শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১১ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

গেস্টরুমের অপর নাম টর্চার সেল

ছাত্রদের প্রতিটি হলেই এ কালচার, সাধারণ শিক্ষার্থীদের কাছে আতঙ্ক, নিয়ন্ত্রণে ছাত্রলীগের বিভিন্ন গ্রুপ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
গেস্টরুমের অপর নাম টর্চার সেল

দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র হলগুলোর গেস্টরুম এখন সাধারণ ছাত্রদের কাছে রীতিমতো আতঙ্কের বিষয়। তাদের কাছে এখন গেস্টরুমের অন্য নাম টর্চার সেল। কখন কার গেস্টরুমে ডাক পড়ে- এ নিয়েই সর্বক্ষণ আতঙ্কে ভুগতে হয় প্রথম ও দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রদের। অনেক সময় তৃতীয় ও চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধেও বিচার-শালিস হয় গেস্টরুমগুলোয়। হলে আবাসিক কিংবা দ্বৈতাবাসিক ছাত্রদের অতিথিদের জন্য এসব গেস্টরুম যতটা না ব্যবহার হয় তার চেয়ে বেশি ব্যবহার হয় রাজনৈতিক কাজেই। ছাত্রদের প্রতিটি হলে থাকা এসব গেস্টরুমের নিয়ন্ত্রক এখন ছাত্রলীগের বিভিন্ন গ্রুপ। অবশ্য গেস্টরুম থেকে সিদ্ধান্ত দিয়ে বিভিন্ন কক্ষে পাঠিয়ে নির্যাতনের ঘটনাও ঘটছে অহরহ। দু-একটি ঘটনা বাদে এসবের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে কখনই তৎপরতা দেখায় না বিশ্ববিদ্যালয় বা হল প্রশাসন। বরং দেখেও না দেখার ভান করে তারা।

জানা যায়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোয় গত দু-তিন দশক ধরে চলে আসছে ‘গেস্টরুম সংস্কৃতি’। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া নবীন শিক্ষার্থীদের বলপূর্বক নির্দিষ্ট ছাত্র সংগঠনের মতাদর্শের করে নেওয়াই এর উদ্দেশ্য। এখন ক্ষমতাসীন ছাত্রলীগের ছত্রচ্ছায়ায় চলছে গেস্টরুম সংস্কৃতি। সাধারণত আয়োজন করে গেস্টরুমে নেওয়া হয় প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের। সেখানেই শিক্ষার্থীদের বসিয়ে বা দাঁড় করিয়ে রেখে বিভিন্ন ধরনের হুমকি-ধমকি দেওয়া হয়। ভবিষ্যতে কোনো শিক্ষার্থীই যেন তাদের বিরুদ্ধে কথা বলতে না পারে, এজন্যই গেস্টরুমের ব্যবস্থা। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম বর্ষে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের একটি বিশাল অংশ মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে আসে। রাজধানী ঢাকায় মেস ভাড়া করে থাকা তাদের অনেকের পক্ষে কষ্টকর। ফলে বাধ্য হয়ে বিশাল অংশের শিক্ষার্থীকে হলে থাকতে হয়। আর এ সুযোগটিই নেয় দেশের ক্ষমতায় থাকা দলের ছাত্র সংগঠন। প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের দখল করা কিছু রুমে গাদাগাদি করে থাকতে দিয়ে (গণরুম) তাদের দ্বারা দলীয় কর্মসূচি করিয়ে নেয় সংগঠনগুলো। প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের গেস্টরুম নেন দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থীরা। এতে শিক্ষার্থীদের ‘ম্যানার’ বা ‘শিষ্টাচার’ শেখানোর নাম করে কৈফিয়ত নেওয়া হয় সে কতটা অনুগত হলো তার। গেস্টরুমে একজন শিক্ষার্থী ‘তার সিনিয়রদের তথাকথিত নিয়ম মেনে সালাম দিয়েছেন কিনা, দিনের কোনো কর্মসূচিতে অনুপস্থিত ছিলেন কিনা, দ্বিতীয় বর্ষের ভাইদের ডিঙিয়ে কেউ তৃতীয় বর্ষ বা তার ওপরের কারও সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন কিনা ইত্যাদি নানা বিষয়ে কৈফিয়ত চাওয়া হয়। এ ছাড়া শিক্ষার্থীদের শারীরিক গঠন, পোশাক, আচরণ ও তাদের পরিবারের সদস্যদের নিয়ে বাজে মন্তব্য ও অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করেন জ্যেষ্ঠ শিক্ষার্থীরা। কোনো শিক্ষার্থীর ‘ম্যানারে’ কোনো ত্রুটি পাওয়া গেলে তাকে মারধরও করা হয়। আর কোনো শিক্ষার্থী যদি ছাত্রলীগ ছাড়া অন্য কোনো মতাদর্শের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ পাওয়া যায়, তাহলে তার কপালে শনি নেমে আসে। ‘শিবির’ অপবাদ দিয়ে বেধড়ক মারধর করে তাকে হল থেকে বের করে দেওয়া হয়। মারাত্মক কোনো ‘অপরাধের’ জন্য নেওয়া হয় মিনি গেস্টরুমে। এতে একজন শিক্ষার্থীকে তার কয়েকজন সিনিয়র মিলে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। আর গেস্টরুম শেষে তাকে মারধর করা হয়। তবে এসব ঘটনা নিয়ে মুখ খোলেন না কোনো শিক্ষার্থী। কারণ, মুখ খোলাও বিবেচনা করা হয় চরম অপরাধ হিসেবে। পরিণামে মার খাওয়ার পাশাপাশি হলে অবস্থানের সুযোগ হারান শিক্ষার্থীরা।

গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের জসীমউদ্দীন হলে এক শিক্ষার্থীর অস্ত্রোপচারের জায়গা ও পেটে লাথি মারার মতো ঘটনা ঘটে। ওই ঘটনায় হল প্রশাসন দুই শিক্ষার্থীকে হল থেকে আজীবন বহিষ্কার করে। (যদিও তারা এখনো হলে আছেন।) একই বছরের ২৩ মে দিবাগত রাতে একটি কর্মসূচিতে না যাওয়ায় মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হলের প্রথম বর্ষের ৩৫ জন ছাত্রকে গেস্টরুমে মারধর করেন হল শাখা ছাত্রলীগ নেতারা। গত ২৫ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয়ের সূর্যসেন হলে প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী ছাত্রলীগের একটি কর্মসূচিতে অনুপস্থিত থাকার বিষয়ে তৃতীয় বর্ষের একজনের থেকে ছুটি নেওয়ায় মিনি গেস্টরুমে ডেকে তাকে মারধর করেন দ্বিতীয় বর্ষের আরাফাত হোসেন অভি। গত বছরের ২৩ ডিসেম্বর ছাত্রশিবিরের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ এনে রাসেল নামে বিজয় একাত্তর হলের এক শিক্ষার্থীকে বেধড়ক মারধর করে পুলিশে দেন শাখা ছাত্রলীগের কর্মীরা। শীতের রাতে দাঁড়িয়ে গেস্টরুম করানোর ধকল সহ্য করতে না পেরে ২০১৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে সলিমুল্লাহ মুসলিম হলের ছাত্র হাফিজ মোল্লা মারা যান। এ ঘটনা তখন ব্যাপক আলোড়িত হয়। তার পরও থামেনি গেস্টরুম নির্যাতন। ডাকসু নির্বাচনের পরও থামেনি এই সংস্কৃতির চর্চা। কোনো কোনো হলে হল সংসদের নির্বাচিত ছাত্রলীগ নেতাদের তত্ত্বাবধানেই গেস্টরুম হয়।

রাজশাহীতে ছাত্রলীগ ব্লক মানেই আতঙ্ক : রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি হলে রয়েছে ছাত্রলীগ ব্লক। সেই ব্লকগুলোয় শুধু ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীরাই অবস্থান করছেন। অভিযোগ রয়েছে, এসব ব্লকের একেকটি কক্ষ ছাত্রলীগের ‘টর্চার সেল’। এ ছাড়া ছাত্রলীগ নেতারা টাকা উপার্জনের হাতিয়ারও বানিয়েছেন হলগুলোকে। সিট বাণিজ্যের মাধ্যমে প্রতি মাসে হাতিয়ে নিচ্ছেন মোটা অঙ্কের টাকা। কোনো শিক্ষার্থী টাকা না দিয়ে হলে উঠলে, তাকে নেতাদের কক্ষে ডেকে করা হয় জিজ্ঞাসাবাদ। মারধরও করা হয় অনেক সময়। বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলের শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, হলগুলোয় ছাত্রলীগের কাছে জিম্মি হয়ে আছেন শিক্ষার্থীরা। ছাত্রলীগ নেতাদের দখলদারিত্বে অসহায় দায়িত্বরত প্রভোস্টরাও। নেতাদের নির্দেশনা না মানলে ‘শিবির’ আখ্যা দিয়ে চলে মারধর। চলতি বছরে শিক্ষার্থীদের প্রকাশ্যে শিবির সন্দেহে মারধর করা না হলেও, গত বছর পর্যন্ত প্রতিনিয়ত আতঙ্কে ছিলেন শিক্ষার্থীরা।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ২০১৮ সালের ১৮ অক্টোবর সন্ধ্যায় কয়েকজন শিক্ষার্থী দল বেঁধে মুন্নুজান হলের সামনে দিয়ে যাচ্ছিলেন। এ সময় ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতা-কর্মী ১৪ জন শিক্ষার্থীকে বঙ্গবন্ধু হলের ২৩৩ নম্বর কক্ষে নিয়ে যান। সেখানে তাদের এক ঘণ্টা আটকে রেখে মারধর ও জিজ্ঞাসাবাদের পর চারজনকে পুলিশে দেন। এর আগে কোটাবিরোধী আন্দোলন চলাকালে ৪ জুলাই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়ে ‘কটূক্তি’র অভিযোগে ও শিবির সন্দেহে গানের তালে তালে এক শিক্ষার্থীকে বেধড়ক মারধর করেন ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীরা। ২০১৮ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি বিকালে কয়েকজন শিক্ষার্থী শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে বসে গল্প করার সময় ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতা-কর্মী নয়জন শিক্ষার্থীকে শিবির কর্মী সন্দেহে জোর করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে নিয়ে যান। সেখানে তাদের বেধড়ক মারধর করা হয়। ২০১৭ সালের ৯ আগস্ট দিবাগত রাত ১২টা থেকে সাড়ে ৩টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের সোহরাওয়ার্দী হলের বিভিন্ন কক্ষ থেকে ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীরা ১২ জনকে আটক করে বেধড়ক মারধর করেন। ভোর ৪টার দিকে রক্তাক্ত অবস্থায় তাদের পুলিশে দেওয়া হয়।

চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের শিবির ম্যানিয়া : চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রশিবির ‘শাসনের’ অবসানের পর পুরো ক্যাম্পাসের দখল নেয় ছাত্রলীগ। এরপর দাড়ি-টুপি দেখলেই শিবির সন্দেহে মারধর করতে থাকে। ২০১৫ সালের পর থেকে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে শিবির সন্দেহে সাধারণ শিক্ষার্থী নির্যাতন নিত্যদিনের ঘটনা। গত চার বছরে ছাত্রলীগের ম্যানিয়ার পরে হামলার শিকার হয়েছেন কম করে হলেও অর্ধশত সাধারণ শিক্ষার্থী। সর্বশেষ চলতি বছরের ২৫ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয়ের শাহজালাল হলের নিচতলায় শিবির কর্মী সন্দেহে নুরুল ইমলাম নামে এক ছাত্রকে বেধড়ক মারধর করেন ছাত্রলীগ কর্মীরা। এতে রডের আঘাতে গুরুতর আহত হন ওই শিক্ষার্থী। উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। মারধরের শিকার শিক্ষার্থী নুরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের ছাত্র। ২০১৮ সালের ৭ অক্টোবর বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী শোয়াইবুল হককে এ এফ রহমান হলের ১২৯ নম্বর রুমে ব্যাপক নির্যাতন চালানো হয়। টানা দুই ঘণ্টা মারধরের পর পুলিশ তাকে উদ্ধার করে। পুলিশ তদন্ত করে তার শিবির সংশ্লিষ্টতা পায়নি। একই বছরের ২৯ জানুয়ারি ছাত্রলীগবিরোধী স্ট্যাটাস দেওয়ায় চবি সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের সাধারণ সম্পাদককে বেধড়ক মারধরে আহত করা হয়। এ ছাড়া ২০১৭ সালের ৯ আগস্ট শিবির কর্মী সন্দেহে বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের ২০১১-১২ সেশনের শিক্ষার্থী খোকন মিয়াকে মারধর করা হয়।

জাহাঙ্গীরনগরের রুমগুলোয় ভিকটিমের আর্তচিৎকার : জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলোর বিভিন্ন কক্ষ টর্চার সেল হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে, হলগুলোয় ক্ষমতাসীন দলের ছাত্র সংগঠনের নেতাদের নিজেদের মতো করে এই টর্চার সেলের স্ট্রাকচার তৈরি হয়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এ রুমগুলোর অবস্থান দোতলায়। রুমের ভিতরে ট্রাংকের মধ্যে বা খাটের নিচে থাকে রড, বেতের লাঠি, ভাঙা গ্রিল, হকিস্টিক, রামদা, মদের বোতল প্রভৃতি। মদের বোতলে পানি পান ও ধূমপান সাধারণ ঘটনা। রুমের জানালার গ্রিল ও কাচ থাকে ভাঙা- উদ্দেশ্য, বিপদের সময় সহজে লাফিয়ে পলায়ন। দলীয় কর্মসূচি ও শোডাউনে, মিছিলে না যাওয়া, বিরোধী মত প্রকাশ, নেতাকে না চেনা, পত্রিকা রুমে সিনিয়রের সামনে পত্রিকা পড়া, এমনকি সালাম না দেওয়ার মতো ঘটনায়ও এসব রুমে চলে অকথ্য নির্যাতন। পরিচয়ে ছাত্র হলেও হল প্রশাসন কিংবা ভ্রাম্যমাণ আদালতের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয় তারা। জুনিয়রদের রাজনীতিতে অন্তর্ভুক্তি, অন্যদের জন্য ভয়ের পরিবেশ সৃষ্টি, হলে নিজেদের অবস্থান তৈরিসহ বিভিন্ন উদ্দেশ্যে এসব নির্যাতন চলে। সন্ধ্যার পর, কখনো মধ্যরাতে এ রুমগুলো কেঁপে ওঠে ভিকটিম কোনো ছাত্রের আর্তচিৎকারে। আশপাশের রুমে ছড়িয়ে পড়ে ভয়ের বার্তা। জানা গেছে, জাবিতে সাধারণত শারীরিক ও মানসিক দুই ধরনের নির্যাতনই চলে। কখনো মানসিক নির্যাতনের কাছে হার মানে শারীরিক নির্যাতন।

টর্চার সেলের সঙ্গে ছাত্রলীগ পরিচিত নয়, দাবি সাধারণ সম্পাদকের : শোকর‌্যালি শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য বলেন, টর্চার সেলের সঙ্গে ছাত্রলীগ পরিচিত নয়। ছাত্রলীগের কেউই এ সম্পর্কে জানে না। একটি মহল চক্রান্ত করে ছাত্রলীগের নামে বিভিন্ন মিথ্যা তথ্য প্রচার করছে। তিনি বলেন, বুয়েটে ছাত্র হত্যার ব্যাপারে ছাত্রলীগ তদন্ত করে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নিয়েছে। ওই ঘটনা ছাত্রলীগের সিদ্ধান্তে হয়নি। বেশ কয়েকজন ব্যক্তির সিদ্ধান্তে এ ঘটনা ঘটেছে। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
পাঁচ দাবিতে মানববন্ধন জামায়াতসহ সাত দলের
পাঁচ দাবিতে মানববন্ধন জামায়াতসহ সাত দলের
সরাসরি হত্যার নির্দেশ স্পষ্ট হাসিনার কথোপকথনে
সরাসরি হত্যার নির্দেশ স্পষ্ট হাসিনার কথোপকথনে
নজিরবিহীন নিরাপত্তা মার্কিন দূতাবাসে
নজিরবিহীন নিরাপত্তা মার্কিন দূতাবাসে
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
সরকার ভোজ্য তেলের দাম বাড়ায়নি
সরকার ভোজ্য তেলের দাম বাড়ায়নি
সুষ্ঠু ভোটে ডেনমার্কের সহযোগিতা চাই
সুষ্ঠু ভোটে ডেনমার্কের সহযোগিতা চাই
নির্বাচনই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে
নির্বাচনই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে
রোহিঙ্গাদের জন্য খাদ্যসহায়তা অব্যাহত থাকবে
রোহিঙ্গাদের জন্য খাদ্যসহায়তা অব্যাহত থাকবে
আরও পাঁচজনকে হত্যা গাজায়
আরও পাঁচজনকে হত্যা গাজায়
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
সর্বশেষ খবর
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির
বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার
কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

২৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের
হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫
নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫

দেশগ্রাম

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ আটজন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ আটজন

নগর জীবন