শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

কত সম্পদ আবজাল-রুবিনার

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
কত সম্পদ আবজাল-রুবিনার

স্বাস্থ্য অধিদফতরের তৃতীয় শ্রেণির এক কর্মচারীর ইউরোপ, আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া ও মালয়েশিয়ায় রয়েছে অর্ধডজন অত্যাধুনিক বাড়ি ও প্লট। এ ছাড়া নামে-বেনামে রয়েছে শত শত কোটি টাকা। দেশে স্ত্রী ও নিজের নামে অন্তত পাঁচটি বাড়ি, আটটি ফ্ল্যাট, শতাধিক বিঘা জমি ছাড়াও আছে হাজার কোটি টাকার ব্যবসা-বাণিজ্য। সর্বাধুনিক মডেলের পাঁচটি গাড়ির মালিক তিনি। কর্মস্থলে কাগজপত্রে ‘হাজির’ তবে প্রায়ই বিদেশে ঘুরে বেড়ানো এই কর্মচারী ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদফতরের টেন্ডার নিয়ন্ত্রক। টেন্ডার নিয়ন্ত্রণ করতে স্ত্রীর নামে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানও গড়ে তুলেছেন। বিত্ত-বৈভবে আলাদিনের আশ্চর্য প্রদীপকেও হার মানানো কর্মচারীটি হচ্ছেন আবজাল হোসেন। তিনি প্রেষণে স্বাস্থ্য অধিদফতরের এডুকেশন শাখার হিসাবরক্ষণ (প্রশাসন) কর্মকর্তার দায়িত্বে ছিলেন (বেতন পেতেন ২৪ হাজার টাকা)। গত ১০ জানুয়ারি অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুদক কার্যালয়ে তাকে জিজ্ঞাসাবাদে এসব তথ্য মিলেছে। দুদকের উপপরিচালক সামছুল আলমের নেতৃত্বাধীন টিম সাত ঘণ্টা ধরে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলেছেন, আবজাল হোসেন ও তার স্ত্রী রুবিনা বেগমকে পৃথক পৃথক জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে সহায়সম্পদের আরও বিবরণ পাওয়া যেতে পারে। রুবিনা এবং তার স্বামী আবজাল সিন্ডিকেট করে ঢাকা স্বাস্থ্য অধিদফতরে সীমাহীন দুর্নীতির মাধ্যমে শত শত কোটি টাকা অবৈধভাবে অর্জন করে বিভিন্ন দেশে (মালয়েশিয়া, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র) পাচার করেছেন। ওই দম্পতি ঢাকা শহরসহ দেশে-বিদেশে অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন। এসব দুর্নীতির সত্যতা খুঁজে পেতে দুর্নীতি দমন কমিশনের উপপরিচালক মো. সামছুল আলমকে প্রধান করে তিন সদস্যের একটি তদন্ত টিম গঠন করে অনুসন্ধান করছে দুদক। আবজালের স্ত্রী রুবিনা খানম স্বাস্থ্য অধিদফতরের পাঁচটি মেডিকেল কলেজ স্থাপন প্রকল্পে স্টেনোগ্রাফার পদে ১৯৯৮ সালে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজে যোগদান করেন এবং ২০০০ সালে স্বেচ্ছায় অবসরে যান। তিনি ২০০৫ সালের আগস্টে রহমান ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল নামে ১৫/১ আলব্দীর টেক, কালীবাড়ী, বালুঘাট, ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট ঠিকানায় ট্রেড লাইসেন্স করেন। তারপর স্বামী স্বাস্থ্য অধিদফতরের কর্মকর্তা আবজালের প্রত্যক্ষ মদদে চালাচ্ছেন অবৈধ ব্যবসা। তার বিরুদ্ধেও অনুসন্ধানে নেমেছে দুদক। দুদক জানায়, আবজালের স্ত্রী স্বাস্থ্য অধিদফতরের শিক্ষা ও স্বাস্থ্য জনশক্তি উন্নয়ন শাখার স্টেনোগ্রাফার রুবিনা খানমের (বেতন পেতেন ২০ হাজার টাকা) বিরুদ্ধেও অনুসন্ধান করছে দুদক। এর আগে এ দুজনের বিদেশগমনে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে সংস্থাটি। তাদের বিরুদ্ধে কোটি কোটি টাকার অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধান শুরু হলে অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা দুদকের উপপরিচালক সামছুল আলমের আবদনের পরিপ্রেক্ষিতে তাদের বিদেশগপ্রণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়।

সম্পদ আর সম্পদ : আবজাল-রুবিনা দম্পতির সম্পদের পরিমাণ দেখে হতবাক দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) কর্মকর্তারা। দুর্নীতিবাজ এ দম্পতি যেন ‘আলাদিনের চেরাগ’-এর সন্ধান পেয়েছিলেন। স্বামীর দুরাচারী কাজে সমানতালে সঙ্গ দিয়েছেন স্ত্রী রুবিনা। আপাতত দেশে তাদের সব সম্পদের হিসাব পেলেও, বিদেশে তাদের যে সম্পদ তার বিবরণ পেতে আরও অনেক দিন লাগবে বলে জানায় দুদক। দুদকের অনুসন্ধান টিমের কর্মকর্তারা আবজাল-রুবিনা দম্পতির সম্পদের যে প্রাথমিক তথ্য পেয়েছেন তাতে দেখা যায়, আবজালের নামে ঢাকায় ছয়টি বাড়ি, স্ত্রী রুবিনা খানমের নামে ঢাকায় আরও আটটি বাড়ি ও জমি। আবজালের নামে উত্তরার ১৫/সি সেক্টরে ২/বি সড়কে ২৪ ও ২৬ নম্বর সেক্টরে ৩ কাঠার দুটি প্লট, পল্লবীর বাউনিয়া মৌজায় ৬ কাঠা জমি, একই মৌজায় আড়াই কাঠার টিনশেড বাড়ি, খিলক্ষেতের ডুমনী মৌজায় ৩ কাঠা জমি, বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার এন ব্লকে ১২৫/এ নম্বরে ৪ কাঠার প্লট রয়েছে। ফরিদপুর পৌরসভার রঘুনন্দনপুর মৌজায় সাড়ে ১৩ শতাংশ জমি, একই এলাকার হাবেলি মৌজায় সাড়ে ১০ শতাংশ জমিতে দোতলা বাড়ি, খুলনার খালিশপুরে বয়রা মৌজায় সাড়ে ৩ ও সাড়ে ৫ কাঠা জমি, ফরিদপুরের টেপাখোলা ইউনিয়নে ১ একর ২৭ শতাংশ জমি, রাজবাড়ীর বসন্তপুর মৌজায় ২ একর ৩০ শতাংশ জমি। রুবিনা খানমের উত্তরার ১৩ নম্বর সেক্টরে ১১ নম্বর সড়কে ৩ কাঠা ১ শতাংশ জমিতে ছয় তলা বাড়ি, একই সেক্টরের ১৬ নম্বর সড়কে ৩ কাঠা জমিতে ছয় তলা বাড়ি, বাড্ডায় এ আর কমপ্লেক্সে ১১৪৬ বর্গফুটের ফ্ল্যাট, মিরপুরের বাউনিয়া মৌজায় ০২৪৭.৫ অযুতাংশ জমিতে টিনশেড বাড়ি, ১ নম্বর বাউনিয়া মৌজায় আড়াই কাঠা জমি, সাভারের বিরুলিয়ায় ১৫ শতাংশ জমি, ফরিদপুরের কোতোয়ালি মৌজায় চরপশ্চিম টেপাখোলায় ৮ শতাংশ, ৯ শতাংশ ও সাড়ে ৫ শতাংশ জমি, ঢাকার কেরানীগঞ্জের পূর্ব আগানগর খাজা সুপার মার্কেটে বিশাল দুটি দোকান, ফরিদপুর কোতোয়ালি হাবেলি গোপালপুরে নির্মাণাধীন দোতলা বাড়ি, বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় ব্লক ৩০৬৬ ও ৩০৬৭ নম্বরে ৩ কাঠার দুটি প্লট রয়েছে। স্টেনোগ্রাফার হলেও রুবিনা খানমের রয়েছে ২০১৪ মডেলের ২০০০ সিসি লেটেস্ট ব্র্যান্ডের হ্যারিয়ার গাড়ি। এ ছাড়া এ দম্পতির অস্ট্রেলিয়ার ৭ পন্টার স্ট্রিট মিন্টু, সিডনিতে একটি বাড়ি রয়েছে; যা তার দূর সম্পর্কের মামা বদিউর রহমান দেখাশোনা করেন। বনানীর জনৈক হুন্ডি ব্যবসায়ী লোকমানের মাধ্যমে ওই বাড়ি ২ লাখ ডলারে কিনেছেন। আবজালের বয়স ৪৫। ১৯৯২ সালে এইচএসসি পরীক্ষায় তৃতীয় বিভাগ পাওয়া আবজাল আর পড়ালেখা করেননি। ’৯৫ সালে বিএনপি সরকার আমলে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণমন্ত্রী চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফের মাধ্যমে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের পাঁচটি মেডিকেল কলেজ স্থাপন প্রকল্পে প্রকল্প সমন্বয়কারীর কার্যালয়ে অস্থায়ীভাবে অফিস সহকারীর বদলি পদে চাকরি নেন। এরপর কুমিল্লা মেডিকেল কলেজে ক্যাশিয়ার পদে তাকে বদলি করা হয়। পরে হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা হিসেবে মেডিকেল এডুকেশন শাখা মহাখালীতে দায়িত্বপ্রাপ্ত ছিলেন। তার স্ত্রী রুবিনার বয়স ৩৯। তিনিও আবজালের মতো একই প্রকল্পে স্টেনোগ্রাফার হিসেবে ১৯৯৮ সালে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজে যোগ দেন এবং ২০০০ সালে স্বেচ্ছায় অবসর নেন। তিনি ২০০৫ সালের আগস্টে রহমান ট্রেড ইন্টারন্যশনাল নামে ১৫/১ আলব্দীর টেক কালীবাড়ী, বালুঘাট ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট ঠিকানায় একটি ট্রেড লাইসেন্স করেন। মূলত এ ট্রেড লাইসেন্স দিয়েই স্বাস্থ্য অধিদফতরের সব কাজ ভুয়া টেন্ডারে বাগিয়ে নেন আবজাল। আবজাল দম্পতির এক ছেলে, দুই মেয়ে। বড় ছেলে রুমান আহমেদ রাকিব অস্ট্রেলিয়ায় অধ্যয়নরত। মেয়ে রূপা অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে পড়ত। এখন ঢাকায় লেখাপড়া করছেন। ছোট মেয়ে আদিবা সুলতানা রথী তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ছে। আবজালের দুই ভাই স্বাস্থ্য অধিদফতরে কর্মরত। রুবিনার তিন ভাইও স্বাস্থ্য অধিদফতরে কর্মরত। ভাই-শ্যালক মিলে সাতজন একই অধিদফতরে কর্মরত। তারা দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত শত কোটি টাকা মালয়েশিয়া, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পাচার করেছেন বলে নিশ্চিত করেছেন দুদকের অনুসন্ধান কর্মকর্তা।

দুদকের তৎপরতা : সূত্র জানান, গত সপ্তাহে অবৈধ সম্পদের বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আবজাল হোসেনকে নোটিস দেয় দুদক। দুদকে আসার সময় জাতীয় পরিচয়পত্র ও পাসপোর্টের ফটোকপি, নিজ ও পরিবারের সদস্যদের নামে অর্জিত স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের বিবরণ ও আয়কর রিটার্নের ফটোকপি সঙ্গে রাখতে তাকে বলা হয়। উল্লেখ্য, গত সোমবার অবৈধ সম্পদসহ বিভিন্ন দুর্নীতির অভিযোগে স্বাস্থ্য অধিদফতরের হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তার দায়িত্বে থাকা কর্মচারী আবজাল হোসেনকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এদিকে দুদকসূত্র জানান, শুধু আবজাল হোসেনই নন, স্বাস্থ্য অধিদফতরের পরিচালকসহ অনেক কর্মকর্তার বিরুদ্ধেই অবৈধ সম্পদ গড়ার অসংখ্য অভিযোগ পাওয়া গেছে। সেসব নিয়ে ইতিমধ্যে অনুসন্ধানও শুরু করেছে দুদক। ইতিমধ্যেই অবৈধ সম্পদ অর্জন, দেশ-বিদেশে বিপুল পরিমাণ অর্থ পাচার, টেন্ডার বাণিজ্যসহ স্বাস্থ্য অধিদফতরে বিভিন্ন দুর্নীতির মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ গড়ে তোলায় স্বাস্থ্য অধিদফতরে পরিচালক ডা. কাজী জাহাঙ্গীর হোসেন, অধ্যাপক ডা. আবদুর রশীদ, সহকারী পরিচালক ডা. আনিসুর রহমান ও হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা আবজাল হোসেনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দুদকে তলব করা হয়েছে। সূত্র জানান, স্বাস্থ্য অধিদফতরের তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী হয়ে আবজাল হোসেন গত এক বছরে অস্ট্রেলিয়াসহ বিভিন্ন দেশে গেছেন ৭৯ বার। এর মধ্যে ২৮ বারের বেশি সময় সফর করেছেন শুধু কানাডায়। এ ছাড়া দুবাই, সৌদি আরবসহ একাধিক দেশেও তিনি ভ্রমণ করেছেন অবকাশকালীন ছুটি দেখিয়ে। ঠিকমতো অফিস করতেন না এই কর্মকর্তা। বছরের অধিকাংশ দিন অফিস না করেও নিজেকে ‘উপস্থিত’ দেখিয়েছেন নিয়মিত। এশিয়া-ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত বিভিন্ন দেশে আবজাল হোসেনের বিমানে সফরের অনেক ব্যয় স্বাস্থ্য অধিদফতরের কাঁধে চাপানো হয়েছে বলেও জানা গেছে। তিনি কয়েক মিলিয়ন ডলারে অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে বিলাসবহুল একটি বাড়ি কিনেছেন। ২০০৯-১৩ সাল পর্যন্ত তৎকালীন স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সুনজরে থাকায় বিস্তর টাকার মালিক বনে যান ঠিকাদার মোতাজ্জেরুল ইসলাম মিঠু। কথিত আছে, এই মিঠুর ‘ভাবশিষ্য’ আবজাল হোসেন। মিঠুর ঠিকাদারি কর্মকা  দেখভাল করাই ছিল আবজাল হোসেনের কাজ। তিনি মিঠুর হয়ে স্বাস্থ্য অধিদফতরের বিভিন্ন কর্মকর্তাকে ম্যানেজ করা, ভুয়া টেন্ডার তৈরি ও সম্পাদন, মালামাল সরবরাহ না দিয়েও স্টোরকিপার থেকে বুঝে পাওয়ার কাগজপত্রাদি তৈরির মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা লোপাট করেন। পরে স্বাস্থ্যমন্ত্রী পরিবর্তনের কারণে মিঠুর একচ্ছত্র ঠিকাদারি সিন্ডিকেটে বাদ সাধে আরেক সিন্ডিকেট। সে মুহূর্তে ধূর্ত আবজাল হোসেন নিজের স্ত্রীর ঠিকাদারি সংস্থার বেপরোয়া বাণিজ্য নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। কোনো কাজ না করেই, কোনো মালামাল সরবরাহ না দিয়েই ভুয়া টেন্ডারের মাধ্যমে সরকারের কোটি কোটি টাকা আত্মসাতের অভিনব প্রক্রিয়ায় বার বারই সফল হয়েছেন আবজাল; গড়ে তুলেছেন অর্থসম্পদের পাহাড়।

৫ কর্মচারীকে দুদকে তলব : দুর্নীতি চক্রের সঙ্গে জড়িত থেকে শত কোটি টাকা উপার্জনের অভিযোগে তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির পাঁচজনকে তলব করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল ওই পাঁচজনকে তলবের নোটিস পাঠানো হয়। আগামী ২২ জানুয়ারি জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাদের দুদক প্রধান কার্যালয়ে হাজির থাকতে বলা হয়েছে। তারা হলেন- ল্যাব অ্যাটেনডেন্ট বেলায়েত হোসেন, হিসাবরক্ষক লিয়াকত হোসেন, উচ্চমান সহকারী বুলবুল ইসলাম, অফিস সহকারী শরিফুল ইসলাম ও গাড়ি চালক রফিকুল ইসলাম।

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপি নেতাকে না পেয়ে স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা
বিএনপি নেতাকে না পেয়ে স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার
তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭
মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জে বাড়ছে যমুনার পানি
সিরাজগঞ্জে বাড়ছে যমুনার পানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজাকে ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজাকে ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাপদাদার ঐতিহ্য প্রতিমাশিল্প আঁকড়ে আছেন তাঁরা
বাপদাদার ঐতিহ্য প্রতিমাশিল্প আঁকড়ে আছেন তাঁরা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকসুতে ছাত্রদল ও শিবিরের প্যানেল ঘোষণা আজ
চাকসুতে ছাত্রদল ও শিবিরের প্যানেল ঘোষণা আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা