শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

স্বাস্থ্যে তিন স্তরের সিন্ডিকেট

জিজ্ঞাসাবাদে বেরিয়ে আসছে রাঘববোয়ালদের নাম, আড়ালের অনেকেই শক্তিশালী, দ্বিতীয় স্ত্রী স্বীকার করছেন না মালেককে
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
স্বাস্থ্যে তিন স্তরের সিন্ডিকেট

তিন স্তরের সিন্ডিকেটের কব্জায় পুরো স্বাস্থ্য খাত। এসব সিন্ডিকেটের ইশারায়ই এখনো চলছে সবচেয়ে জনগুরুত্বপূর্ণ এ খাতের কার্যক্রম। একাধিক সংস্থার গোপনীয় প্রতিবেদনের পর সিন্ডিকেটের অনেক সদস্য গ্রেফতার হলেও থামানো যাচ্ছে না তাদের। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এর অন্যতম কারণ বিভিন্ন অধিদফতর-দফতরে উচ্চ, মাঝারি ও নিচের স্তরে সিন্ডিকেটের বিশেষ সেটআপ। গ্রেফতার ব্যক্তিদের কাছ থেকে অনেক রাঘববোয়ালের নাম বেরিয়ে এলেও আড়ালে থেকেই কলকাঠি নাড়ছেন অনেক প্রভাবশালী। সর্বশেষ সিন্ডিকেটের অন্যতম সদস্য গাড়িচালক মালেকের জবানিতে বের হয়ে আসা কিছু নামেও বিব্রতবোধ করছেন তারা। তবে চমকপ্রদ তথ্য হলো, গ্রেফতার আবদুল মালেককে স্বামী বলে স্বীকারই করছেন না তার দ্বিতীয় স্ত্রী স্বাস্থ্য অধিদফতরের লাইব্রেরির বুক সর্টার রাবেয়া খাতুন। এ বিষয়টি নিয়ে রীতিমতো হাস্যরস চলছে স্বাস্থ্য অধিদফতরে।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, গত বছর স্বাস্থ্য অধিদফতরের হিসাবরক্ষণ শাখার কর্মচারী আবজাল গ্রেফতারের পরই একের পর এক বেরিয়ে আসতে থাকে স্বাস্থ্যের দুর্নীতিবাজদের নাম। বেরিয়ে আসতে থাকে স্বাস্থ্য খাতের ১৯ মাফিয়া ঠিকাদারের নাম। ২০১৬ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে ঘুরেফিরে এ ঠিকাদাররাই বেশির ভাগ কাজ পেয়েছেন। স্বাস্থ্য খাতের যন্ত্রপাতিসহ বিভিন্ন জিনিসপত্র কেনার নামে জালিয়াতি করে রাজধানী ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলায় প্লট, বাড়ি, গাড়িসহ বিপুল সম্পদের পাহাড় গড়েছেন তারা। শুধু দেশে নয়, এ সিন্ডিকেট অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, মালয়েশিয়া, ইউরোপের বিভিন্ন দেশে কোটি কোটি টাকা পাচার করেছে। স্বাস্থ্য বিভাগের অসাধু কর্মকর্তাদের সঙ্গে আঁতাত করে গত পাঁচ বছরে প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে এ সিন্ডিকেট।

জানা গেছে, সিন্ডিকেটের সদস্যরা কাজ হাসিলের জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন স্বাস্থ্য অধিদফতরের প্রশাসনিক শাখা, সিডিসি, এনসিডিসি, হিসাব শাখা, বাজেট শাখা, মেডিকেল এডুকেশন শাখা, পরিবার পরিকল্পনা অধিদফতর, পুষ্টি ইনস্টিটিউট, এমনকি হাসপাতালগুলোর গণপূর্ত শাখায় নিজেদের পছন্দমতো ‘এও’ (প্রশাসনিক কর্মকর্তা), পিএ (ব্যক্তিগত সহকারী), ডিলিং অ্যাসিস্ট্যান্ট, স্টোর অফিসার, স্টোর কিপারের মতো পদগুলোতে লোক বসায়। টেন্ডার হওয়ার আগেই তাদের সহায়তা নিয়ে সিন্ডিকেটের সদস্যরা রেট এবং স্পেসিফিকেশন ঠিক করে বাগিয়ে নেয় টার্গেট। তাদের মাধ্যমেই সব খবরাখবর পেয়ে ওপরের স্তরের কর্মকর্তাদের নিজেদের ফাঁদে ফেলতে বাধ্য করে। এদের মাধ্যমেই সিন্ডিকেটগুলো তাদের কাজকে ওপরে উঠিয়ে আদায় করে নেয়। ওপরের স্তরের কর্মকর্তারা বদলি হয়ে গেলেও সিন্ডিকেটের বিশ্বস্ত নিচের স্তরের কর্মকর্তাদের হাতছাড়া করতে চায় না। যে কোনো মূল্যে তাদের বদলি আটকে পুনরায় আগের জায়গায় বহাল রাখে। এমন একজন হলেন স্বাস্থ্য অধিদফতরের প্রশাসনিক কর্মকর্তা কবির আহমেদ চৌধুরী। ১৩ বছর আগে তাকে সুনামগঞ্জে বদলি করা হলেও তিনি আদালত থেকে স্টে অর্ডার নিয়ে নিজের জায়গায় বহাল থাকেন। পরবর্তী সময়ে তিনি মামলায় জিতেছেন বলে প্রচার করলেও তার বিরুদ্ধে মামলার নথি গায়েবের অভিযোগ রয়েছে। প্রায় একই অবস্থা গ্রেফতার শত কোটি টাকার মালিক গাড়িচালক মালেকের। গাড়িচালক সমিতি ও কর্মকর্তা-কর্মচারী কল্যাণ সমিতির সভাপতি পরিচয়ে দুর্নীতির বরপুত্র হিসেবে তিনি রাজত্ব করেছেন অধিদফতরে। যদিও এ দুটি সংগঠনেরই কোনো নিবন্ধন ছিল না। তবে তার ভয়ে কেউ প্রতিবাদ করার সাহস পেত না। দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সচিব মুহাম্মদ দিলোয়ার বখত বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘২০১৯ সালে স্বাস্থ্য অধিদফতরের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আসে। দুর্নীতি, টেন্ডারবাজি, বদলি ও বিভিন্ন উপায়ে বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদের মালিক হয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদফতরের এমন ৪৫ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করছে (দুদক)। এর মধ্যে আমরা স্বাস্থ্য অধিদফতরে কর্মরত ২১ জনের সম্পদবিবরণী দাখিল করার জন্য দুদকের পক্ষ থেকে নোটিস জারি করি। পরে তাদের আত্মীয় আরও ২৩ জনের নাম এ তালিকায় এসেছে। তাদের বিষয়ে ব্যাপক অনুসন্ধান চলছে। অনুসন্ধান শেষে আরও অনেকের নাম আসতে পারে।’ দুদক ও স্বাস্থ্য অধিদফতরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বর্তমানে স্বাস্থ্য খাতে ঠিকাদারদের পাঁচটি সিন্ডিকেট দৃশ্যমান। সেগুলোর প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ নিয়ন্ত্রক মোতাজ্জেরুল ইসলাম মিঠু, জাহের উদ্দিন সরকার, আফতাব আহম্মেদ, মুন্সী সাজ্জাদ হোসাইন ও আবজাল হোসেন। স্বাস্থ্য খাতের ঠিকাদারি নিয়ন্ত্রণের জন্য এ পাঁচজনের প্রত্যেকের পাঁচ থেকে ২০টি পর্যন্ত নামে-বেনামে কোম্পানি রয়েছে। বর্তমানে মিঠু যুক্তরাষ্ট্রে রয়েছেন। অধিদফতরের সবচেয়ে বড় চক্রটির নিয়ন্ত্রক মিঠু। তিনি যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করায় দেশে তার ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করেন ভাই বেনজির আহমেদ।

সূত্র বলছেন, স্বাস্থ্য খাতের দুর্নীতির বিষয়ে অনুসন্ধান শেষে দুদক এরই মধ্যে ১১টি মামলা করেছে। দুর্নীতির অভিযোগে ১৪ ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে কালো তালিকাভুক্ত করার নির্দেশনাসহ সুপারিশ পাঠানো হয়েছিল স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে। ওই সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে সম্প্রতি ১৪ ঠিকাদারকে কালো তালিকাভুক্ত করা হয়। অন্যদিকে স্বাস্থ্য খাতের ডন হিসেবে পরিচিত টেকনোক্র্যাট লিমিটেডের চেয়ারম্যান ঠিকাদার মোতাজ্জেরুল ইসলাম মিঠু ও জেএমআইর মালিক আবদুর রাজ্জাকসহ পাঁচ ঠিকাদারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করছে দুদক। কালো তালিকাভুক্তির বাইরে থাকা মিঠু, আবদুর রাজ্জাকসহ পাঁচ ঠিকাদারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুর্নীতির চাঞ্চল্যকর তথ্য-প্রমাণ পেয়েছে দুদকের অনুসন্ধান টিম। আবজাল দম্পতি এবং মুন্সী সাজ্জাদের চেয়ে আরেকটু এগিয়ে ঠিকাদার জাহের উদ্দিন সরকারের দুর্নীতি। তার নিজের ও আত্মীয়স্বজনের নামে রয়েছে বেঙ্গল সায়েন্টিফিক, মার্কেন্টাইল ট্রেড ও ইউনিভার্সেল ট্রেড নামের তিনটি প্রতিষ্ঠান। এসব প্রতিষ্ঠানের নামে অতিরিক্ত বিল দেখিয়ে জাহের উদ্দিন প্রায় আড়াই শ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। বর্তমানে হাইভিশন নামের একটি লাইসেন্স দিয়ে জাহের কাজ করছেন এমন খবর পাওয়া যাচ্ছে। চলমান অভিযানের বিরুদ্ধে র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক লে. কর্নেল আশিক বিল্লাহ বলেন, ‘ফৌজদারি অপরাধের ভিত্তিতেই আমরা গাড়িচালক মালেককে গ্রেফতার করেছি। তার দুর্নীতির তথ্যাবলিও র‌্যাবের নজরে এসেছে। বিশেষ করে তার আয়ের সঙ্গে ব্যয়ের অসংগতির বিষয়টি, অর্থাৎ মানি লন্ডারিংয়ের বিষয়টি আমরা যথাযথ কর্তৃপক্ষকে অবহিত করেছি। ভবিষ্যতেও যদি দুদক এমন সহায়তা র‌্যাবের কাছে চায়, তাহলে র‌্যাব তা দিতে প্রস্তুত।’

এদিকে বরখাস্ত গাড়িচালক মালেকের বিষয়ে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদফতর গতকাল গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, অধিদফতরে কোনো পরিবহন পুল নেই। মালেকের বিরুদ্ধে উত্থাপিত সব অভিযোগের দায় তার ব্যক্তিগত।

সিন্ডিকেটে কারা : দুদক ও স্বাস্থ্য অধিদফতরের কালো তালিকাভুক্ত ১৪টি এবং দুদকের অনুসন্ধানে থাকা আরও পাঁচটি প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস ঘেঁটে দেখা গেছে, এসব সিন্ডিকেটের শীর্ষ স্তরের সদস্যরা হলেন সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের মালিক, বিভিন্ন সময় মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা শীর্ষ ব্যক্তিদের ঘনিষ্ঠ আত্মীয়স্বজন, বিএমএ, স্বাচিপের প্রভাবশালী কিছু নেতা। বিএনপি-জামায়াতের সময় সেখানে স্বাচিপের স্থলে ড্যাবের নেতারা ছিলেন। এর বাইরে রয়েছেন অধিদফতরের একাধিক লাইন ডিরেক্টর, প্রোগ্রাম ম্যানেজার (পিএম), ডেপুটি প্রোগ্রাম ম্যানেজার (ডিপিএম)। একসময় কমিউনিটি ক্লিনিকের একজন লাইন ডিরেক্টর, বর্তমানে স্বাস্থ্য অধিদফতরের অতি গুরুত্বপূর্ণ পদে রয়েছেন এমন একজনও নেপথ্য থেকে সিন্ডিকেটকে সহায়তা করে যাচ্ছেন। তাকে নেপথ্যে থেকে সব ধরনের প্রশ্রয় দিয়ে যাচ্ছেন বিএমএর একজন প্রভাবশালী সদস্য।

মালেককে স্বীকার করেন না দ্বিতীয় স্ত্রী : ১৫ বছর ধরে গাড়িচালক মালেক এবং স্বাস্থ্য অধিদফতরের লাইব্রেরির বুক সর্টার রাবেয়া খাতুনকে মানুষ স্বামী-স্ত্রী জানলেও হঠাৎ করেই সুর বদলেছেন রাবেয়া। বলছেন, মালেক কখনো তার স্বামী ছিলেন না। এটা অপপ্রচার। এ নিয়ে হাস্যরস চলছে স্বাস্থ্য অধিদফতরে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক গাড়িচালক বলেছেন, আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে নিয়োগকৃত অধিদফতরের একজন সিকিউরিটি গার্ড রুমন এক সপ্তাহ আগেই রাবেয়ার এজিবি কলোনির বাসায় মালেকের তুরাগ এলাকার গরুর ফার্ম থেকে ২০ লিটার দুধ পৌঁছে দিয়েছেন। রুমন সিকিউরিটি গার্ড হলেও তাকে দিয়ে মালেক তার আত্মীয়ের ক্যান্টিন চালাতেন। স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদফতরের ডিজি এনায়েত সাহেবের দুটো গাড়ির একটি ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করতেন মালেক। এজিবি কলোনিতে যাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেন রুমন। তিনি বলেন, ‘পাজেরো গাড়িতে করে মালেক স্যারের সঙ্গে আমিও মাঝেমধ্যেই এজিবি কলোনির বাসায় দুধ নিয়ে যেতাম।’ তবে মালেকের সঙ্গে বিয়ের বিষয়টি বাংলাদেশ প্রতিদিনের কাছে অস্বীকার করেছেন রাবেয়া খাতুন। তিনি বলেছেন, এটি তার বিরুদ্ধে অপপ্রচার। তবে আগে তিনি কখনো প্রতিবাদ করেননি বলেও মন্তব্য করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট
২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর
আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক