শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ মার্চ, ২০১৭

মার্চের আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে বেইমানি করছি আমরা

কামাল লোহানী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মার্চের আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে বেইমানি করছি আমরা

অগ্নিঝরা মার্চ ছিল একটি জাতির অধিকার আদায়ের জন্মসূত্র। ১৯৭১ সালের পর প্রতিটি মার্চ মাস আমাদের কাছে

একটি বিশেষ গুরুত্ব নিয়ে হাজির হয়।  বিশেষ করে ভাষা আন্দোলনের মাসের পর এই মার্চের আন্দোলন আমাদের সবাইকে অনুপ্রাণিত করে। এই গুরুত্ব আজও সমানভাবে আমাদের জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করে। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে জাতি হিসেবে যে আকাঙ্ক্ষা ছিল সেটা এই মার্চ আমাদের দিয়েছে। মার্চ হচ্ছে বাঙালি জাতিকে তার নিজস্ব অধিকার বঞ্চিত করার প্রতিবাদ ও অধিকার আদায়ের একটি মাস। মার্চের স্মৃতিচারণ করতে বললে আমি বলি এখানে শুধু আমি জড়িত ছিলাম না, দেশের প্রত্যেক সাধারণ নাগরিক, কৃষক, শ্রমিক, ব্যবসায়ী থেকে শুরু করে সরকারি চাকুরে—সবাইকে ঐক্যবদ্ধ করেছিল। ’৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন পেয়েও আওয়ামী লীগকে ক্ষমতা দেওয়া হয়নি। এটা আওয়ামী লীগ নয়, পশ্চিম পাকিস্তানের ষড়যন্ত্র ছিল বাঙালিদের হাতে ক্ষমতা দেওয়া যাবে না, তার অংশ।

’৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠ বাঙালি সংসদ সদস্যদের নেতা শেখ মুজিবুর রহমান সংসদের প্রথম অধিবেশন ঢাকায় অনুষ্ঠানের দাবি তুলেছিলেন। তা গৃহীত হয়েছিল। ৩ মার্চ ঢাকায় সংসদ অধিবেশন বসবে প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান ঘোষণা দিলেন। অধিবেশন আয়োজনের নির্দেশও দিয়েছিলেন। জেনারেল ইয়াহিয়া ১ মার্চ আকস্মিক এক বেতার ভাষণে ঢাকার অধিবেশন বাতিল ঘোষণা করেন। অগ্নিগর্ভ বাংলায় স্ফুলিঙ্গ থেকে দাবানল সৃষ্টি হলো তড়িৎ গতিতে। সমগ্র বাংলার তাবৎ মানুষ প্রতিরোধে উঠে দাঁড়ালেন সংঘবদ্ধভাবে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তখন ব্যস্ত ছিলেন আসন্ন সংসদ অধিবেশন নিয়ে বিজয়ী সদস্যদের সঙ্গে আলোচনায়। সাংবাদিক আর অগণিত মানুষ জড়ো হলেন বৈঠকের স্থান পূর্বাণী হোটেলে। তীব্র ক্ষোভ, ঘৃণা প্রকাশ করে প্রতিবাদ জানালেন বটে কিন্তু ৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানে কর্মসূচি ঘোষণা করবেন বলে জানালেন।

ওই দিন পূর্বাণী হোটেলে বঙ্গবন্ধু বৈঠক করলেন। তিনি অধিবেশন বাতিল করার প্রতিবাদ করলেন। বঙ্গবন্ধু ঘোষণা দিলেন ৭ মার্চ জনসভা করবেন। ওই দিন তিনি সব নির্দেশনা দেবেন, একই সঙ্গে পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করবেন। জনগণের প্রত্যাশা : কর্মসূচিতে স্বাধীনতার ঘোষণা আসতে পারে। এটা বন্ধ করার জন্য ইয়াহিয়া আবারও ষড়যন্ত্র করে তা বন্ধ করার চেষ্টা করেন। এর অংশ হিসেবে আলোচনার ডাক দেন। কিন্তু বঙ্গবন্ধু সেই ষড়যন্ত্রের পথে যাননি। ৭ মার্চের ঐতিহাসিক জনসভায় মুক্তিসংগ্রামের পুরো নির্দেশনা দিলেন। যদিও একই সঙ্গে ইয়াহিয়ার সঙ্গে বৈঠকও করলেন। ৭ মার্চের পর বঙ্গবন্ধু নেতা হিসেবে দেশের সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করেছেন। ক্ষমতায় বসতে পারেননি। তবে সবকিছু তার কথায় চলছিল।

বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের পর আমরা সবাই এটাই ধরে নিয়েছিলাম, মুক্তিসংগ্রামের জন্য আমাদের সশস্ত্র আন্দোলনে যেতে হবে। যদিও বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে ইয়াহিয়ার বৈঠকের সময় আমরা বিষয়টিকে প্রকাশ্যে আনিনি। তবে ভিতরে ভিতরে আমরা সারা দেশে মুক্তিসংগ্রামের জন্য সংগঠিত করতে কাজ করেছিলাম। ১৯৭০-এর নির্বাচন-পরবর্তী উত্তাল সময়ে সাংবাদিক ফয়েজ আহমদ সম্পাদিত সাপ্তাহিক ‘স্বরাজ’ পত্রিকায় আমি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে কয়েকটি প্রতিবেদন লিখেছিলাম। ১৯৭১ সালের ১৯ মার্চে জয়দেবপুর ক্যান্টনমেন্টে বাঙালি জওয়ানদের বিদ্রোহ প্রসঙ্গে প্রতিবেদন উল্লেখযোগ্য যা স্বরাজে প্রকাশিত হয় ‘বিদ্রোহ ন্যায়সঙ্গত’ ব্যানার হেড লাইনে। এ সময়ে সাংস্কৃতিক কর্মী ও সংগঠনগুলোকে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে সংঘবদ্ধ করে ‘বিক্ষুব্ধ শিল্পী সমাজ’ গঠনে তত্পর ছিলাম। ২৫ মার্চ ক্র্যাকডাউনের পর অবস্থার অবনতিতে অবশেষে এপ্রিলের শেষে মুক্তিযুদ্ধে যোগদানের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিলাম। মে মাসের প্রথম দিকে কুমিল্লা থেকে ত্রিপুরা রাজ্যের সীমান্ত এলাকার ধর্মনগর থেকে আগরতলা হয়ে কলকাতা পৌঁছলাম। ক-দিন বাদে বাংলাদেশ মিশন খুঁজে পেলাম আমার ছোটবেলার সার্কাস এভিনিউয়ে। দাঁড়িয়ে আছি। পরিচিত কাউকে পাই কিনা ভাবছি। কারণ তখন আমার মাথায় চিন্তা, এতদিন যে গলা ফাটানো স্লোগানে রাজপথে অথবা জনসভায় ধারা বিবরণী পাঠে উচ্চকিত ছিল, তাকে বিদ্রোহী বেতারে মুক্তিসংগ্রামের কাজে লাগাতে হবে। কাকতালীয়ভাবে বাদশার সঙ্গে দেখা হয়ে গেল। আমিনুল হক বাদশা, দৈনিক আজাদ পত্রিকার রিপোর্টার ছিলেন এবং বঙ্গবন্ধুর খুব কাছের। বাদশা বললেন, লোহানী ভাই, দাঁড়ান আমি ভিতর থেকে আসছি। আমি বাইরে দাঁড়িয়ে মিশনের সামনে নজরুলজয়ন্তীর প্যান্ডেল তৈরির কাজ দেখছি আর বাল্যস্মৃতি রোমন্থন করছি। একি! বাদশা কি চলে গেল? কিছুক্ষণ পরে এসে অবশ্য বাদশা বললেন, চলুন, আপনাকে এক জায়গায় নিয়ে যাই। আপনার পছন্দসই জায়গা। পার্ক সার্কাস মোড় থেকে একটা ট্যাক্সি নিলাম, চলল কংগ্রেস এক্সিবিশন রোড ছাড়িয়ে বালীগঞ্জের দিকে। অবশেষে গিয়ে পৌঁছলাম সেই বাড়িটায়। দোতলার একটা ঘরে ঢুকে একটা টার্কিস টাওয়েল হাতে দিয়ে বাদশা বললেন, এটাই আপনার গামছা, বিছানা সবকিছু। স্থান হলো আশফাক-শহীদের সঙ্গে। দেখলাম, বেতার সম্প্রচারের প্রস্তুতি চলছে। কবি নজরুল ইসলাম বিদ্রোহের কবি, তাই তার জন্মদিনটাই বেছে নিয়েছিলেন, তবে এর পেছনে হয়তো একটা আবেগও জড়িত ছিল। যাই হোক, লেগে গেলাম। নতুন অভিজ্ঞতা, কী করব, কীভাবে করব জানি না। আমি যেহেতু সাংবাদিক, তাই আমাকে প্রস্তাবিত বেতারের সংবাদ বিভাগ দেখার দায়িত্ব নিতে হলো। আগেই বলেছি, ঢাল নেই, তলোয়ার নেই, তবু নিধিরাম সর্দারকে প্রয়োজন মেটাতে হবেই। ক’জন সাংবাদিক বন্ধু এলেন। শিল্পী, ঘোষক, কলাকুশলী অনেকেই এলেন। এগুলো আরেক ইতিহাস।

আমি মার্চের কথার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকি। মার্চ মাস আমাদের কাছে একটি অধিকার আদায়ের, মাথা উঁচু করে দাঁড়ানোর মাস। এই মাসের আলাদা গুরুত্ব রয়েছে, মাহাত্ম্য রয়েছে। বিশেষ করে ১ মার্চ, ৭ মার্চ, ২৫ মার্চ, ২৬ মার্চের ঘটনাবলী বাঙালিকে যেভাবে ঐক্যবদ্ধ করেছিল সেটা এখন আর নেই। এই মার্চের আরও একটি দিন গুরুত্বপূর্ণ সেটা হচ্ছে ১৭ মার্চ। ওই দিন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন। মার্চ শুধু বঙ্গবন্ধুর জন্ম হয়নি। মার্চে একটি জাতির জন্ম হয়েছে। কিন্তু দুঃখজনক কথা, যে আকাঙ্ক্ষা নিয়ে আমরা স্বাধীন হয়েছিলাম সেটা ক্রমাগত পেছনের দিকে যাচ্ছে। অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশের স্বপ্ন আমাদের অধরা থেকে যাচ্ছে। রাষ্ট্র আত্মসমর্পণ করছে মৌলবাদের কাছে। এটা আত্মহত্যার শামিল। আজ পাঠ্যপুস্তক মৌলবাদী, সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠীর পরামর্শে সংশোধন করা হয়। মার্চের যে আকাঙ্ক্ষা, যে সংগ্রামের তার সঙ্গে এটা বেইমানি। রবীন্দ্রনাথ, জসীমউদ্দীন, জীবনানন্দ দাশকে বাদ দিতে হবে। এই চিন্তা যারা করে তারা স্বাধীনতার সঙ্গে বেইমানি করে। এই সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। আমাদের সংগ্রামে নামতে হবে।

অনুলিখন : আলী রিয়াজ

এই বিভাগের আরও খবর
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি