শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০১ আগস্ট, ২০১৫

সম্ভাবনার বাংলাদেশ

সৌরবিদ্যুতে ঝলমল গ্রাম

জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
সৌরবিদ্যুতে ঝলমল গ্রাম

বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে যেখানে এখনো পল্লীবিদ্যুৎ পৌঁছায়নি, সেখানে সৌরবিদ্যুৎ 'আলোর বিপ্লব' ঘটিয়ে চলেছে। প্রত্যন্ত অঞ্চলের গ্রামে সৌরবিদ্যুতের আলোয় কাটছে রাতের অাঁধার। এসব জনপদে লেখাপড়া, চাষ, টিভি দেখা, দৈনন্দিন বিভিন্ন কাজে এসেছে স্বস্তি। যেখানে বিদ্যুৎ আছে সেখানে লোডশেডিং থেকে মুক্তি দিচ্ছে সৌরবিদ্যুৎ। তবে সৌরবিদ্যুতের আলোয় যেমন আলোকিত হচ্ছে গ্রামাঞ্চল, সেখানে শহরে ঠিক এর উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে। ঢাকাসহ বিভাগীয় শহরগুলোয় মানুষ সৌরবিদ্যুৎ ব্যবহারে তেমন আগ্রহী হচ্ছে না। বিশেষজ্ঞদের মতে, অভিজ্ঞতার অভাব ও সরকারি ঋণের জটিলতার জন্য শহরে সৌরবিদ্যুতের ব্যবহার কম।

ঢাকার বাইরে অনেক এলাকায় এখনো বিদ্যুৎ পৌঁছায়নি। এ ছাড়া জেলা শহরগুলোয় মাত্রাতিরিক্ত লোডশেডিংয়ের কারণে এখন অনেকেই বিকল্প জ্বালানি হিসেবে সৌরবিদ্যুতের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ছেন। যেসব গ্রামে আগে কুপি, হারিকেন ও হ্যাজাক বাতির ব্যবহার হতো, এখন সেখানে ব্যবহার হচ্ছে সৌরবিদ্যুৎ। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, উত্তরাঞ্চলের বিভিন্ন গ্রামে সৌরবিদ্যুতের ব্যবহার বেশি। বিশেষ করে নাটোর জেলার সিংড়া উপজেলার মালকুড়, হাপুনিয়া, চৌপুকুরিয়াসহ বিভিন্ন গ্রামের প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই সৌরবিদ্যুৎ ব্যবহৃত হচ্ছে। ব্যবহারকারীরা তাদের সাধ্যানুযায়ী বিভিন্ন ওয়াটের সৌরবিদ্যুতের প্যানেল ব্যবহার করছেন। এসব গ্রামে গ্রামীণ শক্তি, ব্র্যাকসহ বিভিন্ন এনজিওর সহযোগিতায় মানুষ সৌরবিদ্যুতের সুবিধা ভোগ করছে। এ বিদ্যুতের সাহায্যে সাধারণত বাল্ব, টেলিভিশন, ফ্যান ইত্যাদি চালাচ্ছে তারা। এ ছাড়া দেশের উপকূলীয় এলাকায়ও সৌরবিদ্যুতের চাহিদা বেশি। এসব এলাকায় সেচ ও সড়কবাতি জ্বালানোর কাজে সৌরবিদ্যুৎ ব্যবহৃত হচ্ছে। তবে সংশ্লিষ্টরা জানান, সোলার প্যানেলসহ যাবতীয় যন্ত্রাংশের খরচ নিম্নবিত্তদের নাগালে এলে এর ব্যবহার আরও বৃদ্ধি পাবে। অন্যদিকে নগরীতে সৌরশক্তির ব্যবহার বাড়াতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হলেও বাস্তবে এর অগ্রগতি নেই। সৌরবিদ্যুৎ খাত-সংশ্লিষ্টরা জানান, শহরের কিছু বাড়িতে সোলার প্যানেল দেখা গেলেও তা বিদ্যুতের মিটার ব্যবহারের অনুমতি পাওয়ার জন্য স্থাপন করা হয়েছে। এগুলোর ব্যবহার একদমই হচ্ছে না। মিরপুরের পল্লবী আবাসিক এলাকার নতুন ভবনগুলোর ছাদে সোলার প্যানেল স্থাপন করা হলেও বাস্তবে এর ব্যবহার চোখে পড়ে না। এ এলাকার এক ভবনমালিক আসাদুজ্জামান জানান, বাধ্যতামূলক হওয়ায় তিনি ভবন তৈরির সময় সোলার প্যানেল লাগিয়েছেন। কিন্তু বাড়ি তৈরির তিন বছরেও এর ব্যবহার করেননি। পল্লবীর মতো ঢাকার অন্য এলাকার চিত্র একই। এমনকি সরকারি ঘোষণার পরও অফিস-আদালতে সৌরবিদ্যুতের ব্যবহার খুব একটা বাড়ছে না। অথচ নিজের একটি সোলার প্যানেল থাকলে বিদ্যুতের জন্য কারও কাছে যেতে হয় না। নেই বিদ্যুৎ বিলের ঝামেলা। ইতিমধ্যে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, সচিবালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক, পরিসংখ্যান ব্যুরোসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় সৌরবিদ্যুৎ ব্যবহৃত হচ্ছে। ঢাকার প্রধান রাস্তাগুলোর বহু বাতিও এখন জ্বলছে সৌরবিদ্যুতের আলোয়। সোলার বাংলাদেশের পরিচালক খন্দকার মামুনুর রহমান জানান, ঢাকায় ভবনমালিকদের ক্ষেত্রে সোলার প্যানেল বিষয়ে নেতিবাচক মনোভাব কাজ করে। কারণ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ অনেকটা জোর করেই তাদের তা স্থাপন করাচ্ছে। কেবল বিদ্যুতের বিল বাড়লেই ভবনমালিকরা সোলার সিস্টেম ব্যবহারে আগ্রহী হন। তিনি বলেন, বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড নতুন ভবনে সোলার প্যানেল স্থাপনে যে নিয়ম করেছিল, তা বলতে গেলে কেউই মানে না। বাড়িভিত্তিক সৌরবিদ্যুৎ ব্যবস্থা স্থাপনের কার্যক্রম সরকারিভাবে শুরু হয় ২০০৩ সালে। সে সময় পাঁচ বছরের ৫০ হাজার বাড়িতে সৌরবিদ্যুৎ স্থাপনের লক্ষ্যমাত্রা তিন বছরেই অর্জিত হয়। গ্রামের মানুষের সৌরবিদ্যুতের প্রতি আগ্রহের কারণেই এটি সম্ভব হয়েছিল। এরই মধ্যে বাংলাদেশে নয়টি সৌরবিদ্যুতের প্যানেল তৈরির কারখানা স্থাপিত হয়েছে। এর মাধ্যমে চালানো হচ্ছে শতাধিকের ওপর নলকূপ। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, প্রতি মাসে প্রায় ৬৫ হাজার বাড়িতে নতুন করে সৌরবিদ্যুতের প্যানেল স্থাপিত হচ্ছে। সরকার ২০১৭ সালের মধ্যে ৬০ লাখ বাড়ি সৌরবিদ্যুতের আওতায় আনার লক্ষ্যে কাজ করছে। আর এ সময়ের মধ্যে এর মাধ্যমে ২২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। বর্তমানে দেশে সৌরবিদ্যুতের সুবিধা ভোগ করছে প্রায় দুই কোটি মানুষ। আর সহজ ব্যবহার ও সাশ্রয়ী দামের কারণে এর ব্যবহার দিন দিন বাড়ছে। সরকারি ইনফ্রাসট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড (ইডকল) কর্তৃপক্ষ জানায়, এরই মধ্যে সৌরবিদ্যুতের প্যানেলসংখ্যা ৩৫ লাখে উন্নীত হয়েছে। দেশের ৪৭টি এনজিও 'অংশীদার সংগঠন' হিসেবে ইডকলের সার্বিক তত্ত্বাবধান ও অর্থায়নে বাড়িভিত্তিক সৌরবিদ্যুৎ কর্মসূচি পরিচালনা করছে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
অস্ত্রের মুখে ৭০ ভরি সোনা লুট
অস্ত্রের মুখে ৭০ ভরি সোনা লুট
প্রধান সমুদ্রবন্দর বন্ধের আলটিমেটাম
প্রধান সমুদ্রবন্দর বন্ধের আলটিমেটাম
বাস্তবায়নে অস্পষ্টতা বললেন আইনজ্ঞরা
বাস্তবায়নে অস্পষ্টতা বললেন আইনজ্ঞরা
সব দলের স্বাক্ষর নিশ্চিত করতে চায় কমিশন
সব দলের স্বাক্ষর নিশ্চিত করতে চায় কমিশন
ফ্লাইট শিডিউল লন্ডভন্ড
ফ্লাইট শিডিউল লন্ডভন্ড
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর গণতান্ত্রিক চর্চার সূচনা
জুলাই সনদে স্বাক্ষর গণতান্ত্রিক চর্চার সূচনা
মানবাধিকার রক্ষাও বিচারকের দায়িত্ব
মানবাধিকার রক্ষাও বিচারকের দায়িত্ব
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে তফসিল
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
সর্বশেষ খবর
মাদারীপুরে বাস-মাহিন্দ্রার মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১
মাদারীপুরে বাস-মাহিন্দ্রার মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মহাকাশে সাত ঘণ্টা স্থায়ী রহস্যময় আলোর বিস্ফোরণ
মহাকাশে সাত ঘণ্টা স্থায়ী রহস্যময় আলোর বিস্ফোরণ

৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

মেলবোর্নে তিন প্রবাসী নারীর নতুন ফ্যাশন হাউজের যাত্রা
মেলবোর্নে তিন প্রবাসী নারীর নতুন ফ্যাশন হাউজের যাত্রা

৬ মিনিট আগে | পরবাস

বরুড়ায় মুন্সী জিন্নাত আলী ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের অভিষেক অনুষ্ঠিত
বরুড়ায় মুন্সী জিন্নাত আলী ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের অভিষেক অনুষ্ঠিত

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় স্কুলশিক্ষক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় স্কুলশিক্ষক নিহত

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাভার্ড ভ্যান ভর্তি ভারতীয় শাড়ি জব্দ
কাভার্ড ভ্যান ভর্তি ভারতীয় শাড়ি জব্দ

১৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মেলায় হোটেলে নাস্তা খেয়ে শিশুসহ ৬ জন অজ্ঞান
দিনাজপুরে মেলায় হোটেলে নাস্তা খেয়ে শিশুসহ ৬ জন অজ্ঞান

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারীদের বিশেষায়িত ব্যাংক আরব আমিরাতের কাছে বিক্রি করল পাকিস্তান
নারীদের বিশেষায়িত ব্যাংক আরব আমিরাতের কাছে বিক্রি করল পাকিস্তান

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেইন ওয়াটার হার্ভেস্টিং প্রকল্পে সৌদির সহায়তা চাইলো বাংলাদেশ
রেইন ওয়াটার হার্ভেস্টিং প্রকল্পে সৌদির সহায়তা চাইলো বাংলাদেশ

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সাতকানিয়ায় নিখোঁজ বৃদ্ধের গলিত লাশ উদ্ধার
সাতকানিয়ায় নিখোঁজ বৃদ্ধের গলিত লাশ উদ্ধার

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রাম উত্তর জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
চট্টগ্রাম উত্তর জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাবেক এমপি কবিরুল হকের জামিন নামঞ্জুর
সাবেক এমপি কবিরুল হকের জামিন নামঞ্জুর

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাবনায় রূপপুর প্রকল্পের দোভাষীর মরদেহ উদ্ধার
পাবনায় রূপপুর প্রকল্পের দোভাষীর মরদেহ উদ্ধার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতিসংঘ রেজল্যুশন-২২৩১ আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত ঘোষণা, ইরান-রাশিয়া-চীনের যৌথ চিঠি
জাতিসংঘ রেজল্যুশন-২২৩১ আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত ঘোষণা, ইরান-রাশিয়া-চীনের যৌথ চিঠি

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধ লটারিতে প্রশাসনের নীরবতা, পুরস্কারের প্রলোভনে নিঃস্ব মানুষ
অবৈধ লটারিতে প্রশাসনের নীরবতা, পুরস্কারের প্রলোভনে নিঃস্ব মানুষ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্র-শনিবারেও আমদানিকৃত মালামাল খালাস হবে
শুক্র-শনিবারেও আমদানিকৃত মালামাল খালাস হবে

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ষড়যন্ত্রকারীরা নয়, জয় হবে ঐক্যবদ্ধ জনগণের: ডা. জাহিদ হোসেন
ষড়যন্ত্রকারীরা নয়, জয় হবে ঐক্যবদ্ধ জনগণের: ডা. জাহিদ হোসেন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খালেদা জিয়ার নিরাপত্তা নিশ্চিতে বুলেটপ্রুফ গাড়ি কেনা হচ্ছে : রিজভী
খালেদা জিয়ার নিরাপত্তা নিশ্চিতে বুলেটপ্রুফ গাড়ি কেনা হচ্ছে : রিজভী

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ড: ইউট্যাবের উদ্বেগ, নির্বাচনের আগে ষড়যন্ত্রের আশঙ্কা
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ড: ইউট্যাবের উদ্বেগ, নির্বাচনের আগে ষড়যন্ত্রের আশঙ্কা

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

ঘুরে আসতে পারেন ঐতিহাসিক ডুব্রোভনিক শহর
ঘুরে আসতে পারেন ঐতিহাসিক ডুব্রোভনিক শহর

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

সিলেটে চোরাই শাড়ির বিশাল চালানসহ আটক ২
সিলেটে চোরাই শাড়ির বিশাল চালানসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় আগাম শীতকালিন সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
বগুড়ায় আগাম শীতকালিন সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ এখন ভারতের ক্রীড়নক হয়ে পড়েছে : ফারুক
আওয়ামী লীগ এখন ভারতের ক্রীড়নক হয়ে পড়েছে : ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় প্রেস ক্লাবের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ম্যারাথন প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ
জাতীয় প্রেস ক্লাবের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ম্যারাথন প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে শক্তিশালী ঝড়ের তাণ্ডবে একই পরিবারের ৫ জনের মৃত্যু
ফিলিপাইনে শক্তিশালী ঝড়ের তাণ্ডবে একই পরিবারের ৫ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউএফটিতে নবাগত শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ অনুষ্ঠিত
বিইউএফটিতে নবাগত শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিমানবন্দরের অগ্নিকাণ্ডে তদন্তের পর পরবর্তী পদক্ষেপ : পরিবেশ উপদেষ্টা
বিমানবন্দরের অগ্নিকাণ্ডে তদন্তের পর পরবর্তী পদক্ষেপ : পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

১০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে
সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার
চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার

নগর জীবন

ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম