শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:১৫, শুক্রবার, ১৬ জুলাই, ২০২১

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

গরুকে দেওয়া ওষুধে যেভাবে বিলুপ্ত হতে চলেছিল শকুন!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
গরুকে দেওয়া ওষুধে যেভাবে বিলুপ্ত হতে চলেছিল শকুন!

শকুন মানুষের কাছে মোটেই পছন্দের কোনও পাখি নয়। কিন্তু ভীষণ উপকারী। মৃত পশুর দেহ হচ্ছে শকুনের প্রধান খাদ্য। পাখি হিসেবে শকুন মোটেই আদৃত না হলেও শবদেহ খেয়ে যেভাবে তারা পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখে, সেজন্যে তাদের উপযোগিতা ভালোভাবেই স্বীকৃত।

কিন্তু দক্ষিণ এশিয়া থেকে শকুন প্রায় বিলুপ্ত হতে চলেছিল ১৯৯০ এর দশকে। হঠাৎ করে কেন এই শকুনের সংখ্যা নাটকীয়ভাবে কমে যাচ্ছিল, সেটা কেউ বুঝতে পারছিল না।

মুনির ভিরানি তখন এক তরুণ রিসার্চ বায়োলজিস্ট, শকুন নিয়ে তার বিশেষ আগ্রহ। কাজ পেয়েছেন পেরিগ্রিন ফান্ড বলে একটি প্রতিষ্ঠানে, এখন তিনি যে প্রতিষ্ঠানটির নির্বাহী ভাইস প্রেসিডেন্ট। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে শিকারি পাখি সংরক্ষণ প্রকল্প চালায় এই প্রতিষ্ঠান।

তিনি বলছিলেন, “তখন এই শকুনের সংখ্যা যে হারে কমছিল, তা আসলেই ভয়াবহ। পরিস্থিতি এমন একটা পর্যায়ে গেল যে, লোকজন যেন হঠাৎ চারিদিকে তাকিয়ে টের পেল, আকাশ একেবারে ফাঁকা হয়ে গেছে, কোথাও আর শকুন নেই।”

উপদ্রব না উপকারী?

শকুন এই পৃথিবীতে আছে অনেক আগে থেকে, প্রায় ২৬ লাখ বছর ধরে। শকুনের সাধারণ একটা বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, এদের মাথায় পালক নেই, তাদের চঞ্চু খুব ধারালো, এরা ময়লার ভাগাড় থেকে খাবার খুঁজে খায়। অনেক উপর থেকে এরা মৃত পশুর দেহ দেখতে পায়, তারপর সেখানে নেমে আসে, তারপর সেই মৃত পশুর দেহ দ্রুত সাবাড় করে। তাদের পাকস্থলীর জারণ ক্ষমতা অসাধারণ। মৃত পশুর দেহ তো বটেই, তাদের হাড় পর্যন্ত হজম করে ফেলতে পারে শকুন।

১৯৭০ এবং ১৯৮০-এর দশকে শকুনের সংখ্যা এত বেশি ছিল যে, ভারত বা পাকিস্তানের মতো দেশে শকুনকে একটা উপদ্রব বলে গণ্য করা হতো, এগুলোকে যে সংরক্ষণ করা দরকার, সেটার কথা কারও মাথাতেই ছিল না।

সেই সময়ে এরা বড় ধরনের উপদ্রব হয়ে দেখা দিয়েছিল। সেসময় সারা পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি দেখা যেত ওরিয়েন্টাল হোয়াইট রাম্পড ভালচার বা প্রাচ্যদেশীয় সাদা পাকা শকুন। ধারণা করা হয়, ৭০ এর দশকের শুরুর দিকে ভারতের জয়পুর-আগ্রা এবং দিল্লির মধ্যবর্তী অঞ্চলেই কেবল ৪ কোটি এরকম শকুন ছিল।

ভারতের হিন্দুরা গরুকে পবিত্র বলে মনে করে এবং এর মাংস খায় না। কাজেই যখন গরু মারা যায়, তখন সেই মৃত গরুর একটা ব্যবস্থা করতে হয়। এই সমস্যার সমাধানে শকুন একটি খুবই প্রাকৃতিক এবং দক্ষ ভূমিকা পালন করতো।

মুনির ভিরানি বলেন, “যখন গরু মারা যায়, তখন এগুলোর মৃতদেহ কোথাও ফেলে আসতে হয়। কাজেই গরু মারা যাওয়ার পর একটি ভাগাড়ে তার দেহ ফেলে দেওয়া হয়। সেই ভাগাড়ে থাকে শত শত শকুন। এটি খুবই পরিবেশ সম্মত এক সমাধান। কারণ এখানে আপনাকে কাঠ জ্বালিয়ে গরুর দেহ পোড়াতে হচ্ছে না, আপনি কোনও কার্বন দূষণ ঘটাচ্ছেন না। আপনি একটি প্রাণীর দেহ দান করছেন আরেকটি প্রাণীকে। সেই প্রাণী আপনার সব কাজ করে দিচ্ছে। আর সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, এই সেবা আপনি পাচ্ছেন একেবারে বিনামূল্যে।”

আকাশে কবর

আর শুধু পশুর মৃতদেহ নয়, বৌদ্ধ এবং জরোয়াসথ্রিয়ান ধর্মের অনুসারীরা তাদের কেউ মারা গেলে সেই দেহও ফেলে দেয় শকুনের জন্য। শকুন এসে এই দেহ খেয়ে ফেলে।

মুনির ভিরানি জানান, এই রীতিকে সেখানে আকাশে কবর দেওয়ার সঙ্গে তুলনা করা হয়।

“উঁচু পার্বত্য এলাকা, যেমন ধরুন হিমালয় অঞ্চলে মৃতদেহ কবর দেওয়া কিংবা দাহ করার মতো জ্বালানি কাঠ পাওয়া বেশ কঠিন। কাজেই সেখানে সহজ কাজ হচ্ছে মৃতদেহ এভাবে শকুনের জন্য ফেলে দেওয়া। এসব ধর্মীয় রীতিতে প্রিয়জনের মরদেহ শকুনের খাদ্য হিসেবে দান করার কাজটিকে বেশ পবিত্র বলেও গণ্য করা হয়। তাদের ধর্ম অনুযায়ী, শকুন যখন দেহটি খেয়ে ফেলবে, তখন আত্মা দেহ থেকে মুক্তি পাবে।”

শকুন উধাও

কাজেই সবকিছু বেশ নিয়ম মতোই চলছিল। কিন্তু একজন ভারতীয় শকুন বিশেষজ্ঞ ড. ভিবু প্রকাশ একদিন খেয়াল করলেন, শকুনের সংখ্যা যেন আগের মতো নেই।

১৯৯৬ সালে তিনি ভারতের একটি ন্যাশনাল পার্কে গিয়ে খুব কম শকুনই সেখানে দেখতে পেলেন। অনেক শকুন মরে পড়ে ছিল। তারপর তিনি আশেপাশের গ্রামে যাওয়ার পর গ্রামবাসীরা তাকে জানালেন, পুরো অঞ্চল থেকে শকুন উধাও হয়ে যাচ্ছে।

মুনির ভিরানি যখন ২০০০ সালে ভারত সফরে গেলেন, তখন পরিস্থিতি আরও গুরুতর।

“ততদিনে শকুন প্রায় নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে এবং আমার মনে আছে, আমি দেখেছিলাম গাছে গাছে মরা শকুন ঝুলছে। খুবই বিচলিত হওয়ার মতো এক দৃশ্য। এটা বলা যেতে পারে তাদের সংখ্যা ৯৯ শতাংশ কমে গিয়েছিল।”

দক্ষিণ এশিয়ায় শকুন বিলুপ্ত হতে যাচ্ছে বলে একটা আশঙ্কা তৈরি হলো। মুনির ভিরানি এবং পেরেগ্রিন ফান্ডে তার অন্য সহকর্মীরা তখন এর কারণ খোঁজার চেষ্টা শুরু করলেন। তখন শকুনের সংখ্যা কমে যাওয়ার জন্য অদ্ভুত সব কারণের কথা বলা হচ্ছিল।

“এমন কথা বলা হচ্ছিল যে বিমানবন্দরগুলোর কর্তৃপক্ষ গুলি করে শকুন মারছে, অথবা এর কারণ পারমাণবিক তেজস্ক্রিয়তা। কেউ বলছিল জলবায়ুর পরিবর্তনের কারণে শকুনের মস্তিষ্কের একটা এনজাইম পরিবর্তিত হচ্ছিল, সে কারণেই তারা মারা যাচ্ছিল।”

এর কারণ অনুসন্ধানের জন্য তদন্তকারীরা ভারতে তাদের কাজ শুরু করলেন। কিন্তু তখন ভারতে শকুনের সংখ্যা এত কমে গেছে যে তাদের এই অনুসন্ধান কাজের জন্য প্রতিবেশী পাকিস্তানে যেতে হলো। কিন্তু সেখানেও গবেষণার জন্য শকুন খুঁজে পাওয়া কঠিন হচ্ছিল।

মুনির ভিরানি বলেন, “আমরা হয় মরা শকুন পাচ্ছিলাম, নয়তো একেবারে সুস্থ শকুন পাচ্ছিলাম। কোনও অসুস্থ শকুন খুঁজে পাওয়া কঠিন হচ্ছিল।”

শকুন মরার রহস্যভেদ

এরপর এই গবেষক দল শকুন মারা যাওয়ার একটা অভিন্ন সূত্র খুঁজে পেলেন।

মুনির ভিরানি বলেন, “এসব পাখি আসলে মারা যাচ্ছিল কিডনি বিকল হয়ে। আমরা যখন এই শকুনের দেহ ব্যবচ্ছেদ করলাম, তখন দেখলাম, তাদের পাকস্থলী, ফুসফুস, কিডনি, লিভার- এগুলো চকের মতো সাদা আঠালো পিণ্ডে আবৃত। এটি আসলে ইউরিক এসিড। কিডনি থেকে তা বেরিয়ে এসেছিল। কাজেই আমাদের কাছে এটা পরিষ্কার হয়ে গেল যে, এই শকুন আসলে কি খাচ্ছে, সেটা আমাদের দেখতে হবে। আমরা এমন কিছুর সন্ধান করছিলাম, যেটা সহজলভ্য, সস্তা, যেটা হয়তো দোকানে গিয়েই কেনা যায়, যেটা সর্বত্র আছে, এবং যার কারণে পাখির কিডনি বিকল হতে পারে। আমরা দেখলাম, এটা আসলে ডাইক্লোফেনাক।”

ডাইক্লোফেনাকের নাম হয়তো অনেকে শোনেনিই নি, কিন্তু দক্ষিণ এশিয়ায় যারা গবাদিপশু পালে, তাদের কাছে এটা খুব পরিচিত নাম।

ডাইক্লোফেনাক খুব কার্যকর একটি ব্যথানাশক। ১৯৯০ এর দশকের শুরুর দিকে এটি পেটেন্ট করা হয়। এটি ছিল খুবই সস্তা। দোকানে গিয়েই কেনা যেত। এক বোতল ওষুধ মাত্র দশ সেন্টে পাওয়া যেত। এটা গবাদিপশুর ওপর নির্বিচারে ব্যবহার করা হতো।

মুনির ভিরানি বলেন, দক্ষিণ এশিয়ায় গবাদিপশু দিয়ে লাঙ্গল টানা হয়, ক্ষেতের ফসল বাজারে নেওয়া হয়। কোনও গবাদিপশু যখন একটু খোঁড়াতে থাকে, তখন তার শরীরে এই ডাইক্লোফেনাক ইনজেকশন দেওয়া হয়।

“কৃষকরা দেখছিল, এতে তাৎক্ষণিক ফল পাওয়া যায়। কিন্তু আপনাকে মনে রাখতে হবে, এটি দিয়ে রোগ নিরাময় করা যায় না, এটা কেবল ব্যথা কমায়। কাজেই যখন পশুটা মরে মাটিতে পড়ে যাচ্ছে, তখন তার সমস্ত শরীরে কিন্তু ডাইক্লোফেনাকের অবশেষ থেকে যাচ্ছে। যখন শকুন এই পশুর মৃতদেহ খেতে আসছে, তখন সেটি যেন একটা আত্মহত্যার ভোজ উৎসব হয়ে উঠছে। এটি ছিল খুবই সস্তা।”

তাদের অনুমান যে আসলে সঠিক, সেটি যাচাই করার জন্য বিজ্ঞানীরা একটি মহিষের শরীরে ডাইক্লোফেনাক ইনজেকশন দিলেন। তারপর এটির লিভার তারা বদ্ধ জায়গায় কিছু শকুনকে খেতে দিলেন।

“আমরা শকুনের মৃত্যুর সঙ্গে ডাইক্লোফেনাকের একটা সরাসরি সম্পর্ক খুঁজে পেলাম। এটা ছিল আমাদের জন্য একটি ইউরেকা মুহূর্ত। আমরা বুঝতে পারলাম, এটাই কারণ। আমরা ভারত, নেপাল এবং পাকিস্তান থেকে সরকারি কর্মকর্তাদের ডেকে আনলাম। আমরা তাদেরকে আমাদের ফল দেখালাম এবং আমরা তাদেরকে স্পষ্টভাবে দেখিয়ে দিলাম, তারা যদি কিছু না করে, ভারতীয় উপমহাদেশ থেকে সব শকুন অদৃশ্য হয়ে যাবে।”

শকুন রক্ষার আন্দোলন

কাজেই মুনির এবং তার গবেষক দল অন্যান্য সংরক্ষণবাদীদের সঙ্গে মিলে শকুন রক্ষার আন্দোলন শুরু করলেন।

“এর কৃতিত্ব আমাদের সঙ্গে কাজ করেছে এমন সব সংগঠনের। বোম্বে ন্যাচারাল হিস্ট্রি সোসাইটি, আরএসপিবি এবং নেপাল ও পাকিস্তানের অন্যান্য সংগঠন। এরা সবাই যার যার দেশে গবাদিপশুর জন্য এই ওষুধের ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে সরকারগুলোকে রাজি করালো।”

কিন্তু দক্ষিণ এশিয়ায় ডাইক্লোফানাকের বিরাট মজুত ছিল। পর্যবেক্ষকদের ধারণা, এটার ব্যবহার এরপরও তাই অব্যাহত ছিল। তবে তারপরও অবস্থার উন্নতি হলো।

“সেসময় থেকে আমরা ভারত, নেপাল এবং পাকিস্তানে শকুনের সংখ্যার ওপর নজর রাখছিলাম। আমাদের জরিপে দেখা যায়, এরপর শকুনের সংখ্যা স্থিতিশীল হতে শুরু করে এবং কিছু কিছু জায়গায় তাদের সংখ্যা বাড়তেও শুরু করে।”

তবে এরকম একটা আশঙ্কা আছে যে নতুন কোওন ওষুধ হয়তো আবার শকুনের জন্য বিপদ হয়ে দাঁড়াতে পারে।

মুনির ভিরানি বলছেন, “শকুন এখনো বিপদমুক্ত নয়। কারণ বাজারে নতুন নতুন ওষুধ আসছে, যেগুলো পরীক্ষা করে দেখা দরকার, এগুলো শকুনের কোনও ক্ষতি করে কিনা। তিনি বলছেন, এই লড়াইটা অনেক দীর্ঘ, শকুন রক্ষার এই প্রচেষ্টা অনেক দীর্ঘ সময় ধরে চালাতে হবে।”

দক্ষিণ এশিয়ায় শকুনের সংখ্যা যেভাবে কমে গিয়েছিল, কোনও প্রজাতির প্রাণীর সংখ্যা এত দ্রুত কমে যাওয়ার নজির আর নেই। তবে শকুন যে কত উপকারী এক প্রাণী, এই সংকট তা মানুষকে উপলব্ধি করতে সাহায্য করেছে।

“আমার মনে হয় এশিয়ায় শকুনকে ঘিরে এই সংকটের সবচেয়ে ইতিবাচক একটা দিক হচ্ছে, এই বিরাট সচেতনতা, শকুন যে আমাদের জন্য কত গুরুত্বপূর্ণ। কোনও সন্দেহ নেই যে, আমাদের গ্রহে শকুন হচ্ছে সবচেয়ে বিপন্ন মেরুদণ্ডী প্রাণী। আমাদের সহানুভূতি, আমাদের ভালোবাসা তাদের দরকার। যাতে তারা আকাশে উড়ে বেড়াতে পারে।”

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সর্বশেষ খবর
চাঁদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযান, জরিমানা ও গাড়ি জব্দ
চাঁদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযান, জরিমানা ও গাড়ি জব্দ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

'ঘেউ ঘেউ করার জন্য ইউরোপ টোকাইয়া মাত্র ২০টা লোক পাইলো!'
'ঘেউ ঘেউ করার জন্য ইউরোপ টোকাইয়া মাত্র ২০টা লোক পাইলো!'

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় ছেলের হাতে বাবা খুন
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় ছেলের হাতে বাবা খুন

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হেলিকপ্টারে প্রবাসী বর, দেখতে ভিড় হাজারো মানুষের
হেলিকপ্টারে প্রবাসী বর, দেখতে ভিড় হাজারো মানুষের

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চক্ষুবিজ্ঞান হাসপাতাল; স্বাস্থ্য উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দিলেন চিকিৎসক-নার্সরা
চক্ষুবিজ্ঞান হাসপাতাল; স্বাস্থ্য উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দিলেন চিকিৎসক-নার্সরা

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আকাশছোঁয়া দাম রণবীর-আলিয়ার নতুন বাড়ির!
আকাশছোঁয়া দাম রণবীর-আলিয়ার নতুন বাড়ির!

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ত্রিকোণ প্রেম: চিকিৎসক, মা-বাবাসহ ৬ জনের হাতে খুন সরিফুল
ত্রিকোণ প্রেম: চিকিৎসক, মা-বাবাসহ ৬ জনের হাতে খুন সরিফুল

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার আশঙ্কায় বাগদাদের দূতাবাস থেকে কর্মী সরালো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের হামলার আশঙ্কায় বাগদাদের দূতাবাস থেকে কর্মী সরালো যুক্তরাষ্ট্র

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে ফের ১২ জনকে পুশইনের চেষ্টা, বাধা দিল বিজিবি-গ্রামবাসী
লালমনিরহাটে ফের ১২ জনকে পুশইনের চেষ্টা, বাধা দিল বিজিবি-গ্রামবাসী

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জীবনের দ্বিতীয় ইনিংসে চমক ফারদিনের
জীবনের দ্বিতীয় ইনিংসে চমক ফারদিনের

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

টেস্ট ইতিহাসে বিরল সম্মান রাবাদার
টেস্ট ইতিহাসে বিরল সম্মান রাবাদার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরব আমিরাতে ২০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা!
আরব আমিরাতে ২০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চৌদ্দগ্রামে পানিতে ডুবে দুই বোনের মৃত্যু
চৌদ্দগ্রামে পানিতে ডুবে দুই বোনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ার্ড কাউন্সিল ছাড়া ইউনিয়ন কমিটি গঠনের অভিযোগ
ওয়ার্ড কাউন্সিল ছাড়া ইউনিয়ন কমিটি গঠনের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘অকাস’ সাবমেরিন চুক্তি পুনর্মূল্যায়নে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন উদ্যোগ
‘অকাস’ সাবমেরিন চুক্তি পুনর্মূল্যায়নে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নড়াইলে জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা
নড়াইলে জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫৮ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষে সমুদ্রে ফিরলেন জেলেরা
৫৮ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষে সমুদ্রে ফিরলেন জেলেরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নানির সঙ্গে গোসলে নেমে নদীতে ডুবে গেল নাতি
নানির সঙ্গে গোসলে নেমে নদীতে ডুবে গেল নাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় এনজিও কর্মী স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা
উখিয়ায় এনজিও কর্মী স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের ছুটিতেও আজ ৪ ঘণ্টা খোলা থাকছে কিছু ব্যাংক
ঈদের ছুটিতেও আজ ৪ ঘণ্টা খোলা থাকছে কিছু ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পুরানের পথ ধরবে আরও অনেকেই : স্যামি
পুরানের পথ ধরবে আরও অনেকেই : স্যামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডায় নৌকাডুবিতে নিহত দুই বাংলাদেশির জানাজা সম্পন্ন
কানাডায় নৌকাডুবিতে নিহত দুই বাংলাদেশির জানাজা সম্পন্ন

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

তাপপ্রবাহে পুড়ছে দিল্লি, রেড অ্যালার্ট জারি
তাপপ্রবাহে পুড়ছে দিল্লি, রেড অ্যালার্ট জারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সারা দেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিংবদন্তিদের তালিকায় নাম লেখালেন স্মিথ!
কিংবদন্তিদের তালিকায় নাম লেখালেন স্মিথ!

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইমরানের সংগীতায়োজনে প্রথমবার একসঙ্গে হাবিব-ন্যান্সি
ইমরানের সংগীতায়োজনে প্রথমবার একসঙ্গে হাবিব-ন্যান্সি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চট্টগ্রামে প্রাইভেটকারের ধাক্কায় সাইকেলারোহী নিহত
চট্টগ্রামে প্রাইভেটকারের ধাক্কায় সাইকেলারোহী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আখাউড়ায় গৃহবধূর আত্মহত্যা
আখাউড়ায় গৃহবধূর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানের লামায় এক নারী করোনা আক্রান্ত
বান্দরবানের লামায় এক নারী করোনা আক্রান্ত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর
পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাসাগরে বিধ্বস্ত প্লেন, সব আরোহী নিহত
মহাসাগরে বিধ্বস্ত প্লেন, সব আরোহী নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারস্য উপসাগরে ৪টি তেল ট্যাঙ্কার আটক করেছে ইরান
পারস্য উপসাগরে ৪টি তেল ট্যাঙ্কার আটক করেছে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লস অ্যাঞ্জেলেস স্বাধীন করার ঘোষণা দিয়েছেন ট্রাম্প
লস অ্যাঞ্জেলেস স্বাধীন করার ঘোষণা দিয়েছেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের সময় জানালেন ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
এসএসসির ফল প্রকাশের সময় জানালেন ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর ওপর ক্ষেপেছেন ট্রাম্প, গাজা যুদ্ধ বন্ধের নির্দেশ
নেতানিয়াহুর ওপর ক্ষেপেছেন ট্রাম্প, গাজা যুদ্ধ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্ক থেকে ৪৮টি যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
তুরস্ক থেকে ৪৮টি যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করোনার চোখ রাঙানি, যাদের টিকা নিতে বলা হচ্ছে
করোনার চোখ রাঙানি, যাদের টিকা নিতে বলা হচ্ছে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের সম্পদ জব্দ করল যুক্তরাজ্যের জাতীয় অপরাধ সংস্থা
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের সম্পদ জব্দ করল যুক্তরাজ্যের জাতীয় অপরাধ সংস্থা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের বাড়ছে করোনা, সংক্রমণ প্রতিরোধে স্বাস্থ্য অধিদফতরের ৭ নির্দেশনা
ফের বাড়ছে করোনা, সংক্রমণ প্রতিরোধে স্বাস্থ্য অধিদফতরের ৭ নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্কের ‘ভুল’ স্বীকার, ট্রাম্পকে নিয়ে যা বললেন!
ইলন মাস্কের ‘ভুল’ স্বীকার, ট্রাম্পকে নিয়ে যা বললেন!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান, খেলোয়াড়দের বিলাসবহুল গাড়ি উপহার
বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান, খেলোয়াড়দের বিলাসবহুল গাড়ি উপহার

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরবর্তী সরকারের অংশ হওয়ার ইচ্ছা নেই: প্রধান উপদেষ্টা
পরবর্তী সরকারের অংশ হওয়ার ইচ্ছা নেই: প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের বিমানবন্দরে ফের হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বিমানবন্দরে ফের হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুচিত্রা সেনকে কেন মহানায়িকা মানেন না লিলি চক্রবর্তী?
সুচিত্রা সেনকে কেন মহানায়িকা মানেন না লিলি চক্রবর্তী?

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চীনের অর্থনৈতিক অঞ্চলের কাছাকাছি আরাকান আর্মি
চীনের অর্থনৈতিক অঞ্চলের কাছাকাছি আরাকান আর্মি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিকে তুলে নেওয়ার কারণ জানালেন স্কালোনি
মেসিকে তুলে নেওয়ার কারণ জানালেন স্কালোনি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনা শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে পড়ার শর্ত হিসেবে খনিজ সরবরাহ চাইলেন ট্রাম্প
চীনা শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে পড়ার শর্ত হিসেবে খনিজ সরবরাহ চাইলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লন্ডন বৈঠক দেশের রাজনীতিতে সুবাতাস আনবে’
‘লন্ডন বৈঠক দেশের রাজনীতিতে সুবাতাস আনবে’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিফা বিশ্বকাপ ২০২৬: এখন পর্যন্ত কোয়ালিফাই করেছে যারা
ফিফা বিশ্বকাপ ২০২৬: এখন পর্যন্ত কোয়ালিফাই করেছে যারা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিরল খনিজ রপ্তানিতে চীনের সবুজ সংকেত
বিরল খনিজ রপ্তানিতে চীনের সবুজ সংকেত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নে দ. কোরিয়ার অভিনব পদক্ষেপ
উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নে দ. কোরিয়ার অভিনব পদক্ষেপ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লর্ডসে ইতিহাস গড়লেন স্টিভেন স্মিথ
লর্ডসে ইতিহাস গড়লেন স্টিভেন স্মিথ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাতে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস, নৌবন্দরগুলোকে সতর্ক সংকেত
রাতে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস, নৌবন্দরগুলোকে সতর্ক সংকেত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যাপক ইউনূসের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
অধ্যাপক ইউনূসের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রম অধিকার সুরক্ষায় বাংলাদেশ আরও নিবিড়ভাবে কাজ করতে চায়: উপদেষ্টা
শ্রম অধিকার সুরক্ষায় বাংলাদেশ আরও নিবিড়ভাবে কাজ করতে চায়: উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার বিভাগীয় স্বাধীনতা সংস্কার রোডম্যাপের মূল লক্ষ্য : প্রধান বিচারপতি
বিচার বিভাগীয় স্বাধীনতা সংস্কার রোডম্যাপের মূল লক্ষ্য : প্রধান বিচারপতি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাতিন আমেরিকার তৃতীয় দল হিসেবে বিশ্বকাপে ইকুয়েডর
লাতিন আমেরিকার তৃতীয় দল হিসেবে বিশ্বকাপে ইকুয়েডর

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রশংসায় ভাসছেন ভারতের তরুণ অধিনায়ক গিল
প্রশংসায় ভাসছেন ভারতের তরুণ অধিনায়ক গিল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যৌতুক না পেয়ে পুত্রবধূর কিডনি চাইল শ্বশুরবাড়ি!
যৌতুক না পেয়ে পুত্রবধূর কিডনি চাইল শ্বশুরবাড়ি!

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডন বৈঠকেই সমাধান!
লন্ডন বৈঠকেই সমাধান!

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন আমীর খসরু
লন্ডন গেলেন আমীর খসরু

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন রূপে করোনার হানা
নতুন রূপে করোনার হানা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাদকের বিপরীতে যাচ্ছে নিত্যপণ্য
মাদকের বিপরীতে যাচ্ছে নিত্যপণ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে
রাজনীতিতে পলিটিক্‌স্‌ ঢুকে গেছে

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঈদ-পরবর্তী হৃদরোগীদের পরামর্শ
ঈদ-পরবর্তী হৃদরোগীদের পরামর্শ

স্বাস্থ্য

অর্থ পাচারের অভিযোগ অস্বীকার করলেন গভর্নর
অর্থ পাচারের অভিযোগ অস্বীকার করলেন গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির দুর্গ বগুড়ায় নির্বাচনি হাওয়া
বিএনপির দুর্গ বগুড়ায় নির্বাচনি হাওয়া

নগর জীবন

উৎসবে ডায়াবেটিস রোগীদের স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস
উৎসবে ডায়াবেটিস রোগীদের স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস

স্বাস্থ্য

গণতন্ত্রের পথ দেখাবে ইউনূস-তারেক বৈঠক?
গণতন্ত্রের পথ দেখাবে ইউনূস-তারেক বৈঠক?

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায় ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ
ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায় ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ

নগর জীবন

বিশ্বকাপ নিশ্চিত এশিয়ার ছয় দেশের
বিশ্বকাপ নিশ্চিত এশিয়ার ছয় দেশের

মাঠে ময়দানে

হামজাদের নিয়ে ভারতীয় ফুটবলে অস্বস্তি
হামজাদের নিয়ে ভারতীয় ফুটবলে অস্বস্তি

মাঠে ময়দানে

মার্কিন সিনেটে বাংলাদেশ নিয়ে পরিকল্পনা
মার্কিন সিনেটে বাংলাদেশ নিয়ে পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুল ট্যাকটিসে হারল বাংলাদেশ
ভুল ট্যাকটিসে হারল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আমির খানের কাছে তিনবার পরীক্ষা দিয়েছি
আমির খানের কাছে তিনবার পরীক্ষা দিয়েছি

শোবিজ

মারমুখী অবস্থানে ছাত্ররাজনীতি
মারমুখী অবস্থানে ছাত্ররাজনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

কোনো কিছুই নেই সরকারের নিয়ন্ত্রণে
কোনো কিছুই নেই সরকারের নিয়ন্ত্রণে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালোমন্দে ঈদের সিনেমা
ভালোমন্দে ঈদের সিনেমা

শোবিজ

যুক্তরাজ্যের সম্পত্তি জব্দ সাবেক মন্ত্রী সাইফুজ্জামানের
যুক্তরাজ্যের সম্পত্তি জব্দ সাবেক মন্ত্রী সাইফুজ্জামানের

প্রথম পৃষ্ঠা

কত টাকার টিকিট বিক্রি হলো
কত টাকার টিকিট বিক্রি হলো

মাঠে ময়দানে

সাগরে মৃত্যুমিছিল
সাগরে মৃত্যুমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

২০২৬ বিশ্বকাপে ব্রাজিল
২০২৬ বিশ্বকাপে ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

‘অপরাজিত সত্যজিৎ’-এ ববিতা
‘অপরাজিত সত্যজিৎ’-এ ববিতা

শোবিজ

মেয়াদ বাড়ে, খনন শেষ হয় না
মেয়াদ বাড়ে, খনন শেষ হয় না

রকমারি নগর পরিক্রমা

কাবরেরার দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
কাবরেরার দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

আবুল হায়াতের আক্ষেপ
আবুল হায়াতের আক্ষেপ

শোবিজ

পর্যটন স্পটগুলোতে বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস
পর্যটন স্পটগুলোতে বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

বদ্ধঘরে নারীর বিবস্ত্র লাশ ও অচেতন শিশু
বদ্ধঘরে নারীর বিবস্ত্র লাশ ও অচেতন শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা