শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১১ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

গেস্টরুমের অপর নাম টর্চার সেল

ছাত্রদের প্রতিটি হলেই এ কালচার, সাধারণ শিক্ষার্থীদের কাছে আতঙ্ক, নিয়ন্ত্রণে ছাত্রলীগের বিভিন্ন গ্রুপ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
গেস্টরুমের অপর নাম টর্চার সেল

দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র হলগুলোর গেস্টরুম এখন সাধারণ ছাত্রদের কাছে রীতিমতো আতঙ্কের বিষয়। তাদের কাছে এখন গেস্টরুমের অন্য নাম টর্চার সেল। কখন কার গেস্টরুমে ডাক পড়ে- এ নিয়েই সর্বক্ষণ আতঙ্কে ভুগতে হয় প্রথম ও দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রদের। অনেক সময় তৃতীয় ও চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধেও বিচার-শালিস হয় গেস্টরুমগুলোয়। হলে আবাসিক কিংবা দ্বৈতাবাসিক ছাত্রদের অতিথিদের জন্য এসব গেস্টরুম যতটা না ব্যবহার হয় তার চেয়ে বেশি ব্যবহার হয় রাজনৈতিক কাজেই। ছাত্রদের প্রতিটি হলে থাকা এসব গেস্টরুমের নিয়ন্ত্রক এখন ছাত্রলীগের বিভিন্ন গ্রুপ। অবশ্য গেস্টরুম থেকে সিদ্ধান্ত দিয়ে বিভিন্ন কক্ষে পাঠিয়ে নির্যাতনের ঘটনাও ঘটছে অহরহ। দু-একটি ঘটনা বাদে এসবের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে কখনই তৎপরতা দেখায় না বিশ্ববিদ্যালয় বা হল প্রশাসন। বরং দেখেও না দেখার ভান করে তারা।

জানা যায়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোয় গত দু-তিন দশক ধরে চলে আসছে ‘গেস্টরুম সংস্কৃতি’। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া নবীন শিক্ষার্থীদের বলপূর্বক নির্দিষ্ট ছাত্র সংগঠনের মতাদর্শের করে নেওয়াই এর উদ্দেশ্য। এখন ক্ষমতাসীন ছাত্রলীগের ছত্রচ্ছায়ায় চলছে গেস্টরুম সংস্কৃতি। সাধারণত আয়োজন করে গেস্টরুমে নেওয়া হয় প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের। সেখানেই শিক্ষার্থীদের বসিয়ে বা দাঁড় করিয়ে রেখে বিভিন্ন ধরনের হুমকি-ধমকি দেওয়া হয়। ভবিষ্যতে কোনো শিক্ষার্থীই যেন তাদের বিরুদ্ধে কথা বলতে না পারে, এজন্যই গেস্টরুমের ব্যবস্থা। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম বর্ষে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের একটি বিশাল অংশ মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে আসে। রাজধানী ঢাকায় মেস ভাড়া করে থাকা তাদের অনেকের পক্ষে কষ্টকর। ফলে বাধ্য হয়ে বিশাল অংশের শিক্ষার্থীকে হলে থাকতে হয়। আর এ সুযোগটিই নেয় দেশের ক্ষমতায় থাকা দলের ছাত্র সংগঠন। প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের দখল করা কিছু রুমে গাদাগাদি করে থাকতে দিয়ে (গণরুম) তাদের দ্বারা দলীয় কর্মসূচি করিয়ে নেয় সংগঠনগুলো। প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের গেস্টরুম নেন দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থীরা। এতে শিক্ষার্থীদের ‘ম্যানার’ বা ‘শিষ্টাচার’ শেখানোর নাম করে কৈফিয়ত নেওয়া হয় সে কতটা অনুগত হলো তার। গেস্টরুমে একজন শিক্ষার্থী ‘তার সিনিয়রদের তথাকথিত নিয়ম মেনে সালাম দিয়েছেন কিনা, দিনের কোনো কর্মসূচিতে অনুপস্থিত ছিলেন কিনা, দ্বিতীয় বর্ষের ভাইদের ডিঙিয়ে কেউ তৃতীয় বর্ষ বা তার ওপরের কারও সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন কিনা ইত্যাদি নানা বিষয়ে কৈফিয়ত চাওয়া হয়। এ ছাড়া শিক্ষার্থীদের শারীরিক গঠন, পোশাক, আচরণ ও তাদের পরিবারের সদস্যদের নিয়ে বাজে মন্তব্য ও অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করেন জ্যেষ্ঠ শিক্ষার্থীরা। কোনো শিক্ষার্থীর ‘ম্যানারে’ কোনো ত্রুটি পাওয়া গেলে তাকে মারধরও করা হয়। আর কোনো শিক্ষার্থী যদি ছাত্রলীগ ছাড়া অন্য কোনো মতাদর্শের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ পাওয়া যায়, তাহলে তার কপালে শনি নেমে আসে। ‘শিবির’ অপবাদ দিয়ে বেধড়ক মারধর করে তাকে হল থেকে বের করে দেওয়া হয়। মারাত্মক কোনো ‘অপরাধের’ জন্য নেওয়া হয় মিনি গেস্টরুমে। এতে একজন শিক্ষার্থীকে তার কয়েকজন সিনিয়র মিলে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। আর গেস্টরুম শেষে তাকে মারধর করা হয়। তবে এসব ঘটনা নিয়ে মুখ খোলেন না কোনো শিক্ষার্থী। কারণ, মুখ খোলাও বিবেচনা করা হয় চরম অপরাধ হিসেবে। পরিণামে মার খাওয়ার পাশাপাশি হলে অবস্থানের সুযোগ হারান শিক্ষার্থীরা।

গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের জসীমউদ্দীন হলে এক শিক্ষার্থীর অস্ত্রোপচারের জায়গা ও পেটে লাথি মারার মতো ঘটনা ঘটে। ওই ঘটনায় হল প্রশাসন দুই শিক্ষার্থীকে হল থেকে আজীবন বহিষ্কার করে। (যদিও তারা এখনো হলে আছেন।) একই বছরের ২৩ মে দিবাগত রাতে একটি কর্মসূচিতে না যাওয়ায় মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হলের প্রথম বর্ষের ৩৫ জন ছাত্রকে গেস্টরুমে মারধর করেন হল শাখা ছাত্রলীগ নেতারা। গত ২৫ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয়ের সূর্যসেন হলে প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী ছাত্রলীগের একটি কর্মসূচিতে অনুপস্থিত থাকার বিষয়ে তৃতীয় বর্ষের একজনের থেকে ছুটি নেওয়ায় মিনি গেস্টরুমে ডেকে তাকে মারধর করেন দ্বিতীয় বর্ষের আরাফাত হোসেন অভি। গত বছরের ২৩ ডিসেম্বর ছাত্রশিবিরের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ এনে রাসেল নামে বিজয় একাত্তর হলের এক শিক্ষার্থীকে বেধড়ক মারধর করে পুলিশে দেন শাখা ছাত্রলীগের কর্মীরা। শীতের রাতে দাঁড়িয়ে গেস্টরুম করানোর ধকল সহ্য করতে না পেরে ২০১৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে সলিমুল্লাহ মুসলিম হলের ছাত্র হাফিজ মোল্লা মারা যান। এ ঘটনা তখন ব্যাপক আলোড়িত হয়। তার পরও থামেনি গেস্টরুম নির্যাতন। ডাকসু নির্বাচনের পরও থামেনি এই সংস্কৃতির চর্চা। কোনো কোনো হলে হল সংসদের নির্বাচিত ছাত্রলীগ নেতাদের তত্ত্বাবধানেই গেস্টরুম হয়।

রাজশাহীতে ছাত্রলীগ ব্লক মানেই আতঙ্ক : রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি হলে রয়েছে ছাত্রলীগ ব্লক। সেই ব্লকগুলোয় শুধু ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীরাই অবস্থান করছেন। অভিযোগ রয়েছে, এসব ব্লকের একেকটি কক্ষ ছাত্রলীগের ‘টর্চার সেল’। এ ছাড়া ছাত্রলীগ নেতারা টাকা উপার্জনের হাতিয়ারও বানিয়েছেন হলগুলোকে। সিট বাণিজ্যের মাধ্যমে প্রতি মাসে হাতিয়ে নিচ্ছেন মোটা অঙ্কের টাকা। কোনো শিক্ষার্থী টাকা না দিয়ে হলে উঠলে, তাকে নেতাদের কক্ষে ডেকে করা হয় জিজ্ঞাসাবাদ। মারধরও করা হয় অনেক সময়। বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলের শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, হলগুলোয় ছাত্রলীগের কাছে জিম্মি হয়ে আছেন শিক্ষার্থীরা। ছাত্রলীগ নেতাদের দখলদারিত্বে অসহায় দায়িত্বরত প্রভোস্টরাও। নেতাদের নির্দেশনা না মানলে ‘শিবির’ আখ্যা দিয়ে চলে মারধর। চলতি বছরে শিক্ষার্থীদের প্রকাশ্যে শিবির সন্দেহে মারধর করা না হলেও, গত বছর পর্যন্ত প্রতিনিয়ত আতঙ্কে ছিলেন শিক্ষার্থীরা।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ২০১৮ সালের ১৮ অক্টোবর সন্ধ্যায় কয়েকজন শিক্ষার্থী দল বেঁধে মুন্নুজান হলের সামনে দিয়ে যাচ্ছিলেন। এ সময় ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতা-কর্মী ১৪ জন শিক্ষার্থীকে বঙ্গবন্ধু হলের ২৩৩ নম্বর কক্ষে নিয়ে যান। সেখানে তাদের এক ঘণ্টা আটকে রেখে মারধর ও জিজ্ঞাসাবাদের পর চারজনকে পুলিশে দেন। এর আগে কোটাবিরোধী আন্দোলন চলাকালে ৪ জুলাই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়ে ‘কটূক্তি’র অভিযোগে ও শিবির সন্দেহে গানের তালে তালে এক শিক্ষার্থীকে বেধড়ক মারধর করেন ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীরা। ২০১৮ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি বিকালে কয়েকজন শিক্ষার্থী শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে বসে গল্প করার সময় ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতা-কর্মী নয়জন শিক্ষার্থীকে শিবির কর্মী সন্দেহে জোর করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে নিয়ে যান। সেখানে তাদের বেধড়ক মারধর করা হয়। ২০১৭ সালের ৯ আগস্ট দিবাগত রাত ১২টা থেকে সাড়ে ৩টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের সোহরাওয়ার্দী হলের বিভিন্ন কক্ষ থেকে ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীরা ১২ জনকে আটক করে বেধড়ক মারধর করেন। ভোর ৪টার দিকে রক্তাক্ত অবস্থায় তাদের পুলিশে দেওয়া হয়।

চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের শিবির ম্যানিয়া : চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রশিবির ‘শাসনের’ অবসানের পর পুরো ক্যাম্পাসের দখল নেয় ছাত্রলীগ। এরপর দাড়ি-টুপি দেখলেই শিবির সন্দেহে মারধর করতে থাকে। ২০১৫ সালের পর থেকে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে শিবির সন্দেহে সাধারণ শিক্ষার্থী নির্যাতন নিত্যদিনের ঘটনা। গত চার বছরে ছাত্রলীগের ম্যানিয়ার পরে হামলার শিকার হয়েছেন কম করে হলেও অর্ধশত সাধারণ শিক্ষার্থী। সর্বশেষ চলতি বছরের ২৫ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয়ের শাহজালাল হলের নিচতলায় শিবির কর্মী সন্দেহে নুরুল ইমলাম নামে এক ছাত্রকে বেধড়ক মারধর করেন ছাত্রলীগ কর্মীরা। এতে রডের আঘাতে গুরুতর আহত হন ওই শিক্ষার্থী। উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। মারধরের শিকার শিক্ষার্থী নুরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের ছাত্র। ২০১৮ সালের ৭ অক্টোবর বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী শোয়াইবুল হককে এ এফ রহমান হলের ১২৯ নম্বর রুমে ব্যাপক নির্যাতন চালানো হয়। টানা দুই ঘণ্টা মারধরের পর পুলিশ তাকে উদ্ধার করে। পুলিশ তদন্ত করে তার শিবির সংশ্লিষ্টতা পায়নি। একই বছরের ২৯ জানুয়ারি ছাত্রলীগবিরোধী স্ট্যাটাস দেওয়ায় চবি সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের সাধারণ সম্পাদককে বেধড়ক মারধরে আহত করা হয়। এ ছাড়া ২০১৭ সালের ৯ আগস্ট শিবির কর্মী সন্দেহে বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের ২০১১-১২ সেশনের শিক্ষার্থী খোকন মিয়াকে মারধর করা হয়।

জাহাঙ্গীরনগরের রুমগুলোয় ভিকটিমের আর্তচিৎকার : জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলোর বিভিন্ন কক্ষ টর্চার সেল হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে, হলগুলোয় ক্ষমতাসীন দলের ছাত্র সংগঠনের নেতাদের নিজেদের মতো করে এই টর্চার সেলের স্ট্রাকচার তৈরি হয়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এ রুমগুলোর অবস্থান দোতলায়। রুমের ভিতরে ট্রাংকের মধ্যে বা খাটের নিচে থাকে রড, বেতের লাঠি, ভাঙা গ্রিল, হকিস্টিক, রামদা, মদের বোতল প্রভৃতি। মদের বোতলে পানি পান ও ধূমপান সাধারণ ঘটনা। রুমের জানালার গ্রিল ও কাচ থাকে ভাঙা- উদ্দেশ্য, বিপদের সময় সহজে লাফিয়ে পলায়ন। দলীয় কর্মসূচি ও শোডাউনে, মিছিলে না যাওয়া, বিরোধী মত প্রকাশ, নেতাকে না চেনা, পত্রিকা রুমে সিনিয়রের সামনে পত্রিকা পড়া, এমনকি সালাম না দেওয়ার মতো ঘটনায়ও এসব রুমে চলে অকথ্য নির্যাতন। পরিচয়ে ছাত্র হলেও হল প্রশাসন কিংবা ভ্রাম্যমাণ আদালতের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয় তারা। জুনিয়রদের রাজনীতিতে অন্তর্ভুক্তি, অন্যদের জন্য ভয়ের পরিবেশ সৃষ্টি, হলে নিজেদের অবস্থান তৈরিসহ বিভিন্ন উদ্দেশ্যে এসব নির্যাতন চলে। সন্ধ্যার পর, কখনো মধ্যরাতে এ রুমগুলো কেঁপে ওঠে ভিকটিম কোনো ছাত্রের আর্তচিৎকারে। আশপাশের রুমে ছড়িয়ে পড়ে ভয়ের বার্তা। জানা গেছে, জাবিতে সাধারণত শারীরিক ও মানসিক দুই ধরনের নির্যাতনই চলে। কখনো মানসিক নির্যাতনের কাছে হার মানে শারীরিক নির্যাতন।

টর্চার সেলের সঙ্গে ছাত্রলীগ পরিচিত নয়, দাবি সাধারণ সম্পাদকের : শোকর‌্যালি শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য বলেন, টর্চার সেলের সঙ্গে ছাত্রলীগ পরিচিত নয়। ছাত্রলীগের কেউই এ সম্পর্কে জানে না। একটি মহল চক্রান্ত করে ছাত্রলীগের নামে বিভিন্ন মিথ্যা তথ্য প্রচার করছে। তিনি বলেন, বুয়েটে ছাত্র হত্যার ব্যাপারে ছাত্রলীগ তদন্ত করে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নিয়েছে। ওই ঘটনা ছাত্রলীগের সিদ্ধান্তে হয়নি। বেশ কয়েকজন ব্যক্তির সিদ্ধান্তে এ ঘটনা ঘটেছে। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

১২ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

২৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শিলাকে বলছি
শিলাকে বলছি

সাহিত্য

যদি তুমি
যদি তুমি

সাহিত্য

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

প্রথম পৃষ্ঠা

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম

আমাদের চাওয়ায় ভুল ছিল
আমাদের চাওয়ায় ভুল ছিল

সাহিত্য

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

লেনদেন
লেনদেন

সাহিত্য

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

হেমন্তবন্দনা
হেমন্তবন্দনা

সাহিত্য

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা