শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২২ জানুয়ারি, ২০১৪

খোলা কলাম

সামনে হিমালয়ের মতো উঁচু পাহাড়

মাহমুদুর রহমান মান্না
প্রিন্ট ভার্সন
সামনে হিমালয়ের মতো উঁচু পাহাড়

৫ জানুয়ারি নির্বাচনের নামে বাংলাদেশে যে প্রহসন হয়ে গেল তার ওপরে সম্পাদকীয়তে ভারতের দি হিন্দু পত্রিকা শিরোনাম করেছিল- 'কেউ জেতেনি বাংলাদেশে'। কিন্তু বাংলাদেশে বিশেষ করে ক্ষমতাসীনদের আচরণে ও উচ্চারণে মনে হচ্ছে এক সাধারণ বিজয় অর্জন করেছেন তারা। ৫ তারিখের পর থেকে প্রধানমন্ত্রী যে ভাষায় কথা বলছেন, যেভাবে হাসছেন, লোকজনকে সরকারি বাড়িতে দাওয়াত করে খাওয়া-দাওয়া, গল্প-গুজব করছেন তার সব কিছুতেই বিজয়ের হাসি আর পরিতৃপ্তির ঢেঁকুর উঠছে। এখন বেশ আত্দপ্রত্যয়ী তিনি। নির্বাচনের আগে যেরকম বলেছিলেন এখন আর সেরকম করে বলছেন না যে, একাদশ সংসদের নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে হবে। মাঝে মাঝে ত্যাড়াবাঁকা করলেও দলের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফও এখন কথা বলছেন কর্তৃত্বের সুরে। আর এক সময়ের 'বন্ধু' এখন একান্ত অনুগত তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু তো বলেই দিয়েছেন, এই সরকার পাঁচ বছরই ক্ষমতায় থাকবে।

তা প্রধানমন্ত্রী এরকম অহঙ্কার অবশ্য করতেই পারেন। ইস্পাতের তৈরি মেরুদণ্ড তার। হৃৎপিণ্ডে একটিও ড্রপবিট নেই। ৫ তারিখের আগে আওয়ামী লীগের বাঘা দু'একজন নেতাকেও বিচলিত দেখেছি। 'কী যে করছেন সভানেত্রী! আল্লাহই জানে। শেষ পর্যন্ত কী হবে।' এক প্রকার ভয়ে ছিলেন তারা। কিন্তু শেখ হাসিনা ছিলেন অবিচল। বিরোধী দল বিএনপি যে এই ভোটে আসবে না তা তিনি জানতেন। ভোটকেন্দ্রে যে ভোটারদের দেখা যাবে না, সেটাও তার অজানা ছিল না। কিন্তু তাতে কি? তার ভাব ছিল, লেট দ্য ডগস বার্ক, দ্য ক্যারাভান উইল মুভ। অ্যান্ড দ্য ক্যারাভান মুভড। কি শক্তিশালী নার্ভ শেখ হাসিনার!

বেচারা খালেদা জিয়া। তিনিও খুব শক্তিশালী নার্ভের মানুষ, দৃঢ় সিদ্ধান্ত, অসিম সাহসের মালিক যা আমরা এরশাদবিরোধী আন্দোলনের সময় দেখেছি। দলনিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য আন্দোলনের একটা নাতিদীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে কর্মসূচি দিয়েছিলেন ঢাকা অভিযাত্রার; কিন্তু সে অভিযাত্রা শুরু হতেই দেখেনি কেউ। ২৯ ডিসেম্বর '১৩ তারিখ ঢাকা মহানগরীতে বিএনপির কাউকে কোথাও দেখা যায়নি।

একদিন আগে বাইরের জেলা থেকে দলের যে নেতা-কর্মীরা ঢাকায় চলে এসেছিলেন তারা কার সঙ্গে যোগাযোগ করবেন তা খুঁজে পায়নি। দল তথা গোটা আন্দোলনের মূল নেত্রী বেগম জিয়াকে যখন বালির বস্তা দিয়ে আটকে রাখা হলো তখন টেলিফোন করে কোনো নেতাকে পাওয়া গেল না। ওইদিন বিকালে তিনি অবশ্য গাড়িতে করে বের হওয়ার একটা মহড়া দিলেন। আমি সৈয়দ আশরাফের মতো করে সমালোচনা করব না। কিন্তু বেগম জিয়া যদি বের হতে পারতেনও, কোথায় যেতেন তিনি? বিএনপি অফিসের সামনে কিংবা মহানগরের কোথাও তার জন্য মানুষ সমবেত ছিল বলে তো দেখা যায়নি।

পর্যবেক্ষকরা বলেন, আন্দোলনের জন্য বেগম জিয়া নাকি নিজ দলের চেয়ে জামায়াতে ইসলামীর ওপর বেশি নির্ভর করেছিলেন। জামায়াত একটি ক্যাডারভিত্তিক সংগঠন। তাদের অর্থ-বিত্ত বেশি। তারা মনে করে মরলে শহীদ, বাঁচলে গাজী। তাদের ওপর নির্ভর তো করাই যায়; কিন্তু বেগম জিয়ার হিসাবে গোলমাল হয়ে গেল। জামায়াত একটি যুদ্ধাপরাধী সংগঠন। তাদের নেতারা মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছিল বাংলাদেশের জন্মলগ্নে এ কথা ভেবে, এ কথা শুনে ৪২ বছর পর উত্থিত হলো জনগণ, বিশেষ করে যুবসমাজ। আওয়ামী লীগ সময় বুঝে এই কার্ড খেলেছিল। বিএনপি বলল, ওই জামায়াতকে নিয়ে তোমরাও তো দীর্ঘ পথ হেঁটেছ, আন্দোলন করেছ, এমনকি নির্বাচনও করেছ, যে নির্বাচন আমরা '৮৬-তে ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছি। এখনো তো তোমাদের সঙ্গে স্বৈরাচার, যার বিরুদ্ধে ৯ বছর আন্দোলন করেছি আমরা। তোমাদের কোনো দোষ হয়নি? দোষ কেবল বিএনপির? তোমরা কি দেবতা? সেই যে কবির কথা, 'দেবতাদের বেলায় লীলাখেলা, দোষ কেবল আমার বেলা?' কিন্তু তাতে কোনো কাজ হলো না। আওয়ামী লীগ এত যোগ্যতার সঙ্গে দেশে-বিদেশে এই কার্ড খেলল যে বিএনপি প্রায় একঘরে হয়ে গেল। বর্তমানে বেশি করে বিদেশনির্ভর এই দলটি বড় একটা ধাক্কা খেয়ে গেল বিদেশিদের কাছে। গত ১৬ জানুয়ারি ইউরোপীয় পার্লামেন্টের এক প্রস্তাবে জামায়াত ও হেফাজতের সঙ্গে সুস্পষ্ট দূরত্ব বজায় রাখতে বিএনপির প্রতি আহ্বান জানানো হয়। এর আগে ১৩ জানুয়ারি ঢাকায় এক বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূতরা বিএনপিকে সহিংসতা এড়িয়ে চলতে বলেছিল।

পত্রিকার রিপোর্ট অনুযায়ী পশ্চিমা দেশগুলোর এই চাপে এখন হতাশ বিএনপি। দশম সংসদ নির্বাচনের আগে-পরে আড়াই বছর ধরে বিএনপির নেতারা বাংলাদেশে নিযুক্ত পশ্চিমা কূটনীতিকদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রেখে আসছিলেন। কিন্তু তাতে কোনো কাজ হলো না। বিএনপির এই কূটনৈতিক ব্যর্থতাকে একশ ভাগ কাজে লাগিয়েছে আওয়ামী লীগ। নির্বাচনের নামে একটি কুৎসিত নাটক করেছে তারা। তারপরেও সম্ভবত এই একটি কারণে তারা গভীর আত্দপ্রসাদ লাভ করছে এটা ভেবে যে, বিএনপি আর সহসা কিছু করতে পারবে না। আত্দগরিমায় আওয়ামী লীগ এটা দেখছে না যে, তারা সাংবিধানিক ধারাবাহিকতার নাম করে সংসদকে একটি সঙ বানিয়ে ফেলছে। এ জন্য তোফায়েল আহমেদ দিলি্লতে গিয়ে বলছেন, অদূর ভবিষ্যতে নির্বাচনের কোনো সম্ভাবনা তিনি দেখছেন না। ভোট নয়, তাই আমাদের মাথায় এখন সুশাসনের চিন্তা, আর যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, পাঁচ বছরে যোগাযোগের ক্ষেত্রে তিনি বিপ্লব ঘটিয়ে ফেলবেন।

দুজন রাজনীতিবিদ, আওয়ামী লীগের নেতা। একজন অতি কৌশলী, আরেকজন বেশ খানিকটা সেন্টিমেন্টাল, কৌশলের ধার ধারেন না। কিন্তু দুজনই ভুলে গেছেন, চোরাবালিতে ঘর বাঁধলে সে ঘর টেকে না। স্যার ফজলে হাসান আবেদ বলেছেন, এ সরকার বেআইনি নয়, আবার বৈধও নয়। ব্রিটিশ ও ইউরোপীয় পার্লামেন্টের দুটো প্রস্তাবে খুশি থাকলে চলবে না, দেশের মানুষের কথা ভাবতে হবে। দেশের মানুষ কী ভাবে এ নির্বাচন আর সরকার সম্পর্কে? এখানে আত্দতৃপ্ত থাকার কোনো অবকাশ নেই। কারণ ইউরোপীয়, ব্রিটিশ পার্লামেন্টসহ সবাই একটি গ্রহণযোগ্য, অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন করার পরামর্শ দিয়েছে। আর ভোট দিতে না গিয়ে তো মানুষ বলে দিয়েছে তারা এ নির্বাচনকে নেবে কীভাবে। কী করবে আওয়ামী লীগ? বিগত নির্বাচনে প্রায় তিন-চতুর্থাংশ আসনে জিতলেও এবার জনপ্রিয়তা পাঁচ ভাগে গিয়ে ঠেকেছে। (প্রদত্ত ভোটের পরিমাণ এরকম বলেই আমার মনে হয়) এবার বিরোধী দলবিহীন এ সরকার পাঁচ বছরে তার উন্নতি করতে পারবে?

আওয়ামী লীগের নেতারা কি অস্বীকার করতে পারবেন যে, তাদের জনপ্রিয়তায় ধস নেমেছে? যদি ধরেই নেই সরকার পাঁচ বছরই থাকবে, তাহলে পাঁচ বছরে এ অবস্থার পরিবর্তন করতে পারবে? হারানো জনপ্রিয়তা কি ফিরে পাবে?

আবার আলোচনা করে সবার কাছে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা বলছেন প্রায় সবাই। সেরকম কিছু হবে কি? হতে পারে আবার নাও হতে পারে। আমি ধরে নিচ্ছি সেরকম কিছু হলো না, তা হলেও তো পাঁচ বছর পরে নির্বাচন হতে হবে। সেই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের সামনে চ্যালেঞ্জ হবে হিমালয়ের সমান। তোফায়েল আহমেদ দিলি্লতে বলেছেন, সুশাসন প্রতিষ্ঠাই এখন সবচেয়ে বড় করে তাদের মাথায়। পাঁচ বছরে কিরকম সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হয়েছে তা মানুষ দেখেছে। আর আগামী পাঁচ বছরে কেমন করবে তাও দেখবে। প্রকৃতপক্ষে রাজনীতির মাঠে জামায়াত কার্ড ছাড়া আওয়ামী লীগের খেলার তেমন কিছু নেই। নিরঙ্কুশভাবে 'কঠোর' কর্তৃত্বপরায়ণ শাসন চালানোর পর সেই কার্ড আর থাকার কথা নয়। যুদ্ধাপরাধ, জামায়াত এবং সহিংসতা নিরাময় করতে হবে আওয়ামী লীগকে এই পাঁচ বছরে। খাড়া উঁচু পাহাড়ে ওঠার মতো দুরূহ কাজ সেটি। পড়ে গেলে বেঁচে থাকা কষ্ট।

পাঁচ বছর পরে নির্বাচন হলে সে নির্বাচনেও অবশ্যই জিততে হবে আওয়ামী লীগকে। সেটা এই ৫ জানুয়ারি নির্বাচনের মতো হতে পারবে না। সেই নির্বাচনে যদি আওয়ামী লীগ পরাজিত হয় তাহলে সেটাকে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ পরাজয় বলে বিবেচিত হবে। আওয়ামী লীগের নেতারা ভেবে দেখেছেন কি এক অসম্ভব চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছেন তারা নিজেদের জন্য।

লেখক : রাজনীতিক, আহ্বায়ক নাগরিক ঐক্য।

ই-মেইল :[email protected]

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
‘আরব আমিরাত নয়, পিএসএল হোক বাংলাদেশে’—বাসিত আলীর পরামর্শ
‘আরব আমিরাত নয়, পিএসএল হোক বাংলাদেশে’—বাসিত আলীর পরামর্শ

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ দেশকে শ্মশানে পরিণত করেছিল: মঞ্জু
আওয়ামী লীগ দেশকে শ্মশানে পরিণত করেছিল: মঞ্জু

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের ১৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অব্যাহতি
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের ১৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অব্যাহতি

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
নাটোরে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘দুর্নীতিমুক্ত সমাজ বিনির্মাণে ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম’
‘দুর্নীতিমুক্ত সমাজ বিনির্মাণে ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম’

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি
আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

সোনা মসজিদ সীমান্তে এক ভারতীয় নাগরিককে হস্তান্তর
সোনা মসজিদ সীমান্তে এক ভারতীয় নাগরিককে হস্তান্তর

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজারহাটে চর বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠনের দাবিতে সংলাপ অনুষ্ঠিত
রাজারহাটে চর বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠনের দাবিতে সংলাপ অনুষ্ঠিত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ দুই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ দুই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রেনে কাটা পড়ে বাবার মৃত্যু, সন্তান আহত
ট্রেনে কাটা পড়ে বাবার মৃত্যু, সন্তান আহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় ২৫ জনকে আসামি করে মামলা
মুন্সিগঞ্জে লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় ২৫ জনকে আসামি করে মামলা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে ধরা পড়লো আহত নীলগাই
পঞ্চগড়ে ধরা পড়লো আহত নীলগাই

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের নির্বাচন
গাইবান্ধা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের নির্বাচন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাস্তা যেন ধান-খড় শুকানোর চাতাল!
রাস্তা যেন ধান-খড় শুকানোর চাতাল!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় নানা আয়োজনে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত
কুয়াকাটায় নানা আয়োজনে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ অনিয়ন্ত্রণ ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা না করায় হৃদরোগে মৃত্যু ঝুঁকি বাড়াচ্ছে
ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ অনিয়ন্ত্রণ ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা না করায় হৃদরোগে মৃত্যু ঝুঁকি বাড়াচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে পঞ্চগড়ে জামায়াতের শোকরানা মিছিল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে পঞ্চগড়ে জামায়াতের শোকরানা মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুটানকে হারিয়ে সাফের সেমিতে বাংলাদেশের যুবারা
ভুটানকে হারিয়ে সাফের সেমিতে বাংলাদেশের যুবারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে তিন কৃষকের মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে তিন কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোসলে নেমে কিশোরের মৃত্যু
গোসলে নেমে কিশোরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলমাকান্দায় রক্তাক্ত অবস্থায় অজ্ঞাত ব্যক্তি উদ্ধার
কলমাকান্দায় রক্তাক্ত অবস্থায় অজ্ঞাত ব্যক্তি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিল গেটসের ২০০ বিলিয়ন ডলার দানের ঘোষণায় যা বললেন সাবেক স্ত্রী
বিল গেটসের ২০০ বিলিয়ন ডলার দানের ঘোষণায় যা বললেন সাবেক স্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি বরিশাল নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থীদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি বরিশাল নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা ও গ্যাস-পানি-বিদ্যুৎ সংকট দূর করার আহ্বান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা ও গ্যাস-পানি-বিদ্যুৎ সংকট দূর করার আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাছ থেকে পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
গাছ থেকে পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে ববিতে কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা
উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে ববিতে কমপ্লিট শাটডাউন ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ড্রেন নির্মাণে ক্ষতিগ্রস্ত টিনসেট ভবন ধ্বসের শংকা
ড্রেন নির্মাণে ক্ষতিগ্রস্ত টিনসেট ভবন ধ্বসের শংকা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমারখালীতে কিশোরের লাশ উদ্ধার
কুমারখালীতে কিশোরের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রসাধনী ব্যবহারের আগে যা যা জানা জরুরি
প্রসাধনী ব্যবহারের আগে যা যা জানা জরুরি

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা