শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১১ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

গেস্টরুমের অপর নাম টর্চার সেল

ছাত্রদের প্রতিটি হলেই এ কালচার, সাধারণ শিক্ষার্থীদের কাছে আতঙ্ক, নিয়ন্ত্রণে ছাত্রলীগের বিভিন্ন গ্রুপ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
গেস্টরুমের অপর নাম টর্চার সেল

দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র হলগুলোর গেস্টরুম এখন সাধারণ ছাত্রদের কাছে রীতিমতো আতঙ্কের বিষয়। তাদের কাছে এখন গেস্টরুমের অন্য নাম টর্চার সেল। কখন কার গেস্টরুমে ডাক পড়ে- এ নিয়েই সর্বক্ষণ আতঙ্কে ভুগতে হয় প্রথম ও দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রদের। অনেক সময় তৃতীয় ও চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধেও বিচার-শালিস হয় গেস্টরুমগুলোয়। হলে আবাসিক কিংবা দ্বৈতাবাসিক ছাত্রদের অতিথিদের জন্য এসব গেস্টরুম যতটা না ব্যবহার হয় তার চেয়ে বেশি ব্যবহার হয় রাজনৈতিক কাজেই। ছাত্রদের প্রতিটি হলে থাকা এসব গেস্টরুমের নিয়ন্ত্রক এখন ছাত্রলীগের বিভিন্ন গ্রুপ। অবশ্য গেস্টরুম থেকে সিদ্ধান্ত দিয়ে বিভিন্ন কক্ষে পাঠিয়ে নির্যাতনের ঘটনাও ঘটছে অহরহ। দু-একটি ঘটনা বাদে এসবের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে কখনই তৎপরতা দেখায় না বিশ্ববিদ্যালয় বা হল প্রশাসন। বরং দেখেও না দেখার ভান করে তারা।

জানা যায়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোয় গত দু-তিন দশক ধরে চলে আসছে ‘গেস্টরুম সংস্কৃতি’। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া নবীন শিক্ষার্থীদের বলপূর্বক নির্দিষ্ট ছাত্র সংগঠনের মতাদর্শের করে নেওয়াই এর উদ্দেশ্য। এখন ক্ষমতাসীন ছাত্রলীগের ছত্রচ্ছায়ায় চলছে গেস্টরুম সংস্কৃতি। সাধারণত আয়োজন করে গেস্টরুমে নেওয়া হয় প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের। সেখানেই শিক্ষার্থীদের বসিয়ে বা দাঁড় করিয়ে রেখে বিভিন্ন ধরনের হুমকি-ধমকি দেওয়া হয়। ভবিষ্যতে কোনো শিক্ষার্থীই যেন তাদের বিরুদ্ধে কথা বলতে না পারে, এজন্যই গেস্টরুমের ব্যবস্থা। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম বর্ষে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের একটি বিশাল অংশ মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে আসে। রাজধানী ঢাকায় মেস ভাড়া করে থাকা তাদের অনেকের পক্ষে কষ্টকর। ফলে বাধ্য হয়ে বিশাল অংশের শিক্ষার্থীকে হলে থাকতে হয়। আর এ সুযোগটিই নেয় দেশের ক্ষমতায় থাকা দলের ছাত্র সংগঠন। প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের দখল করা কিছু রুমে গাদাগাদি করে থাকতে দিয়ে (গণরুম) তাদের দ্বারা দলীয় কর্মসূচি করিয়ে নেয় সংগঠনগুলো। প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের গেস্টরুম নেন দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থীরা। এতে শিক্ষার্থীদের ‘ম্যানার’ বা ‘শিষ্টাচার’ শেখানোর নাম করে কৈফিয়ত নেওয়া হয় সে কতটা অনুগত হলো তার। গেস্টরুমে একজন শিক্ষার্থী ‘তার সিনিয়রদের তথাকথিত নিয়ম মেনে সালাম দিয়েছেন কিনা, দিনের কোনো কর্মসূচিতে অনুপস্থিত ছিলেন কিনা, দ্বিতীয় বর্ষের ভাইদের ডিঙিয়ে কেউ তৃতীয় বর্ষ বা তার ওপরের কারও সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন কিনা ইত্যাদি নানা বিষয়ে কৈফিয়ত চাওয়া হয়। এ ছাড়া শিক্ষার্থীদের শারীরিক গঠন, পোশাক, আচরণ ও তাদের পরিবারের সদস্যদের নিয়ে বাজে মন্তব্য ও অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করেন জ্যেষ্ঠ শিক্ষার্থীরা। কোনো শিক্ষার্থীর ‘ম্যানারে’ কোনো ত্রুটি পাওয়া গেলে তাকে মারধরও করা হয়। আর কোনো শিক্ষার্থী যদি ছাত্রলীগ ছাড়া অন্য কোনো মতাদর্শের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ পাওয়া যায়, তাহলে তার কপালে শনি নেমে আসে। ‘শিবির’ অপবাদ দিয়ে বেধড়ক মারধর করে তাকে হল থেকে বের করে দেওয়া হয়। মারাত্মক কোনো ‘অপরাধের’ জন্য নেওয়া হয় মিনি গেস্টরুমে। এতে একজন শিক্ষার্থীকে তার কয়েকজন সিনিয়র মিলে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। আর গেস্টরুম শেষে তাকে মারধর করা হয়। তবে এসব ঘটনা নিয়ে মুখ খোলেন না কোনো শিক্ষার্থী। কারণ, মুখ খোলাও বিবেচনা করা হয় চরম অপরাধ হিসেবে। পরিণামে মার খাওয়ার পাশাপাশি হলে অবস্থানের সুযোগ হারান শিক্ষার্থীরা।

গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের জসীমউদ্দীন হলে এক শিক্ষার্থীর অস্ত্রোপচারের জায়গা ও পেটে লাথি মারার মতো ঘটনা ঘটে। ওই ঘটনায় হল প্রশাসন দুই শিক্ষার্থীকে হল থেকে আজীবন বহিষ্কার করে। (যদিও তারা এখনো হলে আছেন।) একই বছরের ২৩ মে দিবাগত রাতে একটি কর্মসূচিতে না যাওয়ায় মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হলের প্রথম বর্ষের ৩৫ জন ছাত্রকে গেস্টরুমে মারধর করেন হল শাখা ছাত্রলীগ নেতারা। গত ২৫ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয়ের সূর্যসেন হলে প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী ছাত্রলীগের একটি কর্মসূচিতে অনুপস্থিত থাকার বিষয়ে তৃতীয় বর্ষের একজনের থেকে ছুটি নেওয়ায় মিনি গেস্টরুমে ডেকে তাকে মারধর করেন দ্বিতীয় বর্ষের আরাফাত হোসেন অভি। গত বছরের ২৩ ডিসেম্বর ছাত্রশিবিরের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ এনে রাসেল নামে বিজয় একাত্তর হলের এক শিক্ষার্থীকে বেধড়ক মারধর করে পুলিশে দেন শাখা ছাত্রলীগের কর্মীরা। শীতের রাতে দাঁড়িয়ে গেস্টরুম করানোর ধকল সহ্য করতে না পেরে ২০১৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে সলিমুল্লাহ মুসলিম হলের ছাত্র হাফিজ মোল্লা মারা যান। এ ঘটনা তখন ব্যাপক আলোড়িত হয়। তার পরও থামেনি গেস্টরুম নির্যাতন। ডাকসু নির্বাচনের পরও থামেনি এই সংস্কৃতির চর্চা। কোনো কোনো হলে হল সংসদের নির্বাচিত ছাত্রলীগ নেতাদের তত্ত্বাবধানেই গেস্টরুম হয়।

রাজশাহীতে ছাত্রলীগ ব্লক মানেই আতঙ্ক : রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি হলে রয়েছে ছাত্রলীগ ব্লক। সেই ব্লকগুলোয় শুধু ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীরাই অবস্থান করছেন। অভিযোগ রয়েছে, এসব ব্লকের একেকটি কক্ষ ছাত্রলীগের ‘টর্চার সেল’। এ ছাড়া ছাত্রলীগ নেতারা টাকা উপার্জনের হাতিয়ারও বানিয়েছেন হলগুলোকে। সিট বাণিজ্যের মাধ্যমে প্রতি মাসে হাতিয়ে নিচ্ছেন মোটা অঙ্কের টাকা। কোনো শিক্ষার্থী টাকা না দিয়ে হলে উঠলে, তাকে নেতাদের কক্ষে ডেকে করা হয় জিজ্ঞাসাবাদ। মারধরও করা হয় অনেক সময়। বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলের শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, হলগুলোয় ছাত্রলীগের কাছে জিম্মি হয়ে আছেন শিক্ষার্থীরা। ছাত্রলীগ নেতাদের দখলদারিত্বে অসহায় দায়িত্বরত প্রভোস্টরাও। নেতাদের নির্দেশনা না মানলে ‘শিবির’ আখ্যা দিয়ে চলে মারধর। চলতি বছরে শিক্ষার্থীদের প্রকাশ্যে শিবির সন্দেহে মারধর করা না হলেও, গত বছর পর্যন্ত প্রতিনিয়ত আতঙ্কে ছিলেন শিক্ষার্থীরা।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ২০১৮ সালের ১৮ অক্টোবর সন্ধ্যায় কয়েকজন শিক্ষার্থী দল বেঁধে মুন্নুজান হলের সামনে দিয়ে যাচ্ছিলেন। এ সময় ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতা-কর্মী ১৪ জন শিক্ষার্থীকে বঙ্গবন্ধু হলের ২৩৩ নম্বর কক্ষে নিয়ে যান। সেখানে তাদের এক ঘণ্টা আটকে রেখে মারধর ও জিজ্ঞাসাবাদের পর চারজনকে পুলিশে দেন। এর আগে কোটাবিরোধী আন্দোলন চলাকালে ৪ জুলাই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়ে ‘কটূক্তি’র অভিযোগে ও শিবির সন্দেহে গানের তালে তালে এক শিক্ষার্থীকে বেধড়ক মারধর করেন ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীরা। ২০১৮ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি বিকালে কয়েকজন শিক্ষার্থী শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে বসে গল্প করার সময় ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতা-কর্মী নয়জন শিক্ষার্থীকে শিবির কর্মী সন্দেহে জোর করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে নিয়ে যান। সেখানে তাদের বেধড়ক মারধর করা হয়। ২০১৭ সালের ৯ আগস্ট দিবাগত রাত ১২টা থেকে সাড়ে ৩টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের সোহরাওয়ার্দী হলের বিভিন্ন কক্ষ থেকে ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীরা ১২ জনকে আটক করে বেধড়ক মারধর করেন। ভোর ৪টার দিকে রক্তাক্ত অবস্থায় তাদের পুলিশে দেওয়া হয়।

চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের শিবির ম্যানিয়া : চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রশিবির ‘শাসনের’ অবসানের পর পুরো ক্যাম্পাসের দখল নেয় ছাত্রলীগ। এরপর দাড়ি-টুপি দেখলেই শিবির সন্দেহে মারধর করতে থাকে। ২০১৫ সালের পর থেকে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে শিবির সন্দেহে সাধারণ শিক্ষার্থী নির্যাতন নিত্যদিনের ঘটনা। গত চার বছরে ছাত্রলীগের ম্যানিয়ার পরে হামলার শিকার হয়েছেন কম করে হলেও অর্ধশত সাধারণ শিক্ষার্থী। সর্বশেষ চলতি বছরের ২৫ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয়ের শাহজালাল হলের নিচতলায় শিবির কর্মী সন্দেহে নুরুল ইমলাম নামে এক ছাত্রকে বেধড়ক মারধর করেন ছাত্রলীগ কর্মীরা। এতে রডের আঘাতে গুরুতর আহত হন ওই শিক্ষার্থী। উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। মারধরের শিকার শিক্ষার্থী নুরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের ছাত্র। ২০১৮ সালের ৭ অক্টোবর বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী শোয়াইবুল হককে এ এফ রহমান হলের ১২৯ নম্বর রুমে ব্যাপক নির্যাতন চালানো হয়। টানা দুই ঘণ্টা মারধরের পর পুলিশ তাকে উদ্ধার করে। পুলিশ তদন্ত করে তার শিবির সংশ্লিষ্টতা পায়নি। একই বছরের ২৯ জানুয়ারি ছাত্রলীগবিরোধী স্ট্যাটাস দেওয়ায় চবি সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের সাধারণ সম্পাদককে বেধড়ক মারধরে আহত করা হয়। এ ছাড়া ২০১৭ সালের ৯ আগস্ট শিবির কর্মী সন্দেহে বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের ২০১১-১২ সেশনের শিক্ষার্থী খোকন মিয়াকে মারধর করা হয়।

জাহাঙ্গীরনগরের রুমগুলোয় ভিকটিমের আর্তচিৎকার : জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলোর বিভিন্ন কক্ষ টর্চার সেল হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে, হলগুলোয় ক্ষমতাসীন দলের ছাত্র সংগঠনের নেতাদের নিজেদের মতো করে এই টর্চার সেলের স্ট্রাকচার তৈরি হয়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এ রুমগুলোর অবস্থান দোতলায়। রুমের ভিতরে ট্রাংকের মধ্যে বা খাটের নিচে থাকে রড, বেতের লাঠি, ভাঙা গ্রিল, হকিস্টিক, রামদা, মদের বোতল প্রভৃতি। মদের বোতলে পানি পান ও ধূমপান সাধারণ ঘটনা। রুমের জানালার গ্রিল ও কাচ থাকে ভাঙা- উদ্দেশ্য, বিপদের সময় সহজে লাফিয়ে পলায়ন। দলীয় কর্মসূচি ও শোডাউনে, মিছিলে না যাওয়া, বিরোধী মত প্রকাশ, নেতাকে না চেনা, পত্রিকা রুমে সিনিয়রের সামনে পত্রিকা পড়া, এমনকি সালাম না দেওয়ার মতো ঘটনায়ও এসব রুমে চলে অকথ্য নির্যাতন। পরিচয়ে ছাত্র হলেও হল প্রশাসন কিংবা ভ্রাম্যমাণ আদালতের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয় তারা। জুনিয়রদের রাজনীতিতে অন্তর্ভুক্তি, অন্যদের জন্য ভয়ের পরিবেশ সৃষ্টি, হলে নিজেদের অবস্থান তৈরিসহ বিভিন্ন উদ্দেশ্যে এসব নির্যাতন চলে। সন্ধ্যার পর, কখনো মধ্যরাতে এ রুমগুলো কেঁপে ওঠে ভিকটিম কোনো ছাত্রের আর্তচিৎকারে। আশপাশের রুমে ছড়িয়ে পড়ে ভয়ের বার্তা। জানা গেছে, জাবিতে সাধারণত শারীরিক ও মানসিক দুই ধরনের নির্যাতনই চলে। কখনো মানসিক নির্যাতনের কাছে হার মানে শারীরিক নির্যাতন।

টর্চার সেলের সঙ্গে ছাত্রলীগ পরিচিত নয়, দাবি সাধারণ সম্পাদকের : শোকর‌্যালি শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য বলেন, টর্চার সেলের সঙ্গে ছাত্রলীগ পরিচিত নয়। ছাত্রলীগের কেউই এ সম্পর্কে জানে না। একটি মহল চক্রান্ত করে ছাত্রলীগের নামে বিভিন্ন মিথ্যা তথ্য প্রচার করছে। তিনি বলেন, বুয়েটে ছাত্র হত্যার ব্যাপারে ছাত্রলীগ তদন্ত করে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নিয়েছে। ওই ঘটনা ছাত্রলীগের সিদ্ধান্তে হয়নি। বেশ কয়েকজন ব্যক্তির সিদ্ধান্তে এ ঘটনা ঘটেছে। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা
যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন সফররত নাগরিকদের সতর্ক করল জাপান
চীন সফররত নাগরিকদের সতর্ক করল জাপান

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার

১০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সরকারের সমালোচনা: ভেনেজুয়েলায় নারী চিকিৎসকের ৩০ বছরের কারাদণ্ড
সরকারের সমালোচনা: ভেনেজুয়েলায় নারী চিকিৎসকের ৩০ বছরের কারাদণ্ড

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কারাগারে নির্যাতনে ৯৮ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েল কারাগারে নির্যাতনে ৯৮ ফিলিস্তিনি নিহত

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'হাসিনার রায় কার্যকর করার জন্য দেশের জনগণ অপেক্ষা করছে'
'হাসিনার রায় কার্যকর করার জন্য দেশের জনগণ অপেক্ষা করছে'

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৩৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫

৪৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইউক্রেনে হতাহত ১৮
রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইউক্রেনে হতাহত ১৮

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার

৫০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ছেলের হাতুড়ির আঘাতে মায়ের মৃত্যু
ছেলের হাতুড়ির আঘাতে মায়ের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি
ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন
কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর
আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ
বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন
১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ
মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের
ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ