শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

করোনাভাইরাসেও থেমে নেই বাড্ডা থানার বিতর্কিত কর্মকর্তারা

সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
করোনাভাইরাসেও থেমে নেই বাড্ডা থানার বিতর্কিত কর্মকর্তারা

রাজধানীর অপরাধ-অপকর্মের আখড়ায় পরিণত হয়েছে বাড্ডা থানা। সেখানে খুন-খারাবি, ডাকাতি-ছিনতাই, মদ-জুয়া, নারীঘটিত অপরাধ, প্রতারণা চলছে বাধাহীনভাবে। থানার অফিসার ইনচার্জ হিসেবে পারভেজ ইসলাম দায়িত্ব গ্রহণের তিন মাসের মধ্যেই বাড্ডা হয়ে উঠেছে ভয়ঙ্কর জনপদ। পুলিশের মাসোহারাই সেখানে শেষ কথা। ওসি-এসির বখড়ার চাহিদা পূরণ করে রীতিমতো ইজারা স্টাইলে যে কোনো অপরাধ ঘটানো হচ্ছে। মাদক-বাণিজ্য, জুয়া, দেহব্যবসা, চাঁদাবাজি, ফুটপাথ বাজার, জায়গাজমি জবরদখল থেকে শুরু করে প্রতিটি অপরাধ স্পট থেকেই ওসি পারভেজ ইসলাম ও এসি এলিন চৌধুরীর নামে বখড়াবাজির গুরুতর অভিযোগ উঠেছে।

বাড্ডায় পেশাদার অপরাধীদের দৌরাত্ম্য থামানোর পরিবর্তে তাদের অপরাধে জোগান দেওয়াই পুলিশের প্রধান কাজ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আকাশচুম্বী হয়ে উঠেছে খুনোখুনির মাত্রা। মাত্র পাঁচ বছরেই রাজধানীর বাড্ডা এলাকায় সন্ত্রাসীদের হাতে খুন হয়েছেন অন্তত ৩২ জন। এর মধ্যে গত তিন মাসেই সংঘটিত হয়েছে আটটি হত্যাকান্ড। একাধিক সংঘবদ্ধ অপরাধী চক্রের হাতেই ঘটেছে বেশির ভাগ হত্যার ঘটনা। এলাকায় আধিপত্য বিস্তার, ক্যাবল টিভির ব্যবসা, অটোরিকশা স্ট্যান্ড দখল, পশুর হাট ও ফুটপাথের চাঁদাবাজির ভাগ-বাটোয়ারাকে কেন্দ্র করেই এসব খুনোখুনি ঘটে। তবে জায়গাজমি জবরদখলকে কেন্দ্র করেই ঘটে সর্বোচ্চসংখ্যক খুনোখুনি, হামলা-মামলা, লুটপাটের ঘটনা। প্রতিটি হত্যাকান্ডের ব্যাপারেই পুলিশ নানা কৌশলে ‘রাজনৈতিক কোন্দল’ সংশ্লিষ্টতা জুড়ে দেয় এবং তদন্ত কার্যক্রমে দীর্ঘসূত্রতার সৃষ্টি করে। ফলে বেশির ভাগ হত্যাকান্ডের প্রকৃত রহস্য আর আলোর মুখ দেখে না, খুনিদের কাউকে গ্রেফতারের দক্ষতাও দেখাতে পারে না থানা পুলিশ। বাড্ডা থানায় বিভিন্ন হত্যা মামলার ১৬ জন আসামিকে র‌্যাব ও গোয়েন্দা পুলিশ গ্রেফতার করলেও বিপরীতে থানা পুলিশ মাত্র দুজন এজাহারভুক্ত আসামির নাগাল পায়। মূলত অপরাধী চক্রের সঙ্গে থানা পুলিশের দহরম-মহরম থাকার কারণেই চিহ্নিত খুনি, তালিকাভুক্ত মাদক ব্যবসায়ী, ডাকাত-ছিনতাইকারী, চাঁদাবাজসহ দাগি আসামিরা গ্রেফতার এড়িয়ে বীরদর্পে ঘুরে বেড়ায়। আদালতের জারি করা ওয়ারেন্ট তামিলের ক্ষেত্রেও থানা পুলিশের চরম অনীহা রয়েছে। শুধু বাড্ডা থানাতেই বিভিন্ন আদালতের পাঠানো ১২ শতাধিক ওয়ারেন্ট (গ্রেফতারি পরোয়ানা) মাসের পর মাস ফাইলবন্দী পড়ে আছে। ওয়ারেন্ট তামিলের পরিবর্তে সংশ্লিষ্ট আসামিদের কাছ থেকে মাসোহারা আদায় করারও গুরুতর অভিযোগ উঠেছে এ থানার দায়িত্বশীলদের বিরুদ্ধে।

খুনখারাবির জন্য ভাড়াটে খুনি চক্রও গড়ে উঠেছে বাড্ডায়। আছে বেতনভুক্ত ক্যাডার গ্রুপ। একাধিক হত্যা মামলায় গ্রেফতার খুনিদের বরাত দিয়ে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ সূত্র জানায়, চিহ্নিত অস্ত্রবাজ সন্ত্রাসীরা রীতিমতো মাসিক বেতন পায়। ‘দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা’ অনুযায়ী সর্বনিম্ন ১০ হাজার টাকা থেকে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত তাদের বেতন নির্ধারণ রয়েছে। গডফাদার শ্রেণির অপরাধীরা বেতনভুক্ত এ ক্যাডারদের পুষে থাকেন। তাদের মাধ্যমে প্রতিপক্ষকে ভয়ভীতি প্রদর্শন, অপহরণ করে আটকে রাখা, জায়গাজমি জবরদখল, বাড়িঘর-দোকানপাট থেকে উচ্ছেদ করাসহ নানা রকম সন্ত্রাসী ঘটনা ঘটিয়ে থাকেন তারা। ফলে বাড্ডার অপরাধ বেড়ে চলেছে লাগামহীনভাবে। বাড়ছে জোরজুলুম আর পুলিশি অত্যাচার-বাণিজ্য।

এদিকে অপরাধের একেকটি ক্ষেত্র একেক দারোগাকে নিয়ন্ত্রণ করার দায়িত্ব দিয়ে কেবল মোটা অঙ্কের মাসোহারা ধার্য করে দেওয়া হয়েছে। থানা ইজারা নেওয়ার স্টাইলেই একচ্ছত্র আধিপত্য প্রতিষ্ঠাসহ ধরা-ছাড়া বাণিজ্য ফেঁদে বসেছেন এসআই মাহমুদ, এসআই নাদিম, এসআই ইব্রাহীম, এসআই রাজীবসহ কয়েকজন চিহ্নিত পুলিশ কর্মকর্তা। বাড্ডা থানার কতিপয় পুলিশ কর্মকর্তা ইতিমধ্যে এলাকায় বোবা চাঁদাবাজ হিসেবেও পরিচিত হয়ে উঠেছেন। একই থানায় দীর্ঘদিন অবস্থান করার সুবাদে সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে অপরাধীদের গলায় গলায় পিরিত জমে উঠেছে। দাগি অপরাধীদের সঙ্গে কয়েকজন পুলিশ কর্মকর্তা রীতিমতো আত্মীয়তার বন্ধনও গড়ে তুলেছেন। বাড্ডায় অপরাধ দমনের পরিবর্তে অপরাধ লালন করাটাই তাদের মুখ্য দায়িত্ব হয়ে উঠেছে। দীর্ঘদিন অবস্থানকারীদের মধ্যে অন্যতম এসআই ইব্রাহিম ও এসআই জুলহাস জুটির নিপীড়ন-নির্যাতনে অতিষ্ঠ ছিলেন বাড্ডাবাসী। অসংখ্য অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে জুলহাসকে পুলিশ সদর দফতরে নেওয়ার পর এসআই ইব্রাহীমের সঙ্গে জুটি বেঁধেছেন এসআই মাহমুদ। তাদের সঙ্গে যুক্ত হওয়া তিতুমীর কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক নেতা পরিচয় দানকারী এসআই নাদিম রীতিমতো ভয়ঙ্কর পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছেন। বাড্ডার চিহ্নিত অপরাধী সোর্স গ্রিল জামাল ও বহু মামলার দুর্ধর্ষ আসামি সুমনকে নিয়ে এসআই রাজীব আলাদা অপরাধ সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছেন। এসআই রাজীবের দোহাই দিয়ে ওই দুই অপরাধী যখন-তখন যে-কারও ওপর হামলে পড়ছেন।

সোর্সনির্ভর চাঁদাবাজির বাণিজ্যে এএসআই সজল, এএসআই মুরাদ, এএসআই মনির ও এএসআই কালাম রাতদিন তৎপর থাকেন বলেও অভিযোগ আছে। এরা রাতের বাড্ডায় ভয়ঙ্কর চেহারায় আবির্ভূত হন। সোর্স পরিচয়ে চিহ্নিত অপরাধীদের সঙ্গে নিয়ে রাতভর দাপিয়ে বেড়ান তারা। কী ভালো কী খারাপ মানুষ- তাদের সামনে পড়লে কারও যেন রক্ষা নেই। সামারি বাণিজ্যের ধকল পোহাতেই হবে ভুক্তভোগীদের, দিতে হবে চাহিদামাফিক টাকা। এই অপরাধী সোর্সদের অন্যতম ইদ্রিস, মুরাদ, সুমন, গ্রিল জামাল, বিপ্লব, সাধন, পিচ্চি মোশারফ, পিচ্চি সহিদসহ ১০-১২ জন। নানা অপকর্মের সঙ্গে জড়িত এ সোর্সদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে ৫-৭টি করে মামলাও আছে। এসব অপরাধীকে পুলিশের গাড়িতে দেখে সাধারণ মানুষজন তটস্থ হয়ে পড়েন। থানা পুলিশের তত্ত্বাবধানেই চলে সোর্স ইদ্রিসের পাইকারি ইয়াবা-বাণিজ্য। ইয়াবার খুচরা বাণিজ্যের তল্লাট চালায় সোর্স গ্রিল জামালের স্ত্রী সুমি। সোর্স সুমন ও পিচ্চি মোশারফের ইয়াবা-বাণিজ্য দেখভাল করেন এসআই রাজীব। সোর্স রফিক, বিপ্লব, পিচ্চি সহিদ, রকি ও তার সাঙ্গপাঙ্গরা পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে নিয়ে রমরমা ফিটিং বাণিজ্যও চালিয়ে থাকেন নিয়মিত। বাড্ডার বিভিন্ন পয়েন্টে রাতদিন জুয়া-বাণিজ্য পরিচালনার মাধ্যমে জুয়াড়ি জাহাঙ্গীর এরই মধ্যে কোটিপতি বনে গেছেন। সাধারণ গ্যারেজ মালিক জাহাঙ্গীর সরাসরি ওসির সঙ্গে যোগসূত্রের মাধ্যমে ১৫টি জুয়ার স্পট চালিয়ে থাকেন বলে সূত্রে জানা যায়। তার জুয়ার আসরে হানা দেওয়ার সাহস কোনো দারোগা রাখেন না বলেও গর্ব করে বলে বেড়ান তিনি। বাড্ডার মাদক ব্যবসায়ীদের নিয়ন্ত্রণের নামে নিয়মিত মাসোহারা আদায়ের কাজটি করেন খোদ ওসির বডিগার্ড সিরাজুল ইসলাম সিরাজী। তার লম্বা হাতের বখড়াবাজি থেকে শপিং মল, ফুটপাথ দোকানি, এমনকি ভ্রাম্যমাণ সিগারেট-বাদাম বিক্রেতারাও রেহাই পান না। এদিকে থানায় আটক গাড়ির যন্ত্রপাতি ও অটোরিকশার ব্যাটারির একচেটিয়া বাণিজ্য ফেঁদে বসেছেন ওসির ড্রাইভার আকতার হোসেন। থানা এলাকায় মদের স্পট ১০-১২টি, প্যাথেড্রিনের স্পট ১৪-১৫টি, গাঁজার স্পট ১২-১৩টি, ডিআইটি প্রজেক্ট, আফতাবনগর, দক্ষিণ বাড্ডা, কুমিল্লাপাড়া মিলিয়ে ফেনসিডিলের স্পট আছে ১৪-১৫টি। কিন্তু একই এলাকায় ইয়াবার স্পট সংখ্যা ১০০ ছাড়িয়ে গেছে। মুন্সীগঞ্জের রিয়াদ উল্লাহর নিয়ন্ত্রণে চলে বাড্ডা এলাকার ১০-১২টি মাদক স্পট। বাড্ডায় বরিশাইল্যা রফিক, ক্যাশিয়ার দুলালের ভাই ফর্মা বেল্লাল, সাঁতারকুলের বাবা শাহীন, রব, বাপ্পি, সুমন, মোটা বিপ্লব, ডিলা ও তাদের সহযোগীরা সব ধরনের অপরাধ-অপকর্ম করে বেড়ালেও কারও টুঁ শব্দটি করার জো নেই। এসব মাদকের আখড়া উচ্ছেদ করা দূরের কথা, বরং ব্যবসায়ীদের সঙ্গে ওসির সখ্য থাকায় দারোগারাও মাদক-বাণিজ্যে তাল মিলিয়ে থাকেন। এসআই নাদিমের গোপন চাঁদাবাজি চলে ক্যারম জুয়ার আড্ডায়। বাড্ডা থানা এলাকায় ক্যারম বোর্ডের মাধ্যমে জুয়ার রমরমা আসর চলে ৮০-৯০টি। প্রতিটি ক্যারম বোর্ডের মালিকের কাছ থেকে সপ্তাহে ৩০০-৫০০ টাকা বখড়া নেওয়া হয় থানা পুলিশের নামে। কেউ কখনো মাসোহারা দিতে অপারগতা প্রকাশ করলে তৎক্ষণাৎ ক্যারম বোর্ডসহ সংশ্লিষ্ট মালিককে আটক করে থানায় নেওয়া হয়। পরবর্তী সময়ে মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে ছেড়ে দেওয়ার ঘটনা ঘটে। বাড্ডার পোস্ট অফিস গলি ঘুরে ও স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এলাকায় রয়েছে উঠতি সন্ত্রাসীদের দাপট। মাদক ব্যবসায়ী রমজান আলী, আসিফ, শহীদুল, রশিদ, মিলন, রফিক, সবুর, আলাউদ্দিন, কামরুলসহ অনেকে প্রকাশ্যেই অপরাধ করে যাচ্ছে। জায়গা দখল করে বসাচ্ছে জুয়ার আসর। সরু গলির ধারে ময়লা-আবর্জনার স্তূপ। ডাম্পিং জোনের কাছেই চারটি টিনের ঘর। পাশেই কয়েকটি রিকশার গ্যারেজ। আগাছায় ভরা স্থানটিতে টিনের ঘরে নিয়মিত মাদক ও জুয়ার আসর বসে বলে অভিযোগ করে অনেকে। রাত হলেই সেখানে ক্যারম বোর্ড সাজিয়ে অবস্থান নেয় সন্ত্রাসীরা। পূর্ব বাড্ডাতেই এ রকম অন্তত ২০টি জুয়ার আসর বসছে বলে জানান স্থানীয় বাসিন্দারা।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা

৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ