শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৬ অক্টোবর, ২০১৬ আপডেট:

এলেন দেখলেন জয় করলেন

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
এলেন দেখলেন জয় করলেন

তিনি এলেন, দেখলেন, জয় করলেন। বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সফর মূল্যায়ন করতে গিয়ে এমনটাই বলেছেন বিশ্লেষকরা। তাদের মতে, এ সফরে বাংলাদেশ-চীন সম্পর্কে নতুন মাত্রা যোগ হয়েছে। দুই দেশের সম্পর্ক জোরদারের পাশাপাশি চীনা প্রেসিডেন্টের কাছ থেকে প্রতিশ্রুতি এসেছে বড় প্রকল্পে সহায়তা বাড়ানোর। একই সঙ্গে চীনের প্রেসিডেন্টের উদ্যোগ এক অঞ্চল, এক পথে যুক্ত হওয়াটা বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত সহায়ক হবে। ২০১৭ সালকে বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে ‘বন্ধুত্ব ও আদান-প্রদানের বছর’ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। এ সফরে ২৭টি চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে দুই দেশের মধ্যে। উদ্বোধন করা হয়েছে ছয় প্রকল্পের। এ ছাড়া এদিকে দুই দেশের কর্মকর্তাদের তথ্যানুযায়ী চীন বাংলাদেশকে প্রায় ২৪ বিলিয়ন বা ২ হাজার ৪০০ কোটি ডলারের অর্থায়ন করতে সম্মত হয়েছে। চীনা প্রেসিডেন্টের সফরে এ বিপুল বিনিয়োগকে রেকর্ড বলেছেন অর্থনীতিবিদরা। শুক্রবার দুপুর ১২টার দিকে ঢাকায় পৌঁছেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। পরে ২২ ঘণ্টার এই ঝটিকা সফর শেষে গতকাল সকাল সোয়া ১০টার দিকে ভারতের উদ্দেশে রওনা দেন তিনি। এ ছাড়া শুক্রবার চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে এসব চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। এর আগে দুই নেতা একান্ত বৈঠক করেন এবং দুই দেশের প্রতিনিধি দল দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে অংশ নেয়। চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, দ্বিপক্ষীয়, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সহযোগিতা এগিয়ে নিতে তাদের মধ্য ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে। শি জিনপিং বলেন, ‘আমরা চীন-বাংলাদেশ সম্পর্ককে ঘনিষ্ঠ সহযোগিতা ও অংশীদারিত্বের জায়গা থেকে কৌশলগত সহযোগিতা ও অংশীদারিত্বের পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার বিষয়ে একমত হয়েছি।’ ‘ওয়ান বেল্ট, ওয়ান রোড’ নীতি ধরে এগিয়ে যাওয়া চীনের সহযোগিতা সম্প্রসারণের অংশ হিসেবে শি জিনপিংয়ের এই ঢাকা সফর। ১৯৮৬ সালে লি শিয়ানইয়ানের পর বাংলাদেশে আসা প্রথম চীনা রাষ্ট্রপ্রধান তিনি। বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ চীনের রাষ্ট্রপ্রধানের সফরকে সম্পর্কের ‘নতুন যুগের সূচনা’ বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

২৭ চুক্তি ও সমঝোতা : উপকূলীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, কর্ণফুলী টানেল নির্মাণসহ অবকাঠামো উন্নয়ন ও সহযোগিতার বিভিন্ন ক্ষেত্রে ২৭টি চুক্তি ও সমঝোতা স্মারকে সই করেছে বাংলাদেশ ও চীন। এর মধ্যে ১২টি ঋণ ও দ্বিপক্ষীয় চুক্তি এবং দুই দেশের সরকারের মধ্যে ১৫টি চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক বলে পররাষ্ট্র সচিব শহীদুল হক জানান। ঋণচুক্তির সুনির্দিষ্ট আর্থিক পরিমাণ জানতে কয়েক দিন লাগবে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র সচিব। জানা গেছে, যেসব চুক্তি সই হয়েছে তার মধ্যে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের ১০টি রয়েছে। এর মধ্যে ৪টি এমওইউ, ২টি ফ্রেমওয়ার্ক অ্যাগ্রিমেন্ট ও বাকি ৪টি ঋণচুক্তি। অন্যান্যের মধ্যে তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগ, বিদ্যুৎ-জ্বালানি, যোগাযোগ, টেলিকমিউনিকেশন মন্ত্রণালয়ের পৃথক চুক্তি রয়েছে।

পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে জানা গেছে, ২৭টি চুক্তি ও সমঝোতা স্মারকে প্রতিশ্রুত অর্থের পরিমাণ প্রায় ২ হাজার ৪০০ কোটি ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় (প্রতি ডলার ৭৯ টাকা ধরে) প্রায় ১ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকা। আগামী পাঁচ বছরে এ আর্থিক সহায়তা দেবে চীন। প্রাথমিকভাবে পাওয়া তথ্যানুযায়ী, ২৭টি চুক্তি ও সমঝোতার মধ্যে রয়েছে : বিনিয়োগ ও উৎপাদনসক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহযোগিতা চুক্তি, যার আওতায় ২৮টি উন্নয়ন প্রকল্পে ২১.৫ বিলিয়ন ডলারের বিদেশি সাহায্যের কথা বলা হয়েছে। এ ছাড়া ৮ কোটি ৩০ লাখ ডলার অনুদানের জন্য অর্থনৈতিক ও কারিগরি সহযোগিতা চুক্তি, কর্ণফুলী টানেল নির্মাণে ৭০ কোটি ডলারের ঋণচুক্তি, দাশেরকান্দি পয়ঃনিষ্কাশন ট্রিটমেন্ট প্লান্ট প্রকল্পের জন্য ২৮ কোটি ডলারের ঋণচুক্তি ও ৬টি জাহাজ সম্পর্কিত মোট ৪টি ঋণচুক্তি। কর্ণফুলী টানেল নির্মাণ ও দাশেরকান্দিতে ট্রিটমেন্ট প্লান্ট নির্মাণে ২টি কাঠামো চুক্তি হয়েছে দুই দেশের মধ্যে। এ ছাড়া চীনের ‘ওয়ান বেল্ট, ওয়ান রোড’ উদ্যোগে সহযোগিতা, মেরিটাইম কো-অপারেশন, মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল গঠনের সম্ভাব্যতা যাচাই, আইসিটিতে নতুন ফ্রেমওয়ার্ক, সন্ত্রাস দমনে সহযোগিতা, ক্যাপাসিটি বিল্ডিং ও তথ্য আদান-প্রদান, জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবিলা, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা এবং বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে সহযোগিতার লক্ষ্যে সমঝোতা স্মারক হয়েছে। পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশের অবকাঠামো উন্নয়নে দীর্ঘমেয়াদে বিনিয়োগ বাড়াতে চায় চীন। এ লক্ষ্যে ‘স্ট্রেনদেনিং ইনভেস্টমেন্ট ও প্রোডাকশন ক্যাপাসিটি কো-অপারেশনের’ আওতায় বাংলাদেশের ২৮ প্রকল্পে অর্থায়ন করবে দেশটি। অবকাঠামো খাতের উন্নয়নে নেওয়া এসব প্রকল্পে প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছে ২ হাজার ২০০ কোটি ডলার (২২ বিলিয়ন ডলার)। উল্লেখযোগ্য প্রকল্পগুলো হলো : পদ্মা সেতুতে রেলব্রিজ ৫৩০ কোটি ডলার, ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে ১৩৯ কোটি ডলার, ঢাকা-সিলেট চার লেন ১৬০ কোটি ডলার, বিদ্যুৎ খাতের উন্নয়নে পাওয়ার সিস্টেম নেটওয়ার্ক কর্মসূচি ১০৪ কোটি ডলার, আখাউড়া থেকে সিলেট পর্যন্ত ডুয়েল গেজ রেললাইন নির্মাণ ১৭৬ কোটি ডলার ইত্যাদি। শুক্রবার আরও যেসব চুক্তি সই হয়েছে তার মধ্যে রয়েছে : কর্ণফুলী টানেল, দাশেরকান্দি স্যুয়ারেজ প্লান্ট ও ৬টি জাহাজ ক্রয়সংক্রান্ত। এসব প্রকল্পে মোট ১১৬ কোটি ডলার দেবে চীন। এ ছাড়া দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মোকাবিলা ও ৩টি সেতু নির্মাণে ৫০ কোটি ডলার দেবে চীন। পায়রা সমুদ্রবন্দরের কাছে ১৯০ কোটি ডলার ব্যয়ে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণে অর্থায়ন করতে সম্মত হয়েছে চীন। এ ছাড়া তথ্যপ্রযুক্তি খাতের উন্নয়নে দীর্ঘমেয়াদে নেওয়া কর্মসূচিতে অর্থায়ন করবে চীন। সব মিলিয়ে বাংলাদেশের অবকাঠামো খাত উন্নয়নে ২৪ বিলিয়ন ডলার সহায়তা দেবে চীন। এ ছাড়া চীনা ব্যবসায়ীদের ৮৬ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দলও ঢাকায় এসেছিল। হোটেল সোনারগাঁওয়ে বাংলাদেশি ব্যবসায়ীদের সঙ্গে তাদের বৈঠকে ১৩ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলারের ১৯টি চুক্তি হয়েছে। এ চুক্তির সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে এফবিসিসিআই সভাপতি আবদুল মাতলুব আহমাদ জানিয়েছেন।

৬ প্রকল্প : ৬টি প্রকল্পের ফলক উন্মোচন করেছেন চীনের প্রেসিডেন্ট ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। এগুলো হলো : চট্টগ্রামের কর্ণফুলী মাল্টিলেইন টানেল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কনফুসিয়াস ইনস্টিটিউট, গাজীপুরের কালিয়াকৈরে বাংলাদেশ ফোর টায়ার ন্যাশনাল ডেটা সেন্টার, ফেঞ্চুগঞ্জে শাহজালাল ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেড, পটুয়াখালীর পায়রায় ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র ও চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট কয়লাবিদ্যুৎ কেন্দ্র। এ সফরের বিষয়ে বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেছেন, চীনের এসব ঋণ একটু যাচাই-বাছাই করে কাজে লাগাতে হবে। তাদের ঋণে গ্রেস পিরিয়ড ও সুদের হার কেমন তাও দেখতে হবে। তবে চীনা প্রেসিডেন্টের এ সফর বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য ইতিবাচক। চীন যেসব প্রকল্পে অর্থায়ন করছে তার বেশির ভাগই ভৌত অবকাঠামো খাতের, ফলে এসব প্রকল্প বাস্তবায়নের ওপর নির্ভর করছে ভালো-মন্দ। আর দেশটির সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে হলে সেখানে রপ্তানি কীভাবে বাড়ানো যায় সেদিকে নজর দিতে হবে। এ ক্ষেত্রে ব্যবসায়ীদেরই বেশি দায়িত্ব নিতে হবে বলে মনে করেন তিনি। আরেক বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. হোসেন জিল্লুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, চীনা প্রেসিডেন্টের ঢাকা সফর, ঋণ ও সমঝোতা স্মারক চুক্তি এক বিষয় আর বাণিজ্য ঘাটতি অন্য বিষয়। কেননা চুক্তিগুলোর বেশির ভাগই অবকাঠামো খাতের। ফলে এখানে বাণিজ্য ঘাটতির বিষয়টা তেমন বিবেচ্য হবে না। কিন্তু চীনের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি কমানোর জন্য সরকারের উচিত হবে সেখানে রপ্তানি বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া।

চীনের ‘ওয়ান বেল্ট, ওয়ান রোডে’ বাংলাদেশ : চীনের ‘ওয়ান বেল্ট, ওয়ান রোড’ উদ্যোগে আনুষ্ঠানিকভাবে যোগ দিল বাংলাদেশ, যা ছিল প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের ঢাকা সফরের মনোযোগের কেন্দ্র। শুক্রবার চীনের প্রেসিডেন্ট ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বৈঠকের পর স্বাক্ষরিত চুক্তি ও সমঝোতা স্মারকগুলোর মধ্যে চীনের এ উদ্যোগ নিয়ে একটি সমঝোতা স্মারক সই হওয়ার কথা বলা হয়েছে ওই বৈঠকের পর আসা যুক্ত বিবৃতিতে। এ ছাড়া ২০১৭ সালকে বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে ‘বন্ধুত্ব ও আদান-প্রদানের বছর’ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। তথ্যপ্রযুক্তি খাতে বিনিয়োগ ও এর উন্নয়নে একযোগে কাজ করতেও সম্মত হয়েছে দুই পক্ষ। ড্রেজিং, ভূমি পুনরুদ্ধারসহ নদী ব্যবস্থাপনায় সহযোগিতা চালিয়ে যাওয়ার বিষয়েও একমত হন তারা। এ ছাড়া চীন-বাংলাদেশ মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল প্রতিষ্ঠার সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের কাজ শুরু করবে উভয় পক্ষ। বাংলাদেশে অর্থনৈতিক জোন ও শিল্পাঞ্চল প্রতিষ্ঠায় বিনিয়োগে দক্ষ চীনা উদ্যোক্তাদের উৎসাহ ও সহযোগিতা দেবে চীন। চীনা উদ্যোক্তারা যাতে বাংলাদেশে ব্যবসা চালিয়ে যেতে পারেন সেজন্য প্রয়োজনীয় সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে ঢাকা। চীন-বাংলাদেশের ‘সর্বাত্মক অংশীদারিত্ব ও সহযোগিতা’র সম্পর্ককে ‘কৌশলগত অংশীদারিত্ব ও সহযোগিতার’ জায়গায় নিয়ে যেতেও সম্মত হয়েছেন তারা। আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক পর্যায়েও সহযোগিতার মতৈক্য হয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, চীনের ‘ওয়ান বেল্ট, ওয়ান রোড’ উদ্যোগকে ইতিবাচকভাবে দেখছে বাংলাদেশ। ২০২১ সালের মধ্যে মধ্য আয়ের দেশ এবং ২০৪১ সাল নাগাদ উন্নত দেশের কাতারে পৌঁছানোর যে লক্ষ্য বাংলাদেশের রয়েছে তা অর্জনে এটা ‘গুরুত্বপূর্ণ সুযোগ’ নিয়ে আসবে বলে আশা করা হচ্ছে। ২০১৩ সালে চীনের ‘ওয়ান বেল্ট, ওয়ান রোড’ উদ্যোগ তুলে ধরেন চীনের প্রেসিডেন্ট। এর পর থেকে এ উদ্যোগ ঘিরেই চলছে দেশটির অর্থনৈতিক কূটনীতি। এ উদ্যোগ শুরুর পর থেকে বিদেশে অবকাঠামো প্রকল্পে বিনিয়োগে আগ্রহ প্রকাশ করে আসছে চীন। সব ধরনের সন্ত্রাসবাদের নিন্দা জানিয়েছে উভয় দেশ। সন্ত্রাস দমনে বাংলাদেশের পদক্ষেপ এবং জাতীয় নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা রক্ষায় সরকারের উদ্যোগে সমর্থন জানিয়েছে চীন। এ ক্ষেত্রে তথ্যবিনিময়, সক্ষমতা বৃদ্ধি ও বাংলাদেশিদের প্রশিক্ষণে সহযোগিতায় প্রস্তুত বলে জানিয়েছে চীন। সন্ত্রাস দমন নিয়ে সংলাপ অনুষ্ঠানের সম্ভাব্যতা খতিয়ে দেখতে উভয় পক্ষ সম্মত হয়েছে, বলা হয়েছে যুক্ত বিবৃতিতে। দুই দেশের জনগণের কল্যাণে উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির অভিন্ন লক্ষ্য অর্জনে একসঙ্গে কাজ করতে রাজি হয়েছে চীন ও বাংলাদেশ। এ অঞ্চলের উন্নয়ন ত্বরান্বিত করতেও কাজ করবে দুই দেশ। অভিন্ন আকাঙ্ক্ষা ও দুই দেশের মধ্যকার সহযোগিতার উজ্জ্বল ভবিষ্যতের ওপর ভিত্তি করে উভয় পক্ষ দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ককে কৌশলগত অংশীদারিত্ব ও সহযোগিতায় উন্নীতে সম্মত হয়েছে, বলা হয়েছে দুই নেতার যুক্ত বিবৃতিতে। এদিকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে সমতা ও উভয় পক্ষের স্বার্থ রক্ষার ভিত্তিতে বিদ্যুৎ, আইসিটি, নদী ব্যবস্থাপনা, অবকাঠামোসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রের ২২টি প্রকল্পে সহযোগিতার প্রস্তাবের বিষয়ে বিবেচনা ও চীনা উদ্যোক্তাদের উৎসাহিত করতে রাজি হয়েছে চীন। উৎপাদনসক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহযোগিতা বাড়াতে বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে ফ্রেমওয়ার্ক চুক্তি হওয়ায় দুই পক্ষই সন্তোষ প্রকাশ করেছে। সমুদ্র সম্পর্কিত বিষয়ে দুই দেশের মধ্যে সহযোগিতার ব্যাপক ক্ষেত্র রয়েছে বলে দুই পক্ষই মনে করে; এ লক্ষ্যে সমুদ্র সম্পর্কিত বিষয়ে সহযোগিতার কৌশল নির্ধারণে সংলাপের বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছেছে দুই দেশ। জনপ্রশাসন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, কৃষি, স্বাস্থ্যসেবা, শিল্পকলার বিভিন্ন বিষয়সহ নানা ক্ষেত্রের বাংলাদেশি পেশাজীবীদের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়া এবং পেশাজীবীরা যাতে বাংলাদেশেও এ ধরনের প্রশিক্ষণ নিতে পারেন সে বিষয়ে সহযোগিতা করতে রাজি হয়েছে চীন। বাংলাদেশের জন?্য চীনাভাষী ৫০০ শিক্ষককে প্রশিক্ষণের পাশাপাশি ১০০ বাংলাদেশি সাংস্কৃতিক কর্মীকে প্রশিক্ষণ দেবে বেইজিং। এ ছাড়া ২০১৬ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে ৬০০ বাংলাদেশি ছাত্রকে তাদের দেশ সফরের আমন্ত্রণ জানাবে।

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় কোলগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান
বগুড়ায় কোলগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২৪ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

নাচের তৃপ্তি অভিনয়ে পাইনি: মালাইকা
নাচের তৃপ্তি অভিনয়ে পাইনি: মালাইকা

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ধানের শীষের বিজয় মানেই মানুষের মুক্তি: আজহারুল
ধানের শীষের বিজয় মানেই মানুষের মুক্তি: আজহারুল

২৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী
অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে
বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায়ে নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার রায়ে নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুলবাড়ী উপজেলা বিএনপির সভাপতির পদ ফিরে পেলেন খুরশিদ আলম মতি
ফুলবাড়ী উপজেলা বিএনপির সভাপতির পদ ফিরে পেলেন খুরশিদ আলম মতি

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা
মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম
মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে রাবিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে রাবিতে মিষ্টি বিতরণ

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উগান্ডাকে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা বাংলাদেশের
উগান্ডাকে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা বাংলাদেশের

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সীমান্ত সংঘাত এড়াতে আলোচনার প্রস্তাব দক্ষিণ কোরিয়ার
সীমান্ত সংঘাত এড়াতে আলোচনার প্রস্তাব দক্ষিণ কোরিয়ার

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড রায়ে বগুড়ায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড রায়ে বগুড়ায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি
আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গুম-খুনের বিরুদ্ধে আজকের রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে : খেলাফত মজলিস
গুম-খুনের বিরুদ্ধে আজকের রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে : খেলাফত মজলিস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পটুয়াখালী কারাগারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু
পটুয়াখালী কারাগারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কান্নার শব্দ শুনে বাথরুম থেকে নবজাতক উদ্ধার
কান্নার শব্দ শুনে বাথরুম থেকে নবজাতক উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে নোয়াখালীতে মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে নোয়াখালীতে মিষ্টি বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাসির সিন্টেক্স মোটরস বাজারে আনছে টু-হুইলার
নাসির সিন্টেক্স মোটরস বাজারে আনছে টু-হুইলার

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নাশকতা ঠেকাতে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান
নাশকতা ঠেকাতে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারও শুরু করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারও শুরু করতে হবে: নাহিদ ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে