শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৬ অক্টোবর, ২০১৬ আপডেট:

এলেন দেখলেন জয় করলেন

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
এলেন দেখলেন জয় করলেন

তিনি এলেন, দেখলেন, জয় করলেন। বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সফর মূল্যায়ন করতে গিয়ে এমনটাই বলেছেন বিশ্লেষকরা। তাদের মতে, এ সফরে বাংলাদেশ-চীন সম্পর্কে নতুন মাত্রা যোগ হয়েছে। দুই দেশের সম্পর্ক জোরদারের পাশাপাশি চীনা প্রেসিডেন্টের কাছ থেকে প্রতিশ্রুতি এসেছে বড় প্রকল্পে সহায়তা বাড়ানোর। একই সঙ্গে চীনের প্রেসিডেন্টের উদ্যোগ এক অঞ্চল, এক পথে যুক্ত হওয়াটা বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত সহায়ক হবে। ২০১৭ সালকে বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে ‘বন্ধুত্ব ও আদান-প্রদানের বছর’ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। এ সফরে ২৭টি চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে দুই দেশের মধ্যে। উদ্বোধন করা হয়েছে ছয় প্রকল্পের। এ ছাড়া এদিকে দুই দেশের কর্মকর্তাদের তথ্যানুযায়ী চীন বাংলাদেশকে প্রায় ২৪ বিলিয়ন বা ২ হাজার ৪০০ কোটি ডলারের অর্থায়ন করতে সম্মত হয়েছে। চীনা প্রেসিডেন্টের সফরে এ বিপুল বিনিয়োগকে রেকর্ড বলেছেন অর্থনীতিবিদরা। শুক্রবার দুপুর ১২টার দিকে ঢাকায় পৌঁছেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। পরে ২২ ঘণ্টার এই ঝটিকা সফর শেষে গতকাল সকাল সোয়া ১০টার দিকে ভারতের উদ্দেশে রওনা দেন তিনি। এ ছাড়া শুক্রবার চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে এসব চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। এর আগে দুই নেতা একান্ত বৈঠক করেন এবং দুই দেশের প্রতিনিধি দল দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে অংশ নেয়। চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, দ্বিপক্ষীয়, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সহযোগিতা এগিয়ে নিতে তাদের মধ্য ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে। শি জিনপিং বলেন, ‘আমরা চীন-বাংলাদেশ সম্পর্ককে ঘনিষ্ঠ সহযোগিতা ও অংশীদারিত্বের জায়গা থেকে কৌশলগত সহযোগিতা ও অংশীদারিত্বের পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার বিষয়ে একমত হয়েছি।’ ‘ওয়ান বেল্ট, ওয়ান রোড’ নীতি ধরে এগিয়ে যাওয়া চীনের সহযোগিতা সম্প্রসারণের অংশ হিসেবে শি জিনপিংয়ের এই ঢাকা সফর। ১৯৮৬ সালে লি শিয়ানইয়ানের পর বাংলাদেশে আসা প্রথম চীনা রাষ্ট্রপ্রধান তিনি। বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ চীনের রাষ্ট্রপ্রধানের সফরকে সম্পর্কের ‘নতুন যুগের সূচনা’ বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

২৭ চুক্তি ও সমঝোতা : উপকূলীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, কর্ণফুলী টানেল নির্মাণসহ অবকাঠামো উন্নয়ন ও সহযোগিতার বিভিন্ন ক্ষেত্রে ২৭টি চুক্তি ও সমঝোতা স্মারকে সই করেছে বাংলাদেশ ও চীন। এর মধ্যে ১২টি ঋণ ও দ্বিপক্ষীয় চুক্তি এবং দুই দেশের সরকারের মধ্যে ১৫টি চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক বলে পররাষ্ট্র সচিব শহীদুল হক জানান। ঋণচুক্তির সুনির্দিষ্ট আর্থিক পরিমাণ জানতে কয়েক দিন লাগবে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র সচিব। জানা গেছে, যেসব চুক্তি সই হয়েছে তার মধ্যে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের ১০টি রয়েছে। এর মধ্যে ৪টি এমওইউ, ২টি ফ্রেমওয়ার্ক অ্যাগ্রিমেন্ট ও বাকি ৪টি ঋণচুক্তি। অন্যান্যের মধ্যে তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগ, বিদ্যুৎ-জ্বালানি, যোগাযোগ, টেলিকমিউনিকেশন মন্ত্রণালয়ের পৃথক চুক্তি রয়েছে।

পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে জানা গেছে, ২৭টি চুক্তি ও সমঝোতা স্মারকে প্রতিশ্রুত অর্থের পরিমাণ প্রায় ২ হাজার ৪০০ কোটি ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় (প্রতি ডলার ৭৯ টাকা ধরে) প্রায় ১ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকা। আগামী পাঁচ বছরে এ আর্থিক সহায়তা দেবে চীন। প্রাথমিকভাবে পাওয়া তথ্যানুযায়ী, ২৭টি চুক্তি ও সমঝোতার মধ্যে রয়েছে : বিনিয়োগ ও উৎপাদনসক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহযোগিতা চুক্তি, যার আওতায় ২৮টি উন্নয়ন প্রকল্পে ২১.৫ বিলিয়ন ডলারের বিদেশি সাহায্যের কথা বলা হয়েছে। এ ছাড়া ৮ কোটি ৩০ লাখ ডলার অনুদানের জন্য অর্থনৈতিক ও কারিগরি সহযোগিতা চুক্তি, কর্ণফুলী টানেল নির্মাণে ৭০ কোটি ডলারের ঋণচুক্তি, দাশেরকান্দি পয়ঃনিষ্কাশন ট্রিটমেন্ট প্লান্ট প্রকল্পের জন্য ২৮ কোটি ডলারের ঋণচুক্তি ও ৬টি জাহাজ সম্পর্কিত মোট ৪টি ঋণচুক্তি। কর্ণফুলী টানেল নির্মাণ ও দাশেরকান্দিতে ট্রিটমেন্ট প্লান্ট নির্মাণে ২টি কাঠামো চুক্তি হয়েছে দুই দেশের মধ্যে। এ ছাড়া চীনের ‘ওয়ান বেল্ট, ওয়ান রোড’ উদ্যোগে সহযোগিতা, মেরিটাইম কো-অপারেশন, মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল গঠনের সম্ভাব্যতা যাচাই, আইসিটিতে নতুন ফ্রেমওয়ার্ক, সন্ত্রাস দমনে সহযোগিতা, ক্যাপাসিটি বিল্ডিং ও তথ্য আদান-প্রদান, জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবিলা, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা এবং বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে সহযোগিতার লক্ষ্যে সমঝোতা স্মারক হয়েছে। পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশের অবকাঠামো উন্নয়নে দীর্ঘমেয়াদে বিনিয়োগ বাড়াতে চায় চীন। এ লক্ষ্যে ‘স্ট্রেনদেনিং ইনভেস্টমেন্ট ও প্রোডাকশন ক্যাপাসিটি কো-অপারেশনের’ আওতায় বাংলাদেশের ২৮ প্রকল্পে অর্থায়ন করবে দেশটি। অবকাঠামো খাতের উন্নয়নে নেওয়া এসব প্রকল্পে প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছে ২ হাজার ২০০ কোটি ডলার (২২ বিলিয়ন ডলার)। উল্লেখযোগ্য প্রকল্পগুলো হলো : পদ্মা সেতুতে রেলব্রিজ ৫৩০ কোটি ডলার, ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে ১৩৯ কোটি ডলার, ঢাকা-সিলেট চার লেন ১৬০ কোটি ডলার, বিদ্যুৎ খাতের উন্নয়নে পাওয়ার সিস্টেম নেটওয়ার্ক কর্মসূচি ১০৪ কোটি ডলার, আখাউড়া থেকে সিলেট পর্যন্ত ডুয়েল গেজ রেললাইন নির্মাণ ১৭৬ কোটি ডলার ইত্যাদি। শুক্রবার আরও যেসব চুক্তি সই হয়েছে তার মধ্যে রয়েছে : কর্ণফুলী টানেল, দাশেরকান্দি স্যুয়ারেজ প্লান্ট ও ৬টি জাহাজ ক্রয়সংক্রান্ত। এসব প্রকল্পে মোট ১১৬ কোটি ডলার দেবে চীন। এ ছাড়া দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মোকাবিলা ও ৩টি সেতু নির্মাণে ৫০ কোটি ডলার দেবে চীন। পায়রা সমুদ্রবন্দরের কাছে ১৯০ কোটি ডলার ব্যয়ে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণে অর্থায়ন করতে সম্মত হয়েছে চীন। এ ছাড়া তথ্যপ্রযুক্তি খাতের উন্নয়নে দীর্ঘমেয়াদে নেওয়া কর্মসূচিতে অর্থায়ন করবে চীন। সব মিলিয়ে বাংলাদেশের অবকাঠামো খাত উন্নয়নে ২৪ বিলিয়ন ডলার সহায়তা দেবে চীন। এ ছাড়া চীনা ব্যবসায়ীদের ৮৬ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দলও ঢাকায় এসেছিল। হোটেল সোনারগাঁওয়ে বাংলাদেশি ব্যবসায়ীদের সঙ্গে তাদের বৈঠকে ১৩ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলারের ১৯টি চুক্তি হয়েছে। এ চুক্তির সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে এফবিসিসিআই সভাপতি আবদুল মাতলুব আহমাদ জানিয়েছেন।

৬ প্রকল্প : ৬টি প্রকল্পের ফলক উন্মোচন করেছেন চীনের প্রেসিডেন্ট ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। এগুলো হলো : চট্টগ্রামের কর্ণফুলী মাল্টিলেইন টানেল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কনফুসিয়াস ইনস্টিটিউট, গাজীপুরের কালিয়াকৈরে বাংলাদেশ ফোর টায়ার ন্যাশনাল ডেটা সেন্টার, ফেঞ্চুগঞ্জে শাহজালাল ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেড, পটুয়াখালীর পায়রায় ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র ও চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট কয়লাবিদ্যুৎ কেন্দ্র। এ সফরের বিষয়ে বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেছেন, চীনের এসব ঋণ একটু যাচাই-বাছাই করে কাজে লাগাতে হবে। তাদের ঋণে গ্রেস পিরিয়ড ও সুদের হার কেমন তাও দেখতে হবে। তবে চীনা প্রেসিডেন্টের এ সফর বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য ইতিবাচক। চীন যেসব প্রকল্পে অর্থায়ন করছে তার বেশির ভাগই ভৌত অবকাঠামো খাতের, ফলে এসব প্রকল্প বাস্তবায়নের ওপর নির্ভর করছে ভালো-মন্দ। আর দেশটির সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে হলে সেখানে রপ্তানি কীভাবে বাড়ানো যায় সেদিকে নজর দিতে হবে। এ ক্ষেত্রে ব্যবসায়ীদেরই বেশি দায়িত্ব নিতে হবে বলে মনে করেন তিনি। আরেক বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. হোসেন জিল্লুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, চীনা প্রেসিডেন্টের ঢাকা সফর, ঋণ ও সমঝোতা স্মারক চুক্তি এক বিষয় আর বাণিজ্য ঘাটতি অন্য বিষয়। কেননা চুক্তিগুলোর বেশির ভাগই অবকাঠামো খাতের। ফলে এখানে বাণিজ্য ঘাটতির বিষয়টা তেমন বিবেচ্য হবে না। কিন্তু চীনের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি কমানোর জন্য সরকারের উচিত হবে সেখানে রপ্তানি বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া।

চীনের ‘ওয়ান বেল্ট, ওয়ান রোডে’ বাংলাদেশ : চীনের ‘ওয়ান বেল্ট, ওয়ান রোড’ উদ্যোগে আনুষ্ঠানিকভাবে যোগ দিল বাংলাদেশ, যা ছিল প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের ঢাকা সফরের মনোযোগের কেন্দ্র। শুক্রবার চীনের প্রেসিডেন্ট ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বৈঠকের পর স্বাক্ষরিত চুক্তি ও সমঝোতা স্মারকগুলোর মধ্যে চীনের এ উদ্যোগ নিয়ে একটি সমঝোতা স্মারক সই হওয়ার কথা বলা হয়েছে ওই বৈঠকের পর আসা যুক্ত বিবৃতিতে। এ ছাড়া ২০১৭ সালকে বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে ‘বন্ধুত্ব ও আদান-প্রদানের বছর’ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। তথ্যপ্রযুক্তি খাতে বিনিয়োগ ও এর উন্নয়নে একযোগে কাজ করতেও সম্মত হয়েছে দুই পক্ষ। ড্রেজিং, ভূমি পুনরুদ্ধারসহ নদী ব্যবস্থাপনায় সহযোগিতা চালিয়ে যাওয়ার বিষয়েও একমত হন তারা। এ ছাড়া চীন-বাংলাদেশ মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল প্রতিষ্ঠার সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের কাজ শুরু করবে উভয় পক্ষ। বাংলাদেশে অর্থনৈতিক জোন ও শিল্পাঞ্চল প্রতিষ্ঠায় বিনিয়োগে দক্ষ চীনা উদ্যোক্তাদের উৎসাহ ও সহযোগিতা দেবে চীন। চীনা উদ্যোক্তারা যাতে বাংলাদেশে ব্যবসা চালিয়ে যেতে পারেন সেজন্য প্রয়োজনীয় সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে ঢাকা। চীন-বাংলাদেশের ‘সর্বাত্মক অংশীদারিত্ব ও সহযোগিতা’র সম্পর্ককে ‘কৌশলগত অংশীদারিত্ব ও সহযোগিতার’ জায়গায় নিয়ে যেতেও সম্মত হয়েছেন তারা। আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক পর্যায়েও সহযোগিতার মতৈক্য হয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, চীনের ‘ওয়ান বেল্ট, ওয়ান রোড’ উদ্যোগকে ইতিবাচকভাবে দেখছে বাংলাদেশ। ২০২১ সালের মধ্যে মধ্য আয়ের দেশ এবং ২০৪১ সাল নাগাদ উন্নত দেশের কাতারে পৌঁছানোর যে লক্ষ্য বাংলাদেশের রয়েছে তা অর্জনে এটা ‘গুরুত্বপূর্ণ সুযোগ’ নিয়ে আসবে বলে আশা করা হচ্ছে। ২০১৩ সালে চীনের ‘ওয়ান বেল্ট, ওয়ান রোড’ উদ্যোগ তুলে ধরেন চীনের প্রেসিডেন্ট। এর পর থেকে এ উদ্যোগ ঘিরেই চলছে দেশটির অর্থনৈতিক কূটনীতি। এ উদ্যোগ শুরুর পর থেকে বিদেশে অবকাঠামো প্রকল্পে বিনিয়োগে আগ্রহ প্রকাশ করে আসছে চীন। সব ধরনের সন্ত্রাসবাদের নিন্দা জানিয়েছে উভয় দেশ। সন্ত্রাস দমনে বাংলাদেশের পদক্ষেপ এবং জাতীয় নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা রক্ষায় সরকারের উদ্যোগে সমর্থন জানিয়েছে চীন। এ ক্ষেত্রে তথ্যবিনিময়, সক্ষমতা বৃদ্ধি ও বাংলাদেশিদের প্রশিক্ষণে সহযোগিতায় প্রস্তুত বলে জানিয়েছে চীন। সন্ত্রাস দমন নিয়ে সংলাপ অনুষ্ঠানের সম্ভাব্যতা খতিয়ে দেখতে উভয় পক্ষ সম্মত হয়েছে, বলা হয়েছে যুক্ত বিবৃতিতে। দুই দেশের জনগণের কল্যাণে উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির অভিন্ন লক্ষ্য অর্জনে একসঙ্গে কাজ করতে রাজি হয়েছে চীন ও বাংলাদেশ। এ অঞ্চলের উন্নয়ন ত্বরান্বিত করতেও কাজ করবে দুই দেশ। অভিন্ন আকাঙ্ক্ষা ও দুই দেশের মধ্যকার সহযোগিতার উজ্জ্বল ভবিষ্যতের ওপর ভিত্তি করে উভয় পক্ষ দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ককে কৌশলগত অংশীদারিত্ব ও সহযোগিতায় উন্নীতে সম্মত হয়েছে, বলা হয়েছে দুই নেতার যুক্ত বিবৃতিতে। এদিকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে সমতা ও উভয় পক্ষের স্বার্থ রক্ষার ভিত্তিতে বিদ্যুৎ, আইসিটি, নদী ব্যবস্থাপনা, অবকাঠামোসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রের ২২টি প্রকল্পে সহযোগিতার প্রস্তাবের বিষয়ে বিবেচনা ও চীনা উদ্যোক্তাদের উৎসাহিত করতে রাজি হয়েছে চীন। উৎপাদনসক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহযোগিতা বাড়াতে বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে ফ্রেমওয়ার্ক চুক্তি হওয়ায় দুই পক্ষই সন্তোষ প্রকাশ করেছে। সমুদ্র সম্পর্কিত বিষয়ে দুই দেশের মধ্যে সহযোগিতার ব্যাপক ক্ষেত্র রয়েছে বলে দুই পক্ষই মনে করে; এ লক্ষ্যে সমুদ্র সম্পর্কিত বিষয়ে সহযোগিতার কৌশল নির্ধারণে সংলাপের বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছেছে দুই দেশ। জনপ্রশাসন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, কৃষি, স্বাস্থ্যসেবা, শিল্পকলার বিভিন্ন বিষয়সহ নানা ক্ষেত্রের বাংলাদেশি পেশাজীবীদের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়া এবং পেশাজীবীরা যাতে বাংলাদেশেও এ ধরনের প্রশিক্ষণ নিতে পারেন সে বিষয়ে সহযোগিতা করতে রাজি হয়েছে চীন। বাংলাদেশের জন?্য চীনাভাষী ৫০০ শিক্ষককে প্রশিক্ষণের পাশাপাশি ১০০ বাংলাদেশি সাংস্কৃতিক কর্মীকে প্রশিক্ষণ দেবে বেইজিং। এ ছাড়া ২০১৬ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে ৬০০ বাংলাদেশি ছাত্রকে তাদের দেশ সফরের আমন্ত্রণ জানাবে।

এই বিভাগের আরও খবর
নারী ক্রিকেটে নতুন বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ভারত
নারী ক্রিকেটে নতুন বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ভারত
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
সর্বশেষ খবর
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর আফগান কোচের দায়িত্ব ছাড়বেন ট্রট
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর আফগান কোচের দায়িত্ব ছাড়বেন ট্রট

৬ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণ শিকারিদের হামলায় বন কর্মকর্তা আহত, গ্রেপ্তার ৩
সুন্দরবনে হরিণ শিকারিদের হামলায় বন কর্মকর্তা আহত, গ্রেপ্তার ৩

১৫ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ভারতের নারী দলের জন্য বিসিসিআইয়ের পুরস্কার ৫১ কোটি রুপি
ভারতের নারী দলের জন্য বিসিসিআইয়ের পুরস্কার ৫১ কোটি রুপি

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় ৬৮ বছর বয়সী বৃদ্ধাকে ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ৬৮ বছর বয়সী বৃদ্ধাকে ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁও-১ আসনে লড়বেন মির্জা ফখরুল
ঠাকুরগাঁও-১ আসনে লড়বেন মির্জা ফখরুল

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

পদোন্নতি পেয়ে ইন্সপেক্টর হলেন ২৭৩ এসআই
পদোন্নতি পেয়ে ইন্সপেক্টর হলেন ২৭৩ এসআই

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্বশুরবাড়িতে মার খাওয়ার অভিযোগ, অভিনেতা বললেন ‌‘প্রমাণ দেওয়া হোক’
শ্বশুরবাড়িতে মার খাওয়ার অভিযোগ, অভিনেতা বললেন ‌‘প্রমাণ দেওয়া হোক’

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান
বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

লাবুশেনের ৮ ইনিংসে ৫ সেঞ্চুরি
লাবুশেনের ৮ ইনিংসে ৫ সেঞ্চুরি

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সরাইলে দক্ষ সমবায়ী গঠনের লক্ষ্যে দিনব্যাপী ভ্রাম্যমাণ প্রশিক্ষণ
সরাইলে দক্ষ সমবায়ী গঠনের লক্ষ্যে দিনব্যাপী ভ্রাম্যমাণ প্রশিক্ষণ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বড়াল নদে গোসলে নেমে প্রাণ গেল দুই স্কুলছাত্রের
বড়াল নদে গোসলে নেমে প্রাণ গেল দুই স্কুলছাত্রের

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতা খুন: ছেলে ৩ দিনের রিমান্ডে
সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতা খুন: ছেলে ৩ দিনের রিমান্ডে

৫৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সত্যিই কি পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা করছে চীন ও পাকিস্তান?
সত্যিই কি পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা করছে চীন ও পাকিস্তান?

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারীতে কুইজ প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের পুরস্কার বিতরণ
নীলফামারীতে কুইজ প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের পুরস্কার বিতরণ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র জেবা তাহসিনের পদত্যাগ
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র জেবা তাহসিনের পদত্যাগ

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ক্রিকেট কনফারেন্স আয়োজনের ঘোষণা দিলেন বিসিবি সভাপতি
ক্রিকেট কনফারেন্স আয়োজনের ঘোষণা দিলেন বিসিবি সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাগড়াছড়ির পাহাড়ে আমন ধান কাটা শুরু
খাগড়াছড়ির পাহাড়ে আমন ধান কাটা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে গ্রাম আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ৯০ শতাংশ
বরিশালে গ্রাম আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ৯০ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুদানে গণহত্যা বন্ধে মুসলিমবিশ্বকে এগিয়ে আসার আহ্বান এরদোয়ানের
সুদানে গণহত্যা বন্ধে মুসলিমবিশ্বকে এগিয়ে আসার আহ্বান এরদোয়ানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয় হত্যা মামলা: সাবেক এমপি মিল্লাতসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল
বিজয় হত্যা মামলা: সাবেক এমপি মিল্লাতসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবিতে ক্লাস চলাকালে শিক্ষককে ব্যাগ ছুড়ে মেরে ছাত্রী বললেন ‌‘জিনের আছর’
রাবিতে ক্লাস চলাকালে শিক্ষককে ব্যাগ ছুড়ে মেরে ছাত্রী বললেন ‌‘জিনের আছর’

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় বিএনপির উঠান বৈঠক ও নির্বাচনী প্রচারণা
গাইবান্ধায় বিএনপির উঠান বৈঠক ও নির্বাচনী প্রচারণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১২৬২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১২৬২

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেহেরপুরে সদর উপজেলার উদ্যোগে বাইসাইকেল ও হুইলচেয়ার বিতরণ
মেহেরপুরে সদর উপজেলার উদ্যোগে বাইসাইকেল ও হুইলচেয়ার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জোট হলেও নিজ দলের প্রতীকে প্রার্থী হওয়ার বাধ্যবাধকতা গণতান্ত্রিক পরিপন্থী’
‘জোট হলেও নিজ দলের প্রতীকে প্রার্থী হওয়ার বাধ্যবাধকতা গণতান্ত্রিক পরিপন্থী’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল: জর্জ ক্লুনি
কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল: জর্জ ক্লুনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি বন্দি নির্যাতনের ভিডিও ফাঁসের জেরে ইসরায়েলি প্রসিকিউটর গ্রেফতার
ফিলিস্তিনি বন্দি নির্যাতনের ভিডিও ফাঁসের জেরে ইসরায়েলি প্রসিকিউটর গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার
দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা
এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান
শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার
প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা
জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা

৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন
আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে
পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে
গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক
মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা
বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প
আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেলেদের সঙ্গে মাছ ধরছেন রাহুল গান্ধী, ভিডিও ভাইরাল
জেলেদের সঙ্গে মাছ ধরছেন রাহুল গান্ধী, ভিডিও ভাইরাল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন
পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রং সাইড দিয়ে আসা ট্রাকের ধাক্কায় ছিন্নভিন্ন বাস, নিহত বেড়ে ১৯
রং সাইড দিয়ে আসা ট্রাকের ধাক্কায় ছিন্নভিন্ন বাস, নিহত বেড়ে ১৯

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন চলছে
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন চলছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলা-গুলি বর্ষণ, শিক্ষক নিহত
খুলনায় বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলা-গুলি বর্ষণ, শিক্ষক নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প
কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি
সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার
৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন
বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি
অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ

নগর জীবন

প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক
প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত
রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত

মাঠে ময়দানে

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে
ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট

সম্পাদকীয়

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

খবর

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা