শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

দেশ-বিদেশে চলছে নানা অপপ্রচার : প্রধানমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
দেশ-বিদেশে চলছে নানা অপপ্রচার : প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সরকারের বিরুদ্ধে দেশে-বিদেশে নানাভাবে নানা অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। তবে যে যাই বলুক, শত্রুর মুখে ছাই দিয়ে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে।

গতকাল জাতীয় সংসদের একাদশ অধিবেশনের সমাপনী বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি যত বক্তৃতা দিক আর যত কথাই বলুক না কেন তাদের নেতৃত্বের অভাব রয়েছে। সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি যখন একটা দলের নেতা তখন তাদের ওপর মানুষের আস্থা ও বিশ্বাস কিছুই থাকে না। তিনি বলেন, মানুষ আওয়ামী লীগের কাছ থেকে যেহেতু সেবা পেয়েছে, দেশের উন্নয়ন হচ্ছে, মানুষের কল্যাণ হচ্ছে স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষের আস্থা ও বিশ্বাস আওয়ামী লীগ অর্জন করেছে। যার প্রতিফলন আমরা দেখলাম স্থানীয় সরকার নির্বাচনগুলোয়। তিনি বলেন, মানুষ এখন আন্তরিকভাবে ভোট দিচ্ছে। এখন ইভিএমের মাধ্যমে ভোট হচ্ছে, যেখানে কারচুপি করার কোনো সুযোগ নেই। যার যার ভোট সে নিজে দিতে পারে। অতীতে নির্বাচনকালীন প্রহসনের প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, দশটা হোন্ডা বিশটা গুন্ডা নির্বাচন ঠান্ডা- সেদিন আর এখন নেই। বা ভোট বন্ধ থাকলেও একজনকে নির্বাচিত ঘোষণা করা হলো- সেদিনও নেই। তিনি বলেন, আজকাল অনেক কথা এবং অনেক সমালোচনা শুনি, অনেক প্রশ্ন বিএনপি নেতারা করেন। জানি না তারা আয়নায় নিজেদের চেহারাটা ভালোভাবে দেখেন কিনা। প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিশ্বাস করি সততা নিয়ে কাজ করলে আর সেই কাজের সুফল জনগণ পেলে সেটাই তৃপ্তি। কেউ আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করলে অবশ্যই দেশের উন্নতি করা যায়। আমরা সুষ্ঠু ও পরিকল্পিতভাবে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি। যার সুফল এ দেশের মানুষ পাবে। তিনি বলেন, ২০০৮ সালের পর আমরা জনগণের ভোটে বারবার নির্বাচিত হয়েছি। জনগণের জন্য কাজ করছি। টানা সরকার গঠন করার কারণে উন্নয়নকাজগুলো দৃশ্যমান হয়েছে।

পঁচাত্তর-পরবর্তী শাসনের প্রসঙ্গ টেনে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ওই সময় নির্বাচনে কি জনগণের আদৌ ভোট দেওয়ার অধিকার ছিল? ছিল না। মিলিটারি শাসকরা যেটা ঠিক করে দিত সেটাই হতো। রেজাল্টও পরিবর্তন হয়েছে। অনেককে কিন্তু পদত্যাগ করতেও হয়েছে। আমরা আন্দোলন করেছি। জনগণ আন্দোলন করেছে। যার কারণে তাদের পদত্যাগ করতে হয়েছে। পরবর্তীরা এতিমের অর্থ আত্মসাতের জন্য সাজাপ্রাপ্ত হয়েছে। তিনি বলেন, ২০২১ সালে আমরা স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর বছরে পদার্পণ করেছি। রজতজয়ন্তীতে ক্ষমতায় ছিলাম। সৌভাগ্য যে সুবর্ণজয়ন্তীতেও ক্ষমতায় থাকতে পেরেছি। সুবর্ণজয়ন্তী পালনে আমাদের অনেক আকাক্সক্ষা ছিল, বছরব্যাপী অনুষ্ঠান করব। অনেক অনুষ্ঠান আমাদের চিন্তায় আছে। তিনি বলেন, করোনার দ্বিতীয় ওয়েব দেখা দিয়েছে। আমাদের এ জন্য সুরক্ষার ব্যবস্থা নিতে হচ্ছে। আমরা সব কর্মসূচি নিয়েছি। তবে অবস্থা বুঝে ব্যবস্থা নেব। মানুষের স্বাস্থ্য সুরক্ষার দিকে লক্ষ্য রেখে আমরা কর্মসূচি পালন করব। কারণ আমাদের কাছে সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ হলো মানুষকে সুরক্ষায় রাখা। বিএনপির ওপর মানুষের আস্থা নেই উল্লেখ করে তিনি বলেন, যাদের গায়ে দুর্নীতির ছাপ, যারা ক্ষমতায় থাকলে বাংলাদেশ পাঁচবার দুর্নীতিতে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হয়, দুর্নীতির দায়ে যাদের কারাবরণ, ১০ ট্রাক অস্ত্র চোরাকারবারির মামলা ও গ্রেনেড হামলার মামলায় সাজাপ্রাপ্ত, এরা যখন কোনো দলের নেতৃত্বে থাকে, সাজাপ্রাপ্ত ও পলাতক আসামি সেই দল চালায়, তারা জনগণের কাজ করবে কীভাবে? বিএনপির তো এখন সেই দশা। তাদের নেতৃত্বের অভাব। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, মুজিবের বাংলাদেশে কেউ গৃহহীন থাকবে না। কেউ ঠিকানাবিহীন থাকবে না। আমরা গৃহহীনদের গৃহ দেওয়ার জন্য গুচ্ছগ্রাম প্রকল্প বাস্তবায়ন করে যাচ্ছি। প্রায় সাড়ে ৩ লাখ মানুষের জন্য ঘর তৈরি করে দেওয়া হয়েছে। মুজিববর্ষ সামনে রেখে ব্যারাক হাউসে সাড়ে ৩ হাজার, আর ছোট ছোট ঘর করে প্রায় ৬৬ হাজার মানুষকে পুনর্বাসন করেছি। আরও ১ লাখ মানুষের ঘর তৈরির কাজ চলমান আছে। একটি মানুষও গৃহহারা থাকবে না। এটাই আমাদের লক্ষ্য। সারা দেশে ৫৬০টি মসজিদ তৈরির কার্যক্রম চলছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ মসজিদগুলোয় ইসলামিক সংস্কৃতিচর্চার পাশাপাশি ইমামদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা থাকবে। ইসলাম ধর্মটি সঠিকভাবে মানুষ জানবে এবং তার চর্চা করবে সেদিকে লক্ষ্য রেখে এ মসজিদগুলো নির্মাণ করা হচ্ছে।

করোনা আরেকটু নিয়ন্ত্রণে এলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা হবে : শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, পড়াশোনা অব্যাহত রাখতে অনলাইনে পাঠ চলমান রয়েছে। আমরা এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ করেছি। তারা এখন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হবে। শতভাগ পাসের ব্যবস্থা হয়েছে। এতে স্কুল-কলেজে যেতে না পারার যে দুঃখ ছিল তা দূর হবে। করোনা এখন অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে। আরেকটু নিয়ন্ত্রণে এলেই আমরা স্কুল-কলেজ সব খুলে দেব। তখন ছেলেমেয়েরা আরও সুন্দরভাবে পড়াশোনা করতে পারবে। তিনি বলেন, ১ হাজার কোটি টাকা আমরা ভ্যাকসিনের জন্য আগাম দিয়েছি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা যখনই স্বীকৃতি দিয়েছে আমরা সঙ্গে সঙ্গে কিনেছি। আমরা জানি এটা নিয়ে অনেক কথা ও সমালোচনা হয়। অনেক ব্যঙ্গ করা হয়। উত্তরটা ভ্যাকসিন আসার পরে বোধহয় ভ্যাকসিন নিজেই দিয়ে দিয়েছে। যারা সমালোচনা করেছে তাদের মুখেই থাপ্পড় পড়েছে। আমাদের কিছু করা লাগেনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা ৩ কোটি ডোজ ভ্যাকসিন কিনেছি। ভারত ২০ লাখ ডোজ উপহার হিসেবে দিয়েছে। কেনা ভ্যাকসিনের ৫০ লাখ ইতিমধ্যে এসে গেছে। প্রত্যেক জেলা-উপজেলায় ভ্যাকসিন পৌঁছে গেছে। প্রাথমিকভাবে দেওয়াও শুরু হয়েছে। দেওয়ার পর কী রিঅ্যাকশন- খুব খারাপ রিঅ্যাকশন শোনা যায়নি। চার-পাঁচ জনের হাতে একটু ব্যথা হয়েছে। হালকা জ্বর হয়েছে। আগামী ৬ বা ৮ তারিখ ভ্যাকসিন দেওয়া শুরু হবে। যারা চায় তারা রেজিস্ট্রেশন করবে। যারা চাইবেন তাদের করোনার টিকা দেওয়া হবে। কে কে চায় তা বলতে হবে। ভ্যাকসিন যারা নেবেন তাদেরও মাস্ক পরে চলতে হবে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। যতক্ষণ পর্যন্ত বিশ্ব থেকে করোনাভাইরাস না যাবে তত দিনই এটা মেনে চলতে হবে। তা ছাড়া অ্যান্টিবডি টেস্টের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সেটাও করা হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, করোনা মোকাবিলায় আমরা বিশ্ব থেকে সাধুবাদ শুনেছি। কিন্তু কেবল শুনি না নিজের দেশের ভিতরে। গুজব রচনা করে, মিথ্যা কথা বলে, অসত্য তথ্য দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করা বিএনপির জন্মগত চরিত্র। তাদের কথা তারা বলে যাবে। আমাদের কাজ আমরা করে জনগণকে সেবা দিয়ে যাব। কথা তো তাদের বলতে দিতে হবে। না বললে পেটের মধ্যে গুড়গুড় করবে। আর বলে ফেললে বাতাসে উড়ে যাবে। পদ্মা সেতু নির্মাণ নিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সমালোচনার জবাব দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘পদ্মা সেতু নিয়ে এত কথা। অথচ এ রকম একটি কাজ নিজেদের অর্থায়নে করলাম। তার প্রশংসা তো করতেই পারল না। উল্টো বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়া বলেছিল জোড়াতালি দিয়ে পদ্মা সেতু করা হয়েছে। কেউ এতে উঠবেন না। তাহলে নদীটা পার হবে কীভাবে? সেতু দিয়ে পার না হলে তো নৌকায়ই যেতে হবে। উপায় তো নেই। নৌকায় চড়তে হবে। আমাদের নৌকা অনেক বড়, কোনো অসুবিধা নেই। আমাদের নৌকা বড় সবাইকে নেব। তবে বেছে নেব, নৌকায় বসে নৌকা যাতে ফুটো না করে।’

 

এই বিভাগের আরও খবর
দোহায় আরব নেতাদের বৈঠকে ইসরায়েলি আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা
দোহায় আরব নেতাদের বৈঠকে ইসরায়েলি আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা
আসছে একীভূত পরিশোধসেবা
আসছে একীভূত পরিশোধসেবা
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
সর্বশেষ খবর
স্যার জন উইলসন স্কুলের ৩০ বছর পূর্তি উদযাপন
স্যার জন উইলসন স্কুলের ৩০ বছর পূর্তি উদযাপন

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

নিখোঁজের তিন দিন পর নদী থেকে লাশ উদ্ধার
নিখোঁজের তিন দিন পর নদী থেকে লাশ উদ্ধার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের
ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের

২৯ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শন প্রধান উপদেষ্টার
ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শন প্রধান উপদেষ্টার

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

চাকসু নির্বাচন ঘিরে উৎসবমুখর চবি, দ্বিতীয় দিনে মনোনয়ন নিলেন ১৪১ প্রার্থী
চাকসু নির্বাচন ঘিরে উৎসবমুখর চবি, দ্বিতীয় দিনে মনোনয়ন নিলেন ১৪১ প্রার্থী

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

৫৪ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘ওজোনস্তর রক্ষায় রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অপরিহার্য’
‘ওজোনস্তর রক্ষায় রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অপরিহার্য’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের
ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে এবার ৫৫৩ মণ্ডপে দুর্গাপূজার আয়োজন
মানিকগঞ্জে এবার ৫৫৩ মণ্ডপে দুর্গাপূজার আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে এক লাখ ৭০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩
কক্সবাজারে এক লাখ ৭০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে বৃষ্টিপাত, সিলেটে বাড়ছে নদীর পানি
উজানে বৃষ্টিপাত, সিলেটে বাড়ছে নদীর পানি

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্যারিসে জমকালো আয়োজনে শুরু টেক্সটাইল সোর্সিং মেলা ২০২৫
প্যারিসে জমকালো আয়োজনে শুরু টেক্সটাইল সোর্সিং মেলা ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

পাকিস্তানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে ৫ সেনা নিহত
পাকিস্তানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে ৫ সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানী ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ রাজধানী ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুলনায় চুরি হওয়া নবজাতক ৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার
খুলনায় চুরি হওয়া নবজাতক ৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুমিল্লায় চুন কারখানায় অবৈধ গ্যাস সংযোগ, ৮ শ্রমিক কারাগারে
কুমিল্লায় চুন কারখানায় অবৈধ গ্যাস সংযোগ, ৮ শ্রমিক কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিড়ের মধ্যে ঢুকে গেল চলন্ত ট্রাক, নিহত ৩
ভিড়ের মধ্যে ঢুকে গেল চলন্ত ট্রাক, নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবেশ রক্ষায় প্লাস্টিক বর্জ্যকে সম্পদে রূপান্তর করতে হবে: চসিক মেয়র
পরিবেশ রক্ষায় প্লাস্টিক বর্জ্যকে সম্পদে রূপান্তর করতে হবে: চসিক মেয়র

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাইতিতে গ্যাং হামলায় নিহত অর্ধশতাধিক
হাইতিতে গ্যাং হামলায় নিহত অর্ধশতাধিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি
ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন