শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

ভয়ঙ্কর হয়ে উঠছে মহেশখালী

১১ পাহাড়ে ২২ অস্ত্র কারখানা

দস্যু আস্তানা অস্ত্রাগার মাদক আর চোরাই পণ্যের গুদাম, দুর্গম পাহাড়ি পথে ঢুকতে বার বার ব্যর্থ পুলিশ
মির্জা মেহেদী তমাল, মহেশখালী (কক্সবাজার ) থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
১১ পাহাড়ে ২২ অস্ত্র কারখানা

নৈসর্গিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি মহেশখালী এখন ভয়ঙ্কর। দেশের একমাত্র এই পাহাড়ি দ্বীপের পাহাড়গুলো দুর্ধর্ষ অপরাধীদের দখলে। পাহাড়ের খাঁজে খাঁজে রয়েছে তাদের অস্ত্র তৈরির কারখানা। আছে দুর্ধর্ষ দস্যুদের আস্তানা, অস্ত্রাগার, মাদক ও চোরাই পণ্যের গুদাম। এসব পাহাড়ে সাধারণ মানুষ ভুলেও উঁকি দেয় না। সন্ত্রাসীদের আস্তানার কাছে গিয়ে প্রাণ নিয়ে ফিরে এসেছেন, এমন সংখ্যা নগণ্য। অধিকাংশেরই লাশ পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। দেড় ডজন দুর্ধর্ষ দস্যু রয়েছে সেখানে, যারা প্রত্যেকেই একেকটি বাহিনী চালায়। আর যাদের নামে বাহিনী, তারা একেকজন মূর্তিমান আতঙ্ক। তাদের নামে মহেশখালীর গ্রামে শিশুদের এখনো ঘুম পাড়ানো হয়। দিনে দিনে পুরো নিয়ন্ত্রণহীন অবস্থায় চলে যাচ্ছে মহেশখালী দ্বীপ। দ্বীপটিতে থানা আছে। আছে ফাঁড়ি। কিন্তু সেই সব পাহাড় থেকে পুলিশ কিছুটা দূরেই থাকে। এর পরও মাঝেমধ্যে চলে অভিযান। সেই অভিযানে অস্ত্রসহ দস্যুও গ্রেফতার হওয়ার ঘটনা আছে। সাগর, নদী আর পাহাড়ের নিসর্গ সুন্দরের উল্টোদিকে যে ভয়ঙ্কর অন্ধকার জগৎ থাকতে পারে, এর প্রমাণ মহেশখালী। গত মাসের শেষে টানা দুই দিন মহেশখালীর বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে ভয়ঙ্কর জগতের নজিরবিহীন নানা তথ্য পাওয়া গেছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, ভৌগোলিক অবস্থানগত সুবিধাকেই এখানে কাজে লাগাচ্ছে দস্যুরা। দুর্গম দ্বীপ। তাই চাইলেই তারা নিজেদের লুকিয়ে ফেলতে পারছে। অপেক্ষাকৃত ঝুঁকিপূর্ণ বলে পুলিশ-র‌্যাবকেও এগোতে হয় অনেকটা কৌশলে।

পুলিশ, গোয়েন্দা ও স্থানীয় বাসিন্দাদের মতে, মহেশখালীর ছোট-বড় ১১টি পাহাড় অপরাধীদের নিরাপদ আস্তানা। দুর্গম পথের এই পাহাড়গুলোর গহিন জঙ্গলে রয়েছে অন্তত ২২টি অস্ত্র তৈরির কারখানা। ২২ জন অস্ত্রের কারিগর পুরোদমেই সক্রিয় এসব কারখানায়। এখান থেকেই সারা দেশে অস্ত্র সরবরাহ করা হচ্ছে। সন্ত্রাসীরা কক্সবাজার, মহেশখালী, চকরিয়া ও আশপাশের এলাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে খুন, মুক্তিপণ, অপহরণ ও ডাকাতিসহ বিভিন্ন ধরনের অপরাধ করে যাচ্ছে। বিভিন্ন সময়ে এসব এলাকা থেকে গ্রেফতার হওয়া সন্ত্রাসীদের কাছ থেকে মহেশখালীর পাহাড়ে তৈরি অস্ত্র পাওয়া গেছে।

কক্সবাজারের ৬ নম্বর ঘাট থেকে স্পিডবোটে মাত্র ১৫ মিনিটের যাত্রা। এরপর কাটাখালী নদীর নীল পানি পার হয়ে সবুজ প্যারাবনের এক উপকূলীয় জনপদ। নৈসর্গিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি  মহেশখালী। গোরকঘাটা ঘাট পেরিয়ে কালামার ছড়া বাজার পর্যন্ত ৩০-৩৫ কিলোমিটার দুর্গম রাস্তা ধরে যেতে যেতেই চোখে পড়বে পাহাড়। একপাশে পাহাড়, অন্যপাশে হাজার হাজার একর লবণ খেত, চিংড়ি ঘের আর পানের বরজ। স্থানীয় যুবক মিরাজ জানালেন, এসব দখল নিয়েও বাহিনীতে বাহিনীতে চলে তুমুল সংঘর্ষ। লাশ পড়ে। রক্ত ঝরে। প্রশাসনের দাবি, এখানে পুলিশ ও র‌্যাবের সাঁড়াশি অভিযান চলে। কিন্তু অজানা কারণে, অজানা হাতের প্রভাবে বন্ধ হয় না কক্সবাজারের পাহাড়ি দ্বীপ মহেশখালীর অস্ত্র তৈরির কারখানা ও ব্যবসা। সূত্র জানায়, রাজনৈতিক কারণে এখানে অস্ত্র তৈরির কারখানা বন্ধ করা যাচ্ছে না। কক্সবাজারে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন এমন এক পুলিশ কর্মকর্তা জানান, মহেশখালীর পাহাড়গুলো খুব ভয়ঙ্কর। এককভাবে কোনো সংস্থা অভিযান চালিয়ে কিছু করতে পারবে না। এককভাবে গেলে নিজেদের ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা বেশি থাকবে। কারণ দুর্গম পথ। গহিন জঙ্গলে দস্যুদের বসবাস। পুলিশ এককভাবে পারবে না। ওই কর্মকর্তা আরও জানান, শতভাগ নিশ্চিত না হয়ে অভিযান চালানো সেখানে সম্ভব নয়। আর এ জন্য অন্য কোনো দস্যু বাহিনীর সহায়তা নেওয়া প্রয়োজন। সেটি সবকিছু ঠিকঠাক করে করা যায়। সেখানকার অস্ত্র কারখানাও উচ্ছেদ করা সম্ভব। এ জন্য সব বাহিনীর যৌথ অভিযান প্রয়োজন। তবে ফল যে একেবারেই নেই সে কথা বলা যাবে না। আগে এখানে অস্ত্র কারখানা ছিল অর্ধশতাধিক। গত কয়েক বছরে পুলিশ-র‌্যাব কয়েকটি কারখানা উচ্ছেদ করে। বর্তমানে এর সংখ্যা কমে এসেছে। বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, সেখানে এখন ২২টি কারখানা রয়েছে।

সূত্র জানায়, দেশের উপকূলীয় এলাকায় বিভিন্ন সন্ত্রাসী গ্রুপের অস্ত্রের প্রধান সরবরাহ যায় মহেশখালীর ১১টি দুর্গম পাহাড়ে গড়ে ওঠা অস্ত্র তৈরির ২২টি কারখানা থেকে। সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, ছোট মহেশখালী ইউনিয়নের কড়ইবুনিয়ার মুদিরছড়া পাহাড়, পাশের দেবাঙ্গীর পাহাড়, আধারঘোনা পাহাড়, হোয়ানক ইউনিয়নের বালুঘোনা, কেরুনতলীর পাহাড়, কালার মার ছড়ার মোহাম্মদ শাহ ঘোনা, ফকিরজোম ও ভাঙ্গামুরা পাহাড়, ইউনুসখালীর ধুয়াছড়ি পাহাড়, বড় মহেশখালীর মুন্সির ডেইল, মাঝের ডেইল, কমলাঘোনা শুরঘোনা পাহাড়, দেবাইঙ্গাপাড়া, বড় ডেইল, শুকরিয়াপাড়া, ফুড়িরঝিড়ি পাহাড়, শিয়াপাড়া, ভারুইতলী পাহাড়, চোলাই পাহাড় ও পানিরছড়া পাহাড়ে অস্ত্র তৈরির কারখানা রয়েছে।

অনুসন্ধানে জানা যায়, মহেশখালীর সব অস্ত্র কারখানা ও সন্ত্রাসী সিন্ডিকেটের গডফাদার গুটিকয় স্থানীয় রাজনৈতিক নেতা। এরা নির্দিষ্ট একটি দলের নয়, সব রাজনৈতিক দলেরই নেতা। যেমন হোয়ানকের এনাম বাহিনীর গডফাদার ৪২ মামলার আসামি আখতার হামিদ চৌধুরী একসময়ের জামায়াতের আমির গোলাম আযমের দেহরক্ষী। সোনাদিয়ার মোকাররম ওরফে জাম্বু বাহিনীর গডফাদার কুতুবজোম ইউনিয়নের সরকারদলীয় এক নেতা। রয়েছে ফেরদৌস বাহিনী। উত্তর নলবিলার দেলোয়ার হোসেন টুইট্যার বাহিনীর গডফাদার নুরুল কাদের। কালাবদা বাহিনী, কাশেম বাহিনী, কালা জাহাঙ্গীর বাহিনীর গডফাদার স্থানীয় নেতা নোমান। এ ছাড়া আরও যে কটি বাহিনী রয়েছে সেগুলোর গডফাদার আওয়ামী লীগ ও বিএনপির নেতারাই।

কারখানার সন্ধান : জানুয়ারিতে কক্সবাজারের মহেশখালীতে সন্ধান পাওয়া অস্ত্রের কারখানা থেকে ২২টি অস্ত্র ও চার শতাধিক গুলি জব্দ করে র‌্যাব। এ সময় দুই কারিগরকেও আটক করা হয়। মহেশখালী উপজেলার বড় মহেশখালী ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের পাহাড়তলী গ্রাম-সংলগ্ন গহিন জঙ্গলে এ অস্ত্র কারখানার সন্ধান পায় র‌্যাব। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে এসব অস্ত্র উদ্ধার ও কারিগরদের আটক করা হয়। আটকরা হলেন বড় মহেশখালী পাহাড়তলী এলাকার মৃত আজম উল্লাহর ছেলে মো. আবদুল মাবুদ (৪০) ও ছোট মহেশখালী ইউনিয়নের কবির আহম্মদের ছেলে মো. আবু তাহের (৪২)। উদ্ধার অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে ১৪টি একনলা বন্দুক, ছয়টি ওয়ান শুটার গান, একটি থ্রি কোয়ার্টার বন্দুক, একটি দেশীয় রাইফেল, ১৭ রাউন্ড শটগানের গুলি, চার রাউন্ড পয়েন্ট-৩০৩ রাইফেলের গুলি ও এক রাউন্ড শটগানের গুলির খোসা। এ ছাড়া অস্ত্র তৈরির কাজে ব্যবহূত ড্রিল মেশিন, তিনটি বন্দুক তৈরির পাইপ, ১৫টি হেক্সো ব্লেড, পাঁচটি র‌্যাত, দুটি পায়ার্স, একটি এয়ার মেশিন, পাঁচটি ছেনা ও একটি শানপাথর উদ্ধার করা হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ
৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

১১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন
কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

৪০ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা

৪৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই
বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ
নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ
আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক
চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান
মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা