শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ জুন, ২০১৬ আপডেট:

রাজনৈতিক দলের কর্মকাণ্ডই জঙ্গিবাদের পরিবেশ তৈরি করছে

জুলকার নাইন
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনৈতিক দলের কর্মকাণ্ডই জঙ্গিবাদের পরিবেশ তৈরি করছে

বাংলাদেশের মূলধারার রাজনৈতিক দলগুলো তাদের কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে জঙ্গিবাদ বিস্তারের অনুকূল পরিবেশ তৈরি করছে বলে মনে করেন যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির সরকার ও রাজনীতি বিভাগের চেয়ারপারসন ড. আলী রীয়াজ। তিনি বলেন, দেশের অভ্যন্তরে এভাবে অনুকূল পরিবেশ তৈরি বন্ধ না করতে পারলে আন্তর্জাতিক গোষ্ঠীগুলোর বিস্তার ঠেকানো যাবে না। আর জঙ্গিবাদের মোকাবিলা শুধু শক্তি প্রয়োগে কখনোই সম্ভব নয়। এ জন্য সবার অংশগ্রহণে রাজনৈতিক উদ্যোগ নেওয়া সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন। কিন্তু বাংলাদেশে এ ধরনের কোনো রাজনৈতিক উদ্যোগ বা পদক্ষেপ এখনো অনুপস্থিত। সংক্ষিপ্ত সফরে গত সপ্তাহে দেশে আসা বাংলাদেশি স্কলার আলী রীয়াজ গতকাল ঢাকায় তার পারিবারির বাসভবনে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন। ড. আলী রীয়াজ বলেন, সহজ ভাষায় আমরা যাকে জঙ্গিবাদ বলি তা আসলে সহিংস উগ্রপন্থা। এটা বাংলাদেশের মানুষের কাছে অতীতেও গ্রহণযোগ্যতা পায়নি, ভবিষ্যতেও জনগণের সমর্থন পাবে এমন কোনো লক্ষণ নেই। ফলে সহিংস উগ্রপন্থার মাধ্যমে বাংলাদেশে দীর্ঘ মেয়াদে রাজনৈতিক প্রক্রিয়ার কোনো পরিবর্তন বা বিশেষ পরিস্থিতি তৈরি হবে তা আমি মনে করি না। কারণ এর আগে বাম দলগুলোসহ একাধিক পক্ষ থেকে সহিংস উগ্রপন্থার নীতি গ্রহণ করা হলেও জনগণ তাতে সাড়া দেয়নি। তবে এর মানে এমন নয় যে স্বল্প মেয়াদের কোনো পরিবর্তনে বিপদ কম। কারণ এতে করে এক ধরনের আতঙ্ক ও ভীতির পরিবেশ তৈরি হয়েছে। সবার মধ্যে নিরাপত্তাহীনতার বোধ ইদানীং বেড়েছে। কারণ অতীতে ব্লগার ও নাস্তিক আখ্যা দিয়ে খুনগুলো করা হলেও এখন বিভিন্ন স্তরের মানুষকে মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ডের শিকার হতে হচ্ছে। সুতরাং কে কখন কোথায় আক্রান্ত হবে সেই চিন্তা এক ধরনের ভীতির পরিবেশ তৈরি করেছে। পাশাপাশি এ দেশে বাকস্বাধীনতা ও ভিন্নমত প্রকাশের সুযোগগুলো দিন দিন সংকুচিত হয়ে আসা ভীতির আরেকটি কারণ। ভিন্নমত প্রকাশের সুযোগগুলো সংকুচিত হওয়ার কারণ শুধু সহিংস উগ্রবাদ নয়, এর পেছনে রাষ্ট্রীয়ভাবে নেওয়া কিছু পদক্ষেপও দায়ী। দুই দিক থেকে চাপে পড়ে মানুষের মধ্যে এক ধরনের অনিশ্চয়তা ও অস্থিরতা তৈরি হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে যে কোনো ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত প্রবণতা তৈরি হতে পারে। এ শঙ্কাই সবচেয়ে বেশি ক্ষতিকর। মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকার ও রাজনীতি বিষয়ের এ অধ্যাপক বলেন, বাংলাদেশে জঙ্গিবাদ তৈরি বা সহিংস উগ্রপন্থার খানিকটা বিস্তারে অনুকূল পরিবেশ তৈরিতে অন্যতম ভূমিকা পালন করছে মূলধারার রাজনীতি। যদি মূলধারার রাজনীতিতে সবার অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা, সর্বক্ষেত্রে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে পারা, বাকস্বাধীনতার অধিকার বাধাগ্রস্ত না করা, আইনবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বন্ধ করা, রাজনীতি থেকে সত্যিকার রাজনীতি কেড়ে না নেওয়া হয়, সর্বোপরি রাষ্ট্রকে যদি ভয়ের উপাদানে পরিণত না করা হয়, তাহলে উগ্রপন্থার বিস্তারের তেমন কোনো সুযোগ থাকে না। তিনি বলেন, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ইতিমধ্যে সহিংস উগ্রপন্থার বিস্তার ঘটেছে। বিশ্বায়নের এ যুগে উগ্রপন্থার ছায়া বাংলাদেশেও যে পড়বে তা অস্বীকারের কোনো উপায় নেই। কারণ বাংলাদেশ বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন কোনো দ্বীপ নয়। এখন যদি আমরা উগ্রপন্থা বিস্তারে দেশের মধ্যেই অনুকূল পরিবেশ তৈরি করি, তাহলে আন্তর্জাতিক ও দেশীয় উগ্রবাদের মধ্যে সংযোগ স্থাপন হওয়া কোনোভাবেই ঠেকানো যাবে না। অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের বর্তমান পরিস্থিতিকে সাময়িকভাবে সীমিত বিপদের মনে হতে পারে। কিন্তু মূলধারার রাজনীতি যেভাবে অনুকূল পরিবেশ তৈরি করছে তাতে দেশের বাইরে থাকা সহিংস উগ্রপন্থা যে কোনো সময় দেশের ভেতর বড় ধরনের বিপদ সৃষ্টি করতে পারে। দেশের মূলধারার রাজনীতিতেই সহিংস ও উগ্রপন্থি কথা বলার একটি প্রবণতা তৈরি হয়েছে। আমরা যখন মূলধারার রাজনীতিতে কোনো দলকে নির্মূল বা ধ্বংসের কথা বলি, তখন মনে হয় এটাই বৈধ প্রক্রিয়া। একজন আরেকজনের সমালোচনা করার অধিকার অবশ্যই রাখে। কিন্তু তাই বলে একজন আরেকজনের ধ্বংস সাধন করতে পারে না। কিন্তু আমরা বারবার সে চেষ্টাই করছি এবং সারাক্ষণ এ ধরনের কথাই বলছি। এ ধরনের বক্তব্যের কিছু প্রতিক্রিয়া তো প্রতিনিয়তই সমাজে পড়ছে। বারবার এ ধরনের কথা বলা সহিংস উগ্রপন্থার অনুকূল পরিবেশ তৈরি করছে। ড. রীয়াজের মতে, উগ্রপন্থাকে মোকাবিলা করা কেবল সামরিকভাবে সম্ভব নয়। এটা একটা উপাদান হতে পারে, তবে সব নয়। দোষীদের অবশ্যই আইনি কাঠামোতে বিচারও নিশ্চিত করতে হবে। কিন্তু রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলার কৌশল সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ। সবার আগে মূলধারার রাজনীতি থেকে অনুকূল পরিবেশ তৈরির পথ বন্ধ করে দিতে হবে। তখন দেখা যাবে, সমাজের ভেতরের শক্তিই পরিস্থিতি পাল্টে দেবে।  এ ক্ষেত্রে বড় দায়িত্ব রাজনীতি ও রাজনৈতিক দলের। সেই সঙ্গে সিভিল সোসাইটির শক্তিকে ব্যবহার করতে হবে। এ জন্য বাকস্বাধীনতা ও মত প্রকাশের অধিকারের বিস্তৃতি আরও বাড়াতে হবে।

তখন দেশের অভ্যন্তরের অনেক ছোট-বড় শক্তি উগ্রপন্থার বিপক্ষে একজোট হয়ে দাঁড়িয়ে যাবে। তিনি বলেন, মত প্রকাশের অধিকার বা বাকস্বাধীনতা শুধু বিএনপি-আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক কর্মসূচি পালনের অধিকার নয়। এটি মূলত জনগণের ভিন্নমত প্রকাশের অধিকার। জনগণ যখন অবাধে মত প্রকাশের সুযোগ পাবে, তখন সব রাজনৈতিক দলই তাদের কর্মকাণ্ড অবাধে চালাতে পারবে।

ড. আলী রীয়াজ বলেন, সরকার নিশ্চয়ই কোনো না কোনো কৌশলে পরিস্থিতি মোকাবিলার চেষ্টা করছে। কিন্তু এ ক্ষেত্রে সব পক্ষের অংশগ্রহণে রাজনৈতিক যে উদ্যোগের প্রয়োজন ছিল তা অনুপস্থিত। বরং সরকারের পক্ষ থেকে নেওয়া ‘অস্বীকৃতির কৌশল’ খুব একটা কার্যকর হয়নি। আক্রমণ ও হামলার সংখ্যাই শুধু বাড়ছে না, এগুলো ঘন ঘন হচ্ছে এবং আক্রমণের লক্ষ্যবস্তু বিস্তৃত হচ্ছে। ফলে অস্বীকার করে উপায় নেই, মোকাবিলার কৌশলে সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে সংযুক্ত করতে হবে। তিনি বলেন, সাধারণত জঙ্গিগোষ্ঠীগুলোর জাতীয় ও বৈশ্বিক দুই ধরনের এজেন্ডা থাকে। যখন জাতীয় ও বৈশ্বিক এজেন্ডা মিলে যায়, তখনই জাতীয় পর্যায়ে আন্তর্জাতিক জঙ্গিগোষ্ঠীর উপস্থিতি দেখা যায়। আর বাংলাদেশের উগ্রপন্থিদের সঙ্গে আন্তর্জাতিক জঙ্গিগোষ্ঠীগুলোর যোগাযোগ নতুন কোনো বিষয় নয়। সেই নব্বইয়ের মাঝামাঝি থেকেই লস্কর-ই-তাইয়্যিবা, হুজিসহ ভারতীয় বিভিন্ন বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীকে বাংলাদেশে থেকে কর্মকাণ্ড পরিচালনার তথ্য আছে। ফলে এটা নতুন কিছু নয়। এখন আইএ, একিউএস বা আল-কায়েদা যে নামেই ডাকা হোক, তা নিয়ে বিতর্ক করে নষ্ট করার মতো সময় আমাদের নেই। সবাই মিলে আলোচনা করে রাজনৈতিকভাবে পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হবে। শুধু শক্তি প্রয়োগ করে সমাধান হবে না, যার অন্যতম প্রমাণ আফগানিস্তান।

তিনি বলেন, দেশীয় উগ্রবাদী গ্রুপের সঙ্গে আন্তর্জাতিক জঙ্গিগোষ্ঠীকে সংযুক্ত করার আগ্রহী ব্যক্তির সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। বিভিন্ন খবরেই বলা হয়েছে, সিরিয়ায় গিয়ে যুদ্ধ করতে আগ্রহী ব্যক্তি দেশের ভেতরই আছেন। আর বিদেশে থাকা বেশ কিছু বাংলাদেশি তো ইরাক, সিরিয়ায় গিয়ে রীতিমতো যুদ্ধ করেছে। আরও একটি বড় গ্রুপ এ ধরনের যুদ্ধে অংশগ্রহণের আগ্রহী এমন তথ্যও প্রকাশিত হয়েছে। সিঙ্গাপুরে বসে বাংলাদেশিদের জঙ্গিগোষ্ঠী তৈরির সুস্পষ্ট অভিযোগও আছে। সর্বশেষ কানাডায় বসবাস করা এক প্রবাসীর বাংলাদেশে আল-কায়েদার প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালনের কথাও খবরে এসেছে। এই প্রবণতাগুলো কোনোভাবেই কেবল শক্তি প্রয়োগ করে বন্ধ করা সম্ভব নয়। এ জন্য সবার অংশগ্রহণের রাজনৈতিক কৌশলের কোনো বিকল্প নেই।

সাম্প্রতিক বিভিন্ন হত্যা ঘটনা তদন্তে পুলিশি কর্মকাণ্ডের মূল্যায়ন সম্পর্কে ড. রীয়াজ বলেন, এখন পর্যন্ত পুলিশের সাফল্য অত্যন্ত কম। তবে এর দায় পুলিশের প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতার অভাবের চেয়ে বেশি রাজনৈতিক দিকনির্দেশনার। ক্ষমতার শীর্ষ পর্যায় থেকে যদি ঘটনার পরপরই অঙ্গুলিহেলন করা হয়, তাহলে পুলিশের ওপর বাড়তি চাপ নিশ্চয়ই তৈরি হয়। নানা কারণেই পুলিশ তখন রাজনৈতিক নির্দেশনার বাইরে যেতে পারে না। তিনি বলেন, যেসব খুনখারাবি হচ্ছে তা মোটেও হুটহাট করে করা নয়। এগুলোর সবই সুপরিকল্পিত। আর এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নে নিশ্চয়ই অর্থ ব্যয় হচ্ছে। এর জোগানও নিয়মিতই আসছে। অথচ আমরা ইতিমধ্যে জঙ্গি অর্থায়ন বন্ধে বড় সাফল্য অর্জন করে ফেলেছি বলে মনে করছি। অথচ সেই অর্থায়ন যে এখনো চালু আছে, বারবার খুনের ঘটনাগুলো তা স্পষ্ট করে দিচ্ছে।

উগ্রবাদ ইস্যুতে বিশ্ব কূটনীতির নড়াচড়া সম্পর্কে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে ড. আলী রীয়াজ বলেন, জঙ্গিবাদ মোকাবিলায় যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের সম্পর্কে কোনো দূরত্ব আছে বলে আমার মনে হয় না। তবে সম্প্রতি এ সম্পর্ক বেশ দৃঢ় হয়েছে। এখন যে কোনো পর্যায়ে আলোচনার জন্য দুই দেশের সুনির্দিষ্ট কাঠামো তৈরি করা আছে। আর যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন পদের কর্মকর্তাদের বাংলাদেশে সফর ও ঢাকার মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বক্তব্য থেকে মনে হয়, যুক্তরাষ্ট্র চায় উগ্রবাদ মোকাবিলায় বাংলাদেশ, ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র ত্রিপক্ষীয়ভাবে কাজ করবে। কিন্তু ভারতের পররাষ্ট্র সচিবের ঢাকা সফর থেকে মনে হচ্ছে, এ ইস্যুর মোকাবিলায় বাংলাদেশ ও ভারত দ্বিপক্ষীয়ভাবে কাজ করতে চায়। এই সহযোগিতার মধ্যে ভারত তৃতীয় কোনো পক্ষকে (যুক্তরাষ্ট্র) নিতে আগ্রহী নয়। তিনি বলেন, জঙ্গিবাদী কার্যক্রম মোকাবিলায় নিশ্চয়ই সম্ভব সব সুযোগ কাজে লাগানো প্রয়োজন। এ ক্ষেত্রে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ত্রিপক্ষীয় সহযোগিতার বিষয়ে বাংলাদেশ উৎসাহী হতেই পারে। তা না হলেও উগ্রবাদ মোকাবিলার স্বার্থে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলাদা করে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতার সুযোগ ছেড়ে দেওয়া ঠিক হবে না। কারণ জনগণ ও রাষ্ট্রের নিরাপত্তার স্বার্থ সবার আগে।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের পরিস্থিতি ভারতকে মানতে হবে, বুঝতে হবে
বাংলাদেশের পরিস্থিতি ভারতকে মানতে হবে, বুঝতে হবে
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা অপরিসীম
অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা অপরিসীম
আলোচনার মধ্যে কর্মসূচি শুভ নয়
আলোচনার মধ্যে কর্মসূচি শুভ নয়
রাকসু চাকসু নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই
রাকসু চাকসু নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম