শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

সাক্ষাৎকারে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি

১০০ বিলিয়ন ডলার আয় সম্ভব

রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
১০০ বিলিয়ন ডলার আয় সম্ভব

বর্তমান সরকারের মেয়াদে ২০২৪ সালের মধ্যে রপ্তানি আয় বাড়িয়ে ১০০ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করা সম্ভব বলে আশা প্রকাশ করেছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। তিনি সচিবালয়ে নিজ দফতরে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে এই আশাবাদ ব্যক্ত

করেন। ২০১৭-১৮ অর্থবছরে রপ্তানি আয় হয়েছিল ৩৭ বিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি। ২০২১ সালে বাংলাদেশ মধ্যআয়ের দেশে পরিণত হবে। এ সময় রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। টিপু মুনশি বলেন, তৈরি পোশাকের পাশাপাশি আমাদের ওষুধ ও চামড়া শিল্পের বাজার বড় হচ্ছে। আইটি খাতেও আমরা গুরুত্ব দিচ্ছি। উন্নত দেশগুলো এসব খাতে বিনিয়োগের প্রস্তাব নিয়ে আসছে। গার্মেন্ট এক্সেসরিজ, হালকা প্রকৌশল খাতেও আমাদের রপ্তানি বৃদ্ধি করার সুযোগ রয়েছে। এসব খাতে আমরা যদি কাক্সিক্ষত রপ্তানি বাড়াতে পারি তবে ১০০ বিলিয়নের ঘরে পৌঁছানো অসম্ভব নয়।

ব্যবসা থেকে রাজনীতিতে আসা এই রাজনীতিক রংপুর-৪ পীরগাছা কাউনিয়া আসনের সংসদ সদস্য। মুক্তিযোদ্ধা টিপু মুনশি ২০০৮ সালে এবং ২০১৪ সালে আওয়ামী লীগ থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এরপর ২০১৮ সালে ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনে টানা তৃতীয়বারের মতো সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেন। ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারণে তার উদ্যোগ সম্পর্কে টিপু মুনশি বলেন, সরকার যেটা চায় পরিষ্কার, ব্যবসা ও বিনিয়োগ বাড়াতে হবে। এ জন্য ইজি অব ডোয়িং বিজনেস অর্থাৎ ব্যবসার বাধাগুলো কাটাতে হবে। রপ্তানিপণ্যে বৈচিত্র্য বাড়াতে হবে। কর্মসংস্থান ও বিনিয়োগ সহায়ক নীতিসহায়তা চলমান রাখতে হবে। যেসব খাত ভালো করছে সেগুলো সরকারি সুবিধা দিয়ে আরও ভালো করার পথ তৈরি করে দিতে হবে। এগুলোই মূলত কাজ। টিপু মুনশি ২০০৫-২০০৬ সময়ে বিজিএমইএ-এর সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। গার্মেন্টস মালিকদের মিলিত সংগঠনের সম্মিলিত-ফোরামের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পরপরই তাঁকে গার্মেন্ট শ্রমিকদের মজুরি নিয়ে অসন্তোষ ও চালের দাম বৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হয়েছে। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, তৈরি পোশাক শিল্প দেশের প্রধান রপ্তানি খাত। বর্তমানে দেশের মোট রপ্তানির ৮১ দশমিক ২৩ ভাগ আসে তৈরি পোশাক রপ্তানি থেকে। এ খাতের শৃঙ্খলা ধরে রাখা একান্ত জরুরি। বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতকে এগিয়ে নিতে মালিক ও শ্রমিকদের যৌথভাবে কাজ করতে হবে। সুসম্পর্ক রেখে কাজ করলে দেশের তৈরি পোশাক শিল্প অনেকদূর এগিয়ে যাবে। পণ্যের দাম বৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ সম্পর্কে টিপু মুনশি বলেন, পণ্যের দাম বৃদ্ধির সঙ্গে বেশ কিছু বিষয় জড়িত থাকে। আমরা যদি জোগান ও সরবরাহ ঠিক রাখতে পারি, তবে দাম বাড়ার কথা নয়।

১০ম জাতীয় সংসদে তিনি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও অর্থ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৭ সালে তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির অর্থ ও পরিকল্পনা সম্পাদক নির্বাচিত হন। মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর এরই মধ্যে ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন, ফিলিপাইনসহ বেশ কয়েকটি দেশের রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এ প্রসঙ্গে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, বিভিন্ন দেশের অ্যাম্বাসেডর আসছেন। তারা বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়ানোর বিষয়ে কথা বলছেন।

জিএসপি সুবিধা স্থগিত রেখেছে যুক্তরাষ্ট্র, সেই স্থগিতাদেশ প্রত্যাহারে মন্ত্রী হিসেবে তিনি কোনো উদ্যোগ নেবেন কি-না? এমন প্রশ্নের জবাবে টিপু মুনশি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে আমরা তৈরি পোশাকে জিএসপি সুবিধা পাই না। কিছু পণ্যে পাই সেগুলো গুরুত্বপূর্ণ নয়। এরপরও জিএসপি স্থগিতাদেশ প্রত্যাহারে আমাদের উদ্যোগ চলমান থাকবে। বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দিকে হাঁটছে। স্বল্পোন্নত দেশ থেকে বেরিয়ে গেলে উন্নত দেশগুলোতে প্রাপ্ত জিএসপি সুবিধা বন্ধ হয়ে যাবে। তখন দেশের রপ্তানি আয়ও চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে। সেই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সরকারের কৌশল সম্পর্কে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেন, যে কোনো ধরনের উত্তরণের মধ্যে একটা চ্যালেঞ্জ থাকে। আমরা সেই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সম্মিলিত উদ্যোগ গ্রহণ করছি। ইউরোপিয়ান ইউনিয়নসহ যেসব দেশ জিএসপি সুবিধা দিচ্ছে, এলডিসি থেকে বেরিয়ে গেলেও বাংলাদেশকে যাতে জিএসপি প্লাস সুবিধা দেয়, সে বিষয়ে আমরা আলোচনা করছি। এ ছাড়া বিভিন্ন দেশের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় চুক্তি, এফটিএ, পিটিএ-এর মাধ্যমে বাণিজ্য সম্প্রসারণের উদ্যোগ নিচ্ছি।

টিপু মুনশি বলেন, আমাদের জাতীয় অর্থনীতিতে শিল্প খাতের অবদান এখন ৩২ ভাগ। দ্রুতগতিতে দেশে শিল্পায়ন হচ্ছে। বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের বিভিন্ন স্থানে ১০০টি স্পেশাল ইকোনমিক জোন গড়ে তোলার ঘোষণা দিয়েছেন। অনেকগুলোর কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে। দেশের উন্নয়নের চলমান ধারা অব্যাহত থাকলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে উঠতে বেশি সময় লাগবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
বিক্ষোভের পর প্যাসিফিকের ৮ কারখানা বন্ধ
বিক্ষোভের পর প্যাসিফিকের ৮ কারখানা বন্ধ
অনশনে এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা
অনশনে এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা
জলবায়ু পরিবর্তনে দারিদ্র্যে ভুগছে ১১০ কোটি মানুষ
জলবায়ু পরিবর্তনে দারিদ্র্যে ভুগছে ১১০ কোটি মানুষ
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
এনসিপিকে নিয়ে আক্ষেপ
এনসিপিকে নিয়ে আক্ষেপ
হামাসকে ট্রাম্পের নতুন হুমকি
হামাসকে ট্রাম্পের নতুন হুমকি
সরকারের উচিত আইনি ভিত্তি দেওয়া
সরকারের উচিত আইনি ভিত্তি দেওয়া
ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে
ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে
জুলাই সনদ দেশ পরিচালনা করবে
জুলাই সনদ দেশ পরিচালনা করবে
রাকসুও শিবিরের
রাকসুও শিবিরের
সর্বশেষ খবর
‘জান-মালের নিরাপত্তা দিতে পারলে হিন্দুরাও ভোট দেবে’
‘জান-মালের নিরাপত্তা দিতে পারলে হিন্দুরাও ভোট দেবে’

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

‘দক্ষ মানবসম্পদ তৈরিতে প্রফেশনাল ইন্সটিটিউট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে’
‘দক্ষ মানবসম্পদ তৈরিতে প্রফেশনাল ইন্সটিটিউট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে’

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা
গাইবান্ধায় স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় আসলে হাওরবাসীর উন্নয়ন হবে : আনিসুল হক
বিএনপি ক্ষমতায় আসলে হাওরবাসীর উন্নয়ন হবে : আনিসুল হক

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারী অধিকার ও ক্ষমতায়নে বিএনপিই পথপ্রদর্শক: সেলিমা রহমান
নারী অধিকার ও ক্ষমতায়নে বিএনপিই পথপ্রদর্শক: সেলিমা রহমান

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদক ও দুর্নীতি সামাজিক ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে: অতিরিক্ত আইজি
মাদক ও দুর্নীতি সামাজিক ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে: অতিরিক্ত আইজি

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ট্যারিফের সমাধান না হলে চট্টগ্রাম বন্দর বন্ধ করে দেওয়া হবে’
‘ট্যারিফের সমাধান না হলে চট্টগ্রাম বন্দর বন্ধ করে দেওয়া হবে’

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টাঙ্গাইলে কৃষক প্রশিক্ষণ
টাঙ্গাইলে কৃষক প্রশিক্ষণ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সিডনিতে গালা নাইট অনুষ্ঠিত
সিডনিতে গালা নাইট অনুষ্ঠিত

৩৯ মিনিট আগে | পরবাস

বিগত সরকারের সময় ঘুমন্ত অবস্থায় ভোট হয়েছে: জাহিদ হোসেন
বিগত সরকারের সময় ঘুমন্ত অবস্থায় ভোট হয়েছে: জাহিদ হোসেন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারীরাই বিএনপিকে ক্ষমতায় আনার প্রধান শক্তি : সেলিমা রহমান
নারীরাই বিএনপিকে ক্ষমতায় আনার প্রধান শক্তি : সেলিমা রহমান

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ৭০ ভরি স্বর্ণসহ ২ কোটি টাকার মালামাল লুট
অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ৭০ ভরি স্বর্ণসহ ২ কোটি টাকার মালামাল লুট

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকের নানার বাড়িতে মিলল প্রেমিকার মরদেহ
প্রেমিকের নানার বাড়িতে মিলল প্রেমিকার মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহরুখের জন্মদিন ঘিরে ৩০ শহরে চলচ্চিত্র উৎসব!
শাহরুখের জন্মদিন ঘিরে ৩০ শহরে চলচ্চিত্র উৎসব!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিদ্ধিরগঞ্জের শীর্ষ সন্ত্রাসী সাহেব আলীর সহযোগী অস্ত্রসহ গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জের শীর্ষ সন্ত্রাসী সাহেব আলীর সহযোগী অস্ত্রসহ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে গলা কাটা লাশ উদ্ধার
রংপুরে গলা কাটা লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুনের ঘটনাস্থল পরিদর্শনে বিমান উপদেষ্টা
আগুনের ঘটনাস্থল পরিদর্শনে বিমান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় জিরা ও মদ জব্দ
কুড়িগ্রামে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় জিরা ও মদ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনে যত চ্যালেঞ্জই আসুক, হাসিমুখে সামাল দেব : সিইসি
নির্বাচনে যত চ্যালেঞ্জই আসুক, হাসিমুখে সামাল দেব : সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নি নির্বাপণে যোগ দিয়েছে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সদস্যরা
অগ্নি নির্বাপণে যোগ দিয়েছে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সদস্যরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালালের আগুনে ফায়ার ফাইটারসহ বেশ কয়েকজন আহত
শাহজালালের আগুনে ফায়ার ফাইটারসহ বেশ কয়েকজন আহত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষরের পর নির্বাচন হতে বাধা নেই: দুদু
জুলাই সনদ স্বাক্ষরের পর নির্বাচন হতে বাধা নেই: দুদু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন পর্যবেক্ষণে বিমানবন্দরে ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন পর্যবেক্ষণে বিমানবন্দরে ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজিদ হত্যার বিচার ও ইকসু রোডম্যাপ দাবিতে ইবিতে বিক্ষোভ
সাজিদ হত্যার বিচার ও ইকসু রোডম্যাপ দাবিতে ইবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে কৃষক দলের প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত
নবীনগরে কৃষক দলের প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরানো হলো উড্ডয়নের অপেক্ষায় থাকা বিমানগুলো
সরানো হলো উড্ডয়নের অপেক্ষায় থাকা বিমানগুলো

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে বর্ণাঢ্য আয়োজনে ইলা মিত্রের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে বর্ণাঢ্য আয়োজনে ইলা মিত্রের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস
শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা
বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে মহাসড়কে পাঁচ হাজার মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা
কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে মহাসড়কে পাঁচ হাজার মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে
দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!
ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ-লিফলেট বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ-লিফলেট বিতরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক
মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের

পেছনের পৃষ্ঠা

আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর
ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে
ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি
লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ
ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন

নগর জীবন

পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস
নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

পাখির জন্য ভালোবাসা
পাখির জন্য ভালোবাসা

শনিবারের সকাল

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

বিশ্ববিদ্যালয়ছাত্রীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ, মামলা
বিশ্ববিদ্যালয়ছাত্রীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ, মামলা

দেশগ্রাম

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন