শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৩ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৭, মঙ্গলবার, ১৩ মে, ২০২৫

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর প্রশংসা, গৌরবগাথা বিশ্বজুড়ে। বিশ্বে যেসব দেশে গৃহযুদ্ধ, হানাহানি এবং অশান্তির আগুনে নিপতিত, সেখানেই আমাদের সশস্ত্র বাহিনী থেকে শান্তির বার্তা পৌঁছে দিয়েছে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনের মাধ্যমে। আমাদের সশস্ত্র বাহিনী শান্তিরক্ষা মিশনে বিশ্বে কেন এত জনপ্রিয়, কেন শীর্ষে তা পূর্ব তিমুর, দক্ষিণ সুদান, কঙ্গো, আফ্রিকাসহ বিভিন্ন যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশের সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বললেই জানা যায়। আমরা বাংলাদেশে বসবাস করে শুধু তাদের প্রশংসা শুনতাম; কিন্তু তাদের দক্ষতা, মেধা এবং কর্তব্যপরায়ণতা সম্পর্কে আমাদের সরাসরি অভিজ্ঞতা ছিল না। গত ৯ মাসে যেন সেই সশস্ত্র বাহিনীকে নতুনভাবে আবিষ্কার করেছে বাংলাদেশের মানুষ। আমাদের সশস্ত্র    বাহিনী এই ৯ মাসে জনগণের আস্থার প্রতীকে পরিণত হয়েছে। জনগণের ভালোবাসায় ধন্য হচ্ছে প্রতিনিয়ত। সশস্ত্র বাহিনী দেখিয়েছে কীভাবে উচ্চাকাক্সক্ষা পরিত্যাগ করে জনগণের পাশে থেকে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে দেশ গড়ার সংগ্রাম করা যায়। দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যায়। যদি আমাদের সশস্ত্র বাহিনী না থাকত তাহলে এই ৯ মাস দেশে গৃহযদ্ধ ছিল অনিবার্য। হানাহানি মারামারির মধ্যে দেশ এক গভীর সংকটের মধ্যে নিপতিত হতো। অস্থিতিশীল এবং অস্থির হয়ে উঠত আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি। কিন্তু আমাদের সশস্ত্র বাহিনীর দৃঢ়চিত্র ভূমিকার কারণে বিশেষ করে আমাদের সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ-জামানের অসাধারণ ধৈর্য, প্রজ্ঞা এবং সমরনায়কের প্রজ্ঞায় বাংলাদেশ যেন এখনো সঠিক পথে রয়েছে এবং গণতন্ত্রের কাঙ্ক্ষিত যাত্রাপথের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।

আমরা যদি গত বছর আগস্ট থেকেই শুরু করি তাহলে দেখব, যে সময়ে ফ্যাসিবাদী সরকার সেনাবাহিনীকে মাঠে নামিয়েছিল ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য। সাধারণ শিক্ষার্থী এবং জনগণের আন্দোলন দমন করার জন্য। সেই সময় সেনাবাহিনী এক ঐতিহাসিক ভূমিকা গ্রহণ করে। সশস্ত্র বাহিনী ফ্যাসিস্ট সরকারের ক্ষমতালিপ্সার হাতিয়ার হয়নি। এটা সম্ভব হয়েছিল আমাদের সেনাপ্রধানের অসাধারণ এবং বলিষ্ঠ ভূমিকার জন্য। তার কারণেই সেনাবাহিনী জনগণের মুখোমুখি দাঁড়ায়নি, বরং জনগণের এই আন্দোলনে যেন প্রাণহানি না ঘটে, জনগণ যেন ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, নিরীহ শিক্ষার্থীদের যেন প্রাণ না যায়, সেজন্য সজাগ এবং সচেষ্ট থেকেছেন। আমাদের সার্বভৌমত্বের প্রতীক সশস্ত্র বাহিনী জন-আকাঙ্ক্ষার পক্ষে সেনাবাহিনীর অবস্থানের কারণে আসলে শেষ পর্যন্ত সাড়ে ১৫ বছর জগদ্দল পাথরের মতো চেপে থাকা ফ্যাসিবাদী সরকারের পতন সম্ভব হয়েছে। নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের নেপথ্য নায়ক আসলে আমাদের সেনাপ্রধান এবং সশস্ত্র বাহিনী। সেনাপ্রধান সাম্প্রতিক সময়ে আলজাজিরার সাক্ষাৎকারে বিষয়টি স্পষ্ট করেছেন। তিনি বলেছেন, সশস্ত্র বাহিনী এই মাটির সন্তান, তারা জনগণের প্রতিপক্ষ হতে চায়নি। তারা দেশের শান্তি চেয়েছে, স্থিতিশীলতা চেয়েছে।

এবার আমরা যদি দ্বিতীয় ধাপে আসি দেখব যে সাবেক স্বৈরাচারের পতনের পর দেশে একটি বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি তৈরি হয়। পুলিশ সদস্যরা পালিয়ে যান এবং দেশে অন্তত এক সপ্তাহ পুলিশের কোনো ভূমিকা ছিল না। একটি রাষ্ট্র অনেক কিছু ছাড়া চলতে পারে কিন্তু আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের ছাড়া কখনো চলতে পারে না। পুলিশ ছাড়া একটি রাষ্ট্র চিন্তা করা অসম্ভব। বাংলাদেশে তেমন একটি শূন্যতা সৃষ্টি হয়েছিল। এক সপ্তাহের বেশি সময় দেশে পুলিশ ছিল না। কিন্তু আমাদের সশস্ত্র বাহিনী এই সংকটের সময় অকুতোভয় সৈনিকের মতো রাজপথে থেকেছে, জনগণকে শান্ত রেখেছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সামাল দিয়েছে। একটি অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব গ্রহণের পথকে প্রশস্ত করেছে।

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনীআমরা সবাই জানি, ৫ আগস্টের ফ্যাসিবাদের পতন আকস্মিক ঘটনা ছিল। অনেকেই এত দ্রুত ১৫ বছরের একটি স্বৈরশাসনের পতন হবে চিন্তাও করতে পারেননি। যার জন্য আন্দোলনরত সব শক্তির প্রস্তুতির অভাব ছিল। আন্দোলনে সক্রিয় বিভিন্ন দল ও পক্ষের যোগাযোগের সীমাবদ্ধতা ছিল। এর মধ্যে কেউ জাতীয় সরকারের প্রস্তাব করেছিলেন। কেউ বিপ্লবী সরকারের কথা ভাবছিলেন। কোনো কোনো মহল সেনাবাহিনী ক্ষমতা দখল করবে এমন প্রচারণা করছিল। সব পক্ষকে নিয়ে বসে একটি ঐকমত্যের সমাধান সে সময় ছিল সবচেয়ে জরুরি, কিন্তু সব থেকে কঠিন কাজ। দিনরাত একাকার করে সেনাপ্রধান সে কাজটি করেছেন। দেশকে বাঁচিয়েছেন এক চরম সাংবিধানিক সংকট থেকে। এ সময় চাইলেই সেনাবাহিনী ক্ষমতা দখল করতে পারত। কেউ-ই বাধা দিত না। কিন্তু সশস্ত্র বাহিনী কখনো নিজে ক্ষমতা দখলে আগ্রহী নয়। সশস্ত্র বাহিনী যে জনগণের পাশে থেকে জনগণের অধিকার সুরক্ষায় দৃঢ়প্রতিজ্ঞ, এ দেশের সশস্ত্র বাহিনী যে সব সময় একটি গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের প্রতি দায়িত্বশীল তা তারা প্রমাণ করল এই সংকটের সময়ে। আমরা যদি তৃতীয় বিশ্বের উন্নয়নের জন্য সংগ্রামরত দেশগুলোর দিকে তাকাই যেখানে ভঙ্গুর গণতন্ত্র, তাহলে দেখব যে এ ধরনের পরিস্থিতিতে অনিবার্যভাবে সশস্ত্র বাহিনী ক্ষমতা দখল করে। দেশে সামরিক আইন জারি হয়। কিন্তু জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান সেটি চাননি। ক্ষমতালিপ্সা নয়, বরং দায়িত্বে অবিচল থাকার এক অসাধারণ দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন তিনি। তিনি চেয়েছিলেন দেশ একটি গণতান্ত্রিক ধারায় চলুক। জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হোক।

গত বছরের ৮ আগস্ট নতুন সরকার গঠিত হয়। এ সময় দেশে পুলিশ ছিল না, প্রশাসন ছিল অগোছালো, এলোমেলো ও বিভ্রান্ত। একটি দেশে সরকারপ্রধান থেকে শুরু করে মসজিদের ইমাম পর্যন্ত পালিয়েছিলেন। এরকম একটি বিশৃঙ্খল অবস্থায় সশস্ত্র বাহিনীর উদ্যোগেই অন্তর্বর্তী সরকার যাত্রা শুরু করে।

আমাদের সেনাবাহিনীর সদস্যের সংখ্যা সীমিত। দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করার জন্য যে বিপুল পরিমাণ পুলিশ বাহিনী ছিল তার তুলনায় মাঠে দায়িত্ব পালনরত সশস্ত্র বাহিনীর সংখ্যায় খুবই কম। তারা ব্যারাক থেকে এসে সাধারণ আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করবে- এটি প্রত্যাশা করাও অন্যায়। এই কাজে আমাদের সশস্ত্র বাহিনী অভ্যস্ত নয়। তারপরও দেশমাতৃকার জন্য, জনগণের জন্য তারা এই কাজটি করছে ৯ মাসের বেশি সময় ধরে।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস দায়িত্ব গ্রহণের পর আমরা দেখেছি বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের নানা রকম আন্দোলন। বিভিন্ন দাবিতে কথায় কথায় রাজপথ অবরোধ, অবস্থান ধর্মঘট ইত্যাদি। কিন্তু এই উত্তেজনা এবং বিভিন্ন আন্দোলন, বিভিন্ন দাবিদাওয়াতে আমাদের সশস্ত্র বাহিনী কোথাও উসকানি দেয়নি। কোথাও বলপ্রয়োগ করেনি। তারা শক্তি দেখিয়ে আন্দোলন দমনের চেষ্টা করেনি। এটা বিশ্বের জন্য একটি অনন্য উদাহরণ। বলপ্রয়োগ না করে, শক্তি না দেখিয়ে শুধু ধৈর্য ধরে, বুঝিয়ে এবং উপস্থিতি দিয়ে মানুষকে যে ধ্বংসাত্মক তৎপরতা থেকে, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করা থেকে বিরত রাখা যায়, তা আমাদের সশস্ত্র বাহিনী এবার প্রমাণ করল। এটি বিশ্বের একটি অনন্য উদাহরণ। এসব আন্দোলন থেকে যেকোনো উসকানিমূলক তৎপরতা ঘটতে পারত। যে কোনো দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা ঘটতে পারত। কিন্তু সশস্ত্র বাহিনীর নিরলস পরিশ্রমের কারণে তেমন কিছুই ঘটেনি।

অতীতে বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী সম্পর্কে জনগণের মধ্যে একটা ভীতি ছিল। কয়েকটি সামরিক শাসন আমাদের এই ভীতিকে আরও প্রগাঢ় করেছে। বিশেষ করে ৭৫-এর পরে সামরিক শাসন, ৮২ সালের সামরিক শাসন, এক-এগারোর সেনাবাহিনীর উপস্থিতি মানুষের জন্য ছিল ভয়জাগানিয়া। বুট, বেয়নেটে মানুষের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি করেই সেনাশাসন কর্তৃত্ব করত। সেনাবাহিনী লম্বা চুল দেখলে কেটে ফেলত, বিভিন্নভাবে মানুষকে অপমান-অপদস্থ করত এমন অভিযোগ বা কথাবার্তা শোনা যেত। কিন্তু এবার সশস্ত্র বাহিনী যেন এসব থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। এবার সশস্ত্র বাহিনী মানুষের হৃদয় জয় করেছে। বন্ধুর মতো পাশে থেকে মানুষকে বুঝিয়েছে। পরিস্থিতির উত্তরণ ঘটিয়েছে ধৈর্য ধরে। এই ৯ মাসে কেবল শৃঙ্খলা রক্ষাই করেনি আমাদের সশস্ত্র বাহিনী। বন্যায় আর্তমানবতার সেবায় এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। দুর্গম স্থানে, যেখানে কারও পক্ষে যাওয়া সম্ভব ছিল না, সেখানে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ত্রাণ পৌঁছে দিয়েছে আমাদের সশস্ত্র বাহিনী।

এই ৯ মাসে সবাই ছুটি নিয়েছে। সবাই কিছু না কিছু বিনোদন করেছে, অবসর নিয়েছে। কিন্তু আমাদের সশস্ত্র বাহিনী ছিল বিনোদনহীন, তারা শুধু কঠোর পরিশ্রম করে গেছে দিনরাত ২৪ ঘণ্টা। তারা মানুষের জন্য তাদের আনন্দ উৎসর্গ করেছে। রোদ, ঝড়, বৃষ্টিতে তারা রাস্তায় থেকেছে, মানুষকে নিরাপত্তা দিয়েছে। পরিবার থেকে দূরে থেকে তারা বাংলাদেশ নামের পরিবার আগলে রেখেছে অসীম মমতায়। বিনিময়ে তারা পেয়েছে মানুষের ভালোবাসা, শ্রদ্ধা। আমাদের সেনাবাহিনী প্রমাণ করেছে, শুধু শক্তিপ্রয়োগ করে, কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করা যায় না। ভালোবাসা দিয়ে, ধৈর্য ধরে জনগণের হৃদয় জয় করা যায়। যুদ্ধে বলপ্রয়োগ করে প্রতিপক্ষকে হারানো সহজ, কিন্তু যুদ্ধ না করে শুধু ধৈর্য দিয়ে এবং শান্ত থেকে মানুষকে সঠিক পথ দেখানো অনেক কঠিন কাজ। সেই কঠিন কাজটি করেছে আমাদের সশস্ত্র বাহিনী। এটি বিশ্বের সশস্ত্র বাহিনীর ইতিহাসে একটি অনন্য অধ্যায় হিসেবে চিহ্নিত হবে। আমাদের গৌরবের সশস্ত্র বাহিনী একটি নতুন পথ দেখাল গোটা বিশ্বকে। সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ-জামান সব সময় বলেছেন, আমাদেরকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। আমাদের বিভেদ হানাহানি থেকে দূরে থাকতে হবে। আর তিনি নিজে ঐক্যের পথ দেখিয়েছেন। একদিকে যেমন তিনি বিভিন্ন মানুষের সঙ্গে খোলামেলাভাবে কথা বলেছেন, তেমনি বিভিন্ন ধর্মাবলম্বীর সঙ্গে কথা বলে তাদের আশ্বস্ত করেছেন। অর্থাৎ একটি সম্প্রীতি, সহমর্মিতা এবং ঐক্যের বাংলাদেশ বিনির্মাণে তিনি যেন একজন নীরব যোদ্ধা। ক্ষমতার মোহে নয়, বরং দেশের প্রতি ভালোবাসার জন্য আমাদের সশস্ত্র বাহিনী সেনাপ্রধানের নেতৃত্বে একটি নতুন পথের সন্ধান দিয়েছে। দেশপ্রেম মানে শুধু ক্ষমতা গ্রহণ নয়, ক্ষমতার বাইরে থেকে দেশকে ভালোবেসে, দেশকে সংকট থেকে উদ্ধার করা যায়। এই শিক্ষা আমাদের সশস্ত্র বাহিনী দিয়েছে গত ৯ মাসে, বাংলাদেশকে, গোটা বিশ্বকে।

লেখক : নাট্যকার ও কলাম লেখক

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
শব্দদূষণের বিরুদ্ধে সচেতনতায় অবস্থান
শব্দদূষণের বিরুদ্ধে সচেতনতায় অবস্থান
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ
জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ
যুদ্ধবিরতির পরও ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের শঙ্কা
যুদ্ধবিরতির পরও ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের শঙ্কা
রাশিয়া-ইউক্রেন শুরু হচ্ছে শান্তি আলোচনা
রাশিয়া-ইউক্রেন শুরু হচ্ছে শান্তি আলোচনা
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
ফেসবুকে নেতাদের বাহাস
ফেসবুকে নেতাদের বাহাস
গুম কমিশনে জমা ১৮০০ অভিযোগ
গুম কমিশনে জমা ১৮০০ অভিযোগ
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
১৫৭ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নথি তলব দুদকের
১৫৭ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নথি তলব দুদকের
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
সর্বশেষ খবর
নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড
নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা
যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা
চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা
ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান
৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ
আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের
২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা
বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ট্যুরিজম নিয়ে কনসালটেশন সভা
পঞ্চগড়ে ট্যুরিজম নিয়ে কনসালটেশন সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউপিডিএফকে নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফকে নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা পেয়ারা খেলে কমবে ওজন
পাকা পেয়ারা খেলে কমবে ওজন

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ময়মনসিংহে ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত তিন পরিবারের পাশে তারেক রহমান
ময়মনসিংহে ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত তিন পরিবারের পাশে তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে বৈষম্যবিরোধী মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে
ফেনীতে বৈষম্যবিরোধী মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান, জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান, জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কমলাপুরে নটরডেম কলেজছাত্রের আত্মহত্যার অভিযোগ
কমলাপুরে নটরডেম কলেজছাত্রের আত্মহত্যার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করতো না বলেই আওয়ামী লীগের পতন: আব্দুস সালাম
শেখ হাসিনা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করতো না বলেই আওয়ামী লীগের পতন: আব্দুস সালাম

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে খালের পাড়ে পড়ে ছিল বৃদ্ধের মরদেহ
বাগেরহাটে খালের পাড়ে পড়ে ছিল বৃদ্ধের মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগরতলায় বিজিবি-বিএসএফ বৈঠক, সীমান্তে নজরদারি জোরদার
আগরতলায় বিজিবি-বিএসএফ বৈঠক, সীমান্তে নজরদারি জোরদার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাউফলে তালগাছ থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু
বাউফলে তালগাছ থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোটো বাংলাদেশের নতুন যাত্রা: অত্যাধুনিক কারখানার উদ্বোধন
লোটো বাংলাদেশের নতুন যাত্রা: অত্যাধুনিক কারখানার উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভীতিকর’ গোয়েন্দা তথ্য পেয়ে মোদিকে ফোন জেডি ভ্যান্সের, থামে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ
‘ভীতিকর’ গোয়েন্দা তথ্য পেয়ে মোদিকে ফোন জেডি ভ্যান্সের, থামে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব পাইলট নিরাপদে ফিরেছে, দাবি ভারতের
সব পাইলট নিরাপদে ফিরেছে, দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’
‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক
ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি
‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'
'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের
নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানালেন পোপ
যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানালেন পোপ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা
চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি
‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার
ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার
হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!
অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল তিব্বত
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল তিব্বত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণহত্যা মামলা : হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা
জুলাই গণহত্যা মামলা : হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না
সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না

নগর জীবন

দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে
দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে

নগর জীবন

১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু
১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু

নগর জীবন

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

ঢাবিতে সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সংগীত পরিবেশন
ঢাবিতে সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সংগীত পরিবেশন

নগর জীবন

বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে
বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে

নগর জীবন

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

গুম কমিশনে জমা ১৮০০ অভিযোগ
গুম কমিশনে জমা ১৮০০ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে বাংলাদেশি আরও এক হজযাত্রীর মৃত্যু
সৌদিতে বাংলাদেশি আরও এক হজযাত্রীর মৃত্যু

নগর জীবন

ফেডারেশন অব ফিল্মের নতুন কমিটি
ফেডারেশন অব ফিল্মের নতুন কমিটি

শোবিজ

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

নগর জীবন

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা