শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২২ জানুয়ারি, ২০১৪

খোলা কলাম

সামনে হিমালয়ের মতো উঁচু পাহাড়

মাহমুদুর রহমান মান্না
প্রিন্ট ভার্সন
সামনে হিমালয়ের মতো উঁচু পাহাড়

৫ জানুয়ারি নির্বাচনের নামে বাংলাদেশে যে প্রহসন হয়ে গেল তার ওপরে সম্পাদকীয়তে ভারতের দি হিন্দু পত্রিকা শিরোনাম করেছিল- 'কেউ জেতেনি বাংলাদেশে'। কিন্তু বাংলাদেশে বিশেষ করে ক্ষমতাসীনদের আচরণে ও উচ্চারণে মনে হচ্ছে এক সাধারণ বিজয় অর্জন করেছেন তারা। ৫ তারিখের পর থেকে প্রধানমন্ত্রী যে ভাষায় কথা বলছেন, যেভাবে হাসছেন, লোকজনকে সরকারি বাড়িতে দাওয়াত করে খাওয়া-দাওয়া, গল্প-গুজব করছেন তার সব কিছুতেই বিজয়ের হাসি আর পরিতৃপ্তির ঢেঁকুর উঠছে। এখন বেশ আত্দপ্রত্যয়ী তিনি। নির্বাচনের আগে যেরকম বলেছিলেন এখন আর সেরকম করে বলছেন না যে, একাদশ সংসদের নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে হবে। মাঝে মাঝে ত্যাড়াবাঁকা করলেও দলের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফও এখন কথা বলছেন কর্তৃত্বের সুরে। আর এক সময়ের 'বন্ধু' এখন একান্ত অনুগত তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু তো বলেই দিয়েছেন, এই সরকার পাঁচ বছরই ক্ষমতায় থাকবে।

তা প্রধানমন্ত্রী এরকম অহঙ্কার অবশ্য করতেই পারেন। ইস্পাতের তৈরি মেরুদণ্ড তার। হৃৎপিণ্ডে একটিও ড্রপবিট নেই। ৫ তারিখের আগে আওয়ামী লীগের বাঘা দু'একজন নেতাকেও বিচলিত দেখেছি। 'কী যে করছেন সভানেত্রী! আল্লাহই জানে। শেষ পর্যন্ত কী হবে।' এক প্রকার ভয়ে ছিলেন তারা। কিন্তু শেখ হাসিনা ছিলেন অবিচল। বিরোধী দল বিএনপি যে এই ভোটে আসবে না তা তিনি জানতেন। ভোটকেন্দ্রে যে ভোটারদের দেখা যাবে না, সেটাও তার অজানা ছিল না। কিন্তু তাতে কি? তার ভাব ছিল, লেট দ্য ডগস বার্ক, দ্য ক্যারাভান উইল মুভ। অ্যান্ড দ্য ক্যারাভান মুভড। কি শক্তিশালী নার্ভ শেখ হাসিনার!

বেচারা খালেদা জিয়া। তিনিও খুব শক্তিশালী নার্ভের মানুষ, দৃঢ় সিদ্ধান্ত, অসিম সাহসের মালিক যা আমরা এরশাদবিরোধী আন্দোলনের সময় দেখেছি। দলনিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য আন্দোলনের একটা নাতিদীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে কর্মসূচি দিয়েছিলেন ঢাকা অভিযাত্রার; কিন্তু সে অভিযাত্রা শুরু হতেই দেখেনি কেউ। ২৯ ডিসেম্বর '১৩ তারিখ ঢাকা মহানগরীতে বিএনপির কাউকে কোথাও দেখা যায়নি।

একদিন আগে বাইরের জেলা থেকে দলের যে নেতা-কর্মীরা ঢাকায় চলে এসেছিলেন তারা কার সঙ্গে যোগাযোগ করবেন তা খুঁজে পায়নি। দল তথা গোটা আন্দোলনের মূল নেত্রী বেগম জিয়াকে যখন বালির বস্তা দিয়ে আটকে রাখা হলো তখন টেলিফোন করে কোনো নেতাকে পাওয়া গেল না। ওইদিন বিকালে তিনি অবশ্য গাড়িতে করে বের হওয়ার একটা মহড়া দিলেন। আমি সৈয়দ আশরাফের মতো করে সমালোচনা করব না। কিন্তু বেগম জিয়া যদি বের হতে পারতেনও, কোথায় যেতেন তিনি? বিএনপি অফিসের সামনে কিংবা মহানগরের কোথাও তার জন্য মানুষ সমবেত ছিল বলে তো দেখা যায়নি।

পর্যবেক্ষকরা বলেন, আন্দোলনের জন্য বেগম জিয়া নাকি নিজ দলের চেয়ে জামায়াতে ইসলামীর ওপর বেশি নির্ভর করেছিলেন। জামায়াত একটি ক্যাডারভিত্তিক সংগঠন। তাদের অর্থ-বিত্ত বেশি। তারা মনে করে মরলে শহীদ, বাঁচলে গাজী। তাদের ওপর নির্ভর তো করাই যায়; কিন্তু বেগম জিয়ার হিসাবে গোলমাল হয়ে গেল। জামায়াত একটি যুদ্ধাপরাধী সংগঠন। তাদের নেতারা মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছিল বাংলাদেশের জন্মলগ্নে এ কথা ভেবে, এ কথা শুনে ৪২ বছর পর উত্থিত হলো জনগণ, বিশেষ করে যুবসমাজ। আওয়ামী লীগ সময় বুঝে এই কার্ড খেলেছিল। বিএনপি বলল, ওই জামায়াতকে নিয়ে তোমরাও তো দীর্ঘ পথ হেঁটেছ, আন্দোলন করেছ, এমনকি নির্বাচনও করেছ, যে নির্বাচন আমরা '৮৬-তে ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছি। এখনো তো তোমাদের সঙ্গে স্বৈরাচার, যার বিরুদ্ধে ৯ বছর আন্দোলন করেছি আমরা। তোমাদের কোনো দোষ হয়নি? দোষ কেবল বিএনপির? তোমরা কি দেবতা? সেই যে কবির কথা, 'দেবতাদের বেলায় লীলাখেলা, দোষ কেবল আমার বেলা?' কিন্তু তাতে কোনো কাজ হলো না। আওয়ামী লীগ এত যোগ্যতার সঙ্গে দেশে-বিদেশে এই কার্ড খেলল যে বিএনপি প্রায় একঘরে হয়ে গেল। বর্তমানে বেশি করে বিদেশনির্ভর এই দলটি বড় একটা ধাক্কা খেয়ে গেল বিদেশিদের কাছে। গত ১৬ জানুয়ারি ইউরোপীয় পার্লামেন্টের এক প্রস্তাবে জামায়াত ও হেফাজতের সঙ্গে সুস্পষ্ট দূরত্ব বজায় রাখতে বিএনপির প্রতি আহ্বান জানানো হয়। এর আগে ১৩ জানুয়ারি ঢাকায় এক বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূতরা বিএনপিকে সহিংসতা এড়িয়ে চলতে বলেছিল।

পত্রিকার রিপোর্ট অনুযায়ী পশ্চিমা দেশগুলোর এই চাপে এখন হতাশ বিএনপি। দশম সংসদ নির্বাচনের আগে-পরে আড়াই বছর ধরে বিএনপির নেতারা বাংলাদেশে নিযুক্ত পশ্চিমা কূটনীতিকদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রেখে আসছিলেন। কিন্তু তাতে কোনো কাজ হলো না। বিএনপির এই কূটনৈতিক ব্যর্থতাকে একশ ভাগ কাজে লাগিয়েছে আওয়ামী লীগ। নির্বাচনের নামে একটি কুৎসিত নাটক করেছে তারা। তারপরেও সম্ভবত এই একটি কারণে তারা গভীর আত্দপ্রসাদ লাভ করছে এটা ভেবে যে, বিএনপি আর সহসা কিছু করতে পারবে না। আত্দগরিমায় আওয়ামী লীগ এটা দেখছে না যে, তারা সাংবিধানিক ধারাবাহিকতার নাম করে সংসদকে একটি সঙ বানিয়ে ফেলছে। এ জন্য তোফায়েল আহমেদ দিলি্লতে গিয়ে বলছেন, অদূর ভবিষ্যতে নির্বাচনের কোনো সম্ভাবনা তিনি দেখছেন না। ভোট নয়, তাই আমাদের মাথায় এখন সুশাসনের চিন্তা, আর যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, পাঁচ বছরে যোগাযোগের ক্ষেত্রে তিনি বিপ্লব ঘটিয়ে ফেলবেন।

দুজন রাজনীতিবিদ, আওয়ামী লীগের নেতা। একজন অতি কৌশলী, আরেকজন বেশ খানিকটা সেন্টিমেন্টাল, কৌশলের ধার ধারেন না। কিন্তু দুজনই ভুলে গেছেন, চোরাবালিতে ঘর বাঁধলে সে ঘর টেকে না। স্যার ফজলে হাসান আবেদ বলেছেন, এ সরকার বেআইনি নয়, আবার বৈধও নয়। ব্রিটিশ ও ইউরোপীয় পার্লামেন্টের দুটো প্রস্তাবে খুশি থাকলে চলবে না, দেশের মানুষের কথা ভাবতে হবে। দেশের মানুষ কী ভাবে এ নির্বাচন আর সরকার সম্পর্কে? এখানে আত্দতৃপ্ত থাকার কোনো অবকাশ নেই। কারণ ইউরোপীয়, ব্রিটিশ পার্লামেন্টসহ সবাই একটি গ্রহণযোগ্য, অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন করার পরামর্শ দিয়েছে। আর ভোট দিতে না গিয়ে তো মানুষ বলে দিয়েছে তারা এ নির্বাচনকে নেবে কীভাবে। কী করবে আওয়ামী লীগ? বিগত নির্বাচনে প্রায় তিন-চতুর্থাংশ আসনে জিতলেও এবার জনপ্রিয়তা পাঁচ ভাগে গিয়ে ঠেকেছে। (প্রদত্ত ভোটের পরিমাণ এরকম বলেই আমার মনে হয়) এবার বিরোধী দলবিহীন এ সরকার পাঁচ বছরে তার উন্নতি করতে পারবে?

আওয়ামী লীগের নেতারা কি অস্বীকার করতে পারবেন যে, তাদের জনপ্রিয়তায় ধস নেমেছে? যদি ধরেই নেই সরকার পাঁচ বছরই থাকবে, তাহলে পাঁচ বছরে এ অবস্থার পরিবর্তন করতে পারবে? হারানো জনপ্রিয়তা কি ফিরে পাবে?

আবার আলোচনা করে সবার কাছে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা বলছেন প্রায় সবাই। সেরকম কিছু হবে কি? হতে পারে আবার নাও হতে পারে। আমি ধরে নিচ্ছি সেরকম কিছু হলো না, তা হলেও তো পাঁচ বছর পরে নির্বাচন হতে হবে। সেই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের সামনে চ্যালেঞ্জ হবে হিমালয়ের সমান। তোফায়েল আহমেদ দিলি্লতে বলেছেন, সুশাসন প্রতিষ্ঠাই এখন সবচেয়ে বড় করে তাদের মাথায়। পাঁচ বছরে কিরকম সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হয়েছে তা মানুষ দেখেছে। আর আগামী পাঁচ বছরে কেমন করবে তাও দেখবে। প্রকৃতপক্ষে রাজনীতির মাঠে জামায়াত কার্ড ছাড়া আওয়ামী লীগের খেলার তেমন কিছু নেই। নিরঙ্কুশভাবে 'কঠোর' কর্তৃত্বপরায়ণ শাসন চালানোর পর সেই কার্ড আর থাকার কথা নয়। যুদ্ধাপরাধ, জামায়াত এবং সহিংসতা নিরাময় করতে হবে আওয়ামী লীগকে এই পাঁচ বছরে। খাড়া উঁচু পাহাড়ে ওঠার মতো দুরূহ কাজ সেটি। পড়ে গেলে বেঁচে থাকা কষ্ট।

পাঁচ বছর পরে নির্বাচন হলে সে নির্বাচনেও অবশ্যই জিততে হবে আওয়ামী লীগকে। সেটা এই ৫ জানুয়ারি নির্বাচনের মতো হতে পারবে না। সেই নির্বাচনে যদি আওয়ামী লীগ পরাজিত হয় তাহলে সেটাকে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ পরাজয় বলে বিবেচিত হবে। আওয়ামী লীগের নেতারা ভেবে দেখেছেন কি এক অসম্ভব চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছেন তারা নিজেদের জন্য।

লেখক : রাজনীতিক, আহ্বায়ক নাগরিক ঐক্য।

ই-মেইল :[email protected]

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
জামালপুরের আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা ঢাকায় গ্রেফতার
জামালপুরের আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা ঢাকায় গ্রেফতার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ৭টি সংসদীয় আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় ৭টি সংসদীয় আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

৩৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে বনের ভেতরের পুকুরে ভাসছিল লাশ
শ্রীপুরে বনের ভেতরের পুকুরে ভাসছিল লাশ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দিনাজপুরে পিস্তলসহ গুলি উদ্ধার
দিনাজপুরে পিস্তলসহ গুলি উদ্ধার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায় বিএনপি : আমীর খসরু
রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায় বিএনপি : আমীর খসরু

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি
নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক
নেত্রকোনায় দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব
৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি
ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা
খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন
শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’
বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের
সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা
শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু
স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা
চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা
সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন