শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ মার্চ, ২০১৭

বিজয়ের আনন্দের দিনও আমাদের যুদ্ধ করতে হয়েছে

মোস্তফা মহসীন মন্টু
প্রিন্ট ভার্সন
বিজয়ের আনন্দের দিনও আমাদের যুদ্ধ করতে হয়েছে

একাত্তরের ১৬ ডিসেম্বর বিকাল ৪টা ৩১ মিনিটে পাকিস্তানি বাহিনী নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ করে আর বিজয়ের আনন্দে ভাসতে থাকে বাঙালি জাতি। কিন্তু সেই বিজয়ের দিনও আমাদের যুদ্ধ করতে হয়েছে। সেদিন চকবাজার থেকে ঢাকা মেডিকেল পর্যন্ত পৌঁছতে আমাদের ৯ ঘণ্টা লেগেছিল। সামনে এগোতে গিয়ে প্রতি পদে পদে আমাদের যুদ্ধ করতে করতে এগোতে হয়েছে। ফলে ঢাকায় থেকেও আমরা ঐতিহাসিক আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে থাকতে পারিনি। দীর্ঘ নয় মাস কারাভোগের পর একাত্তরের ১ মার্চ আমরা জেল ভেঙে বের হই। তখন আমার বয়স ২৫। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইতিহাস বিভাগে এম এ দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র। মাতৃভূমিকে ঔপনিবেশিক শাসনমুক্ত করার জন্য বঙ্গবন্ধুর ডাকে সাড়া দিয়ে স্বাধীনতা সংগ্রামে যুক্ত হয়েছিলাম। ১৯৭০ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বাধীনতাসংগ্রামীদের একটি মিছিলে আমিও ছিলাম। ওই মিছিলে সামরিক বাহিনী বাধা দিলে সংঘর্ষ বেধে যায়। এতে এক ক্যাপ্টেন নিহত হন। এ ঘটনায় সামরিক সরকার মামলা করল। আমাকে ও ছাত্রনেতা কামরুল আলম খান খসরু এবং আমার ভাই সেলিম জাহানসহ অজ্ঞাত ৪০০ জনকে আসামি করে মামলা দেওয়া হয়। জুনে ইকবাল হল থেকে আমি গ্রেফতার হয়েছিলাম। জেল থেকে বের হয়েই শুনলাম দুঃসংবাদ। ’৭১-এর ১ মার্চ ইয়াহিয়া খান জাতীয় পরিষদের অধিবেশন অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত ঘোষণা করেছেন। এর প্রতিবাদে সারা বাংলার মানুষ গর্জে ওঠে। আন্দোলন তীব্র আকার ধারণ করে। ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণে বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানিদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার দিকনির্দেশনা দিলেন। বলে দিলেন যুদ্ধের সময় কী করতে হবে। এ ভাষণে পাকিস্তানিদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধযুদ্ধের বিষয়টি পরিষ্কার হয়ে গিয়েছিল। পরিস্থিতি সামাল দিতে জেনারেল ইয়াহিয়া খান আলোচনার নামে কালক্ষেপণ করতে থাকেন। ২৩ মার্চ আমরা ঢাকায় বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করলাম। শেখ ফজলুল হক মণি, সিরাজুল আলম খান, আবদুর রাজ্জাক, তোফায়েল আহমেদ, কামরুল আলম খান খসরু, আমি এবং ছাত্রলীগের কয়েকজনকে বঙ্গবন্ধু ডেকে বললেন, পরিস্থিতি রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের দিকে যাচ্ছে। এর আগেই ছয় দফা থেকে ধীরে ধীরে আন্দোলনকে এক দফার দিকে নিয়ে গিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু। তারই পরিণতিতে ১৯৭০-এ জাতীয় পরিষদ নির্বাচনে পূর্ব পাকিস্তানের ১৬৯ আসনের মধ্যে ১৬৭টিতে জয়ী হয় আওয়ামী লীগ। বাঙালির এ বিজয় পাকিস্তানিরা মেনে নিতে পারেনি। তাই তারা ষড়যন্ত্র করতে থাকে এবং গণহত্যার মাধ্যমে বাঙালিদের দমন করতে চায়। কিন্তু এসব বিষয়ে বঙ্গবন্ধু ছিলেন সতর্ক। যাই হোক, বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে ৩ মার্চ থেকে আমরা অস্ত্র সংগ্রহ করছিলাম। ২৫ মার্চ রাত ৯টায়ও আমরা ধানমন্ডি-৩২ নম্বর বাড়িতে বঙ্গবন্ধুর কাছেই ছিলাম। বঙ্গবন্ধু আমাদের বললেন, তোমরা নিরাপদ এলাকায় চলে যাও। আমরা তাকে আমাদের সঙ্গে যেতে বলি। আমাদের সঙ্গে চলুন। বঙ্গবন্ধু বললেন, ‘আমাকে না পেলে আর্মি সবাইকে মেরে ফেলবে, তোমরা যাও।’ বঙ্গবন্ধুর বাড়ি থেকে বের হয়ে ইকবাল হলে আসি, সেখানে কিছু অস্ত্র ছিল, দুটি গাড়িতে সেগুলো তুলি। রাত ১১টায় এস এম হলের সামনে ট্যাংকসহ পাকিস্তানি সেনাবাহিনী অবস্থান নেয়। জানতে পেরে আমি গাড়ি নিয়ে আজিমপুর, হাজারীবাগ হয়ে কামরাঙ্গীর চর পৌঁছাই। নৌকায় করে অস্ত্র কেরানীগঞ্জে নিয়ে যাই। রাত দেড়টায় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ঢাকায় গণহত্যা শুরু করে। আমরা ২৬ মার্চ কেরানীগঞ্জ থানা ঘেরাও করে অস্ত্র ও গোলাবারুদ সংগ্রহ করি। থানায় কয়েকজন বাঙালি পুলিশ ছিল, তাদের সঙ্গে নিয়ে আসি। ঢাকা থেকে শেখ ফজলুল হক মণি, তাজউদ্দীন আহমদ, এম মনসুর আলী, আবদুল মালেক উকিল, আবদুর রাজ্জাক, তোফায়েল আহমেদ, শাজাহান সিরাজ, আ স ম আবদুর রব, নূরে আলম সিদ্দিকী কেরানীগঞ্জে আসেন। পরে কেন্দ্রীয় নেতারা চলে গেলেন ফরিদপুর হয়ে মুজিবনগরে। সেখানে গঠিত অস্থায়ী মুজিবনগর সরকারের তত্ত্বাবধানেই পরে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালিত হয়েছে। ২৬ মার্চেই কেরানীগঞ্জে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করি। লাখ লাখ মানুষ ঢাকা থেকে কেরানীগঞ্জে আসতে থাকে। ২ এপ্রিল ফজরের আজানের সময় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী কেরানীগঞ্জে হামলা চালায়। ভোর থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত প্রায় সাত ঘণ্টার অপারেশনে তারা স্থানীয় বাসিন্দা আর ঢাকা থেকে পালিয়ে আসা আশ্রিত সাড়ে চার হাজার নিরীহ বাঙালিকে হত্যা করে। এর কয়েক দিন পরে আমি মুজিবনগরে চলে যাই। সেখানে ভবেরপাড়া আমবাগান ক্যাম্পের দায়িত্ব আমাকে দেওয়া হয়। মণি ভাই ও সিরাজ ভাইয়ের নির্দেশে আমি বিভিন্ন শরণার্থী ক্যাম্প থেকে সারা দেশ থেকে আসা ছাত্রলীগ নেতাদের সংগঠিত করে প্রশিক্ষণের জন্য দেরাদুন ও হাফলং পাঠানোর ব্যববস্থা করি। পরে আমাকে কলকাতা হয়ে শিলিগুড়ি নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর দেরাদুনে দুই মাস প্রশিক্ষণ নিয়ে আমি আবার কেরানীগঞ্জে ফিরে আসি। ফিরে এসে কেরানীগঞ্জে গড়ে তুললাম ১২টি প্রশিক্ষণ ক্যাম্প। প্রশিক্ষণের সময় যুদ্ধ দীর্ঘ হওয়ার আশঙ্কা থেকে আমাদের বিকল্প প্রশাসন ব্যবস্থা গড়ে তোলাসহ স্থানীয়ভাবে রাজস্ব সংগ্রহ, বিচার-শালিস করা ও স্থানীয়ভাবে প্রশিক্ষণের যে দীক্ষা দেওয়া হয়েছিল, আমরা সেভাবে স্বাধীনতার পক্ষে নারী-পুরুষ এবং বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষকে উদ্বুদ্ধ করি ও প্রশিক্ষণ দিই। পরে আমি কেরানীগঞ্জসহ ঢাকা দক্ষিণে ও খসরু আড়াইহাজারসহ ঢাকার উত্তর— এ দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা করি। দেরাদুন থেকে ফিরে মহিউদ্দীন মুন্সীগঞ্জের দায়িত্ব নেয়। আমি তখন বাংলাদেশ লিবারেশন ফোর্স (বিএলএফ) যা ‘মুজিববাহিনী’ নামে পরিচিত তার ঢাকা জেলা কমান্ডার। ২৭ নভেম্বর কেরানীগঞ্জে পাকিস্তান হানাদার বাহিনী হামলা চালায়। শুরু হয় মুক্তিযোদ্ধাদের সামনাসামনি যুদ্ধ। ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত তিন দিনের এ যুদ্ধে পাকিস্তানী বাহিনী স্যাবর জেট বিমান ও হেলিকপ্টার থেকে গোলাবর্ষণ করে। এ যুদ্ধে কমান্ডার ওমর শহীদ হন এবং চার-পাঁচ জন মুক্তিযোদ্ধা আহত হন। তবে এ যুদ্ধে ১২ পাকিস্তানি সেনা নিহত হন। পরে জেনেছি এ যুদ্ধে প্রায় ১৪০০ পাকিস্তানি সেনা আমাদের ওপর হামলা করেছিল। দুই রাত এক দিন যুদ্ধের পর আমরা কেরানীগঞ্জের হযরতপুর ও সাভারের ঝালচরে সরে যাই। এ সময় লিফলেট বিলি করে ঢাকা থেকে বাঙালিদের অন্যত্র চলে যেতে বলি। এরপর ঢাকায় খাদ্য সরবরাহ বন্ধ করে দিই। কয়েক দিন পর জিঞ্জিরা থানা ঘেরাও করে অস্ত্র ও গোলাবারুদ সংগ্রহ করি। এরপর যাত্রাবাড়ী, রাজউক, মতিঝিলসহ বিভিন্ন স্থানে হানাদার বাহিনীর ওপর বিচ্ছিন্ন গেরিলা হামলা শুরু করি। এর মধ্যে যুদ্ধ নতুন রূপ পায়। মিত্রবাহিনী যুদ্ধে অংশ নেয়। ডিসেম্বরে যুদ্ধের মোড় ঘুরে যেতে শুরু করে। পাকিস্তানি সেনারা আত্মসমর্পণের প্রস্তুতি নিচ্ছে। এর মধ্যে ১৫ ডিসেম্বর রাতে কেরানীগঞ্জ থেকে আমরা ঢাকায় ঢুকলাম। রাতেই ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের দেয়াল ভেঙে আমার ভাই সেলিম জাহান ও অন্যান্য রাজবন্দীকে মুক্ত করি।

এই বিভাগের আরও খবর
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
সর্বশেষ খবর
পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়

২৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়
শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল
বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল
আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার
মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার

৩৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার
পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’
এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার
রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন

৫২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

আশা ভোঁসলের মৃত্যুর গুজব, চটেছেন ছেলে
আশা ভোঁসলের মৃত্যুর গুজব, চটেছেন ছেলে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে ১০ জনকে পুশইন
শেরপুর সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে ১০ জনকে পুশইন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষায় একজনেও পাশ করতে পারেনি বীরগঞ্জের সাতখামার উচ্চ বিদ্যালয়ের কোন শিক্ষার্থী
এসএসসি পরীক্ষায় একজনেও পাশ করতে পারেনি বীরগঞ্জের সাতখামার উচ্চ বিদ্যালয়ের কোন শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ছিনতাইকারীদের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন
টঙ্গীতে ছিনতাইকারীদের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্গাপুরে ভারতীয় নাগরিক আটক
দুর্গাপুরে ভারতীয় নাগরিক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো সৌর শক্তি ইইউ’র বৃহত্তম একক শক্তির উৎসে পরিণত
প্রথমবারের মতো সৌর শক্তি ইইউ’র বৃহত্তম একক শক্তির উৎসে পরিণত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিন বাড়তে পারে দেশের তাপমাত্রা
দুই দিন বাড়তে পারে দেশের তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়
সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়

২২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী
রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন
গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা