শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৬ অক্টোবর, ২০১৬

ভারতীয় মিডিয়ার চোখে জিনপিংয়ের সফর

প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতীয় মিডিয়ার চোখে জিনপিংয়ের সফর

বাংলাদেশের সঙ্গে অবকাঠামো উন্নয়নে সহজ শর্তে প্রতিবেশী দেশ ভারত দুই বিলিয়ন ডলারের ঋণচুক্তি করেছিল গত বছর। এর জবাবে বাংলাদেশের সঙ্গে ২৪ বিলিয়ন ডলারের ঋণচুক্তি করল চীন। ভারতের এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এমন তথ্যই প্রকাশ করা হয়েছে। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, গত বছর ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশ সফরে গিয়ে সহজ শর্তে দুই বিলিয়ন ডলার ঋণচুক্তি করেছিলেন। কিন্তু বাংলাদেশকে ভারতের চেয়েও বেশি ঋণ দিচ্ছে চীন। সাংহাই ইনস্টিটিউট ফর ইন্টারন্যাশনালের সাউথ এশিয়া স্টাডিজের পরিচালক জাও গানচেং বলেন, ‘ভারত ও চীন উভয় দেশই বাংলাদেশের উন্নয়ন চায়, যা অন্য কেউ চাইত না বা চাইছে না।’ তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি না যে বাংলাদেশ নিয়ে ভারত ও চীন কোনো খেলায় মেতেছে। কারণ চীন ও ভারতের বিনিয়োগকে স্বাগত জানিয়েছে বাংলাদেশ।’ এনডিটিভির ওই প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, শুক্রবার চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং ঢাকা সফরে এসে বাংলাদেশের সঙ্গে ২৪ বিলিয়ন ডলারের এ ঋণচুক্তি সই করেন। এটি এ পর্যন্ত বাংলাদেশের পাওয়া সর্বোচ্চ বিদেশি ঋণ। এ ঋণের টাকা বাংলাদেশ জ্বালানি প্লান্ট, সমুদ্রবন্দর ও রেলওয়ে নির্মাণে ব্যয় করবে। প্রতিবেদনে বলা হয়, মূলত বাংলাদেশে অবকাঠামো প্রকল্পগুলোতে বিনিয়োগ বাড়াতে ৩০ বছরের মধ্যে কোনো চীনা প্রেসিডেন্ট প্রথম বাংলাদেশ সফর করলেন, যেখানে ভারতও তাদের প্রভাব বিস্তার করতে বাংলাদেশে বিনিয়োগ বাড়াচ্ছে। এ ছাড়া জাপানও বাংলাদেশের উন্নয়নে যুক্ত রয়েছে। বিশেষ করে বন্দর ও জ্বালানি কমপ্লেক্স নির্মাণে জাপান কম সুদে ঋণ দিচ্ছে। ফলে ১৬ কোটি মানুষের বাংলাদেশে প্রভাব বিস্তার ধীরে ধীরে কঠিন হয়ে উঠছে। ওই প্রতিবেদনে বাংলাদেশের অর্থ প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নানের উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়, বাংলাদেশের কমপক্ষে ২৫টি প্রকল্পে চীন অর্থায়ন করতে চায়, যার মধ্যে এক হাজার ৩২০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন বিদ্যুেকন্দ্র ও গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণে চীনের আগ্রহ বেশি। এম এ মান্নান রয়টার্সকে বলেন, ‘কম সুদে রেকর্ড পরিমাণ (২৪ বিলিয়ন ডলার) ঋণচুক্তি সই করায় শি জিনপিংয়ের সফর একটি মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে। চীনের প্রস্তাবিত প্রকল্পগুলোর মধ্যে সড়ক অবকাঠামো নির্মাণ ও তথ্যপ্রযুক্তির উন্নয়ন অন্যতম।’ তিনি বলেন, ‘আমাদের দেশের অবকাঠামো সম্প্রসারণ করা প্রয়োজন। এ জন্য আমাদের অনেক ঋণ দরকার।’ এদিকে চীনা প্রেসিডেন্টের এ সফরে বিদ্যুৎ গ্রিড নেটওয়ার্ক শক্তিশালী করতে বাংলাদেশ চীনের জিয়াংসু ইস্টার্ন কোম্পানির সঙ্গে ১ দশমিক ১ বিলিয়ন ডলারের একটি চুক্তি সই করেছে। চীনের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বাংলাদেশের সোনাদিয়ায় গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণে চীনের আগ্রহ বেশি, যে প্রস্তাবটি এক বছর ধরে আটকে আছে। এনডিটিভির প্রতিবেদনে জানানো হয়, চীনের প্রেসিডেন্ট এমন এক সময় এশিয়া সফরে বের হয়েছেন, যখন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দেশের অর্থনীতিকে এগিয়ে নিতে প্রতিবেশী শ্রীলঙ্কা, নেপাল ও বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়ানোর চেষ্টা করছেন। এদিকে আনন্দবাজার তাদের এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের ঢাকা সফর বোধহয় ‘রাজনৈতিক কূটনীতির’ পাশাপাশি চীনের শক্তিশালী ‘অর্থনৈতিক কূটনীতির’ বার্তা দিয়ে অন্য সবকিছুকে ছাপিয়ে গেল। কারণ সত্যিকার অর্থেই পরিসংখ্যান বলছে, এর আগে অন্য কোনো নেতার সফরের সময় এত বিপুল বিনিয়োগের ঘনঘটা ঘটেনি। গত বছর ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ঢাকা সফরে ২০০ কোটি ডলারের এবং জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবের সফরকে কেন্দ্র করে ৬০০ কোটি ডলারের প্রতিশ্রুতি পেয়েছিল শেখ হাসিনার সরকার। আর এবার বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির শক্তির নেতা জিনপিং ‘ওয়ান বেল্ট, ওয়ান রোডের’ সম্প্রসারণের ভিত্তিতে সম্পর্কের নতুন যুগের সূচনার যে ঘোষণা দিলেন, তাতে প্রায় ২৪০০ কোটি ডলারের বিনিয়োগ বাণিজ্যের প্রতিশ্রুতি পেল ঢাকা। শুক্রবার চীনা নেতার সফরের প্রথম দিনে করা ২৭টি চুক্তি ও সমঝোতা স্বাক্ষরের ফলেই আসবে এই অর্থ। আনন্দবাজার  লিখেছে, এ সফরের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ ও চীন দুই দেশই নিজেদের গভীর ঘনিষ্ঠ সম্পর্ককে ‘কৌশলগত সহযোগিতা ও অংশীদারত্বের’ পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার বিষয়ে একমত হয়েছে। এ ছাড়া দুই দেশ সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে একযোগে কাজ করার ব্যাপারেও একমত হয়েছে। বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব মোহাম্মদ শহীদুল হক বলেছেন, “চীনের প্রেসিডেন্ট এবং বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ককে কৌশলগত সহযোগিতা ও অংশীদারত্বের মাধ্যমে আরও গভীর এবং সম্প্রসারণ করার পাশাপাশি একে একটি নতুন অবয়ব প্রদানে একমত হয়েছেন।” এ সফরকে ঐতিহাসিক বলে উল্লেখ করে দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের ক্ষেত্রেও নবদিগন্ত উন্মোচিত হয়েছে বলে মন্তব্য করেন তিনি। জিনপিং ২০১০ সালে প্রথমবার ঢাকা সফরে এসেছিলেন। তখন তিনি ছিলেন চীনের ভাইস প্রেসিডেন্ট। এর আগে চীনা নেতাদের মধ্যে সাবেক উপ-প্রধানমন্ত্রী লি শিয়েননিয়েন ১৯৭৮ সালে একবার ঢাকা সফরে এসেছিলেন। এরপর প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়ে লি ১৯৮৬ সালে আরও একবার বাংলাদেশ সফরে এসেছিলেন। এটিই ছিল সর্বশেষ কোনো চীনা রাষ্ট্রপ্রধানের বাংলাদেশ সফর। অবশ্য স্বাধীনতার আগে পূর্ব পাকিস্তান থাকাকালে একবার ঢাকা সফরে এসেছিলেন চীনা প্রেসিডেন্ট লিউ শাওচি। এসবের মধ্য দিয়ে চীন-বাংলাদেশ একটি দীর্ঘ বন্ধুত্বের পথরেখা তৈরি হয়। একই সঙ্গে দুই দেশের মধ্যে তৈরি হয় শক্তিশালী বাণিজ্যিক ভিত্তি। চীনের বর্তমান প্রেসিডেন্টের সফর ঘিরে সেই বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ভিত্তিকেই আরও এগিয়ে নেওয়ার আশা দেখেছিল বাংলাদেশের রাজনীতিক ও ব্যবসায়ী মহল। এর প্রভাব কত দূর পড়বে তা ভবিষ্যৎই বলে দেবে। বর্তমান পরিসংখ্যান বলছে, বাংলাদেশ প্রায় ৮০০ কোটি ডলার মূল্যের পণ্য চীন থেকে আমদানি করে। অন্যদিকে বাংলাদেশ দেশটিতে রপ্তানি করে প্রায় ১০০ কোটি ডলারের পণ্য। কম্বোডিয়া সফর শেষে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং দুই দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে শুক্রবার বেলা ১১টা ৪০ মিনিটে ঢাকায় পৌঁছান। ৩০ বছরের মধ্যে চীনের কোনো প্রেসিডেন্ট প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ সফর করলেন। এরপর সপ্তাহব্যাপী ব্রিকস সম্মেলনে অংশ নিতে শনিবার তিনি ভারতের গোয়ার উদ্দেশে রওনা হন।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

এই মাত্র | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৩৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক