শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

কত সম্পদ আবজাল-রুবিনার

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
কত সম্পদ আবজাল-রুবিনার

স্বাস্থ্য অধিদফতরের তৃতীয় শ্রেণির এক কর্মচারীর ইউরোপ, আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া ও মালয়েশিয়ায় রয়েছে অর্ধডজন অত্যাধুনিক বাড়ি ও প্লট। এ ছাড়া নামে-বেনামে রয়েছে শত শত কোটি টাকা। দেশে স্ত্রী ও নিজের নামে অন্তত পাঁচটি বাড়ি, আটটি ফ্ল্যাট, শতাধিক বিঘা জমি ছাড়াও আছে হাজার কোটি টাকার ব্যবসা-বাণিজ্য। সর্বাধুনিক মডেলের পাঁচটি গাড়ির মালিক তিনি। কর্মস্থলে কাগজপত্রে ‘হাজির’ তবে প্রায়ই বিদেশে ঘুরে বেড়ানো এই কর্মচারী ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদফতরের টেন্ডার নিয়ন্ত্রক। টেন্ডার নিয়ন্ত্রণ করতে স্ত্রীর নামে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানও গড়ে তুলেছেন। বিত্ত-বৈভবে আলাদিনের আশ্চর্য প্রদীপকেও হার মানানো কর্মচারীটি হচ্ছেন আবজাল হোসেন। তিনি প্রেষণে স্বাস্থ্য অধিদফতরের এডুকেশন শাখার হিসাবরক্ষণ (প্রশাসন) কর্মকর্তার দায়িত্বে ছিলেন (বেতন পেতেন ২৪ হাজার টাকা)। গত ১০ জানুয়ারি অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুদক কার্যালয়ে তাকে জিজ্ঞাসাবাদে এসব তথ্য মিলেছে। দুদকের উপপরিচালক সামছুল আলমের নেতৃত্বাধীন টিম সাত ঘণ্টা ধরে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলেছেন, আবজাল হোসেন ও তার স্ত্রী রুবিনা বেগমকে পৃথক পৃথক জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে সহায়সম্পদের আরও বিবরণ পাওয়া যেতে পারে। রুবিনা এবং তার স্বামী আবজাল সিন্ডিকেট করে ঢাকা স্বাস্থ্য অধিদফতরে সীমাহীন দুর্নীতির মাধ্যমে শত শত কোটি টাকা অবৈধভাবে অর্জন করে বিভিন্ন দেশে (মালয়েশিয়া, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র) পাচার করেছেন। ওই দম্পতি ঢাকা শহরসহ দেশে-বিদেশে অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন। এসব দুর্নীতির সত্যতা খুঁজে পেতে দুর্নীতি দমন কমিশনের উপপরিচালক মো. সামছুল আলমকে প্রধান করে তিন সদস্যের একটি তদন্ত টিম গঠন করে অনুসন্ধান করছে দুদক। আবজালের স্ত্রী রুবিনা খানম স্বাস্থ্য অধিদফতরের পাঁচটি মেডিকেল কলেজ স্থাপন প্রকল্পে স্টেনোগ্রাফার পদে ১৯৯৮ সালে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজে যোগদান করেন এবং ২০০০ সালে স্বেচ্ছায় অবসরে যান। তিনি ২০০৫ সালের আগস্টে রহমান ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল নামে ১৫/১ আলব্দীর টেক, কালীবাড়ী, বালুঘাট, ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট ঠিকানায় ট্রেড লাইসেন্স করেন। তারপর স্বামী স্বাস্থ্য অধিদফতরের কর্মকর্তা আবজালের প্রত্যক্ষ মদদে চালাচ্ছেন অবৈধ ব্যবসা। তার বিরুদ্ধেও অনুসন্ধানে নেমেছে দুদক। দুদক জানায়, আবজালের স্ত্রী স্বাস্থ্য অধিদফতরের শিক্ষা ও স্বাস্থ্য জনশক্তি উন্নয়ন শাখার স্টেনোগ্রাফার রুবিনা খানমের (বেতন পেতেন ২০ হাজার টাকা) বিরুদ্ধেও অনুসন্ধান করছে দুদক। এর আগে এ দুজনের বিদেশগমনে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে সংস্থাটি। তাদের বিরুদ্ধে কোটি কোটি টাকার অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধান শুরু হলে অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা দুদকের উপপরিচালক সামছুল আলমের আবদনের পরিপ্রেক্ষিতে তাদের বিদেশগপ্রণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়।

সম্পদ আর সম্পদ : আবজাল-রুবিনা দম্পতির সম্পদের পরিমাণ দেখে হতবাক দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) কর্মকর্তারা। দুর্নীতিবাজ এ দম্পতি যেন ‘আলাদিনের চেরাগ’-এর সন্ধান পেয়েছিলেন। স্বামীর দুরাচারী কাজে সমানতালে সঙ্গ দিয়েছেন স্ত্রী রুবিনা। আপাতত দেশে তাদের সব সম্পদের হিসাব পেলেও, বিদেশে তাদের যে সম্পদ তার বিবরণ পেতে আরও অনেক দিন লাগবে বলে জানায় দুদক। দুদকের অনুসন্ধান টিমের কর্মকর্তারা আবজাল-রুবিনা দম্পতির সম্পদের যে প্রাথমিক তথ্য পেয়েছেন তাতে দেখা যায়, আবজালের নামে ঢাকায় ছয়টি বাড়ি, স্ত্রী রুবিনা খানমের নামে ঢাকায় আরও আটটি বাড়ি ও জমি। আবজালের নামে উত্তরার ১৫/সি সেক্টরে ২/বি সড়কে ২৪ ও ২৬ নম্বর সেক্টরে ৩ কাঠার দুটি প্লট, পল্লবীর বাউনিয়া মৌজায় ৬ কাঠা জমি, একই মৌজায় আড়াই কাঠার টিনশেড বাড়ি, খিলক্ষেতের ডুমনী মৌজায় ৩ কাঠা জমি, বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার এন ব্লকে ১২৫/এ নম্বরে ৪ কাঠার প্লট রয়েছে। ফরিদপুর পৌরসভার রঘুনন্দনপুর মৌজায় সাড়ে ১৩ শতাংশ জমি, একই এলাকার হাবেলি মৌজায় সাড়ে ১০ শতাংশ জমিতে দোতলা বাড়ি, খুলনার খালিশপুরে বয়রা মৌজায় সাড়ে ৩ ও সাড়ে ৫ কাঠা জমি, ফরিদপুরের টেপাখোলা ইউনিয়নে ১ একর ২৭ শতাংশ জমি, রাজবাড়ীর বসন্তপুর মৌজায় ২ একর ৩০ শতাংশ জমি। রুবিনা খানমের উত্তরার ১৩ নম্বর সেক্টরে ১১ নম্বর সড়কে ৩ কাঠা ১ শতাংশ জমিতে ছয় তলা বাড়ি, একই সেক্টরের ১৬ নম্বর সড়কে ৩ কাঠা জমিতে ছয় তলা বাড়ি, বাড্ডায় এ আর কমপ্লেক্সে ১১৪৬ বর্গফুটের ফ্ল্যাট, মিরপুরের বাউনিয়া মৌজায় ০২৪৭.৫ অযুতাংশ জমিতে টিনশেড বাড়ি, ১ নম্বর বাউনিয়া মৌজায় আড়াই কাঠা জমি, সাভারের বিরুলিয়ায় ১৫ শতাংশ জমি, ফরিদপুরের কোতোয়ালি মৌজায় চরপশ্চিম টেপাখোলায় ৮ শতাংশ, ৯ শতাংশ ও সাড়ে ৫ শতাংশ জমি, ঢাকার কেরানীগঞ্জের পূর্ব আগানগর খাজা সুপার মার্কেটে বিশাল দুটি দোকান, ফরিদপুর কোতোয়ালি হাবেলি গোপালপুরে নির্মাণাধীন দোতলা বাড়ি, বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় ব্লক ৩০৬৬ ও ৩০৬৭ নম্বরে ৩ কাঠার দুটি প্লট রয়েছে। স্টেনোগ্রাফার হলেও রুবিনা খানমের রয়েছে ২০১৪ মডেলের ২০০০ সিসি লেটেস্ট ব্র্যান্ডের হ্যারিয়ার গাড়ি। এ ছাড়া এ দম্পতির অস্ট্রেলিয়ার ৭ পন্টার স্ট্রিট মিন্টু, সিডনিতে একটি বাড়ি রয়েছে; যা তার দূর সম্পর্কের মামা বদিউর রহমান দেখাশোনা করেন। বনানীর জনৈক হুন্ডি ব্যবসায়ী লোকমানের মাধ্যমে ওই বাড়ি ২ লাখ ডলারে কিনেছেন। আবজালের বয়স ৪৫। ১৯৯২ সালে এইচএসসি পরীক্ষায় তৃতীয় বিভাগ পাওয়া আবজাল আর পড়ালেখা করেননি। ’৯৫ সালে বিএনপি সরকার আমলে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণমন্ত্রী চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফের মাধ্যমে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের পাঁচটি মেডিকেল কলেজ স্থাপন প্রকল্পে প্রকল্প সমন্বয়কারীর কার্যালয়ে অস্থায়ীভাবে অফিস সহকারীর বদলি পদে চাকরি নেন। এরপর কুমিল্লা মেডিকেল কলেজে ক্যাশিয়ার পদে তাকে বদলি করা হয়। পরে হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা হিসেবে মেডিকেল এডুকেশন শাখা মহাখালীতে দায়িত্বপ্রাপ্ত ছিলেন। তার স্ত্রী রুবিনার বয়স ৩৯। তিনিও আবজালের মতো একই প্রকল্পে স্টেনোগ্রাফার হিসেবে ১৯৯৮ সালে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজে যোগ দেন এবং ২০০০ সালে স্বেচ্ছায় অবসর নেন। তিনি ২০০৫ সালের আগস্টে রহমান ট্রেড ইন্টারন্যশনাল নামে ১৫/১ আলব্দীর টেক কালীবাড়ী, বালুঘাট ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট ঠিকানায় একটি ট্রেড লাইসেন্স করেন। মূলত এ ট্রেড লাইসেন্স দিয়েই স্বাস্থ্য অধিদফতরের সব কাজ ভুয়া টেন্ডারে বাগিয়ে নেন আবজাল। আবজাল দম্পতির এক ছেলে, দুই মেয়ে। বড় ছেলে রুমান আহমেদ রাকিব অস্ট্রেলিয়ায় অধ্যয়নরত। মেয়ে রূপা অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে পড়ত। এখন ঢাকায় লেখাপড়া করছেন। ছোট মেয়ে আদিবা সুলতানা রথী তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ছে। আবজালের দুই ভাই স্বাস্থ্য অধিদফতরে কর্মরত। রুবিনার তিন ভাইও স্বাস্থ্য অধিদফতরে কর্মরত। ভাই-শ্যালক মিলে সাতজন একই অধিদফতরে কর্মরত। তারা দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত শত কোটি টাকা মালয়েশিয়া, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পাচার করেছেন বলে নিশ্চিত করেছেন দুদকের অনুসন্ধান কর্মকর্তা।

দুদকের তৎপরতা : সূত্র জানান, গত সপ্তাহে অবৈধ সম্পদের বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আবজাল হোসেনকে নোটিস দেয় দুদক। দুদকে আসার সময় জাতীয় পরিচয়পত্র ও পাসপোর্টের ফটোকপি, নিজ ও পরিবারের সদস্যদের নামে অর্জিত স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের বিবরণ ও আয়কর রিটার্নের ফটোকপি সঙ্গে রাখতে তাকে বলা হয়। উল্লেখ্য, গত সোমবার অবৈধ সম্পদসহ বিভিন্ন দুর্নীতির অভিযোগে স্বাস্থ্য অধিদফতরের হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তার দায়িত্বে থাকা কর্মচারী আবজাল হোসেনকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এদিকে দুদকসূত্র জানান, শুধু আবজাল হোসেনই নন, স্বাস্থ্য অধিদফতরের পরিচালকসহ অনেক কর্মকর্তার বিরুদ্ধেই অবৈধ সম্পদ গড়ার অসংখ্য অভিযোগ পাওয়া গেছে। সেসব নিয়ে ইতিমধ্যে অনুসন্ধানও শুরু করেছে দুদক। ইতিমধ্যেই অবৈধ সম্পদ অর্জন, দেশ-বিদেশে বিপুল পরিমাণ অর্থ পাচার, টেন্ডার বাণিজ্যসহ স্বাস্থ্য অধিদফতরে বিভিন্ন দুর্নীতির মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ গড়ে তোলায় স্বাস্থ্য অধিদফতরে পরিচালক ডা. কাজী জাহাঙ্গীর হোসেন, অধ্যাপক ডা. আবদুর রশীদ, সহকারী পরিচালক ডা. আনিসুর রহমান ও হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা আবজাল হোসেনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দুদকে তলব করা হয়েছে। সূত্র জানান, স্বাস্থ্য অধিদফতরের তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী হয়ে আবজাল হোসেন গত এক বছরে অস্ট্রেলিয়াসহ বিভিন্ন দেশে গেছেন ৭৯ বার। এর মধ্যে ২৮ বারের বেশি সময় সফর করেছেন শুধু কানাডায়। এ ছাড়া দুবাই, সৌদি আরবসহ একাধিক দেশেও তিনি ভ্রমণ করেছেন অবকাশকালীন ছুটি দেখিয়ে। ঠিকমতো অফিস করতেন না এই কর্মকর্তা। বছরের অধিকাংশ দিন অফিস না করেও নিজেকে ‘উপস্থিত’ দেখিয়েছেন নিয়মিত। এশিয়া-ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত বিভিন্ন দেশে আবজাল হোসেনের বিমানে সফরের অনেক ব্যয় স্বাস্থ্য অধিদফতরের কাঁধে চাপানো হয়েছে বলেও জানা গেছে। তিনি কয়েক মিলিয়ন ডলারে অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে বিলাসবহুল একটি বাড়ি কিনেছেন। ২০০৯-১৩ সাল পর্যন্ত তৎকালীন স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সুনজরে থাকায় বিস্তর টাকার মালিক বনে যান ঠিকাদার মোতাজ্জেরুল ইসলাম মিঠু। কথিত আছে, এই মিঠুর ‘ভাবশিষ্য’ আবজাল হোসেন। মিঠুর ঠিকাদারি কর্মকা  দেখভাল করাই ছিল আবজাল হোসেনের কাজ। তিনি মিঠুর হয়ে স্বাস্থ্য অধিদফতরের বিভিন্ন কর্মকর্তাকে ম্যানেজ করা, ভুয়া টেন্ডার তৈরি ও সম্পাদন, মালামাল সরবরাহ না দিয়েও স্টোরকিপার থেকে বুঝে পাওয়ার কাগজপত্রাদি তৈরির মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা লোপাট করেন। পরে স্বাস্থ্যমন্ত্রী পরিবর্তনের কারণে মিঠুর একচ্ছত্র ঠিকাদারি সিন্ডিকেটে বাদ সাধে আরেক সিন্ডিকেট। সে মুহূর্তে ধূর্ত আবজাল হোসেন নিজের স্ত্রীর ঠিকাদারি সংস্থার বেপরোয়া বাণিজ্য নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। কোনো কাজ না করেই, কোনো মালামাল সরবরাহ না দিয়েই ভুয়া টেন্ডারের মাধ্যমে সরকারের কোটি কোটি টাকা আত্মসাতের অভিনব প্রক্রিয়ায় বার বারই সফল হয়েছেন আবজাল; গড়ে তুলেছেন অর্থসম্পদের পাহাড়।

৫ কর্মচারীকে দুদকে তলব : দুর্নীতি চক্রের সঙ্গে জড়িত থেকে শত কোটি টাকা উপার্জনের অভিযোগে তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির পাঁচজনকে তলব করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল ওই পাঁচজনকে তলবের নোটিস পাঠানো হয়। আগামী ২২ জানুয়ারি জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাদের দুদক প্রধান কার্যালয়ে হাজির থাকতে বলা হয়েছে। তারা হলেন- ল্যাব অ্যাটেনডেন্ট বেলায়েত হোসেন, হিসাবরক্ষক লিয়াকত হোসেন, উচ্চমান সহকারী বুলবুল ইসলাম, অফিস সহকারী শরিফুল ইসলাম ও গাড়ি চালক রফিকুল ইসলাম।

এই বিভাগের আরও খবর
গলাচিপায় বিএনপি গণঅধিকার পরিষদ সংঘর্ষ, আহত ১৫
গলাচিপায় বিএনপি গণঅধিকার পরিষদ সংঘর্ষ, আহত ১৫
সংঘর্ষের প্রস্তুতিকালে সেনা অভিযান, আটক ৪
সংঘর্ষের প্রস্তুতিকালে সেনা অভিযান, আটক ৪
আজ থেকে ফের আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
আজ থেকে ফের আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চাইল ইসি
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চাইল ইসি
নোট অব ডিসেন্ট রাখার সুযোগ নেই
নোট অব ডিসেন্ট রাখার সুযোগ নেই
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
ফেব্রুয়ারির প্রথমেই নির্বাচন সম্ভব
ফেব্রুয়ারির প্রথমেই নির্বাচন সম্ভব
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
নির্বাচন ঠেকানোর সাধ্য কারও নেই
নির্বাচন ঠেকানোর সাধ্য কারও নেই
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবে
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবে
জাতির প্রকৃত সম্পদ জনগণের জ্ঞান ও দক্ষতা
জাতির প্রকৃত সম্পদ জনগণের জ্ঞান ও দক্ষতা
সন্ত্রাসী সাজ্জাদসহ মামলা ২২ জনের বিরুদ্ধে
সন্ত্রাসী সাজ্জাদসহ মামলা ২২ জনের বিরুদ্ধে
সর্বশেষ খবর
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না
মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না

নগর জীবন

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে

নগর জীবন