শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৩ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

ভয়ঙ্কর ট্রেন দুর্ঘটনা নিহত ১৬ আহত শতাধিক

রাষ্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রী স্পিকারের শোক, মন্ত্রণালয় ও প্রশাসনের তিন তদন্ত কমিটি, শোকের মাতম, নিহতদের ১ লাখ ২৫ হাজার টাকা করে, আহতদের জন্য ১০ হাজার টাকা, বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা চলছে
মোশাররফ হোসেন বেলাল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
প্রিন্ট ভার্সন
ভয়ঙ্কর ট্রেন দুর্ঘটনা নিহত ১৬ আহত শতাধিক

গভীর রাত। ট্রেন ছুটছে চট্টগ্রামের দিকে। যাত্রীর বেশির ভাগই গভীর ঘুমে। কেউ আবার অলস সময় পার করছিলেন গল্পগুজবে। সবকিছুই ঠিকঠাক চলছিল। যে এলাকা দিয়ে ট্রেনটি অতিক্রম করছিল, সেখানকার মানুষও ঘুমে। রাতের নিস্তব্ধতা ভেঙে ট্রেন তার গন্তব্যের দিকে যাচ্ছিল। হঠাৎ বিকট শব্দ! শব্দটা যেন থামছিল না। এর পরই মানুষের আর্তনাদ। বাঁচাও বাঁচাও গগনবিদারী চিৎকারে রাতের নিস্তব্ধতা ভেঙে বহদূর চলে যায়। গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন এলাকাবাসী জেগে ওঠে এলাকা কাঁপানো ভয়ঙ্কর শব্দে। পুরো গ্রাম একসঙ্গে জেগে ওঠে। গ্রামবাসী ছুটতে থাকে দুর্ঘটনাস্থলের দিকে। কাছাকাছি গিয়েই হতবাক তারা। দোমড়ানো-মোচড়ানো ট্রেনের বগিগুলো লাইন থেকে ছিটকে পড়ে আছে। আর ভিতরে আটকে রয়েছে শত শত রক্তাক্ত মানুষ। বাঁচার করুণ আর্তনাদ তাদের। যেন মহাপ্রলয় ঘটে গেছে সেখানে।

ঢাকা-চট্টগ্রাম ও ঢাকা-সিলেট রেলপথের ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবার মন্দবাগ রেলস্টেশনে আন্তনগর তূর্ণা নিশীথা ও উদয়ন এক্সপ্রেসের সংঘর্ষের পর এমন দৃশ্যের অবতারণা ঘটে। উদ্ধারকর্মী ও আহতদের কাছে এমন বিভীষিকাময় বর্ণনা পাওয়া গেছে। এলাকাবাসী বলেন, দুর্ঘটনাকবলিত ট্রেন থেকে চিৎকার আর কান্নার শব্দ শোনা যাচ্ছিল। দোমড়ানো-মোচড়ানো বগিগুলোয় ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে যাত্রীদের হাত, পা। এমনকি মাথাও বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে আছে। কোথাও কোথাও রক্তের জমাট দেখা যায়। এ অবস্থায় গ্রামবাসীরাই প্রথম উদ্ধারকাজ শুরু করেন। পরে আসে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস। উদয়ন এক্সপ্রেসের তিনটি বগি থেকে উদ্ধারকারীরা একে একে লাশ বের করে আনতে থাকেন। বীভৎস অবস্থা। কারও পা, হাত, মাথা শরীর থেকে আলাদা হয়ে বিভিন্ন স্থানে পড়ে রয়েছে। উদ্ধারকারী দলের আনিস মিয়া জানান, ‘স্ত্রীর ডাকে ঘুম ভাঙে। দ্রুত আমরা কয়েকজন ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখি শুধু কান্নার শব্দ। তারপর উদ্ধারকাজে লেগে যাই।’ গ্রামের লোকজন গাড়ির ব্যবস্থা করে হতাহতদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করেন। মসজিদের মাইকে মুয়াজ্জিনের ঘোষণা শুনে অসংখ্য মানুষ উদ্ধারকাজে অংশ নেন। ভয়াবহ এ দৃশ্য দেখে অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়েন।

ঢাকা-চট্টগ্রাম-ঢাকা-সিলেট রেলপথে সোমবার দিবাগত ভোররাত প্রায় ৩টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবার মন্দবাগ রেলস্টেশনে চট্টগ্রাম থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী আন্তনগর তূর্ণা নিশীথা ৭৪১ ও সিলেট থেকে আসা চট্টগ্রামগামী আন্তনগর উদয়ন এক্সপ্রেস ৭২৪ ট্রেনের এ সংঘর্ষে ১৬ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন শতাধিক নারী-পুরুষ। হতাহত সবাই উদয়নের যাত্রী।

এ ঘটনায় রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও স্থানীয় সংসদ সদস্য আইনমন্ত্রী আনিসুল হক গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, রেলওয়ে মহাপরিচালক, উপজেলা চেয়ারম্যান, উপজেলা নির্বাহী অফিসার ঘটনাস্থলে থেকে তদারকি করেন।

ঘটনার পর থেকেই ঢাকা-চট্টগ্রাম, চট্টগ্রাম-সিলেট, নোয়াখালী-ঢাকা, নোয়াখালী-সিলেট রেলপথে সব ধরনের ট্রেন চলা ৮ ঘণ্টা বন্ধ ছিল। রেলওয়ে ও জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে তিনটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। আখাউড়া ও লাকসাম থেকে রিলিফ ট্রেন এসে উদ্ধারকাজ চালিয়ে যাচ্ছে। তা ছাড়া সেনাবাহিনী, বিজিবি, ফায়ার সার্ভিস, পুলিশ, জেনেটিক কম্পিউটার একাডেমি মুক্ত স্কাউট গ্রুপ, সিডিসি মুক্ত স্কাউট গ্রুপ, স্থানীয় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ স্বেচ্ছাসেবক লীগসহ বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন উদ্ধারকাজে সহযোগিতা করেছে। এদিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীদের যুব রেড ক্রিসেন্ট, পিস ভিশন ও জেলা ছাত্রলীগের কর্মীরা রক্ত প্রদানসহ বিভিন্ন সহযোগিতা করেছেন।

রেলস্টেশন, প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, চট্টগ্রাম থেকে আসা আন্তনগর ট্রেন ঢাকাগামী তূর্ণা নিশীথা সোমবার দিবাগত ভোররাত ২টা ৪৮ মিনিটে শশীদল রেলস্টেশন অতিক্রম করে মন্দবাগ স্টেশনের দিকে যাচ্ছিল। মন্দবাগ স্টেশনমাস্টার স্টেশনে প্রবেশের আগেই আউটারে থামার জন্য লালবাতি জ্বালিয়ে সংকেত দেন। অন্যদিকে সিলেট থেকে আসা চট্টগ্রামগামী উদয়ন এক্সপ্রেস কসবা স্টেশন ছেড়ে মন্দবাগ স্টেশনে প্রবেশের পথে স্টেশনমাস্টার তাকে মেইন লাইন ছেড়ে দিয়ে ১ নম্বর লাইনে আসার সংকেত দেন। ওই ট্রেনের চালক ১ নম্বর লাইনে প্রবেশ করার সময় ছয়টি বগি প্রধান লাইনে থাকতেই অন্যদিক থেকে আসা তূর্ণা নিশীথা ট্রেনের চালক সিগন্যাল (সংকেত) অম্যান্য করে দ্রুতগতিতে ট্রেন চালান। ফলে উদয়ন ট্রেনের মাঝামাঝি তিনটি বগির সঙ্গে তূর্ণা নিশীথার ইঞ্জিনের সংঘর্ষ হয়। এতে উদয়ন ট্রেনের তিনটি বগি দুমড়ে মুচড়ে যায়। এতে মারা যান উদয়নের ১৬ যাত্রী এবং আহত হন শতাধিক নারী-পুরুষ-শিশু।

মন্দবাগ স্টেশনের মাস্টার জাকির হোসেন চৌধুরী বলেন, ‘তূর্ণার চালক তথা লোকো মাস্টারকে ট্রেন থামানোর জন্য আউটার ও হোম দুই স্থানেই লাল বাতি সংকেত দেওয়া হয়েছিল। উদয়ন এক্সপ্রেস ট্রেনটি ১ নম্বর লাইনে ঢুকছিল। তূর্ণা নিশীথাকে আউটারে থাকার সিগন্যাল দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু চালক ট্রেন দাঁড় না করিয়ে সেই সিগন্যাল অমান্য করে মূল লাইনে ঢুকে পড়ায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় আমার কোনো দোষ নেই।’ দুর্ঘটনার পর ঢাকার সঙ্গে সিলেট ও চট্টগ্রামের রেল যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে। দুর্ঘটনাকবলিত ট্রেন দুটি উদ্ধার করতে সকাল সাড়ে ৮টার দিকে কুমিল্লার লাকসাম ও আখাউড়া রেলওয়ে জংশন থেকে রিলিফ ট্রেন ঘটনাস্থলে পৌঁছে। ট্রেন চলা স্বাভাবিক হতে কয়েক ঘণ্টা লাগতে পারে। আহত রবিউল হোসেন সুমন জানান, তূর্ণা ট্রেনের ধাক্কায় উদয়ন এক্সপ্রেস ট্রেনের পেছনের বগিগুলো উল্টে যায়।

এদিকে কসবা উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে তথ্য কেন্দ্র খোলা হয়েছে। আটকে পড়া যাত্রীদের খাবারের ব্যবস্থাও করেছে তারা। আটকে পড়া যাত্রীদের গন্তব্যে পৌঁছানোর জন্য গাড়ির ব্যবস্থা করা হয়।

পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আনিসুর রহমান জানান, পুলিশ সার্বিকভাবে উদ্ধারকাজে সহায়তা করছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসক হায়াত উদ দৌলা খান জানান, নিহত প্রত্যেকের পরিবারকে ২৫ হাজার টাকা করে দেওয়া হবে লাশ নেওয়ার সুবিধার্থে। এ ছাড়া আহতদের সেবায় জেলা প্রশাসনের তত্ত্বাবধান থাকবে। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সিভিল সার্জন শাহ আলম জানান, ট্রেন দুর্ঘটনায় আহতদের সদর, কসবা ও আখাউড়া হাসপাতালে যথাযথ চিকিৎসা প্রদান করা হচ্ছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া ফায়ার সার্ভিসের উপসহকারী পরিচালক তানহারুল ইসলাম জানান, উদয়ন এক্সপ্রেস ট্রেনটি সাইড দেওয়ার জন্য অন্য লাইনে যাওয়ার সময় তূর্ণা নিশীথা ট্রেনটি ধাক্কা দেয়। এতে বগিগুলো দুমড়ে-মুচড়ে যায়। রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলীয় প্রধান প্রকৌশলী শফিক তুহিন জানান, ৩ থেকে ৪ ঘণ্টা লাগবে উদ্ধারকাজ শেষ হতে।

যে কারণে দুর্ঘটনা

তূর্ণা নিশীথা ট্রেনটি সিগন্যাল অমান্য করায় এ দুর্ঘটনা ঘটেছে। মন্দবাগ রেলস্টেশনে দাঁড়ানোর জন্য সিগন্যাল দেওয়া হয়। ওই সিগন্যালে সিলেট থেকে আসা চট্টগ্রামগামী উদয়ন এক্সপ্রেস ১ নম্বর লাইনে দাঁড়ানো শুরু করে। ট্রেনটির ছয়টি বগি ১ নম্বর লাইনে উঠতে সক্ষম হয়। অন্য বগিগুলো লাইনে থাকা অবস্থায় তূর্ণা নিশীথা সিগন্যাল অমান্য করে ওই ট্রেনের কয়েকটি বগির ওপর উঠে যায়। এতে উদয়নের তিনটি বগি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। নিহত ১৬ জনের সবাই উদয়নের যাত্রী বলে ধারণা করা হচ্ছে।

চাচা-চাচির লাশ খুঁজে পেলেন ভাতিজা

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মন্দবাগে উদয়ন এক্সপ্রেস ও তূর্ণা নিশীথা ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহতদের দেখতে এসেছিলেন চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ উপজেলার রাজারগাঁওয়ের মোহাম্মদ শাহাদাত মিয়া। সেখানে এসে নিজের চাচা মজিবুর রহমান (৫০) ও চাচি কুলসুম (৪৩) লাশ পেলেন তিনি। তাদের লাশ কসবা উপজেলার বায়েক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বারান্দায় রাখা ছিল। শাহাদাত মিয়া জানান, মন্দবাগে তিনি কাঠের ফার্নিচার তৈরির কাজ করেন। মন্দবাগ রেলস্টেশনে ট্রেন দুর্ঘটনার খবর শুনে ঘটনাস্থলে গিয়েছিলেন। সেখান থেকে বায়েক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আসেন লাশ দেখতে। স্কুলের বারান্দায় রাখা ছিল তার চাচা ও চাচির লাশ। তিনি চাচা-চাচির লাশ দেখে হতবাক হয়ে পড়েন। তিনি জানান, মজিবুর রহমান মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে ব্যবসা করতেন। উদয়ন এক্সপ্রেসে সস্ত্রীক চাঁদপুরে নিজ বাড়িতে ফিরছিলেন। সকালে দুর্ঘটনার খবর পেয়ে তাদের ছেলে ফোন দিয়েছেন খবর জানার জন্য। চাচা-চাচির মৃত্যুর খবর এখনো তাদের জানাতে পারেননি।

তিনটি তদন্ত কমিটি গঠন

কসবায় তূর্ণা নিশীথা ট্রেনের সঙ্গে উদয়ন এক্সপ্রেসের সংঘর্ষের ঘটনায় তিনটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শনে এসে বাংলাদেশ রেলওয়ের সচিব মোহাম্মদ মোফাজ্জল হোসেন জানান, রেলওয়ের পক্ষ থেকে দুটি ও জেলা প্রশাসন থেকে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। রেলের দুটি কমিটির একটিতে প্রধান যান্ত্রিক প্রকৌশলী (পূর্বাঞ্চল) মিজানুর রহমানকে প্রধান করে চার সদস্যের কমিটি করা হয়েছে। চার সদস্যের অন্য কমিটির প্রধান করা হয়েছে চট্টগ্রামের বিভাগীয় পরিবহন কর্মকর্তা নাসির উদ্দিনকে। আর জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মিতু মরিয়মকে প্রধান করে তিন সদস্যের কমিটি করা হয়েছে। ঘটনাটি তদন্ত করা হচ্ছে। তদন্তের আগে কিছু বলা যাচ্ছে না।

যাদের লাশ শনাক্ত হয়েছে

ঢাকা-চট্টগ্রাম-ঢাকা-সিলেট রেলপথে সোমবার দিবাগত ভোররাত প্রায় ৩টার দিকে কসবার মন্দবাগ রেলস্টেশনে চট্টগ্রাম থেকে ঢাকাগামী আন্তনগর তূর্ণা নিশীথা ৭৪১ ও সিলেট থেকে চট্টগ্রামগামী আন্তনগর উদয়ন এক্সপ্রেস ৭২৪ ট্রেনের সংঘর্ষে ১৬ জন নিহত হয়েছেন। এদের পরিচয় শনাক্ত করেছে প্রশাসন। নিহতরা হলেন মৌলভীবাজারের জাহেদা খাতুন (৩০), হবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ের আল-আমিন (৩০), হবিগঞ্জের আনোয়ারপুরের আলী মোহাম্মদ ইউসুফ (৩২), চাঁদপুরের হাজীগঞ্জের পশ্চিম রাজারগাঁওয়ের মজিবুর রহমান (৫৫), তার স্ত্রী কুলসুম বেগম (৪৩), হবিগঞ্জের ভোল্লার ইয়াছিন আরাফাত (১২), চুনারুঘাটের তিরেরগাঁওয়ের সুজন আহমেদ (২৪), হবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ের আদিবা (২), সোহামণি (৩), চাঁদপুরের উত্তর বালিয়ার ফারজানা (১৫), হাইমচরের কাকলি (২০), মরিয়ম (৪), হবিগঞ্জের রিপন মিয়া (২৫), নোয়াখালীর মাইজদীর রবি হরিজন (২৩), চাঁদপুর সদরের ফারজানা (১৫), হবিগঞ্জের চুনারুঘাটের পিয়ারা বেগম (৩২)।

আহতরা হলেন

আহতদের মধ্যে সুমী (২১), আবুল কাসেম (৪০), মনির (৪০), রাকিব (২৮), হাসান আলী (৭০), দুলাল মিয়া (৬৫), মইন মিয়া (৩৫), হাফসা (১৪), আসমা (২৪), আশিক (৩২), বোরহান (৪০), আসমা বেগম (২৫), নাজমা (৩০), রাজন (২৮), রাহুল (১), জনি (২৪), অজ্ঞাত (৩০), অলিউল্লাহ (৩৬), আলমগীর (৪০), মুখলেস (৪৩), জজ মিয়া (২৬, মীম (৭), রহিমা (৪৫), লোকমান (২২), রুবেল (৩৫), আনোয়ার (৩৩), সুব্রত (৪৫), সুরাইয়া খাতুন (৬০), তারা হরিজন (৬৫), ইমন (১৮), সৈকত (৩৫), রায়হান (২০), শাহিদা (৪৫), রেণু (৩৫), আবুল কালাম (৩৫), অজ্ঞাত (৪), অজ্ঞাত (৩০)-কে প্রথমে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হলেও পরে বেশির ভাগ আহতকে ঢাকা মেডিকেল, ঢাকা পঙ্গু হাসপাতাল ও সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. শওকত হোসেন বলেন, ‘আমরা দুর্ঘটনার খবর পেয়েই জরুরি বিভাগ, সার্জারি ও অর্থোপেডিক ওয়ার্ড ও অপারেশন থিয়েটার জরুরি ভিত্তিতে প্রস্তুত করে একটি মেডিকেল টিম গঠন করি। এরপর ব্রাহ্মণবাড়িয়া মেডিকেল কলেজের ১২ জন চিকিৎসকের একটি টিমও আমাদের সঙ্গে যুক্ত হয়। আহতের বেশির ভাগই হাত-পা ভাঙা ও মাথায় আঘাতপ্রাপ্ত। তার বেশির ভাগকেই ঢাকা ও সিলেটে পাঠানো হয়েছে।’

রেলমন্ত্রীর ঘটনাস্থল পরিদর্শন

রেলপথ মন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন বলেছেন, ‘তূর্ণা নিশীথা ট্রেনের লোকোমোটিভ মাস্টার সিগন্যাল ভঙ্গ করেছেন। আমরা বিস্তারিত জানার জন্য জেলা প্রশাসন ও রেলপথ মন্ত্রণালয় থেকে তদন্ত কমিটি গঠন করেছি।’ সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার মন্দবাগ রেলওয়ে স্টেশনে দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শনকালে তিনি এসব কথা বলেন। রেলমন্ত্রী বলেন, ‘নিহতদের পরিবারের ক্ষতি টাকা দিয়ে পূরণ করা সম্ভব নয়। তবু রেলপথ মন্ত্রণালয় থেকে নিহত প্রত্যেকের পরিবারকে ১ লাখ করে ও জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ২৫ হাজার টাকা করে দেওয়া হবে। তাৎক্ষণিকভাবে তূর্ণা নিশীথার লোকোমোটিভ মাস্টার ও সহকারী মাস্টার এবং গার্ডকে বরখাস্ত করা হয়েছে। এখানে উদয়ন এক্সপ্রেসের কোনো ত্রুটি দেখছি না।’

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব
লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত
সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে
লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি
রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ
বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ

৫৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা