শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৮ মে, ২০২১ আপডেট:

ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের স্বর্ণযুগ

থাকা খাওয়া চিকিৎসাসহ সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছেন সাড়ে ১৮ হাজার রোহিঙ্গা | নৌবাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিরাপত্তা পুরো এলাকা বেষ্টনী | ১ লাখ রোহিঙ্গার জন্য প্রস্তুত পাকা বাড়িঘর | আছে হাটবাজার সুপারশপসহ শিশুদের বিনোদনের ব্যবস্থাও
মাহমুদ আজহার, ভাসানচর থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের স্বর্ণযুগ

মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য থেকে পালিয়ে আসা রহিমা খাতুন এখন নোয়াখালীর হাতিয়ার চরঈশ্বর ইউনিয়নের ভাসানচরের বাসিন্দা। চার বছর আগে ২০১৭ সালের ডিসেম্বরে যখন রাখাইন থেকে পালিয়ে আসেন তখন তার চোখে-মুখে ছিল ভয়ডর আর বিষণœতার ছাপ। এখন তিন ছেলে ও দুই মেয়েকে নিয়ে ভাসানচরে সুখেই কাটছে তার। খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান- সবই পেয়েছেন তিনি। নিজেও সেলাইয়ের কাজ করেন। এখন আর গুলি বা আগুনে বাড়িঘর পোড়ানোর দৃশ্য তাকে দেখতে হয় না। তবে এত সুখেও রহিমা খাতুন একটি নির্মম দৃশ্য ভুলতে পারছেন না। রাখাইনে তার স্বামীকে গুলি করে মেরে ফেলা হয়েছে। সেই স্মৃতি তাকে সব সময় তাড়া করে বেড়ায়। বাবা-মা ও ভাইদের সঙ্গে বাংলাদেশে পালিয়ে এসে কক্সবাজারের উখিয়ার কুতুপালং ক্যাম্পে আশ্রয় নেন। সেখান থেকে ভাসানচরে নতুন জীবন শুরু করেন। স্বামীর কথা বলতে গিয়ে স্মৃতিকাতর হয়ে বলেন, ‘আমার স্বামীকে চোখের সামনে বার্মিজ সেনারা গুলি করে মেরেছে। তার লাশ রেখেই বাচ্চাদের নিয়ে পালিয়ে আসি বাংলাদেশে।’

রাখাইন রাজ্য থেকে আসা মরিয়ম আক্তার নামে আরেকজন নারী বলছিলেন, ‘আমার স্বামী আর তিন ছেলেকে আমার সামনেই হত্যা করা হয়েছে। দুইটা ছেলে পালিয়ে যাওয়ার সময় পেছন থেকে গুলি করা হয়। সেখানেই মৃত্যুর কোলে লুটিয়ে পড়ে তারা। ভাসানচরে এসে সব ভুলে দুই ছেলেকে নিয়ে এখন জীবনের নতুন অধ্যায় শুরু করেছেন মরিয়ম। তিনি জানালেন, গুলি, আগুন বা মৃত্যুর ভয় নেই। বাড়ি পেয়েছি। খাবার পাচ্ছি। চিকিৎসাসেবাও পাচ্ছি। ভাসানচরে স্বাধীনভাবে বেঁচে আছি।’ শুধু রহিমা খাতুন বা মরিয়ম আক্তারই নন, তাদের মতো হাজার হাজার নারী ও পুরুষ ভাসানচরের রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পাকা বাড়িতে এখন বসবাস করছেন। তারা মিয়ানমারে অনেক আপনজনকে হারিয়ে বাংলাদেশে এসে আশ্রয় নিয়েছেন। কেউ কেউ ছোটখাটো চাষাবাদ শুরু করেছেন। গবাদিপশু পালনও করছেন অনেকেই। নারীরা হাতের কাজ ও সেলাই প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন। জীবন মান উন্নয়নের জন্য বিআরডিবি নানা কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। ভাসানচরে দায়িত্বপ্রাপ্ত সরকারের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এরই মধ্যে ভাসানচরে ৪ হাজার ৫৭২টি পরিবার এসেছে। ভাসানচরে এখন রোহিঙ্গা জনসংখ্যা ১৮ হাজার ৫৩৮ জন। এরমধ্যে প্রায় অর্ধেকই নারী। তাদের থাকা-খাওয়াসহ সব দায়িত্বই সরকার পালন করছে। ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের এখন স্বর্ণযুগ। বাংলাদেশ নৌবাহিনী, পুলিশ, কোস্টগার্ডসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিরাপত্তা চাদরে পুরো ভাসানচর। 

জানা যায়, ১ লাখ রোহিঙ্গার বাসস্থানের জন্য ভাসানচরে আশ্রয়ণ-৩ প্রকল্পটি নেওয়া হয়। বাস্তবায়নে মোট ব্যয় ২ হাজার ৩১২ কোটি ১৫ লাখ টাকা ধরা হয়। এরই মধ্যে ১ লাখ বাস্তুচ্যুত মিয়ানমারের নাগরিকদের বসবাসের উপযোগী পরিবেশ গড়ে তোলা হয়েছে। দ্বীপটির নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ নৌবাহিনী, কোস্টগার্ড, পুলিশসহ সরকারের সব প্রশাসনিক কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। ভাসানচর নামে একটি থানাও গড়ে তোলা হয়েছে। এ ছাড়া ব্র্যাক, কাতার চ্যারিটি, আরটিএন, ইসলামিক রিলিফসহ ২৬টি এনজিও এবং দাতা সংস্থা কাজ করছে। সরকারি হাসপাতালের পাশাপাশি গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র, ফ্রেন্ডশিপ, আরটিএনআই, আল্লামা ফজলুল হকসহ বেশ কিছু বেসরকারি হাসপাতাল-ক্লিনিক গড়ে উঠেছে। ভাসানচরে দায়িত্বপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তারা জানান, এ প্রকল্পের আওতায় ভূমি উন্নয়ন ও শোর প্রোটেকশন ওয়ার্ক, বাঁধ নির্মাণ, ১ লাখ ৩ হাজার ২০০ জনের বসবাসের জন্য ১২০টি গুচ্ছগ্রামে ১ হাজার ৪৪০টি ব্যারাক হাউস ও ১২০টি শেল্টার স্টেশন নির্মাণ, মসজিদ নির্মাণ, দ্বীপটির নিরাপত্তার জন্য নৌবাহিনীর অফিস ভবন ও বাসভবন, অভ্যন্তরীণ সড়ক, পানি নিষ্কাশন অবকাঠামো, নলকূপ ও পানি সরবরাহ অবকাঠামো নির্মাণ, পেরিমিটার ফেন্সিং ও ওয়াচ টাওয়ার নির্মাণ, বিভিন্ন যানবাহন ক্রয়, গুদামঘর, জ্বালানি ট্যাঙ্ক, একাধিক হেলিপ্যাড, চ্যানেল মার্কিং ও মুরিং বয়, বোট ল্যান্ডিং সাইট, মোবাইল টাওয়ার, রাডার স্টেশন, সিসি টিভি, সোলার প্যানেল, জেনারেটর ও বৈদ্যুতিক সাবস্টেশন ইত্যাদি নির্মাণ করা হয়েছে। গত বুধবার ভাসানচরের গুচ্ছগ্রামগুলো সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, খাওয়া-দাওয়ার টেনশন না থাকায় অধিকাংশ রোহিঙ্গার অলস সময় কাটছে। প্রচন্ড রোদ থাকায় গুচ্ছগ্রামের সারি সারি পাকা বাড়ির বারান্দায় বসে আছেন অনেক নারী-পুরুষ। কেউ কেউ গাছের নিচে বসে আছেন। আবার প্রচন্ড রোদের মধ্যেই দোলনায় দুলছে শিশুরা। কাঁচা বাজারেও দেখা যায় রোহিঙ্গাদের অনেককেই। ভাসানচর হেরা সুপারশপেও কেনাকাটা করতে দেখা যায় অনেক রোহিঙ্গাকে। এ ছাড়াও রিলিফের খাবারের জন্য একটি বিশাল শেডের নিচে অবস্থান করতে দেখা যায় সহস্রাধিক নারী-পুরুষকে। খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, সেখানে ৩ হাজার ৬০০ রোহিঙ্গা শরণার্থীর মাঝে প্রয়োজনীয় খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করছে কাতার চ্যারিটি। খাদ্যসামগ্রীর মধ্যে দেওয়া হয় চাল, ডাল, তেল, লবণ, চিনি, পিঁয়াজ, রসুন, আদা, মসলা, চিঁড়া, ড্রাই ফিশ ও আলু। ভাসানচরে সরকারের দায়িত্বশীল কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে এবং তাদের তত্ত্বাবধানে এই খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করছিলেন কাতার চ্যারিটির প্রোগ্রাম ডিরেক্টর ওসমান বশিরসহ অন্যান্য প্রতিনিধি। কাতার চ্যারিটির কর্মকর্তারা জানালেন, ভাসানচরে অবস্থান নেওয়া রোহিঙ্গাদের ছয় মাসের খাবার দেওয়া হচ্ছে কাতার চ্যারিটির পক্ষ থেকে।

এ সময় ওসমান বশির বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, নিজ ভূমি থেকে বিতাড়িত রোহিঙ্গা শরণার্থীদের পাশে মানবিক সহায়তা নিয়ে রয়েছে কাতার চ্যারিটি। রোহিঙ্গা সংকটের শুরু থেকেই খাদ্য বিতরণসহ সেবামূলক নানা সহায়তা দেওয়া হচ্ছে। কাতার চ্যারিটির এই কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। কাতার চ্যারিটি থেকে নিয়মিত খাদ্য সহায়তা পেয়ে রোহিঙ্গা শরণার্থীরাও সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। ছালেহা বেগম নামে এক রোহিঙ্গা নারী বলেন, আমাকে যে খাদ্যসামগ্রী দেওয়া হয়েছে, তাতে আমার পাঁচ সদস্যের পরিবারের এক মাস ভালোভাবে কেটে যাবে। প্রতি মাসেই আমি এই খাদ্য সহায়তা পাই। কাতার চ্যারিটিকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

এদিকে ভাসানচরে সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালগুলোতে খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, নারী-পুরুষ ও শিশুদের লম্বা লাইন। রোহিঙ্গাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে এসব হাসপাতালে। চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সার্জিক্যাল বা ডেলিভারি সমস্যায় পাঠিয়ে দেওয়া হয় নোয়াখালী সদর হাসপাতালে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহায়তায় রোহিঙ্গাদের চিকিৎসা নিশ্চিত করা হয়। গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের একটি হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায়, একজন এমবিবিএস চিকিৎসক, দুজন হেলথ অ্যাসিসটেন্ট ও একজন ফিজিও থেরাপিস্ট কাজ করছেন। রেহেনা বেগম নামে এক রোহিঙ্গা নারী এক শিশুকে নিয়ে আসেন। তিনি জানালেন, তার বাচ্চার চর্মরোগ হয়েছে। তাছাড়া বাচ্চার ওজন ক্রমেই কমে যাচ্ছে। ফিজিও থেরাপিস্ট মো. মিজানুর রহমান বাচ্চার ওজন মেপে কিছু প্রয়োজনীয় ওষুধ দেন। ভাসানচর সরকারি হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায় দুজন এমবিবিএস চিকিৎসক ডা. ফেরদৌসুর রহমান ও ডা. কামরুল হাসান রোহিঙ্গা নারী ও শিশুদের চিকিৎসা দিচ্ছেন। তারা দুজনই জানান, বড় ধরনের কোনো জটিল রোগ না হলে তারাই সব ধরনের রোগীর চিকিৎসা দিচ্ছেন। রোহিঙ্গাদের বিনামূল্যে চিকিৎসা খরচ ও ওষুধপত্র দেওয়া হচ্ছে। জটিল কোনো রোগীকে নোয়াখালী বা চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয় বলে জানান তারা। চিকিৎসকদের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে, রোহিঙ্গা নারীরা মুখের নেকাব খুলতে চান না। এ জন্য অনেক সময় জটিলতায় পড়তে হয়। তাছাড়া তারা ফ্যামিলি প্লানিংয়েও বিশ্বাসী না। তারা এটিকে গুনাহের কাজ মনে করে। তবে রোহিঙ্গা নারী ও পুরুষের সঙ্গে কথা বলে কিছু কমন সমস্যার কথাও জানা যায়। তাদের অভিযোগ, গোসলের শাবান তারা পান না। প্রচুর মশা মাছি থাকায় মশারি প্রয়োজন। সেটাও সবার নিশ্চিত করা সম্ভব হচ্ছে না। ভাসানচরে প্রচন্ড গরম। এ জন্য ফ্যানের ব্যবস্থা করা জরুরি। কোনো বাড়িতেই ফ্যান দেওয়া হয়নি। মসজিদে মাইক না থাকায় ইফতারি করতেও সমস্যা হয়। অনেকেই আজান শুনতে পান না। অনেকেরই অভিযোগ, কাজ না থাকায় বড় অংশই অলস সময় কাটান। এরমধ্যে কেউ কেউ নানা অপরাধেও জড়িয়ে যান। সম্প্রতি গণস্বাস্থ্যসহ একাধিক হাসপাতাল থেকে তিন বস্তা ওষুধ চুরি করে নিয়ে যায় রোহিঙ্গারা। পরে তাদের শনাক্ত করে থানায় দেওয়া হয়। কিন্তু রোহিঙ্গাদের নিয়ে কোনো আইন না থাকায় শেষ পর্যন্ত তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়। তাদের নিয়ে নোয়াখালী আদালতেও যাওয়া হয়। কিন্তু কোন আইনে রোহিঙ্গাদের বিচার করা হবে তা না থাকায় কোনো ব্যবস্থা গ্রহণে অপারগতা প্রকাশ করেন বিচারকরা। তবে স্থানীয় প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, রোহিঙ্গাদের বড় কোনো সমস্যা নেই। থাকা-খাওয়াসহ সব মৌলিক অধিকার পূরণ করা হচ্ছে। ছোটখাটো কিছু সমস্যা আছে। এগুলোও পর্যায়ক্রমে সমাধান করা হবে। একাধিক প্রশাসনিক কর্মকর্তা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, তারা যে এত কষ্ট স্বীকার করে রোহিঙ্গাদের নিয়ে দিনরাত কাজ করছেন, এর জন্য নেই কোনো ঝুঁকি ভাতা। অতিরিক্ত কোনো বরাদ্দ তারা পান না। এ জন্য অনেকেই এসে দ্রুত চলে যান। এ ব্যাপারে সরকারের প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেওয়া উচিত। চট্টগ্রাম থেকে প্রতি সপ্তাহে একবার মাত্র সি ট্র্যাক আসে। এটা সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন যাতায়াত করা উচিত বলেও মনে করেন তারা। ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্প ইনচার্জ রঞ্জন চন্দ্র দে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, রোহিঙ্গাদের এখানে বড় ধরনের কোনো সমস্যা নেই। তাদের থাকা-খাওয়া সব ধরনের ব্যবস্থাই নেওয়া হয়েছে। বড় ধরনের কোনো ক্রাইমও এখানে নেই। ছোটখাটো কোনো সমস্যা হলে আমরা প্রশাসনিকভাবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে নিয়ে সমাধান করি। রোহিঙ্গাদের সব সমস্যা সমাধানেই আমরা কাজ করে যাচ্ছি।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে টালবাহানা নয়
জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে টালবাহানা নয়
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
উত্তাল ছিল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
উত্তাল ছিল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
সর্বশেষ খবর
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

৪৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি
মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন