শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

করোনাভাইরাসেও থেমে নেই বাড্ডা থানার বিতর্কিত কর্মকর্তারা

সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
করোনাভাইরাসেও থেমে নেই বাড্ডা থানার বিতর্কিত কর্মকর্তারা

রাজধানীর অপরাধ-অপকর্মের আখড়ায় পরিণত হয়েছে বাড্ডা থানা। সেখানে খুন-খারাবি, ডাকাতি-ছিনতাই, মদ-জুয়া, নারীঘটিত অপরাধ, প্রতারণা চলছে বাধাহীনভাবে। থানার অফিসার ইনচার্জ হিসেবে পারভেজ ইসলাম দায়িত্ব গ্রহণের তিন মাসের মধ্যেই বাড্ডা হয়ে উঠেছে ভয়ঙ্কর জনপদ। পুলিশের মাসোহারাই সেখানে শেষ কথা। ওসি-এসির বখড়ার চাহিদা পূরণ করে রীতিমতো ইজারা স্টাইলে যে কোনো অপরাধ ঘটানো হচ্ছে। মাদক-বাণিজ্য, জুয়া, দেহব্যবসা, চাঁদাবাজি, ফুটপাথ বাজার, জায়গাজমি জবরদখল থেকে শুরু করে প্রতিটি অপরাধ স্পট থেকেই ওসি পারভেজ ইসলাম ও এসি এলিন চৌধুরীর নামে বখড়াবাজির গুরুতর অভিযোগ উঠেছে।

বাড্ডায় পেশাদার অপরাধীদের দৌরাত্ম্য থামানোর পরিবর্তে তাদের অপরাধে জোগান দেওয়াই পুলিশের প্রধান কাজ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আকাশচুম্বী হয়ে উঠেছে খুনোখুনির মাত্রা। মাত্র পাঁচ বছরেই রাজধানীর বাড্ডা এলাকায় সন্ত্রাসীদের হাতে খুন হয়েছেন অন্তত ৩২ জন। এর মধ্যে গত তিন মাসেই সংঘটিত হয়েছে আটটি হত্যাকান্ড। একাধিক সংঘবদ্ধ অপরাধী চক্রের হাতেই ঘটেছে বেশির ভাগ হত্যার ঘটনা। এলাকায় আধিপত্য বিস্তার, ক্যাবল টিভির ব্যবসা, অটোরিকশা স্ট্যান্ড দখল, পশুর হাট ও ফুটপাথের চাঁদাবাজির ভাগ-বাটোয়ারাকে কেন্দ্র করেই এসব খুনোখুনি ঘটে। তবে জায়গাজমি জবরদখলকে কেন্দ্র করেই ঘটে সর্বোচ্চসংখ্যক খুনোখুনি, হামলা-মামলা, লুটপাটের ঘটনা। প্রতিটি হত্যাকান্ডের ব্যাপারেই পুলিশ নানা কৌশলে ‘রাজনৈতিক কোন্দল’ সংশ্লিষ্টতা জুড়ে দেয় এবং তদন্ত কার্যক্রমে দীর্ঘসূত্রতার সৃষ্টি করে। ফলে বেশির ভাগ হত্যাকান্ডের প্রকৃত রহস্য আর আলোর মুখ দেখে না, খুনিদের কাউকে গ্রেফতারের দক্ষতাও দেখাতে পারে না থানা পুলিশ। বাড্ডা থানায় বিভিন্ন হত্যা মামলার ১৬ জন আসামিকে র‌্যাব ও গোয়েন্দা পুলিশ গ্রেফতার করলেও বিপরীতে থানা পুলিশ মাত্র দুজন এজাহারভুক্ত আসামির নাগাল পায়। মূলত অপরাধী চক্রের সঙ্গে থানা পুলিশের দহরম-মহরম থাকার কারণেই চিহ্নিত খুনি, তালিকাভুক্ত মাদক ব্যবসায়ী, ডাকাত-ছিনতাইকারী, চাঁদাবাজসহ দাগি আসামিরা গ্রেফতার এড়িয়ে বীরদর্পে ঘুরে বেড়ায়। আদালতের জারি করা ওয়ারেন্ট তামিলের ক্ষেত্রেও থানা পুলিশের চরম অনীহা রয়েছে। শুধু বাড্ডা থানাতেই বিভিন্ন আদালতের পাঠানো ১২ শতাধিক ওয়ারেন্ট (গ্রেফতারি পরোয়ানা) মাসের পর মাস ফাইলবন্দী পড়ে আছে। ওয়ারেন্ট তামিলের পরিবর্তে সংশ্লিষ্ট আসামিদের কাছ থেকে মাসোহারা আদায় করারও গুরুতর অভিযোগ উঠেছে এ থানার দায়িত্বশীলদের বিরুদ্ধে।

খুনখারাবির জন্য ভাড়াটে খুনি চক্রও গড়ে উঠেছে বাড্ডায়। আছে বেতনভুক্ত ক্যাডার গ্রুপ। একাধিক হত্যা মামলায় গ্রেফতার খুনিদের বরাত দিয়ে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ সূত্র জানায়, চিহ্নিত অস্ত্রবাজ সন্ত্রাসীরা রীতিমতো মাসিক বেতন পায়। ‘দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা’ অনুযায়ী সর্বনিম্ন ১০ হাজার টাকা থেকে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত তাদের বেতন নির্ধারণ রয়েছে। গডফাদার শ্রেণির অপরাধীরা বেতনভুক্ত এ ক্যাডারদের পুষে থাকেন। তাদের মাধ্যমে প্রতিপক্ষকে ভয়ভীতি প্রদর্শন, অপহরণ করে আটকে রাখা, জায়গাজমি জবরদখল, বাড়িঘর-দোকানপাট থেকে উচ্ছেদ করাসহ নানা রকম সন্ত্রাসী ঘটনা ঘটিয়ে থাকেন তারা। ফলে বাড্ডার অপরাধ বেড়ে চলেছে লাগামহীনভাবে। বাড়ছে জোরজুলুম আর পুলিশি অত্যাচার-বাণিজ্য।

এদিকে অপরাধের একেকটি ক্ষেত্র একেক দারোগাকে নিয়ন্ত্রণ করার দায়িত্ব দিয়ে কেবল মোটা অঙ্কের মাসোহারা ধার্য করে দেওয়া হয়েছে। থানা ইজারা নেওয়ার স্টাইলেই একচ্ছত্র আধিপত্য প্রতিষ্ঠাসহ ধরা-ছাড়া বাণিজ্য ফেঁদে বসেছেন এসআই মাহমুদ, এসআই নাদিম, এসআই ইব্রাহীম, এসআই রাজীবসহ কয়েকজন চিহ্নিত পুলিশ কর্মকর্তা। বাড্ডা থানার কতিপয় পুলিশ কর্মকর্তা ইতিমধ্যে এলাকায় বোবা চাঁদাবাজ হিসেবেও পরিচিত হয়ে উঠেছেন। একই থানায় দীর্ঘদিন অবস্থান করার সুবাদে সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে অপরাধীদের গলায় গলায় পিরিত জমে উঠেছে। দাগি অপরাধীদের সঙ্গে কয়েকজন পুলিশ কর্মকর্তা রীতিমতো আত্মীয়তার বন্ধনও গড়ে তুলেছেন। বাড্ডায় অপরাধ দমনের পরিবর্তে অপরাধ লালন করাটাই তাদের মুখ্য দায়িত্ব হয়ে উঠেছে। দীর্ঘদিন অবস্থানকারীদের মধ্যে অন্যতম এসআই ইব্রাহিম ও এসআই জুলহাস জুটির নিপীড়ন-নির্যাতনে অতিষ্ঠ ছিলেন বাড্ডাবাসী। অসংখ্য অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে জুলহাসকে পুলিশ সদর দফতরে নেওয়ার পর এসআই ইব্রাহীমের সঙ্গে জুটি বেঁধেছেন এসআই মাহমুদ। তাদের সঙ্গে যুক্ত হওয়া তিতুমীর কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক নেতা পরিচয় দানকারী এসআই নাদিম রীতিমতো ভয়ঙ্কর পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছেন। বাড্ডার চিহ্নিত অপরাধী সোর্স গ্রিল জামাল ও বহু মামলার দুর্ধর্ষ আসামি সুমনকে নিয়ে এসআই রাজীব আলাদা অপরাধ সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছেন। এসআই রাজীবের দোহাই দিয়ে ওই দুই অপরাধী যখন-তখন যে-কারও ওপর হামলে পড়ছেন।

সোর্সনির্ভর চাঁদাবাজির বাণিজ্যে এএসআই সজল, এএসআই মুরাদ, এএসআই মনির ও এএসআই কালাম রাতদিন তৎপর থাকেন বলেও অভিযোগ আছে। এরা রাতের বাড্ডায় ভয়ঙ্কর চেহারায় আবির্ভূত হন। সোর্স পরিচয়ে চিহ্নিত অপরাধীদের সঙ্গে নিয়ে রাতভর দাপিয়ে বেড়ান তারা। কী ভালো কী খারাপ মানুষ- তাদের সামনে পড়লে কারও যেন রক্ষা নেই। সামারি বাণিজ্যের ধকল পোহাতেই হবে ভুক্তভোগীদের, দিতে হবে চাহিদামাফিক টাকা। এই অপরাধী সোর্সদের অন্যতম ইদ্রিস, মুরাদ, সুমন, গ্রিল জামাল, বিপ্লব, সাধন, পিচ্চি মোশারফ, পিচ্চি সহিদসহ ১০-১২ জন। নানা অপকর্মের সঙ্গে জড়িত এ সোর্সদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে ৫-৭টি করে মামলাও আছে। এসব অপরাধীকে পুলিশের গাড়িতে দেখে সাধারণ মানুষজন তটস্থ হয়ে পড়েন। থানা পুলিশের তত্ত্বাবধানেই চলে সোর্স ইদ্রিসের পাইকারি ইয়াবা-বাণিজ্য। ইয়াবার খুচরা বাণিজ্যের তল্লাট চালায় সোর্স গ্রিল জামালের স্ত্রী সুমি। সোর্স সুমন ও পিচ্চি মোশারফের ইয়াবা-বাণিজ্য দেখভাল করেন এসআই রাজীব। সোর্স রফিক, বিপ্লব, পিচ্চি সহিদ, রকি ও তার সাঙ্গপাঙ্গরা পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে নিয়ে রমরমা ফিটিং বাণিজ্যও চালিয়ে থাকেন নিয়মিত। বাড্ডার বিভিন্ন পয়েন্টে রাতদিন জুয়া-বাণিজ্য পরিচালনার মাধ্যমে জুয়াড়ি জাহাঙ্গীর এরই মধ্যে কোটিপতি বনে গেছেন। সাধারণ গ্যারেজ মালিক জাহাঙ্গীর সরাসরি ওসির সঙ্গে যোগসূত্রের মাধ্যমে ১৫টি জুয়ার স্পট চালিয়ে থাকেন বলে সূত্রে জানা যায়। তার জুয়ার আসরে হানা দেওয়ার সাহস কোনো দারোগা রাখেন না বলেও গর্ব করে বলে বেড়ান তিনি। বাড্ডার মাদক ব্যবসায়ীদের নিয়ন্ত্রণের নামে নিয়মিত মাসোহারা আদায়ের কাজটি করেন খোদ ওসির বডিগার্ড সিরাজুল ইসলাম সিরাজী। তার লম্বা হাতের বখড়াবাজি থেকে শপিং মল, ফুটপাথ দোকানি, এমনকি ভ্রাম্যমাণ সিগারেট-বাদাম বিক্রেতারাও রেহাই পান না। এদিকে থানায় আটক গাড়ির যন্ত্রপাতি ও অটোরিকশার ব্যাটারির একচেটিয়া বাণিজ্য ফেঁদে বসেছেন ওসির ড্রাইভার আকতার হোসেন। থানা এলাকায় মদের স্পট ১০-১২টি, প্যাথেড্রিনের স্পট ১৪-১৫টি, গাঁজার স্পট ১২-১৩টি, ডিআইটি প্রজেক্ট, আফতাবনগর, দক্ষিণ বাড্ডা, কুমিল্লাপাড়া মিলিয়ে ফেনসিডিলের স্পট আছে ১৪-১৫টি। কিন্তু একই এলাকায় ইয়াবার স্পট সংখ্যা ১০০ ছাড়িয়ে গেছে। মুন্সীগঞ্জের রিয়াদ উল্লাহর নিয়ন্ত্রণে চলে বাড্ডা এলাকার ১০-১২টি মাদক স্পট। বাড্ডায় বরিশাইল্যা রফিক, ক্যাশিয়ার দুলালের ভাই ফর্মা বেল্লাল, সাঁতারকুলের বাবা শাহীন, রব, বাপ্পি, সুমন, মোটা বিপ্লব, ডিলা ও তাদের সহযোগীরা সব ধরনের অপরাধ-অপকর্ম করে বেড়ালেও কারও টুঁ শব্দটি করার জো নেই। এসব মাদকের আখড়া উচ্ছেদ করা দূরের কথা, বরং ব্যবসায়ীদের সঙ্গে ওসির সখ্য থাকায় দারোগারাও মাদক-বাণিজ্যে তাল মিলিয়ে থাকেন। এসআই নাদিমের গোপন চাঁদাবাজি চলে ক্যারম জুয়ার আড্ডায়। বাড্ডা থানা এলাকায় ক্যারম বোর্ডের মাধ্যমে জুয়ার রমরমা আসর চলে ৮০-৯০টি। প্রতিটি ক্যারম বোর্ডের মালিকের কাছ থেকে সপ্তাহে ৩০০-৫০০ টাকা বখড়া নেওয়া হয় থানা পুলিশের নামে। কেউ কখনো মাসোহারা দিতে অপারগতা প্রকাশ করলে তৎক্ষণাৎ ক্যারম বোর্ডসহ সংশ্লিষ্ট মালিককে আটক করে থানায় নেওয়া হয়। পরবর্তী সময়ে মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে ছেড়ে দেওয়ার ঘটনা ঘটে। বাড্ডার পোস্ট অফিস গলি ঘুরে ও স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এলাকায় রয়েছে উঠতি সন্ত্রাসীদের দাপট। মাদক ব্যবসায়ী রমজান আলী, আসিফ, শহীদুল, রশিদ, মিলন, রফিক, সবুর, আলাউদ্দিন, কামরুলসহ অনেকে প্রকাশ্যেই অপরাধ করে যাচ্ছে। জায়গা দখল করে বসাচ্ছে জুয়ার আসর। সরু গলির ধারে ময়লা-আবর্জনার স্তূপ। ডাম্পিং জোনের কাছেই চারটি টিনের ঘর। পাশেই কয়েকটি রিকশার গ্যারেজ। আগাছায় ভরা স্থানটিতে টিনের ঘরে নিয়মিত মাদক ও জুয়ার আসর বসে বলে অভিযোগ করে অনেকে। রাত হলেই সেখানে ক্যারম বোর্ড সাজিয়ে অবস্থান নেয় সন্ত্রাসীরা। পূর্ব বাড্ডাতেই এ রকম অন্তত ২০টি জুয়ার আসর বসছে বলে জানান স্থানীয় বাসিন্দারা।

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাকায় সিরিজ বৈঠকে জাতিসংঘ প্রতিনিধিদল
ঢাকায় সিরিজ বৈঠকে জাতিসংঘ প্রতিনিধিদল
এখনো গ্রেপ্তার হয়নি চট্টগ্রামের প্রকাশ্য খুনিরা
এখনো গ্রেপ্তার হয়নি চট্টগ্রামের প্রকাশ্য খুনিরা
নির্বাচনের দিন গণভোটে অনড় থাকবে বিএনপি
নির্বাচনের দিন গণভোটে অনড় থাকবে বিএনপি
আবারও কমানো হচ্ছে বাজেটের আকার
আবারও কমানো হচ্ছে বাজেটের আকার
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ
নির্বাচন পেছালে দায়ী বিএনপি জামায়াত
নির্বাচন পেছালে দায়ী বিএনপি জামায়াত
অবৈধ বাংলাদেশি প্রত্যাবাসন বাড়াবে ইতালি
অবৈধ বাংলাদেশি প্রত্যাবাসন বাড়াবে ইতালি
আসন ভাগাভাগির আলোচনা হয়নি
আসন ভাগাভাগির আলোচনা হয়নি
শেয়ারবাজারে সাত দিন টানা দরপতন
শেয়ারবাজারে সাত দিন টানা দরপতন
একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে
একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে
দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের
দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের
দিল্লিতে গাড়িবোমায় নিহত ৮
দিল্লিতে গাড়িবোমায় নিহত ৮
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম বন্দর এলাকায় মিছিল-সমাবেশ নিষিদ্ধ
চট্টগ্রাম বন্দর এলাকায় মিছিল-সমাবেশ নিষিদ্ধ

১ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চাঁদপুরে জুয়া খেলায় হেরে পার্টনারকে হত্যা, আসামির যাবজ্জীবন
চাঁদপুরে জুয়া খেলায় হেরে পার্টনারকে হত্যা, আসামির যাবজ্জীবন

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাই কোর্টে স্থায়ী হলেন অভ্যুত্থানের পরে নিয়োগ পাওয়া ২২ বিচারপতি
হাই কোর্টে স্থায়ী হলেন অভ্যুত্থানের পরে নিয়োগ পাওয়া ২২ বিচারপতি

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভোজ্যতেলের বাজার স্বাভাবিক রাখতে ব্যবসায়ীদের সহযোগিতা চাইলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভোজ্যতেলের বাজার স্বাভাবিক রাখতে ব্যবসায়ীদের সহযোগিতা চাইলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মিলনায়তনে বসেছে ছায়া আদালত, বিচারকের আসনে শিক্ষকরা
মিলনায়তনে বসেছে ছায়া আদালত, বিচারকের আসনে শিক্ষকরা

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপ বাছাই: স্লোভেনিয়ার জার্সিতে নামতে পারছেন না ম্যানইউ তারকা
বিশ্বকাপ বাছাই: স্লোভেনিয়ার জার্সিতে নামতে পারছেন না ম্যানইউ তারকা

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গিনেস বুকে পলকের নাম
গিনেস বুকে পলকের নাম

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ট্রলারের ধাক্কায় ব্রিজ ভেঙে খালে, তিন গ্রামের মানুষ বিপাকে
ট্রলারের ধাক্কায় ব্রিজ ভেঙে খালে, তিন গ্রামের মানুষ বিপাকে

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কপাল খুলল চালোবার
কপাল খুলল চালোবার

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’
‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

শিল্পকলায় ‘সুড়ঙ্গ’
শিল্পকলায় ‘সুড়ঙ্গ’

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

আজ রাতে দেশে আসছেন সমিত সোম
আজ রাতে দেশে আসছেন সমিত সোম

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ধানের শীষের পক্ষে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে আহ্বান মান্নানের
ধানের শীষের পক্ষে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে আহ্বান মান্নানের

৪২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

স্পেন দল থেকে ছিটকে গেলেন ইয়ামাল
স্পেন দল থেকে ছিটকে গেলেন ইয়ামাল

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে নাশকতা মামলায় প্রধান শিক্ষক ও সভাপতি গ্রেফতার
গোপালগঞ্জে নাশকতা মামলায় প্রধান শিক্ষক ও সভাপতি গ্রেফতার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লোক সমাগমের প্রস্তুতির অভিযোগে আ.লীগ নেতা গ্রেপ্তার
লোক সমাগমের প্রস্তুতির অভিযোগে আ.লীগ নেতা গ্রেপ্তার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপিকে ভোট দিলে দেশের উন্নয়ন হবে’
‘বিএনপিকে ভোট দিলে দেশের উন্নয়ন হবে’

৫২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নিখোঁজের ১১ বছর পর দেশে ফিরলেন বাংলাদেশি নারী
নিখোঁজের ১১ বছর পর দেশে ফিরলেন বাংলাদেশি নারী

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ডাউন সিনড্রোম জনগোষ্ঠীর ক্ষমতায়ন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির আহ্বান’
‘ডাউন সিনড্রোম জনগোষ্ঠীর ক্ষমতায়ন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির আহ্বান’

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাড়ি বিস্ফোরণ, দিল্লিতে এখনও আতঙ্ক-অবিশ্বাস
গাড়ি বিস্ফোরণ, দিল্লিতে এখনও আতঙ্ক-অবিশ্বাস

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি পার্লামেন্টে ফিলিস্তিনি বন্দিদের মৃত্যুদণ্ডের বিল অনুমোদন
ইসরায়েলি পার্লামেন্টে ফিলিস্তিনি বন্দিদের মৃত্যুদণ্ডের বিল অনুমোদন

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমার বিরুদ্ধে উদ্দেশ্যমূলক বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে: মাসুদুজ্জামান মাসুদ
আমার বিরুদ্ধে উদ্দেশ্যমূলক বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে: মাসুদুজ্জামান মাসুদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাবেক এমপি ফরহাদের বিরুদ্ধে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের মামলা
সাবেক এমপি ফরহাদের বিরুদ্ধে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালদ্বীপে আহত প্রবাসীর পাশে বাংলাদেশ হাইকমিশনার
মালদ্বীপে আহত প্রবাসীর পাশে বাংলাদেশ হাইকমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নভেম্বরে ১০ দিনে প্রবাসী আয় ১৩৪২০ কোটি টাকা
নভেম্বরে ১০ দিনে প্রবাসী আয় ১৩৪২০ কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সত্যিকারের স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে ৭ নভেম্বর : রিজভী
সত্যিকারের স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে ৭ নভেম্বর : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেরোবি কেন্দ্রীয় ছাত্র ও হল সংসদ নির্বাচনে ইসি পুনর্গঠন
বেরোবি কেন্দ্রীয় ছাত্র ও হল সংসদ নির্বাচনে ইসি পুনর্গঠন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইক্রোবাসের ধাক্কায় সিএনজিতে আগুন, নিহত ১
মাইক্রোবাসের ধাক্কায় সিএনজিতে আগুন, নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার
রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ
সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা
পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫
এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮
দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?
সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০
মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’

নগর জীবন

সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং
সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং

শিল্প বাণিজ্য

ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন
ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন

পেছনের পৃষ্ঠা

বল এখন কার কোর্টে
বল এখন কার কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা
হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা
অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন
শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন

শিল্প বাণিজ্য

প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে
প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি
প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন
এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎপাদন না চাহিদায় ভুল
উৎপাদন না চাহিদায় ভুল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ
বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ

নগর জীবন

আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে
আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে

নগর জীবন

একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে
একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট
২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট

মাঠে ময়দানে

শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস
শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের
দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল
সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল

শোবিজ

সুচন্দার দুঃখ
সুচন্দার দুঃখ

শোবিজ

‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?
‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?

শোবিজ

ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট
ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট

শোবিজ

হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে
হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে

মাঠে ময়দানে

চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ
চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি
সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে
৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা
বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা

মাঠে ময়দানে

অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়

সম্পাদকীয়

ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া
ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক
মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে