শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১১ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

ঘুরে বেড়াচ্ছে মানববোমা

জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে জঙ্গি ও নিখোঁজদের পরিবারকে। নজরদারি বাড়ানো হবে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে। প্রচারণা চালানো হবে জঙ্গি ও সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে
মির্জা মেহেদী তমাল ও সাইদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
ঘুরে বেড়াচ্ছে মানববোমা

জঙ্গিদের পরিবার-পরিজনকে জেরা করবে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা। কথা বলা হবে নিখোঁজদের পরিবারের সঙ্গেও। এরই মধ্যে দেশের থানায় থানায় ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিখোঁজদের তালিকা সংগ্রহের কাজ শুরু হয়েছে। সূত্র বলছে, এ পর্যন্ত নিখোঁজের তালিকায় ১৪০ জনের নাম যুক্ত হয়েছে। সরকারের বিভিন্ন সংস্থা এদের সন্ধানে তদন্ত শুরু করেছে। শনিবার প্রাথমিকভাবে প্রকাশ করা হয়েছে ১০ জনের নাম ও ছবি। অন্যদের ব্যাপারেও খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে। সরকারি বিভিন্ন সংস্থা দেশের নানা নামিদামি ভার্সিটি ও স্কুলের দিকেও সতর্ক দৃষ্টি রাখছে। এসব প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীদের কার্যক্রমও গোপনে পর্যবেক্ষণ চলছে।

সরকারি সূত্র বলছে, জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে তারা জিরো টলারেন্সে। ঘুরে বেড়ানো মানববোমা নিয়ে সর্বোচ্চ সতর্ক পর্যায়ে থাকতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে। এ ছাড়া জঙ্গিবাদবিরোধী ব্যাপক প্রচার-প্রচারণা চালাবে সরকার। দেশজুড়ে থাকবে রাজনৈতিক কর্মসূচি।

সংশ্লিষ্টরা বলছে, জঙ্গিদের নানা ঘোষণায় ‘আত্মঘাতী বোমাবাজ দল’ গড়ে তোলার যে দাবি করা হয়েছে এর নজির পাচ্ছেন গোয়েন্দারা। গুলশান ও শোলাকিয়ায় নিজেদের জীবন দিয়ে হামলা পরিচালনায় উদাহরণ রেখেছে জঙ্গিরা। জঙ্গিদের একেকজন একেকটি মানববোমায় পরিণত হয়েছিল। এ ধরনের মানববোমা খ্যাত আত্মঘাতী জঙ্গি মোকাবিলায় পুলিশকে সর্বোচ্চ সক্রিয় করা হচ্ছে। অস্ত্র ও প্রশিক্ষণে উপযুক্ততা সৃষ্টিতে সর্বোচ্চ জোর দেওয়া হয়েছে। ‘এনেসথেশিয়া গ্যাস’ সাধারণত উন্নত বিশ্বে  ব্যবহার হয়ে থাকে। এ   গ্যাস ছোড়ার পরে অপরাধী সাময়িকভাবে অচেতন হয়ে পড়বে। একই ধরনের কাজ করে স্মোক গ্রেনেড। বর্তমান পরিস্থিতিতে এ-জাতীয় সরঞ্জাম দ্রুত আনার পক্ষে নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা। ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার মো. আছাদুজ্জামান মিয়া বলেন, জঙ্গিবাদ দেশি ও আন্তর্জাতিক সমস্যা। জঙ্গিবাদ মোকাবিলায় সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। এদের নির্মূলে যা যা করার দরকার পুলিশ তা-ই করবে। ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘গুলশান ট্র্যাজেডি এবং শোলাকিয়ার ঘটনা জাতি প্রত্যক্ষ করেছে। এটা বাংলাদেশের জন্য প্রথম। এর আগে এ ধরনের ঘটনা আমরা মোকাবিলা করিনি। এরপর আমরা জীবন দিয়ে জননিরাপত্তা রক্ষা করেছি। জীবন বাজি রেখে পুলিশ সদস্যরা তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করেছে।’ ডিএমপি-প্রধান বলেন, ‘ইতিমধ্যে ডিএমপিতে পুলিশের নিরাপত্তা ব্যবস্থা ঢেলে সাজানো হয়েছে। বিশেষ করে গুলশান-বারিধারা-বনানীতে পুরো নিরাপত্তা ব্যবস্থা আমরা রিভিউ করেছি এবং নতুনভাবে পুনর্বিন্যাস করা হয়েছে। নগরবাসীর নিরাপত্তা নিশ্চিতে চেকপোস্টের সংখ্যা বৃদ্ধি, তল্লাশি, ব্লক রেইড, পুলিশ পেট্রোল, মোবাইল পেট্রোল, মোটরবাইক পেট্রোলের সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। নিরাপত্তা নিশ্চিতে পুলিশের পাশাপাশি সব প্রতিষ্ঠানের মালিককে এগিয়ে আসতে হবে।’ দায়িত্বশীল একজন গোয়েন্দা কর্মকর্তার মতে, গুলশান আক্রমণ মোকাবিলা করার অভিজ্ঞতা আইন প্রয়োগকারী সংস্থার আগে ছিল না। এমনকি প্রয়োজনীয় সরঞ্জামেরও অভাব রয়েছে। পুলিশ থেকে অনেক দিন আগেই ‘এনেসথেশিয়া গ্যাস’ এবং একই ধরনের স্মোক গ্রেনেড চাওয়া হয়েছিল। কিন্তু আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় এটি আটকে আছে সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায়। নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞদের মতে, জঙ্গিবাদ মোকাবিলায় পুরোপুরি সক্ষমতা থাকতে হবে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার। বিশেষ করে পুলিশের। কারণ যে কোনো ধরনের ঘটনা ঘটলেই সবার আগে পুলিশকেই হাজির হতে হয়। পুলিশের জন্য দরকার উন্নত প্রশিক্ষণ, জঙ্গিদের কুপোকাত করতে আধুনিক সরঞ্জাম, সোয়াতের মতো ইউনিটকে আরও শক্তিশালী করা। অন্যথায় ঘুরে বেড়ানো মানববোমা মোকাবিলা জটিল হয়ে পড়বে। গুলশানের ঘটনায় শুরুতেই পুলিশ সাহসী ভূমিকা রাখে। ২০ প্লাটুন পুলিশ ঘিরে রাখে পুরো এলাকা। এরপর আইন প্রয়োগকারী প্রতিটি সংস্থা যৌথভাবে পুরো অপারেশন পরিচালনা করে। শোলাকিয়ার ক্ষেত্রেও সাহসী ভূমিকা রাখে পুলিশ। নিজেদের জীবন উৎসর্গ করে নির্বিঘ্ন করে ঈদের জামাত। সূত্র জানায়, দেশে আত্মঘাতী বা মানববোমার সংখ্যা এবং তাদের অবস্থান জানতে গোয়েন্দারা ইতিপূর্বে গ্রেফতার জঙ্গি নেতাদের ফের জিজ্ঞাসাবাদের পরিকল্পনা নিয়েছে। তাদের পরিবার-পরিজনকেও জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। সূত্র জানায়, এ পর্যন্ত যারা নিখোঁজ হয়েছে, তাদের মা-বাবাকেও গোয়েন্দাদের জেরার মুখে পড়তে হবে। পুলিশ ও গোয়েন্দারা জানতে পেরেছে, এক বছরে ১৪০ জন যুবক নিখোঁজ হয়েছে। এদের বেশির ভাগই বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ও ইংলিশ মিডিয়াম এবং বিদেশি ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত একটি কলেজের ছাত্র। আবার এদের মধ্যে বেশ কয়েকজন মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজের ছাত্রও রয়েছে বলে জানা গেছে। এই নিখোঁজদের ৮৫ ভাগই উচ্চবিত্ত পরিবারের— আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, প্রশাসনের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা কিংবা অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের সন্তান। অভিভাবকরা বিভিন্ন সময় থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছেন। যারা করেননি, গুলশান হামলার পর সংশ্লিষ্ট থানায় অভিযোগ করতে শুরু করেন। সূত্র জানায়, গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তারা অনুসন্ধান চালিয়ে নিশ্চিত হন যে নিখোঁজ এই যুবকরা জঙ্গি কার্যক্রমে জড়িয়ে পড়েছে। নিখোঁজ সন্তানদের মধ্যে অনেকে টেলিফোন ও ফেসবুকের মাধ্যমে তাদের মা-বাবাকে জানিয়েছেন, ‘এ পথ থেকে আর ফিরে আসা সম্ভব নয়।’ কোনো কোনো বাবা-মা তাদের সন্তানদের ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছেন। ওই সন্তানরা বাবা-মাকে এক কথায় জানিয়ে দেয় যে, ‘আমাদের সন্ধান কোরো না। আমরা আর কোনো দিন ফিরে আসব না। পরকালে তোমাদের সঙ্গে দেখা হবে।’

পদস্থ একজন গোয়েন্দা কর্মকর্তা জানান, সন্তানরা কাদের সঙ্গে মিশত, নিখোঁজ হওয়ার পর তারা কোন উপায়ে যোগাযোগ করেছে, বা ঢাকায় কাদের সঙ্গে মেলামেশা করত— এর সবকিছুই জানবেন বাবা-মা। যে কারণে তাদের সন্তানদের অবস্থান জানার জন্য বাবা-মাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা জরুরি। নিখোঁজ যুবকদের তালিকা তৈরি হচ্ছে। তাদের বাবা-মাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডাকা হবে। র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদ ইতিমধ্যে বলেছেন, ‘তরুণদের কেউ যাতে মগজ ধোলাই না করতে পারে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। সূত্র জানায়, ইতিমধ্যে বেশ কিছু সন্দেহভাজন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নামের তালিকা তৈরি করা হয়েছে। একটানা ১০ দিন অনুপস্থিত শিক্ষার্থীদের তালিকা চাওয়া হবে ওই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে।

পুলিশকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের চিঠি : সারা দেশে নিখোঁজ যুবকদের একটি তালিকা তৈরি করতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় পুলিশকে নির্দেশ দিয়েছে। গত সপ্তাহে গুলশানে হামলাকারীরা কয়েক মাস নিখোঁজ থাকার পর হত্যাকাণ্ডে অংশ নিয়েছে এমন তথ্য পাওয়ার পর এই নির্দেশ দেওয়া হয়। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বার্তা সংস্থা বাসসকে বলেন, ‘সারা দেশের সব থানায় নিখোঁজ যুবকদের একটি তালিকা তৈরি করার নির্দেশ দিতে আজ আমি পুলিশ মহাপরিদর্শককে (আইজিপি) একটি চিঠি পাঠিয়েছি।’

বর্তমানে ১৫০ যুবক নিখোঁজ রয়েছে বলে গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবর সম্পর্কে মন্তব্য করতে গিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘এ রিপোর্ট ধারণাপ্রসূত।’

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের পরিস্থিতি ভারতকে মানতে হবে, বুঝতে হবে
বাংলাদেশের পরিস্থিতি ভারতকে মানতে হবে, বুঝতে হবে
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা অপরিসীম
অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা অপরিসীম
আলোচনার মধ্যে কর্মসূচি শুভ নয়
আলোচনার মধ্যে কর্মসূচি শুভ নয়
রাকসু চাকসু নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই
রাকসু চাকসু নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম