শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

চেইন অব কমান্ড নেই কোথাও

ইউপি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীর ছড়াছড়ি, মন্ত্রী-এমপিদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়ছে কর্মীদের অনেকে এলাকায় যান না, ঢাকার বাড়ির দরজাও থাকে বন্ধ, তৃণমূলে কেউ কাউকে মানেন না
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
চেইন অব কমান্ড নেই কোথাও

নোয়াখালীর বসুরহাটের মেয়র আবদুল কাদের মির্জার বক্তব্য-বিবৃতি থামাতে পারেনি আওয়ামী লীগ। এমনকি সময়মতো কেন্দ্র থেকেও পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। শুধু নোয়াখালী নয়, দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে এখন আওয়ামী লীগের সমালোচনা দলীয় লোকজনই বেশি করছে। মাঠে-ময়দানের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়ছে কেন্দ্রের। আবার মাঠপর্যায়ের নেতা ও ক্ষমতাবান উপজেলা  চেয়ারম্যান, মেয়র, ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানরা ব্যস্ত নিজেদের নিয়ে। এমপি-মন্ত্রীরা সেভাবে এলাকায় নজর দেন না। সারা দেশ মিলিয়ে ৫০ জনের বেশি এমপি সক্রিয় নন। খুব কম মন্ত্রীই এলাকায় যান। অনেক মন্ত্রী-এমপির বাড়ির দরজা নেতা-কর্মীদের জন্য বন্ধ। করোনার পর এ দূরত্ব আরও বেড়েছে। এদিকে ৩৭১টি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ১ হাজার ৭৫২ প্রার্থীর মধ্যে স্বতন্ত্র প্রার্থী ১ হাজার ৯৯ জন। তাদের বেশির ভাগই আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী। নৌকা নিয়ে টানাপোড়েনে বিদ্রোহের ছড়াছড়ি চলছে। মাঠে-ময়দানে মানছেন না কেউ কাউকে। অনেক এলাকায় নৌকা ডোবাতে এমপিরাও থাকেন তৎপর। সর্বশেষ কুমিল্লার দেবিদ্বার উপজেলার উপনির্বাচনে স্থানীয় এমপি প্রকাশ্যেই ছিলেন বিএনপি প্রার্থীর পক্ষে। আওয়ামী লীগ প্রার্থীর পক্ষ থেকে  কেন্দ্রীয় নেতাদের কাছে মৌখিক ও লিখিতভাবে অভিযোগ জমা দেওয়া হয়েছে। কেন্দ্র এ ব্যাপারে আদৌ কোনো ব্যবস্থা নেবে কি না কেউ জানে না। সেই সময় নৌকার প্রার্থীর পক্ষে প্রচারণায় অংশ নিতে গিয়ে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আহমেদ হোসেনসহ কেন্দ্রীয় নেতারা গুলি ও বোমার মুখে পড়েছিলেন। তারপরও ব্যবস্থা নেওয়ার কেউ নেই। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানিয়েছে, সারা দেশে দলের নেতারা ব্যস্ত ব্যবসা-বাণিজ্য নিয়ে। মাঠে-ময়দানে নিয়োগ, টিআর, কাবিখা ও উন্নয়ন কাজের টেন্ডারে প্রভাবশালীরা জড়িয়ে পড়ছেন। অবাধে হচ্ছে নিয়োগ বাণিজ্য। সবাই সবকিছুই জানেন। কিন্তু দেখার কেউ নেই।

আওয়ামী লীগের দায়িত্বশীল একাধিক সূত্র জানায়, সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিয়ে চেইন অব কমান্ড ফিরিয়ে না আনলে আওয়ামী লীগকে সংকটে পড়তে হবে। বর্তমানে ঢাকা ও রাজশাহী বিভাগে দলের মাঠ পর্যায়ের সম্মেলন ও সাংগঠনিক বৈঠক মাঝেমধ্যে হচ্ছে। সেসব বৈঠকে নেতারা নিজেদের বিরুদ্ধে নিজেরা বক্তব্য রাখছেন। বর্তমানে আওয়ামী লীগের রাজশাহী বিভাগে সম্মেলন সবচেয়ে বেশি হচ্ছে। অন্য বিভাগগুলোর সাংগঠনিক তৎপরতা খুবই কম। অনেক জেলা-উপজেলায় সম্মেলন অনুষ্ঠানের কোনো তৎপরতাই নেই। সম্প্রতি পাবনা জেলার দুটি উপজেলা সম্মেলন করা হলেও নেতা নির্বাচনে স্থানীয় এমপিকে ‘ভাগ’ দিতে হবে- এই শর্তে আটকে আছে নেতৃত্ব দেওয়ার ঘোষণা। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এ প্রক্রিয়ার পক্ষে নন স্থানীয় প্রভাবশালী নেতা ও দলীয় সংসদ সদস্যরা। রাজশাহী বিভাগে একটি উপজেলায় সম্মেলনকে ঘিরে স্থানীয় এমপিসহ পরিবারের সদস্যদের নিয়ে সম্ভাব্য সভাপতিকে ঠেকাতে মরিয়া হয়ে উঠেছিলেন। নিজের পছন্দমতো প্রার্থীকে বিজয়ী করতে সব ধরনের তৎপরতাও চালিয়েছেন তিনি।

স্থানীয়রা বলছেন, নিজের অনুসারীদের জায়গা দিতে সম্মেলনের মাধ্যমে নেতা নির্বাচন প্রক্রিয়াকে প্রশ্নবিদ্ধ করার অপচেষ্টা চালাচ্ছেন তারা। এতে তৃণমূলকে ঢেলে সাজানোর সাংগঠনিক লক্ষ্যমাত্রা বাধাগ্রস্ত হচ্ছে বলে মনে করছেন দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা। মূল দলের পাশাপাশি সহযোগী সংগঠনগুলোর কার্যক্রমে স্থবিরতা চলছে। যুবলীগের তুলনায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ এখন অনেক বেশি সক্রিয়। থমকে দাঁড়িয়েছে যুবলীগের কার্যক্রম। ক্যাসিনোকাে র পর সম্মেলনের মাধ্যমে গঠিত যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে অনেক বিতর্কিতের অনুপ্রবেশ সংগঠনকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। বিএনপি থেকে আগতরাও পেয়েছে গুরুত্বপূর্ণ পদ-পদবি। এর বিপরীতে কর্মতৎপরতা কম হলেও ছাত্রলীগ চেষ্টা করছে ইমেজ ফিরিয়ে আনতে। কিন্তু মাঠে-ময়দানে কর্মতৎপরতা কমে গেছে। 

আওয়ামী লীগের রাজনীতি সম্পর্কে বোঝেন এমন একজন বিশ্লেষকের মতে, ক্ষমতাসীন দলে সব সময় একটা সংকট লেগেই থাকে। ক্ষমতার ভাগাভাগি নিয়ে কেন্দ্র থেকে তৃণমূলে চলে লড়াই। এ লড়াই করতে গিয়ে কেউ কাউকে মানেন না। বর্তমান পরিস্থিতি অব্যাহত থাকলে আগামীতে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনগুলোকে বিপর্যয়ে পড়তে হতে পারে।  ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন নিয়ে এখন তৃণমূলে শুরু হয়েছে অভ্যন্তরীণ কোন্দল। দীর্ঘদিন রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় থাকায় আওয়ামী লীগের তৃণমূল নেতা-কর্মীরা মনে করছেন, স্থানীয় সরকারে কোনো একটি নির্বাচনে জয়ী হতে পারলে বা দলের যে কোনো পর্যায়ে একটি পদ পেলেই সুযোগ-সুবিধার রাস্তা প্রশস্ত হয়। এখন যারা এই পদে আছেন, অন্যরা মনে করছেন তারাও তো এই পদে যেতে পারেন। এ কারণে তাদের মধ্যে এক ধরনের প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে। সেই প্রতিযোগিতা সংঘাত থেকে হানাহানিতে রূপ নিচ্ছে। পাশাপাশি রাজনৈতিক মাঠে তো বিরোধী দলের শূন্যতা আছে। ফলে অর্থশালী হতে তৃণমূল নেতারা প্রতিযোগিতায় নেমেছেন। অর্থবিত্তের কারণে দলের ত্যাগী ও পরীক্ষিত নেতারা পিছিয়ে পড়ছেন মনোনয়ন পাওয়ার ক্ষেত্রেও। প্রথম ধাপের ইউনিয়ন নির্বাচনেও মনোনয়নের জন্য সুপারিশ করা হয়েছে রাজাকার পরিবারের সন্তান, বিগত সময়ের বিদ্রোহী, ব্যাংক কর্মকর্তাসহ নানা ধরনের ব্যক্তিকে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আওয়ামী লীগের এক প্রেসিডিয়াম সদস্য বলেন, এখন একটা ট্রেন্ড হয়ে গেছে এমপি, উপজেলা চেয়ারম্যান বা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক তাদের ভাগিনা-ভাতিজাকে ক্ষমতায় আনতে চান। নিজেদের শক্তি বাড়াতে প্রয়োজনে বাড়ির চাকরকেও (কাজের লোক) ক্ষমতায় বসাতে চান। এটা দলের জন্য, গণতন্ত্রের জন্য, নির্বাচনের জন্য এবং শক্তিশালী স্থানীয় সরকার গঠনের ক্ষেত্রেও একটি অশুভ সংবাদ ও অশুভ পদক্ষেপ। যে কারণে দলে চেইন অব কমান্ড ভেঙে পড়ার উপক্রম হয়েছে। তবে আমরা চেষ্টা করছি শৃঙ্খলা বজায় রাখতে। এ প্রসঙ্গে কলামিস্ট ও গবেষক মহিউদ্দিন আহমদের মন্তব্য জানতে চাইলে তিনি বলেন, সরকার দলনির্ভর নয়, সরকার রাষ্ট্রনির্ভর। দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের নিজেই বলেছেন, ‘এই দলের শেখ হাসিনা ছাড়া কেউই অপরিহার্য নয়’। আর দলীয় সভানেত্রী শেখ হাসিনা একবার বলেছিলেন, ‘এই দলে আমাকে ছাড়া সবাইকে কেনা যায়’। সে কারণে এই দল নিয়ে আমার মন্তব্য নিষ্প্রয়োজন। সূত্রমতে, ২০১৪ সালের নির্বাচনের পর এমপিদের সঙ্গে কর্মীদের দূরত্ব বাড়তে থাকে। এ প্রক্রিয়া ২০১৮ সালের পরও চলমান রয়েছে। বিশেষ করে যারা প্রথমবারের মতো এমপি নির্বাচিত হয়েছেন তাঁরা নিজস্ব বলয় সৃষ্টি করছেন। এ জন্য জামায়াত-শিবির-বিএনপির ক্যাডার এমনকি আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীকে হত্যার অভিযুক্তদেরও দলে ভিড়িয়েছেন। জেলা-উপজেলায় এখন চলছে এমপি লীগ বনাম আওয়ামী লীগ। দলীয় কার্যালয় দখল নিয়েও সাবেক এমপি আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সিনিয়র নেতা ও বর্তমান এমপি গ্রুপের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা দেশব্যাপী আলোচনার জন্ম দিয়েছে। তৃণমূলে কেউ কাউকে মানতে নারাজ। বিশৃঙ্খলা এখন চরম মাত্রায়। এখনই সব শক্ত হাতে দমন করতে না পারলে ভবিষ্যতে আওয়ামী লীগকে বড় ধরনের মাশুল দিতে হবে বলে মনে করেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

১৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু
ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা