শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২০ আপডেট:

ডিসেম্বরেই টিকা যুক্তরাষ্ট্র যুক্তরাজ্য জার্মানির

আ স ম মাসুম, যুক্তরাজ্য
প্রিন্ট ভার্সন
ডিসেম্বরেই টিকা যুক্তরাষ্ট্র যুক্তরাজ্য জার্মানির

যুক্তরাষ্ট্রের আগেই ফাইজার ও বায়োএনটেকের টিকার অনুমোদন দিয়ে দিতে পারে যুক্তরাজ্য। এ জন্য আগামী ১ ডিসেম্বরের মধ্যে ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিসকে (এনএইচএস) প্রস্তুত থাকতে বলা হয়েছে।

২২ নভেম্বর দ্য টেলিগ্রাফ সাইট এ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে বলে জানিয়েছে যুক্তরাজ্যের দ্য গার্ডিয়ান। সরকারের একাধিক সূত্রের বরাতে তাদের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এ সপ্তাহেই টিকার অনুমোদন মিলে যেতে পারে। যুক্তরাজ্যের নিয়ন্ত্রকরা টিকার আনুষ্ঠানিক মূল্যায়ন শুরু করতে চলেছেন।

যুক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এফডিএ) ২০ নভেম্বর বলেছে, তারা ১০ ডিসেম্বর টিকার অনুমোদন-সংক্রান্ত একটি বৈঠকে বসবে। অবশ্য যুক্তরাজ্যের স্বাস্থ্য বিভাগ থেকে প্রথম টিকা দেওয়ার নির্দিষ্ট দিনক্ষণ নিয়ে ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত কোনো মন্তব্য করা হয়নি। স্বাস্থ্য বিভাগের একজন মুখপাত্র বলেছেন, যুক্তরাজ্যের টিকা দেখভালের দায়িত্বে থাকা মেডিসিনস অ্যান্ড হেলথ কেয়ার প্রোডাক্টস রেগুলেটরি এজেন্সি (এমএইচআরএ) ফাইজারের টিকার সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে স্বাধীন। তাদের টিকার চূড়ান্ত তথ্য মূল্যায়নে যত দিন সময় লাগবে, তা নিতে পারে। কভিড-১৯ টিকা দেওয়ার জন্য স্বাস্থ্যসেবা খাতে ব্যাপক পরিকল্পনা প্রস্তুত করে রাখা হয়েছে। গত সপ্তাহে যুক্তরাজ্য সরকার এমএইচআরএকে ফাইজারের টিকাটি পরীক্ষার নির্দেশ দেয়। ইতিমধ্যে দেশটি ৪ কোটি ডোজ টিকার ফরমাশ দিয়েছে। তবে এ বছর ১ কোটি ডোজ টিকা পাওয়ার আশা করছে, যা দেশটির ৫০ লাখ মানুষের সুরক্ষায় যথেষ্ট বলে মনে করা হচ্ছে। স্পেনের প্রধানমন্ত্রী পেড্রো সানচেজ রবিবার বলেছেন, জানুয়ারি থেকে ব্যাপক টিকাদান কর্মসূচি পরিচালনা করবে তার দেশ। তিন মাসের মধ্যে দেশটির মোট জনসংখ্যার উল্লেখযোগ্য অংশের জন্য টিকা নিশ্চিত করা হবে। পেড্রো বলেন, ইউরোপীয় ইউনিয়নের মধ্যে প্রথম দেশ হিসেবে স্পেন ও জার্মানির সম্পূর্ণ টিকাদান কর্মসূচির পরিকল্পনা নেওয়া আছে। স্পেনে আগামী জানুয়ারিতে টিকা দেওয়ার জন্য ১৩ হাজার টিকাদান কেন্দ্র প্রস্তুত রয়েছে।

এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের টিকাদান কর্মসূচির প্রধান মনসেফ স্লাউয়ি টিকা দেওয়ার সুনির্দিষ্ট তারিখের কথা বলে দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকরা প্রথম ১১ ডিসেম্বর টিকা পেতে পারেন। সিএনএনের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। সিএনএনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মনসেফ বলেন, অনুমোদন পাওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে টিকাদান কেন্দ্রে টিকা পৌঁছানোর পরিকল্পনা রয়েছে। তাই আশা করা যাচ্ছে, অনুমোদনের পরদিনই বা দুই দিনের মধ্যেই টিকা দেওয়া শুরু হবে। সম্ভাব্য তারিখ হতে পারে ১১ বা ১২ ডিসেম্বর। জার্মানিও আগামী মাসে কভিড-১৯ টিকা দেওয়া শুরু করতে পারে। দেশটির স্বাস্থ্যমন্ত্রী জেন্স স্প্যান সংবাদমাধ্যমকে এ তথ্য দেন। তিনি বলেন, ‘এ বছর ইউরোপে একটি টিকার অনুমোদন হবে বলে আশাবাদী হওয়ার কারণ রয়েছে।’ তিনি জার্মান সরকারকে টিকা দেওয়ার প্রস্তুতি হিসেবে ডিসেম্বরের মাঝামাঝি থেকে টিকাদান কেন্দ্র প্রস্তুত রাখার কথা বলেছেন। দেশটি বিভিন্ন চুক্তি করে ৩০ কোটি ডোজের বেশি টিকা পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে রেখেছে। স্প্যান বলেছেন, তারা যে টিকার ফরমাশ দিয়ে রেখেছেন তা প্রয়োজনের চেয়ে বেশি। দরকার পড়লে অন্য দেশের সঙ্গে ভাগাভাগিও করা যাবে।

করোনার কোন টিকার দাম কেমন

মডার্না : যুক্তরাষ্ট্রের বহুজাতিক ওষুধ কোম্পানি মডার্না ইনকরপোরেশনের দাবি, তাদের তৈরি টিকা করোনা ঠেকাতে ৯৪ দশমিক ৫ শতাংশ কার্যকর। তৃতীয় পর্যায়ের ফলের ওপর ভিত্তি করে পাওয়া তথ্যের কথা উল্লেখ করে সম্প্রতি এমন দাবি করেছে মডার্না। মডার্নার আশা, তাদের টিকা রেফ্রিজারেটরে ২ থেকে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় ৩০ দিন পর্যন্ত সংরক্ষণ করা যাবে। আর মাইনাস ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় এটা সংরক্ষণ করা যাবে ছয় মাস। ক্রয়াদেশের পরিমাণের ওপর ভিত্তি করে সরকারের কাছে প্রতি ডোজ করোনা টিকার দাম ২৫ থেকে ৩৭ ডলার করে রাখবে যুক্তরাষ্ট্রের ওষুধ কোম্পানি মডার্না। মডার্নার প্রধান নির্বাহী স্টিফেন ব্যানসেল জার্মানির একটি সাপ্তাহিককে এ কথা জানিয়েছেন। তবে আগস্টে মডার্না জানিয়েছিল, টিকার প্রতিটি ডোজের দাম তারা রাখতে পারে ৩২ থেকে ৩৭ ডলার। তবে উৎপাদন বেশি হলে দাম কমে আসতে পারে।

ফাইজার-বায়োএনটেক : প্রথমে নতুন টিকা দিয়ে কভিড-১৯ থেকে ৯০ শতাংশ পর্যন্ত সুরক্ষার দাবি করেছিল ফাইজার-বায়োএনটেক। মডার্নার টিকার কার্যকারিতার ফল প্রকাশের পর আরেক বক্তব্যে ফাইজার কার্যকারিতার নতুন তথ্য জানায়। ফাইজার দাবি করে, তাদের টিকা করোনা ঠেকাতে প্রায় ৯৫ শতাংশ কার্যকর। তবে তাদের টিকা মাইনাস ৭০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় পরিবহন ও সংরক্ষণ করতে হবে। ফাইজার-বায়োএনটেক জানিয়েছে, তাদের তৈরি টিকার প্রতি ডোজের দাম পড়তে পারে ২০ ডলার করে। সংবাদমাধ্যম সিএনবিসি বলছে, সেটি সত্যি হলে মডার্নার চেয়ে ফাইজারের টিকার দাম কম হতে পারে।

স্পুটনিক ফাইভ : এদিকে মঙ্গলবার রাশিয়ার গামালেয়া রিসার্চ সেন্টার ঘোষণা দিয়ে জানায়, তাদের তৈরি স্পুটনিক ফাইভ টিকা ৯৫ শতাংশ কার্যকর। আরটি ও এফপির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে। তবে রাশিয়ার করোনা টিকার কার্যকারিতা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা বিশ্ব সন্দিহান। মঙ্গলবার টিকাটির পরীক্ষামূলক প্রয়োগের দ্বিতীয় অন্তর্র্বর্তীকালীন বিশ্লেষণে এ তথ্য জানা গেছে বলে দাবি করে প্রতিষ্ঠানটি। প্রতিবেদনে বলা হয়, স্পুটনিক ফাইভ নামের করোনা টিকাটি ২ থেকে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করা যাবে। রুশ টিকা প্রস্তুতকারী সংস্থাটির দাবি, আন্তর্জাতিক বাজারে স্পুটনিক ফাইভের প্রতি ডোজ ১০ ডলারের কম মূল্যে পাওয়া যাবে। করোনা ঠেকাতে এ টিকার দুটি ডোজ নেওয়ার নিয়ম। রাশিয়া বলছে, নিজেদের জনগণের জন্য এ টিকা বিনামূল্যে সরবরাহ করা হবে। টিকাটির প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান গামালেয়া রিসার্চ সেন্টার, রাশিয়া ডিরেক্ট ইনভেস্টমেন্ট ফান্ড (আরডিআইএফ) ও রুশ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এক যৌথ বিবৃতিতে জানিয়েছে, ৯৫ শতাংশ কার্যকারিতার বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে। টিকার প্রথম ডোজ দেওয়ার ৪২ দিন পর পাওয়া প্রাথমিক তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে এটি নির্ধারিত হয়েছে। বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, প্রথম দফায় একটি ডোজ দেওয়ার ২৮ দিন পর টিকাটির কার্যকারিতা ছিল ৯১ দশমিক ৪ শতাংশ। তখন ৩৯ জনের ওপর এ টিকা প্রয়োগ করা হয়েছিল। ৪২ দিন পর টিকার দ্বিতীয় ডোজ প্রয়োগের পর এর কার্যকারিতা পাওয়া গেছে ৯৫ শতাংশ। তবে এ ধাপে কতজনের ওপর টিকা প্রয়োগ করা হয়েছিল সে ব্যাপারে কোনো তথ্য দেওয়া হয়নি। গামালেয়া রিসার্চ সেন্টারের পরিচালক আলেকজান্ডার গিন্টসবার্গ বিবৃতিতে বলেন, টিকার দ্বিতীয় ডোজ দেওয়ার এক সপ্তাহ পর দ্বিতীয় বিশ্লেষণের উপাত্ত সংগ্রহ করা হয়। এর অর্থ হলো, তাদের দেহ দুটি ডোজের ক্ষেত্রেই আংশিকভাবে সাড়া দিয়েছে। তিনি জানান, টিকাটির কার্যকারিতা ভবিষ্যতে আরও বাড়তে পারে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, স্পুটনিক ফাইভের প্রথম ডোজ দেওয়া হয়েছিল ২২ হাজার স্বেচ্ছাসেবীকে। আর দ্বিতীয় ডোজ প্রয়োগ করা হয় ১৯ হাজার জনের ওপর। এ সময় রাশিয়ার বাইরে সংযুক্ত আরব আমিরাত, ভেনেজুয়েলা, বেলারুশ ও অন্যান্য দেশের মানুষের ওপর স্পুটনিক ফাইভের পরীক্ষামূলক প্রয়োগ হয়েছে বলে বিবৃতিতে জানানো হয়।

অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকা : যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় ও অ্যাস্ট্রাজেনেকার তৈরি করোনার টিকা ৭০ শতাংশ পর্যন্ত সুরক্ষা দিতে পারে। সদ্যই এ খবর পাওয়া গেছে। বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এর আগে মার্কিন কোম্পানি ফাইজার ও মডার্না তাদের তৈরি টিকা ৯৫ শতাংশ সুরক্ষা দিতে পারে বলে দাবি করে। তবে ওই দুই টিকার চেয়ে অক্সফোর্ডের টিকার দাম বেশ কম। আর জটিলতাও কম এর সংরক্ষণের ক্ষেত্রে। ‘দ্য ল্যানসেট’-এ অক্সফোর্ডের টিকার দ্বিতীয় ধাপের পরীক্ষার ফল সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে। তাতে দেখা গেছে, ৬০ থেকে ৭০ বছর বয়সীদের দেহেও এ টিকার রোগ প্রতিরোধ-সংক্রান্ত প্রতিক্রিয়া ভালো। গবেষকরা বলছেন, বয়স্ক মানুষের দেহে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের করোনাভাইরাসের টিকার প্রতিক্রিয়া ‘উৎসাহব্যঞ্জক’। অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার বরাত দিয়ে ফিন্যানশিয়াল টাইমস জানিয়েছে, তাদের টিকার প্রতি ডোজের দাম পড়তে পারে ৩ থেকে ৪ ডলার। প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান জানাচ্ছে, অক্সফোর্ডের টিকা অলাভজনকভাবে বাজারজাত করা হবে। একই সঙ্গে প্রয়োজন অনুযায়ী পৌঁছে দেওয়া হবে বিশ্বের সব প্রান্তে। ভারতের টিকা প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান সেরাম ইনস্টিটিউট অক্সফোর্ডের টিকা উৎপাদন করবে বলে জানিয়েছে। সেরামের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আদর পুনাওয়ালা বৃহস্পতিবার এক সম্মেলনে বলেন, আগামী ফেব্রুয়ারির মধ্যেই ভারতে অক্সফোর্ডের টিকা পাওয়া যেতে পারে। তবে তখন সে টিকা বরাদ্দ থাকবে শুধু স্বাস্থ্যকর্মী ও বয়স্ক ব্যক্তিদের জন্য। আর এপ্রিলের মধ্যে ভারতের সাধারণ মানুষের জন্য অক্সফোর্ডের টিকা সহজলভ্য হতে পারে। ওই টিকার দুই ডোজের দাম পড়বে সর্বোচ্চ ১ হাজার রুপি।

জনসন অ্যান্ড জনসন : এ প্রতিষ্ঠানের তৈরি টিকার কার্যকারিতা সম্পর্কে এখনো স্পষ্টভাবে কিছু জানা যায়নি। তবে টিকাটি এক ডোজের হওয়ার কথা। সেদিক থেকে অন্যান্য টিকার তুলনায় জনসনের টিকা একটু আলাদা। এরই মধ্যে গত সেপ্টেম্বরে ৬০ হাজার মানুষের ওপর এ টিকার পরীক্ষামূলক প্রয়োগ শুরু হয়ে গেছে। সংবাদমাধ্যম সিএনবিসির খবরে জানা গেছে, জনসন অ্যান্ড জনসনের টিকা স্বাভাবিক পদ্ধতিতে রেফ্রিজারেটরে সংরক্ষণ করা যাবে। প্রতি ডোজের দাম পড়তে পারে ১০ ডলার করে। এরই মধ্যে জনসন অ্যান্ড জনসনের টিকা নিতে ইউরোপীয় ইউনিয়ন, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও কানাডার মতো দেশ আগাম ফরমাশ দিয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা

শোবিজ