শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

কত সম্পদ আবজাল-রুবিনার

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
কত সম্পদ আবজাল-রুবিনার

স্বাস্থ্য অধিদফতরের তৃতীয় শ্রেণির এক কর্মচারীর ইউরোপ, আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া ও মালয়েশিয়ায় রয়েছে অর্ধডজন অত্যাধুনিক বাড়ি ও প্লট। এ ছাড়া নামে-বেনামে রয়েছে শত শত কোটি টাকা। দেশে স্ত্রী ও নিজের নামে অন্তত পাঁচটি বাড়ি, আটটি ফ্ল্যাট, শতাধিক বিঘা জমি ছাড়াও আছে হাজার কোটি টাকার ব্যবসা-বাণিজ্য। সর্বাধুনিক মডেলের পাঁচটি গাড়ির মালিক তিনি। কর্মস্থলে কাগজপত্রে ‘হাজির’ তবে প্রায়ই বিদেশে ঘুরে বেড়ানো এই কর্মচারী ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদফতরের টেন্ডার নিয়ন্ত্রক। টেন্ডার নিয়ন্ত্রণ করতে স্ত্রীর নামে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানও গড়ে তুলেছেন। বিত্ত-বৈভবে আলাদিনের আশ্চর্য প্রদীপকেও হার মানানো কর্মচারীটি হচ্ছেন আবজাল হোসেন। তিনি প্রেষণে স্বাস্থ্য অধিদফতরের এডুকেশন শাখার হিসাবরক্ষণ (প্রশাসন) কর্মকর্তার দায়িত্বে ছিলেন (বেতন পেতেন ২৪ হাজার টাকা)। গত ১০ জানুয়ারি অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুদক কার্যালয়ে তাকে জিজ্ঞাসাবাদে এসব তথ্য মিলেছে। দুদকের উপপরিচালক সামছুল আলমের নেতৃত্বাধীন টিম সাত ঘণ্টা ধরে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলেছেন, আবজাল হোসেন ও তার স্ত্রী রুবিনা বেগমকে পৃথক পৃথক জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে সহায়সম্পদের আরও বিবরণ পাওয়া যেতে পারে। রুবিনা এবং তার স্বামী আবজাল সিন্ডিকেট করে ঢাকা স্বাস্থ্য অধিদফতরে সীমাহীন দুর্নীতির মাধ্যমে শত শত কোটি টাকা অবৈধভাবে অর্জন করে বিভিন্ন দেশে (মালয়েশিয়া, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র) পাচার করেছেন। ওই দম্পতি ঢাকা শহরসহ দেশে-বিদেশে অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন। এসব দুর্নীতির সত্যতা খুঁজে পেতে দুর্নীতি দমন কমিশনের উপপরিচালক মো. সামছুল আলমকে প্রধান করে তিন সদস্যের একটি তদন্ত টিম গঠন করে অনুসন্ধান করছে দুদক। আবজালের স্ত্রী রুবিনা খানম স্বাস্থ্য অধিদফতরের পাঁচটি মেডিকেল কলেজ স্থাপন প্রকল্পে স্টেনোগ্রাফার পদে ১৯৯৮ সালে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজে যোগদান করেন এবং ২০০০ সালে স্বেচ্ছায় অবসরে যান। তিনি ২০০৫ সালের আগস্টে রহমান ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল নামে ১৫/১ আলব্দীর টেক, কালীবাড়ী, বালুঘাট, ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট ঠিকানায় ট্রেড লাইসেন্স করেন। তারপর স্বামী স্বাস্থ্য অধিদফতরের কর্মকর্তা আবজালের প্রত্যক্ষ মদদে চালাচ্ছেন অবৈধ ব্যবসা। তার বিরুদ্ধেও অনুসন্ধানে নেমেছে দুদক। দুদক জানায়, আবজালের স্ত্রী স্বাস্থ্য অধিদফতরের শিক্ষা ও স্বাস্থ্য জনশক্তি উন্নয়ন শাখার স্টেনোগ্রাফার রুবিনা খানমের (বেতন পেতেন ২০ হাজার টাকা) বিরুদ্ধেও অনুসন্ধান করছে দুদক। এর আগে এ দুজনের বিদেশগমনে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে সংস্থাটি। তাদের বিরুদ্ধে কোটি কোটি টাকার অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধান শুরু হলে অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা দুদকের উপপরিচালক সামছুল আলমের আবদনের পরিপ্রেক্ষিতে তাদের বিদেশগপ্রণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়।

সম্পদ আর সম্পদ : আবজাল-রুবিনা দম্পতির সম্পদের পরিমাণ দেখে হতবাক দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) কর্মকর্তারা। দুর্নীতিবাজ এ দম্পতি যেন ‘আলাদিনের চেরাগ’-এর সন্ধান পেয়েছিলেন। স্বামীর দুরাচারী কাজে সমানতালে সঙ্গ দিয়েছেন স্ত্রী রুবিনা। আপাতত দেশে তাদের সব সম্পদের হিসাব পেলেও, বিদেশে তাদের যে সম্পদ তার বিবরণ পেতে আরও অনেক দিন লাগবে বলে জানায় দুদক। দুদকের অনুসন্ধান টিমের কর্মকর্তারা আবজাল-রুবিনা দম্পতির সম্পদের যে প্রাথমিক তথ্য পেয়েছেন তাতে দেখা যায়, আবজালের নামে ঢাকায় ছয়টি বাড়ি, স্ত্রী রুবিনা খানমের নামে ঢাকায় আরও আটটি বাড়ি ও জমি। আবজালের নামে উত্তরার ১৫/সি সেক্টরে ২/বি সড়কে ২৪ ও ২৬ নম্বর সেক্টরে ৩ কাঠার দুটি প্লট, পল্লবীর বাউনিয়া মৌজায় ৬ কাঠা জমি, একই মৌজায় আড়াই কাঠার টিনশেড বাড়ি, খিলক্ষেতের ডুমনী মৌজায় ৩ কাঠা জমি, বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার এন ব্লকে ১২৫/এ নম্বরে ৪ কাঠার প্লট রয়েছে। ফরিদপুর পৌরসভার রঘুনন্দনপুর মৌজায় সাড়ে ১৩ শতাংশ জমি, একই এলাকার হাবেলি মৌজায় সাড়ে ১০ শতাংশ জমিতে দোতলা বাড়ি, খুলনার খালিশপুরে বয়রা মৌজায় সাড়ে ৩ ও সাড়ে ৫ কাঠা জমি, ফরিদপুরের টেপাখোলা ইউনিয়নে ১ একর ২৭ শতাংশ জমি, রাজবাড়ীর বসন্তপুর মৌজায় ২ একর ৩০ শতাংশ জমি। রুবিনা খানমের উত্তরার ১৩ নম্বর সেক্টরে ১১ নম্বর সড়কে ৩ কাঠা ১ শতাংশ জমিতে ছয় তলা বাড়ি, একই সেক্টরের ১৬ নম্বর সড়কে ৩ কাঠা জমিতে ছয় তলা বাড়ি, বাড্ডায় এ আর কমপ্লেক্সে ১১৪৬ বর্গফুটের ফ্ল্যাট, মিরপুরের বাউনিয়া মৌজায় ০২৪৭.৫ অযুতাংশ জমিতে টিনশেড বাড়ি, ১ নম্বর বাউনিয়া মৌজায় আড়াই কাঠা জমি, সাভারের বিরুলিয়ায় ১৫ শতাংশ জমি, ফরিদপুরের কোতোয়ালি মৌজায় চরপশ্চিম টেপাখোলায় ৮ শতাংশ, ৯ শতাংশ ও সাড়ে ৫ শতাংশ জমি, ঢাকার কেরানীগঞ্জের পূর্ব আগানগর খাজা সুপার মার্কেটে বিশাল দুটি দোকান, ফরিদপুর কোতোয়ালি হাবেলি গোপালপুরে নির্মাণাধীন দোতলা বাড়ি, বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় ব্লক ৩০৬৬ ও ৩০৬৭ নম্বরে ৩ কাঠার দুটি প্লট রয়েছে। স্টেনোগ্রাফার হলেও রুবিনা খানমের রয়েছে ২০১৪ মডেলের ২০০০ সিসি লেটেস্ট ব্র্যান্ডের হ্যারিয়ার গাড়ি। এ ছাড়া এ দম্পতির অস্ট্রেলিয়ার ৭ পন্টার স্ট্রিট মিন্টু, সিডনিতে একটি বাড়ি রয়েছে; যা তার দূর সম্পর্কের মামা বদিউর রহমান দেখাশোনা করেন। বনানীর জনৈক হুন্ডি ব্যবসায়ী লোকমানের মাধ্যমে ওই বাড়ি ২ লাখ ডলারে কিনেছেন। আবজালের বয়স ৪৫। ১৯৯২ সালে এইচএসসি পরীক্ষায় তৃতীয় বিভাগ পাওয়া আবজাল আর পড়ালেখা করেননি। ’৯৫ সালে বিএনপি সরকার আমলে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণমন্ত্রী চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফের মাধ্যমে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের পাঁচটি মেডিকেল কলেজ স্থাপন প্রকল্পে প্রকল্প সমন্বয়কারীর কার্যালয়ে অস্থায়ীভাবে অফিস সহকারীর বদলি পদে চাকরি নেন। এরপর কুমিল্লা মেডিকেল কলেজে ক্যাশিয়ার পদে তাকে বদলি করা হয়। পরে হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা হিসেবে মেডিকেল এডুকেশন শাখা মহাখালীতে দায়িত্বপ্রাপ্ত ছিলেন। তার স্ত্রী রুবিনার বয়স ৩৯। তিনিও আবজালের মতো একই প্রকল্পে স্টেনোগ্রাফার হিসেবে ১৯৯৮ সালে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজে যোগ দেন এবং ২০০০ সালে স্বেচ্ছায় অবসর নেন। তিনি ২০০৫ সালের আগস্টে রহমান ট্রেড ইন্টারন্যশনাল নামে ১৫/১ আলব্দীর টেক কালীবাড়ী, বালুঘাট ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট ঠিকানায় একটি ট্রেড লাইসেন্স করেন। মূলত এ ট্রেড লাইসেন্স দিয়েই স্বাস্থ্য অধিদফতরের সব কাজ ভুয়া টেন্ডারে বাগিয়ে নেন আবজাল। আবজাল দম্পতির এক ছেলে, দুই মেয়ে। বড় ছেলে রুমান আহমেদ রাকিব অস্ট্রেলিয়ায় অধ্যয়নরত। মেয়ে রূপা অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে পড়ত। এখন ঢাকায় লেখাপড়া করছেন। ছোট মেয়ে আদিবা সুলতানা রথী তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ছে। আবজালের দুই ভাই স্বাস্থ্য অধিদফতরে কর্মরত। রুবিনার তিন ভাইও স্বাস্থ্য অধিদফতরে কর্মরত। ভাই-শ্যালক মিলে সাতজন একই অধিদফতরে কর্মরত। তারা দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত শত কোটি টাকা মালয়েশিয়া, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পাচার করেছেন বলে নিশ্চিত করেছেন দুদকের অনুসন্ধান কর্মকর্তা।

দুদকের তৎপরতা : সূত্র জানান, গত সপ্তাহে অবৈধ সম্পদের বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আবজাল হোসেনকে নোটিস দেয় দুদক। দুদকে আসার সময় জাতীয় পরিচয়পত্র ও পাসপোর্টের ফটোকপি, নিজ ও পরিবারের সদস্যদের নামে অর্জিত স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের বিবরণ ও আয়কর রিটার্নের ফটোকপি সঙ্গে রাখতে তাকে বলা হয়। উল্লেখ্য, গত সোমবার অবৈধ সম্পদসহ বিভিন্ন দুর্নীতির অভিযোগে স্বাস্থ্য অধিদফতরের হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তার দায়িত্বে থাকা কর্মচারী আবজাল হোসেনকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এদিকে দুদকসূত্র জানান, শুধু আবজাল হোসেনই নন, স্বাস্থ্য অধিদফতরের পরিচালকসহ অনেক কর্মকর্তার বিরুদ্ধেই অবৈধ সম্পদ গড়ার অসংখ্য অভিযোগ পাওয়া গেছে। সেসব নিয়ে ইতিমধ্যে অনুসন্ধানও শুরু করেছে দুদক। ইতিমধ্যেই অবৈধ সম্পদ অর্জন, দেশ-বিদেশে বিপুল পরিমাণ অর্থ পাচার, টেন্ডার বাণিজ্যসহ স্বাস্থ্য অধিদফতরে বিভিন্ন দুর্নীতির মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ গড়ে তোলায় স্বাস্থ্য অধিদফতরে পরিচালক ডা. কাজী জাহাঙ্গীর হোসেন, অধ্যাপক ডা. আবদুর রশীদ, সহকারী পরিচালক ডা. আনিসুর রহমান ও হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা আবজাল হোসেনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দুদকে তলব করা হয়েছে। সূত্র জানান, স্বাস্থ্য অধিদফতরের তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী হয়ে আবজাল হোসেন গত এক বছরে অস্ট্রেলিয়াসহ বিভিন্ন দেশে গেছেন ৭৯ বার। এর মধ্যে ২৮ বারের বেশি সময় সফর করেছেন শুধু কানাডায়। এ ছাড়া দুবাই, সৌদি আরবসহ একাধিক দেশেও তিনি ভ্রমণ করেছেন অবকাশকালীন ছুটি দেখিয়ে। ঠিকমতো অফিস করতেন না এই কর্মকর্তা। বছরের অধিকাংশ দিন অফিস না করেও নিজেকে ‘উপস্থিত’ দেখিয়েছেন নিয়মিত। এশিয়া-ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত বিভিন্ন দেশে আবজাল হোসেনের বিমানে সফরের অনেক ব্যয় স্বাস্থ্য অধিদফতরের কাঁধে চাপানো হয়েছে বলেও জানা গেছে। তিনি কয়েক মিলিয়ন ডলারে অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে বিলাসবহুল একটি বাড়ি কিনেছেন। ২০০৯-১৩ সাল পর্যন্ত তৎকালীন স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সুনজরে থাকায় বিস্তর টাকার মালিক বনে যান ঠিকাদার মোতাজ্জেরুল ইসলাম মিঠু। কথিত আছে, এই মিঠুর ‘ভাবশিষ্য’ আবজাল হোসেন। মিঠুর ঠিকাদারি কর্মকা  দেখভাল করাই ছিল আবজাল হোসেনের কাজ। তিনি মিঠুর হয়ে স্বাস্থ্য অধিদফতরের বিভিন্ন কর্মকর্তাকে ম্যানেজ করা, ভুয়া টেন্ডার তৈরি ও সম্পাদন, মালামাল সরবরাহ না দিয়েও স্টোরকিপার থেকে বুঝে পাওয়ার কাগজপত্রাদি তৈরির মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা লোপাট করেন। পরে স্বাস্থ্যমন্ত্রী পরিবর্তনের কারণে মিঠুর একচ্ছত্র ঠিকাদারি সিন্ডিকেটে বাদ সাধে আরেক সিন্ডিকেট। সে মুহূর্তে ধূর্ত আবজাল হোসেন নিজের স্ত্রীর ঠিকাদারি সংস্থার বেপরোয়া বাণিজ্য নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। কোনো কাজ না করেই, কোনো মালামাল সরবরাহ না দিয়েই ভুয়া টেন্ডারের মাধ্যমে সরকারের কোটি কোটি টাকা আত্মসাতের অভিনব প্রক্রিয়ায় বার বারই সফল হয়েছেন আবজাল; গড়ে তুলেছেন অর্থসম্পদের পাহাড়।

৫ কর্মচারীকে দুদকে তলব : দুর্নীতি চক্রের সঙ্গে জড়িত থেকে শত কোটি টাকা উপার্জনের অভিযোগে তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির পাঁচজনকে তলব করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল ওই পাঁচজনকে তলবের নোটিস পাঠানো হয়। আগামী ২২ জানুয়ারি জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাদের দুদক প্রধান কার্যালয়ে হাজির থাকতে বলা হয়েছে। তারা হলেন- ল্যাব অ্যাটেনডেন্ট বেলায়েত হোসেন, হিসাবরক্ষক লিয়াকত হোসেন, উচ্চমান সহকারী বুলবুল ইসলাম, অফিস সহকারী শরিফুল ইসলাম ও গাড়ি চালক রফিকুল ইসলাম।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'
'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২
প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২

দেশগ্রাম

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম