শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

সাক্ষাৎকার : ড. আসিফ মাহমুদ

দেশের মানুষের জন্য কিছু করার খুব চেষ্টা করছি

জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
দেশের মানুষের জন্য কিছু করার খুব চেষ্টা করছি

করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিন আবিষ্কারের মাধ্যমে আমরা দেশের এবং দেশের মানুষের জন্য কিছু একটা করার খুব চেষ্টা করছি। ভ্যাকসিন তৈরির প্রক্রিয়া শুরুর পর থেকেই আমাদের মধ্যে সেই আবেগ কাজ করছে। ভ্যাকসিন তৈরির জন্য আমরা আমাদের সর্বোচ্চ দিয়ে চেষ্টা করছি। গ্লোব বায়োটেক লিমিটেডের রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ডিপার্টমেন্টের প্রধান ড. আসিফ মাহমুদ গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, গবেষণার নতুন কোনো কাজ কিন্তু একবারে হয় না। এর ব্যর্থতা থাকে, আবার সফলতাও আসে। গত শুক্রবার যখন আমরা করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিন নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করলাম তখন আমাদের সবার মধ্যেই  আবেগ কাজ করছিল। আমি যখন প্রেজেন্টেশন করছিলাম তখন সøাইডে এমন কিছু আবেগপূর্ণ কথা ছিল যে তা বলতে গিয়ে আমি কিছুটা আবেগাপ্লুত হয়ে পড়ি। ভ্যাকসিন তৈরির গবেষণা কীভাবে শুরু হয়েছিল, তা জানতে চাইলে ড. আসিফ মাহমুদ বলেন, গ্লোব বায়োটেক লিমিটেডের সিইও ড. কাকন নাগ ও সিওও ড. নাজনীন সুলতানার উদ্যোগে ভ্যাকসিন তৈরির প্রকল্প শুরু করি। তারা ২০১৫ সালে এ সংক্রান্ত প্রকল্প দেশে নিয়ে আসেন। আমাদের চেয়ারম্যান স্যার মোহাম্মদ হারুনুর রশিদ এই প্রকল্পটি বাস্তবায়নে আমাদের সঙ্গেই ছিলেন। তাদের হাত ধরেই আমরা প্রকল্প শুরু করি। ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে আমরা এই কোম্পানিতে একটি টিম হিসেবে প্রশিক্ষণ নিয়ে কাজে যোগদান করি। গ্লোব বায়োটেক লিমিটেড প্রধানত একটি ড্রাগ ডিসকভারি কোম্পানি। আমাদের চেয়ারম্যান ও সিইও আমাদের এখানে  কাজের জন্য রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (আর অ্যান্ড ডি) ফ্যাসিলিটিসহ প্ল্যাটফর্ম তৈরি করে দিয়েছেন। আমরা ২০১৬ সাল থেকে পুরো টিম মিলে এ পর্যন্ত ১৮টি বায়োসিমিলার আর অ্যান্ড ডি থেকে তৈরি করেছি। যার মধ্যে ৬টি বায়োসিমিলার সব ফেইজ পার করার পর এনিমেল ট্রায়াল করে বাংলাদেশ মেডিকেল রিসার্চ কাউন্সিল (বিএমআরসি)-তে হিউম্যান ট্রায়ালে অনুমোদনের জন্য দিয়েছি। এর মাধ্যমে আমরা যে ২০১৫ সাল থেকে বাংলাদেশের একটি ড্রাগ ডিসকভারি কোম্পানি হিসেবে পরিপূর্ণ সেটআপ নিয়ে ছিলাম সে হিসেবে নিজেদের সক্ষমতা বোঝালাম। আমরা একটা নতুন প্রকল্প নিয়ে কাজ করছিলাম কিন্তু এ বছরের মার্চের ৮ তারিখে জানতে পারলাম যে দেশে একজন করোনাভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছেন। তখন আমাদের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে কথা বললাম। তারা আমাদের বললেন যে, করোনাভাইরাস বাংলাদেশে চলে এসেছে এবং এ জন্য বিশ্বব্যাপী মহামারী হবে। তাই আমরা আগের প্রকল্পগুলোর কাজ আপাতত বন্ধ রেখে সব ফোকাস করোনাভাইরাস প্রতিরোধে ব্যবহার করার সিদ্ধান্ত নেই। এজন্য তাৎক্ষণিক তিনটি নতুন প্রকল্প শুরু করার সিদ্ধান্ত নেই। এর মধ্যে একটি ছিল কিট ডেভেলপমেন্ট প্রকল্প, দ্বিতীয়টি ভ্যাকসিন প্রকল্প এবং তৃতীয় প্রকল্পটি হচ্ছে বায়োলজিক্যাল ড্রাগের প্রকল্প। সেই সূত্র ধরে একটি ডায়াগনস্টিক কিটের প্রকল্প জমা দেই। এর কিছু পর্যবেক্ষণ আমরা পেয়েছি। এ নিয়ে কাজও করছি। খুব শিগগিরই কিটটি আবার জমা দেব। কিন্তু কিটের কাজটি করতে করতে বুঝতে পারি যে কিটের চেয়ে আমাদের বেশি দরকার ভ্যাকসিন। কারণ যেভাবে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ছে তাতে ভ্যাকসিন না হলে দেশের মানুষের ভ্যাকসিন পেতে অনেক সময় লেগে যাবে। এজন্য কিটের প্রকল্পটির গতি সামান্য কমিয়ে ভ্যাকসিন প্রকল্পে গুরুত্ব বেশি দেওয়া শুরু করলাম। সেই ধারাবাহিকতায় মার্চ মাসের ৮ তারিখে শুরু হওয়া গবেষণাটির একটি প্রাথমিক এনিমেল ট্রায়ালের ডাটা হাতে পাওয়ার পর ২ জুলাই আমরা সংবাদ সম্মেলন করি।

ভ্যাকসিন তৈরির সঙ্গে কারা জড়িত জানতে চাইলে গবেষক বলেন, আমাদের করোনা ভ্যাকসিন তৈরির এই প্রকল্পটিকে একটি কোড দিয়ে নামকরণ করেছি। অন্য প্রকল্পগুলোর মতো এটিও একটি গোপনীয় প্রকল্প। আমরা মোট ছয়জন এ প্রকল্পের সঙ্গে জড়িত। আর গোপনীয়তা রক্ষার জন্য এ ছয়জনের বাইরে আর কাউকেই এ সম্পর্কে জানাইনি। তবে আমাদের সিইও ড. কাকন নাগ ও সিওও ড. নাজনীন সুলতানা সবসময়ই আমাদের কাজ তত্ত্বাবধান করছেন। প্রতিদিন সকালে আমাদের করণীয় সম্পর্কে সিইওর কাছ থেকে দিকনির্দেশনা পেতাম। আবার সন্ধ্যায় কাজের অগ্রগতি সম্পর্কে জানাতাম। যেহেতু আমাদের সিইও এইচআইভির ভ্যাকসিন প্রকল্পের সঙ্গে জড়িত ছিলেন এ জন্য আমাদের সব ধরনের দিক নির্দেশনাই আমরা তার কাছ থেকে পাই। ভ্যাকসিন তৈরির অগ্রগতি সম্পর্কে ডা. আসিফ মাহমুদ বলেন, আমরা ছয় থেকে আট সপ্তাহের মধ্যে প্রিলিমিনারি ট্রায়ালের ডাটাগুলোকে রেগুলেটেড ট্রায়ালে রূপান্তরিত করতে পারব বলে আশাবাদী। আর সেই ডাটা নিয়েই আমরা বিএমআরসিতে এথিক্যাল ট্রায়ালের অনুমোদনের জন্য আবেদন করব। আর এই আবেদন সেপ্টেম্বরের শুরুতে করব বলে আশা করছি। আমরা বিএমআরসির কাছে এথিক্যাল ট্রায়ালের জন্য আবেদন করব থার্ড পার্টি কন্ট্রাক রিসার্চ অর্গানাইজেশনের (সিআরও) মাধ্যমে। কারণ ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের বিষয়টি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান করতে পারে না। এটা থার্ড পার্টির মাধ্যমেই করতে হয়। তাদের মাধ্যমেই আবেদনটি বিএমআরসির কাছে যাবে। বিএমআরসি সেটা যখন অনুমোদন করবে তখন সিআরও তাৎক্ষণিক ভলেন্টিয়ার রিক্রুটমেন্ট করে ট্রায়ালের ফেইজ ১, ২ ও ৩ ধাপ সম্পন্ন করবে। আর এই ট্রায়াল শেষ হলে সম্পূর্ণ ডাটা নিয়ে আমাদের ডাইরেক্টর জেনারেল অব ড্রাগ এডমিনিসট্রেশন (ডিজিডিএ)-তে মার্কেট অথরাইজেশনের জন্য সাবমিশন করতে হবে। ভ্যাকসিন বাজারজাত করা হলে তা সাশ্রয়ী হবে কিনা এমন প্রশ্নে ড. আসিফ বলেন, মার্চ মাসে এই প্রকল্পটি শুরু করার পেছনে আমাদের মূল উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশের ১৬ কোটি মানুষ যেন এই ভ্যাকসিনটি পায়। আমাদের কোম্পানির স্লোগানও ‘ইনোভেশন থ্রু এক্সিলেন্স’। আর এই কোম্পানির মূল উদ্দেশ্যই হচ্ছে বায়োলজিক্যাল ড্রাগ তথা জীবন রক্ষাকারী দামি ওষুধগুলোকে সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া। এই ধারণা থেকেই আমরা করোনার ভ্যাকসিন তৈরির প্রকল্প শুরু করি। ডা. আসিফ মাহমুদ আরও বলেন, হিউম্যান ট্রায়ালে কি ধরনের ভলান্টিয়ার হবে, তার খরচ কেমন হবে এবং সিআরও ঠিক করাসহ তাদের খরচও জানতে হবে আর তার ওপর ভিত্তি করেই ভ্যাকসিনের মূল্য নির্ধারণ করা হবে। আর যেহেতু ভ্যাকসিনটি দেশের মানুষের জন্য বানানো হবে এ কারণে এটি সাধারণের ক্রয়সীমার মধ্যেই থাকার কথা। ভ্যাকসিন তৈরিতে কোনো প্রতিবন্ধকতার মুখোমুখি হচ্ছেন কিনা তা জানতে চাইলে আসিফ মাহমুদ বলেন, আমরা যে উদ্দেশ্য নিয়ে কাজ করে যাচ্ছি তা দেশের মানুষের জন্যই কাজ করে যাচ্ছি। আর এ ব্যাপারে সরকারি বা রেগুলেটরি অথরিটির কাছ থেকে আমরা সর্বোচ্চ সহযোগিতা পাব বলেই আশা করছি। ভ্যাকসিনটিকে মানুষ আস্থায় রাখতে পারেন কিনা এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বাংলাদেশের ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানিগুলোর বিশ্বে সুনাম আছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এদেশের তৈরি ওষুধ যাচ্ছে। যে দেশের ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানির এত সুনাম বিশ্বে আছে সে রকম একটি দেশ থেকে যখন একটি ওষুধ আবিষ্কারক কোম্পানি হিসেবে কোনো একটি ভ্যাকসিন তৈরি হবে সেটি অবশ্যই গুণগত মান বজায় রেখেই তৈরি করা হবে। এ ছাড়া আন্তর্জাতিক রেগুলেটরি গাইডলাইন অনুসরণ করেই আমরা এই ভ্যাকসিন তৈরি করব। আর এতগুলো ধাপ পার করে যে পণ্যটি আসবে তাতে সবার আস্থা থাকবে বলেই আমি বিশ্বাস করি।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের পরিস্থিতি ভারতকে মানতে হবে, বুঝতে হবে
বাংলাদেশের পরিস্থিতি ভারতকে মানতে হবে, বুঝতে হবে
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা অপরিসীম
অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা অপরিসীম
আলোচনার মধ্যে কর্মসূচি শুভ নয়
আলোচনার মধ্যে কর্মসূচি শুভ নয়
রাকসু চাকসু নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই
রাকসু চাকসু নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
ফটিকছড়িতে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ফটিকছড়িতে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ভাবছে কাতার
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ভাবছে কাতার

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণে বিএনপির ৩১ দফার বিকল্প নেই’
‘জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণে বিএনপির ৩১ দফার বিকল্প নেই’

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রযুক্তি খাতে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের যুগান্তকারী চুক্তি
প্রযুক্তি খাতে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের যুগান্তকারী চুক্তি

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজার, বিপাকে ভোক্তারা
লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজার, বিপাকে ভোক্তারা

৪১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার
বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার

৪২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ড্রোন পরীক্ষা তদারকিতে এআই তৈরির নির্দেশ কিম জং উনের
ড্রোন পরীক্ষা তদারকিতে এআই তৈরির নির্দেশ কিম জং উনের

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ
ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশফোর্ডের জোড়া গোলে উড়ন্ত শুরু বার্সেলোনার
রাশফোর্ডের জোড়া গোলে উড়ন্ত শুরু বার্সেলোনার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো
দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত
ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ
৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর
এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা
ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’
‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত
পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩
লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার
গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি
রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার
ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩
রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন
রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ

শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিসিবির নির্বাচন কোন পথে
বিসিবির নির্বাচন কোন পথে

মাঠে ময়দানে