শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বিশৃঙ্খলা নয় : প্রধানমন্ত্রী

৭ মার্চ ভবন ও জাদুঘর উদ্বোধন
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বিশৃঙ্খলা নয় : প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদা সমুন্নত রাখার আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, শিক্ষার্থীদের তাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মর্যাদা সমুন্নত রাখতে হবে। কোনোভাবেই কোনো ধরনের উচ্ছৃঙ্খলতা গ্রহণযোগ্য নয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়ম মেনেই সবাইকে চলতে হবে। গতকাল সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বেগম রোকেয়া হলের ৭ মার্চ ভবন এবং জাদুঘর উদ্বোধনকালে তিনি এ কথা বলেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবদুল মান্নান, উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহম্মদ সামাদ, উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক নাসরিন আহমেদ, কোষাধ্যক্ষ ড. কামাল উদ্দীন, রোকেয়া হলের প্রাধাক্ষ্য ড. জিনাত হুদা বক্তৃতা করেন। এ সময় স্থানীয় সংসদ সদস্য ও সমাজকল্যাণ মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র মোহাম্মদ সাঈদ খোকন, জাতীয় অধ্যাপক রফিকুল ইসলামসহ মন্ত্রিপরিষদ সদস্যবৃন্দ, সংসদ সদস্যবৃন্দ, শিক্ষাবিদ, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।  এর আগে রোকেয়া হলের শিক্ষার্থী লিপি আক্তার এবং শ্রাবণী ইসলাম প্রধানমন্ত্রীকে উত্তরীয় পরিয়ে দেন। সংগীত ও নাট্যকলা বিভাগের শিক্ষার্থীরা অনুষ্ঠানে সংগীত ও নৃত্য পরিবেশন করেন। প্রধানমন্ত্রী এর আগে নবনির্মিত ৭ মার্চ ভবনের ফলক উন্মোচন করেন। তিনি ওই ভবনে রক্ষিত জাতির পিতার প্রতিকৃতি এবং ৭ মার্চ জাদুঘরও পরিদর্শন করেন। ৭ মার্চ জাদুঘরে বঙ্গবন্ধু এবং বাঙালির মুক্তির সংগ্রামের দুর্লভ আলোকচিত্র ও তথ্যাদি সন্নিবেশিত করা হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, শিক্ষার জন্য আমরা যা খরচ করি, সেটাকে আমি কখনই খরচ হিসেবে মনে করি না। এটাকে আমি বিনিয়োগ মনে করি। ভবিষ্যতে দেশ গড়ার জন্য শিক্ষিত ও দক্ষ মানুষ নির্মাণের জন্য বিনিয়োগ। এ কারণে যারা শিক্ষা দেবেন ও শিক্ষা গ্রহণ করবে, তারাও যেন নিজেকে সেভাবেই গড়ে তোলেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পেছনে সরকারের খরচ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, স্বায়ত্তশাসিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে নিজেদের খরচে চলতে হয়, এটাই নিয়ম। কিন্তু আমাদের দেশে শতভাগ খরচই সরকারের পক্ষ থেকে দেওয়া হচ্ছে। তাই শিক্ষার্থীরা যেন নিজেদের দায়িত্ব ভুলে না যায়। দেশ গড়ার জন্য তারা যেন নিজেদের যোগ্য করে গড়ে তোলে। তিনি বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করতে হলে সেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নিয়ম মেনে সেভাবেই আচরণ করতে হবে। এটাই জাতি আশা করে। তিনি বলেন, আমরা চাই সব দিক থেকে আমাদের ছেলে-মেয়েদের জীবনমান উন্নত হোক, তারা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাক। প্রজন্মের পর প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বাংলাদেশকে গড়ে তুলে জাতির পিতার স্বপ্নের ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়ে তুলতে হবে। 

রোকেয়া হলের নতুন ভবন উদ্বোধন করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, রোকেয়া হল তো আমারই হল। সেই হলেই এই ভবনটি নির্মিত হলো। আমি সত্যিই এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী হিসেবে গর্ববোধ করি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হিসেবে কর্মচারীদের আন্দোলনে যোগ দিয়ে বঙ্গবন্ধুর বহিষ্কৃত হওয়ার বিষয়টিও স্মরণ করে শেখ হাসিনা বলেন, একটু দুঃখ আছে মনে। আমার বাবা পড়াশোনা শেষ করতে পারেননি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। তাকে বহিষ্কার করা হয়েছিল। আমার ভাগ্যেও জুটেছিল এটা। ’৭৫-এ জার্মানিতে চলে যাই এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী হিসেবে। মতিন সাহেব ছিলেন এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি। আমি মাস্টার্সে ভর্তি হয়েছিলাম; তা আর সমাপ্ত করতে পারিনি। আমার সেই শিক্ষা অধরাই থেকে গেল। এই দুঃখটা সব সময় আমার মনে আছে, আমার মনে থাকবে। তবে সম্মানসূচক ‘অনারারি ডিগ্রি’ দেওয়ায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে শেখ হাসিনা বলেন, এই বিশ্ববিদ্যালয় জাতির পিতার বিশ্ববিদ্যালয়। আমার ভাই শেখ কামাল এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিল। এভাবে আমাদের পরিবারের প্রায় সব সদস্যই এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। শেখ ফজলুল হক মণি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। শেখ সেলিম (শেখ ফজলুল করিম সেলিম) সেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। আমরা সবাই প্রতিটি আন্দোলন-সংগ্রামে সক্রিয় ছিলাম। তিনি বলেন, কেবল জাতির জনক বঙ্গবন্ধু বা তার নিজের বিশ্ববিদ্যালয় নয়, বাঙালি জাতির মুক্তির প্রতিটি সংগ্রামের সূতিকাগার হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ই বরাবর অগ্রাধিকার পাবে। বাংলাদেশের জনগণ ও বাঙালি জাতির অর্জনে যত সংগ্রাম হয়েছে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তার সূতিকাগার হিসেবেই আন্দোলনের সূচনা করে এগিয়ে নিয়ে গেছে। তাই এই বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদা আমাদের কাছে অন্য রকম। সেদিক থেকে স্বাভাবিকভাবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় একটু অগ্রাধিকার পেয়েই থাকে। তার মানে এই না, অন্যকে আমরা অবহেলা করি। প্রত্যেকটা বিশ্ববিদ্যালয়ে উন্নয়নে ব্যাপক কর্মসূচি আমরা বাস্তবায়ন করি এবং করে যাচ্ছি। ক্ষমতা ভোগের বস্তু নয় মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, জনগণের জন্য দায়িত্ব পালন করলে দেশ এগিয়ে যায়। মানুষের কল্যাণ হয়। তিনি বলেন, ২০২০ সালে জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী ও ২০২১ সালে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পালন করা হবে। রাস্তাঘাট, পুল, ব্রিজ, ফ্লাইওভার থেকে শুরু করে কর্ণফুলী নদীর টানেল পর্যন্ত আমরা নির্মাণ করছি। দেশে মানুষ বাড়ছে, মানুষের জীবনমান উন্নত হচ্ছে। প্রযুক্তির ব্যবহারে দেশের মানুষ যথেষ্ট অগ্রগামী। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে বিজ্ঞান শিক্ষায় আগ্রহ কমে যাওয়ার বিষয়টি দেখে চিন্তিত হন। এরপর এই শিক্ষায় আগ্রহ বাড়াতে ১২টি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে তুলেছি। পরে আমরা যতবার সরকারে এসেছি, নতুন নতুন বিশ্ববিদ্যালয় করেছি। দেশের প্রথম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় আমরা প্রথম মেয়াদে করেছিলাম। এবার রাজশাহী ও চট্টগ্রামে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় করেছি। সিলেটেও একটা করে দিচ্ছি। প্রাথমিকভাবে আমরা প্রতিটি বিভাগীয় শহরে একটি করে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় করে দেব। তিনি বলেন, দেশে একটিমাত্র কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ছিল। এখন সরকারি-বেসরকারি খাতে অনেক কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় করেছি। প্রতিটি জেলায় আমরা বিশ্ববিদ্যালয় করে দিচ্ছি। ঘরের ভাত খেয়ে আমাদের ছেলেমেয়েরা যেন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করতে পারে, সে সুযোগটা সৃষ্টি করে দেওয়ার চেষ্টা করেছি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমরা নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্ল্যান্ট তৈরি করছি। সেখানেও দক্ষ জনগোষ্ঠী দরকার। স্যাটেলাইট উেক্ষপণ করে আমরা মহাকাশ জয় করেছি, সেটাও অব্যাহত রাখা দরকার। বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইট আমরা পাঠিয়েছি। এরপর বঙ্গবন্ধু-২, বঙ্গবন্ধু-৩ পাঠাব। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু ফেলোশিপ ট্রাস্ট করে গবেষণার ওপর গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার। কারণ, গবেষণা ছাড়া কখনো উন্নত হওয়া যায় না। আজকে বাংলাদেশ যে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছে বা কৃষিতে যে বিপ্লব, তা গবেষণা ছাড়া হয়নি। এখন চিংড়ি গবেষণা, সমুদ্র গবেষণা থেকে শুরু করে বহুমুখী গবেষণা হচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
নির্বাচনের আগেই গণভোট দিতে হবে
নির্বাচনের আগেই গণভোট দিতে হবে
সংস্কারের মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক নয়, নৈতিক
সংস্কারের মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক নয়, নৈতিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন সরকারের কাজ নয়
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন সরকারের কাজ নয়
ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে
সর্বশেষ খবর
ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা
ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট
সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়
রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন
মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড
মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত
গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন
হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা