শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৮ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

এপ্রিলেই বড় ধাক্কা আসতে পারে

সবাইকে সতর্ক ও অর্থনীতি গতিশীল রাখার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
এপ্রিলেই বড় ধাক্কা আসতে পারে

করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের মধ্যে যেসব চিকিৎসক রোগীদের চিকিৎসা না দিয়ে ফিরিয়ে দিচ্ছেন, তাদের প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, শুনেছি বিভিন্ন হাসপাতালে সাধারণ রোগীরা চিকিৎসা পাচ্ছেন না। যেসব চিকিৎসক সেবা দিচ্ছেন না, ভবিষ্যতে তারা চাকরি করতে পারবেন কিনা, তা ভাবতে হবে। তিনি বলেন, সেবার মানসিকতা যাদের মধ্যে নেই, তাদের চাকরিতে থাকার প্রয়োজন নেই। প্রয়োজনে বিদেশ থেকে চিকিৎসক, নার্স নিয়ে আসা হবে। গতকাল গণভবন থেকে করোনাভাইরাস পরিস্থিতি নিয়ে চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের জেলাসমূহের প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। সকাল ১০টায় গণভবন থেকে এই ভিডিও কনফারেন্স শুরু হয়। চলে দুপুর ১২টা ৪৫ মিনিট পর্যন্ত। অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্যসচিব ড. আহমদ কায়কাউস। জেলা থেকে ভিডিও কনফারেন্স পরিচালনা করেন স্ব স্ব জেলা প্রশাসকরা। ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত হয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রী বীর বাহাদুর উ শৈ সিং, চট্টগ্রাম সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিন, শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, ফেনী জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সদর আসনের এমপি নিজাম উদ্দিন হাজারী, হবিগঞ্জের এমপি নেছার আহমেদ প্রমুখ। প্রধানমন্ত্রী করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে নিয়োজিত চিকিৎসকদের প্রশংসা করেন। জীবন বাজি রেখে যারা কভিড-১৯ রোগে আক্রান্তদের চিকিৎসা দিয়ে যাচ্ছেন, তাদের পুরস্কৃত করার ঘোষণা দেন সরকারপ্রধান। তাদের জন্য স্বাস্থ্যবিমা ঘোষণা করেন তিনি। ভিডিও কনফারেন্সে শেখ হাসিনা আরও বলেন, এ স্বাস্থ্যবিমা তাদের জন্যই, যারা করোনাভাইরাসের শুরু থেকে কাজ করেছেন। আর যারা কাজ করেননি, নিজেদের সুরক্ষায় পালিয়েছেন, যেখানে সাধারণ রোগীরা দ্বারে দ্বারে ঘুরে চিকিৎসা পায়নি, তারা এটা পাবেন না।

ঢাবি শিক্ষার্থী বিনা চিকিৎসায় মারা গেল কেন : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সুমন চাকমা অসুস্থ হয়ে একাধিক হাসপাতালে গেলেও তাকে কোনো হাসপাতালে ভর্তি নেওয়া হয়নি। পরে তিনি চিকিৎসা না পেয়েই মারা যান। এ ঘটনা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ছাত্র কেন বিনা চিকিৎসায় মারা যাবে? কাজেই এই রোগী যেখানে যেখানে গিয়েছে, সেখানে কোন কোন ডাক্তারের দায়িত্ব ছিল আমি তাদের নামটা জানতে চাই। রোগী কেন ফেরত যাবে? একজন রোগী দুয়ারে দুয়ারে ঘুরে কেন মারা যাবে? রোগী যেখানে যেখানে গিয়েছে, সেখানে কোন কোন ডাক্তারের দায়িত্ব ছিল? তাদের নামও জানতে চাই। তাদের চিকিৎসা করার যোগ্যতা নেই। তাদের চাকরি থেকে বের করে দেওয়া উচিত। তিনি বলেন, করোনাভাইরাস থেকে সুরক্ষার প্রয়োজন আছে। কভিড-১৯ রোগ নিয়ে ভয় থাকতে পারে। কিন্তু একজন ডাক্তারের দায়িত্ব থাকে রোগীকে চিকিৎসা দেওয়ার। আর তাদের সুরক্ষার জন্য সবকিছু তো দিয়ে যাচ্ছি। দেশে পিপিই তৈরি করছি, বিদেশ থেকে আনছি। এখন তো বিশ্বব্যাপী এ সমস্যা। সেটা তো সবাই জানেন। এর মধ্যেও আমরা চিকিৎসকদের সুরক্ষার ব্যবস্থা করে যাচ্ছি। তার পরও কেন চিকিৎসা দেবেন না?

করোনা চিকিৎসায় নিয়োজিতদের স্বাস্থ্যবিমা : চিকিৎসাসেবা দিতে গিয়ে এবং করোনাভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে দায়িত্ব পালনকালে কেউ আক্রান্ত হলে স্বাস্থ্যবিমা করে দেওয়ার ঘোষণা দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, দায়িত্ব পালনকালে কেউ কভিড-১৯-এ আক্রান্ত হলে তার চিকিৎসার জন্য সব ধরনের ব্যবস্থা সরকার নেবে। তাদের জন্য একটা স্বাস্থ্যবিমার ব্যবস্থা আমরা করে দেব। যারা আক্রান্ত হবে তাদের জন্য আমরা পদমর্যাযদা অনুযায়ী ৫ থেকে ১০ লাখ টাকার একটা স্বাস্থ্যবিমা করে দেব। আর খোদা না করুক, কেউ যদি মৃত্যুবরণ করেন, তবে তাদের জন্য এ বিমা আমরা পাঁচ গুণ বাড়িয়ে দেব। তিনি বলেন, কভিড-১৯ প্রতিরোধে চিকিৎসক, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মী, মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তা-কর্মচারী, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য প্রত্যক্ষভাবে নিয়োজিত প্রজাতন্ত্রের অন্যান্য কর্মচারীর জন্য আমরা একটা বিশেষ ইন্স্যুরেন্সের ব্যবস্থা করে দেব। সে সিদ্ধান্ত আমরা নিয়েছি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, করোনার প্রাদুর্ভাব ছড়িয়ে পড়ার পরও যারা কাজ করেননি, নিজেদের সুরক্ষার জন্য লুকিয়ে আছেন, যেখানে রোগীরা দ্বারে দ্বারে ঘুরে চিকিৎসা পাননি, তাদের জন্য এ প্রণোদনা নয়। শেখ হাসিনা বলেন, এখন কেউ যদি শর্ত দেন, প্রণোদনা দিলে কাজে আসব, আমি বলব তার দরকার নেই। আগামীতে দুঃসময় আসছে। সেই দুঃসময়ে আপনারা কীভাবে কাজ করেন, তা দেখব। আগামী তিন মাস কী কাজ করেন, তা পর্যবেক্ষণ করব। এই সময়ে মানুষের জন্য সত্যি সত্যি সেবা দিলে চিন্তা করব। তবে শর্ত দিয়ে কাউকে কাজে আনব না। যাদের মধ্যে মানবতাবোধ নেই, তাদের প্রণোদনা দিয়ে কাজে আনার যৌক্তিকতা আছে বলে মনে করি না।

প্রয়োজনে দেশের বাইরে থেকে ডাক্তার-নার্স আনব : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, দেশে যারা চিকিৎসক আছেন, তারা ভয় পেয়ে চিকিৎসা না দিলে প্রয়োজনে দেশের বাইরে থেকে চিকিৎসক-নার্সসহ স্বাস্থ্যকর্মী নিয়ে আসব। কাজেই তারা এখন মিটিং করুক আর শর্ত দিক, ওই শর্তে আমার কিছু আসে যায় না। বরং ভবিষ্যতে তারা ডাক্তারি করতে পারবে কিনা, সে চিন্তা করতে হবে। তিনি বলেন, ডাক্তার আমাদের প্রয়োজন আছে, এতে কোনো সন্দেহ নেই। কিন্তু এ মানসিকতা থাকবে কেন? মানবতাবোধ হারাবে কেন? একজন রোগী এলে চিকিৎসা করতে হবে। তার জন্য নিজেকে সুরক্ষিত করা যায়। অ্যাপ্রোন পরে নিন, মুখে মাস্ক লাগান, হাতে গ্লাভস পরে নিন, স্যানিটাইজার ব্যবহার করুন। কিন্তু রোগী দেখুন, রোগী কেন ফেরত যাবে?

এ মাসেই বড় ধাক্কা আসতে পারে, সবাই সতর্ক থাকুন : করোনাভাইরাস নিয়ে দেশবাসীকে সতর্ক করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, অন্যান্য দেশ থেকে আমরা যে অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করছি, তাতে আমাদের দেশেও চলতি এপ্রিলেই বড় একটি ধাক্কা আসতে পারে। এ রকমই আলামত পাওয়া যাচ্ছে। এ ধরনের কিছু প্রতিবেদনও আমরা দেখতে পাচ্ছি। এপ্রিল মাসটি নিয়ে খুব চিন্তায় আছি। কাজেই আমাদের সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। তিনি বলেন, করোনাভাইরাসকে প্রতিরোধ করতে হলে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই।

অর্থনীতি গতিশীল রাখতে হবে : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের রোল মডেল। উন্নয়নের গতি যখন অব্যাহত, মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে যখন কাজ করে যাচ্ছি, ঠিক তখনই এলো করোনাভাইরাস। সারা বিশ্বে এটি প্রলয় সৃষ্টি করেছে। এজন্য সবকিছু স্থবির। এর প্রভাবটা বাংলাদেশে এসে পড়েছে। এটা পড়াও খুব স্বাভাবিক। সারা বিশ্বের ২০২টি দেশ এর ভুক্তভোগী। প্রতিনিয়ত এটা বাড়ছে। আমরা শুরু থেকেই চেষ্টা করেছি এর প্রভাবে মানুষ যেন ক্ষতিগ্রস্ত না হয়। আমাদের অর্থনৈতিক যে প্রবৃদ্ধি আমরা সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছিলাম তাও কিন্তু থেমে গেছে। এটা শুধু আমাদের দেশ নয়, সারা বিশ্বব্যাপী। জানমাল রক্ষা করতে হবে। অর্থনীতি গতিশীল রাখতে হবে। উন্নত বিশ্ব এটা নিয়ন্ত্রণে হিমশিম খাচ্ছে। এটা আমাদের নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। এর জন্য সবাইকে কাজ করতে হবে।

তালিকা ধরে খাদ্যসামগ্রী পৌঁছে দিতে হবে : সামাজিক নিরাপত্তার বাইরে যারা রয়েছেন, তাদেরও সহায়তা দেওয়ার নির্দেশ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, যাদের আমরা সামাজিক নিরাপত্তায় সাহায্য দিচ্ছি, তাদের তো দিচ্ছিই, কিন্তু এর বাইরের যে শ্রেণিটা, যারা হাত পাততেও পারছে না, তাদের তালিকা করে, তাদের ঘরে খাবার পৌঁছে দেওয়া, এ কাজটা জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনের লোকজনের করতে হবে। প্রতিটি এলাকার সংসদ সদস্য, চেয়ারম্যান, মেয়র, কমিশনারদের নিয়ে কমিটি গঠন করে এ তালিকা তৈরি করতে হবে। প্রতিটি ইউনিয়নে একটি ওয়ার্ডভিত্তিক কমিটি থাকবে। সে কমিটি আমরা ভিজিএফ, ভিজিডি যাদের দিই তাদের জন্য নয়। তাদের তো তালিকা আছেই। সবাই মিলে এ তালিকাটা এমনভাবে করতে হবে যেন সত্যিকার যার অভাব রয়েছে, কষ্ট পাচ্ছে তাদের তালিকাটা যেন হয়। তাদের কাছে যেন সাহায্যটা পৌঁছায়। এ সময় প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা দেন ১০ টাকা কেজি দরের চাল সারা দেশেই বিক্রি করা হবে।

স্থলবন্দর দিয়ে ঢুকলেই কোয়ারেন্টাইনে : সীমান্তবর্তী ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসনের সঙ্গে মতবিনিময়কালে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ইতিমধ্যে বর্ডার গার্ডকে নির্দেশনা দিয়েছি, বর্ডার থেকে যারা ঢোকার চেষ্টা করবে, সেখানে তাদের আটকাবে, সেখানে তাদের কোয়ারেন্টাইনে রাখা হবে এবং সেভাবে জায়গা ঠিক করা আছে। তিনি বলেন, সোমবার বিভিন্ন স্থলবন্দর থেকে ৭২ জনকে এনে কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। এর মধ্যে বেনাপোলে ৫৪, ভোমরায় ১৩, বুড়িমারীতে একজন, বাংলাবান্ধা দিয়ে চারজন প্রবেশ করেছেন। তাদের সবাইকে আমরা কোয়ারেন্টাইনের ব্যবস্থা করে দিয়েছি। আমরা এই এপ্রিল মাসে কাউকে ঢুকতে দেব না। বর্ডার গার্ডকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এ মাসটা সুরক্ষিত রাখতে পারলে আমাদের কোনো চিন্তা থাকবে না।

ওবায়দুল কাদেরকে বাইরে বের হতে নিষেধ করেছি : নোয়াখালী জেলার সঙ্গে মতবিনিময়কালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আজকের এ অনুষ্ঠানে মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের আপনাদের সঙ্গে থাকতে পারতেন। কিন্তু তাকে বাইরে যেতে নিষেধ করা হয়েছে। আমি তাকে বাইরে বের হতে না করেছি।

খাদ্যাভাব দেখা দেবে, উৎপাদন বাড়াতে হবে : মাঠ প্রশাসনকে নির্দেশ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের মাটি আছে, মাটি উর্বর। এখন অনেকে বেকার বসে আছেন গ্রামে চলে গেছেন। কারও ঘরে এতটুকু মাটি যেন অনাবাদি না থাকে। ফলমূল, শাকসবজি, শস্য লাগান, যা পারেন কিছু না কিছু লাগান। কিছু কিছু উৎপাদন করেন। এই যে করোনা প্রভাব এতে ব্যাপকভাবে খাদ্যাভাব দেখা দেবে বিশ্বব্যাপী। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পরে যে দুর্ভিক্ষ দেখা দিয়েছিল, সে রকম অবস্থা হতে পারে। এ ক্ষেত্রে আমরা উৎপাদন বাড়িয়ে নিজেদের চাহিদা মিটিয়ে উদ্বৃত্ত থাকলে অন্যদের সাহায্য করতে পারব। এটা মনে রেখে আমাদের সবার উদ্যোগ নেওয়া উচিত।

সরকারি অর্থ নয়ছয় করলে কাউকে ছাড় নয় : সরকারি অর্থ নয়ছয় করলে কাউকে ছাড় নয়- এমন হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেখা যায় এ ধরনের দুঃসময় এলে কিছু লোক ভাগ্য পরিবর্তনের চেষ্টা করে। তারা আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ার চেষ্টা করে। মানুষের দুর্ভাগ্যের সময় কেউ যদি নিজেদের সৌভাগ্য আনতে চায় বা টাকাপয়সা কামাতে চায়, আমাদের এই কষ্টের টাকার যদি কেউ নয়ছয় করে বা কেউ যদি দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত হয়, তারা কিন্তু ধরা পড়ে যাবেন। লুকাতে পারবেন না, লুকানো যায় না। তাদের একটুও ছাড় দেব না, এটাই স্পষ্ট। এ সময় বিত্তশালীদের পাশে দাঁড়াতে নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

করোনা নিয়ে কিছু লুকাবেন না, পরীক্ষা করাবেন : এপ্রিল মাসটা দুঃসময়ের উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, সবাইকে বলব কারও যদি কোনো ভাইরাসজনিত এতটুকু অসুস্থতা দেখা দেয়, সঙ্গে সঙ্গে খবর দেবেন। চিকিৎসার যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কেউ লুকাতে যাবেন না। কারণ একজন লুকালেন তো আপনি ১০ জনকে সংক্রমিত করলেন। এটা কোনো লজ্জার বিষয়ও নয়।

ডেঙ্গুর প্রকোপ আসছে, মশার উপদ্রব ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব যেন না হয় : চট্টগ্রাম জেলার সঙ্গে মতবিনিময়কালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সিটি মেয়র আ জ ম নাছিরকে উদ্দেশ করে বলেন, সামনে ডেঙ্গুর প্রকোপ আসছে, মশার উপদ্রব ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব যেন না হয়, সেজন্য আগে থেকেই সতর্ক থাকতে হবে। জবাবে চট্টগ্রাম সিটি মেয়র আ জ ম নাছির প্রধানমন্ত্রীকে বলেন, ‘আপনাকে আশ্বস্ত করছি, গত বছর দেশে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব ছিল। কিন্তু আমরা যথাযথ পরিকল্পনা ও পদক্ষেপ গ্রহণ করায় চট্টগ্রামে সেটি হয়নি।’ তিনি বলেন, ‘এ বছরও আমরা আপনাকে নিশ্চিত করে বলতে পারি, মশক নিধনে তিন দিন আগে থেকে ওষুধ ছিটাচ্ছি। আগামী ১০ দিনের মধ্যেই এটা সহনীয় পর্যায়ে চলে আসবে। আমাদের পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের সহায়তায় আমরা চট্টগ্রামকে ডেঙ্গুমুক্ত রাখব।’

সব শিশু যেন হামের টিকা পায় : খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসনের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় প্রধানমন্ত্রী জানতে চান, সেখানে হামে আক্রান্ত হয়ে শিশুরা কীভাবে মারা যায়? ওখানে কি হামের টিকা দেওয়া হয় না? জবাবে জেলা প্রশাসক ও সিভিল সার্জন জানান, কুসংস্কারের কারণে অনেকেই এ টিকা নিতে চায় না। জবাবে শেখ হাসিনা বলেন, এখন থেকে হামের টিকা যেন সবাই পায়, তা নিশ্চিত করতে হবে। এজন্য প্রশাসনের পাশাপাশি নিজ দল আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের মাঠে থেকে মানুষকে সচেতন করার নির্দেশ দেন তিনি।

শবেবরাতে আল্লাহ যেন করোনামুক্ত বাংলাদেশ দেন : শবেবরাতে ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের ঘরে বসে নামাজ পড়ার আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, দেশবাসী জানেন যে, মক্কা শরিফ, মদিনা শরিফ এখন বন্ধ। সেখানে কারফিউ দেওয়া হয়েছে। মক্কা শরিফ, মদিনা শরিফেই যখন এ অবস্থা সেখানে মসজিদে গিয়ে অনেক লোক একসঙ্গে জমায়েত হওয়া- এটাতে কিন্তু সংক্রমণ হওয়ার একটা ভয় থাকে। সামনে শবেবরাত। সবাই যাতে ঘরে বসে ইবাদত করেন। আল্লাহকে যে কোনো জায়গা থেকেই ডাকা যায়। সবাই আল্লাহকে ডাকুন। এবারের শবেবরাতে আল্লাহ যেন লেখেন যে, করোনা থেকে মুক্তি পাই। সবাই সে দোয়াটা করবেন। সমগ্র বাংলাদেশের মানুষের কাছে আমি এ আহ্বান জানাই। আল্লাহ অন্তত বাংলাদেশটা যেন রক্ষা করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ

১ মিনিট আগে | পরবাস

উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক
দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন
ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন

৩১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক
মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ
হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ

৫৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০
উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা
বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ
কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা
এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের
ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত
২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা