে কোন লাভ নেই। এখন আর এসব নিয়ে তর্ক করতে মোটেই উৎসাহ তেমন পাই না। তবে বিষয়টি আমাকে গত এক সপ্তাহ যাবৎ অনেক ভাবিয়েছে। আমরা কি মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে এক সাগর রক্তের বিনিময়ে এ রকম পশ্চাৎপদ ধ্যান ধারণার একটি দেশ চেয়েছিলাম? না তা অবশ্যই চাইনি। 

শরীফ থেকে শরীফার গল্প নিয়ে সমাজে এখন তুমুল আলোড়ন। একদল বিবেকহীন যুক্তিহীন মানুষ লেখাটি পড়ে না পড়েই দেশ গেল ধর্ম গেল সমাজে অবক্ষয় হবে ইত্যাদি বলে শোরগোল পাকিয়ে তুলছেন। 

আরেকদল শিক্ষিত মডারেট ইনিয়ে বিনিয়ে বলতে চাইছেন তৃতীয় লিঙ্গ মেনে নেয়া যায় কিন্তু ট্রান্সজেন্ডার? কিছুতেই না যদিও শরীফ থেকে শরীফার গল্পটি একটি খুবই স্পর্শকাতর মানবিক গল্প। একটি মানুষের প্রচণ্ড নীরবে কষ্টের কথা একাকীত্বের কথা অল্প কথায় সরলভাবে তুলে এনেছে॥ এই মানুষ গুলি আগে ভোটাধিকার ছিল না। পাসপোর্ট পেতো না॥ 

বর্তমান সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাদের মূল ধারায় ফিরিয়ে এনে সমাজে প্রতিষ্ঠিত করার উদ্যেগ গ্রহণ করেছেন। ব্যাংকে তাদের জন্য আলাদা ডেস্ক খোলা হয়েছে সেবা প্রদানের জন্য।  এবার দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রংপুর থেকে এদের প্রতিনিধি রানী ভোটে দাঁড়িয়ে তার আচার আচরণ কথা বার্তায় মানুষকে তাক লাগিয়ে দিয়েছে। 

আমাদের এই আলোচিত রানী গল্পের শরীফাদের প্রতিনিধি। এখানে তো আমাদের আর্থ-সামাজিক অবস্থা, শিক্ষা, পারিপার্শ্বিকতা সমাজে মানবিক বোধসম্পন্ন মানুষের জন্ম দিতে পারছে না বলেই শিক্ষাবোর্ড ধন্যবাদ আর অভিনন্দন পাওয়ার বদলে এক ধরনের অযুক্তিক সমালোচনার সম্মুখীন হয়েছে। এই গল্পে কোথাও যদিও সমকামীতার কথা নেই, নেই ট্রান্সজেন্ডারের কথাও। আর ট্রান্সজেন্ডারের কথা থাকলেই কেন সমাজ অশুদ্ধ হয়ে যেতো বা যাবে? সমকামিতাও সমাজে আস্তে আস্তে বাড়ছে। যা আগেও ছিল কেউ প্রকাশ করতো না সমাজের রক্তচক্ষুর ভয়ে। পারিবারিকভাবে এগুলো তখন চাপিয়ে রাখা হতো লোক লজ্জার ভয়ে। অ্যামাজন প্রাইমে মেইড ইন হ্যাভেন দেখলেও এটা আরও সম্যক উপলব্ধিতে আসবে। মানুষ নিজে নিজে তো আর এই আঙ্গিক মানসিক চারিত্রিক পরিবর্তন আনতে পারবে না তাহলে?

আমাদের প্রাণের শহরের সেই গল্পটা বললে সবাই অনুধাবন করতে পারবে। আমাদের অনেক বন্ধু-বান্ধব-আত্মীয়-স্বজন-অগ্রজ-অনুজেরা ভালোবাসার শিহরণ জাগানো সেই শহরে বড় হয়েছেন॥ যারা অনেক ক্ষেত্রে আমার সাথে একমত হবেন আবার কেউ একমত নাও হতে পারেন। এটাই মুক্ত চিন্তা -চেতনার সোশ্যাল মিডিয়া। সবাই সবার ব্যক্তিগত মতামত দেবার ক্ষমতা সংরক্ষণ করবেন। তবে দেশ জাতি রাষ্ট্র ধর্ম বর্ণ এসব নিয়ে কোন কটাক্ষ করা যাবে না। স্বাধীনতা মানে অরাজকতা নয় স্বাধীনতা মানে অন্যের অধিকারও সংরক্ষণ করা।

১৯৭৬ বা ৭৭ সাল কথা। আমি তখন বগুড়া জিলা স্কুলে পড়ি। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ছাত্র আব্দুস সামাদ একদিন নিজের মাঝে একটা অদ্ভুত পরিবর্তন অনুভব করলেন। পরিবর্তনটি শারীরিক এবং মানসিক উভয় ক্ষেত্রেই। এই পরিবর্তনের কথা লতিফ হলে অবস্থান করা তার সহপাঠীদের সাথে শেয়ার করতেও তিনি দ্বিধাগ্রস্ত ছিলেন। ফলে পরামর্শ নিলেন একজন চিকিৎসকের। প্রাজ্ঞ সেই চিকিৎসক তার শরীরে ছোট্ট একটা সার্জারি করলেন। ব্যাস আব্দুস সামাদ হয়ে গেলেন হোসনে আরা বেগম। এরপর লতিফ হলের আব্দুস সামাদকে হোসনে আরা হয়ে চলে যেতে হল মন্নুজান হলে। ঘটনা এখানেই শেষ নয়, সদ্য রূপান্তরিত হোসনে আরা বেগম একদিন ঘোষণা দিয়েই লাল বেনারসি পরে বিয়ে করলেন ও রুমমেট ও সহপাঠী এক বন্ধুকে। উদারমনা বন্ধুটিও তাকে স্ত্রী হিসেবে সাদরে গ্রহণ করলেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের সহপাঠীরা সেই অভূতপূর্ব বিয়েতে নেচে গেয়ে আনন্দ করলেন। সেই রূপান্তর আর বিবাহের গল্প সে সময় পত্র-পত্রিকার খুব প্রচার পেয়েছিল। এখন তিনি স্বামী, একমাত্র পুত্র আলী হায়দার ও পুত্র বধু নিয়ে বেশ সুখেই সংসার করছেন। 

না, সেই রূপান্তর বা ট্রেন্সজেন্ডারের ঘটনা নিয়ে তখন কেউ কোথাও কোনো ঘৃণা উগড়ে দিয়েছে বলে শোনা যায়নি। মাদ্রাসা-বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো ছাত্র একে ঘৃণ্য কাজ বলে সমালোচনা করেনি। অবশ্য মাদ্রাসায় তখন কিছু সংখ্যক মোল্লারা থাকলেও কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে তা ছিল একেবারেই কিঞ্চিত। তখন বিশ্ববিদ্যালয় প্রকৃত অর্থে মুক্তবিদ্যা শিক্ষার পাদপীঠই ছিল।

যখন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যাসয়ে পড়াশুনা করেছি, তখনও কি সুন্দর ছিল সামাজিক পরিবেশ অথচ এখনকার পরিবেশটাও তেমন ভালো লাগে না। ভেতরে ভেতরে কেমন যেন একটা উল্টো রথযাত্রা। সুস্থ সংস্কৃতির চর্চা নাই বললেই চলে॥ আমরা দল বেঁধে নাটক দেখতাম। গ্রুপ থিয়েটার, গ্রাম থিয়েটার, পথ নাটক উপন্যাস গল্প-প্রবন্ধ কবিতা আমাদের ছিল আলোচনার বিষয়। আর এখন চলছে মোবাইল বিপ্লব। এই অধপতিত পচা, গলা নষ্ট সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে দুর্নীতি স্বজন-প্রীতি তোষণ মর্দন ইত্যাদি চলছে সীমাহীন জোরে সোরে অর্থাৎ বর্তমানের এই ঘৃণাজীবী হাইব্রীড জেনারেশনের তখনও জন্ম হয়নি। সরকার তথা আধুনিক প্রগতিশীল মানুষরা হাজার চেষ্টা করেও মানুষের মনোজগতের দৈন্যতা অতিক্রম করতে পারবে না। নিজেই নিজেকে অতিক্রম করতে হবে নিরন্তর। আইন করে তো আর প্রতিক্রিয়াশীলতা রোধ করা যাবে না। 

ছবির এই মানুষটিই এক সময়ের আব্দুস সামাদ এবং বর্তমানের ড. হোসনে আরা বেগম। না, তিনি হেলাফেলারও কেউ নন। একজন শিক্ষাবিদ এবং সফল উদ্যোক্তা তিনি। বগুড়া সরকারি মুজিবুর রহমান মহিলা কলেজ, কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজ ও জয়পুরহাট সরকারি মহিলা কলেজে তিনি অধ্যাপনা করেছেন। ১৯৮০ সালে তিনি নিজ শহর বগুড়াতে ভিক্ষুকের মুষ্ঠি সংগ্রহের চাউল নিয়ে দেশের একটি শীর্ষ এনজিও প্রতিষ্ঠান ‘ঠেঙ্গামারা মহিলা সবুজ সংঘ (টিএমএসএস) গোড়া পত্তন করেন। টিএমএসএস আমাদের শহরে প্রথম ফাইভ স্টার হোটেল মম ইন প্রতিষ্ঠা করেন। আমাদের ইনফিনিটি পুল দেখার সুযোগ করে দিয়েছে। বগুড়ায় গড়ে তুলেছেন বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিক্যাল কলেজ, নার্সিং ইনস্টিটিউট, স্কুল, মাদ্রাসা। সিএনজি ও পেট্রোল পাম্প, মার্কেট, হেলিকপ্টার সার্ভিসসহ অসংখ্য ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান। 

ড. হোসনে আরা তার এই অসামান্য কাজের স্বীকৃতি হিসেবে ‘অশোকা ফেলোশিপ’ এবং বেগম রোকেয়া পদক অর্জন করেন। 

এবার আপনারাই বলুন ভার্সিটি পড়া সেই যুবক আব্দুস সামাদ সেদিন যদি তার বুদ্ধিদীপ্ত বিচক্ষণ সিদ্ধান্তটি না নিতেন, যদি সেই নমস্য চিকিৎসক তার সার্জারিটি না করতেন, যদি আব্দুস সামাদ তার পরিবর্তনের কথা সহপাঠীদের সাথে শেয়ার করতেন। ফলাফল কী হতো? সহপাঠীদের ঠাট্টা মশকরা বুলিং এর শিকার হয়ে ক্ষোভ লজ্জা ঘৃণায় হয়তো তাকে একদিন হিজড়াদের আস্তানায় গিয়ে সেই গল্পের” গুরুমা”র কাছে উঠতে হতো। গাড়ি থামিয়ে থামিয়ে পয়সা তুলতে হতো বাঁচার তাগিদে। তিনি যদি সামাদ বা শরীফে আটকে থাকতেন তাহলে কি হতো? 

তাহলে জাতি কি পেতো পঞ্চাশ লাখ মানুষের ভাগ্য বদলানোর এই উদ্যোক্তাকে? যিনি কিনা এখনও একজন পরিশ্রমী বিনয়ী মানুষ। আমরা নিজেরাও তার অনেক সমালোচনা করি।

আমাদের চোখের সামনে দিগন্ত ছোঁয়া সফলতায় ভাস্বর একজন ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তিত্বের উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত থাকার পরও যদি আমাদের চোখে ছানি পড়ে, তাহলে বলতে হবে আমরা আসলেই একটি ব্যর্থ জাতি। এই ব্যর্থতার দায় আমাদের সমাজ, সমাজ ব্যবস্থার ও সমাজপতিদের। 

কারণ পঞ্চাশ বছরেও এই সমাজ বিবেক সহমর্মীতা আর বোধ বুদ্ধি সম্পন্ন একটি মানবিক প্রজন্ম তৈরি করতে পারেননি। মাত্র পয়তাল্লিশ/পঞ্চাশ বছর পূর্বে যে রূপান্তরকে সমাজ সাদরে গ্রহণ করেছে আজ সেই রূপান্তরকে ভাবা হচ্ছে অপরাধ হিসেবে। কি সীমাহিন পতন আমাদের! 

ব্রীজ-কালভার্ট-মেট্রোরেল-আধুনিক এয়ারপোর্ট বড় বড় রাস্তাঘাটের উন্নয়নের পরও মানবিক উন্নয়নটিই আসল উন্নয়ন এবং তা তৈরি করতে আমরা একশত ভাগ ব্যর্থ  হলাম কি কারণে তা আমাদের আরও ভেবে দেখতে হবে।

তাই বলছি, আসুন আমরা সকলকে নিয়ে প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে একটি আধুনিক, মানবিক, প্রগতিশীল আগামী প্রজন্মের জন্য বাস যোগ্য সমাজ গড়ে তুলি। আর সেটাই হবে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় গড়া সমৃদ্ধ বাংলাদেশ।

লেখক : সম্পাদক, পূর্ব-পশ্চিম বিডি.কম।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
রাজনীতিকে সর্বস্তরের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
যেখানে আওয়ামী লীগ, সেখানেই মাইর : হামিম
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
আখতারের ওপর হামলার ঘটনায় যা বললেন সারজিস
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
‘রাজনৈতিক নেতাদের অনিরাপদ রেখে সরকার প্রধানের এয়ারপোর্ট প্রস্থান লজ্জাজনক’
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
ডাকসু নির্বাচন গণতন্ত্র অভিমুখী বিশাল পদযাত্রা: আসিফ নজরুল
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
সর্বশেষ খবর
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আমজনতার দলকে নিবন্ধন দিলে গণতন্ত্র শক্তিশালী হবে : নাছির
আমজনতার দলকে নিবন্ধন দিলে গণতন্ত্র শক্তিশালী হবে : নাছির

২২ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

মাস্কের সাথে নাচল রোবট
মাস্কের সাথে নাচল রোবট

৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আকবর-মোসাদ্দেকের নৈপুণ্যে কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশ
আকবর-মোসাদ্দেকের নৈপুণ্যে কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশ

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বন্যার কবল থেকে রক্ষায় রেলপথে সেতু চায় ছাতকের মানুষ
বন্যার কবল থেকে রক্ষায় রেলপথে সেতু চায় ছাতকের মানুষ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনে টেসলার স্বয়ংক্রিয় গাড়ি চালনা সফটওয়্যার অনুমোদন পেতে পারে
চীনে টেসলার স্বয়ংক্রিয় গাড়ি চালনা সফটওয়্যার অনুমোদন পেতে পারে

১৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বীরগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের ডাস্টবিন বিতরণ
বীরগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের ডাস্টবিন বিতরণ

২১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গোপালগঞ্জে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ১
গোপালগঞ্জে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ১

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কমলগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু
কমলগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু

৪২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সুদূর মহাকাশ থেকে আসা ধূমকেতু নিয়ে বিজ্ঞানীরা এতো ব্যস্ত কেন?
সুদূর মহাকাশ থেকে আসা ধূমকেতু নিয়ে বিজ্ঞানীরা এতো ব্যস্ত কেন?

৪৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

নয়াপল্টনে বিপ্লব ও সংহতি দিবসের র‌্যালি ঘিরে বিএনপির জনস্রোত
নয়াপল্টনে বিপ্লব ও সংহতি দিবসের র‌্যালি ঘিরে বিএনপির জনস্রোত

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে আজহারুল ইসলাম মান্নান
সোনারগাঁয়ে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে আজহারুল ইসলাম মান্নান

৫২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৮৮ জন
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৮৮ জন

৫৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ইন্দোনেশিয়ায় জুমার নামাজের সময় মসজিদে বিস্ফোরণ, আহত ৫০
ইন্দোনেশিয়ায় জুমার নামাজের সময় মসজিদে বিস্ফোরণ, আহত ৫০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেরোবি ক্যাম্পাসে বিপন্ন ধূপগাছ ছড়াচ্ছে সুগন্ধি
বেরোবি ক্যাম্পাসে বিপন্ন ধূপগাছ ছড়াচ্ছে সুগন্ধি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাতিরঝিলে চলন্ত সিএনজি অটোরিকশায় আগুন, প্রাণে রক্ষা তিনজনের
হাতিরঝিলে চলন্ত সিএনজি অটোরিকশায় আগুন, প্রাণে রক্ষা তিনজনের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনলাইন জুয়া বন্ধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
অনলাইন জুয়া বন্ধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিবচরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে নানা কর্মসূচি
শিবচরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে নানা কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১
রংপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই হাজার বছরের পুরোনো বিশাল সড়কের সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা
দুই হাজার বছরের পুরোনো বিশাল সড়কের সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ছয় মাসেই কোরআনের হাফেজ ১১ বছরের শিশু
ছয় মাসেই কোরআনের হাফেজ ১১ বছরের শিশু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোদী 'মহান মানুষ', আগামী বছরই হতে পারে ভারত সফর: ট্রাম্প
মোদী 'মহান মানুষ', আগামী বছরই হতে পারে ভারত সফর: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরামর্শ চাইলে সুসাইড নোট লিখে দিয়েছে চ্যাটজিপিটি!
পরামর্শ চাইলে সুসাইড নোট লিখে দিয়েছে চ্যাটজিপিটি!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাটডাউনে অচল যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবন্দর, হাজারো ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউনে অচল যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবন্দর, হাজারো ফ্লাইট বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে : জামায়াত আমির
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে : জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফুলবাড়ী সীমান্তে ভারতীয় নাগরিকসহ আটক ৬
ফুলবাড়ী সীমান্তে ভারতীয় নাগরিকসহ আটক ৬

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ
২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা