শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ জুন, ২০১৬ আপডেট:

রাজনৈতিক দলের কর্মকাণ্ডই জঙ্গিবাদের পরিবেশ তৈরি করছে

জুলকার নাইন
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনৈতিক দলের কর্মকাণ্ডই জঙ্গিবাদের পরিবেশ তৈরি করছে

বাংলাদেশের মূলধারার রাজনৈতিক দলগুলো তাদের কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে জঙ্গিবাদ বিস্তারের অনুকূল পরিবেশ তৈরি করছে বলে মনে করেন যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির সরকার ও রাজনীতি বিভাগের চেয়ারপারসন ড. আলী রীয়াজ। তিনি বলেন, দেশের অভ্যন্তরে এভাবে অনুকূল পরিবেশ তৈরি বন্ধ না করতে পারলে আন্তর্জাতিক গোষ্ঠীগুলোর বিস্তার ঠেকানো যাবে না। আর জঙ্গিবাদের মোকাবিলা শুধু শক্তি প্রয়োগে কখনোই সম্ভব নয়। এ জন্য সবার অংশগ্রহণে রাজনৈতিক উদ্যোগ নেওয়া সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন। কিন্তু বাংলাদেশে এ ধরনের কোনো রাজনৈতিক উদ্যোগ বা পদক্ষেপ এখনো অনুপস্থিত। সংক্ষিপ্ত সফরে গত সপ্তাহে দেশে আসা বাংলাদেশি স্কলার আলী রীয়াজ গতকাল ঢাকায় তার পারিবারির বাসভবনে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন। ড. আলী রীয়াজ বলেন, সহজ ভাষায় আমরা যাকে জঙ্গিবাদ বলি তা আসলে সহিংস উগ্রপন্থা। এটা বাংলাদেশের মানুষের কাছে অতীতেও গ্রহণযোগ্যতা পায়নি, ভবিষ্যতেও জনগণের সমর্থন পাবে এমন কোনো লক্ষণ নেই। ফলে সহিংস উগ্রপন্থার মাধ্যমে বাংলাদেশে দীর্ঘ মেয়াদে রাজনৈতিক প্রক্রিয়ার কোনো পরিবর্তন বা বিশেষ পরিস্থিতি তৈরি হবে তা আমি মনে করি না। কারণ এর আগে বাম দলগুলোসহ একাধিক পক্ষ থেকে সহিংস উগ্রপন্থার নীতি গ্রহণ করা হলেও জনগণ তাতে সাড়া দেয়নি। তবে এর মানে এমন নয় যে স্বল্প মেয়াদের কোনো পরিবর্তনে বিপদ কম। কারণ এতে করে এক ধরনের আতঙ্ক ও ভীতির পরিবেশ তৈরি হয়েছে। সবার মধ্যে নিরাপত্তাহীনতার বোধ ইদানীং বেড়েছে। কারণ অতীতে ব্লগার ও নাস্তিক আখ্যা দিয়ে খুনগুলো করা হলেও এখন বিভিন্ন স্তরের মানুষকে মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ডের শিকার হতে হচ্ছে। সুতরাং কে কখন কোথায় আক্রান্ত হবে সেই চিন্তা এক ধরনের ভীতির পরিবেশ তৈরি করেছে। পাশাপাশি এ দেশে বাকস্বাধীনতা ও ভিন্নমত প্রকাশের সুযোগগুলো দিন দিন সংকুচিত হয়ে আসা ভীতির আরেকটি কারণ। ভিন্নমত প্রকাশের সুযোগগুলো সংকুচিত হওয়ার কারণ শুধু সহিংস উগ্রবাদ নয়, এর পেছনে রাষ্ট্রীয়ভাবে নেওয়া কিছু পদক্ষেপও দায়ী। দুই দিক থেকে চাপে পড়ে মানুষের মধ্যে এক ধরনের অনিশ্চয়তা ও অস্থিরতা তৈরি হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে যে কোনো ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত প্রবণতা তৈরি হতে পারে। এ শঙ্কাই সবচেয়ে বেশি ক্ষতিকর। মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকার ও রাজনীতি বিষয়ের এ অধ্যাপক বলেন, বাংলাদেশে জঙ্গিবাদ তৈরি বা সহিংস উগ্রপন্থার খানিকটা বিস্তারে অনুকূল পরিবেশ তৈরিতে অন্যতম ভূমিকা পালন করছে মূলধারার রাজনীতি। যদি মূলধারার রাজনীতিতে সবার অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা, সর্বক্ষেত্রে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে পারা, বাকস্বাধীনতার অধিকার বাধাগ্রস্ত না করা, আইনবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বন্ধ করা, রাজনীতি থেকে সত্যিকার রাজনীতি কেড়ে না নেওয়া হয়, সর্বোপরি রাষ্ট্রকে যদি ভয়ের উপাদানে পরিণত না করা হয়, তাহলে উগ্রপন্থার বিস্তারের তেমন কোনো সুযোগ থাকে না। তিনি বলেন, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ইতিমধ্যে সহিংস উগ্রপন্থার বিস্তার ঘটেছে। বিশ্বায়নের এ যুগে উগ্রপন্থার ছায়া বাংলাদেশেও যে পড়বে তা অস্বীকারের কোনো উপায় নেই। কারণ বাংলাদেশ বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন কোনো দ্বীপ নয়। এখন যদি আমরা উগ্রপন্থা বিস্তারে দেশের মধ্যেই অনুকূল পরিবেশ তৈরি করি, তাহলে আন্তর্জাতিক ও দেশীয় উগ্রবাদের মধ্যে সংযোগ স্থাপন হওয়া কোনোভাবেই ঠেকানো যাবে না। অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের বর্তমান পরিস্থিতিকে সাময়িকভাবে সীমিত বিপদের মনে হতে পারে। কিন্তু মূলধারার রাজনীতি যেভাবে অনুকূল পরিবেশ তৈরি করছে তাতে দেশের বাইরে থাকা সহিংস উগ্রপন্থা যে কোনো সময় দেশের ভেতর বড় ধরনের বিপদ সৃষ্টি করতে পারে। দেশের মূলধারার রাজনীতিতেই সহিংস ও উগ্রপন্থি কথা বলার একটি প্রবণতা তৈরি হয়েছে। আমরা যখন মূলধারার রাজনীতিতে কোনো দলকে নির্মূল বা ধ্বংসের কথা বলি, তখন মনে হয় এটাই বৈধ প্রক্রিয়া। একজন আরেকজনের সমালোচনা করার অধিকার অবশ্যই রাখে। কিন্তু তাই বলে একজন আরেকজনের ধ্বংস সাধন করতে পারে না। কিন্তু আমরা বারবার সে চেষ্টাই করছি এবং সারাক্ষণ এ ধরনের কথাই বলছি। এ ধরনের বক্তব্যের কিছু প্রতিক্রিয়া তো প্রতিনিয়তই সমাজে পড়ছে। বারবার এ ধরনের কথা বলা সহিংস উগ্রপন্থার অনুকূল পরিবেশ তৈরি করছে। ড. রীয়াজের মতে, উগ্রপন্থাকে মোকাবিলা করা কেবল সামরিকভাবে সম্ভব নয়। এটা একটা উপাদান হতে পারে, তবে সব নয়। দোষীদের অবশ্যই আইনি কাঠামোতে বিচারও নিশ্চিত করতে হবে। কিন্তু রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলার কৌশল সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ। সবার আগে মূলধারার রাজনীতি থেকে অনুকূল পরিবেশ তৈরির পথ বন্ধ করে দিতে হবে। তখন দেখা যাবে, সমাজের ভেতরের শক্তিই পরিস্থিতি পাল্টে দেবে।  এ ক্ষেত্রে বড় দায়িত্ব রাজনীতি ও রাজনৈতিক দলের। সেই সঙ্গে সিভিল সোসাইটির শক্তিকে ব্যবহার করতে হবে। এ জন্য বাকস্বাধীনতা ও মত প্রকাশের অধিকারের বিস্তৃতি আরও বাড়াতে হবে।

তখন দেশের অভ্যন্তরের অনেক ছোট-বড় শক্তি উগ্রপন্থার বিপক্ষে একজোট হয়ে দাঁড়িয়ে যাবে। তিনি বলেন, মত প্রকাশের অধিকার বা বাকস্বাধীনতা শুধু বিএনপি-আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক কর্মসূচি পালনের অধিকার নয়। এটি মূলত জনগণের ভিন্নমত প্রকাশের অধিকার। জনগণ যখন অবাধে মত প্রকাশের সুযোগ পাবে, তখন সব রাজনৈতিক দলই তাদের কর্মকাণ্ড অবাধে চালাতে পারবে।

ড. আলী রীয়াজ বলেন, সরকার নিশ্চয়ই কোনো না কোনো কৌশলে পরিস্থিতি মোকাবিলার চেষ্টা করছে। কিন্তু এ ক্ষেত্রে সব পক্ষের অংশগ্রহণে রাজনৈতিক যে উদ্যোগের প্রয়োজন ছিল তা অনুপস্থিত। বরং সরকারের পক্ষ থেকে নেওয়া ‘অস্বীকৃতির কৌশল’ খুব একটা কার্যকর হয়নি। আক্রমণ ও হামলার সংখ্যাই শুধু বাড়ছে না, এগুলো ঘন ঘন হচ্ছে এবং আক্রমণের লক্ষ্যবস্তু বিস্তৃত হচ্ছে। ফলে অস্বীকার করে উপায় নেই, মোকাবিলার কৌশলে সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে সংযুক্ত করতে হবে। তিনি বলেন, সাধারণত জঙ্গিগোষ্ঠীগুলোর জাতীয় ও বৈশ্বিক দুই ধরনের এজেন্ডা থাকে। যখন জাতীয় ও বৈশ্বিক এজেন্ডা মিলে যায়, তখনই জাতীয় পর্যায়ে আন্তর্জাতিক জঙ্গিগোষ্ঠীর উপস্থিতি দেখা যায়। আর বাংলাদেশের উগ্রপন্থিদের সঙ্গে আন্তর্জাতিক জঙ্গিগোষ্ঠীগুলোর যোগাযোগ নতুন কোনো বিষয় নয়। সেই নব্বইয়ের মাঝামাঝি থেকেই লস্কর-ই-তাইয়্যিবা, হুজিসহ ভারতীয় বিভিন্ন বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীকে বাংলাদেশে থেকে কর্মকাণ্ড পরিচালনার তথ্য আছে। ফলে এটা নতুন কিছু নয়। এখন আইএ, একিউএস বা আল-কায়েদা যে নামেই ডাকা হোক, তা নিয়ে বিতর্ক করে নষ্ট করার মতো সময় আমাদের নেই। সবাই মিলে আলোচনা করে রাজনৈতিকভাবে পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হবে। শুধু শক্তি প্রয়োগ করে সমাধান হবে না, যার অন্যতম প্রমাণ আফগানিস্তান।

তিনি বলেন, দেশীয় উগ্রবাদী গ্রুপের সঙ্গে আন্তর্জাতিক জঙ্গিগোষ্ঠীকে সংযুক্ত করার আগ্রহী ব্যক্তির সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। বিভিন্ন খবরেই বলা হয়েছে, সিরিয়ায় গিয়ে যুদ্ধ করতে আগ্রহী ব্যক্তি দেশের ভেতরই আছেন। আর বিদেশে থাকা বেশ কিছু বাংলাদেশি তো ইরাক, সিরিয়ায় গিয়ে রীতিমতো যুদ্ধ করেছে। আরও একটি বড় গ্রুপ এ ধরনের যুদ্ধে অংশগ্রহণের আগ্রহী এমন তথ্যও প্রকাশিত হয়েছে। সিঙ্গাপুরে বসে বাংলাদেশিদের জঙ্গিগোষ্ঠী তৈরির সুস্পষ্ট অভিযোগও আছে। সর্বশেষ কানাডায় বসবাস করা এক প্রবাসীর বাংলাদেশে আল-কায়েদার প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালনের কথাও খবরে এসেছে। এই প্রবণতাগুলো কোনোভাবেই কেবল শক্তি প্রয়োগ করে বন্ধ করা সম্ভব নয়। এ জন্য সবার অংশগ্রহণের রাজনৈতিক কৌশলের কোনো বিকল্প নেই।

সাম্প্রতিক বিভিন্ন হত্যা ঘটনা তদন্তে পুলিশি কর্মকাণ্ডের মূল্যায়ন সম্পর্কে ড. রীয়াজ বলেন, এখন পর্যন্ত পুলিশের সাফল্য অত্যন্ত কম। তবে এর দায় পুলিশের প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতার অভাবের চেয়ে বেশি রাজনৈতিক দিকনির্দেশনার। ক্ষমতার শীর্ষ পর্যায় থেকে যদি ঘটনার পরপরই অঙ্গুলিহেলন করা হয়, তাহলে পুলিশের ওপর বাড়তি চাপ নিশ্চয়ই তৈরি হয়। নানা কারণেই পুলিশ তখন রাজনৈতিক নির্দেশনার বাইরে যেতে পারে না। তিনি বলেন, যেসব খুনখারাবি হচ্ছে তা মোটেও হুটহাট করে করা নয়। এগুলোর সবই সুপরিকল্পিত। আর এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নে নিশ্চয়ই অর্থ ব্যয় হচ্ছে। এর জোগানও নিয়মিতই আসছে। অথচ আমরা ইতিমধ্যে জঙ্গি অর্থায়ন বন্ধে বড় সাফল্য অর্জন করে ফেলেছি বলে মনে করছি। অথচ সেই অর্থায়ন যে এখনো চালু আছে, বারবার খুনের ঘটনাগুলো তা স্পষ্ট করে দিচ্ছে।

উগ্রবাদ ইস্যুতে বিশ্ব কূটনীতির নড়াচড়া সম্পর্কে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে ড. আলী রীয়াজ বলেন, জঙ্গিবাদ মোকাবিলায় যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের সম্পর্কে কোনো দূরত্ব আছে বলে আমার মনে হয় না। তবে সম্প্রতি এ সম্পর্ক বেশ দৃঢ় হয়েছে। এখন যে কোনো পর্যায়ে আলোচনার জন্য দুই দেশের সুনির্দিষ্ট কাঠামো তৈরি করা আছে। আর যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন পদের কর্মকর্তাদের বাংলাদেশে সফর ও ঢাকার মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বক্তব্য থেকে মনে হয়, যুক্তরাষ্ট্র চায় উগ্রবাদ মোকাবিলায় বাংলাদেশ, ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র ত্রিপক্ষীয়ভাবে কাজ করবে। কিন্তু ভারতের পররাষ্ট্র সচিবের ঢাকা সফর থেকে মনে হচ্ছে, এ ইস্যুর মোকাবিলায় বাংলাদেশ ও ভারত দ্বিপক্ষীয়ভাবে কাজ করতে চায়। এই সহযোগিতার মধ্যে ভারত তৃতীয় কোনো পক্ষকে (যুক্তরাষ্ট্র) নিতে আগ্রহী নয়। তিনি বলেন, জঙ্গিবাদী কার্যক্রম মোকাবিলায় নিশ্চয়ই সম্ভব সব সুযোগ কাজে লাগানো প্রয়োজন। এ ক্ষেত্রে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ত্রিপক্ষীয় সহযোগিতার বিষয়ে বাংলাদেশ উৎসাহী হতেই পারে। তা না হলেও উগ্রবাদ মোকাবিলার স্বার্থে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলাদা করে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতার সুযোগ ছেড়ে দেওয়া ঠিক হবে না। কারণ জনগণ ও রাষ্ট্রের নিরাপত্তার স্বার্থ সবার আগে।

এই বিভাগের আরও খবর
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
রায় বদলে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন বিচারপতি খায়রুল
রায় বদলে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন বিচারপতি খায়রুল
ইন্টারনেট বন্ধে নিষেধাজ্ঞা
ইন্টারনেট বন্ধে নিষেধাজ্ঞা
বিএনপি অফিসে নেদারল্যান্ডস রাষ্ট্রদূত
বিএনপি অফিসে নেদারল্যান্ডস রাষ্ট্রদূত
সব দলের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রাখবে চীন
সব দলের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রাখবে চীন
৩০০ আসনের অর্ধেক নারী দিন
৩০০ আসনের অর্ধেক নারী দিন
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
নির্বাচনি জোট নয়, সমঝোতা করবে জামায়াত
নির্বাচনি জোট নয়, সমঝোতা করবে জামায়াত
মুসলিম জোহরানের নিউইয়র্ক জয়
মুসলিম জোহরানের নিউইয়র্ক জয়
পাঁচ ব্যাংকের গ্রাহক নভেম্বরের শেষার্ধে টাকা পাবেন
পাঁচ ব্যাংকের গ্রাহক নভেম্বরের শেষার্ধে টাকা পাবেন
মাইলস্টোনে দুর্ঘটনা পাইলটের ত্রুটিতে
মাইলস্টোনে দুর্ঘটনা পাইলটের ত্রুটিতে
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
সর্বশেষ খবর
মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ
মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ

৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’
শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫
জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৫৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর
জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জ থেকে পাসপোর্ট নিয়ে পরিবারের সঙ্গে ইতালি গেল বিড়াল ‘ক্যান্ডি’
মুন্সীগঞ্জ থেকে পাসপোর্ট নিয়ে পরিবারের সঙ্গে ইতালি গেল বিড়াল ‘ক্যান্ডি’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক
ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ
এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে
ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু
গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়
‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক
রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!
সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামে আমন্ত্রণ পেলেন শাবির অধ্যাপক ইফতেখার
চীনের ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামে আমন্ত্রণ পেলেন শাবির অধ্যাপক ইফতেখার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ধানের শীষের বিজয়ের জন্য ভেদাভেদ ভুলে এক হয়ে কাজ করতে হবে’
‘ধানের শীষের বিজয়ের জন্য ভেদাভেদ ভুলে এক হয়ে কাজ করতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বরিশালে ১০ দিনব্যাপী বিসিক উদ্যোক্তা মেলা শুরু
বরিশালে ১০ দিনব্যাপী বিসিক উদ্যোক্তা মেলা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লার সেই দুই পরিবারে কান্নার মানুষও নেই!
কুমিল্লার সেই দুই পরিবারে কান্নার মানুষও নেই!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে জাহানকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে মিছিল
মাদারীপুরে জাহানকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে প্রতিবন্ধী শিশুদের শিক্ষা উপবৃত্তি কর্মসূচি নিয়ে সেমিনার
মাদারীপুরে প্রতিবন্ধী শিশুদের শিক্ষা উপবৃত্তি কর্মসূচি নিয়ে সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জমি নিয়ে বিরোধে একই পরিবারের ৯ জন কারাগারে
জমি নিয়ে বিরোধে একই পরিবারের ৯ জন কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চোটে ছিটকে গেলেন রিয়ালের ফরাসি মিডফিল্ডার
চোটে ছিটকে গেলেন রিয়ালের ফরাসি মিডফিল্ডার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ঘুষ-তদবির ছাড়া লটারিতে ৫৭ কর্মচারীর বদলি
কুমিল্লায় ঘুষ-তদবির ছাড়া লটারিতে ৫৭ কর্মচারীর বদলি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লজিস্টিক নীতিমালা প্রণয়নে বিনিয়োগ ও রপ্তানিতে আসবে গতি : প্রেস সচিব
লজিস্টিক নীতিমালা প্রণয়নে বিনিয়োগ ও রপ্তানিতে আসবে গতি : প্রেস সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন রূপে ফিরছে ‘প্রিডেটর’, এবার দেখা যাবে বাংলাদেশেও
নতুন রূপে ফিরছে ‘প্রিডেটর’, এবার দেখা যাবে বাংলাদেশেও

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি
বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান
জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন
দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে
ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে

দেশগ্রাম

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো
আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী
নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম