শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ জুন, ২০১৬ আপডেট:

রাজনৈতিক দলের কর্মকাণ্ডই জঙ্গিবাদের পরিবেশ তৈরি করছে

জুলকার নাইন
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনৈতিক দলের কর্মকাণ্ডই জঙ্গিবাদের পরিবেশ তৈরি করছে

বাংলাদেশের মূলধারার রাজনৈতিক দলগুলো তাদের কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে জঙ্গিবাদ বিস্তারের অনুকূল পরিবেশ তৈরি করছে বলে মনে করেন যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির সরকার ও রাজনীতি বিভাগের চেয়ারপারসন ড. আলী রীয়াজ। তিনি বলেন, দেশের অভ্যন্তরে এভাবে অনুকূল পরিবেশ তৈরি বন্ধ না করতে পারলে আন্তর্জাতিক গোষ্ঠীগুলোর বিস্তার ঠেকানো যাবে না। আর জঙ্গিবাদের মোকাবিলা শুধু শক্তি প্রয়োগে কখনোই সম্ভব নয়। এ জন্য সবার অংশগ্রহণে রাজনৈতিক উদ্যোগ নেওয়া সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন। কিন্তু বাংলাদেশে এ ধরনের কোনো রাজনৈতিক উদ্যোগ বা পদক্ষেপ এখনো অনুপস্থিত। সংক্ষিপ্ত সফরে গত সপ্তাহে দেশে আসা বাংলাদেশি স্কলার আলী রীয়াজ গতকাল ঢাকায় তার পারিবারির বাসভবনে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন। ড. আলী রীয়াজ বলেন, সহজ ভাষায় আমরা যাকে জঙ্গিবাদ বলি তা আসলে সহিংস উগ্রপন্থা। এটা বাংলাদেশের মানুষের কাছে অতীতেও গ্রহণযোগ্যতা পায়নি, ভবিষ্যতেও জনগণের সমর্থন পাবে এমন কোনো লক্ষণ নেই। ফলে সহিংস উগ্রপন্থার মাধ্যমে বাংলাদেশে দীর্ঘ মেয়াদে রাজনৈতিক প্রক্রিয়ার কোনো পরিবর্তন বা বিশেষ পরিস্থিতি তৈরি হবে তা আমি মনে করি না। কারণ এর আগে বাম দলগুলোসহ একাধিক পক্ষ থেকে সহিংস উগ্রপন্থার নীতি গ্রহণ করা হলেও জনগণ তাতে সাড়া দেয়নি। তবে এর মানে এমন নয় যে স্বল্প মেয়াদের কোনো পরিবর্তনে বিপদ কম। কারণ এতে করে এক ধরনের আতঙ্ক ও ভীতির পরিবেশ তৈরি হয়েছে। সবার মধ্যে নিরাপত্তাহীনতার বোধ ইদানীং বেড়েছে। কারণ অতীতে ব্লগার ও নাস্তিক আখ্যা দিয়ে খুনগুলো করা হলেও এখন বিভিন্ন স্তরের মানুষকে মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ডের শিকার হতে হচ্ছে। সুতরাং কে কখন কোথায় আক্রান্ত হবে সেই চিন্তা এক ধরনের ভীতির পরিবেশ তৈরি করেছে। পাশাপাশি এ দেশে বাকস্বাধীনতা ও ভিন্নমত প্রকাশের সুযোগগুলো দিন দিন সংকুচিত হয়ে আসা ভীতির আরেকটি কারণ। ভিন্নমত প্রকাশের সুযোগগুলো সংকুচিত হওয়ার কারণ শুধু সহিংস উগ্রবাদ নয়, এর পেছনে রাষ্ট্রীয়ভাবে নেওয়া কিছু পদক্ষেপও দায়ী। দুই দিক থেকে চাপে পড়ে মানুষের মধ্যে এক ধরনের অনিশ্চয়তা ও অস্থিরতা তৈরি হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে যে কোনো ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত প্রবণতা তৈরি হতে পারে। এ শঙ্কাই সবচেয়ে বেশি ক্ষতিকর। মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকার ও রাজনীতি বিষয়ের এ অধ্যাপক বলেন, বাংলাদেশে জঙ্গিবাদ তৈরি বা সহিংস উগ্রপন্থার খানিকটা বিস্তারে অনুকূল পরিবেশ তৈরিতে অন্যতম ভূমিকা পালন করছে মূলধারার রাজনীতি। যদি মূলধারার রাজনীতিতে সবার অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা, সর্বক্ষেত্রে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে পারা, বাকস্বাধীনতার অধিকার বাধাগ্রস্ত না করা, আইনবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বন্ধ করা, রাজনীতি থেকে সত্যিকার রাজনীতি কেড়ে না নেওয়া হয়, সর্বোপরি রাষ্ট্রকে যদি ভয়ের উপাদানে পরিণত না করা হয়, তাহলে উগ্রপন্থার বিস্তারের তেমন কোনো সুযোগ থাকে না। তিনি বলেন, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ইতিমধ্যে সহিংস উগ্রপন্থার বিস্তার ঘটেছে। বিশ্বায়নের এ যুগে উগ্রপন্থার ছায়া বাংলাদেশেও যে পড়বে তা অস্বীকারের কোনো উপায় নেই। কারণ বাংলাদেশ বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন কোনো দ্বীপ নয়। এখন যদি আমরা উগ্রপন্থা বিস্তারে দেশের মধ্যেই অনুকূল পরিবেশ তৈরি করি, তাহলে আন্তর্জাতিক ও দেশীয় উগ্রবাদের মধ্যে সংযোগ স্থাপন হওয়া কোনোভাবেই ঠেকানো যাবে না। অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের বর্তমান পরিস্থিতিকে সাময়িকভাবে সীমিত বিপদের মনে হতে পারে। কিন্তু মূলধারার রাজনীতি যেভাবে অনুকূল পরিবেশ তৈরি করছে তাতে দেশের বাইরে থাকা সহিংস উগ্রপন্থা যে কোনো সময় দেশের ভেতর বড় ধরনের বিপদ সৃষ্টি করতে পারে। দেশের মূলধারার রাজনীতিতেই সহিংস ও উগ্রপন্থি কথা বলার একটি প্রবণতা তৈরি হয়েছে। আমরা যখন মূলধারার রাজনীতিতে কোনো দলকে নির্মূল বা ধ্বংসের কথা বলি, তখন মনে হয় এটাই বৈধ প্রক্রিয়া। একজন আরেকজনের সমালোচনা করার অধিকার অবশ্যই রাখে। কিন্তু তাই বলে একজন আরেকজনের ধ্বংস সাধন করতে পারে না। কিন্তু আমরা বারবার সে চেষ্টাই করছি এবং সারাক্ষণ এ ধরনের কথাই বলছি। এ ধরনের বক্তব্যের কিছু প্রতিক্রিয়া তো প্রতিনিয়তই সমাজে পড়ছে। বারবার এ ধরনের কথা বলা সহিংস উগ্রপন্থার অনুকূল পরিবেশ তৈরি করছে। ড. রীয়াজের মতে, উগ্রপন্থাকে মোকাবিলা করা কেবল সামরিকভাবে সম্ভব নয়। এটা একটা উপাদান হতে পারে, তবে সব নয়। দোষীদের অবশ্যই আইনি কাঠামোতে বিচারও নিশ্চিত করতে হবে। কিন্তু রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলার কৌশল সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ। সবার আগে মূলধারার রাজনীতি থেকে অনুকূল পরিবেশ তৈরির পথ বন্ধ করে দিতে হবে। তখন দেখা যাবে, সমাজের ভেতরের শক্তিই পরিস্থিতি পাল্টে দেবে।  এ ক্ষেত্রে বড় দায়িত্ব রাজনীতি ও রাজনৈতিক দলের। সেই সঙ্গে সিভিল সোসাইটির শক্তিকে ব্যবহার করতে হবে। এ জন্য বাকস্বাধীনতা ও মত প্রকাশের অধিকারের বিস্তৃতি আরও বাড়াতে হবে।

তখন দেশের অভ্যন্তরের অনেক ছোট-বড় শক্তি উগ্রপন্থার বিপক্ষে একজোট হয়ে দাঁড়িয়ে যাবে। তিনি বলেন, মত প্রকাশের অধিকার বা বাকস্বাধীনতা শুধু বিএনপি-আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক কর্মসূচি পালনের অধিকার নয়। এটি মূলত জনগণের ভিন্নমত প্রকাশের অধিকার। জনগণ যখন অবাধে মত প্রকাশের সুযোগ পাবে, তখন সব রাজনৈতিক দলই তাদের কর্মকাণ্ড অবাধে চালাতে পারবে।

ড. আলী রীয়াজ বলেন, সরকার নিশ্চয়ই কোনো না কোনো কৌশলে পরিস্থিতি মোকাবিলার চেষ্টা করছে। কিন্তু এ ক্ষেত্রে সব পক্ষের অংশগ্রহণে রাজনৈতিক যে উদ্যোগের প্রয়োজন ছিল তা অনুপস্থিত। বরং সরকারের পক্ষ থেকে নেওয়া ‘অস্বীকৃতির কৌশল’ খুব একটা কার্যকর হয়নি। আক্রমণ ও হামলার সংখ্যাই শুধু বাড়ছে না, এগুলো ঘন ঘন হচ্ছে এবং আক্রমণের লক্ষ্যবস্তু বিস্তৃত হচ্ছে। ফলে অস্বীকার করে উপায় নেই, মোকাবিলার কৌশলে সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে সংযুক্ত করতে হবে। তিনি বলেন, সাধারণত জঙ্গিগোষ্ঠীগুলোর জাতীয় ও বৈশ্বিক দুই ধরনের এজেন্ডা থাকে। যখন জাতীয় ও বৈশ্বিক এজেন্ডা মিলে যায়, তখনই জাতীয় পর্যায়ে আন্তর্জাতিক জঙ্গিগোষ্ঠীর উপস্থিতি দেখা যায়। আর বাংলাদেশের উগ্রপন্থিদের সঙ্গে আন্তর্জাতিক জঙ্গিগোষ্ঠীগুলোর যোগাযোগ নতুন কোনো বিষয় নয়। সেই নব্বইয়ের মাঝামাঝি থেকেই লস্কর-ই-তাইয়্যিবা, হুজিসহ ভারতীয় বিভিন্ন বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীকে বাংলাদেশে থেকে কর্মকাণ্ড পরিচালনার তথ্য আছে। ফলে এটা নতুন কিছু নয়। এখন আইএ, একিউএস বা আল-কায়েদা যে নামেই ডাকা হোক, তা নিয়ে বিতর্ক করে নষ্ট করার মতো সময় আমাদের নেই। সবাই মিলে আলোচনা করে রাজনৈতিকভাবে পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হবে। শুধু শক্তি প্রয়োগ করে সমাধান হবে না, যার অন্যতম প্রমাণ আফগানিস্তান।

তিনি বলেন, দেশীয় উগ্রবাদী গ্রুপের সঙ্গে আন্তর্জাতিক জঙ্গিগোষ্ঠীকে সংযুক্ত করার আগ্রহী ব্যক্তির সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। বিভিন্ন খবরেই বলা হয়েছে, সিরিয়ায় গিয়ে যুদ্ধ করতে আগ্রহী ব্যক্তি দেশের ভেতরই আছেন। আর বিদেশে থাকা বেশ কিছু বাংলাদেশি তো ইরাক, সিরিয়ায় গিয়ে রীতিমতো যুদ্ধ করেছে। আরও একটি বড় গ্রুপ এ ধরনের যুদ্ধে অংশগ্রহণের আগ্রহী এমন তথ্যও প্রকাশিত হয়েছে। সিঙ্গাপুরে বসে বাংলাদেশিদের জঙ্গিগোষ্ঠী তৈরির সুস্পষ্ট অভিযোগও আছে। সর্বশেষ কানাডায় বসবাস করা এক প্রবাসীর বাংলাদেশে আল-কায়েদার প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালনের কথাও খবরে এসেছে। এই প্রবণতাগুলো কোনোভাবেই কেবল শক্তি প্রয়োগ করে বন্ধ করা সম্ভব নয়। এ জন্য সবার অংশগ্রহণের রাজনৈতিক কৌশলের কোনো বিকল্প নেই।

সাম্প্রতিক বিভিন্ন হত্যা ঘটনা তদন্তে পুলিশি কর্মকাণ্ডের মূল্যায়ন সম্পর্কে ড. রীয়াজ বলেন, এখন পর্যন্ত পুলিশের সাফল্য অত্যন্ত কম। তবে এর দায় পুলিশের প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতার অভাবের চেয়ে বেশি রাজনৈতিক দিকনির্দেশনার। ক্ষমতার শীর্ষ পর্যায় থেকে যদি ঘটনার পরপরই অঙ্গুলিহেলন করা হয়, তাহলে পুলিশের ওপর বাড়তি চাপ নিশ্চয়ই তৈরি হয়। নানা কারণেই পুলিশ তখন রাজনৈতিক নির্দেশনার বাইরে যেতে পারে না। তিনি বলেন, যেসব খুনখারাবি হচ্ছে তা মোটেও হুটহাট করে করা নয়। এগুলোর সবই সুপরিকল্পিত। আর এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নে নিশ্চয়ই অর্থ ব্যয় হচ্ছে। এর জোগানও নিয়মিতই আসছে। অথচ আমরা ইতিমধ্যে জঙ্গি অর্থায়ন বন্ধে বড় সাফল্য অর্জন করে ফেলেছি বলে মনে করছি। অথচ সেই অর্থায়ন যে এখনো চালু আছে, বারবার খুনের ঘটনাগুলো তা স্পষ্ট করে দিচ্ছে।

উগ্রবাদ ইস্যুতে বিশ্ব কূটনীতির নড়াচড়া সম্পর্কে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে ড. আলী রীয়াজ বলেন, জঙ্গিবাদ মোকাবিলায় যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের সম্পর্কে কোনো দূরত্ব আছে বলে আমার মনে হয় না। তবে সম্প্রতি এ সম্পর্ক বেশ দৃঢ় হয়েছে। এখন যে কোনো পর্যায়ে আলোচনার জন্য দুই দেশের সুনির্দিষ্ট কাঠামো তৈরি করা আছে। আর যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন পদের কর্মকর্তাদের বাংলাদেশে সফর ও ঢাকার মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বক্তব্য থেকে মনে হয়, যুক্তরাষ্ট্র চায় উগ্রবাদ মোকাবিলায় বাংলাদেশ, ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র ত্রিপক্ষীয়ভাবে কাজ করবে। কিন্তু ভারতের পররাষ্ট্র সচিবের ঢাকা সফর থেকে মনে হচ্ছে, এ ইস্যুর মোকাবিলায় বাংলাদেশ ও ভারত দ্বিপক্ষীয়ভাবে কাজ করতে চায়। এই সহযোগিতার মধ্যে ভারত তৃতীয় কোনো পক্ষকে (যুক্তরাষ্ট্র) নিতে আগ্রহী নয়। তিনি বলেন, জঙ্গিবাদী কার্যক্রম মোকাবিলায় নিশ্চয়ই সম্ভব সব সুযোগ কাজে লাগানো প্রয়োজন। এ ক্ষেত্রে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ত্রিপক্ষীয় সহযোগিতার বিষয়ে বাংলাদেশ উৎসাহী হতেই পারে। তা না হলেও উগ্রবাদ মোকাবিলার স্বার্থে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলাদা করে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতার সুযোগ ছেড়ে দেওয়া ঠিক হবে না। কারণ জনগণ ও রাষ্ট্রের নিরাপত্তার স্বার্থ সবার আগে।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে টালবাহানা নয়
জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে টালবাহানা নয়
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
উত্তাল ছিল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
উত্তাল ছিল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
সর্বশেষ খবর
টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!
টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!

এই মাত্র | টেক ওয়ার্ল্ড

‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?
‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?

১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি
মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন