শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২০ এপ্রিল, ২০১৯ আপডেট:

ফিরতে চায় না রোহিঙ্গারা থাকতে চায় বাংলাদেশে

মির্জা মেহেদী তমাল, কক্সবাজার থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
ফিরতে চায় না রোহিঙ্গারা থাকতে চায় বাংলাদেশে

‘আঁরা না যাইমু। বর্মাত মারি ফালাইবো। জায়গাও নাই, কিছু নাই। আঁরা গিয়া কী কত্তাম’ (আমরা যাব না। মিয়ানমারে আমাদের মেরে ফেলবে। জায়গা-জমি কিছুই নেই। ফিরে গিয়ে কী করব?)। ঠিক এভাবেই নিজেদের ভাষায় কথাগুলো বললেন ষাটোর্ধ্ব একজন রোহিঙ্গা। কক্সবাজার উখিয়া বালুখালী রোহিঙ্গা শিবিরে তিনি থাকেন। ছোট একটি দোকান রয়েছে তার বালুখালী ক্যাম্পের বড় বাজারে। এদেশ ছেড়ে তিনি আর ফিরতে চান না মিয়ানমারে। 

উখিয়ার পশ্চিম বালুখালী রোহিঙ্গা শিবিরের এক নম্বর সড়কের পাশে গড়ে উঠেছে বড় বাজার। বেশ জমজমাট। সেখানে বার্মিজ ও বাংলাদেশি পণ্যের বেচাকেনা চলছে ধুমছে। মিয়ানমার মংডুর বলিরবাজারের বড় ব্যবসায়ী ইদ্রিস সওদাগর দেশ ছেড়ে পালিয়ে এসেছেন। সঙ্গে এসেছেন স্ত্রীসহ আরও তিন সন্তান। বাংলাদেশে এসেই তিনি বালুখালী বড়বাজারে একটি ছোট দোকান দেন। মাত্র দেড় বছরের মাথায় ইদ্রিস সওদাগর এখন বড়বাজারের বড় ব্যবসায়ী। বালুখালী বড় বাজারে এই ইদ্রিস সওদাগর একটি দোকান থেকে তিনটি দোকান গড়ে তুলেছেন। তার বড় ছেলের বিয়েও দিয়েছেন একই ক্যাম্পে। এখন দিনে অন্তত ৫০ হাজার টাকার পণ্য বিক্রি হয় বলে জানান তিনি। মেয়ের পরিবারও পালিয়ে এসেছে বাংলাদেশে।

মা-বাবা মিয়ানমারের হলেও আরিফের জন্ম কক্সবাজারের রোহিঙ্গা শিবিরে। শুদ্ধ বাংলা বলায় অনেক বাংলাদেশিকেও হার মানাবে এই কিশোর। ব্যাটারিচালিত রিকশা চালায়। সে জানায়, শরণার্থী পরিচয়পত্রও আছে তার। রোহিঙ্গা শিবির ছেড়ে গিয়ে কক্সবাজার চট্টগ্রামে হকারি করে বাসে বাসে। এক বোনকে বিয়ে দিয়েছে রংপুরে। মিয়ানমার কবে ফিরবে জানতে চাইলে আরিফ জানায়, মিয়ানমার কোনোভাবেই তার দেশ নয়। তার জন্ম এ দেশেই। ২০১৭ সালের আগস্ট মাসে অন্য এক বন্ধুর সঙ্গে সীমান্ত পাড়ি দিয়ে মিয়ানমারের ভিতরে কিছু দূর গিয়েছিল সে। কিন্তু ঘরবাড়ি আগুনে জ্বলতে দেখে আর গুলির শব্দ শুনে ফিরে এসেছে। গত সপ্তাহে রোহিঙ্গা শিবিরে বিভিন্ন বয়সী রোহিঙ্গাদের সঙ্গে আলাপকালে তাদের ফিরে যাওয়ার পরিকল্পনার বিষয়ে জানতে চাইলে তাদের একজনও ফেরার আগ্রহ দেখায়নি। সবাই বলেছে, মিয়ানমারে তাদের ফেরার পরিবেশ নেই। তাদের ওপর যে নিপীড়ন হয়েছে তার বিচার, ক্ষতিপূরণ, নিরাপত্তা, নাগরিকত্ব, এসব পাওয়ার পরই ফেরার প্রশ্ন আসবে। কেউ কেউ তাদের জন্য ‘স্বাধীন দেশ’ করে দেওয়ার কথাও বলেছে। সংশ্লিষ্টরা বলছে, রোহিঙ্গাদের জন্য বিদেশি সহায়তার পরিমাণ আগের চেয়ে কমছে। এই সংকটের রাজনৈতিক সমাধান না হলে এটি ফিলিস্তিনের মতো ভয়াবহ সংকটে রূপ নেবে। বাংলাদেশ এরই মধ্যে বিশ্ব সম্প্রদায়কে সংকটের ভয়াবহতার বিষয়ে সতর্ক করেছে। জানা গেছে, রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত করতে উখিয়া ও টেকনাফের ক্যাম্পগুলোতে সক্রিয় রয়েছে দেশি-বিদেশি কয়েকটি চক্র। এসব চক্রের লোকজন দেশি-বিদেশি নানা এনজিওর ছদ্মাবরণে উসকানি দিয়ে আসছে বাংলাদেশ থেকে রোহিঙ্গাদের দেশে না ফিরতে। রোহিঙ্গা ক্যাম্পে কাজ করা এ রকম বেশ কয়েকটি এনজিও প্রত্যাবাসনের ব্যাপারে রোহিঙ্গাদের কৌশলে অনাগ্রহী করে তোলার চেষ্টা করছে বলেও অভিযোগ উঠেছে। তন্মধ্যে ক্রিস্টিয়ান এইড নামের একটি এনজিও একদম প্রকাশ্যে রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন বিরোধী কর্মকাে  জড়িত থাকার প্রমাণও মিলেছে। নাম প্রকাশ করতে অনিচ্ছুক এক রোহিঙ্গা জানান, ক্যাম্পে এক-এক এনজিওর লোকজন রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনের বিষয়ে ভিন্ন ভিন্ন কথা শোনায়। কোনো কোনো এনজিওর লোকেরা রোহিঙ্গা নেতাদের মাধ্যমে বিভিন্ন বিষয়ে তাদের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের চেষ্টা করেন। তাদের বুদ্ধিতে রোহিঙ্গারা মূলত বিপথগামী হচ্ছে এবং গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগতে হয় তাদের। বাংলাদেশ সরকারের উচিত তাদের কাজকর্ম পর্যবেক্ষণ করা। শিবিরগুলোতে অনুসন্ধান করে জানা গেছে, প্রত্যাবাসনবিরোধী এনজিওগুলোর উসকানিতে শিবিরে প্রত্যাবাসন বিরোধী সন্ত্রাসী রোহিঙ্গার সংখ্যাও বাড়ছে। পরিস্থিতি সেখানে এমন করেই তৈরি করা হয়েছে যে, রোহিঙ্গাদের কেউ দেশে ফিরে যাওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করলেই তাদের হত্যা করা হয়। এ রকম অবস্থায় গত এক বছরে রোহিঙ্গা শিবিরে প্রত্যাবাসনবিরোধী সন্ত্রাসী রোহিঙ্গার হাতে কমপক্ষে ৩২ জন রোহিঙ্গা হত্যার শিকার হয়েছে।

মিয়ানমার থেকে বাস্তুচ্যুত হয়ে আসা প্রায় ১২ লাখ রোহিঙ্গার প্রত্যাবাসনের কোনো লক্ষণ নেই। ফিরিয়ে নিতে প্রস্তুত বলে জানালেও মিয়ানমার গত ১৮ মাসে এমন কোনো দৃশ্যমান উদ্যোগ নেয়নি যাতে রোহিঙ্গারা ফিরতে উৎসাহী হয়। বরং ফেরার অনিশ্চয়তার মধ্যে রোহিঙ্গারা বাঁচার জন্য যে সংগ্রাম করছে, তাতেই ধীরে ধীরে তাদের শিকড় গাড়ছে এ দেশে। আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের ঘিরে তৎপরতা বাড়ছে জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থা ও তাদের সহযোগী দেশি-বিদেশি বেসরকারি সংস্থাগুলোর (এনজিও, আইএনজিও)। যেন এ দেশে রোহিঙ্গাদের অস্তিত্ব আর এনজিওগুলোর তৎপরতা এক সূত্রে মিলেছে। রোহিঙ্গাদের ফিরতে নিরুৎসাহিত করা, প্রত্যাবাসনবিরোধী সমাবেশে ব্যানার, ফেস্টুন সরবরাহের অভিযোগও আছে কিছু এনজিও ও তাদের কিছু কর্মীর বিরুদ্ধে। আবার রোহিঙ্গা শিবিরে ও বিদেশে অবস্থানরত শিক্ষিত ও অবস্থা সম্পন্ন রোহিঙ্গারাও ব্যানার, ফেস্টুন তৈরিতে উৎসাহ দিয়েছে বলে জানা গেছে। এ ছাড়া নিষেধ অমান্য করে আশ্রয় শিবিরের কিছু স্কুলে রোহিঙ্গা শিশুদের বাংলায় পাঠদান ও পরীক্ষা নেওয়ারও অভিযোগ রয়েছে।

 

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জন্য ২০১৭ সালের নভেম্বর মাসে মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশে সই হওয়া প্রত্যাবাসন চুক্তিতে প্রথম পর্যায়ে ২০১৬ সালের অক্টোবর মাস থেকে বাংলাদেশে আসা রোহিঙ্গাদের পরিচয় যাচাই সাপেক্ষে স্বেচ্ছায়, নিরাপদ ও সম্মানজনক প্রত্যাবাসনের কথা বলেছে। তাদের প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার পর ২০১৬ সালের অক্টোবর মাসের আগে আসা রোহিঙ্গাদের ফেরত যাওয়ার বিষয়ে আলোচনার কথা রয়েছে। ২০১৬ সালের অক্টোবরের আগে বাংলাদেশে শরণার্থী হিসেবে নিবন্ধিত প্রায় ৩০ হাজার এবং অনিবন্ধিত প্রায় তিন লাখ রোহিঙ্গা ছিল বলে ধারণা করা হয়। মিয়ানমারে মানবাধিকারবিষয়ক জাতিসংঘের স্পেশাল র‌্যাপোর্টিয়ার ইয়াংহি লি গত ২৫ জানুয়ারি ঢাকায় সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, রোহিঙ্গারা শিগগিরই ফিরে যাবে না। মিয়ানমারের ভিতরে রোহিঙ্গাদের জন্য ‘সেফ জোন’ (নিরাপদ অঞ্চল) গড়ার প্রস্তাব ও কক্সবাজার থেকে রোহিঙ্গাদের ভাসান চরে নেওয়ার পরিকল্পনার ব্যাপারেও তিনি উদ্বেগ জানান। মংডুর উত্তরে নেশং থেকে আসা ফাইয়াজুর রহমান (২০) এখন বালুখালী-২ (ক্যাম্প ১১)-এর বাসিন্দা। ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশে আসার চার-পাঁচ মাস পরই আশ্রয়শিবিরের মধ্যে একটি দোকান খুলেছেন তিনি। ১১ সদস্যের পরিবারের জন্য তিনটি কার্ড পেয়েছেন। মাথাপিছু মাসিক সহায়তা মিলে ৭৭০ টাকা করে। মিয়ানমারে ফিরবেন কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সবাই বলে মুসলমানদের অধিকার দেবে, শান্তি দেবে। কিন্তু ধোঁকাবাজ। ধোঁকাবাজের কাছে যেতে হলে বাংলাদেশ যে রকম রক্ত ঢেলেছে, এ রকম রক্ত ঢালতে হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘বর্মিরা কোনো দিন আমাদের অধিকার দেবে না। পৃথিবী যদি অস্ত্র দিয়ে স্বাধীন করে দেয় তাহলে দেবে। এমনিতে গেলে দুই বছর, তিন বছর হয়তো শান্তি দেবে। ১৯৯১ সালে রোহিঙ্গা এসেছে। অনেকে দ্বিতীয়বার, তৃতীয়বার এসেছে। এবার শেষবার। এবারও যদি ফেরত যাই তাহলে আমাদের কী হালত হবে?’

আরেক রোহিঙ্গা ইয়াস্যার রহমান বলেন, ‘ওইটায় ঠ্যাংয়ের তলে মাটি নাই। আমাদের কথা কেউ শুনবে না। আমরা তো ভাসা (ভাসমান)। তিনি জানান, ২০১৭ সালে মিয়ানমার বাহিনী রাখাইনে রোহিঙ্গাবিরোধী অভিযান শুরু করলে তারা আর বাঁচতে পারবেন না বলেই ধরে নিয়েছিলেন। সেই সময় মিয়ানমার বাহিনী রোহিঙ্গা নারীদের যৌন নির্যাতনও করে। এমন প্রেক্ষাপটে মৃত্যু নিশ্চিত ভেবে তাদের গ্রামের উপযুক্ত সব নারী ও পুরুষ বিয়ে করেছিলেন। এরপর পালিয়ে বাংলাদেশে চলে আসেন তারা। তবে ইয়াসিরের এটিই প্রথম বাংলাদেশে আসা নয়। কয়েক বছর আগে তিনি বাংলাদেশে ঢুকে চট্টগ্রামের পটিয়ায় একটি মাদ্রাসায় পড়ালেখাও করেছেন। তার মতো আরও অনেকে এভাবে এসে পড়ালেখা এবং পরে এ দেশে বিয়েও করেছেন। তিনি আরও জানান, মিয়ানমারে থেকে যাওয়া তার স্বজনরা সেখানে আর কত দিন থাকতে পারবেন তা নিয়ে এখনো ঘোর অনিশ্চয়তার মধ্যে আছেন। উখিয়ার পশ্চিম বালুখালী রোহিঙ্গা শিবিরের এক নম্বর সড়কের পাশে গড়ে ওঠা জমজমাট বাজারের নাম দেওয়া হয়েছে নিউমার্কেট। গিয়ে দেখা যায়, সেখানে দেদার বার্মিজ ও বাংলাদেশি পণ্যের বেচাকেনা চলছে। বালুখালী পান বাজারে এক রোহিঙ্গা কিশোরকে তার বাড়ির বিষয়ে জিজ্ঞাসা করলে সে আশ্রয়শিবির দেখায়। আগে বাড়ি কোথায় ছিল জানতে চাইলে সে উত্তর দেয়, ‘বার্মা’। ওই কিশোর জানায়, মিয়ানমারে তাদের বাড়িঘর গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। কিছুই আর অবশিষ্ট নেই। মিয়ানমারে ফিরে যাওয়ার কোনো আগ্রহই তার নেই। বালুখালীর আরও ভিতরে লুৎফর রহমান নামে এক রোহিঙ্গা জানান, মংডু থেকে ১২ মাইল দূরে উডং গ্রামে তাদের বাড়ি ছিল। সব ফেলে আজ তারা এখন বাংলাদেশে। তিনি বলেন, ‘সবাই ফিরে গেলে আমিও ফিরে যাব। তবে আমি জানি, সবাই যাবে না। সব হারিয়ে আমরা এ দেশের দয়ায় ঠাঁই পেয়েছি। আমরা এখানেই মরতে চাই। বুথিডং থেকে আসা সুলতান মাহমুদ (৬০) জানান, তার পা মিয়ানমার বাহিনীর দোসররা কেটে ফেলেছে। পরিবারের লোকজন তাকে আহতাবস্থায় গামছায় বেঁধে বাংলাদেশে নিয়ে এসেছে। মিয়ানমারে ফিরে যাবেন কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘মরি গেলে অনিক ভালো হইবো’। তিনি জানান, রোহিঙ্গা নারী, শিশু ও প্রতিবন্ধীদের মিয়ানমার বাহিনী ঘরে আটকে আগুন দিয়ে মেরেছে। তিনি আর সেখানে ফিরতে চান না। গত ১ মার্চ বালুখালী রোহিঙ্গা শিবিরের একটি মসজিদে জুমার নামাজের সময় খুৎবার আগে রোহিঙ্গা ইমাম বলছিলেন, আল্লাহ যাকে ইচ্ছা বাদশাহ বানিয়ে দেন, আবার যাকে ইচ্ছা নিঃস্ব করে দেন। এ ক্ষেত্রে রোহিঙ্গাদের চেয়ে বড় প্রমাণ আর কী হতে পারে? কত বিত্তবান রোহিঙ্গা নিঃস্ব হয়ে এ দেশে এসেছে। নামাজের পর ইমাম সাহেব দোয়া করছিলেন, মুসলমান হিসেবে মুসলমানের দেশে যাতে তাদের মৃত্যু হয়। এরপর সবাই সমস্বরে বলে, আমিন, আমিন।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে আগুন
কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে আগুন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

১৯ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা

২৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই
বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ
নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ
আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক
চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান
মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা