শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

চেইন অব কমান্ড নেই কোথাও

ইউপি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীর ছড়াছড়ি, মন্ত্রী-এমপিদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়ছে কর্মীদের অনেকে এলাকায় যান না, ঢাকার বাড়ির দরজাও থাকে বন্ধ, তৃণমূলে কেউ কাউকে মানেন না
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
চেইন অব কমান্ড নেই কোথাও

নোয়াখালীর বসুরহাটের মেয়র আবদুল কাদের মির্জার বক্তব্য-বিবৃতি থামাতে পারেনি আওয়ামী লীগ। এমনকি সময়মতো কেন্দ্র থেকেও পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। শুধু নোয়াখালী নয়, দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে এখন আওয়ামী লীগের সমালোচনা দলীয় লোকজনই বেশি করছে। মাঠে-ময়দানের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়ছে কেন্দ্রের। আবার মাঠপর্যায়ের নেতা ও ক্ষমতাবান উপজেলা  চেয়ারম্যান, মেয়র, ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানরা ব্যস্ত নিজেদের নিয়ে। এমপি-মন্ত্রীরা সেভাবে এলাকায় নজর দেন না। সারা দেশ মিলিয়ে ৫০ জনের বেশি এমপি সক্রিয় নন। খুব কম মন্ত্রীই এলাকায় যান। অনেক মন্ত্রী-এমপির বাড়ির দরজা নেতা-কর্মীদের জন্য বন্ধ। করোনার পর এ দূরত্ব আরও বেড়েছে। এদিকে ৩৭১টি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ১ হাজার ৭৫২ প্রার্থীর মধ্যে স্বতন্ত্র প্রার্থী ১ হাজার ৯৯ জন। তাদের বেশির ভাগই আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী। নৌকা নিয়ে টানাপোড়েনে বিদ্রোহের ছড়াছড়ি চলছে। মাঠে-ময়দানে মানছেন না কেউ কাউকে। অনেক এলাকায় নৌকা ডোবাতে এমপিরাও থাকেন তৎপর। সর্বশেষ কুমিল্লার দেবিদ্বার উপজেলার উপনির্বাচনে স্থানীয় এমপি প্রকাশ্যেই ছিলেন বিএনপি প্রার্থীর পক্ষে। আওয়ামী লীগ প্রার্থীর পক্ষ থেকে  কেন্দ্রীয় নেতাদের কাছে মৌখিক ও লিখিতভাবে অভিযোগ জমা দেওয়া হয়েছে। কেন্দ্র এ ব্যাপারে আদৌ কোনো ব্যবস্থা নেবে কি না কেউ জানে না। সেই সময় নৌকার প্রার্থীর পক্ষে প্রচারণায় অংশ নিতে গিয়ে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আহমেদ হোসেনসহ কেন্দ্রীয় নেতারা গুলি ও বোমার মুখে পড়েছিলেন। তারপরও ব্যবস্থা নেওয়ার কেউ নেই। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানিয়েছে, সারা দেশে দলের নেতারা ব্যস্ত ব্যবসা-বাণিজ্য নিয়ে। মাঠে-ময়দানে নিয়োগ, টিআর, কাবিখা ও উন্নয়ন কাজের টেন্ডারে প্রভাবশালীরা জড়িয়ে পড়ছেন। অবাধে হচ্ছে নিয়োগ বাণিজ্য। সবাই সবকিছুই জানেন। কিন্তু দেখার কেউ নেই।

আওয়ামী লীগের দায়িত্বশীল একাধিক সূত্র জানায়, সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিয়ে চেইন অব কমান্ড ফিরিয়ে না আনলে আওয়ামী লীগকে সংকটে পড়তে হবে। বর্তমানে ঢাকা ও রাজশাহী বিভাগে দলের মাঠ পর্যায়ের সম্মেলন ও সাংগঠনিক বৈঠক মাঝেমধ্যে হচ্ছে। সেসব বৈঠকে নেতারা নিজেদের বিরুদ্ধে নিজেরা বক্তব্য রাখছেন। বর্তমানে আওয়ামী লীগের রাজশাহী বিভাগে সম্মেলন সবচেয়ে বেশি হচ্ছে। অন্য বিভাগগুলোর সাংগঠনিক তৎপরতা খুবই কম। অনেক জেলা-উপজেলায় সম্মেলন অনুষ্ঠানের কোনো তৎপরতাই নেই। সম্প্রতি পাবনা জেলার দুটি উপজেলা সম্মেলন করা হলেও নেতা নির্বাচনে স্থানীয় এমপিকে ‘ভাগ’ দিতে হবে- এই শর্তে আটকে আছে নেতৃত্ব দেওয়ার ঘোষণা। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এ প্রক্রিয়ার পক্ষে নন স্থানীয় প্রভাবশালী নেতা ও দলীয় সংসদ সদস্যরা। রাজশাহী বিভাগে একটি উপজেলায় সম্মেলনকে ঘিরে স্থানীয় এমপিসহ পরিবারের সদস্যদের নিয়ে সম্ভাব্য সভাপতিকে ঠেকাতে মরিয়া হয়ে উঠেছিলেন। নিজের পছন্দমতো প্রার্থীকে বিজয়ী করতে সব ধরনের তৎপরতাও চালিয়েছেন তিনি।

স্থানীয়রা বলছেন, নিজের অনুসারীদের জায়গা দিতে সম্মেলনের মাধ্যমে নেতা নির্বাচন প্রক্রিয়াকে প্রশ্নবিদ্ধ করার অপচেষ্টা চালাচ্ছেন তারা। এতে তৃণমূলকে ঢেলে সাজানোর সাংগঠনিক লক্ষ্যমাত্রা বাধাগ্রস্ত হচ্ছে বলে মনে করছেন দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা। মূল দলের পাশাপাশি সহযোগী সংগঠনগুলোর কার্যক্রমে স্থবিরতা চলছে। যুবলীগের তুলনায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ এখন অনেক বেশি সক্রিয়। থমকে দাঁড়িয়েছে যুবলীগের কার্যক্রম। ক্যাসিনোকাে র পর সম্মেলনের মাধ্যমে গঠিত যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে অনেক বিতর্কিতের অনুপ্রবেশ সংগঠনকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। বিএনপি থেকে আগতরাও পেয়েছে গুরুত্বপূর্ণ পদ-পদবি। এর বিপরীতে কর্মতৎপরতা কম হলেও ছাত্রলীগ চেষ্টা করছে ইমেজ ফিরিয়ে আনতে। কিন্তু মাঠে-ময়দানে কর্মতৎপরতা কমে গেছে। 

আওয়ামী লীগের রাজনীতি সম্পর্কে বোঝেন এমন একজন বিশ্লেষকের মতে, ক্ষমতাসীন দলে সব সময় একটা সংকট লেগেই থাকে। ক্ষমতার ভাগাভাগি নিয়ে কেন্দ্র থেকে তৃণমূলে চলে লড়াই। এ লড়াই করতে গিয়ে কেউ কাউকে মানেন না। বর্তমান পরিস্থিতি অব্যাহত থাকলে আগামীতে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনগুলোকে বিপর্যয়ে পড়তে হতে পারে।  ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন নিয়ে এখন তৃণমূলে শুরু হয়েছে অভ্যন্তরীণ কোন্দল। দীর্ঘদিন রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় থাকায় আওয়ামী লীগের তৃণমূল নেতা-কর্মীরা মনে করছেন, স্থানীয় সরকারে কোনো একটি নির্বাচনে জয়ী হতে পারলে বা দলের যে কোনো পর্যায়ে একটি পদ পেলেই সুযোগ-সুবিধার রাস্তা প্রশস্ত হয়। এখন যারা এই পদে আছেন, অন্যরা মনে করছেন তারাও তো এই পদে যেতে পারেন। এ কারণে তাদের মধ্যে এক ধরনের প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে। সেই প্রতিযোগিতা সংঘাত থেকে হানাহানিতে রূপ নিচ্ছে। পাশাপাশি রাজনৈতিক মাঠে তো বিরোধী দলের শূন্যতা আছে। ফলে অর্থশালী হতে তৃণমূল নেতারা প্রতিযোগিতায় নেমেছেন। অর্থবিত্তের কারণে দলের ত্যাগী ও পরীক্ষিত নেতারা পিছিয়ে পড়ছেন মনোনয়ন পাওয়ার ক্ষেত্রেও। প্রথম ধাপের ইউনিয়ন নির্বাচনেও মনোনয়নের জন্য সুপারিশ করা হয়েছে রাজাকার পরিবারের সন্তান, বিগত সময়ের বিদ্রোহী, ব্যাংক কর্মকর্তাসহ নানা ধরনের ব্যক্তিকে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আওয়ামী লীগের এক প্রেসিডিয়াম সদস্য বলেন, এখন একটা ট্রেন্ড হয়ে গেছে এমপি, উপজেলা চেয়ারম্যান বা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক তাদের ভাগিনা-ভাতিজাকে ক্ষমতায় আনতে চান। নিজেদের শক্তি বাড়াতে প্রয়োজনে বাড়ির চাকরকেও (কাজের লোক) ক্ষমতায় বসাতে চান। এটা দলের জন্য, গণতন্ত্রের জন্য, নির্বাচনের জন্য এবং শক্তিশালী স্থানীয় সরকার গঠনের ক্ষেত্রেও একটি অশুভ সংবাদ ও অশুভ পদক্ষেপ। যে কারণে দলে চেইন অব কমান্ড ভেঙে পড়ার উপক্রম হয়েছে। তবে আমরা চেষ্টা করছি শৃঙ্খলা বজায় রাখতে। এ প্রসঙ্গে কলামিস্ট ও গবেষক মহিউদ্দিন আহমদের মন্তব্য জানতে চাইলে তিনি বলেন, সরকার দলনির্ভর নয়, সরকার রাষ্ট্রনির্ভর। দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের নিজেই বলেছেন, ‘এই দলের শেখ হাসিনা ছাড়া কেউই অপরিহার্য নয়’। আর দলীয় সভানেত্রী শেখ হাসিনা একবার বলেছিলেন, ‘এই দলে আমাকে ছাড়া সবাইকে কেনা যায়’। সে কারণে এই দল নিয়ে আমার মন্তব্য নিষ্প্রয়োজন। সূত্রমতে, ২০১৪ সালের নির্বাচনের পর এমপিদের সঙ্গে কর্মীদের দূরত্ব বাড়তে থাকে। এ প্রক্রিয়া ২০১৮ সালের পরও চলমান রয়েছে। বিশেষ করে যারা প্রথমবারের মতো এমপি নির্বাচিত হয়েছেন তাঁরা নিজস্ব বলয় সৃষ্টি করছেন। এ জন্য জামায়াত-শিবির-বিএনপির ক্যাডার এমনকি আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীকে হত্যার অভিযুক্তদেরও দলে ভিড়িয়েছেন। জেলা-উপজেলায় এখন চলছে এমপি লীগ বনাম আওয়ামী লীগ। দলীয় কার্যালয় দখল নিয়েও সাবেক এমপি আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সিনিয়র নেতা ও বর্তমান এমপি গ্রুপের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা দেশব্যাপী আলোচনার জন্ম দিয়েছে। তৃণমূলে কেউ কাউকে মানতে নারাজ। বিশৃঙ্খলা এখন চরম মাত্রায়। এখনই সব শক্ত হাতে দমন করতে না পারলে ভবিষ্যতে আওয়ামী লীগকে বড় ধরনের মাশুল দিতে হবে বলে মনে করেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে