শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১২ মে, ২০২১ আপডেট:

ঝুঁকি নিয়ে বেপরোয়া ঈদযাত্রা

মানছে না কেউ করোনার বিধিনিষেধ, ফেরিঘাটে যাত্রীর চাপ, ঢাকা চট্টগ্রাম সিলেট মহাসড়কে মানুষের ঢল
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ঝুঁকি নিয়ে বেপরোয়া ঈদযাত্রা

ঈদে করোনাভাইরাস সংক্রমণ ঝুঁকি নিয়ে বাড়ি ফিরছে বেপরোয়া মানুষ। মানছে না কেউ করোনা বিধিনিষেধ। স্বাস্থ্যবিধির তোয়াক্কা করছে না কেউ। করোনা মহামারী নিয়ন্ত্রণে ঈদযাত্রা ঠেকাতে স্থানীয় প্রশাসন ও পুলিশের পাশাপাশি বিজিবি মোতায়েন করার পরও থামেনি বাংলাবাজার-শিমুলিয়া ও পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ঘাটমুখী জনস্রোত। দূরপাল্লার বাস বন্ধ থাকলেও ঘরমুখী মানুষ প্রাইভেট কার, মাইক্রোবাস, মোটরসাইকেল ও পণ্য পরিবহনের গাড়িতে ঝুঁকি নিয়ে বাড়ি ফিরছেন। এ ছাড়া বৃষ্টিতে ঘরমুখো মানুষের ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে। অনেকেই কাকভেজা হয়েই বাড়ি ফিরেছেন।

ঈদকে সামনে রেখে কয়েক দিন ধরেই ঢাকা ছাড়ছে মানুষ। এ কারণে গতকালও উত্তরবঙ্গের প্রবেশদ্বার  টাঙ্গাইলের ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বেড়েছে। গাজীপুরের রাস্তায় অন্যবারের মতো এবার আর যানজট নেই। আছে জনজট। মানুষের ঢল ছিল ঢাকা-চট্টগ্রাম ও ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে। এ ছাড়া ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লার অংশে যানবাহনের চাপ বেড়েছে।

দেখা গেছে, মুন্সীগঞ্জের শিমুলিয়া ফেরিঘাটে ছিল ঘরমুখো মানুষের ঢল। সব বাধা উপেক্ষা করে মানুষ আসছে। বাঁধভাঙা স্রোতের মতো লোকজন ফেরিতে ওঠার চেষ্টা করছে। ফেরিঘাটে ভিড়তেই হুমড়ি খেয়ে পড়ছে মানুষ। ফেরি ছেড়ে দিলেও ঝুঁকি নিয়ে ওঠার প্রাণান্তকর চেষ্টা করছে সবাই। সকালে বৃষ্টিতে খোলা ফেরিতে কাকভেজা হয়েই হাজার হাজার মানুষকে পদ্মা পাড়ি দিতে দেখা গেছে। দূরপাল্লার গণপরিবহন বন্ধ থাকায় অতিরিক্ত অর্থ ব্যয় করেই ছুটছে মানুষ। মুন্সীগঞ্জ জেলা প্রশাসনের সঙ্গে পুলিশ-বিজিবি রাস্তায় থাকলেও চেকপোস্টগুলোর দুই পাশেই গাড়ির জটলা। বাধা পাওয়ামাত্রই মানুষ গাড়ি ছেড়ে হেঁটেই চেকপোস্ট পেরিয়ে ওপাশের অপেক্ষমাণ গাড়িতে উঠছে।

শিমুলিয়ার পথে জনস্রোত : আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিরা জানাচ্ছেন, ঈদযাত্রা ঠেকাতে স্থানীয় প্রশাসন ও পুলিশের পাশাপাশি বিজিবি মোতায়েন করার পরও থামেনি শিমুলিয়া ঘাটমুখী জনস্রোত। গতকাল সকাল সাড়ে ৭টায় ইকুরিয়া এলাকায় দেখা গেছে, ব্যাগ নিয়ে হেঁটে যাচ্ছে চার তরুণের একটি দল। তারা জানালেন, সোমবার সারা রাত ট্রাকে চেপে চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় এসেছেন, যাবেন মাদারীপুর। তাদের মধ্যে একজন বলেন, ট্রাকে ১ হাজার ৯০০ টাকা ভাড়া দিয়ে চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় নেমেছেন। এরপর কোনো যানবাহন না পেয়ে ব্যাগ নিয়ে হেঁটেই পোস্তগোলা সেতু পার হয়েছেন।

সকাল পৌনে ৮টার দিকে আবদুল্লাহপুর টোলপ্লাজায় দেখা যায়, সব গাড়ি ঘুরিয়ে দিচ্ছেন বিজিবি সদস্যরা। টোল প্লাজার সামনে বাধা পাওয়া ব্যক্তিগত গাড়ির জটলা। এ ছাড়া ওই সময়ে বেশ কিছু গাড়ি টোলপ্লাজা পেরিয়ে ঘাটে গিয়ে পৌঁছাতে পেরেছে, তবে লোকজন হেঁটে যাচ্ছে বেশি।

কভিড-১৯ সংক্রমণ রোধে ঈদকে সামনে রেখে শিমুলিয়া ও পাটুরিয়া ঘাটে ঘরমুখো মানুষের ঢল ঠেকাতে শনিবার রাতে বিজিবি মোতায়েন করা হয়। বিআইডব্লিউটিসি ওই দিন ফেরি চলাচল বন্ধ রেখেও শত শত মানুষের ঘাটে আসা ঠেকাতে পারছিল না। নাছোড়বান্দা মানুষ ফেরিতে উঠলে একপর্যায়ে ফেরি চলাচল শুরু করতে বাধ্য হয় কর্তৃপক্ষ।

গতকাল সকাল সোয়া ৮টার দিকে পাঁচটি গাড়ির একটি বহর টোল প্লাজা পার হয়। সেখানে একটি গাড়িতে পতাকা দেখা যায়। ওই গাড়িবহরের পেছনে পেছনে হেঁটে টোলপ্লাজা পেরোতেই শোনা গেল চিরচেনা হাঁকডাক ‘মাওয়া ঘাট, মাওয়া ঘাট, দুই শ দুই শ’। ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের কাজে যে ‘ডাম্পট্রাকগুলো’ ব্যবহৃত হতো সেগুলো এখন যাত্রী বহন করছে। ট্রাকগুলোর চালক ও সহকারীরা ডাকাডাকি করছেন; কেউ চাইছেন ১০০ কারও দাবি ২০০।

মোটরসাইকেলে যাত্রা : মোটরসাইকেলে করে প্রচুর মানুষকে ঘাটের দিকে যেতে দেখা গেল। এক একটি মোটরসাইকেলে যাত্রী হিসেবে নারীদের সঙ্গে একাধিক শিশুও রয়েছে। মোটরসাইকেলগুলোতে ব্যাগ বস্তার সঙ্গে ঝুলছে থালা-বাসন, বঁটি, শিশুদের রঙিন খেলনা, পানির বোতল, টিফিন ক্যারিয়ারও। দেখে বোঝা যাচ্ছে, এক একটি পরিবার চলছে ঈদ করতে। সাড়ে ৮টার দিকে আবদুল্লাহপুর ফেরিঘাট থেকে কিলোমিটারখানেক দূরে সিরাজদিখান গোডাউন বাজার এলাকায় আসতেই সাইড রোডে দেখা গেল বিশাল জটলা। টোলপ্লাজা পেরিয়ে মানুষের স্রোত এই বাজার থেকে ট্রাক এবং ব্যাটারিচালিত রিকশা উঠছে। এর মাঝেই পুলিশ এসে কয়েকটি গাড়ির চাবি নিয়ে গেল। রাস্তার ওপর গাড়িগুলো আটকে পড়ায় সামনে-পিছে বিশাল জটলা তৈরি হয়ে গেছে। চলছে হইচই, চিৎকার, ঠেলাঠেলি।

বৃষ্টিতে ভিজে, ফেরির কোনায় দাঁড়িয়ে পদ্মা পাড়ি : করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে সরকার লঞ্চ-স্পিডবোট বন্ধ করে রাখায় পদ্মার শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌপথ পার হওয়ার একমাত্র ভরসা ফেরি। ফেরি দিনে বন্ধ রাখার ঘোষণা থাকলেও জনস্রোতের চাপে চালাতে বাধ্য হচ্ছে বলে বিআইডব্লিউটিসির ভাষ্য। বিআইডব্লিউটিসির শিমুলিয়া ঘাটের এজিএম মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, ঈদ এগিয়ে আসায় চাপ আরও বেড়েছে। দিনে জরুরি পরিষেবার পাশাপাশি পরিস্থিতির কারণে লোকজনও পার করা হচ্ছে। ১৬টি ফেরির মধ্যে ১৫টি চলাচল করছে এখন। বিজিবিসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চেকপোস্টের বাধাও কাজে আসছে না। করোনাভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকি নিয়েই লোকজন ছুটছে। রাতেও ছিল একই অবস্থা। রাত ৩টা পর্যন্ত ফেরিতে লোকজনের কারণে গাড়ি উঠতে পারেনি বলে জানিয়েছে পুলিশ। মুন্সীগঞ্জের ডিসি মো. মনিরুজ্জামান তালুকদার বলেন, মানুষের ঢল থামানো যাচ্ছে না। তবে সংক্রমণ ঝুঁকি এড়াতে সাধ্যমতো চেষ্টা চলছে। শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌপথে ৮৭টি লঞ্চ ও প্রায় সাড়ে চার শ’ স্পিডবোট ও দুই শতাধিক ট্রলার চলাচল করত। সেগুলো বন্ধ রাখা হয়েছে। শুধু ১৫টি ফেরি চলছে।

পাটুরিয়া ঘাটে যাত্রীর চাপ : ঈদে ঘরমুখো যাত্রীর চাপ বেড়েছে পাটুরিয়া ফেরি ঘাটে। ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের টেপড়া এলাকায় বিজিবির চেকপোস্ট বসানোয় যাত্রী ও ছোট যানবাহন, প্রাইভেট কার, মাইক্রোবাসসহ অনান্য পরিবহন ঘাটে ঢুকতে পারছে না। শুধু লাশবাহী গাড়ি, অ্যাম্বুলেন্স ও জরুরি পরিবহনগুলো চেকপোস্টের আওতামুক্ত থাকছে। সকালে ৩-৪টি ফেরি দিয়ে এসব গাড়ি ও যাত্রী পারাপার করা হলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে যাত্রীর চাপ বাড়ে। অ্যাম্বুলেন্স ফেরিতে ওঠার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে লোকজন ফেরিতে ওঠে। স্বাস্থ্যবিধি না মেনে যাত্রীরা ফেরি পার হচ্ছে। গতকাল দিনভর ঢাকা-আরিচা মহাসড়কসহ অন্যান্য সড়কেও লোকজনকে দেখা যায়, বিভিন্ন বাহনে ঘাটের দিকে যাচ্ছে। হঠাৎ বৃষ্টি হওয়ায় যাত্রীরা আরও দুর্ভোগে পড়েন। বিআইডব্লিউটিসির ভারপ্রাপ্ত ডিজিএম জিল্লুর রহমান জানান, বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে যাত্রীর চাপ বেড়ে চলেছে। পাশাপাশি বিভিন্ন  কায়দায় কিছু প্রাইভেট কার ও মাইক্রোবাস ঘাটে ঢুকে পড়ায় সেগুলো পারাপার করা হচ্ছে। তাছাড়া লাশবাহী গাড়ি, অ্যাম্বুলেন্স ও জরুরি পরিবহনগুলোর সঙ্গে যাত্রী পারাপারে বর্তমানে ৭ থেকে ৮টি ফেরি সচল রাখা হয়েছে। 

ঝুঁকি নিয়ে ট্রাকে ছুটছে মানুষ : করোনা ভীতি উপেক্ষা করে স্বজনদের সঙ্গে ঈদ উদযাপন করতে ঝুঁকি নিয়ে বাড়ি ফিরছে মানুষ। গত ২৪ ঘণ্টায় সেতু দিয়ে প্রায় ৪২ হাজার যানবাহন পারাপার হয়েছে। যাত্রীরা বলছেন, কর্মস্থল ছুটি হওয়ায় থাকার জায়গা নেই। এ ছাড়াও পরিবার-পরিজন আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে। এ জন্য পরিবারের স্বজনদের সঙ্গে ঈদ করতে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কয়েক গুণ বেশি ভাড়া দিয়ে হলেও বাড়ি যেতে হচ্ছে। মহাসড়কের দায়িত্বরত অতিরিক্ত পুলিশ সুপার স্নিগ্ধ আখতার জানান, যানজটরোধ করতে পুলিশ দিনরাত ২৪ ঘণ্টা কাজ করছে। করোনা প্রতিরোধ করতে যাত্রী বা চালক যাতে হোটেল-রেস্তোরাঁয় না থামে সেজন্য পার্কিং করতে দেওয়া হচ্ছে না। এ ছাড়াও পণ্যবাহী ট্রাকে লুকিয়ে যাত্রী নিয়ে যাচ্ছে। অনেকে পণ্যবাহী ট্রাকে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বাড়ি ফিরছে। মানবিক কারণে নামিয়েও দেওয়া যাচ্ছে না।

জনজট গাজীপুরের রাস্তায় : গাজীপুরের রাস্তায় অন্যবারের মতো এবার আর যানজট নেই। আছে জনজট। দূরপাল্লার গাড়ি না থাকলেও ঘণ্টার পর ঘণ্টা তারা অপেক্ষা করেন ‘কোনো একটা উপায় হবেই’ সেই আশায়। গতকাল সকালে চন্দ্রা এলাকায় দেখা গেছে, এক পরিবারের কয়েকজন সদস্য টাঙ্গাইলের মির্জাপুরের দিকে হাঁটছেন। সামনের দিকে এগোচ্ছেন গাড়ি পাওয়ার আশায়। গাজীপুরের বাসন থানার লাবিব ফ্যাশন নামে একটি কারখানার শ্রমিক মামুন মিয়া পরিবার নিয়ে ভোগড়া এলাকায় থাকেন। সাহরি খেয়ে বাসা থেকে বের হয়েছেন। অটোরিকশায় ১০০ টাকা ভাড়া দিয়ে এসেছেন চন্দ্রায়। তিনি সেখানে উপস্থিত সাংবাদিকদের বলেন, তার গন্তব্য রাজশাহীর মতিহার। চন্দ্রা এসে সকাল ৬টা থেকে সাড়ে ১০টা পর্যন্ত দাঁড়িয়ে আছি। কোনো গাড়ি পাচ্ছি না। কীভাবে যাবেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, একটা উপায় হয়ে যাবে। বাস যদি না পাই তাহলে ট্রাকে উঠে চলে যাব। যত কষ্টই হোক, বাড়িতে গিয়ে মা-বাবার সঙ্গে ঈদ করব। এর চেয়ে অন্য কোনো আনন্দ নেই। হায়াত-মউত আল্লাহর হাতে। করোনাভাইরাসে ভয় করি না। যা হয় হবে। গাজীপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জহিরুল ইসলাম বলেন, দূরপাল্লার গাড়ি না থাকায় চন্দ্রা ত্রিমোড় এলাকায় মানুষের জটলা ছিল। সকাল থেকে জটলা শুরু হয়ে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে পুলিশের ব্যাপক প্রস্তুতি রয়েছে। চন্দ্রা ত্রিমোড় এলাকায় কন্ট্রোল রুম ও ওয়াচ টাওয়ার স্থাপন করা হয়েছে। মহাসড়কে পুলিশের একাধিক দল কাজ করছে। আমরা যাত্রীদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার জন্য সতর্ক করছি।

হাটিকুমরুল থেকে চলছে আন্তজেলা বাস : এভাবেই ঈদের ঘরমুখী মানুষ ঢাকা থেকে ভেঙে ভেঙে মোটরসাইকেল, মাইক্রোবাস, পিকআপ ভ্যান, মুরগির গাড়ি, বাস, সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ট্রাকে করে গ্রামের বাড়ির দিকে যাচ্ছেন। গতকাল বেলা ১১টার দিকে সিরাজগঞ্জের হাটিকুমরুল গোলচত্বর এলাকা থেকে আন্তজেলা বাস চলাচল করতে দেখা গেছে। সিরাজগঞ্জ থেকে পাবনা, নাটোর, রাজশাহীর আন্তজেলা দূরপাল্লার বাস কিছু কিছু চলতে দেখা গেছে। দুপুরে হাটিকুমরুল গোলচত্বর এলাকার নাটোর মহাসড়ক ও শাহজাদপুর-পাবনা মহাসড়কে ডেকে ডেকে এসব বাসের যাত্রী সংগ্রহ করছেন হেলপাররা। এ সময় বেশ কিছু যাত্রীকে রাজশাহীগামী বাসগুলোতে উঠতে দেখা যায়। এসব বাসে হাটিকুমরুল থেকে নাটোরের ভাড়া দিতে হচ্ছে ২৫০ টাকা। রাজশাহী যেতে ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা চাইলেও পরে কিছু কম নেওয়া হচ্ছে বলে জানালেন যাত্রীরা।

ঢাকা-চট্টগ্রাম ও ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে মানুষের ঢল : ঢাকা-চট্টগ্রাম ও ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে করোনাভাইরাসকে  উপেক্ষা করে কয়েক গুণ বেশি ভাড়া দিয়ে ঈদে ঘরমুখো মানুষ বিড়ম্বনার মধ্যে বাড়ি ফিরছে। ঢাকা-চট্টগ্রাম ও ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক দিয়ে পূর্বাঞ্চলীয় ১৮ জেলার মানুষ যাত্রীবাহী বাসের পরিবর্তে বিকল্প যান মোটরসাইকেল, পিকআপভ্যান, মাইক্রোবাস, প্রাইভেট কার ও দূরপাল্লার লোকাল বাসসহ বিভিন্ন ছোট ছোট যানবাহনে করে নির্ধারিত গন্তব্যে যাচ্ছেন। তবে এসব যানবাহনে তিনগুণ থেকে পাঁচগুণ বেশি ভাড়া গুনতে হচ্ছে যাত্রীদের। গতকাল দুপুরে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জের সাইনবোর্ড ও শিমরাইল মোড়ে সরেজমিন গিয়ে এসব যানবাহনে করে ঈদে ঘরমুখো মানুষকে বাড়ি ফিরতে দেখা গেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়