শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৮ মে, ২০২১ আপডেট:

ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের স্বর্ণযুগ

থাকা খাওয়া চিকিৎসাসহ সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছেন সাড়ে ১৮ হাজার রোহিঙ্গা | নৌবাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিরাপত্তা পুরো এলাকা বেষ্টনী | ১ লাখ রোহিঙ্গার জন্য প্রস্তুত পাকা বাড়িঘর | আছে হাটবাজার সুপারশপসহ শিশুদের বিনোদনের ব্যবস্থাও
মাহমুদ আজহার, ভাসানচর থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের স্বর্ণযুগ

মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য থেকে পালিয়ে আসা রহিমা খাতুন এখন নোয়াখালীর হাতিয়ার চরঈশ্বর ইউনিয়নের ভাসানচরের বাসিন্দা। চার বছর আগে ২০১৭ সালের ডিসেম্বরে যখন রাখাইন থেকে পালিয়ে আসেন তখন তার চোখে-মুখে ছিল ভয়ডর আর বিষণœতার ছাপ। এখন তিন ছেলে ও দুই মেয়েকে নিয়ে ভাসানচরে সুখেই কাটছে তার। খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান- সবই পেয়েছেন তিনি। নিজেও সেলাইয়ের কাজ করেন। এখন আর গুলি বা আগুনে বাড়িঘর পোড়ানোর দৃশ্য তাকে দেখতে হয় না। তবে এত সুখেও রহিমা খাতুন একটি নির্মম দৃশ্য ভুলতে পারছেন না। রাখাইনে তার স্বামীকে গুলি করে মেরে ফেলা হয়েছে। সেই স্মৃতি তাকে সব সময় তাড়া করে বেড়ায়। বাবা-মা ও ভাইদের সঙ্গে বাংলাদেশে পালিয়ে এসে কক্সবাজারের উখিয়ার কুতুপালং ক্যাম্পে আশ্রয় নেন। সেখান থেকে ভাসানচরে নতুন জীবন শুরু করেন। স্বামীর কথা বলতে গিয়ে স্মৃতিকাতর হয়ে বলেন, ‘আমার স্বামীকে চোখের সামনে বার্মিজ সেনারা গুলি করে মেরেছে। তার লাশ রেখেই বাচ্চাদের নিয়ে পালিয়ে আসি বাংলাদেশে।’

রাখাইন রাজ্য থেকে আসা মরিয়ম আক্তার নামে আরেকজন নারী বলছিলেন, ‘আমার স্বামী আর তিন ছেলেকে আমার সামনেই হত্যা করা হয়েছে। দুইটা ছেলে পালিয়ে যাওয়ার সময় পেছন থেকে গুলি করা হয়। সেখানেই মৃত্যুর কোলে লুটিয়ে পড়ে তারা। ভাসানচরে এসে সব ভুলে দুই ছেলেকে নিয়ে এখন জীবনের নতুন অধ্যায় শুরু করেছেন মরিয়ম। তিনি জানালেন, গুলি, আগুন বা মৃত্যুর ভয় নেই। বাড়ি পেয়েছি। খাবার পাচ্ছি। চিকিৎসাসেবাও পাচ্ছি। ভাসানচরে স্বাধীনভাবে বেঁচে আছি।’ শুধু রহিমা খাতুন বা মরিয়ম আক্তারই নন, তাদের মতো হাজার হাজার নারী ও পুরুষ ভাসানচরের রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পাকা বাড়িতে এখন বসবাস করছেন। তারা মিয়ানমারে অনেক আপনজনকে হারিয়ে বাংলাদেশে এসে আশ্রয় নিয়েছেন। কেউ কেউ ছোটখাটো চাষাবাদ শুরু করেছেন। গবাদিপশু পালনও করছেন অনেকেই। নারীরা হাতের কাজ ও সেলাই প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন। জীবন মান উন্নয়নের জন্য বিআরডিবি নানা কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। ভাসানচরে দায়িত্বপ্রাপ্ত সরকারের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এরই মধ্যে ভাসানচরে ৪ হাজার ৫৭২টি পরিবার এসেছে। ভাসানচরে এখন রোহিঙ্গা জনসংখ্যা ১৮ হাজার ৫৩৮ জন। এরমধ্যে প্রায় অর্ধেকই নারী। তাদের থাকা-খাওয়াসহ সব দায়িত্বই সরকার পালন করছে। ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের এখন স্বর্ণযুগ। বাংলাদেশ নৌবাহিনী, পুলিশ, কোস্টগার্ডসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিরাপত্তা চাদরে পুরো ভাসানচর। 

জানা যায়, ১ লাখ রোহিঙ্গার বাসস্থানের জন্য ভাসানচরে আশ্রয়ণ-৩ প্রকল্পটি নেওয়া হয়। বাস্তবায়নে মোট ব্যয় ২ হাজার ৩১২ কোটি ১৫ লাখ টাকা ধরা হয়। এরই মধ্যে ১ লাখ বাস্তুচ্যুত মিয়ানমারের নাগরিকদের বসবাসের উপযোগী পরিবেশ গড়ে তোলা হয়েছে। দ্বীপটির নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ নৌবাহিনী, কোস্টগার্ড, পুলিশসহ সরকারের সব প্রশাসনিক কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। ভাসানচর নামে একটি থানাও গড়ে তোলা হয়েছে। এ ছাড়া ব্র্যাক, কাতার চ্যারিটি, আরটিএন, ইসলামিক রিলিফসহ ২৬টি এনজিও এবং দাতা সংস্থা কাজ করছে। সরকারি হাসপাতালের পাশাপাশি গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র, ফ্রেন্ডশিপ, আরটিএনআই, আল্লামা ফজলুল হকসহ বেশ কিছু বেসরকারি হাসপাতাল-ক্লিনিক গড়ে উঠেছে। ভাসানচরে দায়িত্বপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তারা জানান, এ প্রকল্পের আওতায় ভূমি উন্নয়ন ও শোর প্রোটেকশন ওয়ার্ক, বাঁধ নির্মাণ, ১ লাখ ৩ হাজার ২০০ জনের বসবাসের জন্য ১২০টি গুচ্ছগ্রামে ১ হাজার ৪৪০টি ব্যারাক হাউস ও ১২০টি শেল্টার স্টেশন নির্মাণ, মসজিদ নির্মাণ, দ্বীপটির নিরাপত্তার জন্য নৌবাহিনীর অফিস ভবন ও বাসভবন, অভ্যন্তরীণ সড়ক, পানি নিষ্কাশন অবকাঠামো, নলকূপ ও পানি সরবরাহ অবকাঠামো নির্মাণ, পেরিমিটার ফেন্সিং ও ওয়াচ টাওয়ার নির্মাণ, বিভিন্ন যানবাহন ক্রয়, গুদামঘর, জ্বালানি ট্যাঙ্ক, একাধিক হেলিপ্যাড, চ্যানেল মার্কিং ও মুরিং বয়, বোট ল্যান্ডিং সাইট, মোবাইল টাওয়ার, রাডার স্টেশন, সিসি টিভি, সোলার প্যানেল, জেনারেটর ও বৈদ্যুতিক সাবস্টেশন ইত্যাদি নির্মাণ করা হয়েছে। গত বুধবার ভাসানচরের গুচ্ছগ্রামগুলো সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, খাওয়া-দাওয়ার টেনশন না থাকায় অধিকাংশ রোহিঙ্গার অলস সময় কাটছে। প্রচন্ড রোদ থাকায় গুচ্ছগ্রামের সারি সারি পাকা বাড়ির বারান্দায় বসে আছেন অনেক নারী-পুরুষ। কেউ কেউ গাছের নিচে বসে আছেন। আবার প্রচন্ড রোদের মধ্যেই দোলনায় দুলছে শিশুরা। কাঁচা বাজারেও দেখা যায় রোহিঙ্গাদের অনেককেই। ভাসানচর হেরা সুপারশপেও কেনাকাটা করতে দেখা যায় অনেক রোহিঙ্গাকে। এ ছাড়াও রিলিফের খাবারের জন্য একটি বিশাল শেডের নিচে অবস্থান করতে দেখা যায় সহস্রাধিক নারী-পুরুষকে। খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, সেখানে ৩ হাজার ৬০০ রোহিঙ্গা শরণার্থীর মাঝে প্রয়োজনীয় খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করছে কাতার চ্যারিটি। খাদ্যসামগ্রীর মধ্যে দেওয়া হয় চাল, ডাল, তেল, লবণ, চিনি, পিঁয়াজ, রসুন, আদা, মসলা, চিঁড়া, ড্রাই ফিশ ও আলু। ভাসানচরে সরকারের দায়িত্বশীল কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে এবং তাদের তত্ত্বাবধানে এই খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করছিলেন কাতার চ্যারিটির প্রোগ্রাম ডিরেক্টর ওসমান বশিরসহ অন্যান্য প্রতিনিধি। কাতার চ্যারিটির কর্মকর্তারা জানালেন, ভাসানচরে অবস্থান নেওয়া রোহিঙ্গাদের ছয় মাসের খাবার দেওয়া হচ্ছে কাতার চ্যারিটির পক্ষ থেকে।

এ সময় ওসমান বশির বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, নিজ ভূমি থেকে বিতাড়িত রোহিঙ্গা শরণার্থীদের পাশে মানবিক সহায়তা নিয়ে রয়েছে কাতার চ্যারিটি। রোহিঙ্গা সংকটের শুরু থেকেই খাদ্য বিতরণসহ সেবামূলক নানা সহায়তা দেওয়া হচ্ছে। কাতার চ্যারিটির এই কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। কাতার চ্যারিটি থেকে নিয়মিত খাদ্য সহায়তা পেয়ে রোহিঙ্গা শরণার্থীরাও সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। ছালেহা বেগম নামে এক রোহিঙ্গা নারী বলেন, আমাকে যে খাদ্যসামগ্রী দেওয়া হয়েছে, তাতে আমার পাঁচ সদস্যের পরিবারের এক মাস ভালোভাবে কেটে যাবে। প্রতি মাসেই আমি এই খাদ্য সহায়তা পাই। কাতার চ্যারিটিকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

এদিকে ভাসানচরে সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালগুলোতে খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, নারী-পুরুষ ও শিশুদের লম্বা লাইন। রোহিঙ্গাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে এসব হাসপাতালে। চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সার্জিক্যাল বা ডেলিভারি সমস্যায় পাঠিয়ে দেওয়া হয় নোয়াখালী সদর হাসপাতালে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহায়তায় রোহিঙ্গাদের চিকিৎসা নিশ্চিত করা হয়। গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের একটি হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায়, একজন এমবিবিএস চিকিৎসক, দুজন হেলথ অ্যাসিসটেন্ট ও একজন ফিজিও থেরাপিস্ট কাজ করছেন। রেহেনা বেগম নামে এক রোহিঙ্গা নারী এক শিশুকে নিয়ে আসেন। তিনি জানালেন, তার বাচ্চার চর্মরোগ হয়েছে। তাছাড়া বাচ্চার ওজন ক্রমেই কমে যাচ্ছে। ফিজিও থেরাপিস্ট মো. মিজানুর রহমান বাচ্চার ওজন মেপে কিছু প্রয়োজনীয় ওষুধ দেন। ভাসানচর সরকারি হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায় দুজন এমবিবিএস চিকিৎসক ডা. ফেরদৌসুর রহমান ও ডা. কামরুল হাসান রোহিঙ্গা নারী ও শিশুদের চিকিৎসা দিচ্ছেন। তারা দুজনই জানান, বড় ধরনের কোনো জটিল রোগ না হলে তারাই সব ধরনের রোগীর চিকিৎসা দিচ্ছেন। রোহিঙ্গাদের বিনামূল্যে চিকিৎসা খরচ ও ওষুধপত্র দেওয়া হচ্ছে। জটিল কোনো রোগীকে নোয়াখালী বা চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয় বলে জানান তারা। চিকিৎসকদের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে, রোহিঙ্গা নারীরা মুখের নেকাব খুলতে চান না। এ জন্য অনেক সময় জটিলতায় পড়তে হয়। তাছাড়া তারা ফ্যামিলি প্লানিংয়েও বিশ্বাসী না। তারা এটিকে গুনাহের কাজ মনে করে। তবে রোহিঙ্গা নারী ও পুরুষের সঙ্গে কথা বলে কিছু কমন সমস্যার কথাও জানা যায়। তাদের অভিযোগ, গোসলের শাবান তারা পান না। প্রচুর মশা মাছি থাকায় মশারি প্রয়োজন। সেটাও সবার নিশ্চিত করা সম্ভব হচ্ছে না। ভাসানচরে প্রচন্ড গরম। এ জন্য ফ্যানের ব্যবস্থা করা জরুরি। কোনো বাড়িতেই ফ্যান দেওয়া হয়নি। মসজিদে মাইক না থাকায় ইফতারি করতেও সমস্যা হয়। অনেকেই আজান শুনতে পান না। অনেকেরই অভিযোগ, কাজ না থাকায় বড় অংশই অলস সময় কাটান। এরমধ্যে কেউ কেউ নানা অপরাধেও জড়িয়ে যান। সম্প্রতি গণস্বাস্থ্যসহ একাধিক হাসপাতাল থেকে তিন বস্তা ওষুধ চুরি করে নিয়ে যায় রোহিঙ্গারা। পরে তাদের শনাক্ত করে থানায় দেওয়া হয়। কিন্তু রোহিঙ্গাদের নিয়ে কোনো আইন না থাকায় শেষ পর্যন্ত তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়। তাদের নিয়ে নোয়াখালী আদালতেও যাওয়া হয়। কিন্তু কোন আইনে রোহিঙ্গাদের বিচার করা হবে তা না থাকায় কোনো ব্যবস্থা গ্রহণে অপারগতা প্রকাশ করেন বিচারকরা। তবে স্থানীয় প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, রোহিঙ্গাদের বড় কোনো সমস্যা নেই। থাকা-খাওয়াসহ সব মৌলিক অধিকার পূরণ করা হচ্ছে। ছোটখাটো কিছু সমস্যা আছে। এগুলোও পর্যায়ক্রমে সমাধান করা হবে। একাধিক প্রশাসনিক কর্মকর্তা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, তারা যে এত কষ্ট স্বীকার করে রোহিঙ্গাদের নিয়ে দিনরাত কাজ করছেন, এর জন্য নেই কোনো ঝুঁকি ভাতা। অতিরিক্ত কোনো বরাদ্দ তারা পান না। এ জন্য অনেকেই এসে দ্রুত চলে যান। এ ব্যাপারে সরকারের প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেওয়া উচিত। চট্টগ্রাম থেকে প্রতি সপ্তাহে একবার মাত্র সি ট্র্যাক আসে। এটা সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন যাতায়াত করা উচিত বলেও মনে করেন তারা। ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্প ইনচার্জ রঞ্জন চন্দ্র দে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, রোহিঙ্গাদের এখানে বড় ধরনের কোনো সমস্যা নেই। তাদের থাকা-খাওয়া সব ধরনের ব্যবস্থাই নেওয়া হয়েছে। বড় ধরনের কোনো ক্রাইমও এখানে নেই। ছোটখাটো কোনো সমস্যা হলে আমরা প্রশাসনিকভাবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে নিয়ে সমাধান করি। রোহিঙ্গাদের সব সমস্যা সমাধানেই আমরা কাজ করে যাচ্ছি।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ

১ মিনিট আগে | পরবাস

উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক
দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন
ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন

৩১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক
মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ
হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ

৫৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০
উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা
বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ
কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা
এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের
ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত
২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা