শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৮ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

ভাড়াটিয়া ভয়ঙ্কর

পরিচয় গোপন করে ফ্ল্যাটে ফ্ল্যাটে জঙ্গি আস্তানা, অস্ত্র গোলার ভান্ডার
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ভাড়াটিয়া ভয়ঙ্কর

সঠিক নাম-পরিচয় জানা ছাড়া বাসা ভাড়া নেওয়া ভাড়াটিয়ারা ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছেন। দেশের বিভিন্ন স্থানে এভাবে বাসা ভাড়া নিয়ে জঙ্গি আস্তানা গড়ে তোলার তথ্য পাওয়া যাচ্ছে প্রায়শই। পরিচয়হীন বা ভিন্ন পরিচয়ে থাকা ভাড়াটিয়ারা গড়ে তুলছেন অস্ত্র ও গোলাবারুদের ভাণ্ডার। দেশে এখন পর্যন্ত চিহ্নিত হওয়া জঙ্গি আস্তানা ও গোলাবারুদের ভাণ্ডারগুলোর প্রায় সবই ছিল ভাড়া বাসা। প্রত্যেকটি ক্ষেত্রেই অপারেশন এলাকার আশপাশে সাময়িক সময়ের জন্য ভাড়া বাসায় আশ্রয় নেয় জঙ্গিরা। পরে অপারেশন শেষে আর ফেরে না সেই আস্তানায়। সর্বশেষ গুলশানের আর্টিজান রেস্টুরেন্টে হামলা চালানো জঙ্গিরাও ঢাকা ও ঢাকার বাইরে ছদ্মবেশে বাসা ভাড়া নিয়েছিলেন। তাদের নাম-ঠিকানা ছাড়া বাসা ভাড়া দেওয়া বা স্থানীয় পুলিশকে ভাড়াটিয়ার তথ্য না দেওয়ায় ঢাকা ও ঝিনাইদহের তিন বাড়িওয়ালাকে ইতিমধ্যেই গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গতকাল গ্রেফতার হয়েছেন মিরপুরের শেওড়াপাড়ার বাড়িওয়ালা নুরুল ইসলাম। আগের দিন শনিবার গ্রেফতার হয়েছেন ভাটারার বাড়িওয়ালা অধ্যাপক গিয়াসউদ্দিন। জানা যায়, গত বছরের ২৩ অক্টোবর ঢাকার হোসনি দালানে শিয়া সম্প্রদায়ের তাজিয়া মিছিলে হামলা ও এর আগের দিন ২২ অক্টোবর গাবতলীর আমিনবাজার চেকপোস্টে তল্লাশির সময় খুন হন এএসআই ইব্রাহিম মোল্লা। এএসআই ইব্রাহিম মোল্লা খুনের ঘটনাস্থলে গ্রেফতার মাসুদ রানার স্বীকারোক্তিতে জানা যায়, পরপর দুই দিনের এই ঘটনায় ছিল একই গ্রুপ। তাদের মূল পরিকল্পনা ছিল হোসনি দালান ও মোহাম্মদপুরের তাজিয়া মিছিলে একই সময়ে হামলা। এ জন্য একসঙ্গে ১৩ জঙ্গি রাজধানীর

সন্নিকটে আশুলিয়ায় একটি বাড়ি ভাড়া নেয়। সেখানেই পরিকল্পনা ও ট্রেনিং শেষে মোহাম্মদপুরের বছিলায় দুটি বাসা ভাড়া নেওয়া হয়। এরপর সময় ঘনিয়ে এলে হোসনি দালানে বোমা হামলার জন্য কামরাঙ্গীরচরে একটি বাসা ভাড়া নেয়। বছিলা ও কামরাঙ্গীরচরের বাসায় অবস্থান করে জেএমবি সদস্যরা। পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, শুধু এই দুই ঘটনাই নয় সাম্প্রতিক সময়ে রাজধানীতে আলোচিত হত্যাকাণ্ডগুলোর সঙ্গে জড়িত বলে সন্দেহভাজনদের সবই ছিল ভাড়াটিয়া। তারা বাসা ভাড়া নেওয়ার সময় বাড়ির মালিককে মিথ্যা তথ্য দিয়েছিল। বেশির ভাগই ছিল মেস। কেউ এক মাস অথবা কেউ ১০ দিন আগে ওই বাসাগুলোতে উঠেছিল। তারা ওইসব হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে বা গোলাবারুদ রেখে সেখান থেকে পালিয়ে গেছে। এতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে তাদের চিহ্নিত করার ক্ষেত্রে জটিলতার মধ্যে পড়তে হচ্ছে। এরপরই ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষ থেকে বাড়িওয়ালাদের তাদের ভাড়াটিয়াদের প্রত্যেকের নাম, পরিচয়, ঠিকানা ও ছবি স্থানীয় থানাকে সংগ্রহ করার নির্দেশ দেয়। কয়েক লাখ ভাড়াটিয়ার তথ্যও সংগ্রহ করা হয়। কিন্তু জমা পড়েনি গুলশান হামলা ও শোলাকিয়ায় হামলা চালানো জঙ্গিদের বাসা ভাড়া নেওয়ার তথ্য। অথচ তারা সাতক্ষীরা ও ঢাকার তিনটি বাসায় ভাড়াটিয়া ছিলেন বলে মনে করছেন তদন্ত কর্মকর্তারা। জানা যায়, গুলশান হামলায় জড়িত চিহ্নিত পাঁচ জঙ্গির মধ্যে অন্যতম নিবরাস ইসলাম ও শোলাকিয়া হামলায় নিহত জঙ্গি আবির রহমান দীর্ঘ সময় ছিলেন ঝিনাইদহ শহর থেকে দুই কিলোমিটার দূরে একটি ভাড়া বাসায়। সেই জঙ্গি আস্তানায় আরও ছয়জনের সঙ্গে থাকতেন নিরবাস ও আবির। নিবরাস নিজের নাম বলেছিলেন ‘সাঈদ’। আর আবিরকে পরিচয় দিত তার চাচাতো ভাই। মাস চারেক আগে ঝিনাইদহ সদর থানা থেকে সোনালীপাড়ায় সাবেক এক সেনাসদস্য কওছার আলীর বাড়িতে চার কক্ষের একটি ঘর ভাড়া নিয়ে সেটাকে আস্তানা হিসেবে ব্যবহার করে তারা। স্থানীয় মসজিদের ইমাম ও ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র রোকনুজ্জামানের মাধ্যমে ২ হাজার ৩০০ টাকায় ঘরটি ভাড়া নেয় জঙ্গিরা। তারা নিজেদের সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হিসেবে পরিচয় দেয়। রোকনুজ্জামান সাঈদ (নিবরাস) ও মোস্তাফিজ (আসল নাম অজানা) নামের দুজনকে নিয়ে যায় ওই বাসায়। বলেছিলেন, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন ছাত্র থাকবেন। কিছু দিন পর আরও ছয়জন থাকা শুরু করেন সেখানে। রমজানের শুরুতে ছয়জন বাড়ি যাওয়ার কথা বলে চলে যান। বাকি দুজন ২৮ জুন (গুলশান হামলার দুই দিন আগে) চলে যান। এরপর আর ফেরেননি কেউ। পরে গুলশান হামলার পর ৬ জুলাই ভোরে র‌্যাবের একটি দল ওই বাড়িতে অভিযান চালিয়ে বাড়ির মালিক সাবেক সেনা সদস্য কওছার আলী, তার কলেজপড়ুয়া দুই ছেলে বিনছার আলী (২২) ও বিনজির আলী (১৯) এবং বাড়ির পাশের মসজিদের ইমাম মো. রোকনুজ্জামান ও সহকারী ইমাম সাব্বির হোসেনকে আটক করে নিয়ে যায়। এ সময় তাদের ঘর তল্লাশি করে তার ছেলেদের একটি ল্যাপটপ ও কম্পিউটারের হার্ডডিস্ক নিয়ে যায়। পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, নিবরাসসহ অন্য জঙ্গিরা হামলার আগে এসে ঢাকায় আশ্রয় নেন আর্টিজান রেস্টুরেন্টের কাছাকাছি ভাটারায় একটি ফ্ল্যাটে। ওই ফ্ল্যাট থেকে বালুভর্তি কার্টন, জঙ্গিদের কাপড়সহ বিভিন্ন মালামাল জব্দ করে পুলিশ। বালুভর্তি ওই কার্টনে হামলায় ব্যবহূত গ্রেনেড রাখা হয়েছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে। শনিবার বিকালে গ্রেফতার হন ভাটারার ফ্ল্যাটের মালিক নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপ-উপাচার্য ও স্কুল অব হেলথ অ্যান্ড লাইফ সায়েন্সেসের ডিন গিয়াস উদ্দিন আহসান, গিয়াস উদ্দিনের ভাগনে আলম চৌধুরী এবং ওই ভবনের ব্যবস্থাপক মাহবুবুর রহমান তুহিন। পুলিশ কর্মকর্তারা জানান, জঙ্গিদের জন্য গত মে মাসে ফ্ল্যাটটি ভাড়া করেছিলেন তাদের সহযোগী সদস্যরা। কিন্তু ডিএমপির নির্দেশনা অনুযায়ী ভাড়াটিয়াদের নাম, ঠিকানা ও পরিচয়সহ নির্ধারিত ফরম পূরণ করে থানায় জমা দেওয়া হয়নি। একই অভিযোগে গতকাল গ্রেফতার হয়েছে জঙ্গিদের আরেকটি আস্তানা ঢাকার মিরপুরেরর শেওড়াপাড়ার বাড়ির মালিক নুরুল ইসলাম। ওই বাড়ির নিচতলার একটি কক্ষে আস্তানা গড়েছিল চার জঙ্গি। তারা নিজেদের বাঙ্লা কলেজের ছাত্র পরিচয় দিয়ে ওই বাসা ভাড়া নিয়েছিল। সেখান থেকে হাতে তৈরি গ্রেনেড ও কালো পোশাক উদ্ধার করেছে পুলিশ। তদন্তকারী কর্মকর্তারা বলছেন, এসব বাড়ির মালিকদের সঙ্গে ভাড়াটিয়াদের কোনো যোগসাজশ ছিল কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

ঝিনাইদহে মেস ভাড়া দিতে পুলিশের অনুমতি নিতে হবে : ঝিনাইদহ প্রতিনিধি জানিয়েছেন, এখন থেকে ঝিনাইদহে মেস ভাড়া দিতে পুলিশের অনুমতি নিতে হবে। কারা মেসে থাকতে পারবে আর কারা থাকতে পারবে না সেটা পুলিশ যাচাই-বাছাই করবে। বর্তমানে কতগুলো মেস আছে তার কোনো সঠিক পরিসংখ্যান নেই জেলা পুলিশের কাছে। তাই পুলিশ এ উদ্যোগ নিয়েছে। খুব শিগগিরই একটা সঠিক তথ্য পাওয়া যাবে। কোন ধরনের মানুষ সেখানে থাকে সেটাও জানা যাবে বলে জানিয়েছেন জেলার পুলিশ কর্মকর্তারা।

কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়ায় জঙ্গি হামলার পর বাড়িভাড়া নিয়ে অনেকটা নড়েচড়ে বসেছে পুলিশ প্রশাসন। এ বিষয়ে পুলিশের পক্ষ থেকে শহরে মাইকিং করা হচ্ছে। ভাড়াটিয়াদের তথ্য থানায় জমা দেওয়া, একেবারে অপরিচিত কাউকে যেন বাড়ি ভাড়া দেওয়া না হয়— এসব বিষয়ের ওপর গুরুত্ব দিয়ে পুলিশের পক্ষ থেকে বিনামূল্যে ফরমও বিতরণ করা হচ্ছে। বাড়ির মালিকদের ফরমটি পূরণ করে থানায় জমা দেওয়ার জন্য বলা হচ্ছে। কিশোরগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মীর মোশারফ হোসেন এ বিষয়ে বলেন, বাড়িভাড়া নিয়ে একটি নির্দেশনা আগেও ছিল। পারিপার্শ্বিক অবস্থা বিবেচনা করে এখন এর ওপর গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। নিজেদের নিরাপত্তার স্বার্থেই বাসা বাড়ির মালিকদেরকে বিষয়টি মেনে চলা উচিত।

জিজ্ঞাসাবাদ : ঈদের দিন শোলাকিয়ায় জঙ্গি হামলার এক সপ্তাহ আগে জঙ্গিরা শহরের নীলগঞ্জ সড়কের একটি বাসাভাড়া নিয়ে অবস্থান করছিল বলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একাধিক সূত্র জানিয়েছে। এরই মধ্যে বাড়ির মালিক অবসরপ্রাপ্ত খাদ্য কর্মকর্তা আবদুস সাত্তারকে পুলিশ ও গোয়েন্দারা জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। বাসার যে ইউনিটটি তারা ভাড়া নিয়েছিল, পুলিশ বাসার সে ইউনিটটি তালাবদ্ধ করে রেখেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

২৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

৩৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

৪৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা