শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১১ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

গেস্টরুমের অপর নাম টর্চার সেল

ছাত্রদের প্রতিটি হলেই এ কালচার, সাধারণ শিক্ষার্থীদের কাছে আতঙ্ক, নিয়ন্ত্রণে ছাত্রলীগের বিভিন্ন গ্রুপ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
গেস্টরুমের অপর নাম টর্চার সেল

দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র হলগুলোর গেস্টরুম এখন সাধারণ ছাত্রদের কাছে রীতিমতো আতঙ্কের বিষয়। তাদের কাছে এখন গেস্টরুমের অন্য নাম টর্চার সেল। কখন কার গেস্টরুমে ডাক পড়ে- এ নিয়েই সর্বক্ষণ আতঙ্কে ভুগতে হয় প্রথম ও দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রদের। অনেক সময় তৃতীয় ও চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধেও বিচার-শালিস হয় গেস্টরুমগুলোয়। হলে আবাসিক কিংবা দ্বৈতাবাসিক ছাত্রদের অতিথিদের জন্য এসব গেস্টরুম যতটা না ব্যবহার হয় তার চেয়ে বেশি ব্যবহার হয় রাজনৈতিক কাজেই। ছাত্রদের প্রতিটি হলে থাকা এসব গেস্টরুমের নিয়ন্ত্রক এখন ছাত্রলীগের বিভিন্ন গ্রুপ। অবশ্য গেস্টরুম থেকে সিদ্ধান্ত দিয়ে বিভিন্ন কক্ষে পাঠিয়ে নির্যাতনের ঘটনাও ঘটছে অহরহ। দু-একটি ঘটনা বাদে এসবের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে কখনই তৎপরতা দেখায় না বিশ্ববিদ্যালয় বা হল প্রশাসন। বরং দেখেও না দেখার ভান করে তারা।

জানা যায়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোয় গত দু-তিন দশক ধরে চলে আসছে ‘গেস্টরুম সংস্কৃতি’। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া নবীন শিক্ষার্থীদের বলপূর্বক নির্দিষ্ট ছাত্র সংগঠনের মতাদর্শের করে নেওয়াই এর উদ্দেশ্য। এখন ক্ষমতাসীন ছাত্রলীগের ছত্রচ্ছায়ায় চলছে গেস্টরুম সংস্কৃতি। সাধারণত আয়োজন করে গেস্টরুমে নেওয়া হয় প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের। সেখানেই শিক্ষার্থীদের বসিয়ে বা দাঁড় করিয়ে রেখে বিভিন্ন ধরনের হুমকি-ধমকি দেওয়া হয়। ভবিষ্যতে কোনো শিক্ষার্থীই যেন তাদের বিরুদ্ধে কথা বলতে না পারে, এজন্যই গেস্টরুমের ব্যবস্থা। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম বর্ষে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের একটি বিশাল অংশ মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে আসে। রাজধানী ঢাকায় মেস ভাড়া করে থাকা তাদের অনেকের পক্ষে কষ্টকর। ফলে বাধ্য হয়ে বিশাল অংশের শিক্ষার্থীকে হলে থাকতে হয়। আর এ সুযোগটিই নেয় দেশের ক্ষমতায় থাকা দলের ছাত্র সংগঠন। প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের দখল করা কিছু রুমে গাদাগাদি করে থাকতে দিয়ে (গণরুম) তাদের দ্বারা দলীয় কর্মসূচি করিয়ে নেয় সংগঠনগুলো। প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের গেস্টরুম নেন দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থীরা। এতে শিক্ষার্থীদের ‘ম্যানার’ বা ‘শিষ্টাচার’ শেখানোর নাম করে কৈফিয়ত নেওয়া হয় সে কতটা অনুগত হলো তার। গেস্টরুমে একজন শিক্ষার্থী ‘তার সিনিয়রদের তথাকথিত নিয়ম মেনে সালাম দিয়েছেন কিনা, দিনের কোনো কর্মসূচিতে অনুপস্থিত ছিলেন কিনা, দ্বিতীয় বর্ষের ভাইদের ডিঙিয়ে কেউ তৃতীয় বর্ষ বা তার ওপরের কারও সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন কিনা ইত্যাদি নানা বিষয়ে কৈফিয়ত চাওয়া হয়। এ ছাড়া শিক্ষার্থীদের শারীরিক গঠন, পোশাক, আচরণ ও তাদের পরিবারের সদস্যদের নিয়ে বাজে মন্তব্য ও অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করেন জ্যেষ্ঠ শিক্ষার্থীরা। কোনো শিক্ষার্থীর ‘ম্যানারে’ কোনো ত্রুটি পাওয়া গেলে তাকে মারধরও করা হয়। আর কোনো শিক্ষার্থী যদি ছাত্রলীগ ছাড়া অন্য কোনো মতাদর্শের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ পাওয়া যায়, তাহলে তার কপালে শনি নেমে আসে। ‘শিবির’ অপবাদ দিয়ে বেধড়ক মারধর করে তাকে হল থেকে বের করে দেওয়া হয়। মারাত্মক কোনো ‘অপরাধের’ জন্য নেওয়া হয় মিনি গেস্টরুমে। এতে একজন শিক্ষার্থীকে তার কয়েকজন সিনিয়র মিলে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। আর গেস্টরুম শেষে তাকে মারধর করা হয়। তবে এসব ঘটনা নিয়ে মুখ খোলেন না কোনো শিক্ষার্থী। কারণ, মুখ খোলাও বিবেচনা করা হয় চরম অপরাধ হিসেবে। পরিণামে মার খাওয়ার পাশাপাশি হলে অবস্থানের সুযোগ হারান শিক্ষার্থীরা।

গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের জসীমউদ্দীন হলে এক শিক্ষার্থীর অস্ত্রোপচারের জায়গা ও পেটে লাথি মারার মতো ঘটনা ঘটে। ওই ঘটনায় হল প্রশাসন দুই শিক্ষার্থীকে হল থেকে আজীবন বহিষ্কার করে। (যদিও তারা এখনো হলে আছেন।) একই বছরের ২৩ মে দিবাগত রাতে একটি কর্মসূচিতে না যাওয়ায় মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হলের প্রথম বর্ষের ৩৫ জন ছাত্রকে গেস্টরুমে মারধর করেন হল শাখা ছাত্রলীগ নেতারা। গত ২৫ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয়ের সূর্যসেন হলে প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী ছাত্রলীগের একটি কর্মসূচিতে অনুপস্থিত থাকার বিষয়ে তৃতীয় বর্ষের একজনের থেকে ছুটি নেওয়ায় মিনি গেস্টরুমে ডেকে তাকে মারধর করেন দ্বিতীয় বর্ষের আরাফাত হোসেন অভি। গত বছরের ২৩ ডিসেম্বর ছাত্রশিবিরের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ এনে রাসেল নামে বিজয় একাত্তর হলের এক শিক্ষার্থীকে বেধড়ক মারধর করে পুলিশে দেন শাখা ছাত্রলীগের কর্মীরা। শীতের রাতে দাঁড়িয়ে গেস্টরুম করানোর ধকল সহ্য করতে না পেরে ২০১৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে সলিমুল্লাহ মুসলিম হলের ছাত্র হাফিজ মোল্লা মারা যান। এ ঘটনা তখন ব্যাপক আলোড়িত হয়। তার পরও থামেনি গেস্টরুম নির্যাতন। ডাকসু নির্বাচনের পরও থামেনি এই সংস্কৃতির চর্চা। কোনো কোনো হলে হল সংসদের নির্বাচিত ছাত্রলীগ নেতাদের তত্ত্বাবধানেই গেস্টরুম হয়।

রাজশাহীতে ছাত্রলীগ ব্লক মানেই আতঙ্ক : রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি হলে রয়েছে ছাত্রলীগ ব্লক। সেই ব্লকগুলোয় শুধু ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীরাই অবস্থান করছেন। অভিযোগ রয়েছে, এসব ব্লকের একেকটি কক্ষ ছাত্রলীগের ‘টর্চার সেল’। এ ছাড়া ছাত্রলীগ নেতারা টাকা উপার্জনের হাতিয়ারও বানিয়েছেন হলগুলোকে। সিট বাণিজ্যের মাধ্যমে প্রতি মাসে হাতিয়ে নিচ্ছেন মোটা অঙ্কের টাকা। কোনো শিক্ষার্থী টাকা না দিয়ে হলে উঠলে, তাকে নেতাদের কক্ষে ডেকে করা হয় জিজ্ঞাসাবাদ। মারধরও করা হয় অনেক সময়। বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলের শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, হলগুলোয় ছাত্রলীগের কাছে জিম্মি হয়ে আছেন শিক্ষার্থীরা। ছাত্রলীগ নেতাদের দখলদারিত্বে অসহায় দায়িত্বরত প্রভোস্টরাও। নেতাদের নির্দেশনা না মানলে ‘শিবির’ আখ্যা দিয়ে চলে মারধর। চলতি বছরে শিক্ষার্থীদের প্রকাশ্যে শিবির সন্দেহে মারধর করা না হলেও, গত বছর পর্যন্ত প্রতিনিয়ত আতঙ্কে ছিলেন শিক্ষার্থীরা।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ২০১৮ সালের ১৮ অক্টোবর সন্ধ্যায় কয়েকজন শিক্ষার্থী দল বেঁধে মুন্নুজান হলের সামনে দিয়ে যাচ্ছিলেন। এ সময় ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতা-কর্মী ১৪ জন শিক্ষার্থীকে বঙ্গবন্ধু হলের ২৩৩ নম্বর কক্ষে নিয়ে যান। সেখানে তাদের এক ঘণ্টা আটকে রেখে মারধর ও জিজ্ঞাসাবাদের পর চারজনকে পুলিশে দেন। এর আগে কোটাবিরোধী আন্দোলন চলাকালে ৪ জুলাই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়ে ‘কটূক্তি’র অভিযোগে ও শিবির সন্দেহে গানের তালে তালে এক শিক্ষার্থীকে বেধড়ক মারধর করেন ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীরা। ২০১৮ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি বিকালে কয়েকজন শিক্ষার্থী শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে বসে গল্প করার সময় ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতা-কর্মী নয়জন শিক্ষার্থীকে শিবির কর্মী সন্দেহে জোর করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে নিয়ে যান। সেখানে তাদের বেধড়ক মারধর করা হয়। ২০১৭ সালের ৯ আগস্ট দিবাগত রাত ১২টা থেকে সাড়ে ৩টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের সোহরাওয়ার্দী হলের বিভিন্ন কক্ষ থেকে ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীরা ১২ জনকে আটক করে বেধড়ক মারধর করেন। ভোর ৪টার দিকে রক্তাক্ত অবস্থায় তাদের পুলিশে দেওয়া হয়।

চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের শিবির ম্যানিয়া : চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রশিবির ‘শাসনের’ অবসানের পর পুরো ক্যাম্পাসের দখল নেয় ছাত্রলীগ। এরপর দাড়ি-টুপি দেখলেই শিবির সন্দেহে মারধর করতে থাকে। ২০১৫ সালের পর থেকে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে শিবির সন্দেহে সাধারণ শিক্ষার্থী নির্যাতন নিত্যদিনের ঘটনা। গত চার বছরে ছাত্রলীগের ম্যানিয়ার পরে হামলার শিকার হয়েছেন কম করে হলেও অর্ধশত সাধারণ শিক্ষার্থী। সর্বশেষ চলতি বছরের ২৫ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয়ের শাহজালাল হলের নিচতলায় শিবির কর্মী সন্দেহে নুরুল ইমলাম নামে এক ছাত্রকে বেধড়ক মারধর করেন ছাত্রলীগ কর্মীরা। এতে রডের আঘাতে গুরুতর আহত হন ওই শিক্ষার্থী। উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। মারধরের শিকার শিক্ষার্থী নুরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের ছাত্র। ২০১৮ সালের ৭ অক্টোবর বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী শোয়াইবুল হককে এ এফ রহমান হলের ১২৯ নম্বর রুমে ব্যাপক নির্যাতন চালানো হয়। টানা দুই ঘণ্টা মারধরের পর পুলিশ তাকে উদ্ধার করে। পুলিশ তদন্ত করে তার শিবির সংশ্লিষ্টতা পায়নি। একই বছরের ২৯ জানুয়ারি ছাত্রলীগবিরোধী স্ট্যাটাস দেওয়ায় চবি সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের সাধারণ সম্পাদককে বেধড়ক মারধরে আহত করা হয়। এ ছাড়া ২০১৭ সালের ৯ আগস্ট শিবির কর্মী সন্দেহে বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের ২০১১-১২ সেশনের শিক্ষার্থী খোকন মিয়াকে মারধর করা হয়।

জাহাঙ্গীরনগরের রুমগুলোয় ভিকটিমের আর্তচিৎকার : জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলোর বিভিন্ন কক্ষ টর্চার সেল হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে, হলগুলোয় ক্ষমতাসীন দলের ছাত্র সংগঠনের নেতাদের নিজেদের মতো করে এই টর্চার সেলের স্ট্রাকচার তৈরি হয়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এ রুমগুলোর অবস্থান দোতলায়। রুমের ভিতরে ট্রাংকের মধ্যে বা খাটের নিচে থাকে রড, বেতের লাঠি, ভাঙা গ্রিল, হকিস্টিক, রামদা, মদের বোতল প্রভৃতি। মদের বোতলে পানি পান ও ধূমপান সাধারণ ঘটনা। রুমের জানালার গ্রিল ও কাচ থাকে ভাঙা- উদ্দেশ্য, বিপদের সময় সহজে লাফিয়ে পলায়ন। দলীয় কর্মসূচি ও শোডাউনে, মিছিলে না যাওয়া, বিরোধী মত প্রকাশ, নেতাকে না চেনা, পত্রিকা রুমে সিনিয়রের সামনে পত্রিকা পড়া, এমনকি সালাম না দেওয়ার মতো ঘটনায়ও এসব রুমে চলে অকথ্য নির্যাতন। পরিচয়ে ছাত্র হলেও হল প্রশাসন কিংবা ভ্রাম্যমাণ আদালতের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয় তারা। জুনিয়রদের রাজনীতিতে অন্তর্ভুক্তি, অন্যদের জন্য ভয়ের পরিবেশ সৃষ্টি, হলে নিজেদের অবস্থান তৈরিসহ বিভিন্ন উদ্দেশ্যে এসব নির্যাতন চলে। সন্ধ্যার পর, কখনো মধ্যরাতে এ রুমগুলো কেঁপে ওঠে ভিকটিম কোনো ছাত্রের আর্তচিৎকারে। আশপাশের রুমে ছড়িয়ে পড়ে ভয়ের বার্তা। জানা গেছে, জাবিতে সাধারণত শারীরিক ও মানসিক দুই ধরনের নির্যাতনই চলে। কখনো মানসিক নির্যাতনের কাছে হার মানে শারীরিক নির্যাতন।

টর্চার সেলের সঙ্গে ছাত্রলীগ পরিচিত নয়, দাবি সাধারণ সম্পাদকের : শোকর‌্যালি শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য বলেন, টর্চার সেলের সঙ্গে ছাত্রলীগ পরিচিত নয়। ছাত্রলীগের কেউই এ সম্পর্কে জানে না। একটি মহল চক্রান্ত করে ছাত্রলীগের নামে বিভিন্ন মিথ্যা তথ্য প্রচার করছে। তিনি বলেন, বুয়েটে ছাত্র হত্যার ব্যাপারে ছাত্রলীগ তদন্ত করে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নিয়েছে। ওই ঘটনা ছাত্রলীগের সিদ্ধান্তে হয়নি। বেশ কয়েকজন ব্যক্তির সিদ্ধান্তে এ ঘটনা ঘটেছে। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
গলাচিপায় বিএনপি গণঅধিকার পরিষদ সংঘর্ষ, আহত ১৫
গলাচিপায় বিএনপি গণঅধিকার পরিষদ সংঘর্ষ, আহত ১৫
সংঘর্ষের প্রস্তুতিকালে সেনা অভিযান, আটক ৪
সংঘর্ষের প্রস্তুতিকালে সেনা অভিযান, আটক ৪
আজ থেকে ফের আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
আজ থেকে ফের আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চাইল ইসি
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চাইল ইসি
নোট অব ডিসেন্ট রাখার সুযোগ নেই
নোট অব ডিসেন্ট রাখার সুযোগ নেই
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
ফেব্রুয়ারির প্রথমেই নির্বাচন সম্ভব
ফেব্রুয়ারির প্রথমেই নির্বাচন সম্ভব
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
নির্বাচন ঠেকানোর সাধ্য কারও নেই
নির্বাচন ঠেকানোর সাধ্য কারও নেই
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবে
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবে
জাতির প্রকৃত সম্পদ জনগণের জ্ঞান ও দক্ষতা
জাতির প্রকৃত সম্পদ জনগণের জ্ঞান ও দক্ষতা
সন্ত্রাসী সাজ্জাদসহ মামলা ২২ জনের বিরুদ্ধে
সন্ত্রাসী সাজ্জাদসহ মামলা ২২ জনের বিরুদ্ধে
সর্বশেষ খবর
ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ
ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না
মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না

নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা