শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

করোনাভাইরাসেও থেমে নেই বাড্ডা থানার বিতর্কিত কর্মকর্তারা

সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
করোনাভাইরাসেও থেমে নেই বাড্ডা থানার বিতর্কিত কর্মকর্তারা

রাজধানীর অপরাধ-অপকর্মের আখড়ায় পরিণত হয়েছে বাড্ডা থানা। সেখানে খুন-খারাবি, ডাকাতি-ছিনতাই, মদ-জুয়া, নারীঘটিত অপরাধ, প্রতারণা চলছে বাধাহীনভাবে। থানার অফিসার ইনচার্জ হিসেবে পারভেজ ইসলাম দায়িত্ব গ্রহণের তিন মাসের মধ্যেই বাড্ডা হয়ে উঠেছে ভয়ঙ্কর জনপদ। পুলিশের মাসোহারাই সেখানে শেষ কথা। ওসি-এসির বখড়ার চাহিদা পূরণ করে রীতিমতো ইজারা স্টাইলে যে কোনো অপরাধ ঘটানো হচ্ছে। মাদক-বাণিজ্য, জুয়া, দেহব্যবসা, চাঁদাবাজি, ফুটপাথ বাজার, জায়গাজমি জবরদখল থেকে শুরু করে প্রতিটি অপরাধ স্পট থেকেই ওসি পারভেজ ইসলাম ও এসি এলিন চৌধুরীর নামে বখড়াবাজির গুরুতর অভিযোগ উঠেছে।

বাড্ডায় পেশাদার অপরাধীদের দৌরাত্ম্য থামানোর পরিবর্তে তাদের অপরাধে জোগান দেওয়াই পুলিশের প্রধান কাজ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আকাশচুম্বী হয়ে উঠেছে খুনোখুনির মাত্রা। মাত্র পাঁচ বছরেই রাজধানীর বাড্ডা এলাকায় সন্ত্রাসীদের হাতে খুন হয়েছেন অন্তত ৩২ জন। এর মধ্যে গত তিন মাসেই সংঘটিত হয়েছে আটটি হত্যাকান্ড। একাধিক সংঘবদ্ধ অপরাধী চক্রের হাতেই ঘটেছে বেশির ভাগ হত্যার ঘটনা। এলাকায় আধিপত্য বিস্তার, ক্যাবল টিভির ব্যবসা, অটোরিকশা স্ট্যান্ড দখল, পশুর হাট ও ফুটপাথের চাঁদাবাজির ভাগ-বাটোয়ারাকে কেন্দ্র করেই এসব খুনোখুনি ঘটে। তবে জায়গাজমি জবরদখলকে কেন্দ্র করেই ঘটে সর্বোচ্চসংখ্যক খুনোখুনি, হামলা-মামলা, লুটপাটের ঘটনা। প্রতিটি হত্যাকান্ডের ব্যাপারেই পুলিশ নানা কৌশলে ‘রাজনৈতিক কোন্দল’ সংশ্লিষ্টতা জুড়ে দেয় এবং তদন্ত কার্যক্রমে দীর্ঘসূত্রতার সৃষ্টি করে। ফলে বেশির ভাগ হত্যাকান্ডের প্রকৃত রহস্য আর আলোর মুখ দেখে না, খুনিদের কাউকে গ্রেফতারের দক্ষতাও দেখাতে পারে না থানা পুলিশ। বাড্ডা থানায় বিভিন্ন হত্যা মামলার ১৬ জন আসামিকে র‌্যাব ও গোয়েন্দা পুলিশ গ্রেফতার করলেও বিপরীতে থানা পুলিশ মাত্র দুজন এজাহারভুক্ত আসামির নাগাল পায়। মূলত অপরাধী চক্রের সঙ্গে থানা পুলিশের দহরম-মহরম থাকার কারণেই চিহ্নিত খুনি, তালিকাভুক্ত মাদক ব্যবসায়ী, ডাকাত-ছিনতাইকারী, চাঁদাবাজসহ দাগি আসামিরা গ্রেফতার এড়িয়ে বীরদর্পে ঘুরে বেড়ায়। আদালতের জারি করা ওয়ারেন্ট তামিলের ক্ষেত্রেও থানা পুলিশের চরম অনীহা রয়েছে। শুধু বাড্ডা থানাতেই বিভিন্ন আদালতের পাঠানো ১২ শতাধিক ওয়ারেন্ট (গ্রেফতারি পরোয়ানা) মাসের পর মাস ফাইলবন্দী পড়ে আছে। ওয়ারেন্ট তামিলের পরিবর্তে সংশ্লিষ্ট আসামিদের কাছ থেকে মাসোহারা আদায় করারও গুরুতর অভিযোগ উঠেছে এ থানার দায়িত্বশীলদের বিরুদ্ধে।

খুনখারাবির জন্য ভাড়াটে খুনি চক্রও গড়ে উঠেছে বাড্ডায়। আছে বেতনভুক্ত ক্যাডার গ্রুপ। একাধিক হত্যা মামলায় গ্রেফতার খুনিদের বরাত দিয়ে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ সূত্র জানায়, চিহ্নিত অস্ত্রবাজ সন্ত্রাসীরা রীতিমতো মাসিক বেতন পায়। ‘দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা’ অনুযায়ী সর্বনিম্ন ১০ হাজার টাকা থেকে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত তাদের বেতন নির্ধারণ রয়েছে। গডফাদার শ্রেণির অপরাধীরা বেতনভুক্ত এ ক্যাডারদের পুষে থাকেন। তাদের মাধ্যমে প্রতিপক্ষকে ভয়ভীতি প্রদর্শন, অপহরণ করে আটকে রাখা, জায়গাজমি জবরদখল, বাড়িঘর-দোকানপাট থেকে উচ্ছেদ করাসহ নানা রকম সন্ত্রাসী ঘটনা ঘটিয়ে থাকেন তারা। ফলে বাড্ডার অপরাধ বেড়ে চলেছে লাগামহীনভাবে। বাড়ছে জোরজুলুম আর পুলিশি অত্যাচার-বাণিজ্য।

এদিকে অপরাধের একেকটি ক্ষেত্র একেক দারোগাকে নিয়ন্ত্রণ করার দায়িত্ব দিয়ে কেবল মোটা অঙ্কের মাসোহারা ধার্য করে দেওয়া হয়েছে। থানা ইজারা নেওয়ার স্টাইলেই একচ্ছত্র আধিপত্য প্রতিষ্ঠাসহ ধরা-ছাড়া বাণিজ্য ফেঁদে বসেছেন এসআই মাহমুদ, এসআই নাদিম, এসআই ইব্রাহীম, এসআই রাজীবসহ কয়েকজন চিহ্নিত পুলিশ কর্মকর্তা। বাড্ডা থানার কতিপয় পুলিশ কর্মকর্তা ইতিমধ্যে এলাকায় বোবা চাঁদাবাজ হিসেবেও পরিচিত হয়ে উঠেছেন। একই থানায় দীর্ঘদিন অবস্থান করার সুবাদে সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে অপরাধীদের গলায় গলায় পিরিত জমে উঠেছে। দাগি অপরাধীদের সঙ্গে কয়েকজন পুলিশ কর্মকর্তা রীতিমতো আত্মীয়তার বন্ধনও গড়ে তুলেছেন। বাড্ডায় অপরাধ দমনের পরিবর্তে অপরাধ লালন করাটাই তাদের মুখ্য দায়িত্ব হয়ে উঠেছে। দীর্ঘদিন অবস্থানকারীদের মধ্যে অন্যতম এসআই ইব্রাহিম ও এসআই জুলহাস জুটির নিপীড়ন-নির্যাতনে অতিষ্ঠ ছিলেন বাড্ডাবাসী। অসংখ্য অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে জুলহাসকে পুলিশ সদর দফতরে নেওয়ার পর এসআই ইব্রাহীমের সঙ্গে জুটি বেঁধেছেন এসআই মাহমুদ। তাদের সঙ্গে যুক্ত হওয়া তিতুমীর কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক নেতা পরিচয় দানকারী এসআই নাদিম রীতিমতো ভয়ঙ্কর পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছেন। বাড্ডার চিহ্নিত অপরাধী সোর্স গ্রিল জামাল ও বহু মামলার দুর্ধর্ষ আসামি সুমনকে নিয়ে এসআই রাজীব আলাদা অপরাধ সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছেন। এসআই রাজীবের দোহাই দিয়ে ওই দুই অপরাধী যখন-তখন যে-কারও ওপর হামলে পড়ছেন।

সোর্সনির্ভর চাঁদাবাজির বাণিজ্যে এএসআই সজল, এএসআই মুরাদ, এএসআই মনির ও এএসআই কালাম রাতদিন তৎপর থাকেন বলেও অভিযোগ আছে। এরা রাতের বাড্ডায় ভয়ঙ্কর চেহারায় আবির্ভূত হন। সোর্স পরিচয়ে চিহ্নিত অপরাধীদের সঙ্গে নিয়ে রাতভর দাপিয়ে বেড়ান তারা। কী ভালো কী খারাপ মানুষ- তাদের সামনে পড়লে কারও যেন রক্ষা নেই। সামারি বাণিজ্যের ধকল পোহাতেই হবে ভুক্তভোগীদের, দিতে হবে চাহিদামাফিক টাকা। এই অপরাধী সোর্সদের অন্যতম ইদ্রিস, মুরাদ, সুমন, গ্রিল জামাল, বিপ্লব, সাধন, পিচ্চি মোশারফ, পিচ্চি সহিদসহ ১০-১২ জন। নানা অপকর্মের সঙ্গে জড়িত এ সোর্সদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে ৫-৭টি করে মামলাও আছে। এসব অপরাধীকে পুলিশের গাড়িতে দেখে সাধারণ মানুষজন তটস্থ হয়ে পড়েন। থানা পুলিশের তত্ত্বাবধানেই চলে সোর্স ইদ্রিসের পাইকারি ইয়াবা-বাণিজ্য। ইয়াবার খুচরা বাণিজ্যের তল্লাট চালায় সোর্স গ্রিল জামালের স্ত্রী সুমি। সোর্স সুমন ও পিচ্চি মোশারফের ইয়াবা-বাণিজ্য দেখভাল করেন এসআই রাজীব। সোর্স রফিক, বিপ্লব, পিচ্চি সহিদ, রকি ও তার সাঙ্গপাঙ্গরা পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে নিয়ে রমরমা ফিটিং বাণিজ্যও চালিয়ে থাকেন নিয়মিত। বাড্ডার বিভিন্ন পয়েন্টে রাতদিন জুয়া-বাণিজ্য পরিচালনার মাধ্যমে জুয়াড়ি জাহাঙ্গীর এরই মধ্যে কোটিপতি বনে গেছেন। সাধারণ গ্যারেজ মালিক জাহাঙ্গীর সরাসরি ওসির সঙ্গে যোগসূত্রের মাধ্যমে ১৫টি জুয়ার স্পট চালিয়ে থাকেন বলে সূত্রে জানা যায়। তার জুয়ার আসরে হানা দেওয়ার সাহস কোনো দারোগা রাখেন না বলেও গর্ব করে বলে বেড়ান তিনি। বাড্ডার মাদক ব্যবসায়ীদের নিয়ন্ত্রণের নামে নিয়মিত মাসোহারা আদায়ের কাজটি করেন খোদ ওসির বডিগার্ড সিরাজুল ইসলাম সিরাজী। তার লম্বা হাতের বখড়াবাজি থেকে শপিং মল, ফুটপাথ দোকানি, এমনকি ভ্রাম্যমাণ সিগারেট-বাদাম বিক্রেতারাও রেহাই পান না। এদিকে থানায় আটক গাড়ির যন্ত্রপাতি ও অটোরিকশার ব্যাটারির একচেটিয়া বাণিজ্য ফেঁদে বসেছেন ওসির ড্রাইভার আকতার হোসেন। থানা এলাকায় মদের স্পট ১০-১২টি, প্যাথেড্রিনের স্পট ১৪-১৫টি, গাঁজার স্পট ১২-১৩টি, ডিআইটি প্রজেক্ট, আফতাবনগর, দক্ষিণ বাড্ডা, কুমিল্লাপাড়া মিলিয়ে ফেনসিডিলের স্পট আছে ১৪-১৫টি। কিন্তু একই এলাকায় ইয়াবার স্পট সংখ্যা ১০০ ছাড়িয়ে গেছে। মুন্সীগঞ্জের রিয়াদ উল্লাহর নিয়ন্ত্রণে চলে বাড্ডা এলাকার ১০-১২টি মাদক স্পট। বাড্ডায় বরিশাইল্যা রফিক, ক্যাশিয়ার দুলালের ভাই ফর্মা বেল্লাল, সাঁতারকুলের বাবা শাহীন, রব, বাপ্পি, সুমন, মোটা বিপ্লব, ডিলা ও তাদের সহযোগীরা সব ধরনের অপরাধ-অপকর্ম করে বেড়ালেও কারও টুঁ শব্দটি করার জো নেই। এসব মাদকের আখড়া উচ্ছেদ করা দূরের কথা, বরং ব্যবসায়ীদের সঙ্গে ওসির সখ্য থাকায় দারোগারাও মাদক-বাণিজ্যে তাল মিলিয়ে থাকেন। এসআই নাদিমের গোপন চাঁদাবাজি চলে ক্যারম জুয়ার আড্ডায়। বাড্ডা থানা এলাকায় ক্যারম বোর্ডের মাধ্যমে জুয়ার রমরমা আসর চলে ৮০-৯০টি। প্রতিটি ক্যারম বোর্ডের মালিকের কাছ থেকে সপ্তাহে ৩০০-৫০০ টাকা বখড়া নেওয়া হয় থানা পুলিশের নামে। কেউ কখনো মাসোহারা দিতে অপারগতা প্রকাশ করলে তৎক্ষণাৎ ক্যারম বোর্ডসহ সংশ্লিষ্ট মালিককে আটক করে থানায় নেওয়া হয়। পরবর্তী সময়ে মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে ছেড়ে দেওয়ার ঘটনা ঘটে। বাড্ডার পোস্ট অফিস গলি ঘুরে ও স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এলাকায় রয়েছে উঠতি সন্ত্রাসীদের দাপট। মাদক ব্যবসায়ী রমজান আলী, আসিফ, শহীদুল, রশিদ, মিলন, রফিক, সবুর, আলাউদ্দিন, কামরুলসহ অনেকে প্রকাশ্যেই অপরাধ করে যাচ্ছে। জায়গা দখল করে বসাচ্ছে জুয়ার আসর। সরু গলির ধারে ময়লা-আবর্জনার স্তূপ। ডাম্পিং জোনের কাছেই চারটি টিনের ঘর। পাশেই কয়েকটি রিকশার গ্যারেজ। আগাছায় ভরা স্থানটিতে টিনের ঘরে নিয়মিত মাদক ও জুয়ার আসর বসে বলে অভিযোগ করে অনেকে। রাত হলেই সেখানে ক্যারম বোর্ড সাজিয়ে অবস্থান নেয় সন্ত্রাসীরা। পূর্ব বাড্ডাতেই এ রকম অন্তত ২০টি জুয়ার আসর বসছে বলে জানান স্থানীয় বাসিন্দারা।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু

এই মাত্র | নগর জীবন

বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক
বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ
ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স
জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল
ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা
চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ
রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫
মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই
ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান
নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার
নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব
ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত
নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ
সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম
শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন
বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা