শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

কত সম্পদ আবজাল-রুবিনার

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
কত সম্পদ আবজাল-রুবিনার

স্বাস্থ্য অধিদফতরের তৃতীয় শ্রেণির এক কর্মচারীর ইউরোপ, আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া ও মালয়েশিয়ায় রয়েছে অর্ধডজন অত্যাধুনিক বাড়ি ও প্লট। এ ছাড়া নামে-বেনামে রয়েছে শত শত কোটি টাকা। দেশে স্ত্রী ও নিজের নামে অন্তত পাঁচটি বাড়ি, আটটি ফ্ল্যাট, শতাধিক বিঘা জমি ছাড়াও আছে হাজার কোটি টাকার ব্যবসা-বাণিজ্য। সর্বাধুনিক মডেলের পাঁচটি গাড়ির মালিক তিনি। কর্মস্থলে কাগজপত্রে ‘হাজির’ তবে প্রায়ই বিদেশে ঘুরে বেড়ানো এই কর্মচারী ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদফতরের টেন্ডার নিয়ন্ত্রক। টেন্ডার নিয়ন্ত্রণ করতে স্ত্রীর নামে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানও গড়ে তুলেছেন। বিত্ত-বৈভবে আলাদিনের আশ্চর্য প্রদীপকেও হার মানানো কর্মচারীটি হচ্ছেন আবজাল হোসেন। তিনি প্রেষণে স্বাস্থ্য অধিদফতরের এডুকেশন শাখার হিসাবরক্ষণ (প্রশাসন) কর্মকর্তার দায়িত্বে ছিলেন (বেতন পেতেন ২৪ হাজার টাকা)। গত ১০ জানুয়ারি অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুদক কার্যালয়ে তাকে জিজ্ঞাসাবাদে এসব তথ্য মিলেছে। দুদকের উপপরিচালক সামছুল আলমের নেতৃত্বাধীন টিম সাত ঘণ্টা ধরে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলেছেন, আবজাল হোসেন ও তার স্ত্রী রুবিনা বেগমকে পৃথক পৃথক জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে সহায়সম্পদের আরও বিবরণ পাওয়া যেতে পারে। রুবিনা এবং তার স্বামী আবজাল সিন্ডিকেট করে ঢাকা স্বাস্থ্য অধিদফতরে সীমাহীন দুর্নীতির মাধ্যমে শত শত কোটি টাকা অবৈধভাবে অর্জন করে বিভিন্ন দেশে (মালয়েশিয়া, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র) পাচার করেছেন। ওই দম্পতি ঢাকা শহরসহ দেশে-বিদেশে অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন। এসব দুর্নীতির সত্যতা খুঁজে পেতে দুর্নীতি দমন কমিশনের উপপরিচালক মো. সামছুল আলমকে প্রধান করে তিন সদস্যের একটি তদন্ত টিম গঠন করে অনুসন্ধান করছে দুদক। আবজালের স্ত্রী রুবিনা খানম স্বাস্থ্য অধিদফতরের পাঁচটি মেডিকেল কলেজ স্থাপন প্রকল্পে স্টেনোগ্রাফার পদে ১৯৯৮ সালে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজে যোগদান করেন এবং ২০০০ সালে স্বেচ্ছায় অবসরে যান। তিনি ২০০৫ সালের আগস্টে রহমান ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল নামে ১৫/১ আলব্দীর টেক, কালীবাড়ী, বালুঘাট, ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট ঠিকানায় ট্রেড লাইসেন্স করেন। তারপর স্বামী স্বাস্থ্য অধিদফতরের কর্মকর্তা আবজালের প্রত্যক্ষ মদদে চালাচ্ছেন অবৈধ ব্যবসা। তার বিরুদ্ধেও অনুসন্ধানে নেমেছে দুদক। দুদক জানায়, আবজালের স্ত্রী স্বাস্থ্য অধিদফতরের শিক্ষা ও স্বাস্থ্য জনশক্তি উন্নয়ন শাখার স্টেনোগ্রাফার রুবিনা খানমের (বেতন পেতেন ২০ হাজার টাকা) বিরুদ্ধেও অনুসন্ধান করছে দুদক। এর আগে এ দুজনের বিদেশগমনে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে সংস্থাটি। তাদের বিরুদ্ধে কোটি কোটি টাকার অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধান শুরু হলে অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা দুদকের উপপরিচালক সামছুল আলমের আবদনের পরিপ্রেক্ষিতে তাদের বিদেশগপ্রণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়।

সম্পদ আর সম্পদ : আবজাল-রুবিনা দম্পতির সম্পদের পরিমাণ দেখে হতবাক দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) কর্মকর্তারা। দুর্নীতিবাজ এ দম্পতি যেন ‘আলাদিনের চেরাগ’-এর সন্ধান পেয়েছিলেন। স্বামীর দুরাচারী কাজে সমানতালে সঙ্গ দিয়েছেন স্ত্রী রুবিনা। আপাতত দেশে তাদের সব সম্পদের হিসাব পেলেও, বিদেশে তাদের যে সম্পদ তার বিবরণ পেতে আরও অনেক দিন লাগবে বলে জানায় দুদক। দুদকের অনুসন্ধান টিমের কর্মকর্তারা আবজাল-রুবিনা দম্পতির সম্পদের যে প্রাথমিক তথ্য পেয়েছেন তাতে দেখা যায়, আবজালের নামে ঢাকায় ছয়টি বাড়ি, স্ত্রী রুবিনা খানমের নামে ঢাকায় আরও আটটি বাড়ি ও জমি। আবজালের নামে উত্তরার ১৫/সি সেক্টরে ২/বি সড়কে ২৪ ও ২৬ নম্বর সেক্টরে ৩ কাঠার দুটি প্লট, পল্লবীর বাউনিয়া মৌজায় ৬ কাঠা জমি, একই মৌজায় আড়াই কাঠার টিনশেড বাড়ি, খিলক্ষেতের ডুমনী মৌজায় ৩ কাঠা জমি, বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার এন ব্লকে ১২৫/এ নম্বরে ৪ কাঠার প্লট রয়েছে। ফরিদপুর পৌরসভার রঘুনন্দনপুর মৌজায় সাড়ে ১৩ শতাংশ জমি, একই এলাকার হাবেলি মৌজায় সাড়ে ১০ শতাংশ জমিতে দোতলা বাড়ি, খুলনার খালিশপুরে বয়রা মৌজায় সাড়ে ৩ ও সাড়ে ৫ কাঠা জমি, ফরিদপুরের টেপাখোলা ইউনিয়নে ১ একর ২৭ শতাংশ জমি, রাজবাড়ীর বসন্তপুর মৌজায় ২ একর ৩০ শতাংশ জমি। রুবিনা খানমের উত্তরার ১৩ নম্বর সেক্টরে ১১ নম্বর সড়কে ৩ কাঠা ১ শতাংশ জমিতে ছয় তলা বাড়ি, একই সেক্টরের ১৬ নম্বর সড়কে ৩ কাঠা জমিতে ছয় তলা বাড়ি, বাড্ডায় এ আর কমপ্লেক্সে ১১৪৬ বর্গফুটের ফ্ল্যাট, মিরপুরের বাউনিয়া মৌজায় ০২৪৭.৫ অযুতাংশ জমিতে টিনশেড বাড়ি, ১ নম্বর বাউনিয়া মৌজায় আড়াই কাঠা জমি, সাভারের বিরুলিয়ায় ১৫ শতাংশ জমি, ফরিদপুরের কোতোয়ালি মৌজায় চরপশ্চিম টেপাখোলায় ৮ শতাংশ, ৯ শতাংশ ও সাড়ে ৫ শতাংশ জমি, ঢাকার কেরানীগঞ্জের পূর্ব আগানগর খাজা সুপার মার্কেটে বিশাল দুটি দোকান, ফরিদপুর কোতোয়ালি হাবেলি গোপালপুরে নির্মাণাধীন দোতলা বাড়ি, বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় ব্লক ৩০৬৬ ও ৩০৬৭ নম্বরে ৩ কাঠার দুটি প্লট রয়েছে। স্টেনোগ্রাফার হলেও রুবিনা খানমের রয়েছে ২০১৪ মডেলের ২০০০ সিসি লেটেস্ট ব্র্যান্ডের হ্যারিয়ার গাড়ি। এ ছাড়া এ দম্পতির অস্ট্রেলিয়ার ৭ পন্টার স্ট্রিট মিন্টু, সিডনিতে একটি বাড়ি রয়েছে; যা তার দূর সম্পর্কের মামা বদিউর রহমান দেখাশোনা করেন। বনানীর জনৈক হুন্ডি ব্যবসায়ী লোকমানের মাধ্যমে ওই বাড়ি ২ লাখ ডলারে কিনেছেন। আবজালের বয়স ৪৫। ১৯৯২ সালে এইচএসসি পরীক্ষায় তৃতীয় বিভাগ পাওয়া আবজাল আর পড়ালেখা করেননি। ’৯৫ সালে বিএনপি সরকার আমলে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণমন্ত্রী চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফের মাধ্যমে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের পাঁচটি মেডিকেল কলেজ স্থাপন প্রকল্পে প্রকল্প সমন্বয়কারীর কার্যালয়ে অস্থায়ীভাবে অফিস সহকারীর বদলি পদে চাকরি নেন। এরপর কুমিল্লা মেডিকেল কলেজে ক্যাশিয়ার পদে তাকে বদলি করা হয়। পরে হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা হিসেবে মেডিকেল এডুকেশন শাখা মহাখালীতে দায়িত্বপ্রাপ্ত ছিলেন। তার স্ত্রী রুবিনার বয়স ৩৯। তিনিও আবজালের মতো একই প্রকল্পে স্টেনোগ্রাফার হিসেবে ১৯৯৮ সালে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজে যোগ দেন এবং ২০০০ সালে স্বেচ্ছায় অবসর নেন। তিনি ২০০৫ সালের আগস্টে রহমান ট্রেড ইন্টারন্যশনাল নামে ১৫/১ আলব্দীর টেক কালীবাড়ী, বালুঘাট ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট ঠিকানায় একটি ট্রেড লাইসেন্স করেন। মূলত এ ট্রেড লাইসেন্স দিয়েই স্বাস্থ্য অধিদফতরের সব কাজ ভুয়া টেন্ডারে বাগিয়ে নেন আবজাল। আবজাল দম্পতির এক ছেলে, দুই মেয়ে। বড় ছেলে রুমান আহমেদ রাকিব অস্ট্রেলিয়ায় অধ্যয়নরত। মেয়ে রূপা অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে পড়ত। এখন ঢাকায় লেখাপড়া করছেন। ছোট মেয়ে আদিবা সুলতানা রথী তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ছে। আবজালের দুই ভাই স্বাস্থ্য অধিদফতরে কর্মরত। রুবিনার তিন ভাইও স্বাস্থ্য অধিদফতরে কর্মরত। ভাই-শ্যালক মিলে সাতজন একই অধিদফতরে কর্মরত। তারা দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত শত কোটি টাকা মালয়েশিয়া, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পাচার করেছেন বলে নিশ্চিত করেছেন দুদকের অনুসন্ধান কর্মকর্তা।

দুদকের তৎপরতা : সূত্র জানান, গত সপ্তাহে অবৈধ সম্পদের বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আবজাল হোসেনকে নোটিস দেয় দুদক। দুদকে আসার সময় জাতীয় পরিচয়পত্র ও পাসপোর্টের ফটোকপি, নিজ ও পরিবারের সদস্যদের নামে অর্জিত স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের বিবরণ ও আয়কর রিটার্নের ফটোকপি সঙ্গে রাখতে তাকে বলা হয়। উল্লেখ্য, গত সোমবার অবৈধ সম্পদসহ বিভিন্ন দুর্নীতির অভিযোগে স্বাস্থ্য অধিদফতরের হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তার দায়িত্বে থাকা কর্মচারী আবজাল হোসেনকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এদিকে দুদকসূত্র জানান, শুধু আবজাল হোসেনই নন, স্বাস্থ্য অধিদফতরের পরিচালকসহ অনেক কর্মকর্তার বিরুদ্ধেই অবৈধ সম্পদ গড়ার অসংখ্য অভিযোগ পাওয়া গেছে। সেসব নিয়ে ইতিমধ্যে অনুসন্ধানও শুরু করেছে দুদক। ইতিমধ্যেই অবৈধ সম্পদ অর্জন, দেশ-বিদেশে বিপুল পরিমাণ অর্থ পাচার, টেন্ডার বাণিজ্যসহ স্বাস্থ্য অধিদফতরে বিভিন্ন দুর্নীতির মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ গড়ে তোলায় স্বাস্থ্য অধিদফতরে পরিচালক ডা. কাজী জাহাঙ্গীর হোসেন, অধ্যাপক ডা. আবদুর রশীদ, সহকারী পরিচালক ডা. আনিসুর রহমান ও হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা আবজাল হোসেনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দুদকে তলব করা হয়েছে। সূত্র জানান, স্বাস্থ্য অধিদফতরের তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী হয়ে আবজাল হোসেন গত এক বছরে অস্ট্রেলিয়াসহ বিভিন্ন দেশে গেছেন ৭৯ বার। এর মধ্যে ২৮ বারের বেশি সময় সফর করেছেন শুধু কানাডায়। এ ছাড়া দুবাই, সৌদি আরবসহ একাধিক দেশেও তিনি ভ্রমণ করেছেন অবকাশকালীন ছুটি দেখিয়ে। ঠিকমতো অফিস করতেন না এই কর্মকর্তা। বছরের অধিকাংশ দিন অফিস না করেও নিজেকে ‘উপস্থিত’ দেখিয়েছেন নিয়মিত। এশিয়া-ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত বিভিন্ন দেশে আবজাল হোসেনের বিমানে সফরের অনেক ব্যয় স্বাস্থ্য অধিদফতরের কাঁধে চাপানো হয়েছে বলেও জানা গেছে। তিনি কয়েক মিলিয়ন ডলারে অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে বিলাসবহুল একটি বাড়ি কিনেছেন। ২০০৯-১৩ সাল পর্যন্ত তৎকালীন স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সুনজরে থাকায় বিস্তর টাকার মালিক বনে যান ঠিকাদার মোতাজ্জেরুল ইসলাম মিঠু। কথিত আছে, এই মিঠুর ‘ভাবশিষ্য’ আবজাল হোসেন। মিঠুর ঠিকাদারি কর্মকা  দেখভাল করাই ছিল আবজাল হোসেনের কাজ। তিনি মিঠুর হয়ে স্বাস্থ্য অধিদফতরের বিভিন্ন কর্মকর্তাকে ম্যানেজ করা, ভুয়া টেন্ডার তৈরি ও সম্পাদন, মালামাল সরবরাহ না দিয়েও স্টোরকিপার থেকে বুঝে পাওয়ার কাগজপত্রাদি তৈরির মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা লোপাট করেন। পরে স্বাস্থ্যমন্ত্রী পরিবর্তনের কারণে মিঠুর একচ্ছত্র ঠিকাদারি সিন্ডিকেটে বাদ সাধে আরেক সিন্ডিকেট। সে মুহূর্তে ধূর্ত আবজাল হোসেন নিজের স্ত্রীর ঠিকাদারি সংস্থার বেপরোয়া বাণিজ্য নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। কোনো কাজ না করেই, কোনো মালামাল সরবরাহ না দিয়েই ভুয়া টেন্ডারের মাধ্যমে সরকারের কোটি কোটি টাকা আত্মসাতের অভিনব প্রক্রিয়ায় বার বারই সফল হয়েছেন আবজাল; গড়ে তুলেছেন অর্থসম্পদের পাহাড়।

৫ কর্মচারীকে দুদকে তলব : দুর্নীতি চক্রের সঙ্গে জড়িত থেকে শত কোটি টাকা উপার্জনের অভিযোগে তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির পাঁচজনকে তলব করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল ওই পাঁচজনকে তলবের নোটিস পাঠানো হয়। আগামী ২২ জানুয়ারি জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাদের দুদক প্রধান কার্যালয়ে হাজির থাকতে বলা হয়েছে। তারা হলেন- ল্যাব অ্যাটেনডেন্ট বেলায়েত হোসেন, হিসাবরক্ষক লিয়াকত হোসেন, উচ্চমান সহকারী বুলবুল ইসলাম, অফিস সহকারী শরিফুল ইসলাম ও গাড়ি চালক রফিকুল ইসলাম।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
বাঁচার যুদ্ধ এখনো শেষ হয়নি
বাঁচার যুদ্ধ এখনো শেষ হয়নি
২৯ বছর পর হত্যা মামলার নির্দেশ
২৯ বছর পর হত্যা মামলার নির্দেশ
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
জুলাই সনদ গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক
জুলাই সনদ গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক
নির্বাচনের সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে
নির্বাচনের সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে
শাপলা আদায়ে আন্দোলনে নামবে এনসিপি
শাপলা আদায়ে আন্দোলনে নামবে এনসিপি
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা ইসরায়েলের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা ইসরায়েলের
গণ অভ্যুত্থানে হত্যার বিচার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে
গণ অভ্যুত্থানে হত্যার বিচার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
এ কে আজাদের গ্রেপ্তার দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
এ কে আজাদের গ্রেপ্তার দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
সর্বশেষ খবর
শিক্ষকদের আমরণ অনশন চলছে, অসুস্থ কয়েকজন
শিক্ষকদের আমরণ অনশন চলছে, অসুস্থ কয়েকজন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ান মুসলিম ওয়েলফেয়ার সেন্টারে কুরআন শিক্ষা কর্মসূচি শুরু
অস্ট্রেলিয়ান মুসলিম ওয়েলফেয়ার সেন্টারে কুরআন শিক্ষা কর্মসূচি শুরু

১৬ মিনিট আগে | পরবাস

কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময়ে ঘরোয়া উপায়
কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময়ে ঘরোয়া উপায়

২৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

আজও শহীদ মিনারে অবস্থান কর্মসূচিতে এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা
আজও শহীদ মিনারে অবস্থান কর্মসূচিতে এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচনে এআই-এর অপব্যবহার রোধে সেন্ট্রাল সেল করা হবে : সিইসি
নির্বাচনে এআই-এর অপব্যবহার রোধে সেন্ট্রাল সেল করা হবে : সিইসি

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ছাত্রদল নেতা জোবায়েদের দাফন সম্পন্ন
ছাত্রদল নেতা জোবায়েদের দাফন সম্পন্ন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রুশ হামলায় ইউক্রেনের বিভিন্ন এলাকা বিদ্যুৎবিহীন
রুশ হামলায় ইউক্রেনের বিভিন্ন এলাকা বিদ্যুৎবিহীন

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবিপ্রবিতে শিক্ষকদের বিরুদ্ধে 'ভিত্তিহীন' দোষারোপের প্রতিবাদ
শাবিপ্রবিতে শিক্ষকদের বিরুদ্ধে 'ভিত্তিহীন' দোষারোপের প্রতিবাদ

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি
ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে সাত খুন মামলার আপিল শুনানি ৪ সপ্তাহ পর
নারায়ণগঞ্জে সাত খুন মামলার আপিল শুনানি ৪ সপ্তাহ পর

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সুস্থ থাকতে দিনে কয়টি ডিম খাবেন
সুস্থ থাকতে দিনে কয়টি ডিম খাবেন

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

পায়ুপথে তীব্র ব্যথা হলে
পায়ুপথে তীব্র ব্যথা হলে

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

যুক্ত হলো তৃতীয় এয়ারবাস ৩৩০, ইউএস-বাংলার এয়ারক্রাফট বেড়ে ২৫
যুক্ত হলো তৃতীয় এয়ারবাস ৩৩০, ইউএস-বাংলার এয়ারক্রাফট বেড়ে ২৫

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাজীপুরে চলন্ত অ্যাম্বুলেন্সে আগুন
গাজীপুরে চলন্ত অ্যাম্বুলেন্সে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সড়কে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে বাসের ধাক্কা, প্রাণ গেল হেলপারের
সড়কে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে বাসের ধাক্কা, প্রাণ গেল হেলপারের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেন-জি বিক্ষোভে মাদাগাস্কারে নতুন প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ
জেন-জি বিক্ষোভে মাদাগাস্কারে নতুন প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?
দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষ পিআর বুঝে না’
‘বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষ পিআর বুঝে না’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ত্রিশালে সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক ও হেলাপার নিহত
ত্রিশালে সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক ও হেলাপার নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের প্রভাব কমাতে যুক্তরাষ্ট্র-অস্ট্রেলিয়া খনিজ চুক্তি সই
চীনের প্রভাব কমাতে যুক্তরাষ্ট্র-অস্ট্রেলিয়া খনিজ চুক্তি সই

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসওয়ার্ড তৈরি করবেন যেভাবে
শক্তিশালী পাসওয়ার্ড তৈরি করবেন যেভাবে

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেঘনায় মা ইলিশ শিকারের দায়ে ১৯ জেলের দণ্ড
মেঘনায় মা ইলিশ শিকারের দায়ে ১৯ জেলের দণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুরির কাহিনীতে ‘অধ্যাপক‌' নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকি
চুরির কাহিনীতে ‘অধ্যাপক‌' নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত
নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী
ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী

১৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টিতে হ্যারি ব্রুকের নতুন মাইলফলক
টি-টোয়েন্টিতে হ্যারি ব্রুকের নতুন মাইলফলক

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া
ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রকি অউর রানি কি প্রেম কাহানি’-কে জয়া আহসানের না বলার কারণ যা
‘রকি অউর রানি কি প্রেম কাহানি’-কে জয়া আহসানের না বলার কারণ যা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা ৫ শতাংশ যথেষ্ট নয় : এ্যানী
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা ৫ শতাংশ যথেষ্ট নয় : এ্যানী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা
দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ
জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন
বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন

নগর জীবন

আবারও ই-কমার্স প্রতারণা
আবারও ই-কমার্স প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদেশ জারির পর গণভোট
আদেশ জারির পর গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের
জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

সম্পাদকীয়

আবারও আসতে পারে ১/১১
আবারও আসতে পারে ১/১১

নগর জীবন

ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের
ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের

নগর জীবন

পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি

নগর জীবন

বিপর্যয় কাটবে কীভাবে
বিপর্যয় কাটবে কীভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা

মাঠে ময়দানে

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

সম্পাদকীয়

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

স্বাস্থ্য

আমরণ অনশন চলছে
আমরণ অনশন চলছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

নগর জীবন

ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪
ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪

দেশগ্রাম