শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২০ এপ্রিল, ২০১৯ আপডেট:

ফিরতে চায় না রোহিঙ্গারা থাকতে চায় বাংলাদেশে

মির্জা মেহেদী তমাল, কক্সবাজার থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
ফিরতে চায় না রোহিঙ্গারা থাকতে চায় বাংলাদেশে

‘আঁরা না যাইমু। বর্মাত মারি ফালাইবো। জায়গাও নাই, কিছু নাই। আঁরা গিয়া কী কত্তাম’ (আমরা যাব না। মিয়ানমারে আমাদের মেরে ফেলবে। জায়গা-জমি কিছুই নেই। ফিরে গিয়ে কী করব?)। ঠিক এভাবেই নিজেদের ভাষায় কথাগুলো বললেন ষাটোর্ধ্ব একজন রোহিঙ্গা। কক্সবাজার উখিয়া বালুখালী রোহিঙ্গা শিবিরে তিনি থাকেন। ছোট একটি দোকান রয়েছে তার বালুখালী ক্যাম্পের বড় বাজারে। এদেশ ছেড়ে তিনি আর ফিরতে চান না মিয়ানমারে। 

উখিয়ার পশ্চিম বালুখালী রোহিঙ্গা শিবিরের এক নম্বর সড়কের পাশে গড়ে উঠেছে বড় বাজার। বেশ জমজমাট। সেখানে বার্মিজ ও বাংলাদেশি পণ্যের বেচাকেনা চলছে ধুমছে। মিয়ানমার মংডুর বলিরবাজারের বড় ব্যবসায়ী ইদ্রিস সওদাগর দেশ ছেড়ে পালিয়ে এসেছেন। সঙ্গে এসেছেন স্ত্রীসহ আরও তিন সন্তান। বাংলাদেশে এসেই তিনি বালুখালী বড়বাজারে একটি ছোট দোকান দেন। মাত্র দেড় বছরের মাথায় ইদ্রিস সওদাগর এখন বড়বাজারের বড় ব্যবসায়ী। বালুখালী বড় বাজারে এই ইদ্রিস সওদাগর একটি দোকান থেকে তিনটি দোকান গড়ে তুলেছেন। তার বড় ছেলের বিয়েও দিয়েছেন একই ক্যাম্পে। এখন দিনে অন্তত ৫০ হাজার টাকার পণ্য বিক্রি হয় বলে জানান তিনি। মেয়ের পরিবারও পালিয়ে এসেছে বাংলাদেশে।

মা-বাবা মিয়ানমারের হলেও আরিফের জন্ম কক্সবাজারের রোহিঙ্গা শিবিরে। শুদ্ধ বাংলা বলায় অনেক বাংলাদেশিকেও হার মানাবে এই কিশোর। ব্যাটারিচালিত রিকশা চালায়। সে জানায়, শরণার্থী পরিচয়পত্রও আছে তার। রোহিঙ্গা শিবির ছেড়ে গিয়ে কক্সবাজার চট্টগ্রামে হকারি করে বাসে বাসে। এক বোনকে বিয়ে দিয়েছে রংপুরে। মিয়ানমার কবে ফিরবে জানতে চাইলে আরিফ জানায়, মিয়ানমার কোনোভাবেই তার দেশ নয়। তার জন্ম এ দেশেই। ২০১৭ সালের আগস্ট মাসে অন্য এক বন্ধুর সঙ্গে সীমান্ত পাড়ি দিয়ে মিয়ানমারের ভিতরে কিছু দূর গিয়েছিল সে। কিন্তু ঘরবাড়ি আগুনে জ্বলতে দেখে আর গুলির শব্দ শুনে ফিরে এসেছে। গত সপ্তাহে রোহিঙ্গা শিবিরে বিভিন্ন বয়সী রোহিঙ্গাদের সঙ্গে আলাপকালে তাদের ফিরে যাওয়ার পরিকল্পনার বিষয়ে জানতে চাইলে তাদের একজনও ফেরার আগ্রহ দেখায়নি। সবাই বলেছে, মিয়ানমারে তাদের ফেরার পরিবেশ নেই। তাদের ওপর যে নিপীড়ন হয়েছে তার বিচার, ক্ষতিপূরণ, নিরাপত্তা, নাগরিকত্ব, এসব পাওয়ার পরই ফেরার প্রশ্ন আসবে। কেউ কেউ তাদের জন্য ‘স্বাধীন দেশ’ করে দেওয়ার কথাও বলেছে। সংশ্লিষ্টরা বলছে, রোহিঙ্গাদের জন্য বিদেশি সহায়তার পরিমাণ আগের চেয়ে কমছে। এই সংকটের রাজনৈতিক সমাধান না হলে এটি ফিলিস্তিনের মতো ভয়াবহ সংকটে রূপ নেবে। বাংলাদেশ এরই মধ্যে বিশ্ব সম্প্রদায়কে সংকটের ভয়াবহতার বিষয়ে সতর্ক করেছে। জানা গেছে, রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত করতে উখিয়া ও টেকনাফের ক্যাম্পগুলোতে সক্রিয় রয়েছে দেশি-বিদেশি কয়েকটি চক্র। এসব চক্রের লোকজন দেশি-বিদেশি নানা এনজিওর ছদ্মাবরণে উসকানি দিয়ে আসছে বাংলাদেশ থেকে রোহিঙ্গাদের দেশে না ফিরতে। রোহিঙ্গা ক্যাম্পে কাজ করা এ রকম বেশ কয়েকটি এনজিও প্রত্যাবাসনের ব্যাপারে রোহিঙ্গাদের কৌশলে অনাগ্রহী করে তোলার চেষ্টা করছে বলেও অভিযোগ উঠেছে। তন্মধ্যে ক্রিস্টিয়ান এইড নামের একটি এনজিও একদম প্রকাশ্যে রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন বিরোধী কর্মকাে  জড়িত থাকার প্রমাণও মিলেছে। নাম প্রকাশ করতে অনিচ্ছুক এক রোহিঙ্গা জানান, ক্যাম্পে এক-এক এনজিওর লোকজন রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনের বিষয়ে ভিন্ন ভিন্ন কথা শোনায়। কোনো কোনো এনজিওর লোকেরা রোহিঙ্গা নেতাদের মাধ্যমে বিভিন্ন বিষয়ে তাদের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের চেষ্টা করেন। তাদের বুদ্ধিতে রোহিঙ্গারা মূলত বিপথগামী হচ্ছে এবং গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগতে হয় তাদের। বাংলাদেশ সরকারের উচিত তাদের কাজকর্ম পর্যবেক্ষণ করা। শিবিরগুলোতে অনুসন্ধান করে জানা গেছে, প্রত্যাবাসনবিরোধী এনজিওগুলোর উসকানিতে শিবিরে প্রত্যাবাসন বিরোধী সন্ত্রাসী রোহিঙ্গার সংখ্যাও বাড়ছে। পরিস্থিতি সেখানে এমন করেই তৈরি করা হয়েছে যে, রোহিঙ্গাদের কেউ দেশে ফিরে যাওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করলেই তাদের হত্যা করা হয়। এ রকম অবস্থায় গত এক বছরে রোহিঙ্গা শিবিরে প্রত্যাবাসনবিরোধী সন্ত্রাসী রোহিঙ্গার হাতে কমপক্ষে ৩২ জন রোহিঙ্গা হত্যার শিকার হয়েছে।

মিয়ানমার থেকে বাস্তুচ্যুত হয়ে আসা প্রায় ১২ লাখ রোহিঙ্গার প্রত্যাবাসনের কোনো লক্ষণ নেই। ফিরিয়ে নিতে প্রস্তুত বলে জানালেও মিয়ানমার গত ১৮ মাসে এমন কোনো দৃশ্যমান উদ্যোগ নেয়নি যাতে রোহিঙ্গারা ফিরতে উৎসাহী হয়। বরং ফেরার অনিশ্চয়তার মধ্যে রোহিঙ্গারা বাঁচার জন্য যে সংগ্রাম করছে, তাতেই ধীরে ধীরে তাদের শিকড় গাড়ছে এ দেশে। আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের ঘিরে তৎপরতা বাড়ছে জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থা ও তাদের সহযোগী দেশি-বিদেশি বেসরকারি সংস্থাগুলোর (এনজিও, আইএনজিও)। যেন এ দেশে রোহিঙ্গাদের অস্তিত্ব আর এনজিওগুলোর তৎপরতা এক সূত্রে মিলেছে। রোহিঙ্গাদের ফিরতে নিরুৎসাহিত করা, প্রত্যাবাসনবিরোধী সমাবেশে ব্যানার, ফেস্টুন সরবরাহের অভিযোগও আছে কিছু এনজিও ও তাদের কিছু কর্মীর বিরুদ্ধে। আবার রোহিঙ্গা শিবিরে ও বিদেশে অবস্থানরত শিক্ষিত ও অবস্থা সম্পন্ন রোহিঙ্গারাও ব্যানার, ফেস্টুন তৈরিতে উৎসাহ দিয়েছে বলে জানা গেছে। এ ছাড়া নিষেধ অমান্য করে আশ্রয় শিবিরের কিছু স্কুলে রোহিঙ্গা শিশুদের বাংলায় পাঠদান ও পরীক্ষা নেওয়ারও অভিযোগ রয়েছে।

 

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জন্য ২০১৭ সালের নভেম্বর মাসে মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশে সই হওয়া প্রত্যাবাসন চুক্তিতে প্রথম পর্যায়ে ২০১৬ সালের অক্টোবর মাস থেকে বাংলাদেশে আসা রোহিঙ্গাদের পরিচয় যাচাই সাপেক্ষে স্বেচ্ছায়, নিরাপদ ও সম্মানজনক প্রত্যাবাসনের কথা বলেছে। তাদের প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার পর ২০১৬ সালের অক্টোবর মাসের আগে আসা রোহিঙ্গাদের ফেরত যাওয়ার বিষয়ে আলোচনার কথা রয়েছে। ২০১৬ সালের অক্টোবরের আগে বাংলাদেশে শরণার্থী হিসেবে নিবন্ধিত প্রায় ৩০ হাজার এবং অনিবন্ধিত প্রায় তিন লাখ রোহিঙ্গা ছিল বলে ধারণা করা হয়। মিয়ানমারে মানবাধিকারবিষয়ক জাতিসংঘের স্পেশাল র‌্যাপোর্টিয়ার ইয়াংহি লি গত ২৫ জানুয়ারি ঢাকায় সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, রোহিঙ্গারা শিগগিরই ফিরে যাবে না। মিয়ানমারের ভিতরে রোহিঙ্গাদের জন্য ‘সেফ জোন’ (নিরাপদ অঞ্চল) গড়ার প্রস্তাব ও কক্সবাজার থেকে রোহিঙ্গাদের ভাসান চরে নেওয়ার পরিকল্পনার ব্যাপারেও তিনি উদ্বেগ জানান। মংডুর উত্তরে নেশং থেকে আসা ফাইয়াজুর রহমান (২০) এখন বালুখালী-২ (ক্যাম্প ১১)-এর বাসিন্দা। ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশে আসার চার-পাঁচ মাস পরই আশ্রয়শিবিরের মধ্যে একটি দোকান খুলেছেন তিনি। ১১ সদস্যের পরিবারের জন্য তিনটি কার্ড পেয়েছেন। মাথাপিছু মাসিক সহায়তা মিলে ৭৭০ টাকা করে। মিয়ানমারে ফিরবেন কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সবাই বলে মুসলমানদের অধিকার দেবে, শান্তি দেবে। কিন্তু ধোঁকাবাজ। ধোঁকাবাজের কাছে যেতে হলে বাংলাদেশ যে রকম রক্ত ঢেলেছে, এ রকম রক্ত ঢালতে হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘বর্মিরা কোনো দিন আমাদের অধিকার দেবে না। পৃথিবী যদি অস্ত্র দিয়ে স্বাধীন করে দেয় তাহলে দেবে। এমনিতে গেলে দুই বছর, তিন বছর হয়তো শান্তি দেবে। ১৯৯১ সালে রোহিঙ্গা এসেছে। অনেকে দ্বিতীয়বার, তৃতীয়বার এসেছে। এবার শেষবার। এবারও যদি ফেরত যাই তাহলে আমাদের কী হালত হবে?’

আরেক রোহিঙ্গা ইয়াস্যার রহমান বলেন, ‘ওইটায় ঠ্যাংয়ের তলে মাটি নাই। আমাদের কথা কেউ শুনবে না। আমরা তো ভাসা (ভাসমান)। তিনি জানান, ২০১৭ সালে মিয়ানমার বাহিনী রাখাইনে রোহিঙ্গাবিরোধী অভিযান শুরু করলে তারা আর বাঁচতে পারবেন না বলেই ধরে নিয়েছিলেন। সেই সময় মিয়ানমার বাহিনী রোহিঙ্গা নারীদের যৌন নির্যাতনও করে। এমন প্রেক্ষাপটে মৃত্যু নিশ্চিত ভেবে তাদের গ্রামের উপযুক্ত সব নারী ও পুরুষ বিয়ে করেছিলেন। এরপর পালিয়ে বাংলাদেশে চলে আসেন তারা। তবে ইয়াসিরের এটিই প্রথম বাংলাদেশে আসা নয়। কয়েক বছর আগে তিনি বাংলাদেশে ঢুকে চট্টগ্রামের পটিয়ায় একটি মাদ্রাসায় পড়ালেখাও করেছেন। তার মতো আরও অনেকে এভাবে এসে পড়ালেখা এবং পরে এ দেশে বিয়েও করেছেন। তিনি আরও জানান, মিয়ানমারে থেকে যাওয়া তার স্বজনরা সেখানে আর কত দিন থাকতে পারবেন তা নিয়ে এখনো ঘোর অনিশ্চয়তার মধ্যে আছেন। উখিয়ার পশ্চিম বালুখালী রোহিঙ্গা শিবিরের এক নম্বর সড়কের পাশে গড়ে ওঠা জমজমাট বাজারের নাম দেওয়া হয়েছে নিউমার্কেট। গিয়ে দেখা যায়, সেখানে দেদার বার্মিজ ও বাংলাদেশি পণ্যের বেচাকেনা চলছে। বালুখালী পান বাজারে এক রোহিঙ্গা কিশোরকে তার বাড়ির বিষয়ে জিজ্ঞাসা করলে সে আশ্রয়শিবির দেখায়। আগে বাড়ি কোথায় ছিল জানতে চাইলে সে উত্তর দেয়, ‘বার্মা’। ওই কিশোর জানায়, মিয়ানমারে তাদের বাড়িঘর গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। কিছুই আর অবশিষ্ট নেই। মিয়ানমারে ফিরে যাওয়ার কোনো আগ্রহই তার নেই। বালুখালীর আরও ভিতরে লুৎফর রহমান নামে এক রোহিঙ্গা জানান, মংডু থেকে ১২ মাইল দূরে উডং গ্রামে তাদের বাড়ি ছিল। সব ফেলে আজ তারা এখন বাংলাদেশে। তিনি বলেন, ‘সবাই ফিরে গেলে আমিও ফিরে যাব। তবে আমি জানি, সবাই যাবে না। সব হারিয়ে আমরা এ দেশের দয়ায় ঠাঁই পেয়েছি। আমরা এখানেই মরতে চাই। বুথিডং থেকে আসা সুলতান মাহমুদ (৬০) জানান, তার পা মিয়ানমার বাহিনীর দোসররা কেটে ফেলেছে। পরিবারের লোকজন তাকে আহতাবস্থায় গামছায় বেঁধে বাংলাদেশে নিয়ে এসেছে। মিয়ানমারে ফিরে যাবেন কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘মরি গেলে অনিক ভালো হইবো’। তিনি জানান, রোহিঙ্গা নারী, শিশু ও প্রতিবন্ধীদের মিয়ানমার বাহিনী ঘরে আটকে আগুন দিয়ে মেরেছে। তিনি আর সেখানে ফিরতে চান না। গত ১ মার্চ বালুখালী রোহিঙ্গা শিবিরের একটি মসজিদে জুমার নামাজের সময় খুৎবার আগে রোহিঙ্গা ইমাম বলছিলেন, আল্লাহ যাকে ইচ্ছা বাদশাহ বানিয়ে দেন, আবার যাকে ইচ্ছা নিঃস্ব করে দেন। এ ক্ষেত্রে রোহিঙ্গাদের চেয়ে বড় প্রমাণ আর কী হতে পারে? কত বিত্তবান রোহিঙ্গা নিঃস্ব হয়ে এ দেশে এসেছে। নামাজের পর ইমাম সাহেব দোয়া করছিলেন, মুসলমান হিসেবে মুসলমানের দেশে যাতে তাদের মৃত্যু হয়। এরপর সবাই সমস্বরে বলে, আমিন, আমিন।

এই বিভাগের আরও খবর
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
সর্বশেষ খবর
চোটে ইডেন টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন শুভমান গিল
চোটে ইডেন টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন শুভমান গিল

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফুয়াদের সুরে কনার গান
ফুয়াদের সুরে কনার গান

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

অস্ট্রেলিয়ার এমপিদের সমর্থনে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ তারেক রহমানের
অস্ট্রেলিয়ার এমপিদের সমর্থনে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ তারেক রহমানের

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

চেন্নাইয়ে অধিনায়কত্ব পাচ্ছেন না স্যামসন
চেন্নাইয়ে অধিনায়কত্ব পাচ্ছেন না স্যামসন

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালী-৫ আসনে প্রার্থীর পক্ষে জেলা বিএনপির নির্বাচনী সমাবেশ
নোয়াখালী-৫ আসনে প্রার্থীর পক্ষে জেলা বিএনপির নির্বাচনী সমাবেশ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের ক্লাব আল সাদে মানচিনি
কাতারের ক্লাব আল সাদে মানচিনি

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালে গরম পানি পানের ৭ উপকার
সকালে গরম পানি পানের ৭ উপকার

৩৫ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

রাজধানীতে অভিযানে নিষিদ্ধ যুবলীগের ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে অভিযানে নিষিদ্ধ যুবলীগের ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

কাভিশ ব্যান্ডের সঙ্গে এক মঞ্চে শিরোনামহীন-মেঘদল
কাভিশ ব্যান্ডের সঙ্গে এক মঞ্চে শিরোনামহীন-মেঘদল

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

চীনা নাগরিকদের জাপান ভ্রমণ না করার আহ্বান
চীনা নাগরিকদের জাপান ভ্রমণ না করার আহ্বান

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহিংসতার বিরুদ্ধে ক্ষোভ: জেন-জি আন্দোলনে উত্তপ্ত মেক্সিকো
সহিংসতার বিরুদ্ধে ক্ষোভ: জেন-জি আন্দোলনে উত্তপ্ত মেক্সিকো

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিমতীরের ইব্রাহিমি মসজিদ বন্ধ করে দিল ইসরায়েল
পশ্চিমতীরের ইব্রাহিমি মসজিদ বন্ধ করে দিল ইসরায়েল

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার প্লট দুর্নীতির এক মামলার শুনানি আজ
হাসিনার প্লট দুর্নীতির এক মামলার শুনানি আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সঙ্কট মোকাবিলায় পদক্ষেপের দাবিতে ব্রাজিলে বিশাল মিছিল
জলবায়ু সঙ্কট মোকাবিলায় পদক্ষেপের দাবিতে ব্রাজিলে বিশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসির খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ আজ
এইচএসসির খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ আজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাভারে মহাসড়কের পাশে থেমে থাকা বাসে আগুন
সাভারে মহাসড়কের পাশে থেমে থাকা বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি অতিরিক্ত কিছু করার চেষ্টা করি না’
‘আমি অতিরিক্ত কিছু করার চেষ্টা করি না’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ ১২ দলের সঙ্গে ইসির সংলাপ
আজ ১২ দলের সঙ্গে ইসির সংলাপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে জমি নিয়ে সংঘর্ষে নিহত ৮
ইরাকে জমি নিয়ে সংঘর্ষে নিহত ৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

অবৈধপথে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের চেষ্টা, উপকূলে নৌকাডুবে প্রাণ গেল ৪ জনের
অবৈধপথে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের চেষ্টা, উপকূলে নৌকাডুবে প্রাণ গেল ৪ জনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘দিদি নাম্বার ১’ এ থাকছেন না রচনা ব্যানার্জি?
‘দিদি নাম্বার ১’ এ থাকছেন না রচনা ব্যানার্জি?

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা