শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৮ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

ভাড়াটিয়া ভয়ঙ্কর

পরিচয় গোপন করে ফ্ল্যাটে ফ্ল্যাটে জঙ্গি আস্তানা, অস্ত্র গোলার ভান্ডার
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ভাড়াটিয়া ভয়ঙ্কর

সঠিক নাম-পরিচয় জানা ছাড়া বাসা ভাড়া নেওয়া ভাড়াটিয়ারা ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছেন। দেশের বিভিন্ন স্থানে এভাবে বাসা ভাড়া নিয়ে জঙ্গি আস্তানা গড়ে তোলার তথ্য পাওয়া যাচ্ছে প্রায়শই। পরিচয়হীন বা ভিন্ন পরিচয়ে থাকা ভাড়াটিয়ারা গড়ে তুলছেন অস্ত্র ও গোলাবারুদের ভাণ্ডার। দেশে এখন পর্যন্ত চিহ্নিত হওয়া জঙ্গি আস্তানা ও গোলাবারুদের ভাণ্ডারগুলোর প্রায় সবই ছিল ভাড়া বাসা। প্রত্যেকটি ক্ষেত্রেই অপারেশন এলাকার আশপাশে সাময়িক সময়ের জন্য ভাড়া বাসায় আশ্রয় নেয় জঙ্গিরা। পরে অপারেশন শেষে আর ফেরে না সেই আস্তানায়। সর্বশেষ গুলশানের আর্টিজান রেস্টুরেন্টে হামলা চালানো জঙ্গিরাও ঢাকা ও ঢাকার বাইরে ছদ্মবেশে বাসা ভাড়া নিয়েছিলেন। তাদের নাম-ঠিকানা ছাড়া বাসা ভাড়া দেওয়া বা স্থানীয় পুলিশকে ভাড়াটিয়ার তথ্য না দেওয়ায় ঢাকা ও ঝিনাইদহের তিন বাড়িওয়ালাকে ইতিমধ্যেই গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গতকাল গ্রেফতার হয়েছেন মিরপুরের শেওড়াপাড়ার বাড়িওয়ালা নুরুল ইসলাম। আগের দিন শনিবার গ্রেফতার হয়েছেন ভাটারার বাড়িওয়ালা অধ্যাপক গিয়াসউদ্দিন। জানা যায়, গত বছরের ২৩ অক্টোবর ঢাকার হোসনি দালানে শিয়া সম্প্রদায়ের তাজিয়া মিছিলে হামলা ও এর আগের দিন ২২ অক্টোবর গাবতলীর আমিনবাজার চেকপোস্টে তল্লাশির সময় খুন হন এএসআই ইব্রাহিম মোল্লা। এএসআই ইব্রাহিম মোল্লা খুনের ঘটনাস্থলে গ্রেফতার মাসুদ রানার স্বীকারোক্তিতে জানা যায়, পরপর দুই দিনের এই ঘটনায় ছিল একই গ্রুপ। তাদের মূল পরিকল্পনা ছিল হোসনি দালান ও মোহাম্মদপুরের তাজিয়া মিছিলে একই সময়ে হামলা। এ জন্য একসঙ্গে ১৩ জঙ্গি রাজধানীর

সন্নিকটে আশুলিয়ায় একটি বাড়ি ভাড়া নেয়। সেখানেই পরিকল্পনা ও ট্রেনিং শেষে মোহাম্মদপুরের বছিলায় দুটি বাসা ভাড়া নেওয়া হয়। এরপর সময় ঘনিয়ে এলে হোসনি দালানে বোমা হামলার জন্য কামরাঙ্গীরচরে একটি বাসা ভাড়া নেয়। বছিলা ও কামরাঙ্গীরচরের বাসায় অবস্থান করে জেএমবি সদস্যরা। পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, শুধু এই দুই ঘটনাই নয় সাম্প্রতিক সময়ে রাজধানীতে আলোচিত হত্যাকাণ্ডগুলোর সঙ্গে জড়িত বলে সন্দেহভাজনদের সবই ছিল ভাড়াটিয়া। তারা বাসা ভাড়া নেওয়ার সময় বাড়ির মালিককে মিথ্যা তথ্য দিয়েছিল। বেশির ভাগই ছিল মেস। কেউ এক মাস অথবা কেউ ১০ দিন আগে ওই বাসাগুলোতে উঠেছিল। তারা ওইসব হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে বা গোলাবারুদ রেখে সেখান থেকে পালিয়ে গেছে। এতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে তাদের চিহ্নিত করার ক্ষেত্রে জটিলতার মধ্যে পড়তে হচ্ছে। এরপরই ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষ থেকে বাড়িওয়ালাদের তাদের ভাড়াটিয়াদের প্রত্যেকের নাম, পরিচয়, ঠিকানা ও ছবি স্থানীয় থানাকে সংগ্রহ করার নির্দেশ দেয়। কয়েক লাখ ভাড়াটিয়ার তথ্যও সংগ্রহ করা হয়। কিন্তু জমা পড়েনি গুলশান হামলা ও শোলাকিয়ায় হামলা চালানো জঙ্গিদের বাসা ভাড়া নেওয়ার তথ্য। অথচ তারা সাতক্ষীরা ও ঢাকার তিনটি বাসায় ভাড়াটিয়া ছিলেন বলে মনে করছেন তদন্ত কর্মকর্তারা। জানা যায়, গুলশান হামলায় জড়িত চিহ্নিত পাঁচ জঙ্গির মধ্যে অন্যতম নিবরাস ইসলাম ও শোলাকিয়া হামলায় নিহত জঙ্গি আবির রহমান দীর্ঘ সময় ছিলেন ঝিনাইদহ শহর থেকে দুই কিলোমিটার দূরে একটি ভাড়া বাসায়। সেই জঙ্গি আস্তানায় আরও ছয়জনের সঙ্গে থাকতেন নিরবাস ও আবির। নিবরাস নিজের নাম বলেছিলেন ‘সাঈদ’। আর আবিরকে পরিচয় দিত তার চাচাতো ভাই। মাস চারেক আগে ঝিনাইদহ সদর থানা থেকে সোনালীপাড়ায় সাবেক এক সেনাসদস্য কওছার আলীর বাড়িতে চার কক্ষের একটি ঘর ভাড়া নিয়ে সেটাকে আস্তানা হিসেবে ব্যবহার করে তারা। স্থানীয় মসজিদের ইমাম ও ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র রোকনুজ্জামানের মাধ্যমে ২ হাজার ৩০০ টাকায় ঘরটি ভাড়া নেয় জঙ্গিরা। তারা নিজেদের সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হিসেবে পরিচয় দেয়। রোকনুজ্জামান সাঈদ (নিবরাস) ও মোস্তাফিজ (আসল নাম অজানা) নামের দুজনকে নিয়ে যায় ওই বাসায়। বলেছিলেন, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন ছাত্র থাকবেন। কিছু দিন পর আরও ছয়জন থাকা শুরু করেন সেখানে। রমজানের শুরুতে ছয়জন বাড়ি যাওয়ার কথা বলে চলে যান। বাকি দুজন ২৮ জুন (গুলশান হামলার দুই দিন আগে) চলে যান। এরপর আর ফেরেননি কেউ। পরে গুলশান হামলার পর ৬ জুলাই ভোরে র‌্যাবের একটি দল ওই বাড়িতে অভিযান চালিয়ে বাড়ির মালিক সাবেক সেনা সদস্য কওছার আলী, তার কলেজপড়ুয়া দুই ছেলে বিনছার আলী (২২) ও বিনজির আলী (১৯) এবং বাড়ির পাশের মসজিদের ইমাম মো. রোকনুজ্জামান ও সহকারী ইমাম সাব্বির হোসেনকে আটক করে নিয়ে যায়। এ সময় তাদের ঘর তল্লাশি করে তার ছেলেদের একটি ল্যাপটপ ও কম্পিউটারের হার্ডডিস্ক নিয়ে যায়। পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, নিবরাসসহ অন্য জঙ্গিরা হামলার আগে এসে ঢাকায় আশ্রয় নেন আর্টিজান রেস্টুরেন্টের কাছাকাছি ভাটারায় একটি ফ্ল্যাটে। ওই ফ্ল্যাট থেকে বালুভর্তি কার্টন, জঙ্গিদের কাপড়সহ বিভিন্ন মালামাল জব্দ করে পুলিশ। বালুভর্তি ওই কার্টনে হামলায় ব্যবহূত গ্রেনেড রাখা হয়েছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে। শনিবার বিকালে গ্রেফতার হন ভাটারার ফ্ল্যাটের মালিক নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপ-উপাচার্য ও স্কুল অব হেলথ অ্যান্ড লাইফ সায়েন্সেসের ডিন গিয়াস উদ্দিন আহসান, গিয়াস উদ্দিনের ভাগনে আলম চৌধুরী এবং ওই ভবনের ব্যবস্থাপক মাহবুবুর রহমান তুহিন। পুলিশ কর্মকর্তারা জানান, জঙ্গিদের জন্য গত মে মাসে ফ্ল্যাটটি ভাড়া করেছিলেন তাদের সহযোগী সদস্যরা। কিন্তু ডিএমপির নির্দেশনা অনুযায়ী ভাড়াটিয়াদের নাম, ঠিকানা ও পরিচয়সহ নির্ধারিত ফরম পূরণ করে থানায় জমা দেওয়া হয়নি। একই অভিযোগে গতকাল গ্রেফতার হয়েছে জঙ্গিদের আরেকটি আস্তানা ঢাকার মিরপুরেরর শেওড়াপাড়ার বাড়ির মালিক নুরুল ইসলাম। ওই বাড়ির নিচতলার একটি কক্ষে আস্তানা গড়েছিল চার জঙ্গি। তারা নিজেদের বাঙ্লা কলেজের ছাত্র পরিচয় দিয়ে ওই বাসা ভাড়া নিয়েছিল। সেখান থেকে হাতে তৈরি গ্রেনেড ও কালো পোশাক উদ্ধার করেছে পুলিশ। তদন্তকারী কর্মকর্তারা বলছেন, এসব বাড়ির মালিকদের সঙ্গে ভাড়াটিয়াদের কোনো যোগসাজশ ছিল কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

ঝিনাইদহে মেস ভাড়া দিতে পুলিশের অনুমতি নিতে হবে : ঝিনাইদহ প্রতিনিধি জানিয়েছেন, এখন থেকে ঝিনাইদহে মেস ভাড়া দিতে পুলিশের অনুমতি নিতে হবে। কারা মেসে থাকতে পারবে আর কারা থাকতে পারবে না সেটা পুলিশ যাচাই-বাছাই করবে। বর্তমানে কতগুলো মেস আছে তার কোনো সঠিক পরিসংখ্যান নেই জেলা পুলিশের কাছে। তাই পুলিশ এ উদ্যোগ নিয়েছে। খুব শিগগিরই একটা সঠিক তথ্য পাওয়া যাবে। কোন ধরনের মানুষ সেখানে থাকে সেটাও জানা যাবে বলে জানিয়েছেন জেলার পুলিশ কর্মকর্তারা।

কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়ায় জঙ্গি হামলার পর বাড়িভাড়া নিয়ে অনেকটা নড়েচড়ে বসেছে পুলিশ প্রশাসন। এ বিষয়ে পুলিশের পক্ষ থেকে শহরে মাইকিং করা হচ্ছে। ভাড়াটিয়াদের তথ্য থানায় জমা দেওয়া, একেবারে অপরিচিত কাউকে যেন বাড়ি ভাড়া দেওয়া না হয়— এসব বিষয়ের ওপর গুরুত্ব দিয়ে পুলিশের পক্ষ থেকে বিনামূল্যে ফরমও বিতরণ করা হচ্ছে। বাড়ির মালিকদের ফরমটি পূরণ করে থানায় জমা দেওয়ার জন্য বলা হচ্ছে। কিশোরগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মীর মোশারফ হোসেন এ বিষয়ে বলেন, বাড়িভাড়া নিয়ে একটি নির্দেশনা আগেও ছিল। পারিপার্শ্বিক অবস্থা বিবেচনা করে এখন এর ওপর গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। নিজেদের নিরাপত্তার স্বার্থেই বাসা বাড়ির মালিকদেরকে বিষয়টি মেনে চলা উচিত।

জিজ্ঞাসাবাদ : ঈদের দিন শোলাকিয়ায় জঙ্গি হামলার এক সপ্তাহ আগে জঙ্গিরা শহরের নীলগঞ্জ সড়কের একটি বাসাভাড়া নিয়ে অবস্থান করছিল বলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একাধিক সূত্র জানিয়েছে। এরই মধ্যে বাড়ির মালিক অবসরপ্রাপ্ত খাদ্য কর্মকর্তা আবদুস সাত্তারকে পুলিশ ও গোয়েন্দারা জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। বাসার যে ইউনিটটি তারা ভাড়া নিয়েছিল, পুলিশ বাসার সে ইউনিটটি তালাবদ্ধ করে রেখেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ কুয়েতের প্রতিনিধিদলের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ কুয়েতের প্রতিনিধিদলের
সিরিজ আগুন ভোট বানচালের চেষ্টা হতে পারে
সিরিজ আগুন ভোট বানচালের চেষ্টা হতে পারে
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না
দলগুলোর মতপার্থক্য আছে, দূরত্ব নেই
দলগুলোর মতপার্থক্য আছে, দূরত্ব নেই
পিআর আন্দোলন জামায়াতের প্রতারণা মন্তব্য নাহিদের
পিআর আন্দোলন জামায়াতের প্রতারণা মন্তব্য নাহিদের
জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ ও মিছিল আজ
জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ ও মিছিল আজ
এখনো ঠিক হয়নি ফ্লাইট শিডিউল
এখনো ঠিক হয়নি ফ্লাইট শিডিউল
অভ্যুত্থানের বিপরীতে বিএনপিকে দাঁড় করানোর অপচেষ্টা
অভ্যুত্থানের বিপরীতে বিএনপিকে দাঁড় করানোর অপচেষ্টা
ছাত্রদল নেতার রক্তাক্ত লাশ
ছাত্রদল নেতার রক্তাক্ত লাশ
শিক্ষকদের ভুখামিছিলে পুলিশের বাধা
শিক্ষকদের ভুখামিছিলে পুলিশের বাধা
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
দিনভর অচলাবস্থা চট্টগ্রাম বন্দরে
দিনভর অচলাবস্থা চট্টগ্রাম বন্দরে
সর্বশেষ খবর
অবশেষে দুই দিনের অনুমতি পেল মাদারীপুরের কুন্ডুবাড়ির মেলা
অবশেষে দুই দিনের অনুমতি পেল মাদারীপুরের কুন্ডুবাড়ির মেলা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ
সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২০ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২০ অক্টোবর ২০২৫

২০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আমরণ অনশন ও সমাবেশ : শহীদ মিনারে এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা
আমরণ অনশন ও সমাবেশ : শহীদ মিনারে এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শাহআলম পাটোয়ারীর ইন্তেকাল
শাহআলম পাটোয়ারীর ইন্তেকাল

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে জাতিসংঘের ২০ কর্মীকে আটক করলো হুথি বিদ্রোহীরা
ইয়েমেনে জাতিসংঘের ২০ কর্মীকে আটক করলো হুথি বিদ্রোহীরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসনে বেড়েছে বিশৃঙ্খলা
প্রশাসনে বেড়েছে বিশৃঙ্খলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানের রসে রঙিন গ্রাম
পানের রসে রঙিন গ্রাম

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ যেমন থাকতে পারে ঢাকার আবহাওয়া
আজ যেমন থাকতে পারে ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এমবাপের গোলে রিয়ালের জয়
এমবাপের গোলে রিয়ালের জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিডনিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শোক দিবস পালিত
সিডনিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শোক দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ইসির মতবিনিময় আজ
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ইসির মতবিনিময় আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারকোজির কারাবাস শুরু মঙ্গলবার, বললেন—‘ভীত নই, মাথা উঁচু করেই ঢুকব’
সারকোজির কারাবাস শুরু মঙ্গলবার, বললেন—‘ভীত নই, মাথা উঁচু করেই ঢুকব’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে দলে ফিরলেন উইলিয়ামসন
অবশেষে দলে ফিরলেন উইলিয়ামসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুপুরের মধ্যে ৬ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস
দুপুরের মধ্যে ৬ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ অক্টোবর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগে পরস্পরকে দোষারোপ ইসরায়েল ও হামাসের
গাজা যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগে পরস্পরকে দোষারোপ ইসরায়েল ও হামাসের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবারে ন্যায়বিচার ও সন্তানের অধিকার
পরিবারে ন্যায়বিচার ও সন্তানের অধিকার

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পরও ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনা রোধে ইসলামী অনুশাসন
অগ্নিদুর্ঘটনা রোধে ইসলামী অনুশাসন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২
হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল
৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

১১ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান
কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌
'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে
পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের ছবিতে মুখ লুকানোয় কটাক্ষের শিকার জাইরা
বিয়ের ছবিতে মুখ লুকানোয় কটাক্ষের শিকার জাইরা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির
অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালসের ওষুধ ফ্যাক্টরিতে আগুন, এক ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে
ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালসের ওষুধ ফ্যাক্টরিতে আগুন, এক ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রহ্মস হুমকির উত্তরে পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সতর্কবার্তা
ব্রহ্মস হুমকির উত্তরে পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম
পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

নগর জীবন

অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা
অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি
খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি

পেছনের পৃষ্ঠা

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস

বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার
বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার

নগর জীবন

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা
দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা

প্রাণের ক্যাম্পাস

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

নাইটের সেঞ্চুরিতে শেষ চারে ইংল্যান্ড
নাইটের সেঞ্চুরিতে শেষ চারে ইংল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন
প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন

প্রাণের ক্যাম্পাস

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ