শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২০ আপডেট:

ম্যানেজ করেই সম্পদের পাহাড়

গোল্ড মনিরের ৯৩০ কোটি টাকা লেনদেন, ২৫ ব্যাংক হিসাবে আছে ৫৪২ কোটি টাকা, বিএনপি-জামায়াতে অর্থায়নের সন্ধান, কিনেছেন বড় হাউজিং কোম্পানির শেয়ার, টাকা পাচারের অভিযোগ মালয়েশিয়ায়
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ম্যানেজ করেই সম্পদের পাহাড়

অপরাধ জগতের সম্রাট গোল্ড মনিরের বিভিন্ন ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ৯৩০ কোটি টাকা লেনদেনের সন্ধান পেয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। চার ব্যাংকের ২৫টি অ্যাকাউন্টে এসব টাকার খোঁজ মিলেছে। ওইসব অ্যাকাউন্টে ৫৪২ কোটি টাকা পেয়েছে তদন্ত সংস্থা। তাদের অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে বিএনপি-জামায়াতে অর্থায়নের বিষয়টিও। এ ছাড়া তিনি কিনেছেন বড় হাউজিং কোম্পানির শেয়ার। মালয়েশিয়ায় তার বিরুদ্ধে টাকা পাচারেরও অভিযোগ পাওয়া গেছে।

তদন্তসংশ্লিষ্টরা বলছেন, কিছুদিন আগে গোল্ড মনির বিএনপি নেতা, সাবেক ওয়ার্ড কাউন্সিলর মালয়েশিয়ায় পলাতক কাইয়ুমের মালিকানাধীন একটি হাউজিং কোম্পানির শেয়ার কিনে নেন। এরপর মানি লন্ডারিং করে কয়েক শ কোটি টাকা মালয়েশিয়ায় পাচার করে কাইয়ুমের কাছে পাঠিয়েছেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে বিএনপি-জামায়াতে অর্থায়ন ছাড়াও বাস পোড়ানোসহ বিভিন্ন নাশকতায় গোল্ড মনিরের সংশ্লিষ্টতার খবর রয়েছে। পাশাপাশি বড় একটি হাউজিংয়ের পরিচালক পদ নেওয়ার বিষয়টিও তদন্ত করা হচ্ছে। এ ছাড়া রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় নামে-বেনামে প্লট ও বাড়ি রয়েছে তার। বিএনপির হয়েও তিনি ক্ষমতাসীন নেতাদের ম্যানেজ করে জমি দখল, জাল জালিয়াতি, মানি লন্ডারিং এবং সোনা চোরাচালানে লিপ্ত ছিলেন।

তদন্তসংশ্লিষ্টরা জানান, অল্প দিনে গোল্ড মনিরের এত সম্পদের মালিক হওয়ায় তারা হতবাক। এ যেন আলাদিনের চেরাগ পাওয়ার মতো, শূন্য থেকে কোটিপতি হওয়ার কাহিনি। তারা বলছেন, অবৈধ প্রভাব আর অনৈতিক কাজের মাধ্যমে একজন দোকান কর্মচারী কীভাবে হয়ে ওঠেন হাজার কোটি টাকার মালিক, তা গোল্ড মনির গ্রেফতার হওয়ার পর বের হয়ে আসছে একে একে। সূত্র জানান, গোয়েন্দাদের অনুসন্ধানে এখন পর্যন্ত গোল্ড মনিরের চার ব্যাংকের ২৫টি অ্যাকাউন্টে ৯৩০ কোটি ২২ লাখ টাকা পাওয়া গেছে। শুধু তাই নয়, বিভিন্ন ব্যাংক থেকে ১১০ কোটি টাকা ঋণও নিয়েছেন তিনি। যদিও গত অর্থবছরে (২০১৯-২০) আয়কর রিটার্নে তার সম্পদের পরিমাণ দেখানো হয়েছে মাত্র ২৫ কোটি ৮২ লাখ টাকা। এ ছাড়া গত অর্থবছরে গোল্ড মনিরের বার্ষিক আয় ১ কোটি ৪ লাখ টাকা দেখানো হয়। তদন্ত কর্মকর্তারা জানান, গোল্ড মনিরের বাবা ছিলেন বাড়ির কেয়ারটেকার, আর মা কাজ করতেন অন্যের বাসায়। তিন সন্তানের মধ্যে সবার ছোট মনির। অভাবের সংসারে লেখাপড়া করা হয়নি বেশি দূর। ছোটবেলা থেকেই কাজ করতেন মানুষের দোকানে। চুরির অভিযোগে চাকরিও চলে যায় বেশ কয়েকবার। সোনা চোরাকারবারের সঙ্গে জমি দখল হয়ে ওঠে তার নেশা। মেরুল বাড্ডার ডিআইটি প্রজেক্টেই কয়েক শ প্লট রয়েছে তার। এ ছাড়া দখল করেছেন বেশ কয়েকটি বাজারও। অবৈধ জায়গা বৈধ করার জন্য গড়ে তুলেছেন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।সূত্র জানান, অপরাধ জগতের এই সম্রাটের বিস্ময়কর উত্থান নিয়ে বিভিন্ন মহলে আলোচনা-সমালোচনা চলছে। তার এমন উত্থানের পেছনে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) ১০-১২ জন কর্মকর্তার নামও বেরিয়ে আসছে তদন্তে। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার আমলে রাজউক ভবনে তার কলকাঠি নাড়া শুরু হলেও পরে সব সময়ই সংস্থাটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সুদৃষ্টিতে থেকেছেন। এ সম্পর্ক টিকিয়ে রেখে তিনি রাজধানীর বাড্ডা, বনশ্রী, বারিধারা, বনানী, গুলশান, উত্তরা, কেরানীগঞ্জসহ ঢাকার আশপাশ এলাকায় গড়েছেন হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি। রাজউক কর্মকর্তাদের সহযোগিতায় অনিয়ম ও জালিয়াতির মাধ্যমে গোল্ড মনির ২০০-এর বেশি প্লট নিজের দখলে নিয়েছেন বলে তাকে গ্রেফতারের পর র‌্যাব কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।

এদিকে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গুলশান বিভাগের উপ-কমিশনার (ডিসি) সুদীপ কুমার চক্রবর্তী গতকাল নিজ কার্যালয়ে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে জানান, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের একশ্রেণির কর্মকর্তার সিল ও স্বাক্ষর জাল করে রাজউকের বিভিন্ন প্লট বাগিয়ে নিয়েছেন গোল্ড মনির। তদন্তে ডিআইটি প্রজেক্টে ৩০টিসহ পূর্বাচল, নিকুঞ্জ, কেরানীগঞ্জ, উত্তরায় রাজউকের প্রকল্পে তার আরও প্লট পাওয়া গেছে। এসব অবৈধ প্লটের উৎস এবং কারা কীভাবে সহায়তা করেছেন তদন্ত হচ্ছে। এ ছাড়া তিনি বিভিন্ন উপায়ে কোটি কোটি টাকা মূল্যের সোনার অলঙ্কার চোরাচালানের মাধ্যমে দেশে নিয়ে আসেন। তার বাসায় যেসব সম্পদ পাওয়া গেছে তা বৈধ কিনা যাচাই করা হচ্ছে এবং এগুলোর উৎস খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তার স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ প্রতারণার মাধ্যমে কিংবা কারও যোগসাজশে গড়া কিনা তাও তদন্ত করা হচ্ছে।

সূত্রগুলোর তথ্যানুযায়ী, ২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার ক্ষমতায় আসার পর বাড্ডার তৎকালীন কাউন্সিলর কাইয়ুমের সঙ্গে রাজউকে আসা-যাওয়া শুরু করেন গোল্ড মনির। অল্প দিনের ব্যবধানেই বাড্ডা পুনর্বাসন জোনের ৪৩০টি প্লটের মধ্যে প্রায় ১০০ হাতিয়ে নেন। এরপর বাকি সব প্লটের মালিকানা হস্তান্তর ও নকশা অনুমোদনসহ সব দাফতরিক কাজের দায়িত্ব নিজের কব্জায় নিয়ে আসেন। বাড্ডার বাইরেও ২০০৩ সালের ৩ ডিসেম্বর পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পে ১০ কাঠা আয়তনের একটি প্লট নিজ নামে বাগিয়ে নেন। এরপর তৎকালীন রাজউক চেয়ারম্যানকে ম্যানেজ করে বারিধারার জে ব্লকের ১০ নম্বর সড়কের ৯.৬৪ কাঠার ১০ নম্বর প্লটটি নিজ নামে বরাদ্দ নেন। ২০০৫ সালে পূর্বাচলের ৫ নম্বর সেক্টরের ৫ নম্বরের ১০ কাঠার একটি প্লটও তিনি নিজ নামে বরাদ্দ নেন। উত্তরায় গত বছরের ১৯ মার্চ প্রায় শত কোটি টাকা মূল্যের ৯০.২৫ কাঠা জমি কেনেন মনির। একটি বড় হাউজিং কোম্পানির অনুকূলে আমমোক্তারনামা থেকে মনির জমির মালিকানা গ্রহণ করেন। এ ছাড়া মনিরের মালিকানাধীন উত্তরা গ্র্যান্ড জমজম টাওয়ার রাজউকের একটি দল ২৯ অক্টোবর পরিদর্শন করেন। সেখানে রাজউকের অথরাইজড অফিসার নির্মাণসংক্রান্ত তিনটি অনিয়ম তুলে ধরে মনিরকে চিঠি দেন। কিন্তু মনির এসবের তোয়াক্কা করেননি।

মনিরের বিরুদ্ধে করা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা বাড্ডা থানার পরিদর্শক (অপারেশন) মোহাম্মদ ইয়াসীন গাজী এ প্রতিবেদককে জানান, রিমান্ডের প্রথম দিনে প্রাপ্ত তথ্য-উপাত্ত যাচাই করা হচ্ছে। আর ব্যাংক অ্যাকাউন্টের বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য পেতে তারা বাংলাদেশ ব্যাংককে চিঠি দেবেন। এ ছাড়া এনবিআরের কাছে তার ট্যাক্স ফাইলও চাওয়া হয়েছে।

সূত্র জানান, রাজউকের সবকিছু নিজের কব্জায় নেওয়ার পর গণপূর্ত অধিদফতরের নিয়ন্ত্রণ নিতে মরিয়া হয়ে ওঠেন গোল্ড মনির। বিতর্কিত ঠিকাদার জি কে শামীম আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে গ্রেফতার হওয়ার পর তিনি সোচ্চার হন। এ ক্ষেত্রে একটি কনস্ট্রাকশন কোম্পানির মালিককে সঙ্গে নিয়ে গণপূর্তে ঠিকাদারি কাজে নেমে পড়েন। প্রভাবশালী ওই ঠিকাদারকে সঙ্গে নিয়ে সরকারের কিছু প্রভাবশালী মহলকে কাজে লাগিয়ে সংস্থাটির শীর্ষ পর্যায়ে তার অনুসারী প্রকৌশলীদের বসানোর জোর তৎপরতা শুরু করেন।

অভিযোগ রয়েছে, গোল্ড মনিরের সেকেন্ড হোম রয়েছে মালয়েশিয়ায়। তিনি পলাতক বিএনপি নেতা বাড্ডার একসময়ের ওয়ার্ড কাউন্সিলর কাইয়ুমের সেকেন্ড ইন কমান্ড হিসেবে পরিচিত। বিএনপি জোট আমলে নামে-বেনামে প্লট বরাদ্দ করিয়ে নেন। ২০০০ সালের শেষের দিকে যৌথ বাহিনীর অভিযানে নিজ বাড়ি থেকে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা, জমির জাল দলিলসহ গোল্ড মনিরকে গ্রেফতার করা হয়। অপহরণ, চোরাচালানসহ রাজধানীর বিভিন্ন থানায় রয়েছে তার নামে একাধিক মামলা। ডিআইটি প্রজেক্টে অন্যের নামে থাকা একাধিক প্লট দখল করে নিয়েছেন তিনি। আমদানিনিষিদ্ধ পাঁচটি বিলাসবহুল গাড়ি ব্যক্তিগত চলাচলে ব্যবহার করতেন গোল্ড মনির। গাউছিয়ায় থাকা তার একটি সোনার দোকানকে চোলাচালানের সোনা বিক্রির হটস্পট হিসেবে পরিণত করেন মনির।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

৪২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৫৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া
ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব
লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত
সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে
লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি
রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ
বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা