শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ এপ্রিল, ২০১৮

প্রধানমন্ত্রীর এই সাহসী পদক্ষেপকে অভিনন্দন

মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
প্রধানমন্ত্রীর এই সাহসী পদক্ষেপকে অভিনন্দন

কোটা বাতিল নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘোষণাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ড. আকবর আলি খান। তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কোটা তুলে নেওয়ার সিদ্ধান্তকে অভিনন্দন জানাই। অনেক দিন আগেই এটা প্রয়োজন ছিল। কোনো সরকারই এটা নিয়ে কিছু করতে সাহস পায়নি। শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন বর্তমান সরকারের এ ধরনের পদক্ষেপকে আমি অভিনন্দন জানাই।’

গতকাল বিকালে গুলশানে নিজ বাসভবনে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেন সাবেক এই মন্ত্রিপরিষদ সচিব। এ সময় তিনি কোটা প্রথা চালুর পেক্ষাপটসহ বাংলাদেশের সংবিধানে এর অবস্থান নিয়ে বিস্তারিত কথা বলেন। ড. আকবর আলি খান বলেন, ‘বাংলাদেশে সরকার তিনটি গণপ্রশাসন সংস্কারের জন্য কমিশন গঠন করেছিল। একটি কমিশন করেছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। কমিশনটির নাম মোজাফফর আহমদ চৌধুরী কমিশন। দ্বিতীয় কমিশন করেছিলেন জিয়াউর রহমান সরকার। ওই কমিশনের নাম ছিল রশিদ কমিশন। আর তৃতীয় কমিশনটি করেছিলেন শেখ হাসিনা। সেটির নাম ছিল এ টি এম শামসুল হক কমিশন। এই তিনটি কমিশনই কোটা একেবারে তুলে দেওয়ার জন্য বলেছে। এটা হলো বিশেষজ্ঞদের মত। তবে আমি মনে করি, বাংলাদেশে এখনই কোটাব্যবস্থা সম্পূর্ণভাবে তুলে দেওয়া ঠিক হবে না। কোটা থাকতে পারে আরও কিছুদিন। কিন্তু চিরস্থায়ীভাবে কোটা প্রবর্তন করা যাবে না। এমনকি বঙ্গবন্ধু যখন জেলা কোটা প্রবর্তন করেন, তখন এটা স্পষ্ট অনুমান করা হয়েছিল, ১০-১৫ বছরের মধ্যে কোটা উঠে যাবে।’ বিশিষ্ট এই অর্থনীতিবিদ বলেন, ‘কোটা প্রথা চালুর জন্য যিনি স্বাক্ষর করেছিলেন, তিনি ছিলেন সংস্থাপন সচিব মাহবুবুর রহমান। মোজাফফর আহমদ কমিশনের সদস্যও ছিলেন তিনি। যখন কমিটির সদস্যরা কোটা তুলে দেওয়ার জন্য অভিমত প্রকাশ করেন, তখন তিনি নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছিলেন, আর কিছুদিন কোটা চালু থাকতে পারে। তারপর জেলা কোটা তুলে দেওয়া হবে। সুতরাং কোনো কোটাই চিরস্থায়ী হতে পারে না। এ অবস্থায় যা দরকার, তা হলো কোটায় সংস্কার করতে হবে। আদর্শ কত তা নির্ধারণ করা মুশকিল। আমি আমার ‘‘গ্রেশাম’স ল সিনড্রম অ্যান্ড বেয়ন্ড’’ বইয়ে বিস্তারিত তুলে ধরেছি। সব সুপারিশ এখন বলা মুশকিল।’ কোটা সংস্কার নিয়ে গত কয়েক দিনের সাধারণ ছাত্রদের আন্দোলনকে কতটুকু যৌক্তিক বলে মনে করেন—এমন প্রশ্নে ড. আকবর আলি খান বলেন, ‘এ নিয়ে সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদের আন্দোলনকে আমি যৌক্তিক মনে করি। বাংলাদেশে যে ধরনের কোটাব্যবস্থা এখন চালু রয়েছে, তা উদ্ভট ব্যবস্থা। পৃথিবীর কোথাও ২৫৮টি কোটা নেই। এসব কোটার জাঁতাকলে বাংলাদেশে মেধার প্রাধান্য নেই। বাংলাদেশে সরকারি চাকরির ক্ষেত্রে ৫৫ ভাগ কোটায় নিয়োগ দেওয়া হয়। মাত্র ৪৫ ভাগ পদে নিয়োগ হয় মেধার ভিত্তিতে। আরও ১ শতাংশ কোটা আছে, শারীরিক প্রতিবন্ধীদের। সেটি বাধ্যতামূলক নয়। এক অর্থে ৫৬ শতাংশও বলা যেতে পারে।’

তিনি বলেন, ‘৫৫ শতাংশই যদি দেখেন, সেটা সংবিধানসম্মত নয়। আমাদের সংবিধানে বলা হয়েছে, মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ দেওয়া হবে। তারপর বলা হয়েছে, এই মেধার নিয়ম ব্যতিক্রম করা যেতে পারে, অনগ্রসর জনগোষ্ঠীকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য। এখন আইনের সাধারণ নিয়ম হলো, সাধারণ কোনো নীতির চেয়ে ব্যতিক্রমী নীতি বেশি হতে পারে না। আমাদের দেশে সংবিধানে এই বিধানটি যে ভাষায় দাঁড়ি-কমাসহ লেখা হয়েছে, তা ভারতের সংবিধানের অনুকূলে। সুতরাং ভারতে এই সংবিধানের ব্যাখ্যা সম্পর্কে ওই দেশটির সুপ্রিম কোর্ট যে ধরনের রায় দিয়েছেন, তা বাংলাদেশের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হওয়া উচিত।’

ড. আকবর আলি খান বলেন, ‘জেলা কোটা তুলে দেওয়া যেতে পারে। তবে সরকার যদি মনে করে, জেলা কোটা তুলে দিলে কোনো কোনো অঞ্চলে ভুল ধারণা হতে পারে, তাহলে বিভাগীয় পর্যায়ে কোটা চালু করা যেতে পারে। এতে ২৫৮ থেকে কোটা নেমে আসতে পারে ৩৭-এ। সে ধরনের কোটা সরকার ইচ্ছা করলে বাস্তবায়ন করতে পারে। যদি সম্ভব হয় একেবারেই জেলা কোটা তুলে দেওয়া উচিত। না হলে সেটা বিভাগীয় পর্যায়ে নিয়ে আসা যেতে পারে। এর কারণ হলো, ৬৪টি জেলার জন্য কোটা করা সম্ভব নয়। এখন কেউ যদি বলে, উপজেলা ভিত্তিতে চাকরি দেওয়া হবে, এটা সম্ভব নয়। আপনি কি সেই ৪৮০টির জন্য ২০০০ কোটা করবেন নাকি? সেটা সম্ভব নয়। এখন ইউনিয়ন কাউন্সিল ভিত্তিতেও কোটা চাইতে পারে। সেটা তো সম্ভব নয়। এটারও প্রয়োজনীয়তা আছে বলে মনে হয় না। আর মহিলা, উপজাতি ও মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য কোটা থাকতে পারে।’

মুক্তিযোদ্ধা কোটা প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক এই উপদেষ্টা বলেন, ‘মুক্তিযোদ্ধার কোটা কী জন্য আছে তা আমাদের বুঝতে হবে। কোনো পুরস্কার দেওয়া জন্য কোটা থাকতে পারে না। আমাদের সংবিধানে অনগ্রসর জাতির জন্য কোটা দেওয়ার বিধান রয়েছে। বাংলাদেশে মুক্তিযোদ্ধাকে অনগ্রসর শ্রেণি হিসেবে কোটা দেওয়া হয়েছে। তারা কীভাবে অনগ্রসর? তারা মুক্তিযুদ্ধের সময় লেখাপড়া করতে পারেনি, বাড়িঘর পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে, তারা মানসিকভাবে অত্যন্ত সংক্ষুব্ধ ছিলেন। এ কারণে অন্য যারা ভালোভাবে লেখাপড়া করেছেন, তাদের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করা তাদের সম্ভব হয়নি। সে জন্য তাদের আলাদা কোটার ব্যবস্থা করা হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘এখন আর কোনো মুক্তিযোদ্ধার চাকরিতে যোগদান করার বয়স নেই। এখন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও নাতিদের ক্ষেত্রে এ সুবিধা দেওয়া হয়েছে। এটার পক্ষে একটা যুক্তি দেওয়া যেতে পারে যে, যেহেতু সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের পুনর্বাসন করতে পারেনি, তাই তাদের সন্তানরা লেখাপড়ার সুযোগ পায়নি। সুতরাং মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের এবং তাদের সন্তানদের ক্ষেত্রেও এ সুবিধা দেওয়া যেতে পারে। কিন্তু তৃতীয় প্রজন্মের পর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য আর কোনো কোটা সংরক্ষণ রাখা সঠিক হবে বলে আমি মনে করি না।’ ড. আকবর আলি খান বলেন, ‘সব মুক্তিযোদ্ধাই কিন্তু ১৯৭২ সালের মতো অনগ্রসর জাতি নয়। এমন অনেক মুক্তিযোদ্ধা রয়েছেন, তারা অনেক সচ্ছল। তাদের জন্য মুক্তিযোদ্ধা কোটা দেওয়া ঠিক হবে না। যারা অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধা তাদের জন্যই এটা করা যেতে পারে। এটা নিরূপণ করার উপায় আছে, বাংলাদেশ সরকার যেসব যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের দেখাশোনা করে এবং যাদের মুক্তিযোদ্ধা ভাতা দেওয়া হয়, তাদের সন্তানদের জন্য কোটা দেওয়া যেতে পারে। এদের সংখ্যা প্রায় দুই লাখ হতে পারে। তাদের জন্য ১০ বছর এ সুবিধা রাখা যেতে পারে। অন্যদের জন্য এ সুবিধা দেওয়া ঠিক হবে না।’ সাবেক এই অর্থসচিব বলেন, ‘এ ধরনের ব্যবস্থা ভারতেও দলিত সম্প্রদায়ের ক্ষেত্রে করা হয়েছে। ওই দেশের সুপ্রিম কোর্ট বলেছেন, অনগ্রসর জাতির ওপরে যারা রয়েছেন, তাদের কোটা দেওয়া যাবে না। সেই ভিত্তিতে বাংলাদেশেও সংস্কার করা যেতে পারে। আর একবার সংস্কার করলেই সমস্যার সমাধান হবে না। যেহেতু কোটাব্যবস্থা চিরস্থায়ী নয়, তাই ৫-১০ বছর পর মূল্যায়ন করতে হবে, কোটার কোনো প্রয়োজন আছে কি না। আর শুধু কোটার আইন পরিবর্তন করলেই বাংলাদেশের মেধাবীরা চাকরি পাবে এরও কোনো নিশ্চয়তা নেই। বিসিএস ছাড়াও সরকারি অন্যান্য পরীক্ষা হচ্ছে, সেখানেও বহু ধরনের সমস্যা হচ্ছে। সুতরাং পরীক্ষা সঠিকভাবে পরিচালনা করতে হবে। পরীক্ষকদেরও সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করতে হবে। এসব করার জন্য প্রয়োজন শক্তিশালী পাবলিক সার্ভিস কমিশন। শুধু কোটার সংস্কার করেই এর সমাধান করা যাবে না।’

এই বিভাগের আরও খবর
শব্দদূষণের বিরুদ্ধে সচেতনতায় অবস্থান
শব্দদূষণের বিরুদ্ধে সচেতনতায় অবস্থান
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ
জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ
যুদ্ধবিরতির পরও ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের শঙ্কা
যুদ্ধবিরতির পরও ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের শঙ্কা
রাশিয়া-ইউক্রেন শুরু হচ্ছে শান্তি আলোচনা
রাশিয়া-ইউক্রেন শুরু হচ্ছে শান্তি আলোচনা
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
ফেসবুকে নেতাদের বাহাস
ফেসবুকে নেতাদের বাহাস
গুম কমিশনে জমা ১৮০০ অভিযোগ
গুম কমিশনে জমা ১৮০০ অভিযোগ
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
১৫৭ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নথি তলব দুদকের
১৫৭ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নথি তলব দুদকের
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
সর্বশেষ খবর
সদরপুরে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সদরপুরে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের মরদেহ উদ্ধার
কৃষকের মরদেহ উদ্ধার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফসলি জমি থেকে মেছো বাঘ আটক
ফসলি জমি থেকে মেছো বাঘ আটক

১৪ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেত্রী জিনাত সোহানা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেত্রী জিনাত সোহানা গ্রেফতার

১৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রোনালদোকে ছাড়াই আল নাসরের গোলের ইতিহাস
রোনালদোকে ছাড়াই আল নাসরের গোলের ইতিহাস

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ান-আসিয়ান ইয়ুথ এসডিজি সামিটে ইয়ুথ হাব ফাউন্ডেশনের অংশগ্রহণ
মালয়েশিয়ান-আসিয়ান ইয়ুথ এসডিজি সামিটে ইয়ুথ হাব ফাউন্ডেশনের অংশগ্রহণ

২১ মিনিট আগে | পরবাস

প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!
প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাগুরায় শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলার রায় ১৭ মে
মাগুরায় শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলার রায় ১৭ মে

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ
সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল
প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বাণিজ্য বন্ধের হুমকিতে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয় ভারত-পাকিস্তান
ট্রাম্পের বাণিজ্য বন্ধের হুমকিতে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয় ভারত-পাকিস্তান

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ
আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান
পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব আমিরাতে ৩ নারীকে গুলি করে হত্যা, গ্রেফতার ১
আরব আমিরাতে ৩ নারীকে গুলি করে হত্যা, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় নাসিরনগরে দোয়া মাহফিল
খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় নাসিরনগরে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় সেবা মূল্য ৫ গুণ বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত স্থগিত
কুমিল্লায় সেবা মূল্য ৫ গুণ বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো’ আগামী অক্টোবরে
‘অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো’ আগামী অক্টোবরে

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জামায়াতে ইসলামীর আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মুলতবি
জামায়াতে ইসলামীর আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মুলতবি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে বাসচাপায় একই পরিবারের ৩ জন নিহত
রংপুরে বাসচাপায় একই পরিবারের ৩ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গরমে ত্বকের যত্নে মুলতানি মাটি
গরমে ত্বকের যত্নে মুলতানি মাটি

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোথায় হবে ‘পাঠান টু’র শুটিং?
কোথায় হবে ‘পাঠান টু’র শুটিং?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৮ অঞ্চলে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির আভাস
৮ অঞ্চলে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গরমে তালের শাঁস খাওয়া কেন উপকারী
গরমে তালের শাঁস খাওয়া কেন উপকারী

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কুতুবপুরে যুবকের লাশ উদ্ধার
কুতুবপুরে যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘরে গোপন ক্যামেরার সন্ধান দেবে স্মার্টফোন
ঘরে গোপন ক্যামেরার সন্ধান দেবে স্মার্টফোন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কিশোরগঞ্জে এক নারীকে হত্যার অভিযোগ
কিশোরগঞ্জে এক নারীকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস
শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে কৃষির টপ সয়েল বিক্রির দায়ে অর্থদণ্ড
চাঁদপুরে কৃষির টপ সয়েল বিক্রির দায়ে অর্থদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?
গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি
‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'
'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের
নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস
শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা
চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার
ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরের শালবনে বিপন্ন প্রজাতির 'খুদি খেজুর' গাছের সন্ধান
দিনাজপুরের শালবনে বিপন্ন প্রজাতির 'খুদি খেজুর' গাছের সন্ধান

১৭ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে নেতাদের বাহাস
ফেসবুকে নেতাদের বাহাস

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু
১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু

নগর জীবন

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা

দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে
দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে

নগর জীবন