শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২০ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

লিবিয়ায় প্রশিক্ষণ আসত অস্ত্র-অর্থ

ফ্রীডম পার্টির এক জাহাজ অস্ত্র আটক করেছিল ইতালির গোয়েন্দারা
বিশেষ প্রতিবেদন
প্রিন্ট ভার্সন
লিবিয়ায় প্রশিক্ষণ আসত অস্ত্র-অর্থ

ফ্রীডম পার্টির অস্ত্র আর অর্থ আসত লিবিয়া থেকে। পার্টির জন্য দেশে আনা হয়েছিল অসংখ্য নতুন হুডখোলা জিপ। লিবিয়ার নেতা মুয়াম্মার আল গাদ্দাফির পৃষ্ঠপোষকতায় খন্দকার আবদুর রশীদ ও সৈয়দ ফারুক রহমান গড়ে তুলেছিলেন ফ্রীডম পার্টি। এ ছাড়া মধ্যপ্রাচ্যের শক্তিশালী জঙ্গিবাদী সংগঠন ‘মুসলিম ব্রাদারহুডের’ সহযোগিতাও তারা নিয়েছে ফ্যাসিবাদী এই সংগঠন গঠনে। জনশক্তি রপ্তানির নামে তরুণদের লিবিয়ায় নিয়ে সশস্ত্র যুদ্ধের ট্রেনিং দেওয়া হয়। এই তরুণরা দেশে ফিরে ফ্রীডম পার্টির পক্ষে সন্ত্রাসী তৎপরতায় অংশ নেবে- এটাই ছিল ট্রেনিংয়ের উদ্দেশ্য। আশির দশকে অস্ত্র আর অর্থের লোভ দেখিয়ে অসংখ্য তরুণকে বিপথে নিয়ে গিয়েছিলেন ফ্রীডম পার্টির ফারুক-রশীদ। সে সময় এসব তরুণ প্রকাশ্যে অস্ত্র নিয়ে দাপিয়ে বেড়াত সারা দেশে।

সূত্র জানান, লিবিয়ায় প্রশিক্ষণের জন্য আন্তর্জাতিক ক্যাম্প ছিল। ফারুক- রশীদ ও বজলুল হুদা ট্রেনার ছিলেন। সেই ক্যাম্পেই ঝটিকা আক্রমণের পদ্ধতি থেকে শুরু করে বিমান ছিনতাইসহ ভারী অস্ত্র চালনার প্রশিক্ষণ দেওয়া হতো। চলত রাজনৈতিক ক্লাস। প্রধান পাঠ্য ছিল গাদ্দাফির ‘গ্রিন বুক’। ত্রিপোলিতে তাদের ছিল একটি অতিথিশালা। প্রথমে সবাইকে সেখানে নেওয়া হতো। এরপর নেওয়া হতো ক্যাম্পে। ওই ক্যাম্প থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে যারা দেশে ফিরেছেন তার মধ্যে অন্যতম শমসের আলম নসু, মাইনু, মজনু, খোকন, পিন্টু, বুলু, আসিফ, স্বপন, ধানমন্ডির তপন, হাজারীবাগের জাভেদ, জালাল।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকান্ডে র পর খুনিরা বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে আশ্রয় নিয়েছিল লিবিয়ায়। দেশটি পরে ধীরে ধীরে বঙ্গবন্ধুর খুনিদের সেকেন্ড হোমে পরিণত হয়। খুনি লে. কর্নেল খন্দকার আবদুর রশীদ ও কর্নেল সৈয়দ ফারুক রহমানের নেতৃত্বে অন্য খুনিরা লিবিয়ায় নিয়মিত বৈঠক করতেন। সূত্র জানান, ’৭৫ সালের ৩ নভেম্বর বঙ্গবন্ধুর খুনিরা বিশেষ বিমানযোগে দেশত্যাগ করেন। তারা প্রথমে ইয়াঙ্গুন হয়ে ব্যাংকক যান। সেখান থেকে পাকিস্তান হয়ে লিবিয়ায় আশ্রয় নেন। লিবিয়া থেকে পরে বেশ কয়েকজন খুনিকে বাংলাদেশের বিভিন্ন মিশনে নিয়োগ দেওয়া হয়। তবে ১৯৭৫ থেকে ’৯০ সাল পর্যন্ত লিবিয়াকেই নিরাপদ আশ্রয়স্থল হিসেবে বেছে নিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধুর খুনিরা।

লিবিয়ার নেতা মুয়াম্মার আল গাদ্দাফির পৃষ্ঠপোষকতায় সে দেশে লে. কর্নেল খন্দকার আবদুর রশীদ ও কর্নেল সৈয়দ ফারুক রহমান ১৯৮০ সালে গড়ে তোলেন ফ্রীডম পার্টি। তবে শুরু থেকেই লিবিয়ায় তারা দুজনই ভিআইপি অতিথির মর্যাদা পেতেন। খন্দকার আবদুর রশীদ ত্রিপোলিতে কনস্ট্রাকশন কোম্পানি গড়ে তোলেন। সেই কোম্পানি গড়ে তোলার জন্য গাদ্দাফি তাকে অর্থ দিয়েছিলেন। আর সৈয়দ ফারুক রহমান লিবিয়ায় জনশক্তি রপ্তানি কোম্পানি খুলেছিলেন। সেই কোম্পানি বাংলাদেশ থেকে জনশক্তি নিত লিবিয়ায়।

ফ্রীডম পার্টিও পরিচালিত হতো মুয়াম্মার আল গাদ্দাফির টাকায়। এ ছাড়া বংলাদেশ-লিবিয়া ফ্রেন্ডশিপ সোসাইটি গড়ে তোলেন সৈয়দ ফারুক রহমান ও খন্দকার আবদুর রশীদ। ঢাকায় ব্রাদার গাদ্দাফি কিন্ডারগার্টেন স্কুলও খোলা হয়েছিল। আর গাদ্দাফির লেখা গ্রিন বুক বাংলায় অনুবাদ করে জনসাধারণের মাঝে ফ্রি বিতরণের ব্যবস্থাও করেন এ দুই খুনি।

খুনি সৈয়দ ফারুক রহমান ও খন্দকার আবদুর রশীদকে কেন্দ্র করে বঙ্গবন্ধুর অন্য খুনিরাও লিবিয়ায় মিলিত হতেন। লিবিয়ার ত্রিপোলি ছাড়াও বেনগাজিতে বঙ্গবন্ধুর এ দুই খুনির ব্যবসায়িক অফিস ছিল। সেখানেও অন্যান্য দেশ থেকে খুনিরা নিরাপদে মিলিত হতেন।

১৯৯৬ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে মুয়াম্মার আল গাদ্দাফি আল কোরআনের আয়াত উল্লেখ করে চিঠি লিখে সৈয়দ ফারুক রহমান ও খন্দকার আবদুর রশীদকে ক্ষমা করে দিতে অনুরোধ জানিয়েছিলেন। তবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেই অনুরোধ উপেক্ষা করে পাল্টা একটি চিঠিতে আল কোরআনের আয়াত উল্লেখ করে গাদ্দাফিকে জানিয়েছিলেন, ‘কন্যা হয়ে পিতা হত্যার বিচার চাওয়ার অধিকার আমার আছে। কন্যা হয়ে পিতা হত্যার বিচার না করা হবে অপরাধ।’

সূত্র জানান, ১৯৮৪ সালের সেপ্টেম্বরে লিবিয়া থেকে পণ্যের আড়ালে অস্ত্রবোঝাই জাহাজ বাংলাদেশে আসছিল। তবে ইতালির গোয়েন্দারা বিষয়টি আঁচ করতে পারেন। তাদের জলসীমা থেকে জাহাজটি তল্লাশির জন্য আটক করা হয়। অস্ত্রের সন্ধান পাওয়ার পর শুরু হয় তোলপাড়। ইতালির গোয়েন্দারা জানতে পারেন দুজন বাংলাদেশি নাগরিক ওই জাহাজটি ভাড়া করে পণ্যের নাম করে বাংলাদেশে পাঠাচ্ছিলেন এসব ভয়ঙ্কর অস্ত্র। বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে ইতালি অবহিত করে তৎকালীন বাংলাদেশ সরকারকে। ’৮৪ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর পুলিশের বিশেষ শাখার সদস্যরা গুলশানের একটি বাসায় অভিযান চালিয়ে ফারুক ও রশীদের দুই আত্মীয়কে গ্রেফতার করেন। জব্দ করেন ‘বাংলাদেশ জাতিসত্তা পরিষদ’-এর ব্যানার, অসংখ্য বিতর্কিত লিফলেট ও অসংখ্য বই। লিফলেটগুলোয় বাংলাদেশকে ইসলামী প্রজাতন্ত্র ঘোষণার যুক্তি উপস্থাপন করা হয়। তবে রহস্যজনক কারণে ওই ঘটনার তদন্ত স্থবির হয়ে পড়ে। ছেড়ে দেওয়া হয় ফারুক-রশীদের দুই আত্মীয়কে। গায়েব হয়ে যায় অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র। এর কিছুদিন পর একটি গোয়েন্দা সংস্থা অস্ত্রবোঝাই জাহাজের বিষয়ে কর্নেল ফারুককে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করলেও রহস্যজনক কারণে ছেড়ে দেয়। কিছু সময়ের জন্য কর্নেল ফারুক দেশত্যাগ করেন। পরে তৎকালীন সরকারের সঙ্গে গোপন সমঝোতায় দেশে ফেরেন। ’৮৬ সালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে অংশ নেন তিনি।

রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা বলেন, রাষ্ট্রীয় হস্তক্ষেপের কারণেই হয়তো ইতালিতে আটক হওয়া অস্ত্রবোঝাই জাহাজের তদন্ত চাপা পড়ে যায়। তবে এর পরও হয়তো পণ্যের নাম করে লিবিয়া থেকে অস্ত্র এসেছিল বাংলাদেশে। ফ্রীডম পার্টির নেতা-কর্মীদের হাতে শোভা পেত চকচকে নাইন এমএম পিস্তল। গ্রুপ লিডারদের তত্ত্বাবধানে ছিল চাইনিজ রাইফেল, গ্রেনেড ও এসএমজির মতো ভারী অস্ত্র।

(প্রতিবেদনটি তৈরিতে সহায়তা করেছেন : মির্জা মেহেদী তমাল, সাখাওয়াত কাওসার, গোলাম রাব্বানী ও মাহবুব মমতাজী।)

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জের ঢেঁকিছাঁটা চাল যাচ্ছে সারাদেশে
মানিকগঞ্জের ঢেঁকিছাঁটা চাল যাচ্ছে সারাদেশে

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট
৫ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কান্নার শব্দে ধানক্ষেতে মিলল নবজাতক
কান্নার শব্দে ধানক্ষেতে মিলল নবজাতক

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় মঞ্চ মাতাবেন আতিফ আসলাম
ঢাকায় মঞ্চ মাতাবেন আতিফ আসলাম

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

খাদ্যে অননুমোদিত ‘গোলাপ ও কেওড়া জল’ ব্যবহারে সতর্কবার্তা
খাদ্যে অননুমোদিত ‘গোলাপ ও কেওড়া জল’ ব্যবহারে সতর্কবার্তা

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

লিগ্যাল এইড হেল্পলাইনের টোল ফ্রি নতুন নম্বর ‘১৬৬৯৯’
লিগ্যাল এইড হেল্পলাইনের টোল ফ্রি নতুন নম্বর ‘১৬৬৯৯’

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে যোগদান করলেন নতুন ডিসি নাজমুল ইসলাম
চাঁদপুরে যোগদান করলেন নতুন ডিসি নাজমুল ইসলাম

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিশনের প্রেস উইংয়ের প্রথম সচিব পদে প্রশাসন ক্যাডারের পদায়নে তথ্য ক্যাডারের প্রতিবাদ
মিশনের প্রেস উইংয়ের প্রথম সচিব পদে প্রশাসন ক্যাডারের পদায়নে তথ্য ক্যাডারের প্রতিবাদ

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের আরও ৫ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
ঢাকায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের আরও ৫ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্যার সলিমুল্লাহ ও রাজশাহী মেডিকেল কলেজে নতুন পরিচালক নিয়োগ
স্যার সলিমুল্লাহ ও রাজশাহী মেডিকেল কলেজে নতুন পরিচালক নিয়োগ

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নাইজেরিয়ার ব্রিগেডিয়ার জেনারেলকে হত্যার দাবি জিহাদিদের
নাইজেরিয়ার ব্রিগেডিয়ার জেনারেলকে হত্যার দাবি জিহাদিদের

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টের মাইলফলকে মুশফিক
শততম টেস্টের মাইলফলকে মুশফিক

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তাইওয়ান বিতর্ক: চীনে জাপানি চলচ্চিত্রের মুক্তি স্থগিত
তাইওয়ান বিতর্ক: চীনে জাপানি চলচ্চিত্রের মুক্তি স্থগিত

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের মৃত্যু
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের মৃত্যু

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ২০
মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ২০

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখায় মাসিক কুইজ প্রতিযোগিতা সম্পন্ন
বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখায় মাসিক কুইজ প্রতিযোগিতা সম্পন্ন

৩৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পরিবারসহ কাজী জাফরের আয়কর নথি সিআইডিকে দেওয়ার নির্দেশ
পরিবারসহ কাজী জাফরের আয়কর নথি সিআইডিকে দেওয়ার নির্দেশ

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের উদ্যোগে বগুড়ায় দিনব্যাপী সেবামূলক মানবিক কর্মসূচি
তারেক রহমানের উদ্যোগে বগুড়ায় দিনব্যাপী সেবামূলক মানবিক কর্মসূচি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জনগণ হচ্ছে এ দেশের মূল শক্তি : আবুল খায়ের ভূঁইয়া
জনগণ হচ্ছে এ দেশের মূল শক্তি : আবুল খায়ের ভূঁইয়া

৫০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৬ লাখ টন চাল ও গম আমদানি করছে সরকার
৬ লাখ টন চাল ও গম আমদানি করছে সরকার

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেপ্তার ১৬৪৯ জন
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেপ্তার ১৬৪৯ জন

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চীনে অবস্থানরত নাগরিকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ জাপানের
চীনে অবস্থানরত নাগরিকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ জাপানের

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাসহ ৭৯ বাংলাদেশি জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় কোস্টগার্ড
নৌকাসহ ৭৯ বাংলাদেশি জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় কোস্টগার্ড

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারে আনন্দ র‌্যালি
মুন্সীগঞ্জে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারে আনন্দ র‌্যালি

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এমবিবিএস ডাক্তারের টেবিলের ড্রয়ারে মিলল ইয়াবা
এমবিবিএস ডাক্তারের টেবিলের ড্রয়ারে মিলল ইয়াবা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ
লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্যহাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্যহাতির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লামায় পরিবেশ অধিদফতরের অভিযানে বাধা: ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা
লামায় পরিবেশ অধিদফতরের অভিযানে বাধা: ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে