শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:১৫, শুক্রবার, ১৬ জুলাই, ২০২১

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

গরুকে দেওয়া ওষুধে যেভাবে বিলুপ্ত হতে চলেছিল শকুন!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
গরুকে দেওয়া ওষুধে যেভাবে বিলুপ্ত হতে চলেছিল শকুন!

শকুন মানুষের কাছে মোটেই পছন্দের কোনও পাখি নয়। কিন্তু ভীষণ উপকারী। মৃত পশুর দেহ হচ্ছে শকুনের প্রধান খাদ্য। পাখি হিসেবে শকুন মোটেই আদৃত না হলেও শবদেহ খেয়ে যেভাবে তারা পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখে, সেজন্যে তাদের উপযোগিতা ভালোভাবেই স্বীকৃত।

কিন্তু দক্ষিণ এশিয়া থেকে শকুন প্রায় বিলুপ্ত হতে চলেছিল ১৯৯০ এর দশকে। হঠাৎ করে কেন এই শকুনের সংখ্যা নাটকীয়ভাবে কমে যাচ্ছিল, সেটা কেউ বুঝতে পারছিল না।

মুনির ভিরানি তখন এক তরুণ রিসার্চ বায়োলজিস্ট, শকুন নিয়ে তার বিশেষ আগ্রহ। কাজ পেয়েছেন পেরিগ্রিন ফান্ড বলে একটি প্রতিষ্ঠানে, এখন তিনি যে প্রতিষ্ঠানটির নির্বাহী ভাইস প্রেসিডেন্ট। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে শিকারি পাখি সংরক্ষণ প্রকল্প চালায় এই প্রতিষ্ঠান।

তিনি বলছিলেন, “তখন এই শকুনের সংখ্যা যে হারে কমছিল, তা আসলেই ভয়াবহ। পরিস্থিতি এমন একটা পর্যায়ে গেল যে, লোকজন যেন হঠাৎ চারিদিকে তাকিয়ে টের পেল, আকাশ একেবারে ফাঁকা হয়ে গেছে, কোথাও আর শকুন নেই।”

উপদ্রব না উপকারী?

শকুন এই পৃথিবীতে আছে অনেক আগে থেকে, প্রায় ২৬ লাখ বছর ধরে। শকুনের সাধারণ একটা বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, এদের মাথায় পালক নেই, তাদের চঞ্চু খুব ধারালো, এরা ময়লার ভাগাড় থেকে খাবার খুঁজে খায়। অনেক উপর থেকে এরা মৃত পশুর দেহ দেখতে পায়, তারপর সেখানে নেমে আসে, তারপর সেই মৃত পশুর দেহ দ্রুত সাবাড় করে। তাদের পাকস্থলীর জারণ ক্ষমতা অসাধারণ। মৃত পশুর দেহ তো বটেই, তাদের হাড় পর্যন্ত হজম করে ফেলতে পারে শকুন।

১৯৭০ এবং ১৯৮০-এর দশকে শকুনের সংখ্যা এত বেশি ছিল যে, ভারত বা পাকিস্তানের মতো দেশে শকুনকে একটা উপদ্রব বলে গণ্য করা হতো, এগুলোকে যে সংরক্ষণ করা দরকার, সেটার কথা কারও মাথাতেই ছিল না।

সেই সময়ে এরা বড় ধরনের উপদ্রব হয়ে দেখা দিয়েছিল। সেসময় সারা পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি দেখা যেত ওরিয়েন্টাল হোয়াইট রাম্পড ভালচার বা প্রাচ্যদেশীয় সাদা পাকা শকুন। ধারণা করা হয়, ৭০ এর দশকের শুরুর দিকে ভারতের জয়পুর-আগ্রা এবং দিল্লির মধ্যবর্তী অঞ্চলেই কেবল ৪ কোটি এরকম শকুন ছিল।

ভারতের হিন্দুরা গরুকে পবিত্র বলে মনে করে এবং এর মাংস খায় না। কাজেই যখন গরু মারা যায়, তখন সেই মৃত গরুর একটা ব্যবস্থা করতে হয়। এই সমস্যার সমাধানে শকুন একটি খুবই প্রাকৃতিক এবং দক্ষ ভূমিকা পালন করতো।

মুনির ভিরানি বলেন, “যখন গরু মারা যায়, তখন এগুলোর মৃতদেহ কোথাও ফেলে আসতে হয়। কাজেই গরু মারা যাওয়ার পর একটি ভাগাড়ে তার দেহ ফেলে দেওয়া হয়। সেই ভাগাড়ে থাকে শত শত শকুন। এটি খুবই পরিবেশ সম্মত এক সমাধান। কারণ এখানে আপনাকে কাঠ জ্বালিয়ে গরুর দেহ পোড়াতে হচ্ছে না, আপনি কোনও কার্বন দূষণ ঘটাচ্ছেন না। আপনি একটি প্রাণীর দেহ দান করছেন আরেকটি প্রাণীকে। সেই প্রাণী আপনার সব কাজ করে দিচ্ছে। আর সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, এই সেবা আপনি পাচ্ছেন একেবারে বিনামূল্যে।”

আকাশে কবর

আর শুধু পশুর মৃতদেহ নয়, বৌদ্ধ এবং জরোয়াসথ্রিয়ান ধর্মের অনুসারীরা তাদের কেউ মারা গেলে সেই দেহও ফেলে দেয় শকুনের জন্য। শকুন এসে এই দেহ খেয়ে ফেলে।

মুনির ভিরানি জানান, এই রীতিকে সেখানে আকাশে কবর দেওয়ার সঙ্গে তুলনা করা হয়।

“উঁচু পার্বত্য এলাকা, যেমন ধরুন হিমালয় অঞ্চলে মৃতদেহ কবর দেওয়া কিংবা দাহ করার মতো জ্বালানি কাঠ পাওয়া বেশ কঠিন। কাজেই সেখানে সহজ কাজ হচ্ছে মৃতদেহ এভাবে শকুনের জন্য ফেলে দেওয়া। এসব ধর্মীয় রীতিতে প্রিয়জনের মরদেহ শকুনের খাদ্য হিসেবে দান করার কাজটিকে বেশ পবিত্র বলেও গণ্য করা হয়। তাদের ধর্ম অনুযায়ী, শকুন যখন দেহটি খেয়ে ফেলবে, তখন আত্মা দেহ থেকে মুক্তি পাবে।”

শকুন উধাও

কাজেই সবকিছু বেশ নিয়ম মতোই চলছিল। কিন্তু একজন ভারতীয় শকুন বিশেষজ্ঞ ড. ভিবু প্রকাশ একদিন খেয়াল করলেন, শকুনের সংখ্যা যেন আগের মতো নেই।

১৯৯৬ সালে তিনি ভারতের একটি ন্যাশনাল পার্কে গিয়ে খুব কম শকুনই সেখানে দেখতে পেলেন। অনেক শকুন মরে পড়ে ছিল। তারপর তিনি আশেপাশের গ্রামে যাওয়ার পর গ্রামবাসীরা তাকে জানালেন, পুরো অঞ্চল থেকে শকুন উধাও হয়ে যাচ্ছে।

মুনির ভিরানি যখন ২০০০ সালে ভারত সফরে গেলেন, তখন পরিস্থিতি আরও গুরুতর।

“ততদিনে শকুন প্রায় নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে এবং আমার মনে আছে, আমি দেখেছিলাম গাছে গাছে মরা শকুন ঝুলছে। খুবই বিচলিত হওয়ার মতো এক দৃশ্য। এটা বলা যেতে পারে তাদের সংখ্যা ৯৯ শতাংশ কমে গিয়েছিল।”

দক্ষিণ এশিয়ায় শকুন বিলুপ্ত হতে যাচ্ছে বলে একটা আশঙ্কা তৈরি হলো। মুনির ভিরানি এবং পেরেগ্রিন ফান্ডে তার অন্য সহকর্মীরা তখন এর কারণ খোঁজার চেষ্টা শুরু করলেন। তখন শকুনের সংখ্যা কমে যাওয়ার জন্য অদ্ভুত সব কারণের কথা বলা হচ্ছিল।

“এমন কথা বলা হচ্ছিল যে বিমানবন্দরগুলোর কর্তৃপক্ষ গুলি করে শকুন মারছে, অথবা এর কারণ পারমাণবিক তেজস্ক্রিয়তা। কেউ বলছিল জলবায়ুর পরিবর্তনের কারণে শকুনের মস্তিষ্কের একটা এনজাইম পরিবর্তিত হচ্ছিল, সে কারণেই তারা মারা যাচ্ছিল।”

এর কারণ অনুসন্ধানের জন্য তদন্তকারীরা ভারতে তাদের কাজ শুরু করলেন। কিন্তু তখন ভারতে শকুনের সংখ্যা এত কমে গেছে যে তাদের এই অনুসন্ধান কাজের জন্য প্রতিবেশী পাকিস্তানে যেতে হলো। কিন্তু সেখানেও গবেষণার জন্য শকুন খুঁজে পাওয়া কঠিন হচ্ছিল।

মুনির ভিরানি বলেন, “আমরা হয় মরা শকুন পাচ্ছিলাম, নয়তো একেবারে সুস্থ শকুন পাচ্ছিলাম। কোনও অসুস্থ শকুন খুঁজে পাওয়া কঠিন হচ্ছিল।”

শকুন মরার রহস্যভেদ

এরপর এই গবেষক দল শকুন মারা যাওয়ার একটা অভিন্ন সূত্র খুঁজে পেলেন।

মুনির ভিরানি বলেন, “এসব পাখি আসলে মারা যাচ্ছিল কিডনি বিকল হয়ে। আমরা যখন এই শকুনের দেহ ব্যবচ্ছেদ করলাম, তখন দেখলাম, তাদের পাকস্থলী, ফুসফুস, কিডনি, লিভার- এগুলো চকের মতো সাদা আঠালো পিণ্ডে আবৃত। এটি আসলে ইউরিক এসিড। কিডনি থেকে তা বেরিয়ে এসেছিল। কাজেই আমাদের কাছে এটা পরিষ্কার হয়ে গেল যে, এই শকুন আসলে কি খাচ্ছে, সেটা আমাদের দেখতে হবে। আমরা এমন কিছুর সন্ধান করছিলাম, যেটা সহজলভ্য, সস্তা, যেটা হয়তো দোকানে গিয়েই কেনা যায়, যেটা সর্বত্র আছে, এবং যার কারণে পাখির কিডনি বিকল হতে পারে। আমরা দেখলাম, এটা আসলে ডাইক্লোফেনাক।”

ডাইক্লোফেনাকের নাম হয়তো অনেকে শোনেনিই নি, কিন্তু দক্ষিণ এশিয়ায় যারা গবাদিপশু পালে, তাদের কাছে এটা খুব পরিচিত নাম।

ডাইক্লোফেনাক খুব কার্যকর একটি ব্যথানাশক। ১৯৯০ এর দশকের শুরুর দিকে এটি পেটেন্ট করা হয়। এটি ছিল খুবই সস্তা। দোকানে গিয়েই কেনা যেত। এক বোতল ওষুধ মাত্র দশ সেন্টে পাওয়া যেত। এটা গবাদিপশুর ওপর নির্বিচারে ব্যবহার করা হতো।

মুনির ভিরানি বলেন, দক্ষিণ এশিয়ায় গবাদিপশু দিয়ে লাঙ্গল টানা হয়, ক্ষেতের ফসল বাজারে নেওয়া হয়। কোনও গবাদিপশু যখন একটু খোঁড়াতে থাকে, তখন তার শরীরে এই ডাইক্লোফেনাক ইনজেকশন দেওয়া হয়।

“কৃষকরা দেখছিল, এতে তাৎক্ষণিক ফল পাওয়া যায়। কিন্তু আপনাকে মনে রাখতে হবে, এটি দিয়ে রোগ নিরাময় করা যায় না, এটা কেবল ব্যথা কমায়। কাজেই যখন পশুটা মরে মাটিতে পড়ে যাচ্ছে, তখন তার সমস্ত শরীরে কিন্তু ডাইক্লোফেনাকের অবশেষ থেকে যাচ্ছে। যখন শকুন এই পশুর মৃতদেহ খেতে আসছে, তখন সেটি যেন একটা আত্মহত্যার ভোজ উৎসব হয়ে উঠছে। এটি ছিল খুবই সস্তা।”

তাদের অনুমান যে আসলে সঠিক, সেটি যাচাই করার জন্য বিজ্ঞানীরা একটি মহিষের শরীরে ডাইক্লোফেনাক ইনজেকশন দিলেন। তারপর এটির লিভার তারা বদ্ধ জায়গায় কিছু শকুনকে খেতে দিলেন।

“আমরা শকুনের মৃত্যুর সঙ্গে ডাইক্লোফেনাকের একটা সরাসরি সম্পর্ক খুঁজে পেলাম। এটা ছিল আমাদের জন্য একটি ইউরেকা মুহূর্ত। আমরা বুঝতে পারলাম, এটাই কারণ। আমরা ভারত, নেপাল এবং পাকিস্তান থেকে সরকারি কর্মকর্তাদের ডেকে আনলাম। আমরা তাদেরকে আমাদের ফল দেখালাম এবং আমরা তাদেরকে স্পষ্টভাবে দেখিয়ে দিলাম, তারা যদি কিছু না করে, ভারতীয় উপমহাদেশ থেকে সব শকুন অদৃশ্য হয়ে যাবে।”

শকুন রক্ষার আন্দোলন

কাজেই মুনির এবং তার গবেষক দল অন্যান্য সংরক্ষণবাদীদের সঙ্গে মিলে শকুন রক্ষার আন্দোলন শুরু করলেন।

“এর কৃতিত্ব আমাদের সঙ্গে কাজ করেছে এমন সব সংগঠনের। বোম্বে ন্যাচারাল হিস্ট্রি সোসাইটি, আরএসপিবি এবং নেপাল ও পাকিস্তানের অন্যান্য সংগঠন। এরা সবাই যার যার দেশে গবাদিপশুর জন্য এই ওষুধের ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে সরকারগুলোকে রাজি করালো।”

কিন্তু দক্ষিণ এশিয়ায় ডাইক্লোফানাকের বিরাট মজুত ছিল। পর্যবেক্ষকদের ধারণা, এটার ব্যবহার এরপরও তাই অব্যাহত ছিল। তবে তারপরও অবস্থার উন্নতি হলো।

“সেসময় থেকে আমরা ভারত, নেপাল এবং পাকিস্তানে শকুনের সংখ্যার ওপর নজর রাখছিলাম। আমাদের জরিপে দেখা যায়, এরপর শকুনের সংখ্যা স্থিতিশীল হতে শুরু করে এবং কিছু কিছু জায়গায় তাদের সংখ্যা বাড়তেও শুরু করে।”

তবে এরকম একটা আশঙ্কা আছে যে নতুন কোওন ওষুধ হয়তো আবার শকুনের জন্য বিপদ হয়ে দাঁড়াতে পারে।

মুনির ভিরানি বলছেন, “শকুন এখনো বিপদমুক্ত নয়। কারণ বাজারে নতুন নতুন ওষুধ আসছে, যেগুলো পরীক্ষা করে দেখা দরকার, এগুলো শকুনের কোনও ক্ষতি করে কিনা। তিনি বলছেন, এই লড়াইটা অনেক দীর্ঘ, শকুন রক্ষার এই প্রচেষ্টা অনেক দীর্ঘ সময় ধরে চালাতে হবে।”

দক্ষিণ এশিয়ায় শকুনের সংখ্যা যেভাবে কমে গিয়েছিল, কোনও প্রজাতির প্রাণীর সংখ্যা এত দ্রুত কমে যাওয়ার নজির আর নেই। তবে শকুন যে কত উপকারী এক প্রাণী, এই সংকট তা মানুষকে উপলব্ধি করতে সাহায্য করেছে।

“আমার মনে হয় এশিয়ায় শকুনকে ঘিরে এই সংকটের সবচেয়ে ইতিবাচক একটা দিক হচ্ছে, এই বিরাট সচেতনতা, শকুন যে আমাদের জন্য কত গুরুত্বপূর্ণ। কোনও সন্দেহ নেই যে, আমাদের গ্রহে শকুন হচ্ছে সবচেয়ে বিপন্ন মেরুদণ্ডী প্রাণী। আমাদের সহানুভূতি, আমাদের ভালোবাসা তাদের দরকার। যাতে তারা আকাশে উড়ে বেড়াতে পারে।”

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৪৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২

পূর্ব-পশ্চিম