শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১১ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

গেস্টরুমের অপর নাম টর্চার সেল

ছাত্রদের প্রতিটি হলেই এ কালচার, সাধারণ শিক্ষার্থীদের কাছে আতঙ্ক, নিয়ন্ত্রণে ছাত্রলীগের বিভিন্ন গ্রুপ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
গেস্টরুমের অপর নাম টর্চার সেল

দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র হলগুলোর গেস্টরুম এখন সাধারণ ছাত্রদের কাছে রীতিমতো আতঙ্কের বিষয়। তাদের কাছে এখন গেস্টরুমের অন্য নাম টর্চার সেল। কখন কার গেস্টরুমে ডাক পড়ে- এ নিয়েই সর্বক্ষণ আতঙ্কে ভুগতে হয় প্রথম ও দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রদের। অনেক সময় তৃতীয় ও চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধেও বিচার-শালিস হয় গেস্টরুমগুলোয়। হলে আবাসিক কিংবা দ্বৈতাবাসিক ছাত্রদের অতিথিদের জন্য এসব গেস্টরুম যতটা না ব্যবহার হয় তার চেয়ে বেশি ব্যবহার হয় রাজনৈতিক কাজেই। ছাত্রদের প্রতিটি হলে থাকা এসব গেস্টরুমের নিয়ন্ত্রক এখন ছাত্রলীগের বিভিন্ন গ্রুপ। অবশ্য গেস্টরুম থেকে সিদ্ধান্ত দিয়ে বিভিন্ন কক্ষে পাঠিয়ে নির্যাতনের ঘটনাও ঘটছে অহরহ। দু-একটি ঘটনা বাদে এসবের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে কখনই তৎপরতা দেখায় না বিশ্ববিদ্যালয় বা হল প্রশাসন। বরং দেখেও না দেখার ভান করে তারা।

জানা যায়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোয় গত দু-তিন দশক ধরে চলে আসছে ‘গেস্টরুম সংস্কৃতি’। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া নবীন শিক্ষার্থীদের বলপূর্বক নির্দিষ্ট ছাত্র সংগঠনের মতাদর্শের করে নেওয়াই এর উদ্দেশ্য। এখন ক্ষমতাসীন ছাত্রলীগের ছত্রচ্ছায়ায় চলছে গেস্টরুম সংস্কৃতি। সাধারণত আয়োজন করে গেস্টরুমে নেওয়া হয় প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের। সেখানেই শিক্ষার্থীদের বসিয়ে বা দাঁড় করিয়ে রেখে বিভিন্ন ধরনের হুমকি-ধমকি দেওয়া হয়। ভবিষ্যতে কোনো শিক্ষার্থীই যেন তাদের বিরুদ্ধে কথা বলতে না পারে, এজন্যই গেস্টরুমের ব্যবস্থা। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম বর্ষে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের একটি বিশাল অংশ মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে আসে। রাজধানী ঢাকায় মেস ভাড়া করে থাকা তাদের অনেকের পক্ষে কষ্টকর। ফলে বাধ্য হয়ে বিশাল অংশের শিক্ষার্থীকে হলে থাকতে হয়। আর এ সুযোগটিই নেয় দেশের ক্ষমতায় থাকা দলের ছাত্র সংগঠন। প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের দখল করা কিছু রুমে গাদাগাদি করে থাকতে দিয়ে (গণরুম) তাদের দ্বারা দলীয় কর্মসূচি করিয়ে নেয় সংগঠনগুলো। প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের গেস্টরুম নেন দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থীরা। এতে শিক্ষার্থীদের ‘ম্যানার’ বা ‘শিষ্টাচার’ শেখানোর নাম করে কৈফিয়ত নেওয়া হয় সে কতটা অনুগত হলো তার। গেস্টরুমে একজন শিক্ষার্থী ‘তার সিনিয়রদের তথাকথিত নিয়ম মেনে সালাম দিয়েছেন কিনা, দিনের কোনো কর্মসূচিতে অনুপস্থিত ছিলেন কিনা, দ্বিতীয় বর্ষের ভাইদের ডিঙিয়ে কেউ তৃতীয় বর্ষ বা তার ওপরের কারও সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন কিনা ইত্যাদি নানা বিষয়ে কৈফিয়ত চাওয়া হয়। এ ছাড়া শিক্ষার্থীদের শারীরিক গঠন, পোশাক, আচরণ ও তাদের পরিবারের সদস্যদের নিয়ে বাজে মন্তব্য ও অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করেন জ্যেষ্ঠ শিক্ষার্থীরা। কোনো শিক্ষার্থীর ‘ম্যানারে’ কোনো ত্রুটি পাওয়া গেলে তাকে মারধরও করা হয়। আর কোনো শিক্ষার্থী যদি ছাত্রলীগ ছাড়া অন্য কোনো মতাদর্শের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ পাওয়া যায়, তাহলে তার কপালে শনি নেমে আসে। ‘শিবির’ অপবাদ দিয়ে বেধড়ক মারধর করে তাকে হল থেকে বের করে দেওয়া হয়। মারাত্মক কোনো ‘অপরাধের’ জন্য নেওয়া হয় মিনি গেস্টরুমে। এতে একজন শিক্ষার্থীকে তার কয়েকজন সিনিয়র মিলে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। আর গেস্টরুম শেষে তাকে মারধর করা হয়। তবে এসব ঘটনা নিয়ে মুখ খোলেন না কোনো শিক্ষার্থী। কারণ, মুখ খোলাও বিবেচনা করা হয় চরম অপরাধ হিসেবে। পরিণামে মার খাওয়ার পাশাপাশি হলে অবস্থানের সুযোগ হারান শিক্ষার্থীরা।

গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের জসীমউদ্দীন হলে এক শিক্ষার্থীর অস্ত্রোপচারের জায়গা ও পেটে লাথি মারার মতো ঘটনা ঘটে। ওই ঘটনায় হল প্রশাসন দুই শিক্ষার্থীকে হল থেকে আজীবন বহিষ্কার করে। (যদিও তারা এখনো হলে আছেন।) একই বছরের ২৩ মে দিবাগত রাতে একটি কর্মসূচিতে না যাওয়ায় মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হলের প্রথম বর্ষের ৩৫ জন ছাত্রকে গেস্টরুমে মারধর করেন হল শাখা ছাত্রলীগ নেতারা। গত ২৫ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয়ের সূর্যসেন হলে প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী ছাত্রলীগের একটি কর্মসূচিতে অনুপস্থিত থাকার বিষয়ে তৃতীয় বর্ষের একজনের থেকে ছুটি নেওয়ায় মিনি গেস্টরুমে ডেকে তাকে মারধর করেন দ্বিতীয় বর্ষের আরাফাত হোসেন অভি। গত বছরের ২৩ ডিসেম্বর ছাত্রশিবিরের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ এনে রাসেল নামে বিজয় একাত্তর হলের এক শিক্ষার্থীকে বেধড়ক মারধর করে পুলিশে দেন শাখা ছাত্রলীগের কর্মীরা। শীতের রাতে দাঁড়িয়ে গেস্টরুম করানোর ধকল সহ্য করতে না পেরে ২০১৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে সলিমুল্লাহ মুসলিম হলের ছাত্র হাফিজ মোল্লা মারা যান। এ ঘটনা তখন ব্যাপক আলোড়িত হয়। তার পরও থামেনি গেস্টরুম নির্যাতন। ডাকসু নির্বাচনের পরও থামেনি এই সংস্কৃতির চর্চা। কোনো কোনো হলে হল সংসদের নির্বাচিত ছাত্রলীগ নেতাদের তত্ত্বাবধানেই গেস্টরুম হয়।

রাজশাহীতে ছাত্রলীগ ব্লক মানেই আতঙ্ক : রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি হলে রয়েছে ছাত্রলীগ ব্লক। সেই ব্লকগুলোয় শুধু ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীরাই অবস্থান করছেন। অভিযোগ রয়েছে, এসব ব্লকের একেকটি কক্ষ ছাত্রলীগের ‘টর্চার সেল’। এ ছাড়া ছাত্রলীগ নেতারা টাকা উপার্জনের হাতিয়ারও বানিয়েছেন হলগুলোকে। সিট বাণিজ্যের মাধ্যমে প্রতি মাসে হাতিয়ে নিচ্ছেন মোটা অঙ্কের টাকা। কোনো শিক্ষার্থী টাকা না দিয়ে হলে উঠলে, তাকে নেতাদের কক্ষে ডেকে করা হয় জিজ্ঞাসাবাদ। মারধরও করা হয় অনেক সময়। বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলের শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, হলগুলোয় ছাত্রলীগের কাছে জিম্মি হয়ে আছেন শিক্ষার্থীরা। ছাত্রলীগ নেতাদের দখলদারিত্বে অসহায় দায়িত্বরত প্রভোস্টরাও। নেতাদের নির্দেশনা না মানলে ‘শিবির’ আখ্যা দিয়ে চলে মারধর। চলতি বছরে শিক্ষার্থীদের প্রকাশ্যে শিবির সন্দেহে মারধর করা না হলেও, গত বছর পর্যন্ত প্রতিনিয়ত আতঙ্কে ছিলেন শিক্ষার্থীরা।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ২০১৮ সালের ১৮ অক্টোবর সন্ধ্যায় কয়েকজন শিক্ষার্থী দল বেঁধে মুন্নুজান হলের সামনে দিয়ে যাচ্ছিলেন। এ সময় ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতা-কর্মী ১৪ জন শিক্ষার্থীকে বঙ্গবন্ধু হলের ২৩৩ নম্বর কক্ষে নিয়ে যান। সেখানে তাদের এক ঘণ্টা আটকে রেখে মারধর ও জিজ্ঞাসাবাদের পর চারজনকে পুলিশে দেন। এর আগে কোটাবিরোধী আন্দোলন চলাকালে ৪ জুলাই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়ে ‘কটূক্তি’র অভিযোগে ও শিবির সন্দেহে গানের তালে তালে এক শিক্ষার্থীকে বেধড়ক মারধর করেন ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীরা। ২০১৮ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি বিকালে কয়েকজন শিক্ষার্থী শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে বসে গল্প করার সময় ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতা-কর্মী নয়জন শিক্ষার্থীকে শিবির কর্মী সন্দেহে জোর করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে নিয়ে যান। সেখানে তাদের বেধড়ক মারধর করা হয়। ২০১৭ সালের ৯ আগস্ট দিবাগত রাত ১২টা থেকে সাড়ে ৩টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের সোহরাওয়ার্দী হলের বিভিন্ন কক্ষ থেকে ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীরা ১২ জনকে আটক করে বেধড়ক মারধর করেন। ভোর ৪টার দিকে রক্তাক্ত অবস্থায় তাদের পুলিশে দেওয়া হয়।

চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের শিবির ম্যানিয়া : চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রশিবির ‘শাসনের’ অবসানের পর পুরো ক্যাম্পাসের দখল নেয় ছাত্রলীগ। এরপর দাড়ি-টুপি দেখলেই শিবির সন্দেহে মারধর করতে থাকে। ২০১৫ সালের পর থেকে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে শিবির সন্দেহে সাধারণ শিক্ষার্থী নির্যাতন নিত্যদিনের ঘটনা। গত চার বছরে ছাত্রলীগের ম্যানিয়ার পরে হামলার শিকার হয়েছেন কম করে হলেও অর্ধশত সাধারণ শিক্ষার্থী। সর্বশেষ চলতি বছরের ২৫ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয়ের শাহজালাল হলের নিচতলায় শিবির কর্মী সন্দেহে নুরুল ইমলাম নামে এক ছাত্রকে বেধড়ক মারধর করেন ছাত্রলীগ কর্মীরা। এতে রডের আঘাতে গুরুতর আহত হন ওই শিক্ষার্থী। উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। মারধরের শিকার শিক্ষার্থী নুরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের ছাত্র। ২০১৮ সালের ৭ অক্টোবর বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী শোয়াইবুল হককে এ এফ রহমান হলের ১২৯ নম্বর রুমে ব্যাপক নির্যাতন চালানো হয়। টানা দুই ঘণ্টা মারধরের পর পুলিশ তাকে উদ্ধার করে। পুলিশ তদন্ত করে তার শিবির সংশ্লিষ্টতা পায়নি। একই বছরের ২৯ জানুয়ারি ছাত্রলীগবিরোধী স্ট্যাটাস দেওয়ায় চবি সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের সাধারণ সম্পাদককে বেধড়ক মারধরে আহত করা হয়। এ ছাড়া ২০১৭ সালের ৯ আগস্ট শিবির কর্মী সন্দেহে বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের ২০১১-১২ সেশনের শিক্ষার্থী খোকন মিয়াকে মারধর করা হয়।

জাহাঙ্গীরনগরের রুমগুলোয় ভিকটিমের আর্তচিৎকার : জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলোর বিভিন্ন কক্ষ টর্চার সেল হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে, হলগুলোয় ক্ষমতাসীন দলের ছাত্র সংগঠনের নেতাদের নিজেদের মতো করে এই টর্চার সেলের স্ট্রাকচার তৈরি হয়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এ রুমগুলোর অবস্থান দোতলায়। রুমের ভিতরে ট্রাংকের মধ্যে বা খাটের নিচে থাকে রড, বেতের লাঠি, ভাঙা গ্রিল, হকিস্টিক, রামদা, মদের বোতল প্রভৃতি। মদের বোতলে পানি পান ও ধূমপান সাধারণ ঘটনা। রুমের জানালার গ্রিল ও কাচ থাকে ভাঙা- উদ্দেশ্য, বিপদের সময় সহজে লাফিয়ে পলায়ন। দলীয় কর্মসূচি ও শোডাউনে, মিছিলে না যাওয়া, বিরোধী মত প্রকাশ, নেতাকে না চেনা, পত্রিকা রুমে সিনিয়রের সামনে পত্রিকা পড়া, এমনকি সালাম না দেওয়ার মতো ঘটনায়ও এসব রুমে চলে অকথ্য নির্যাতন। পরিচয়ে ছাত্র হলেও হল প্রশাসন কিংবা ভ্রাম্যমাণ আদালতের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয় তারা। জুনিয়রদের রাজনীতিতে অন্তর্ভুক্তি, অন্যদের জন্য ভয়ের পরিবেশ সৃষ্টি, হলে নিজেদের অবস্থান তৈরিসহ বিভিন্ন উদ্দেশ্যে এসব নির্যাতন চলে। সন্ধ্যার পর, কখনো মধ্যরাতে এ রুমগুলো কেঁপে ওঠে ভিকটিম কোনো ছাত্রের আর্তচিৎকারে। আশপাশের রুমে ছড়িয়ে পড়ে ভয়ের বার্তা। জানা গেছে, জাবিতে সাধারণত শারীরিক ও মানসিক দুই ধরনের নির্যাতনই চলে। কখনো মানসিক নির্যাতনের কাছে হার মানে শারীরিক নির্যাতন।

টর্চার সেলের সঙ্গে ছাত্রলীগ পরিচিত নয়, দাবি সাধারণ সম্পাদকের : শোকর‌্যালি শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য বলেন, টর্চার সেলের সঙ্গে ছাত্রলীগ পরিচিত নয়। ছাত্রলীগের কেউই এ সম্পর্কে জানে না। একটি মহল চক্রান্ত করে ছাত্রলীগের নামে বিভিন্ন মিথ্যা তথ্য প্রচার করছে। তিনি বলেন, বুয়েটে ছাত্র হত্যার ব্যাপারে ছাত্রলীগ তদন্ত করে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নিয়েছে। ওই ঘটনা ছাত্রলীগের সিদ্ধান্তে হয়নি। বেশ কয়েকজন ব্যক্তির সিদ্ধান্তে এ ঘটনা ঘটেছে। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
রাখাইনে চীনা প্রকল্পের এলাকায় সংঘর্ষ, ৩০ জান্তা নিহত
রাখাইনে চীনা প্রকল্পের এলাকায় সংঘর্ষ, ৩০ জান্তা নিহত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্ধ কুকুরকে গুলি, কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন মালিক
অন্ধ কুকুরকে গুলি, কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন মালিক

৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঝিনাইগাতীতে অজ্ঞাত নারীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইগাতীতে অজ্ঞাত নারীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছেলের নাম জানল রাঘব-পরিণীতি
ছেলের নাম জানল রাঘব-পরিণীতি

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

মাইলফলকের ম্যাচে মুশফিকের ফিফটি
মাইলফলকের ম্যাচে মুশফিকের ফিফটি

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছেলেকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগে সৎমা গ্রেফতার
ছেলেকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগে সৎমা গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ কর্মীসহ গ্রেপ্তার ১৭
রাজশাহীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ কর্মীসহ গ্রেপ্তার ১৭

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অত্যাধুনিক চীনা সাবমেরিন পাচ্ছে পাকিস্তান, ভারতের আধিপত্যে চ্যালেঞ্জ
অত্যাধুনিক চীনা সাবমেরিন পাচ্ছে পাকিস্তান, ভারতের আধিপত্যে চ্যালেঞ্জ

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১১
রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১১

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাকসু নির্বাচন : খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ বৃহস্পতিবার
শাকসু নির্বাচন : খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ বৃহস্পতিবার

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজে শুভসূচনা পাকিস্তানের
জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজে শুভসূচনা পাকিস্তানের

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারী ক্রিকেটারদের নিয়ে লিঙ্গ সংবেদনশীলতা কর্মশালা
নারী ক্রিকেটারদের নিয়ে লিঙ্গ সংবেদনশীলতা কর্মশালা

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষ মৃত্যুর চেয়ে বদনামকে বেশি ভয় করে: জিতু কমল
মানুষ মৃত্যুর চেয়ে বদনামকে বেশি ভয় করে: জিতু কমল

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে : মির্জা ফখরুল
গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে : মির্জা ফখরুল

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনকে দৃষ্টান্তমূলক ভূমিকা রাখার আহ্বান জোনায়েদ সাকির
নির্বাচন কমিশনকে দৃষ্টান্তমূলক ভূমিকা রাখার আহ্বান জোনায়েদ সাকির

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ায় কয়েক দফা হামলা ইউক্রেনের
মার্কিন ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ায় কয়েক দফা হামলা ইউক্রেনের

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে কেমিক্যাল কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৯ ইউনিট
গাজীপুরে কেমিক্যাল কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৯ ইউনিট

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাংবাদিক সোহেলকে ডিবি তুলে নেওয়ার বিষয়ে যা বলল টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়
সাংবাদিক সোহেলকে ডিবি তুলে নেওয়ার বিষয়ে যা বলল টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনা জাদুঘরে মিলছে তেলাপোকা ও পিঁপড়ার কফি
চীনা জাদুঘরে মিলছে তেলাপোকা ও পিঁপড়ার কফি

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কুষ্টিয়ায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন
কুষ্টিয়ায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় ১৩ ফিলিস্তিনি নিহত
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় ১৩ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিথিলাকে ভোট দেওয়ার শেষ দিন আজ
মিথিলাকে ভোট দেওয়ার শেষ দিন আজ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গণঅভ্যুত্থানে অংশীজনদের নিয়ে আসন সমঝোতার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি: নুর
গণঅভ্যুত্থানে অংশীজনদের নিয়ে আসন সমঝোতার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি: নুর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৮ বছর পর বিশ্বকাপের মূল মঞ্চে স্কটল্যান্ড
২৮ বছর পর বিশ্বকাপের মূল মঞ্চে স্কটল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লালমনিরহাটে কৃষকের পাকা ধান কেটে দিল জেলা কৃষকদল
লালমনিরহাটে কৃষকের পাকা ধান কেটে দিল জেলা কৃষকদল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের পেছনে রেখে পুরুষরা এগিয়ে যেতে পারবে না : ধর্ম উপদেষ্টা
নারীদের পেছনে রেখে পুরুষরা এগিয়ে যেতে পারবে না : ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগে ছোলা-খেজুরসহ ছয় ভোগ্যপণ্যের আমদানি বেড়েছে
রমজানের আগে ছোলা-খেজুরসহ ছয় ভোগ্যপণ্যের আমদানি বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা