শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

চেইন অব কমান্ড নেই কোথাও

ইউপি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীর ছড়াছড়ি, মন্ত্রী-এমপিদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়ছে কর্মীদের অনেকে এলাকায় যান না, ঢাকার বাড়ির দরজাও থাকে বন্ধ, তৃণমূলে কেউ কাউকে মানেন না
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
চেইন অব কমান্ড নেই কোথাও

নোয়াখালীর বসুরহাটের মেয়র আবদুল কাদের মির্জার বক্তব্য-বিবৃতি থামাতে পারেনি আওয়ামী লীগ। এমনকি সময়মতো কেন্দ্র থেকেও পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। শুধু নোয়াখালী নয়, দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে এখন আওয়ামী লীগের সমালোচনা দলীয় লোকজনই বেশি করছে। মাঠে-ময়দানের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়ছে কেন্দ্রের। আবার মাঠপর্যায়ের নেতা ও ক্ষমতাবান উপজেলা  চেয়ারম্যান, মেয়র, ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানরা ব্যস্ত নিজেদের নিয়ে। এমপি-মন্ত্রীরা সেভাবে এলাকায় নজর দেন না। সারা দেশ মিলিয়ে ৫০ জনের বেশি এমপি সক্রিয় নন। খুব কম মন্ত্রীই এলাকায় যান। অনেক মন্ত্রী-এমপির বাড়ির দরজা নেতা-কর্মীদের জন্য বন্ধ। করোনার পর এ দূরত্ব আরও বেড়েছে। এদিকে ৩৭১টি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ১ হাজার ৭৫২ প্রার্থীর মধ্যে স্বতন্ত্র প্রার্থী ১ হাজার ৯৯ জন। তাদের বেশির ভাগই আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী। নৌকা নিয়ে টানাপোড়েনে বিদ্রোহের ছড়াছড়ি চলছে। মাঠে-ময়দানে মানছেন না কেউ কাউকে। অনেক এলাকায় নৌকা ডোবাতে এমপিরাও থাকেন তৎপর। সর্বশেষ কুমিল্লার দেবিদ্বার উপজেলার উপনির্বাচনে স্থানীয় এমপি প্রকাশ্যেই ছিলেন বিএনপি প্রার্থীর পক্ষে। আওয়ামী লীগ প্রার্থীর পক্ষ থেকে  কেন্দ্রীয় নেতাদের কাছে মৌখিক ও লিখিতভাবে অভিযোগ জমা দেওয়া হয়েছে। কেন্দ্র এ ব্যাপারে আদৌ কোনো ব্যবস্থা নেবে কি না কেউ জানে না। সেই সময় নৌকার প্রার্থীর পক্ষে প্রচারণায় অংশ নিতে গিয়ে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আহমেদ হোসেনসহ কেন্দ্রীয় নেতারা গুলি ও বোমার মুখে পড়েছিলেন। তারপরও ব্যবস্থা নেওয়ার কেউ নেই। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানিয়েছে, সারা দেশে দলের নেতারা ব্যস্ত ব্যবসা-বাণিজ্য নিয়ে। মাঠে-ময়দানে নিয়োগ, টিআর, কাবিখা ও উন্নয়ন কাজের টেন্ডারে প্রভাবশালীরা জড়িয়ে পড়ছেন। অবাধে হচ্ছে নিয়োগ বাণিজ্য। সবাই সবকিছুই জানেন। কিন্তু দেখার কেউ নেই।

আওয়ামী লীগের দায়িত্বশীল একাধিক সূত্র জানায়, সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিয়ে চেইন অব কমান্ড ফিরিয়ে না আনলে আওয়ামী লীগকে সংকটে পড়তে হবে। বর্তমানে ঢাকা ও রাজশাহী বিভাগে দলের মাঠ পর্যায়ের সম্মেলন ও সাংগঠনিক বৈঠক মাঝেমধ্যে হচ্ছে। সেসব বৈঠকে নেতারা নিজেদের বিরুদ্ধে নিজেরা বক্তব্য রাখছেন। বর্তমানে আওয়ামী লীগের রাজশাহী বিভাগে সম্মেলন সবচেয়ে বেশি হচ্ছে। অন্য বিভাগগুলোর সাংগঠনিক তৎপরতা খুবই কম। অনেক জেলা-উপজেলায় সম্মেলন অনুষ্ঠানের কোনো তৎপরতাই নেই। সম্প্রতি পাবনা জেলার দুটি উপজেলা সম্মেলন করা হলেও নেতা নির্বাচনে স্থানীয় এমপিকে ‘ভাগ’ দিতে হবে- এই শর্তে আটকে আছে নেতৃত্ব দেওয়ার ঘোষণা। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এ প্রক্রিয়ার পক্ষে নন স্থানীয় প্রভাবশালী নেতা ও দলীয় সংসদ সদস্যরা। রাজশাহী বিভাগে একটি উপজেলায় সম্মেলনকে ঘিরে স্থানীয় এমপিসহ পরিবারের সদস্যদের নিয়ে সম্ভাব্য সভাপতিকে ঠেকাতে মরিয়া হয়ে উঠেছিলেন। নিজের পছন্দমতো প্রার্থীকে বিজয়ী করতে সব ধরনের তৎপরতাও চালিয়েছেন তিনি।

স্থানীয়রা বলছেন, নিজের অনুসারীদের জায়গা দিতে সম্মেলনের মাধ্যমে নেতা নির্বাচন প্রক্রিয়াকে প্রশ্নবিদ্ধ করার অপচেষ্টা চালাচ্ছেন তারা। এতে তৃণমূলকে ঢেলে সাজানোর সাংগঠনিক লক্ষ্যমাত্রা বাধাগ্রস্ত হচ্ছে বলে মনে করছেন দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা। মূল দলের পাশাপাশি সহযোগী সংগঠনগুলোর কার্যক্রমে স্থবিরতা চলছে। যুবলীগের তুলনায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ এখন অনেক বেশি সক্রিয়। থমকে দাঁড়িয়েছে যুবলীগের কার্যক্রম। ক্যাসিনোকাে র পর সম্মেলনের মাধ্যমে গঠিত যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে অনেক বিতর্কিতের অনুপ্রবেশ সংগঠনকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। বিএনপি থেকে আগতরাও পেয়েছে গুরুত্বপূর্ণ পদ-পদবি। এর বিপরীতে কর্মতৎপরতা কম হলেও ছাত্রলীগ চেষ্টা করছে ইমেজ ফিরিয়ে আনতে। কিন্তু মাঠে-ময়দানে কর্মতৎপরতা কমে গেছে। 

আওয়ামী লীগের রাজনীতি সম্পর্কে বোঝেন এমন একজন বিশ্লেষকের মতে, ক্ষমতাসীন দলে সব সময় একটা সংকট লেগেই থাকে। ক্ষমতার ভাগাভাগি নিয়ে কেন্দ্র থেকে তৃণমূলে চলে লড়াই। এ লড়াই করতে গিয়ে কেউ কাউকে মানেন না। বর্তমান পরিস্থিতি অব্যাহত থাকলে আগামীতে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনগুলোকে বিপর্যয়ে পড়তে হতে পারে।  ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন নিয়ে এখন তৃণমূলে শুরু হয়েছে অভ্যন্তরীণ কোন্দল। দীর্ঘদিন রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় থাকায় আওয়ামী লীগের তৃণমূল নেতা-কর্মীরা মনে করছেন, স্থানীয় সরকারে কোনো একটি নির্বাচনে জয়ী হতে পারলে বা দলের যে কোনো পর্যায়ে একটি পদ পেলেই সুযোগ-সুবিধার রাস্তা প্রশস্ত হয়। এখন যারা এই পদে আছেন, অন্যরা মনে করছেন তারাও তো এই পদে যেতে পারেন। এ কারণে তাদের মধ্যে এক ধরনের প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে। সেই প্রতিযোগিতা সংঘাত থেকে হানাহানিতে রূপ নিচ্ছে। পাশাপাশি রাজনৈতিক মাঠে তো বিরোধী দলের শূন্যতা আছে। ফলে অর্থশালী হতে তৃণমূল নেতারা প্রতিযোগিতায় নেমেছেন। অর্থবিত্তের কারণে দলের ত্যাগী ও পরীক্ষিত নেতারা পিছিয়ে পড়ছেন মনোনয়ন পাওয়ার ক্ষেত্রেও। প্রথম ধাপের ইউনিয়ন নির্বাচনেও মনোনয়নের জন্য সুপারিশ করা হয়েছে রাজাকার পরিবারের সন্তান, বিগত সময়ের বিদ্রোহী, ব্যাংক কর্মকর্তাসহ নানা ধরনের ব্যক্তিকে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আওয়ামী লীগের এক প্রেসিডিয়াম সদস্য বলেন, এখন একটা ট্রেন্ড হয়ে গেছে এমপি, উপজেলা চেয়ারম্যান বা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক তাদের ভাগিনা-ভাতিজাকে ক্ষমতায় আনতে চান। নিজেদের শক্তি বাড়াতে প্রয়োজনে বাড়ির চাকরকেও (কাজের লোক) ক্ষমতায় বসাতে চান। এটা দলের জন্য, গণতন্ত্রের জন্য, নির্বাচনের জন্য এবং শক্তিশালী স্থানীয় সরকার গঠনের ক্ষেত্রেও একটি অশুভ সংবাদ ও অশুভ পদক্ষেপ। যে কারণে দলে চেইন অব কমান্ড ভেঙে পড়ার উপক্রম হয়েছে। তবে আমরা চেষ্টা করছি শৃঙ্খলা বজায় রাখতে। এ প্রসঙ্গে কলামিস্ট ও গবেষক মহিউদ্দিন আহমদের মন্তব্য জানতে চাইলে তিনি বলেন, সরকার দলনির্ভর নয়, সরকার রাষ্ট্রনির্ভর। দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের নিজেই বলেছেন, ‘এই দলের শেখ হাসিনা ছাড়া কেউই অপরিহার্য নয়’। আর দলীয় সভানেত্রী শেখ হাসিনা একবার বলেছিলেন, ‘এই দলে আমাকে ছাড়া সবাইকে কেনা যায়’। সে কারণে এই দল নিয়ে আমার মন্তব্য নিষ্প্রয়োজন। সূত্রমতে, ২০১৪ সালের নির্বাচনের পর এমপিদের সঙ্গে কর্মীদের দূরত্ব বাড়তে থাকে। এ প্রক্রিয়া ২০১৮ সালের পরও চলমান রয়েছে। বিশেষ করে যারা প্রথমবারের মতো এমপি নির্বাচিত হয়েছেন তাঁরা নিজস্ব বলয় সৃষ্টি করছেন। এ জন্য জামায়াত-শিবির-বিএনপির ক্যাডার এমনকি আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীকে হত্যার অভিযুক্তদেরও দলে ভিড়িয়েছেন। জেলা-উপজেলায় এখন চলছে এমপি লীগ বনাম আওয়ামী লীগ। দলীয় কার্যালয় দখল নিয়েও সাবেক এমপি আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সিনিয়র নেতা ও বর্তমান এমপি গ্রুপের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা দেশব্যাপী আলোচনার জন্ম দিয়েছে। তৃণমূলে কেউ কাউকে মানতে নারাজ। বিশৃঙ্খলা এখন চরম মাত্রায়। এখনই সব শক্ত হাতে দমন করতে না পারলে ভবিষ্যতে আওয়ামী লীগকে বড় ধরনের মাশুল দিতে হবে বলে মনে করেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।

এই বিভাগের আরও খবর
শিল্প বাঁচাতে ঋণের মেয়াদ বাড়ানো যাবে
শিল্প বাঁচাতে ঋণের মেয়াদ বাড়ানো যাবে
আফগানিস্তানকে হারিয়েও অপেক্ষায় বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে হারিয়েও অপেক্ষায় বাংলাদেশ
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সর্বশেষ খবর
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আর্সেনালের শুভসূচনা
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আর্সেনালের শুভসূচনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর
চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন
সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক
অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা
কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন
জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট
কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস
চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি
নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা
শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ
নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন
ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১৯ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

২২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম

মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম

সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ
সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক
ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক

দেশগ্রাম