শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২০ এপ্রিল, ২০১৯ আপডেট:

ফিরতে চায় না রোহিঙ্গারা থাকতে চায় বাংলাদেশে

মির্জা মেহেদী তমাল, কক্সবাজার থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
ফিরতে চায় না রোহিঙ্গারা থাকতে চায় বাংলাদেশে

‘আঁরা না যাইমু। বর্মাত মারি ফালাইবো। জায়গাও নাই, কিছু নাই। আঁরা গিয়া কী কত্তাম’ (আমরা যাব না। মিয়ানমারে আমাদের মেরে ফেলবে। জায়গা-জমি কিছুই নেই। ফিরে গিয়ে কী করব?)। ঠিক এভাবেই নিজেদের ভাষায় কথাগুলো বললেন ষাটোর্ধ্ব একজন রোহিঙ্গা। কক্সবাজার উখিয়া বালুখালী রোহিঙ্গা শিবিরে তিনি থাকেন। ছোট একটি দোকান রয়েছে তার বালুখালী ক্যাম্পের বড় বাজারে। এদেশ ছেড়ে তিনি আর ফিরতে চান না মিয়ানমারে। 

উখিয়ার পশ্চিম বালুখালী রোহিঙ্গা শিবিরের এক নম্বর সড়কের পাশে গড়ে উঠেছে বড় বাজার। বেশ জমজমাট। সেখানে বার্মিজ ও বাংলাদেশি পণ্যের বেচাকেনা চলছে ধুমছে। মিয়ানমার মংডুর বলিরবাজারের বড় ব্যবসায়ী ইদ্রিস সওদাগর দেশ ছেড়ে পালিয়ে এসেছেন। সঙ্গে এসেছেন স্ত্রীসহ আরও তিন সন্তান। বাংলাদেশে এসেই তিনি বালুখালী বড়বাজারে একটি ছোট দোকান দেন। মাত্র দেড় বছরের মাথায় ইদ্রিস সওদাগর এখন বড়বাজারের বড় ব্যবসায়ী। বালুখালী বড় বাজারে এই ইদ্রিস সওদাগর একটি দোকান থেকে তিনটি দোকান গড়ে তুলেছেন। তার বড় ছেলের বিয়েও দিয়েছেন একই ক্যাম্পে। এখন দিনে অন্তত ৫০ হাজার টাকার পণ্য বিক্রি হয় বলে জানান তিনি। মেয়ের পরিবারও পালিয়ে এসেছে বাংলাদেশে।

মা-বাবা মিয়ানমারের হলেও আরিফের জন্ম কক্সবাজারের রোহিঙ্গা শিবিরে। শুদ্ধ বাংলা বলায় অনেক বাংলাদেশিকেও হার মানাবে এই কিশোর। ব্যাটারিচালিত রিকশা চালায়। সে জানায়, শরণার্থী পরিচয়পত্রও আছে তার। রোহিঙ্গা শিবির ছেড়ে গিয়ে কক্সবাজার চট্টগ্রামে হকারি করে বাসে বাসে। এক বোনকে বিয়ে দিয়েছে রংপুরে। মিয়ানমার কবে ফিরবে জানতে চাইলে আরিফ জানায়, মিয়ানমার কোনোভাবেই তার দেশ নয়। তার জন্ম এ দেশেই। ২০১৭ সালের আগস্ট মাসে অন্য এক বন্ধুর সঙ্গে সীমান্ত পাড়ি দিয়ে মিয়ানমারের ভিতরে কিছু দূর গিয়েছিল সে। কিন্তু ঘরবাড়ি আগুনে জ্বলতে দেখে আর গুলির শব্দ শুনে ফিরে এসেছে। গত সপ্তাহে রোহিঙ্গা শিবিরে বিভিন্ন বয়সী রোহিঙ্গাদের সঙ্গে আলাপকালে তাদের ফিরে যাওয়ার পরিকল্পনার বিষয়ে জানতে চাইলে তাদের একজনও ফেরার আগ্রহ দেখায়নি। সবাই বলেছে, মিয়ানমারে তাদের ফেরার পরিবেশ নেই। তাদের ওপর যে নিপীড়ন হয়েছে তার বিচার, ক্ষতিপূরণ, নিরাপত্তা, নাগরিকত্ব, এসব পাওয়ার পরই ফেরার প্রশ্ন আসবে। কেউ কেউ তাদের জন্য ‘স্বাধীন দেশ’ করে দেওয়ার কথাও বলেছে। সংশ্লিষ্টরা বলছে, রোহিঙ্গাদের জন্য বিদেশি সহায়তার পরিমাণ আগের চেয়ে কমছে। এই সংকটের রাজনৈতিক সমাধান না হলে এটি ফিলিস্তিনের মতো ভয়াবহ সংকটে রূপ নেবে। বাংলাদেশ এরই মধ্যে বিশ্ব সম্প্রদায়কে সংকটের ভয়াবহতার বিষয়ে সতর্ক করেছে। জানা গেছে, রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত করতে উখিয়া ও টেকনাফের ক্যাম্পগুলোতে সক্রিয় রয়েছে দেশি-বিদেশি কয়েকটি চক্র। এসব চক্রের লোকজন দেশি-বিদেশি নানা এনজিওর ছদ্মাবরণে উসকানি দিয়ে আসছে বাংলাদেশ থেকে রোহিঙ্গাদের দেশে না ফিরতে। রোহিঙ্গা ক্যাম্পে কাজ করা এ রকম বেশ কয়েকটি এনজিও প্রত্যাবাসনের ব্যাপারে রোহিঙ্গাদের কৌশলে অনাগ্রহী করে তোলার চেষ্টা করছে বলেও অভিযোগ উঠেছে। তন্মধ্যে ক্রিস্টিয়ান এইড নামের একটি এনজিও একদম প্রকাশ্যে রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন বিরোধী কর্মকাে  জড়িত থাকার প্রমাণও মিলেছে। নাম প্রকাশ করতে অনিচ্ছুক এক রোহিঙ্গা জানান, ক্যাম্পে এক-এক এনজিওর লোকজন রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনের বিষয়ে ভিন্ন ভিন্ন কথা শোনায়। কোনো কোনো এনজিওর লোকেরা রোহিঙ্গা নেতাদের মাধ্যমে বিভিন্ন বিষয়ে তাদের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের চেষ্টা করেন। তাদের বুদ্ধিতে রোহিঙ্গারা মূলত বিপথগামী হচ্ছে এবং গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগতে হয় তাদের। বাংলাদেশ সরকারের উচিত তাদের কাজকর্ম পর্যবেক্ষণ করা। শিবিরগুলোতে অনুসন্ধান করে জানা গেছে, প্রত্যাবাসনবিরোধী এনজিওগুলোর উসকানিতে শিবিরে প্রত্যাবাসন বিরোধী সন্ত্রাসী রোহিঙ্গার সংখ্যাও বাড়ছে। পরিস্থিতি সেখানে এমন করেই তৈরি করা হয়েছে যে, রোহিঙ্গাদের কেউ দেশে ফিরে যাওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করলেই তাদের হত্যা করা হয়। এ রকম অবস্থায় গত এক বছরে রোহিঙ্গা শিবিরে প্রত্যাবাসনবিরোধী সন্ত্রাসী রোহিঙ্গার হাতে কমপক্ষে ৩২ জন রোহিঙ্গা হত্যার শিকার হয়েছে।

মিয়ানমার থেকে বাস্তুচ্যুত হয়ে আসা প্রায় ১২ লাখ রোহিঙ্গার প্রত্যাবাসনের কোনো লক্ষণ নেই। ফিরিয়ে নিতে প্রস্তুত বলে জানালেও মিয়ানমার গত ১৮ মাসে এমন কোনো দৃশ্যমান উদ্যোগ নেয়নি যাতে রোহিঙ্গারা ফিরতে উৎসাহী হয়। বরং ফেরার অনিশ্চয়তার মধ্যে রোহিঙ্গারা বাঁচার জন্য যে সংগ্রাম করছে, তাতেই ধীরে ধীরে তাদের শিকড় গাড়ছে এ দেশে। আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের ঘিরে তৎপরতা বাড়ছে জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থা ও তাদের সহযোগী দেশি-বিদেশি বেসরকারি সংস্থাগুলোর (এনজিও, আইএনজিও)। যেন এ দেশে রোহিঙ্গাদের অস্তিত্ব আর এনজিওগুলোর তৎপরতা এক সূত্রে মিলেছে। রোহিঙ্গাদের ফিরতে নিরুৎসাহিত করা, প্রত্যাবাসনবিরোধী সমাবেশে ব্যানার, ফেস্টুন সরবরাহের অভিযোগও আছে কিছু এনজিও ও তাদের কিছু কর্মীর বিরুদ্ধে। আবার রোহিঙ্গা শিবিরে ও বিদেশে অবস্থানরত শিক্ষিত ও অবস্থা সম্পন্ন রোহিঙ্গারাও ব্যানার, ফেস্টুন তৈরিতে উৎসাহ দিয়েছে বলে জানা গেছে। এ ছাড়া নিষেধ অমান্য করে আশ্রয় শিবিরের কিছু স্কুলে রোহিঙ্গা শিশুদের বাংলায় পাঠদান ও পরীক্ষা নেওয়ারও অভিযোগ রয়েছে।

 

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জন্য ২০১৭ সালের নভেম্বর মাসে মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশে সই হওয়া প্রত্যাবাসন চুক্তিতে প্রথম পর্যায়ে ২০১৬ সালের অক্টোবর মাস থেকে বাংলাদেশে আসা রোহিঙ্গাদের পরিচয় যাচাই সাপেক্ষে স্বেচ্ছায়, নিরাপদ ও সম্মানজনক প্রত্যাবাসনের কথা বলেছে। তাদের প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার পর ২০১৬ সালের অক্টোবর মাসের আগে আসা রোহিঙ্গাদের ফেরত যাওয়ার বিষয়ে আলোচনার কথা রয়েছে। ২০১৬ সালের অক্টোবরের আগে বাংলাদেশে শরণার্থী হিসেবে নিবন্ধিত প্রায় ৩০ হাজার এবং অনিবন্ধিত প্রায় তিন লাখ রোহিঙ্গা ছিল বলে ধারণা করা হয়। মিয়ানমারে মানবাধিকারবিষয়ক জাতিসংঘের স্পেশাল র‌্যাপোর্টিয়ার ইয়াংহি লি গত ২৫ জানুয়ারি ঢাকায় সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, রোহিঙ্গারা শিগগিরই ফিরে যাবে না। মিয়ানমারের ভিতরে রোহিঙ্গাদের জন্য ‘সেফ জোন’ (নিরাপদ অঞ্চল) গড়ার প্রস্তাব ও কক্সবাজার থেকে রোহিঙ্গাদের ভাসান চরে নেওয়ার পরিকল্পনার ব্যাপারেও তিনি উদ্বেগ জানান। মংডুর উত্তরে নেশং থেকে আসা ফাইয়াজুর রহমান (২০) এখন বালুখালী-২ (ক্যাম্প ১১)-এর বাসিন্দা। ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশে আসার চার-পাঁচ মাস পরই আশ্রয়শিবিরের মধ্যে একটি দোকান খুলেছেন তিনি। ১১ সদস্যের পরিবারের জন্য তিনটি কার্ড পেয়েছেন। মাথাপিছু মাসিক সহায়তা মিলে ৭৭০ টাকা করে। মিয়ানমারে ফিরবেন কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সবাই বলে মুসলমানদের অধিকার দেবে, শান্তি দেবে। কিন্তু ধোঁকাবাজ। ধোঁকাবাজের কাছে যেতে হলে বাংলাদেশ যে রকম রক্ত ঢেলেছে, এ রকম রক্ত ঢালতে হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘বর্মিরা কোনো দিন আমাদের অধিকার দেবে না। পৃথিবী যদি অস্ত্র দিয়ে স্বাধীন করে দেয় তাহলে দেবে। এমনিতে গেলে দুই বছর, তিন বছর হয়তো শান্তি দেবে। ১৯৯১ সালে রোহিঙ্গা এসেছে। অনেকে দ্বিতীয়বার, তৃতীয়বার এসেছে। এবার শেষবার। এবারও যদি ফেরত যাই তাহলে আমাদের কী হালত হবে?’

আরেক রোহিঙ্গা ইয়াস্যার রহমান বলেন, ‘ওইটায় ঠ্যাংয়ের তলে মাটি নাই। আমাদের কথা কেউ শুনবে না। আমরা তো ভাসা (ভাসমান)। তিনি জানান, ২০১৭ সালে মিয়ানমার বাহিনী রাখাইনে রোহিঙ্গাবিরোধী অভিযান শুরু করলে তারা আর বাঁচতে পারবেন না বলেই ধরে নিয়েছিলেন। সেই সময় মিয়ানমার বাহিনী রোহিঙ্গা নারীদের যৌন নির্যাতনও করে। এমন প্রেক্ষাপটে মৃত্যু নিশ্চিত ভেবে তাদের গ্রামের উপযুক্ত সব নারী ও পুরুষ বিয়ে করেছিলেন। এরপর পালিয়ে বাংলাদেশে চলে আসেন তারা। তবে ইয়াসিরের এটিই প্রথম বাংলাদেশে আসা নয়। কয়েক বছর আগে তিনি বাংলাদেশে ঢুকে চট্টগ্রামের পটিয়ায় একটি মাদ্রাসায় পড়ালেখাও করেছেন। তার মতো আরও অনেকে এভাবে এসে পড়ালেখা এবং পরে এ দেশে বিয়েও করেছেন। তিনি আরও জানান, মিয়ানমারে থেকে যাওয়া তার স্বজনরা সেখানে আর কত দিন থাকতে পারবেন তা নিয়ে এখনো ঘোর অনিশ্চয়তার মধ্যে আছেন। উখিয়ার পশ্চিম বালুখালী রোহিঙ্গা শিবিরের এক নম্বর সড়কের পাশে গড়ে ওঠা জমজমাট বাজারের নাম দেওয়া হয়েছে নিউমার্কেট। গিয়ে দেখা যায়, সেখানে দেদার বার্মিজ ও বাংলাদেশি পণ্যের বেচাকেনা চলছে। বালুখালী পান বাজারে এক রোহিঙ্গা কিশোরকে তার বাড়ির বিষয়ে জিজ্ঞাসা করলে সে আশ্রয়শিবির দেখায়। আগে বাড়ি কোথায় ছিল জানতে চাইলে সে উত্তর দেয়, ‘বার্মা’। ওই কিশোর জানায়, মিয়ানমারে তাদের বাড়িঘর গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। কিছুই আর অবশিষ্ট নেই। মিয়ানমারে ফিরে যাওয়ার কোনো আগ্রহই তার নেই। বালুখালীর আরও ভিতরে লুৎফর রহমান নামে এক রোহিঙ্গা জানান, মংডু থেকে ১২ মাইল দূরে উডং গ্রামে তাদের বাড়ি ছিল। সব ফেলে আজ তারা এখন বাংলাদেশে। তিনি বলেন, ‘সবাই ফিরে গেলে আমিও ফিরে যাব। তবে আমি জানি, সবাই যাবে না। সব হারিয়ে আমরা এ দেশের দয়ায় ঠাঁই পেয়েছি। আমরা এখানেই মরতে চাই। বুথিডং থেকে আসা সুলতান মাহমুদ (৬০) জানান, তার পা মিয়ানমার বাহিনীর দোসররা কেটে ফেলেছে। পরিবারের লোকজন তাকে আহতাবস্থায় গামছায় বেঁধে বাংলাদেশে নিয়ে এসেছে। মিয়ানমারে ফিরে যাবেন কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘মরি গেলে অনিক ভালো হইবো’। তিনি জানান, রোহিঙ্গা নারী, শিশু ও প্রতিবন্ধীদের মিয়ানমার বাহিনী ঘরে আটকে আগুন দিয়ে মেরেছে। তিনি আর সেখানে ফিরতে চান না। গত ১ মার্চ বালুখালী রোহিঙ্গা শিবিরের একটি মসজিদে জুমার নামাজের সময় খুৎবার আগে রোহিঙ্গা ইমাম বলছিলেন, আল্লাহ যাকে ইচ্ছা বাদশাহ বানিয়ে দেন, আবার যাকে ইচ্ছা নিঃস্ব করে দেন। এ ক্ষেত্রে রোহিঙ্গাদের চেয়ে বড় প্রমাণ আর কী হতে পারে? কত বিত্তবান রোহিঙ্গা নিঃস্ব হয়ে এ দেশে এসেছে। নামাজের পর ইমাম সাহেব দোয়া করছিলেন, মুসলমান হিসেবে মুসলমানের দেশে যাতে তাদের মৃত্যু হয়। এরপর সবাই সমস্বরে বলে, আমিন, আমিন।

এই বিভাগের আরও খবর
দীন প্রতিষ্ঠায় ইস্পাতকঠিন ঐক্য গড়ে তুলতে হবে
দীন প্রতিষ্ঠায় ইস্পাতকঠিন ঐক্য গড়ে তুলতে হবে
চাপ অব্যাহত রাখতে হবে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে
চাপ অব্যাহত রাখতে হবে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে
দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়
দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়
দিনে দিনে বাড়ছে দেনা
দিনে দিনে বাড়ছে দেনা
শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত
শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত
তাদের কাছে মানুষ নিরাপদ নয়
তাদের কাছে মানুষ নিরাপদ নয়
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নতুন সুযোগ
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নতুন সুযোগ
পূর্ণ হাইড্রোগ্রাফিক তথ্যভান্ডার গড়তে হবে সমুদ্রসীমার
পূর্ণ হাইড্রোগ্রাফিক তথ্যভান্ডার গড়তে হবে সমুদ্রসীমার
১৮৭ রানে এগিয়ে বাংলাদেশ
১৮৭ রানে এগিয়ে বাংলাদেশ
সিঙ্গাপুরে সোনার হাসি আলিফের
সিঙ্গাপুরে সোনার হাসি আলিফের
ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক
ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান
সর্বশেষ খবর
সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?
সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজে গিয়ে আরও ২ বাংলাদেশির মৃত্যু, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৮
হজে গিয়ে আরও ২ বাংলাদেশির মৃত্যু, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৮

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ড্রোন হামলার দায়িত্বে থাকা ইরানি কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
ড্রোন হামলার দায়িত্বে থাকা ইরানি কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের জাতীয় সেমিনার রবিবার, থাকবেন প্রধান উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জাতীয় সেমিনার রবিবার, থাকবেন প্রধান উপদেষ্টা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান
ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর জন্য ত্যাগের অমূল্য প্রতিদান
আল্লাহর জন্য ত্যাগের অমূল্য প্রতিদান

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ইহুদি জাতির সেকাল ও একাল
ইহুদি জাতির সেকাল ও একাল

২৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

‘সাইরেন শুনলেই বাঙ্কার খুঁজি, কারণ ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র শক্তিশালী’
‘সাইরেন শুনলেই বাঙ্কার খুঁজি, কারণ ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র শক্তিশালী’

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের লিড ২০০ ছাড়াল
বাংলাদেশের লিড ২০০ ছাড়াল

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?
বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাঈমের ফাইফার; কী ছিল পরিকল্পনা?
নাঈমের ফাইফার; কী ছিল পরিকল্পনা?

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাছের সঙ্গে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, প্রাণ গেল যুবকের
গাছের সঙ্গে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, প্রাণ গেল যুবকের

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকারের সহযোগিতা ছাড়া নির্বাচন সম্ভব নয়: সিইসি
সরকারের সহযোগিতা ছাড়া নির্বাচন সম্ভব নয়: সিইসি

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ভোলায় মেঘনা নদীতে ডুবে জেলের মৃত্যু
ভোলায় মেঘনা নদীতে ডুবে জেলের মৃত্যু

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে ফিরেছেন ৪০ হাজার ৫২০ হাজি
দেশে ফিরেছেন ৪০ হাজার ৫২০ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘এই দিনের জন্য অনেক দিন ধরে অপেক্ষা করছিলাম’
‘এই দিনের জন্য অনেক দিন ধরে অপেক্ষা করছিলাম’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ম্যানচেস্টার সিটিকে ফের বিশাল অঙ্কের জরিমানা
ম্যানচেস্টার সিটিকে ফের বিশাল অঙ্কের জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী মাস থেকে ৩৩ লাখ শিশু পাবে দুপুরের খাবার
আগামী মাস থেকে ৩৩ লাখ শিশু পাবে দুপুরের খাবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্মাণাধীন ভবনের সেপটিক ট্যাংক থেকে দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
নির্মাণাধীন ভবনের সেপটিক ট্যাংক থেকে দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প
ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের মধ্যেই তুরস্কে গেলেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সংঘাতের মধ্যেই তুরস্কে গেলেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চেলসিকে উড়িয়ে দিয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে জয়ের পথে ফ্লামেঙ্গো
চেলসিকে উড়িয়ে দিয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে জয়ের পথে ফ্লামেঙ্গো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
মানিকগঞ্জে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাজার সড়ক অবরোধ
নতুন বাজার সড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে বাদ লাবুশানে, প্রথম টেস্টে নেই স্মিথ
ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে বাদ লাবুশানে, প্রথম টেস্টে নেই স্মিথ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান
যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব সংগীত দিবস আজ
বিশ্ব সংগীত দিবস আজ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার বাতাস আজ ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে’
‘ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?
কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার
দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল
একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!
ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের
ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি
৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের
ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান
‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী
যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'
'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'
'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী
নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে
‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি
ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক
সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প
ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান
যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চতুর্থ দিনে শুধুই বাংলাদেশের দাপট
চতুর্থ দিনে শুধুই বাংলাদেশের দাপট

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়
দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি
জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি

শনিবারের সকাল

লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল
লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত
শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে
জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু
জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক
ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় নারী
নিরাপত্তাহীনতায় নারী

নগর জীবন

সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী
সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী

শোবিজ

অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর
অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ফলের মেলায় ভিড়
ফলের মেলায় ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে
নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে

শনিবারের সকাল

ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!
ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!

দেশগ্রাম

সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস
সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি
নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়
দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার
অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তে পুশইন আরও সাতজনকে
সীমান্তে পুশইন আরও সাতজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাড়ল চালের দাম
হঠাৎ বাড়ল চালের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য
কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য

শনিবারের সকাল

থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র
থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র

দেশগ্রাম

রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন
রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন

শনিবারের সকাল

নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত
নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত

দেশগ্রাম

প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার
প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার

শনিবারের সকাল

নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা
নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা

সম্পাদকীয়

বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক

সম্পাদকীয়