শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

ভয়ঙ্কর ড্রাগ আসক্তিতে জঙ্গিরা

সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
ভয়ঙ্কর ড্রাগ আসক্তিতে জঙ্গিরা

হুর-পরীর স্বপ্নে বিভোর আর ভয়ঙ্কর ড্রাগ আসক্তিতে হিতাহিত জ্ঞানশূন্য হয়ে পড়েছে কথিত জঙ্গিরা। ইসলাম রক্ষা, শান্তিময় পৃথিবী গড়ে তোলার নীতিবাক্য নিজেরাই মনেপ্রাণে বিশ্বাস করে না পথভ্রষ্টরা। তারা নেশায় বুঁদ হয়েই যাবতীয় নৃশংসতা ঘটিয়ে নিজেদের কাল্পনিক স্বপ্ন বাস্তবায়নে মেতে উঠেছে। মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রের আদলে দেশে জঙ্গি নিরাময় কেন্দ্র গড়ে তোলার মাধ্যমে এসব পথভ্রষ্টকে সুপথে ফিরিয়ে আনার পরামর্শ দিয়েছেন অনেকেই।

আইএস (ইসলামিক স্টেট অব ইরাক সিরিয়া) জঙ্গিদের নিয়ে গবেষণাধর্মী নানা প্রতিবেদন ঘেঁটে দেখা যায়, ক্যাপ্টাগন অ্যাম্ফিটামিন নামের বড়ি উচ্চ ক্ষমতার নেশায় আসক্ত হয়েই জঙ্গিরা বিবেক বিবেচনা বর্জিত নানা নৃশংসতায় মেতে উঠছে। এই নেশাজাত দ্রব্যটি গ্রহণের কারণে জঙ্গিদের উন্মত্ততা আরও বেড়ে যায় এবং মৃত্যুর পরোয়া না করেই তারা যে কারও ওপর ঝাঁপিয়ে পড়তে পারে। মনোচিকিৎসকরা জানিয়েছেন, ‘ওষুধটি খেলে মানুষের দেহমনে এক ধরনের উদ্দাম ও সুখ সুখ ভাব সৃষ্টি হয়। ওষুধটি খাওয়ার পর লোকে বেশি কথা বলা শুরু করে, ঘুম হারাম হয়ে যায়, খাওয়া-দাওয়ার রুচি কমে গেলেও শরীরে ব্যাপক শক্তি অনুভূত হয়।’ জাতিসংঘের মাদক এবং অপরাধ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, ১৯৮৭ সাল থেকেই অ্যাম্ফিটামিন নামের এই ওষুধটির উৎপাদন বেআইনি ঘোষণা করা হয়। এরপরও মধ্যপ্রাচ্য এবং দক্ষিণ ও পূর্ব ইউরোপের দেশগুলোতে অ্যাম্ফিটামিনের প্রসার ঘটেই চলছে। সৌদি আরব, সিরিয়া, জর্ডান, লেবানন ও তুরস্কের ল্যাবগুলোতে এ ট্যাবলেটের উৎপাদন ও সরবরাহ হচ্ছে। আইএসের মাধ্যমে এসব নেশাজাত ট্যাবলেট এখন বাংলাদেশেও জঙ্গিদের হাতে হাতে পৌঁছেছে। এসব ট্যাবলেটের ভয়ঙ্কর নেশাতেই একশ্রেণির যুবক জঙ্গিবাদিত্বের নানা অপকর্মে লিপ্ত হচ্ছে। দেশের শান্তিপ্রিয় মানুষ জঙ্গিগোষ্ঠী ইসলামিক স্টেট তথা আইএস ইস্যুতে এখন খুবই উদ্বিগ্ন। প্রিয়জনরা যেমন ভীত, তেমনি শঙ্কিত তরুণ-তরুণীরাও। শঙ্কার ভয় বাসা বুনেছে সর্বস্তরে। সবার মনে একটা ভয়ঙ্কর বিভীষিকাময় প্রশ্ন! কেন মানুষ আইএসে যোগ দেয়? কী লোভনীয়তা লুকিয়ে আছে আইএসে? একাকীত্ব, বেকারত্ব ও চরম হতাশা থেকে মুক্তির আকাঙ্ক্ষায় তরুণ-তরুণীরা নতুন কিছু করতে চায়। জীবনে চায় অ্যাডভেঞ্চার। কোনো কিছু না পারার যন্ত্রণায় হতাশাগ্রস্ততার সুযোগ নেয় চারপাশে ওত পেতে থাকা দুষ্ট মনের মানুষগুলো। ‘দেখো ছেলে, তুমি খারাপদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবে। চমৎকার একটা দেশের বাসিন্দা হবে তুমি। সেখানে তুমি অনেক সুন্দরী রমণী পাবে। তারা তোমার দাস হয়ে থাকবে। তোমাকে সেবা করার জন্য তারা অপেক্ষা করছে। কেন ঘরে বসে আছ। তোমাকে যারা চাকর বানাতে চায়, কেন তাদের চাকর হয়ে থাকবে। আমাদের সঙ্গে এসো। জীবনে বৈচিত্র্য পাবে। হিরোর মতো বাঁচার সাধ পাবে। সবার উপরে থাকবে তোমার ইচ্ছার প্রাধান্য। অর্থনৈতিক সচ্ছলতা।’ এমন সব প্রলোভনের কারণেই একশ্রেণির তরুণ জড়িয়ে পড়ে উগ্রপন্থি দলে। ধর্ম তাদের কাছে কোনো বিষয় নয়, নেশাই তাদের কাছে মুখ্য। ধর্মের কথা বলেও আইএস জঙ্গিরা মেয়েদের অপহরণ ও ধর্ষণের জন্য উদ্বুদ্ধ করে তারও আড়ালে আছে এই ক্যাপ্টাগন সেবনের ভয়ঙ্কর নেশা। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে যেমন সৈন্যরা ইয়াবা সেবন করত যুদ্ধের ভয়াবহতা ও হত্যাযজ্ঞের একঘেয়েমি কাটানোর জন্য, বর্তমানে আইএস জঙ্গিরা সেভাবেই ক্যাপ্টাগন ট্যাবলেটকে বেছে নিয়েছে। এর পাশাপাশি মারা গেলে জান্নাত ও হুরের লোভ ধরিয়ে দেওয়া হয় তাদের। বিকৃত যৌনতার সঙ্গে মাদকাসক্ত আর ধর্মীয় বিভ্রান্তির কবলে পড়ে বিভিন্ন দেশ থেকে তরুণ-তরুণীদের সংগ্রহ করে আইএস জঙ্গি সৃষ্টি করা হচ্ছে। ইরাক, সিরিয়ায় সম্মুখযুদ্ধে মৃত আইএস যোদ্ধাদের পকেটে ক্যাপ্টাগন পাওয়া যায়। সুইসাইড মিশনগুলোর আগে দীর্ঘ কয়েক মাস তাদের প্রস্তুতি নিতে হয়, এ সময়ে তাদের নিয়মিত ক্যাপ্টাগন পিল খাওয়ানো হয়। ঢাকায় মৃত জঙ্গিদের পূর্বেকার ছবি ও কয়েক মাস পরে হামলা করে নিহত ছবির চেহারা বা অবয়বগত কিছু পার্থক্যের মূল কারণ এই ক্যাপ্টাগন।

কেমিক্যালে ব্রেইন-ওয়াশ করে দলে ভেড়ায় জঙ্গিরা : সাম্প্রতিক সময়ের বহুল আলোচিত ঘটনা গুলশান ট্র্যাজেডি। এটা নিয়ে মানুষের আগ্রহের শেষ নেই। চলছে জঙ্গিদের নিয়ে বিস্তর গবেষণাও। গবেষণা চলছে সেসব যুবক ছেলেকে নিয়েও যারা তাদের বুদ্ধি-বিবেচনা হারিয়ে এরকম একটা ধ্বংসাত্মক কাজে নিজেদের জড়িয়েছে। তাহলে প্রশ্ন হলো তারা কীভাবে মানুষের ব্রেইন ওয়াশ করে? আদৌ কি কারও ব্রেইন ওয়াশ করা সম্ভব? কথাবার্তায় মোটিভেশন করার মাধ্যমে ব্রেইন ওয়াশ সম্ভব না হলেও কেমিক্যালের মাধ্যমে ব্রেইন ওয়াশ করা সম্ভব বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে। ক্যাপ্টাগন ও অ্যাম্ফিটামিন জাতীয় বিভিন্ন ধরনের সিডেটিভ ড্রাগ রয়েছে যা দিয়ে অনেক কিছুই করা হয়। জঙ্গিদের কাছে এগুলো খুব সহজলভ্য আর তারা এভাবেই গাছের উপাদান দিয়ে তৈরি ড্রাগ দিয়ে মিশ্র পদার্থ তৈরি করে তাদেরকে হিপনোটাইজ বা পরিচালিত করে। জঙ্গিরা যে কোনোভাবে এসব ছেলেকে নিজেদের কব্জায় নিয়ে যায়। এরপর এসব ড্রাগ প্রয়োগ করে যা করতে বলে, তাই তারা করে। কারণ, তাদের তেমন কোনো হিতাহিত জ্ঞান থাকে না। আর এত সংক্ষিপ্ত সময়ে কাউকে বুঝিয়ে ব্রেইন ওয়াশ করা সম্ভব নয়। কারণ, তার পরিবারের প্রতি ভালোবাসা থাকার কথা, আত্মীয়স্বজনদের কথা চিন্তা করার কথা। কিন্তু এসব ড্রাগ তাদের মস্তিষ্ককে নষ্ট করে দেয়। আর যে কোনো কিছু করার জন্য বাধ্য করে। আর সেসব হত্যাযজ্ঞের পর আমরা শুধু অবাকই হই যে এরকম একটা ছেলে এসব কাজ কেন করবে! কারণ, শুধু কথাতে ব্রেইন ওয়াশ হলে তাদের বিবেচনাবোধ অন্তত থাকত।

ক্যাপ্টাগন, ধর্মীয় বিভ্রান্তি ও যৌনতা : ইসলাম সম্পর্কে মনগড়া বিভ্রান্তি আর মারণাস্ত্র ছাড়াও আইএসের আরেক গোপন অস্ত্র আছে। তার নাম হলো এই ‘ক্যাপ্টাগন’। ক্যাপ্টাগন হলো উচ্চমাত্রার যৌন উত্তেজক পিল, যা সৌদি আরব, সিরিয়া, ইরাকে সবচেয়ে জনপ্রিয়। মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে গোপন স্থানে এ ধরনের উত্তেজক ওষুধ তৈরির পর চোরাচালানের মাধ্যমে তা ছড়িয়ে পড়ে। ২০১৩ সালে লেবানন-সিরিয়া সীমান্তে ১২ মিলিয়ন ক্যাপ্টাগন পিলের বড় একটি চালান আটক করে, একই বছর তুরস্ক ৭ মিলিয়ন পিল আটক করে, গত বছরের ডিসেম্বরে দুবাই সরকার সাড়ে চার মিলিয়ন পিল আটক করে। সৌদি আরবে ৪০ ভাগ মানুষ ক্যাপ্টাগন ও অন্যান্য ধরনের মাদকে আসক্ত। জিহাদিরা সারা বিশ্বে এ ক্যাপ্টাগন পিল সেবন করছে, যে কারণে তারা মৃত্যুর ভয় করছে না। এ ছাড়া ধর্ম সম্পর্কে এক ধরনের বিভ্রান্তির মধ্যে উচ্চবিত্ত থেকে শুরু করে উচ্চ শিক্ষিত তরুণ-তরুণীরা সহজেই জঙ্গিদের খপ্পরে পড়ার এক গোপন কারণ হচ্ছে ক্যাপটাগন সেবন। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে জঙ্গিগোষ্ঠী ইসলামিক স্টেট তথা আইএস ক্যাপ্টাগন নামের একটি অ্যাম্ফিটামিন বড়ির নির্বিচার ব্যবহার করছে বলে জানা গেছে। এর আগে, ২০১৪ সালে এ সংক্রান্ত একটি ভিডিও ফুটেজ প্রচার করেছে সিএনএন। এতে এক আইএস জঙ্গিকে একটি বড়ি সম্পর্কে বিবরণ দিতে দেখা যায়। বড়িটি সম্ভবত ক্যাপ্টাগন। ওই ভিডিওতে কারিম নামের এক জঙ্গিকে বলতে শোনা যায়, তারা আমাদেরকে ওষুধ দেয়; যা খেয়ে আমাদের মস্তিষ্কে বিভ্রম তৈরি হয়। এরপরই আমরা আমাদের নিজের জীবনের পরোয়া না করেই যুদ্ধের ময়দানে চলে যাই।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

১ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা