শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৮ মে, ২০২১ আপডেট:

ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের স্বর্ণযুগ

থাকা খাওয়া চিকিৎসাসহ সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছেন সাড়ে ১৮ হাজার রোহিঙ্গা | নৌবাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিরাপত্তা পুরো এলাকা বেষ্টনী | ১ লাখ রোহিঙ্গার জন্য প্রস্তুত পাকা বাড়িঘর | আছে হাটবাজার সুপারশপসহ শিশুদের বিনোদনের ব্যবস্থাও
মাহমুদ আজহার, ভাসানচর থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের স্বর্ণযুগ

মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য থেকে পালিয়ে আসা রহিমা খাতুন এখন নোয়াখালীর হাতিয়ার চরঈশ্বর ইউনিয়নের ভাসানচরের বাসিন্দা। চার বছর আগে ২০১৭ সালের ডিসেম্বরে যখন রাখাইন থেকে পালিয়ে আসেন তখন তার চোখে-মুখে ছিল ভয়ডর আর বিষণœতার ছাপ। এখন তিন ছেলে ও দুই মেয়েকে নিয়ে ভাসানচরে সুখেই কাটছে তার। খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান- সবই পেয়েছেন তিনি। নিজেও সেলাইয়ের কাজ করেন। এখন আর গুলি বা আগুনে বাড়িঘর পোড়ানোর দৃশ্য তাকে দেখতে হয় না। তবে এত সুখেও রহিমা খাতুন একটি নির্মম দৃশ্য ভুলতে পারছেন না। রাখাইনে তার স্বামীকে গুলি করে মেরে ফেলা হয়েছে। সেই স্মৃতি তাকে সব সময় তাড়া করে বেড়ায়। বাবা-মা ও ভাইদের সঙ্গে বাংলাদেশে পালিয়ে এসে কক্সবাজারের উখিয়ার কুতুপালং ক্যাম্পে আশ্রয় নেন। সেখান থেকে ভাসানচরে নতুন জীবন শুরু করেন। স্বামীর কথা বলতে গিয়ে স্মৃতিকাতর হয়ে বলেন, ‘আমার স্বামীকে চোখের সামনে বার্মিজ সেনারা গুলি করে মেরেছে। তার লাশ রেখেই বাচ্চাদের নিয়ে পালিয়ে আসি বাংলাদেশে।’

রাখাইন রাজ্য থেকে আসা মরিয়ম আক্তার নামে আরেকজন নারী বলছিলেন, ‘আমার স্বামী আর তিন ছেলেকে আমার সামনেই হত্যা করা হয়েছে। দুইটা ছেলে পালিয়ে যাওয়ার সময় পেছন থেকে গুলি করা হয়। সেখানেই মৃত্যুর কোলে লুটিয়ে পড়ে তারা। ভাসানচরে এসে সব ভুলে দুই ছেলেকে নিয়ে এখন জীবনের নতুন অধ্যায় শুরু করেছেন মরিয়ম। তিনি জানালেন, গুলি, আগুন বা মৃত্যুর ভয় নেই। বাড়ি পেয়েছি। খাবার পাচ্ছি। চিকিৎসাসেবাও পাচ্ছি। ভাসানচরে স্বাধীনভাবে বেঁচে আছি।’ শুধু রহিমা খাতুন বা মরিয়ম আক্তারই নন, তাদের মতো হাজার হাজার নারী ও পুরুষ ভাসানচরের রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পাকা বাড়িতে এখন বসবাস করছেন। তারা মিয়ানমারে অনেক আপনজনকে হারিয়ে বাংলাদেশে এসে আশ্রয় নিয়েছেন। কেউ কেউ ছোটখাটো চাষাবাদ শুরু করেছেন। গবাদিপশু পালনও করছেন অনেকেই। নারীরা হাতের কাজ ও সেলাই প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন। জীবন মান উন্নয়নের জন্য বিআরডিবি নানা কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। ভাসানচরে দায়িত্বপ্রাপ্ত সরকারের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এরই মধ্যে ভাসানচরে ৪ হাজার ৫৭২টি পরিবার এসেছে। ভাসানচরে এখন রোহিঙ্গা জনসংখ্যা ১৮ হাজার ৫৩৮ জন। এরমধ্যে প্রায় অর্ধেকই নারী। তাদের থাকা-খাওয়াসহ সব দায়িত্বই সরকার পালন করছে। ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের এখন স্বর্ণযুগ। বাংলাদেশ নৌবাহিনী, পুলিশ, কোস্টগার্ডসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিরাপত্তা চাদরে পুরো ভাসানচর। 

জানা যায়, ১ লাখ রোহিঙ্গার বাসস্থানের জন্য ভাসানচরে আশ্রয়ণ-৩ প্রকল্পটি নেওয়া হয়। বাস্তবায়নে মোট ব্যয় ২ হাজার ৩১২ কোটি ১৫ লাখ টাকা ধরা হয়। এরই মধ্যে ১ লাখ বাস্তুচ্যুত মিয়ানমারের নাগরিকদের বসবাসের উপযোগী পরিবেশ গড়ে তোলা হয়েছে। দ্বীপটির নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ নৌবাহিনী, কোস্টগার্ড, পুলিশসহ সরকারের সব প্রশাসনিক কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। ভাসানচর নামে একটি থানাও গড়ে তোলা হয়েছে। এ ছাড়া ব্র্যাক, কাতার চ্যারিটি, আরটিএন, ইসলামিক রিলিফসহ ২৬টি এনজিও এবং দাতা সংস্থা কাজ করছে। সরকারি হাসপাতালের পাশাপাশি গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র, ফ্রেন্ডশিপ, আরটিএনআই, আল্লামা ফজলুল হকসহ বেশ কিছু বেসরকারি হাসপাতাল-ক্লিনিক গড়ে উঠেছে। ভাসানচরে দায়িত্বপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তারা জানান, এ প্রকল্পের আওতায় ভূমি উন্নয়ন ও শোর প্রোটেকশন ওয়ার্ক, বাঁধ নির্মাণ, ১ লাখ ৩ হাজার ২০০ জনের বসবাসের জন্য ১২০টি গুচ্ছগ্রামে ১ হাজার ৪৪০টি ব্যারাক হাউস ও ১২০টি শেল্টার স্টেশন নির্মাণ, মসজিদ নির্মাণ, দ্বীপটির নিরাপত্তার জন্য নৌবাহিনীর অফিস ভবন ও বাসভবন, অভ্যন্তরীণ সড়ক, পানি নিষ্কাশন অবকাঠামো, নলকূপ ও পানি সরবরাহ অবকাঠামো নির্মাণ, পেরিমিটার ফেন্সিং ও ওয়াচ টাওয়ার নির্মাণ, বিভিন্ন যানবাহন ক্রয়, গুদামঘর, জ্বালানি ট্যাঙ্ক, একাধিক হেলিপ্যাড, চ্যানেল মার্কিং ও মুরিং বয়, বোট ল্যান্ডিং সাইট, মোবাইল টাওয়ার, রাডার স্টেশন, সিসি টিভি, সোলার প্যানেল, জেনারেটর ও বৈদ্যুতিক সাবস্টেশন ইত্যাদি নির্মাণ করা হয়েছে। গত বুধবার ভাসানচরের গুচ্ছগ্রামগুলো সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, খাওয়া-দাওয়ার টেনশন না থাকায় অধিকাংশ রোহিঙ্গার অলস সময় কাটছে। প্রচন্ড রোদ থাকায় গুচ্ছগ্রামের সারি সারি পাকা বাড়ির বারান্দায় বসে আছেন অনেক নারী-পুরুষ। কেউ কেউ গাছের নিচে বসে আছেন। আবার প্রচন্ড রোদের মধ্যেই দোলনায় দুলছে শিশুরা। কাঁচা বাজারেও দেখা যায় রোহিঙ্গাদের অনেককেই। ভাসানচর হেরা সুপারশপেও কেনাকাটা করতে দেখা যায় অনেক রোহিঙ্গাকে। এ ছাড়াও রিলিফের খাবারের জন্য একটি বিশাল শেডের নিচে অবস্থান করতে দেখা যায় সহস্রাধিক নারী-পুরুষকে। খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, সেখানে ৩ হাজার ৬০০ রোহিঙ্গা শরণার্থীর মাঝে প্রয়োজনীয় খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করছে কাতার চ্যারিটি। খাদ্যসামগ্রীর মধ্যে দেওয়া হয় চাল, ডাল, তেল, লবণ, চিনি, পিঁয়াজ, রসুন, আদা, মসলা, চিঁড়া, ড্রাই ফিশ ও আলু। ভাসানচরে সরকারের দায়িত্বশীল কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে এবং তাদের তত্ত্বাবধানে এই খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করছিলেন কাতার চ্যারিটির প্রোগ্রাম ডিরেক্টর ওসমান বশিরসহ অন্যান্য প্রতিনিধি। কাতার চ্যারিটির কর্মকর্তারা জানালেন, ভাসানচরে অবস্থান নেওয়া রোহিঙ্গাদের ছয় মাসের খাবার দেওয়া হচ্ছে কাতার চ্যারিটির পক্ষ থেকে।

এ সময় ওসমান বশির বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, নিজ ভূমি থেকে বিতাড়িত রোহিঙ্গা শরণার্থীদের পাশে মানবিক সহায়তা নিয়ে রয়েছে কাতার চ্যারিটি। রোহিঙ্গা সংকটের শুরু থেকেই খাদ্য বিতরণসহ সেবামূলক নানা সহায়তা দেওয়া হচ্ছে। কাতার চ্যারিটির এই কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। কাতার চ্যারিটি থেকে নিয়মিত খাদ্য সহায়তা পেয়ে রোহিঙ্গা শরণার্থীরাও সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। ছালেহা বেগম নামে এক রোহিঙ্গা নারী বলেন, আমাকে যে খাদ্যসামগ্রী দেওয়া হয়েছে, তাতে আমার পাঁচ সদস্যের পরিবারের এক মাস ভালোভাবে কেটে যাবে। প্রতি মাসেই আমি এই খাদ্য সহায়তা পাই। কাতার চ্যারিটিকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

এদিকে ভাসানচরে সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালগুলোতে খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, নারী-পুরুষ ও শিশুদের লম্বা লাইন। রোহিঙ্গাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে এসব হাসপাতালে। চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সার্জিক্যাল বা ডেলিভারি সমস্যায় পাঠিয়ে দেওয়া হয় নোয়াখালী সদর হাসপাতালে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহায়তায় রোহিঙ্গাদের চিকিৎসা নিশ্চিত করা হয়। গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের একটি হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায়, একজন এমবিবিএস চিকিৎসক, দুজন হেলথ অ্যাসিসটেন্ট ও একজন ফিজিও থেরাপিস্ট কাজ করছেন। রেহেনা বেগম নামে এক রোহিঙ্গা নারী এক শিশুকে নিয়ে আসেন। তিনি জানালেন, তার বাচ্চার চর্মরোগ হয়েছে। তাছাড়া বাচ্চার ওজন ক্রমেই কমে যাচ্ছে। ফিজিও থেরাপিস্ট মো. মিজানুর রহমান বাচ্চার ওজন মেপে কিছু প্রয়োজনীয় ওষুধ দেন। ভাসানচর সরকারি হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায় দুজন এমবিবিএস চিকিৎসক ডা. ফেরদৌসুর রহমান ও ডা. কামরুল হাসান রোহিঙ্গা নারী ও শিশুদের চিকিৎসা দিচ্ছেন। তারা দুজনই জানান, বড় ধরনের কোনো জটিল রোগ না হলে তারাই সব ধরনের রোগীর চিকিৎসা দিচ্ছেন। রোহিঙ্গাদের বিনামূল্যে চিকিৎসা খরচ ও ওষুধপত্র দেওয়া হচ্ছে। জটিল কোনো রোগীকে নোয়াখালী বা চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয় বলে জানান তারা। চিকিৎসকদের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে, রোহিঙ্গা নারীরা মুখের নেকাব খুলতে চান না। এ জন্য অনেক সময় জটিলতায় পড়তে হয়। তাছাড়া তারা ফ্যামিলি প্লানিংয়েও বিশ্বাসী না। তারা এটিকে গুনাহের কাজ মনে করে। তবে রোহিঙ্গা নারী ও পুরুষের সঙ্গে কথা বলে কিছু কমন সমস্যার কথাও জানা যায়। তাদের অভিযোগ, গোসলের শাবান তারা পান না। প্রচুর মশা মাছি থাকায় মশারি প্রয়োজন। সেটাও সবার নিশ্চিত করা সম্ভব হচ্ছে না। ভাসানচরে প্রচন্ড গরম। এ জন্য ফ্যানের ব্যবস্থা করা জরুরি। কোনো বাড়িতেই ফ্যান দেওয়া হয়নি। মসজিদে মাইক না থাকায় ইফতারি করতেও সমস্যা হয়। অনেকেই আজান শুনতে পান না। অনেকেরই অভিযোগ, কাজ না থাকায় বড় অংশই অলস সময় কাটান। এরমধ্যে কেউ কেউ নানা অপরাধেও জড়িয়ে যান। সম্প্রতি গণস্বাস্থ্যসহ একাধিক হাসপাতাল থেকে তিন বস্তা ওষুধ চুরি করে নিয়ে যায় রোহিঙ্গারা। পরে তাদের শনাক্ত করে থানায় দেওয়া হয়। কিন্তু রোহিঙ্গাদের নিয়ে কোনো আইন না থাকায় শেষ পর্যন্ত তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়। তাদের নিয়ে নোয়াখালী আদালতেও যাওয়া হয়। কিন্তু কোন আইনে রোহিঙ্গাদের বিচার করা হবে তা না থাকায় কোনো ব্যবস্থা গ্রহণে অপারগতা প্রকাশ করেন বিচারকরা। তবে স্থানীয় প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, রোহিঙ্গাদের বড় কোনো সমস্যা নেই। থাকা-খাওয়াসহ সব মৌলিক অধিকার পূরণ করা হচ্ছে। ছোটখাটো কিছু সমস্যা আছে। এগুলোও পর্যায়ক্রমে সমাধান করা হবে। একাধিক প্রশাসনিক কর্মকর্তা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, তারা যে এত কষ্ট স্বীকার করে রোহিঙ্গাদের নিয়ে দিনরাত কাজ করছেন, এর জন্য নেই কোনো ঝুঁকি ভাতা। অতিরিক্ত কোনো বরাদ্দ তারা পান না। এ জন্য অনেকেই এসে দ্রুত চলে যান। এ ব্যাপারে সরকারের প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেওয়া উচিত। চট্টগ্রাম থেকে প্রতি সপ্তাহে একবার মাত্র সি ট্র্যাক আসে। এটা সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন যাতায়াত করা উচিত বলেও মনে করেন তারা। ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্প ইনচার্জ রঞ্জন চন্দ্র দে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, রোহিঙ্গাদের এখানে বড় ধরনের কোনো সমস্যা নেই। তাদের থাকা-খাওয়া সব ধরনের ব্যবস্থাই নেওয়া হয়েছে। বড় ধরনের কোনো ক্রাইমও এখানে নেই। ছোটখাটো কোনো সমস্যা হলে আমরা প্রশাসনিকভাবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে নিয়ে সমাধান করি। রোহিঙ্গাদের সব সমস্যা সমাধানেই আমরা কাজ করে যাচ্ছি।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের
ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ
খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান
চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান

৩৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল
ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক
ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার
আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত
দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে
বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে

৪৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা
ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর
গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের
৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২
ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক
‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া
ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ
৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা
বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি
মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা