শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৩ মে, ২০২৫ আপডেট: ১১:৪৭, মঙ্গলবার, ১৩ মে, ২০২৫

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর প্রশংসা, গৌরবগাথা বিশ্বজুড়ে। বিশ্বে যেসব দেশে গৃহযুদ্ধ, হানাহানি এবং অশান্তির আগুনে নিপতিত, সেখানেই আমাদের সশস্ত্র বাহিনী থেকে শান্তির বার্তা পৌঁছে দিয়েছে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনের মাধ্যমে। আমাদের সশস্ত্র বাহিনী শান্তিরক্ষা মিশনে বিশ্বে কেন এত জনপ্রিয়, কেন শীর্ষে তা পূর্ব তিমুর, দক্ষিণ সুদান, কঙ্গো, আফ্রিকাসহ বিভিন্ন যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশের সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বললেই জানা যায়। আমরা বাংলাদেশে বসবাস করে শুধু তাদের প্রশংসা শুনতাম; কিন্তু তাদের দক্ষতা, মেধা এবং কর্তব্যপরায়ণতা সম্পর্কে আমাদের সরাসরি অভিজ্ঞতা ছিল না। গত ৯ মাসে যেন সেই সশস্ত্র বাহিনীকে নতুনভাবে আবিষ্কার করেছে বাংলাদেশের মানুষ। আমাদের সশস্ত্র    বাহিনী এই ৯ মাসে জনগণের আস্থার প্রতীকে পরিণত হয়েছে। জনগণের ভালোবাসায় ধন্য হচ্ছে প্রতিনিয়ত। সশস্ত্র বাহিনী দেখিয়েছে কীভাবে উচ্চাকাক্সক্ষা পরিত্যাগ করে জনগণের পাশে থেকে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে দেশ গড়ার সংগ্রাম করা যায়। দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যায়। যদি আমাদের সশস্ত্র বাহিনী না থাকত তাহলে এই ৯ মাস দেশে গৃহযদ্ধ ছিল অনিবার্য। হানাহানি মারামারির মধ্যে দেশ এক গভীর সংকটের মধ্যে নিপতিত হতো। অস্থিতিশীল এবং অস্থির হয়ে উঠত আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি। কিন্তু আমাদের সশস্ত্র বাহিনীর দৃঢ়চিত্র ভূমিকার কারণে বিশেষ করে আমাদের সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ-জামানের অসাধারণ ধৈর্য, প্রজ্ঞা এবং সমরনায়কের প্রজ্ঞায় বাংলাদেশ যেন এখনো সঠিক পথে রয়েছে এবং গণতন্ত্রের কাঙ্ক্ষিত যাত্রাপথের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।

আমরা যদি গত বছর আগস্ট থেকেই শুরু করি তাহলে দেখব, যে সময়ে ফ্যাসিবাদী সরকার সেনাবাহিনীকে মাঠে নামিয়েছিল ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য। সাধারণ শিক্ষার্থী এবং জনগণের আন্দোলন দমন করার জন্য। সেই সময় সেনাবাহিনী এক ঐতিহাসিক ভূমিকা গ্রহণ করে। সশস্ত্র বাহিনী ফ্যাসিস্ট সরকারের ক্ষমতালিপ্সার হাতিয়ার হয়নি। এটা সম্ভব হয়েছিল আমাদের সেনাপ্রধানের অসাধারণ এবং বলিষ্ঠ ভূমিকার জন্য। তার কারণেই সেনাবাহিনী জনগণের মুখোমুখি দাঁড়ায়নি, বরং জনগণের এই আন্দোলনে যেন প্রাণহানি না ঘটে, জনগণ যেন ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, নিরীহ শিক্ষার্থীদের যেন প্রাণ না যায়, সেজন্য সজাগ এবং সচেষ্ট থেকেছেন। আমাদের সার্বভৌমত্বের প্রতীক সশস্ত্র বাহিনী জন-আকাঙ্ক্ষার পক্ষে সেনাবাহিনীর অবস্থানের কারণে আসলে শেষ পর্যন্ত সাড়ে ১৫ বছর জগদ্দল পাথরের মতো চেপে থাকা ফ্যাসিবাদী সরকারের পতন সম্ভব হয়েছে। নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের নেপথ্য নায়ক আসলে আমাদের সেনাপ্রধান এবং সশস্ত্র বাহিনী। সেনাপ্রধান সাম্প্রতিক সময়ে আলজাজিরার সাক্ষাৎকারে বিষয়টি স্পষ্ট করেছেন। তিনি বলেছেন, সশস্ত্র বাহিনী এই মাটির সন্তান, তারা জনগণের প্রতিপক্ষ হতে চায়নি। তারা দেশের শান্তি চেয়েছে, স্থিতিশীলতা চেয়েছে।

এবার আমরা যদি দ্বিতীয় ধাপে আসি দেখব যে সাবেক স্বৈরাচারের পতনের পর দেশে একটি বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি তৈরি হয়। পুলিশ সদস্যরা পালিয়ে যান এবং দেশে অন্তত এক সপ্তাহ পুলিশের কোনো ভূমিকা ছিল না। একটি রাষ্ট্র অনেক কিছু ছাড়া চলতে পারে কিন্তু আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের ছাড়া কখনো চলতে পারে না। পুলিশ ছাড়া একটি রাষ্ট্র চিন্তা করা অসম্ভব। বাংলাদেশে তেমন একটি শূন্যতা সৃষ্টি হয়েছিল। এক সপ্তাহের বেশি সময় দেশে পুলিশ ছিল না। কিন্তু আমাদের সশস্ত্র বাহিনী এই সংকটের সময় অকুতোভয় সৈনিকের মতো রাজপথে থেকেছে, জনগণকে শান্ত রেখেছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সামাল দিয়েছে। একটি অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব গ্রহণের পথকে প্রশস্ত করেছে।

আমরা সবাই জানি, ৫ আগস্টের ফ্যাসিবাদের পতন আকস্মিক ঘটনা ছিল। অনেকেই এত দ্রুত ১৫ বছরের একটি স্বৈরশাসনের পতন হবে চিন্তাও করতে পারেননি। যার জন্য আন্দোলনরত সব শক্তির প্রস্তুতির অভাব ছিল। আন্দোলনে সক্রিয় বিভিন্ন দল ও পক্ষের যোগাযোগের সীমাবদ্ধতা ছিল। এর মধ্যে কেউ জাতীয় সরকারের প্রস্তাব করেছিলেন। কেউ বিপ্লবী সরকারের কথা ভাবছিলেন। কোনো কোনো মহল সেনাবাহিনী ক্ষমতা দখল করবে এমন প্রচারণা করছিল। সব পক্ষকে নিয়ে বসে একটি ঐকমত্যের সমাধান সে সময় ছিল সবচেয়ে জরুরি, কিন্তু সব থেকে কঠিন কাজ। দিনরাত একাকার করে সেনাপ্রধান সে কাজটি করেছেন। দেশকে বাঁচিয়েছেন এক চরম সাংবিধানিক সংকট থেকে। এ সময় চাইলেই সেনাবাহিনী ক্ষমতা দখল করতে পারত। কেউ-ই বাধা দিত না। কিন্তু সশস্ত্র বাহিনী কখনো নিজে ক্ষমতা দখলে আগ্রহী নয়। সশস্ত্র বাহিনী যে জনগণের পাশে থেকে জনগণের অধিকার সুরক্ষায় দৃঢ়প্রতিজ্ঞ, এ দেশের সশস্ত্র বাহিনী যে সব সময় একটি গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের প্রতি দায়িত্বশীল তা তারা প্রমাণ করল এই সংকটের সময়ে। আমরা যদি তৃতীয় বিশ্বের উন্নয়নের জন্য সংগ্রামরত দেশগুলোর দিকে তাকাই যেখানে ভঙ্গুর গণতন্ত্র, তাহলে দেখব যে এ ধরনের পরিস্থিতিতে অনিবার্যভাবে সশস্ত্র বাহিনী ক্ষমতা দখল করে। দেশে সামরিক আইন জারি হয়। কিন্তু জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান সেটি চাননি। ক্ষমতালিপ্সা নয়, বরং দায়িত্বে অবিচল থাকার এক অসাধারণ দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন তিনি। তিনি চেয়েছিলেন দেশ একটি গণতান্ত্রিক ধারায় চলুক। জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হোক।

গত বছরের ৮ আগস্ট নতুন সরকার গঠিত হয়। এ সময় দেশে পুলিশ ছিল না, প্রশাসন ছিল অগোছালো, এলোমেলো ও বিভ্রান্ত। একটি দেশে সরকারপ্রধান থেকে শুরু করে মসজিদের ইমাম পর্যন্ত পালিয়েছিলেন। এরকম একটি বিশৃঙ্খল অবস্থায় সশস্ত্র বাহিনীর উদ্যোগেই অন্তর্বর্তী সরকার যাত্রা শুরু করে।

আমাদের সেনাবাহিনীর সদস্যের সংখ্যা সীমিত। দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করার জন্য যে বিপুল পরিমাণ পুলিশ বাহিনী ছিল তার তুলনায় মাঠে দায়িত্ব পালনরত সশস্ত্র বাহিনীর সংখ্যায় খুবই কম। তারা ব্যারাক থেকে এসে সাধারণ আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করবে- এটি প্রত্যাশা করাও অন্যায়। এই কাজে আমাদের সশস্ত্র বাহিনী অভ্যস্ত নয়। তারপরও দেশমাতৃকার জন্য, জনগণের জন্য তারা এই কাজটি করছে ৯ মাসের বেশি সময় ধরে।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস দায়িত্ব গ্রহণের পর আমরা দেখেছি বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের নানা রকম আন্দোলন। বিভিন্ন দাবিতে কথায় কথায় রাজপথ অবরোধ, অবস্থান ধর্মঘট ইত্যাদি। কিন্তু এই উত্তেজনা এবং বিভিন্ন আন্দোলন, বিভিন্ন দাবিদাওয়াতে আমাদের সশস্ত্র বাহিনী কোথাও উসকানি দেয়নি। কোথাও বলপ্রয়োগ করেনি। তারা শক্তি দেখিয়ে আন্দোলন দমনের চেষ্টা করেনি। এটা বিশ্বের জন্য একটি অনন্য উদাহরণ। বলপ্রয়োগ না করে, শক্তি না দেখিয়ে শুধু ধৈর্য ধরে, বুঝিয়ে এবং উপস্থিতি দিয়ে মানুষকে যে ধ্বংসাত্মক তৎপরতা থেকে, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করা থেকে বিরত রাখা যায়, তা আমাদের সশস্ত্র বাহিনী এবার প্রমাণ করল। এটি বিশ্বের একটি অনন্য উদাহরণ। এসব আন্দোলন থেকে যেকোনো উসকানিমূলক তৎপরতা ঘটতে পারত। যে কোনো দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা ঘটতে পারত। কিন্তু সশস্ত্র বাহিনীর নিরলস পরিশ্রমের কারণে তেমন কিছুই ঘটেনি।

অতীতে বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী সম্পর্কে জনগণের মধ্যে একটা ভীতি ছিল। কয়েকটি সামরিক শাসন আমাদের এই ভীতিকে আরও প্রগাঢ় করেছে। বিশেষ করে ৭৫-এর পরে সামরিক শাসন, ৮২ সালের সামরিক শাসন, এক-এগারোর সেনাবাহিনীর উপস্থিতি মানুষের জন্য ছিল ভয়জাগানিয়া। বুট, বেয়নেটে মানুষের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি করেই সেনাশাসন কর্তৃত্ব করত। সেনাবাহিনী লম্বা চুল দেখলে কেটে ফেলত, বিভিন্নভাবে মানুষকে অপমান-অপদস্থ করত এমন অভিযোগ বা কথাবার্তা শোনা যেত। কিন্তু এবার সশস্ত্র বাহিনী যেন এসব থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। এবার সশস্ত্র বাহিনী মানুষের হৃদয় জয় করেছে। বন্ধুর মতো পাশে থেকে মানুষকে বুঝিয়েছে। পরিস্থিতির উত্তরণ ঘটিয়েছে ধৈর্য ধরে। এই ৯ মাসে কেবল শৃঙ্খলা রক্ষাই করেনি আমাদের সশস্ত্র বাহিনী। বন্যায় আর্তমানবতার সেবায় এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। দুর্গম স্থানে, যেখানে কারও পক্ষে যাওয়া সম্ভব ছিল না, সেখানে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ত্রাণ পৌঁছে দিয়েছে আমাদের সশস্ত্র বাহিনী।

এই ৯ মাসে সবাই ছুটি নিয়েছে। সবাই কিছু না কিছু বিনোদন করেছে, অবসর নিয়েছে। কিন্তু আমাদের সশস্ত্র বাহিনী ছিল বিনোদনহীন, তারা শুধু কঠোর পরিশ্রম করে গেছে দিনরাত ২৪ ঘণ্টা। তারা মানুষের জন্য তাদের আনন্দ উৎসর্গ করেছে। রোদ, ঝড়, বৃষ্টিতে তারা রাস্তায় থেকেছে, মানুষকে নিরাপত্তা দিয়েছে। পরিবার থেকে দূরে থেকে তারা বাংলাদেশ নামের পরিবার আগলে রেখেছে অসীম মমতায়। বিনিময়ে তারা পেয়েছে মানুষের ভালোবাসা, শ্রদ্ধা। আমাদের সেনাবাহিনী প্রমাণ করেছে, শুধু শক্তিপ্রয়োগ করে, কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করা যায় না। ভালোবাসা দিয়ে, ধৈর্য ধরে জনগণের হৃদয় জয় করা যায়। যুদ্ধে বলপ্রয়োগ করে প্রতিপক্ষকে হারানো সহজ, কিন্তু যুদ্ধ না করে শুধু ধৈর্য দিয়ে এবং শান্ত থেকে মানুষকে সঠিক পথ দেখানো অনেক কঠিন কাজ। সেই কঠিন কাজটি করেছে আমাদের সশস্ত্র বাহিনী। এটি বিশ্বের সশস্ত্র বাহিনীর ইতিহাসে একটি অনন্য অধ্যায় হিসেবে চিহ্নিত হবে। আমাদের গৌরবের সশস্ত্র বাহিনী একটি নতুন পথ দেখাল গোটা বিশ্বকে। সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ-জামান সব সময় বলেছেন, আমাদেরকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। আমাদের বিভেদ হানাহানি থেকে দূরে থাকতে হবে। আর তিনি নিজে ঐক্যের পথ দেখিয়েছেন। একদিকে যেমন তিনি বিভিন্ন মানুষের সঙ্গে খোলামেলাভাবে কথা বলেছেন, তেমনি বিভিন্ন ধর্মাবলম্বীর সঙ্গে কথা বলে তাদের আশ্বস্ত করেছেন। অর্থাৎ একটি সম্প্রীতি, সহমর্মিতা এবং ঐক্যের বাংলাদেশ বিনির্মাণে তিনি যেন একজন নীরব যোদ্ধা। ক্ষমতার মোহে নয়, বরং দেশের প্রতি ভালোবাসার জন্য আমাদের সশস্ত্র বাহিনী সেনাপ্রধানের নেতৃত্বে একটি নতুন পথের সন্ধান দিয়েছে। দেশপ্রেম মানে শুধু ক্ষমতা গ্রহণ নয়, ক্ষমতার বাইরে থেকে দেশকে ভালোবেসে, দেশকে সংকট থেকে উদ্ধার করা যায়। এই শিক্ষা আমাদের সশস্ত্র বাহিনী দিয়েছে গত ৯ মাসে, বাংলাদেশকে, গোটা বিশ্বকে।

লেখক : নাট্যকার ও কলাম লেখক

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
মোহাম্মদপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
মোহাম্মদপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে টালবাহানা নয়
জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে টালবাহানা নয়
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
উত্তাল ছিল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
উত্তাল ছিল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
সর্বশেষ খবর
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৫৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার
আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর
কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার
গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১৭ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে যুবক গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে যুবক গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহাম্মদপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
মোহাম্মদপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ
এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ

নগর জীবন

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি
জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

নগর জীবন

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ নিহত ৩
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ নিহত ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি
এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি

নগর জীবন

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই
নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই

নগর জীবন

চলতি বছর ঢাকায় বাংলাদেশ-নেপালের এফওসি বৈঠক
চলতি বছর ঢাকায় বাংলাদেশ-নেপালের এফওসি বৈঠক

নগর জীবন

প্রসাধনীতে শুল্ক বাড়ায় বাড়বে চোরাচালান
প্রসাধনীতে শুল্ক বাড়ায় বাড়বে চোরাচালান

নগর জীবন

চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড
চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড

নগর জীবন

চট্টগ্রামে ইউপিডিএফ সদস্য গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে ইউপিডিএফ সদস্য গ্রেপ্তার

নগর জীবন