শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

করোনাভাইরাসেও থেমে নেই বাড্ডা থানার বিতর্কিত কর্মকর্তারা

সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
করোনাভাইরাসেও থেমে নেই বাড্ডা থানার বিতর্কিত কর্মকর্তারা

রাজধানীর অপরাধ-অপকর্মের আখড়ায় পরিণত হয়েছে বাড্ডা থানা। সেখানে খুন-খারাবি, ডাকাতি-ছিনতাই, মদ-জুয়া, নারীঘটিত অপরাধ, প্রতারণা চলছে বাধাহীনভাবে। থানার অফিসার ইনচার্জ হিসেবে পারভেজ ইসলাম দায়িত্ব গ্রহণের তিন মাসের মধ্যেই বাড্ডা হয়ে উঠেছে ভয়ঙ্কর জনপদ। পুলিশের মাসোহারাই সেখানে শেষ কথা। ওসি-এসির বখড়ার চাহিদা পূরণ করে রীতিমতো ইজারা স্টাইলে যে কোনো অপরাধ ঘটানো হচ্ছে। মাদক-বাণিজ্য, জুয়া, দেহব্যবসা, চাঁদাবাজি, ফুটপাথ বাজার, জায়গাজমি জবরদখল থেকে শুরু করে প্রতিটি অপরাধ স্পট থেকেই ওসি পারভেজ ইসলাম ও এসি এলিন চৌধুরীর নামে বখড়াবাজির গুরুতর অভিযোগ উঠেছে।

বাড্ডায় পেশাদার অপরাধীদের দৌরাত্ম্য থামানোর পরিবর্তে তাদের অপরাধে জোগান দেওয়াই পুলিশের প্রধান কাজ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আকাশচুম্বী হয়ে উঠেছে খুনোখুনির মাত্রা। মাত্র পাঁচ বছরেই রাজধানীর বাড্ডা এলাকায় সন্ত্রাসীদের হাতে খুন হয়েছেন অন্তত ৩২ জন। এর মধ্যে গত তিন মাসেই সংঘটিত হয়েছে আটটি হত্যাকান্ড। একাধিক সংঘবদ্ধ অপরাধী চক্রের হাতেই ঘটেছে বেশির ভাগ হত্যার ঘটনা। এলাকায় আধিপত্য বিস্তার, ক্যাবল টিভির ব্যবসা, অটোরিকশা স্ট্যান্ড দখল, পশুর হাট ও ফুটপাথের চাঁদাবাজির ভাগ-বাটোয়ারাকে কেন্দ্র করেই এসব খুনোখুনি ঘটে। তবে জায়গাজমি জবরদখলকে কেন্দ্র করেই ঘটে সর্বোচ্চসংখ্যক খুনোখুনি, হামলা-মামলা, লুটপাটের ঘটনা। প্রতিটি হত্যাকান্ডের ব্যাপারেই পুলিশ নানা কৌশলে ‘রাজনৈতিক কোন্দল’ সংশ্লিষ্টতা জুড়ে দেয় এবং তদন্ত কার্যক্রমে দীর্ঘসূত্রতার সৃষ্টি করে। ফলে বেশির ভাগ হত্যাকান্ডের প্রকৃত রহস্য আর আলোর মুখ দেখে না, খুনিদের কাউকে গ্রেফতারের দক্ষতাও দেখাতে পারে না থানা পুলিশ। বাড্ডা থানায় বিভিন্ন হত্যা মামলার ১৬ জন আসামিকে র‌্যাব ও গোয়েন্দা পুলিশ গ্রেফতার করলেও বিপরীতে থানা পুলিশ মাত্র দুজন এজাহারভুক্ত আসামির নাগাল পায়। মূলত অপরাধী চক্রের সঙ্গে থানা পুলিশের দহরম-মহরম থাকার কারণেই চিহ্নিত খুনি, তালিকাভুক্ত মাদক ব্যবসায়ী, ডাকাত-ছিনতাইকারী, চাঁদাবাজসহ দাগি আসামিরা গ্রেফতার এড়িয়ে বীরদর্পে ঘুরে বেড়ায়। আদালতের জারি করা ওয়ারেন্ট তামিলের ক্ষেত্রেও থানা পুলিশের চরম অনীহা রয়েছে। শুধু বাড্ডা থানাতেই বিভিন্ন আদালতের পাঠানো ১২ শতাধিক ওয়ারেন্ট (গ্রেফতারি পরোয়ানা) মাসের পর মাস ফাইলবন্দী পড়ে আছে। ওয়ারেন্ট তামিলের পরিবর্তে সংশ্লিষ্ট আসামিদের কাছ থেকে মাসোহারা আদায় করারও গুরুতর অভিযোগ উঠেছে এ থানার দায়িত্বশীলদের বিরুদ্ধে।

খুনখারাবির জন্য ভাড়াটে খুনি চক্রও গড়ে উঠেছে বাড্ডায়। আছে বেতনভুক্ত ক্যাডার গ্রুপ। একাধিক হত্যা মামলায় গ্রেফতার খুনিদের বরাত দিয়ে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ সূত্র জানায়, চিহ্নিত অস্ত্রবাজ সন্ত্রাসীরা রীতিমতো মাসিক বেতন পায়। ‘দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা’ অনুযায়ী সর্বনিম্ন ১০ হাজার টাকা থেকে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত তাদের বেতন নির্ধারণ রয়েছে। গডফাদার শ্রেণির অপরাধীরা বেতনভুক্ত এ ক্যাডারদের পুষে থাকেন। তাদের মাধ্যমে প্রতিপক্ষকে ভয়ভীতি প্রদর্শন, অপহরণ করে আটকে রাখা, জায়গাজমি জবরদখল, বাড়িঘর-দোকানপাট থেকে উচ্ছেদ করাসহ নানা রকম সন্ত্রাসী ঘটনা ঘটিয়ে থাকেন তারা। ফলে বাড্ডার অপরাধ বেড়ে চলেছে লাগামহীনভাবে। বাড়ছে জোরজুলুম আর পুলিশি অত্যাচার-বাণিজ্য।

এদিকে অপরাধের একেকটি ক্ষেত্র একেক দারোগাকে নিয়ন্ত্রণ করার দায়িত্ব দিয়ে কেবল মোটা অঙ্কের মাসোহারা ধার্য করে দেওয়া হয়েছে। থানা ইজারা নেওয়ার স্টাইলেই একচ্ছত্র আধিপত্য প্রতিষ্ঠাসহ ধরা-ছাড়া বাণিজ্য ফেঁদে বসেছেন এসআই মাহমুদ, এসআই নাদিম, এসআই ইব্রাহীম, এসআই রাজীবসহ কয়েকজন চিহ্নিত পুলিশ কর্মকর্তা। বাড্ডা থানার কতিপয় পুলিশ কর্মকর্তা ইতিমধ্যে এলাকায় বোবা চাঁদাবাজ হিসেবেও পরিচিত হয়ে উঠেছেন। একই থানায় দীর্ঘদিন অবস্থান করার সুবাদে সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে অপরাধীদের গলায় গলায় পিরিত জমে উঠেছে। দাগি অপরাধীদের সঙ্গে কয়েকজন পুলিশ কর্মকর্তা রীতিমতো আত্মীয়তার বন্ধনও গড়ে তুলেছেন। বাড্ডায় অপরাধ দমনের পরিবর্তে অপরাধ লালন করাটাই তাদের মুখ্য দায়িত্ব হয়ে উঠেছে। দীর্ঘদিন অবস্থানকারীদের মধ্যে অন্যতম এসআই ইব্রাহিম ও এসআই জুলহাস জুটির নিপীড়ন-নির্যাতনে অতিষ্ঠ ছিলেন বাড্ডাবাসী। অসংখ্য অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে জুলহাসকে পুলিশ সদর দফতরে নেওয়ার পর এসআই ইব্রাহীমের সঙ্গে জুটি বেঁধেছেন এসআই মাহমুদ। তাদের সঙ্গে যুক্ত হওয়া তিতুমীর কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক নেতা পরিচয় দানকারী এসআই নাদিম রীতিমতো ভয়ঙ্কর পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছেন। বাড্ডার চিহ্নিত অপরাধী সোর্স গ্রিল জামাল ও বহু মামলার দুর্ধর্ষ আসামি সুমনকে নিয়ে এসআই রাজীব আলাদা অপরাধ সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছেন। এসআই রাজীবের দোহাই দিয়ে ওই দুই অপরাধী যখন-তখন যে-কারও ওপর হামলে পড়ছেন।

সোর্সনির্ভর চাঁদাবাজির বাণিজ্যে এএসআই সজল, এএসআই মুরাদ, এএসআই মনির ও এএসআই কালাম রাতদিন তৎপর থাকেন বলেও অভিযোগ আছে। এরা রাতের বাড্ডায় ভয়ঙ্কর চেহারায় আবির্ভূত হন। সোর্স পরিচয়ে চিহ্নিত অপরাধীদের সঙ্গে নিয়ে রাতভর দাপিয়ে বেড়ান তারা। কী ভালো কী খারাপ মানুষ- তাদের সামনে পড়লে কারও যেন রক্ষা নেই। সামারি বাণিজ্যের ধকল পোহাতেই হবে ভুক্তভোগীদের, দিতে হবে চাহিদামাফিক টাকা। এই অপরাধী সোর্সদের অন্যতম ইদ্রিস, মুরাদ, সুমন, গ্রিল জামাল, বিপ্লব, সাধন, পিচ্চি মোশারফ, পিচ্চি সহিদসহ ১০-১২ জন। নানা অপকর্মের সঙ্গে জড়িত এ সোর্সদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে ৫-৭টি করে মামলাও আছে। এসব অপরাধীকে পুলিশের গাড়িতে দেখে সাধারণ মানুষজন তটস্থ হয়ে পড়েন। থানা পুলিশের তত্ত্বাবধানেই চলে সোর্স ইদ্রিসের পাইকারি ইয়াবা-বাণিজ্য। ইয়াবার খুচরা বাণিজ্যের তল্লাট চালায় সোর্স গ্রিল জামালের স্ত্রী সুমি। সোর্স সুমন ও পিচ্চি মোশারফের ইয়াবা-বাণিজ্য দেখভাল করেন এসআই রাজীব। সোর্স রফিক, বিপ্লব, পিচ্চি সহিদ, রকি ও তার সাঙ্গপাঙ্গরা পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে নিয়ে রমরমা ফিটিং বাণিজ্যও চালিয়ে থাকেন নিয়মিত। বাড্ডার বিভিন্ন পয়েন্টে রাতদিন জুয়া-বাণিজ্য পরিচালনার মাধ্যমে জুয়াড়ি জাহাঙ্গীর এরই মধ্যে কোটিপতি বনে গেছেন। সাধারণ গ্যারেজ মালিক জাহাঙ্গীর সরাসরি ওসির সঙ্গে যোগসূত্রের মাধ্যমে ১৫টি জুয়ার স্পট চালিয়ে থাকেন বলে সূত্রে জানা যায়। তার জুয়ার আসরে হানা দেওয়ার সাহস কোনো দারোগা রাখেন না বলেও গর্ব করে বলে বেড়ান তিনি। বাড্ডার মাদক ব্যবসায়ীদের নিয়ন্ত্রণের নামে নিয়মিত মাসোহারা আদায়ের কাজটি করেন খোদ ওসির বডিগার্ড সিরাজুল ইসলাম সিরাজী। তার লম্বা হাতের বখড়াবাজি থেকে শপিং মল, ফুটপাথ দোকানি, এমনকি ভ্রাম্যমাণ সিগারেট-বাদাম বিক্রেতারাও রেহাই পান না। এদিকে থানায় আটক গাড়ির যন্ত্রপাতি ও অটোরিকশার ব্যাটারির একচেটিয়া বাণিজ্য ফেঁদে বসেছেন ওসির ড্রাইভার আকতার হোসেন। থানা এলাকায় মদের স্পট ১০-১২টি, প্যাথেড্রিনের স্পট ১৪-১৫টি, গাঁজার স্পট ১২-১৩টি, ডিআইটি প্রজেক্ট, আফতাবনগর, দক্ষিণ বাড্ডা, কুমিল্লাপাড়া মিলিয়ে ফেনসিডিলের স্পট আছে ১৪-১৫টি। কিন্তু একই এলাকায় ইয়াবার স্পট সংখ্যা ১০০ ছাড়িয়ে গেছে। মুন্সীগঞ্জের রিয়াদ উল্লাহর নিয়ন্ত্রণে চলে বাড্ডা এলাকার ১০-১২টি মাদক স্পট। বাড্ডায় বরিশাইল্যা রফিক, ক্যাশিয়ার দুলালের ভাই ফর্মা বেল্লাল, সাঁতারকুলের বাবা শাহীন, রব, বাপ্পি, সুমন, মোটা বিপ্লব, ডিলা ও তাদের সহযোগীরা সব ধরনের অপরাধ-অপকর্ম করে বেড়ালেও কারও টুঁ শব্দটি করার জো নেই। এসব মাদকের আখড়া উচ্ছেদ করা দূরের কথা, বরং ব্যবসায়ীদের সঙ্গে ওসির সখ্য থাকায় দারোগারাও মাদক-বাণিজ্যে তাল মিলিয়ে থাকেন। এসআই নাদিমের গোপন চাঁদাবাজি চলে ক্যারম জুয়ার আড্ডায়। বাড্ডা থানা এলাকায় ক্যারম বোর্ডের মাধ্যমে জুয়ার রমরমা আসর চলে ৮০-৯০টি। প্রতিটি ক্যারম বোর্ডের মালিকের কাছ থেকে সপ্তাহে ৩০০-৫০০ টাকা বখড়া নেওয়া হয় থানা পুলিশের নামে। কেউ কখনো মাসোহারা দিতে অপারগতা প্রকাশ করলে তৎক্ষণাৎ ক্যারম বোর্ডসহ সংশ্লিষ্ট মালিককে আটক করে থানায় নেওয়া হয়। পরবর্তী সময়ে মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে ছেড়ে দেওয়ার ঘটনা ঘটে। বাড্ডার পোস্ট অফিস গলি ঘুরে ও স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এলাকায় রয়েছে উঠতি সন্ত্রাসীদের দাপট। মাদক ব্যবসায়ী রমজান আলী, আসিফ, শহীদুল, রশিদ, মিলন, রফিক, সবুর, আলাউদ্দিন, কামরুলসহ অনেকে প্রকাশ্যেই অপরাধ করে যাচ্ছে। জায়গা দখল করে বসাচ্ছে জুয়ার আসর। সরু গলির ধারে ময়লা-আবর্জনার স্তূপ। ডাম্পিং জোনের কাছেই চারটি টিনের ঘর। পাশেই কয়েকটি রিকশার গ্যারেজ। আগাছায় ভরা স্থানটিতে টিনের ঘরে নিয়মিত মাদক ও জুয়ার আসর বসে বলে অভিযোগ করে অনেকে। রাত হলেই সেখানে ক্যারম বোর্ড সাজিয়ে অবস্থান নেয় সন্ত্রাসীরা। পূর্ব বাড্ডাতেই এ রকম অন্তত ২০টি জুয়ার আসর বসছে বলে জানান স্থানীয় বাসিন্দারা।

এই বিভাগের আরও খবর
১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই
১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই
ঝোপে পুঁতে রাখা ব্যবসায়ীর দ্বিখণ্ডিত লাশ
ঝোপে পুঁতে রাখা ব্যবসায়ীর দ্বিখণ্ডিত লাশ
তারেক রহমানের খালাসের বিরুদ্ধে শুনানি কাল
তারেক রহমানের খালাসের বিরুদ্ধে শুনানি কাল
গাজীর প্রায় ৪০০ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
গাজীর প্রায় ৪০০ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
বদলির আদেশ ছিঁড়ে বরখাস্ত ১৪ এনবিআর কর্মকর্তা
বদলির আদেশ ছিঁড়ে বরখাস্ত ১৪ এনবিআর কর্মকর্তা
এজাহারের ১১ আসামি অধরা
এজাহারের ১১ আসামি অধরা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
যুক্তরাষ্ট্রের বাজার হারানো উচিত নয়
যুক্তরাষ্ট্রের বাজার হারানো উচিত নয়
গণ অভ্যুত্থানের ঐক্য সমুন্নত রাখুন
গণ অভ্যুত্থানের ঐক্য সমুন্নত রাখুন
রায়ে সন্তুষ্ট তবু আপিল করব
রায়ে সন্তুষ্ট তবু আপিল করব
সর্বশেষ খবর
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড
কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে