শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

সাক্ষাৎকার : ড. আসিফ মাহমুদ

দেশের মানুষের জন্য কিছু করার খুব চেষ্টা করছি

জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
দেশের মানুষের জন্য কিছু করার খুব চেষ্টা করছি

করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিন আবিষ্কারের মাধ্যমে আমরা দেশের এবং দেশের মানুষের জন্য কিছু একটা করার খুব চেষ্টা করছি। ভ্যাকসিন তৈরির প্রক্রিয়া শুরুর পর থেকেই আমাদের মধ্যে সেই আবেগ কাজ করছে। ভ্যাকসিন তৈরির জন্য আমরা আমাদের সর্বোচ্চ দিয়ে চেষ্টা করছি। গ্লোব বায়োটেক লিমিটেডের রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ডিপার্টমেন্টের প্রধান ড. আসিফ মাহমুদ গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, গবেষণার নতুন কোনো কাজ কিন্তু একবারে হয় না। এর ব্যর্থতা থাকে, আবার সফলতাও আসে। গত শুক্রবার যখন আমরা করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিন নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করলাম তখন আমাদের সবার মধ্যেই  আবেগ কাজ করছিল। আমি যখন প্রেজেন্টেশন করছিলাম তখন সøাইডে এমন কিছু আবেগপূর্ণ কথা ছিল যে তা বলতে গিয়ে আমি কিছুটা আবেগাপ্লুত হয়ে পড়ি। ভ্যাকসিন তৈরির গবেষণা কীভাবে শুরু হয়েছিল, তা জানতে চাইলে ড. আসিফ মাহমুদ বলেন, গ্লোব বায়োটেক লিমিটেডের সিইও ড. কাকন নাগ ও সিওও ড. নাজনীন সুলতানার উদ্যোগে ভ্যাকসিন তৈরির প্রকল্প শুরু করি। তারা ২০১৫ সালে এ সংক্রান্ত প্রকল্প দেশে নিয়ে আসেন। আমাদের চেয়ারম্যান স্যার মোহাম্মদ হারুনুর রশিদ এই প্রকল্পটি বাস্তবায়নে আমাদের সঙ্গেই ছিলেন। তাদের হাত ধরেই আমরা প্রকল্প শুরু করি। ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে আমরা এই কোম্পানিতে একটি টিম হিসেবে প্রশিক্ষণ নিয়ে কাজে যোগদান করি। গ্লোব বায়োটেক লিমিটেড প্রধানত একটি ড্রাগ ডিসকভারি কোম্পানি। আমাদের চেয়ারম্যান ও সিইও আমাদের এখানে  কাজের জন্য রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (আর অ্যান্ড ডি) ফ্যাসিলিটিসহ প্ল্যাটফর্ম তৈরি করে দিয়েছেন। আমরা ২০১৬ সাল থেকে পুরো টিম মিলে এ পর্যন্ত ১৮টি বায়োসিমিলার আর অ্যান্ড ডি থেকে তৈরি করেছি। যার মধ্যে ৬টি বায়োসিমিলার সব ফেইজ পার করার পর এনিমেল ট্রায়াল করে বাংলাদেশ মেডিকেল রিসার্চ কাউন্সিল (বিএমআরসি)-তে হিউম্যান ট্রায়ালে অনুমোদনের জন্য দিয়েছি। এর মাধ্যমে আমরা যে ২০১৫ সাল থেকে বাংলাদেশের একটি ড্রাগ ডিসকভারি কোম্পানি হিসেবে পরিপূর্ণ সেটআপ নিয়ে ছিলাম সে হিসেবে নিজেদের সক্ষমতা বোঝালাম। আমরা একটা নতুন প্রকল্প নিয়ে কাজ করছিলাম কিন্তু এ বছরের মার্চের ৮ তারিখে জানতে পারলাম যে দেশে একজন করোনাভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছেন। তখন আমাদের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে কথা বললাম। তারা আমাদের বললেন যে, করোনাভাইরাস বাংলাদেশে চলে এসেছে এবং এ জন্য বিশ্বব্যাপী মহামারী হবে। তাই আমরা আগের প্রকল্পগুলোর কাজ আপাতত বন্ধ রেখে সব ফোকাস করোনাভাইরাস প্রতিরোধে ব্যবহার করার সিদ্ধান্ত নেই। এজন্য তাৎক্ষণিক তিনটি নতুন প্রকল্প শুরু করার সিদ্ধান্ত নেই। এর মধ্যে একটি ছিল কিট ডেভেলপমেন্ট প্রকল্প, দ্বিতীয়টি ভ্যাকসিন প্রকল্প এবং তৃতীয় প্রকল্পটি হচ্ছে বায়োলজিক্যাল ড্রাগের প্রকল্প। সেই সূত্র ধরে একটি ডায়াগনস্টিক কিটের প্রকল্প জমা দেই। এর কিছু পর্যবেক্ষণ আমরা পেয়েছি। এ নিয়ে কাজও করছি। খুব শিগগিরই কিটটি আবার জমা দেব। কিন্তু কিটের কাজটি করতে করতে বুঝতে পারি যে কিটের চেয়ে আমাদের বেশি দরকার ভ্যাকসিন। কারণ যেভাবে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ছে তাতে ভ্যাকসিন না হলে দেশের মানুষের ভ্যাকসিন পেতে অনেক সময় লেগে যাবে। এজন্য কিটের প্রকল্পটির গতি সামান্য কমিয়ে ভ্যাকসিন প্রকল্পে গুরুত্ব বেশি দেওয়া শুরু করলাম। সেই ধারাবাহিকতায় মার্চ মাসের ৮ তারিখে শুরু হওয়া গবেষণাটির একটি প্রাথমিক এনিমেল ট্রায়ালের ডাটা হাতে পাওয়ার পর ২ জুলাই আমরা সংবাদ সম্মেলন করি।

ভ্যাকসিন তৈরির সঙ্গে কারা জড়িত জানতে চাইলে গবেষক বলেন, আমাদের করোনা ভ্যাকসিন তৈরির এই প্রকল্পটিকে একটি কোড দিয়ে নামকরণ করেছি। অন্য প্রকল্পগুলোর মতো এটিও একটি গোপনীয় প্রকল্প। আমরা মোট ছয়জন এ প্রকল্পের সঙ্গে জড়িত। আর গোপনীয়তা রক্ষার জন্য এ ছয়জনের বাইরে আর কাউকেই এ সম্পর্কে জানাইনি। তবে আমাদের সিইও ড. কাকন নাগ ও সিওও ড. নাজনীন সুলতানা সবসময়ই আমাদের কাজ তত্ত্বাবধান করছেন। প্রতিদিন সকালে আমাদের করণীয় সম্পর্কে সিইওর কাছ থেকে দিকনির্দেশনা পেতাম। আবার সন্ধ্যায় কাজের অগ্রগতি সম্পর্কে জানাতাম। যেহেতু আমাদের সিইও এইচআইভির ভ্যাকসিন প্রকল্পের সঙ্গে জড়িত ছিলেন এ জন্য আমাদের সব ধরনের দিক নির্দেশনাই আমরা তার কাছ থেকে পাই। ভ্যাকসিন তৈরির অগ্রগতি সম্পর্কে ডা. আসিফ মাহমুদ বলেন, আমরা ছয় থেকে আট সপ্তাহের মধ্যে প্রিলিমিনারি ট্রায়ালের ডাটাগুলোকে রেগুলেটেড ট্রায়ালে রূপান্তরিত করতে পারব বলে আশাবাদী। আর সেই ডাটা নিয়েই আমরা বিএমআরসিতে এথিক্যাল ট্রায়ালের অনুমোদনের জন্য আবেদন করব। আর এই আবেদন সেপ্টেম্বরের শুরুতে করব বলে আশা করছি। আমরা বিএমআরসির কাছে এথিক্যাল ট্রায়ালের জন্য আবেদন করব থার্ড পার্টি কন্ট্রাক রিসার্চ অর্গানাইজেশনের (সিআরও) মাধ্যমে। কারণ ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের বিষয়টি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান করতে পারে না। এটা থার্ড পার্টির মাধ্যমেই করতে হয়। তাদের মাধ্যমেই আবেদনটি বিএমআরসির কাছে যাবে। বিএমআরসি সেটা যখন অনুমোদন করবে তখন সিআরও তাৎক্ষণিক ভলেন্টিয়ার রিক্রুটমেন্ট করে ট্রায়ালের ফেইজ ১, ২ ও ৩ ধাপ সম্পন্ন করবে। আর এই ট্রায়াল শেষ হলে সম্পূর্ণ ডাটা নিয়ে আমাদের ডাইরেক্টর জেনারেল অব ড্রাগ এডমিনিসট্রেশন (ডিজিডিএ)-তে মার্কেট অথরাইজেশনের জন্য সাবমিশন করতে হবে। ভ্যাকসিন বাজারজাত করা হলে তা সাশ্রয়ী হবে কিনা এমন প্রশ্নে ড. আসিফ বলেন, মার্চ মাসে এই প্রকল্পটি শুরু করার পেছনে আমাদের মূল উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশের ১৬ কোটি মানুষ যেন এই ভ্যাকসিনটি পায়। আমাদের কোম্পানির স্লোগানও ‘ইনোভেশন থ্রু এক্সিলেন্স’। আর এই কোম্পানির মূল উদ্দেশ্যই হচ্ছে বায়োলজিক্যাল ড্রাগ তথা জীবন রক্ষাকারী দামি ওষুধগুলোকে সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া। এই ধারণা থেকেই আমরা করোনার ভ্যাকসিন তৈরির প্রকল্প শুরু করি। ডা. আসিফ মাহমুদ আরও বলেন, হিউম্যান ট্রায়ালে কি ধরনের ভলান্টিয়ার হবে, তার খরচ কেমন হবে এবং সিআরও ঠিক করাসহ তাদের খরচও জানতে হবে আর তার ওপর ভিত্তি করেই ভ্যাকসিনের মূল্য নির্ধারণ করা হবে। আর যেহেতু ভ্যাকসিনটি দেশের মানুষের জন্য বানানো হবে এ কারণে এটি সাধারণের ক্রয়সীমার মধ্যেই থাকার কথা। ভ্যাকসিন তৈরিতে কোনো প্রতিবন্ধকতার মুখোমুখি হচ্ছেন কিনা তা জানতে চাইলে আসিফ মাহমুদ বলেন, আমরা যে উদ্দেশ্য নিয়ে কাজ করে যাচ্ছি তা দেশের মানুষের জন্যই কাজ করে যাচ্ছি। আর এ ব্যাপারে সরকারি বা রেগুলেটরি অথরিটির কাছ থেকে আমরা সর্বোচ্চ সহযোগিতা পাব বলেই আশা করছি। ভ্যাকসিনটিকে মানুষ আস্থায় রাখতে পারেন কিনা এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বাংলাদেশের ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানিগুলোর বিশ্বে সুনাম আছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এদেশের তৈরি ওষুধ যাচ্ছে। যে দেশের ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানির এত সুনাম বিশ্বে আছে সে রকম একটি দেশ থেকে যখন একটি ওষুধ আবিষ্কারক কোম্পানি হিসেবে কোনো একটি ভ্যাকসিন তৈরি হবে সেটি অবশ্যই গুণগত মান বজায় রেখেই তৈরি করা হবে। এ ছাড়া আন্তর্জাতিক রেগুলেটরি গাইডলাইন অনুসরণ করেই আমরা এই ভ্যাকসিন তৈরি করব। আর এতগুলো ধাপ পার করে যে পণ্যটি আসবে তাতে সবার আস্থা থাকবে বলেই আমি বিশ্বাস করি।

এই বিভাগের আরও খবর
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নতুন মাশুল আদায় এক মাসের জন্য স্থগিত
নতুন মাশুল আদায় এক মাসের জন্য স্থগিত
মূল্যায়নে ঢাকায় জাতিসংঘ মিশন
মূল্যায়নে ঢাকায় জাতিসংঘ মিশন
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
আগামী নির্বাচন হবে মাইলফলক
আগামী নির্বাচন হবে মাইলফলক
দাম না কমলে পিঁয়াজ আমদানি
দাম না কমলে পিঁয়াজ আমদানি
নির্বাচনের আগে গণভোট নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট নয়
শিক্ষকদের যৌক্তিক দাবি মেনে নেওয়ার আহ্বান জামায়াতের
শিক্ষকদের যৌক্তিক দাবি মেনে নেওয়ার আহ্বান জামায়াতের
নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার
নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার
নির্বাচন নিয়ে আশঙ্কার কোনো কারণ দেখি না
নির্বাচন নিয়ে আশঙ্কার কোনো কারণ দেখি না
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
১৩ নভেম্বর ঘিরে সর্বোচ্চ সতর্কতা
১৩ নভেম্বর ঘিরে সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বশেষ খবর
রাজশাহীতে ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে অটোচালক নিহত
রাজশাহীতে ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে অটোচালক নিহত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১১ বছর পর ইসরায়েলি সেনার মরদেহ ফেরত দিল হামাস
১১ বছর পর ইসরায়েলি সেনার মরদেহ ফেরত দিল হামাস

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভায়েকানোর মাঠে রিয়াল মাদ্রিদের হোঁচট
ভায়েকানোর মাঠে রিয়াল মাদ্রিদের হোঁচট

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে শেল্টার হোম থেকে অর্ধশতাধিক বিড়াল উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে শেল্টার হোম থেকে অর্ধশতাধিক বিড়াল উদ্ধার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অপরিচ্ছন্ন-অস্বাস্থ্যকর শেল্টার হোম থেকে উদ্ধার করা হল বিড়ালগুলোকে
অপরিচ্ছন্ন-অস্বাস্থ্যকর শেল্টার হোম থেকে উদ্ধার করা হল বিড়ালগুলোকে

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের সমালোচনা করল ঢাকা
ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের সমালোচনা করল ঢাকা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন বানচাল ও পেছানোর চক্রান্ত মেনে নেবে না বিএনপি: সালাউদ্দিন বাবু
নির্বাচন বানচাল ও পেছানোর চক্রান্ত মেনে নেবে না বিএনপি: সালাউদ্দিন বাবু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে
তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই দিনেও উদ্ধার হয়নি নিখোঁজ নারী পর্যটক
দুই দিনেও উদ্ধার হয়নি নিখোঁজ নারী পর্যটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১০৩৭ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১০৩৭ মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হংকং সিক্সেসে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান
হংকং সিক্সেসে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক দাতিনা মাছ ১ লাখ টাকায় বিক্রি
এক দাতিনা মাছ ১ লাখ টাকায় বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালদ্বীপের বাজারে প্রবেশের অনুমতি পেল ওয়ালটন ক্যাবলস
মালদ্বীপের বাজারে প্রবেশের অনুমতি পেল ওয়ালটন ক্যাবলস

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ সফরে পাকিস্তান নৌবাহিনী প্রধান
বাংলাদেশ সফরে পাকিস্তান নৌবাহিনী প্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইবিতে প্রাথমিকে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের দাবি
ইবিতে প্রাথমিকে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু
ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট দিন, এলাকার উন্নয়নের দায়িত্ব আমার: মীর হেলাল
ধানের শীষে ভোট দিন, এলাকার উন্নয়নের দায়িত্ব আমার: মীর হেলাল

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সালাহউদ্দিন আহমদের কথায় অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক
সালাহউদ্দিন আহমদের কথায় অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে অংশ নিচ্ছে সাতক্ষীরার দুই শিশু প্রতিনিধি
বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে অংশ নিচ্ছে সাতক্ষীরার দুই শিশু প্রতিনিধি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজিজুলের সেঞ্চুরিতে সিরিজ ড্র করল বাংলাদেশ
আজিজুলের সেঞ্চুরিতে সিরিজ ড্র করল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নীলফামারীতে বিসিএস প্রভাষক পরিষদের মানববন্ধন
নীলফামারীতে বিসিএস প্রভাষক পরিষদের মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গৌরীপুর বিএনপির সমাবেশে স্ট্রোক করে ছাত্রদল কর্মীর মৃত্যু
গৌরীপুর বিএনপির সমাবেশে স্ট্রোক করে ছাত্রদল কর্মীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা-খুলনা মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীত করার দাবিতে মানববন্ধন
মোংলা-খুলনা মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীত করার দাবিতে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি
আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ
হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ
হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালাহউদ্দিন আহমদের কথায় অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক
সালাহউদ্দিন আহমদের কথায় অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়
মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’
কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক

১১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’
বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়
উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!

সম্পাদকীয়

গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত

প্রথম পৃষ্ঠা

১৩ নভেম্বর ঘিরে সর্বোচ্চ সতর্কতা
১৩ নভেম্বর ঘিরে সর্বোচ্চ সতর্কতা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামী-স্ত্রী সেজে পুলিশ আসামি ধরল
স্বামী-স্ত্রী সেজে পুলিশ আসামি ধরল

দেশগ্রাম

জনতার দলের পাঁচ স্বতন্ত্র প্রার্থী
জনতার দলের পাঁচ স্বতন্ত্র প্রার্থী

নগর জীবন

৬৫ হাজার বিদ্যালয়ে ক্লাস বন্ধ
৬৫ হাজার বিদ্যালয়ে ক্লাস বন্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়
স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের শতবর্ষী কালীমন্দিরে চুরি
চট্টগ্রামের শতবর্ষী কালীমন্দিরে চুরি

নগর জীবন

ইনোভার-এর ব্র্যান্ড লঞ্চ ইভেন্ট
ইনোভার-এর ব্র্যান্ড লঞ্চ ইভেন্ট

নগর জীবন

খালেদা জিয়ার সাজে র‌্যালিতে শিশু, উচ্ছ্বসিত নেতা-কর্মী
খালেদা জিয়ার সাজে র‌্যালিতে শিশু, উচ্ছ্বসিত নেতা-কর্মী

দেশগ্রাম

ঢাকা থেকেই নির্বাচন করবেন আসিফ
ঢাকা থেকেই নির্বাচন করবেন আসিফ

নগর জীবন

নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার
নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

কাভার্ডভ্যানের ধাক্কায় পা বিচ্ছিন্ন
কাভার্ডভ্যানের ধাক্কায় পা বিচ্ছিন্ন

দেশগ্রাম

২ কোটি টাকার ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার ৫
২ কোটি টাকার ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার ৫

দেশগ্রাম

তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা
তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা

মাঠে ময়দানে

রক্তস্পন্দনের কিউআর কোড কার্যক্রমের উদ্বোধন করলেন ডা. পাভেল
রক্তস্পন্দনের কিউআর কোড কার্যক্রমের উদ্বোধন করলেন ডা. পাভেল

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশীর গাড়িবহরে হামলা  অর্ধশতাধিক আহত
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশীর গাড়িবহরে হামলা অর্ধশতাধিক আহত

নগর জীবন

বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে মামলা আসামি ৯২৬
বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে মামলা আসামি ৯২৬

দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের প্রাণহানি
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের প্রাণহানি

দেশগ্রাম

কীভাবে হবে মীমাংসা
কীভাবে হবে মীমাংসা

প্রথম পৃষ্ঠা

পানের বরজে নারীর লাশ
পানের বরজে নারীর লাশ

দেশগ্রাম

পঙ্গু ছেলে ও ক্যানসারে আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান
পঙ্গু ছেলে ও ক্যানসারে আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান

নগর জীবন

১৪ দিনেও অধরা প্রধান আসামি
১৪ দিনেও অধরা প্রধান আসামি

দেশগ্রাম

ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

দেশগ্রাম

নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে তিনজন গ্রেপ্তার
ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে তিনজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

চুয়াডাঙ্গায় বিএনপি প্রার্থী শরীফুজ্জামানের গণসংযোগ
চুয়াডাঙ্গায় বিএনপি প্রার্থী শরীফুজ্জামানের গণসংযোগ

নগর জীবন