শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

স্বাস্থ্যে তিন স্তরের সিন্ডিকেট

জিজ্ঞাসাবাদে বেরিয়ে আসছে রাঘববোয়ালদের নাম, আড়ালের অনেকেই শক্তিশালী, দ্বিতীয় স্ত্রী স্বীকার করছেন না মালেককে
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
স্বাস্থ্যে তিন স্তরের সিন্ডিকেট

তিন স্তরের সিন্ডিকেটের কব্জায় পুরো স্বাস্থ্য খাত। এসব সিন্ডিকেটের ইশারায়ই এখনো চলছে সবচেয়ে জনগুরুত্বপূর্ণ এ খাতের কার্যক্রম। একাধিক সংস্থার গোপনীয় প্রতিবেদনের পর সিন্ডিকেটের অনেক সদস্য গ্রেফতার হলেও থামানো যাচ্ছে না তাদের। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এর অন্যতম কারণ বিভিন্ন অধিদফতর-দফতরে উচ্চ, মাঝারি ও নিচের স্তরে সিন্ডিকেটের বিশেষ সেটআপ। গ্রেফতার ব্যক্তিদের কাছ থেকে অনেক রাঘববোয়ালের নাম বেরিয়ে এলেও আড়ালে থেকেই কলকাঠি নাড়ছেন অনেক প্রভাবশালী। সর্বশেষ সিন্ডিকেটের অন্যতম সদস্য গাড়িচালক মালেকের জবানিতে বের হয়ে আসা কিছু নামেও বিব্রতবোধ করছেন তারা। তবে চমকপ্রদ তথ্য হলো, গ্রেফতার আবদুল মালেককে স্বামী বলে স্বীকারই করছেন না তার দ্বিতীয় স্ত্রী স্বাস্থ্য অধিদফতরের লাইব্রেরির বুক সর্টার রাবেয়া খাতুন। এ বিষয়টি নিয়ে রীতিমতো হাস্যরস চলছে স্বাস্থ্য অধিদফতরে।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, গত বছর স্বাস্থ্য অধিদফতরের হিসাবরক্ষণ শাখার কর্মচারী আবজাল গ্রেফতারের পরই একের পর এক বেরিয়ে আসতে থাকে স্বাস্থ্যের দুর্নীতিবাজদের নাম। বেরিয়ে আসতে থাকে স্বাস্থ্য খাতের ১৯ মাফিয়া ঠিকাদারের নাম। ২০১৬ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে ঘুরেফিরে এ ঠিকাদাররাই বেশির ভাগ কাজ পেয়েছেন। স্বাস্থ্য খাতের যন্ত্রপাতিসহ বিভিন্ন জিনিসপত্র কেনার নামে জালিয়াতি করে রাজধানী ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলায় প্লট, বাড়ি, গাড়িসহ বিপুল সম্পদের পাহাড় গড়েছেন তারা। শুধু দেশে নয়, এ সিন্ডিকেট অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, মালয়েশিয়া, ইউরোপের বিভিন্ন দেশে কোটি কোটি টাকা পাচার করেছে। স্বাস্থ্য বিভাগের অসাধু কর্মকর্তাদের সঙ্গে আঁতাত করে গত পাঁচ বছরে প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে এ সিন্ডিকেট।

জানা গেছে, সিন্ডিকেটের সদস্যরা কাজ হাসিলের জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন স্বাস্থ্য অধিদফতরের প্রশাসনিক শাখা, সিডিসি, এনসিডিসি, হিসাব শাখা, বাজেট শাখা, মেডিকেল এডুকেশন শাখা, পরিবার পরিকল্পনা অধিদফতর, পুষ্টি ইনস্টিটিউট, এমনকি হাসপাতালগুলোর গণপূর্ত শাখায় নিজেদের পছন্দমতো ‘এও’ (প্রশাসনিক কর্মকর্তা), পিএ (ব্যক্তিগত সহকারী), ডিলিং অ্যাসিস্ট্যান্ট, স্টোর অফিসার, স্টোর কিপারের মতো পদগুলোতে লোক বসায়। টেন্ডার হওয়ার আগেই তাদের সহায়তা নিয়ে সিন্ডিকেটের সদস্যরা রেট এবং স্পেসিফিকেশন ঠিক করে বাগিয়ে নেয় টার্গেট। তাদের মাধ্যমেই সব খবরাখবর পেয়ে ওপরের স্তরের কর্মকর্তাদের নিজেদের ফাঁদে ফেলতে বাধ্য করে। এদের মাধ্যমেই সিন্ডিকেটগুলো তাদের কাজকে ওপরে উঠিয়ে আদায় করে নেয়। ওপরের স্তরের কর্মকর্তারা বদলি হয়ে গেলেও সিন্ডিকেটের বিশ্বস্ত নিচের স্তরের কর্মকর্তাদের হাতছাড়া করতে চায় না। যে কোনো মূল্যে তাদের বদলি আটকে পুনরায় আগের জায়গায় বহাল রাখে। এমন একজন হলেন স্বাস্থ্য অধিদফতরের প্রশাসনিক কর্মকর্তা কবির আহমেদ চৌধুরী। ১৩ বছর আগে তাকে সুনামগঞ্জে বদলি করা হলেও তিনি আদালত থেকে স্টে অর্ডার নিয়ে নিজের জায়গায় বহাল থাকেন। পরবর্তী সময়ে তিনি মামলায় জিতেছেন বলে প্রচার করলেও তার বিরুদ্ধে মামলার নথি গায়েবের অভিযোগ রয়েছে। প্রায় একই অবস্থা গ্রেফতার শত কোটি টাকার মালিক গাড়িচালক মালেকের। গাড়িচালক সমিতি ও কর্মকর্তা-কর্মচারী কল্যাণ সমিতির সভাপতি পরিচয়ে দুর্নীতির বরপুত্র হিসেবে তিনি রাজত্ব করেছেন অধিদফতরে। যদিও এ দুটি সংগঠনেরই কোনো নিবন্ধন ছিল না। তবে তার ভয়ে কেউ প্রতিবাদ করার সাহস পেত না। দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সচিব মুহাম্মদ দিলোয়ার বখত বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘২০১৯ সালে স্বাস্থ্য অধিদফতরের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আসে। দুর্নীতি, টেন্ডারবাজি, বদলি ও বিভিন্ন উপায়ে বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদের মালিক হয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদফতরের এমন ৪৫ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করছে (দুদক)। এর মধ্যে আমরা স্বাস্থ্য অধিদফতরে কর্মরত ২১ জনের সম্পদবিবরণী দাখিল করার জন্য দুদকের পক্ষ থেকে নোটিস জারি করি। পরে তাদের আত্মীয় আরও ২৩ জনের নাম এ তালিকায় এসেছে। তাদের বিষয়ে ব্যাপক অনুসন্ধান চলছে। অনুসন্ধান শেষে আরও অনেকের নাম আসতে পারে।’ দুদক ও স্বাস্থ্য অধিদফতরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বর্তমানে স্বাস্থ্য খাতে ঠিকাদারদের পাঁচটি সিন্ডিকেট দৃশ্যমান। সেগুলোর প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ নিয়ন্ত্রক মোতাজ্জেরুল ইসলাম মিঠু, জাহের উদ্দিন সরকার, আফতাব আহম্মেদ, মুন্সী সাজ্জাদ হোসাইন ও আবজাল হোসেন। স্বাস্থ্য খাতের ঠিকাদারি নিয়ন্ত্রণের জন্য এ পাঁচজনের প্রত্যেকের পাঁচ থেকে ২০টি পর্যন্ত নামে-বেনামে কোম্পানি রয়েছে। বর্তমানে মিঠু যুক্তরাষ্ট্রে রয়েছেন। অধিদফতরের সবচেয়ে বড় চক্রটির নিয়ন্ত্রক মিঠু। তিনি যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করায় দেশে তার ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করেন ভাই বেনজির আহমেদ।

সূত্র বলছেন, স্বাস্থ্য খাতের দুর্নীতির বিষয়ে অনুসন্ধান শেষে দুদক এরই মধ্যে ১১টি মামলা করেছে। দুর্নীতির অভিযোগে ১৪ ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে কালো তালিকাভুক্ত করার নির্দেশনাসহ সুপারিশ পাঠানো হয়েছিল স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে। ওই সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে সম্প্রতি ১৪ ঠিকাদারকে কালো তালিকাভুক্ত করা হয়। অন্যদিকে স্বাস্থ্য খাতের ডন হিসেবে পরিচিত টেকনোক্র্যাট লিমিটেডের চেয়ারম্যান ঠিকাদার মোতাজ্জেরুল ইসলাম মিঠু ও জেএমআইর মালিক আবদুর রাজ্জাকসহ পাঁচ ঠিকাদারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করছে দুদক। কালো তালিকাভুক্তির বাইরে থাকা মিঠু, আবদুর রাজ্জাকসহ পাঁচ ঠিকাদারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুর্নীতির চাঞ্চল্যকর তথ্য-প্রমাণ পেয়েছে দুদকের অনুসন্ধান টিম। আবজাল দম্পতি এবং মুন্সী সাজ্জাদের চেয়ে আরেকটু এগিয়ে ঠিকাদার জাহের উদ্দিন সরকারের দুর্নীতি। তার নিজের ও আত্মীয়স্বজনের নামে রয়েছে বেঙ্গল সায়েন্টিফিক, মার্কেন্টাইল ট্রেড ও ইউনিভার্সেল ট্রেড নামের তিনটি প্রতিষ্ঠান। এসব প্রতিষ্ঠানের নামে অতিরিক্ত বিল দেখিয়ে জাহের উদ্দিন প্রায় আড়াই শ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। বর্তমানে হাইভিশন নামের একটি লাইসেন্স দিয়ে জাহের কাজ করছেন এমন খবর পাওয়া যাচ্ছে। চলমান অভিযানের বিরুদ্ধে র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক লে. কর্নেল আশিক বিল্লাহ বলেন, ‘ফৌজদারি অপরাধের ভিত্তিতেই আমরা গাড়িচালক মালেককে গ্রেফতার করেছি। তার দুর্নীতির তথ্যাবলিও র‌্যাবের নজরে এসেছে। বিশেষ করে তার আয়ের সঙ্গে ব্যয়ের অসংগতির বিষয়টি, অর্থাৎ মানি লন্ডারিংয়ের বিষয়টি আমরা যথাযথ কর্তৃপক্ষকে অবহিত করেছি। ভবিষ্যতেও যদি দুদক এমন সহায়তা র‌্যাবের কাছে চায়, তাহলে র‌্যাব তা দিতে প্রস্তুত।’

এদিকে বরখাস্ত গাড়িচালক মালেকের বিষয়ে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদফতর গতকাল গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, অধিদফতরে কোনো পরিবহন পুল নেই। মালেকের বিরুদ্ধে উত্থাপিত সব অভিযোগের দায় তার ব্যক্তিগত।

সিন্ডিকেটে কারা : দুদক ও স্বাস্থ্য অধিদফতরের কালো তালিকাভুক্ত ১৪টি এবং দুদকের অনুসন্ধানে থাকা আরও পাঁচটি প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস ঘেঁটে দেখা গেছে, এসব সিন্ডিকেটের শীর্ষ স্তরের সদস্যরা হলেন সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের মালিক, বিভিন্ন সময় মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা শীর্ষ ব্যক্তিদের ঘনিষ্ঠ আত্মীয়স্বজন, বিএমএ, স্বাচিপের প্রভাবশালী কিছু নেতা। বিএনপি-জামায়াতের সময় সেখানে স্বাচিপের স্থলে ড্যাবের নেতারা ছিলেন। এর বাইরে রয়েছেন অধিদফতরের একাধিক লাইন ডিরেক্টর, প্রোগ্রাম ম্যানেজার (পিএম), ডেপুটি প্রোগ্রাম ম্যানেজার (ডিপিএম)। একসময় কমিউনিটি ক্লিনিকের একজন লাইন ডিরেক্টর, বর্তমানে স্বাস্থ্য অধিদফতরের অতি গুরুত্বপূর্ণ পদে রয়েছেন এমন একজনও নেপথ্য থেকে সিন্ডিকেটকে সহায়তা করে যাচ্ছেন। তাকে নেপথ্যে থেকে সব ধরনের প্রশ্রয় দিয়ে যাচ্ছেন বিএমএর একজন প্রভাবশালী সদস্য।

মালেককে স্বীকার করেন না দ্বিতীয় স্ত্রী : ১৫ বছর ধরে গাড়িচালক মালেক এবং স্বাস্থ্য অধিদফতরের লাইব্রেরির বুক সর্টার রাবেয়া খাতুনকে মানুষ স্বামী-স্ত্রী জানলেও হঠাৎ করেই সুর বদলেছেন রাবেয়া। বলছেন, মালেক কখনো তার স্বামী ছিলেন না। এটা অপপ্রচার। এ নিয়ে হাস্যরস চলছে স্বাস্থ্য অধিদফতরে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক গাড়িচালক বলেছেন, আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে নিয়োগকৃত অধিদফতরের একজন সিকিউরিটি গার্ড রুমন এক সপ্তাহ আগেই রাবেয়ার এজিবি কলোনির বাসায় মালেকের তুরাগ এলাকার গরুর ফার্ম থেকে ২০ লিটার দুধ পৌঁছে দিয়েছেন। রুমন সিকিউরিটি গার্ড হলেও তাকে দিয়ে মালেক তার আত্মীয়ের ক্যান্টিন চালাতেন। স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদফতরের ডিজি এনায়েত সাহেবের দুটো গাড়ির একটি ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করতেন মালেক। এজিবি কলোনিতে যাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেন রুমন। তিনি বলেন, ‘পাজেরো গাড়িতে করে মালেক স্যারের সঙ্গে আমিও মাঝেমধ্যেই এজিবি কলোনির বাসায় দুধ নিয়ে যেতাম।’ তবে মালেকের সঙ্গে বিয়ের বিষয়টি বাংলাদেশ প্রতিদিনের কাছে অস্বীকার করেছেন রাবেয়া খাতুন। তিনি বলেছেন, এটি তার বিরুদ্ধে অপপ্রচার। তবে আগে তিনি কখনো প্রতিবাদ করেননি বলেও মন্তব্য করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
শিল্প বাঁচাতে ঋণের মেয়াদ বাড়ানো যাবে
শিল্প বাঁচাতে ঋণের মেয়াদ বাড়ানো যাবে
আফগানিস্তানকে হারিয়েও অপেক্ষায় বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে হারিয়েও অপেক্ষায় বাংলাদেশ
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সর্বশেষ খবর
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন বিভাগে ভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে ভারি বর্ষণের আভাস

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের প্রেক্ষাগৃহে আসছে  ‘স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা’
দেশের প্রেক্ষাগৃহে আসছে  ‘স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা’

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলের পাহাড়ি অঞ্চলে বাড়ছে হলুদের আবাদ, স্বপ্ন দেখছে কৃষক
টাঙ্গাইলের পাহাড়ি অঞ্চলে বাড়ছে হলুদের আবাদ, স্বপ্ন দেখছে কৃষক

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইফোন ১৮ সিরিজে থাকবে না যে ফিচার
আইফোন ১৮ সিরিজে থাকবে না যে ফিচার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বায়ুদূষণের শীর্ষে জাকার্তা, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে জাকার্তা, ঢাকার অবস্থান কত?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝুঁকি মোকাবিলায় প্রস্তুতি নিতে হবে
ঝুঁকি মোকাবিলায় প্রস্তুতি নিতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত শিল্পে স্বস্তি: ঋণের মেয়াদ বাড়বে সর্বোচ্চ ১০ বছর
ক্ষতিগ্রস্ত শিল্পে স্বস্তি: ঋণের মেয়াদ বাড়বে সর্বোচ্চ ১০ বছর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আর্সেনালের শুভসূচনা
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আর্সেনালের শুভসূচনা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর
চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন
সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম

মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম