শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৬ জুন, ২০২১

মন্তব্য কলাম

মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী এবং জামুকাকে অভিনন্দন

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী এবং জামুকাকে অভিনন্দন

সম্প্রতি মাননীয় মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা মোজাম্মেল হক সাহেব দেশবাসীকে জানিয়েছেন যে, বঙ্গবন্ধুর চার খুনিকে প্রদান করা মুক্তিযুদ্ধের তকমা তুলে নেওয়া হয়েছে। বহুদিন পর এই দীর্ঘ প্রতীক্ষিত সিদ্ধান্ত মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসীদের আনন্দে আপ্লুত করেছে। জাতির পিতার খুনিরা মুক্তিযুদ্ধের খেতাব নিয়ে চলবে, এর চেয়ে জঘন্য ব্যাপার আর কী হতে পারে? এখানে আরও উল্লেখযোগ্য যে, এ চারজনের কজন আসল মুক্তিযোদ্ধা ছিল তা নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে। যুদ্ধ ক্ষেত্রে শত্রুপক্ষের দ্বারা অনুপ্রবেশকারী পাঠানোর ইতিহাস নতুন নয়। আমাদের মুক্তিযুদ্ধেও পাকিস্তান এমনি বহু অনুপ্রবেশকারী পাঠিয়েছিল। দুটি প্রমাণিত সত্য হলো এই যে, ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি সৈন্যদের আত্মসমর্পণের মাত্র তিন দিন আগে মেজর ফারুক হাজির হয়েছিল মুক্তিযুদ্ধে যোগদানের নাটক সাজিয়ে। একইভাবে তার ভায়রা মেজর রশীদও যোগ দেওয়ার নাটক সাজিয়েছিল নভেম্বরের শেষ দিকে। অর্থাৎ যুদ্ধ শেষের এক মাসের কম সময় আগে। এরা যে পাকিস্তানি অনুপ্রবেশকারী ছিল, তা ভাবা মোটেও অযৌক্তিক হবে না। মেজর ফারুক তার লিখিত জবানবন্দিতে সগৌরবে বলেছিল, সে বাংলা জানে না, বাংলা লিখতে পারে না। মেজর ডালিম মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় কতটুকু বিশ্বাসী ছিল, তা-ও বড় প্রশ্ন বইকি, কেননা, যেখানে মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম চেতনা ছিল একটি ধর্মনিরপেক্ষ অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র সৃষ্টি করা, সেখানে খুনি ডালিম বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পরপরই বেতারে গিয়ে ঘোষণা করেছিল বাংলাদেশ আজ থেকে ইসলামিক প্রজাতন্ত্র। তার সুরে সুর মিলিয়ে পাকিস্তানও জানান দিয়েছিল, বাংলাদেশ ইসলামিক প্রজাতন্ত্রে পরিণত হয়েছে, খুব শিগগির এ দেশ পাকিস্তানের সঙ্গে মিলে যাবে। ভুট্টো নিজেও তা-ই বলেছিল।

চারজনের খেতাব বাতিলে আমরা আনন্দিত হলেও জিয়াউর রহমানের খেতাব বাতিলের সিদ্ধান্ত না নেওয়ায় আমাদের আনন্দ অপূর্ণ রয়ে গেছে। আমাদের আশা থাকবে জিয়াউর রহমানের খেতাবও তুলে নেওয়া হবে অত্যন্ত যৌক্তিক কারণে। আমাদের মুক্তিযুদ্ধকালে মুক্তিযুদ্ধের শীর্ষ অবস্থানে থাকাদের মধ্যেও পাকিস্তানি চর ছিল। মোশতাক, মোয়াজ্জেম, ওবায়েদ, চাষী, ঠাকুর তো তার জলজ্যান্ত প্রমাণ। সেই নয়টি মাস জিয়ার পর্দার আড়ালের ভূমিকা কী ছিল, তা-ও অনেক প্রশ্ন সৃষ্টি করেছে। মুক্তিযোদ্ধার নামে সে আসলে পাকিস্তানের চরের ভূমিকায় ছিল বলে এক বিরাট সচেতন মহল মনে করে। বিশিষ্ট কলামিস্ট এবং গবেষক সৈয়দ বোরহান কবীর কদিন আগে ’৭১-এ জিয়ার ভূমিকা রহস্যজনক ছিল বলে যে দাবি করেছেন, ’৭৫-পরবর্তী ঘটনাসমূহ বিশ্লেষণ করলে তা আরও পরিষ্কার হয়ে যায়। যাক, এ লেখনীতে আমি তার ’৭১-এর প্রশ্নবিদ্ধ ভূমিকার আলাপ না করে বরং বঙ্গবন্ধু হত্যায় তার ভূমিকা নিয়ে আলাপ করব। জিয়া মরে বেঁচে গেছে কথাটা যে কত যুক্তিসম্পন্ন তা বঙ্গবন্ধু হত্যা বিষয়ে যারা মোটামুটি জানেন তাদের সবাই ঠিক বলে মনে করেন। বঙ্গবন্ধু মামলার তদন্তে পাওয়া সব সাক্ষ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে হলফ করে বলা যায়, জীবিত থাকলে জিয়াও বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার আসামি হতো। একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণ হলো লন্ডনের এক টেলিভিশনে ফারুক-রশীদের সাক্ষাৎকার, যেথায় এ দুই খুনি রাখঢাক না রেখেই বলেছে তারা বঙ্গবন্ধু হত্যা পরিকল্পনা নিয়ে জিয়ার সঙ্গে কথা বলেছে, জিয়া তাতে সায় দিয়েছে। ফারুক-রশীদের এ ব্যাপারে অসত্য বলার কোনো প্রয়োজন ছিল না। আর তারা এটি বলেছিল নিরাপদ বিদেশভূমিতে বসে, মামলার বেশ আগে। হত্যায় জিয়ার অংশ নেওয়ার কথা বাদ দিলেও এটা তো নিশ্চিত সত্য যে একজন সরকারি কর্মকর্তা হিসেবে তখন জিয়ার আইনি দায়িত্ব ছিল এ দুজনকে আইন রক্ষাকারীদের হাতে তুলে দেওয়া। যা না করে জিয়া রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধ করেছে। জিয়া এদের পুলিশে দিলে ইতিহাস অন্যরকম হতো। ১৯৭৬ সালের ৩০ মে ফারুক লন্ডনের ‘সানডে টাইমস’ পত্রিকায় বিরাট সাক্ষাৎকারে একই কথা বলেছে। মেজর জেনারেল মইনুল ইসলাম চৌধুরী, যিনি মামলার সাক্ষী ছিলেন না, বরং জিয়ার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ ছিলেন, তিনি তার স্মৃতিকথা ‘এক জেনারেলের নীরব সাক্ষ্য’-তে লিখেছেন, (পৃষ্ঠা ৭১) একদিন তিনি জিয়ার বাড়িতে ফারুককে দেখে অবাক হয়েছিলেন এবং পরে এ ব্যাপারে জিয়াকে প্রশ্ন করলেও জিয়া কোনো উত্তর দিতে পারেনি। জিয়া যে বঙ্গবন্ধু হত্যার কয়েক ঘণ্টা আগে ডালিম এবং নূরের সঙ্গে একত্রে ছিল, মামলার ৯ নম্বর সাক্ষী কর্নেল হামিদের সাক্ষ্যে তা পরিষ্কার। কর্নেল হামিদ সাক্ষ্যে বলেছেন, ১৪ আগস্ট বিকালে সেনানিবাস এলাকায় ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের টেনিস কোর্টের পাশে ঘোরাফেরা করতে দেখে খুনি ডালিম-নূরকে জিজ্ঞেস করলে খুনিদ্বয় বলেছিল তারা জিয়ার আমন্ত্রণেই সেখানে এসেছে। মামলার ৪৪ নম্বর সাক্ষী কর্নেল শাফায়াত জামিল বলেছেন, বঙ্গবন্ধু হত্যার কথা জানার সঙ্গে সঙ্গে তিনি সেনাপ্রধান জেনারেল শফিউল্লাহর বাড়ি যাওয়ার পথে যখন জিয়ার বাড়ি গেলেন, জিয়া তখন পোশাক পরিহিত। কর্নেল শাফায়াত জামিল বঙ্গবন্ধু হত্যার কথা বলতেই জিয়া ইংরেজিতে বলে উঠেছিল, ‘প্রেসিডেন্টকে হত্যা করা হয়েছে, তাতে কী হয়েছে? ভাইস প্রেসিডেন্ট তো আছে। রাজনীতি আমাদের কাজ নয়।’ বঙ্গবন্ধু হত্যা-পরবর্তী সময়ে জিয়ার স্বপ্রমাণিত কার্যাবলি, যথা ইনডেমনিটি আইন করে খুনিদের দায়মুক্তির চেষ্টা, তাদের পদোন্নতি দিয়ে বিভিন্ন দূতাবাসে সম্মানী চাকরিতে পদায়ন, ৭ মার্চের ভাষণসহ বঙ্গবন্ধুর সব স্মৃতি বিনষ্টের চেষ্টা, জয় বাংলা স্লোগান বাতিল করা ইত্যাদি ঘটনা আইনের দৃষ্টিতে বিশ্লেষণ করলে পরিষ্কার হয়ে যায় যে, বঙ্গবন্ধু হত্যায় জিয়ার মুখ্য ভূমিকা ছিল। আরও উল্লেখযোগ্য যে, ১৯৭৭ সালে জিয়া চীন ভ্রমণে গেলে চীনা নেতারা তাকে এই বলে প্রশংসা করেছিল যে, সে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করেছে। সর্বশেষ ধরা পড়া প্রত্যক্ষ খুনি মাজেদ তার ফাঁসিপূর্ব বক্তব্যে একাধিকবার বলেছে বঙ্গবন্ধু হত্যায় জিয়ার মুখ্য ভূমিকার কথা। আইন বলে, মৃত্যুর আগে মৃত্যুর কথা মনে রেখে কোনো ব্যক্তি যদি কোনো বক্তব্য দেয়, আইনের ভাষায় যাকে ‘ডাইয়িং ডিক্লারেশন’ বলে, তা সাক্ষ্য হিসেবে অতীব গুরুত্বপূর্ণ। অন্য সব কথা বাদ দিলেও সম্মুখ খুনিদের রক্ষা এবং পুরস্কৃত করতে জিয়া যা করেছিল, তার জন্যও তার খেতাব তুলে নেওয়া অপরিহার্য। জাতির পিতার খুনিদের রক্ষা ও পুরস্কার দানকারী ব্যক্তি মুক্তিযুদ্ধের খেতাব বহন করতে পারে না। পঞ্চম ও সপ্তম সংশোধনী মামলায় হাই কোর্ট এবং পরে আপিল বিভাগ জিয়াকে শাস্তিযোগ্য রাষ্ট্রদ্রোহ হিসেবে ব্যক্ত করেছে, এ রায়ের আলোকে আইনের দৃষ্টিতে জিয়া, মোশতাক, সায়েম কখনো বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি ছিল না। মুক্তিযুদ্ধে যে ব্যক্তি অত্যন্ত গৌরবজনক ভূমিকা রেখেছিলেন তিনি বাঘা কাদের সিদ্দিকী, যিনি ছিলেন বঙ্গবন্ধুর পুত্রতুল্য। তিনি জিয়ার খেতাব তুলে নেওয়ার বিরুদ্ধে বক্তব্য দিয়েছেন। কিন্তু এই বাঘা সিদ্দিকীই কিন্তু বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিশোধ নিতে সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে পাড়ি দিয়েছিলেন যুদ্ধের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর ঘাতকদের শেষ করতে। তার কাক্সিক্ষত যুদ্ধ কি জিয়া এবং তার দোসরদের বিরুদ্ধে হতো না, তিনি কি জিয়া গংদের বিরুদ্ধে অস্ত্র হাতে নেওয়ার জন্য সীমান্ত অতিক্রম করেননি? ভারতের রাজনীতিতে তখন পটপরিবর্তন না ঘটলে বাঘা সিদ্দিকী তো জিয়ার বিরুদ্ধেই সম্মুখযুদ্ধ করতেন এবং সম্ভবত তাকে হত্যা অথবা গ্রেফতার করতেন। সেই দিনগুলোয় একসময় তিনি লন্ডন গেলে আমরা বহু সময় তার সঙ্গে কাটিয়েছি, কথা বলেছি। একদিন তিনি আমার আতিথেয়তাও গ্রহণ করেছিলেন। তিনি তখন বহু জনসভায় ভাষণ দিয়ে বলেছেন বঙ্গবন্ধু হত্যায় জিয়া, মোশতাকের ভূমিকার কথা। আমি তখন যুক্তরাজ্যের প্রাচীনতম ‘জনমত’ পত্রিকার একক মালিক হওয়ায় তার সব ভাষণ ওই পত্রিকায় ছাপাতে পেরেছিলাম, সেগুলো এখনো রক্ষিত আছে। লন্ডন থেকে কলকাতা ফিরে তিনি আমাকে যে সুন্দর, মূল্যবান চিঠিটি লিখেছিলেন তা-ও আমি সযতেœ রেখে দিয়েছি। তিনি কিন্তু জিয়ার শাসনকালে দেশে ফেরেননি।

প্রশ্ন উঠেছে আইন নিয়ে। দেশ শত্রুমুক্ত হওয়ার পর প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জেনারেল ওসমানীর নেতৃত্বে একটি কমিটি গঠন করেছিল যে কমিটির দায়িত্ব ছিল খেতাব পাওয়ার যোগ্য মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা প্রণয়ন। পরে তালিকায় উল্লিখিত মুক্তিযোদ্ধাদের খেতাব আইনের আওতায় আনার জন্য বঙ্গবন্ধু একটি এসআরও প্রণয়ন করেন। পরে খেতাবপ্রাপ্তদের নাম গেজেটে প্রকাশ করা হয়। সংক্ষেপে এসআরওতে যা বলা হয় তা ছিল মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ ভূমিকার জন্য তাদের খেতাব দেওয়া। এসআরও অনুযায়ী যে খেতাব প্রদান করা হয় তা ছিল প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, মহামান্য রাষ্ট্রপতির একান্ত ক্ষমতাবলে। আমাদের সংবিধানের ১৫২ অনুচ্ছেদে আইনের যে সংজ্ঞা দেওয়া আছে সেমতে ওই এসআরও আইনের সংজ্ঞাভুক্ত, আর সংবিধানের ১৪৭ অনুচ্ছেদে যেসব আইনকে প্রয়োগ করা হয়েছে বলে উল্লিখিত রয়েছে, সেমতে মহামান্য রাষ্ট্রপতি কর্তৃক প্রণীত সমস্ত ‘পিও’ বা ‘প্রেসিডেন্টস অর্ডার’ অন্তর্ভুক্ত। উল্লিখিত এসআরওর ভাষ্য থেকে পরিষ্কার যে, এটি দ্বারা মহামান্য রাষ্ট্রপতিকে একান্ত ঐচ্ছিক ক্ষমতা (unfettered discretion) দেওয়া হয়েছে। এ ক্ষমতা যুক্তরাজ্যে রানীকে যে প্রিরোগেটিড ক্ষমতা প্রদান করা হয়েছে তার থেকে আলাদা নয়। যুক্তরাজ্যের রানীর প্রিরোগেটিড ক্ষমতাবলে তিনি সমস্ত সম্মাননার উৎস (fountain of honours)। রানী অতীতে প্রদান করা বেশ কিছু সম্মাননা যথা অর্ডার অব দি ব্রিটিশ এম্পায়ার, মেম্বার অব দি ব্রিটিশ এম্পায়ার পরে তুলে নিয়েছিলেন। এমনকি যুক্তরাজ্যের সর্বোচ্চ সম্মাননা যথা প্রিভি কাউন্সিলের সদস্যপদও তিনি জন স্টোন হাউস নামক এক সাবেক মন্ত্রীর থেকে তুলে নিয়েছিলেন। উল্লেখ্য যে, একমাত্র প্রিভি কাউন্সিলররাই ‘রাইট অনারেবল’ হিসেবে সম্বোধন পেতে দাবি করতে পারেন। রানী ‘অর্ডার ইন কাউন্সিল’ নামক এক প্রিরোগেটিড প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সম্মান দান করেন এবং একই প্রক্রিয়ায় কয়েকটি ক্ষেত্রে তা তুলে নিয়েছেন। আমাদের সর্বোচ্চ আদালত এ মর্মে রায় দিয়েছে যে, মহামান্য রাষ্ট্রপতির সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদে প্রদত্ত ক্ষমা প্রদর্শনের ক্ষমতা আদালতে বিচার্য বিষয় হতে পারে না। তেমনি সম্মাননা প্রদান এবং তা তুলে নেওয়ার ঐচ্ছিক এবং একান্ত ক্ষমতাও আদালতে বিচার্য বিষয় হতে পারে না। তদুপরি আমাদের জেনারেল ক্লজেস অ্যাক্ট, যাকে সংবিধানে সংযোজিত করা হয়েছে, তাতে পরিষ্কার বলা আছে, যে কর্তৃপক্ষ কিছু প্রদান করে, সে কর্তৃপক্ষ প্রদেয় বিষয় তুলেও নিতে পারে। এই অ্যাক্টে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে মহামান্য রাষ্ট্রপতি নিশ্চিতভাবে অবাঞ্ছিত লোকদের অতীতে দেওয়া খেতাব তুলে নিতে পারেন। আন্তর্জাতিকভাবেও যে বহু প্রদেয় সম্মাননা তুলে নেওয়া যায়, তার বহু প্রমাণ রয়েছে মিয়ানমারের নেতা অং সান সু চির বিষয়ে। বহু কর্তৃপক্ষ তাকে দেওয়া সম্মাননা তুলে নিয়েছে, যা বিশ্বগণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। সুতরাং এখনো এ বিষয়ে প্রশ্ন তোলা আইনের দৃষ্টিতে অচল। তাই মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পক্ষের লোকদের একান্ত দাবি জিয়াকে প্রদত্ত খেতাবও যেন অবিলম্বে তুলে নেওয়া হয়।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু
সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু
যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন
মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি
মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি
জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই
জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই
কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না
কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে
জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে
রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের
রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের
সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই
সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী
দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না
দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না
একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান
একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান
সর্বশেষ খবর
স্বপ্নের নগরীতে ইতিহাসের কান্না
স্বপ্নের নগরীতে ইতিহাসের কান্না

৪২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মালয়েশিয়ার বিস্ময়কর পুত্রা মসজিদ
মালয়েশিয়ার বিস্ময়কর পুত্রা মসজিদ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারতে শিল্পপতি অনিল আম্বানির বিরুদ্ধে মামলা
ভারতে শিল্পপতি অনিল আম্বানির বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাপোলিতে অভিষেকেই ডি ব্রুইনের জাদুকরী গোল
নাপোলিতে অভিষেকেই ডি ব্রুইনের জাদুকরী গোল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান
‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈশবের ক্লাবে ফিরলেন ইংলিশ মিডফিল্ডার
শৈশবের ক্লাবে ফিরলেন ইংলিশ মিডফিল্ডার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিছিয়ে পড়েও বার্সেলোনার নাটকীয় জয়
পিছিয়ে পড়েও বার্সেলোনার নাটকীয় জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথম ফুটবলার হিসেবে গোলের সেঞ্চুরিতে রোনালদোর ইতিহাস
প্রথম ফুটবলার হিসেবে গোলের সেঞ্চুরিতে রোনালদোর ইতিহাস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরে আরেকটি লঘুচাপের শঙ্কা, ৩ নম্বর সতর্কতা
সাগরে আরেকটি লঘুচাপের শঙ্কা, ৩ নম্বর সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি
সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজা যুদ্ধ নিয়ে সরকারের অবস্থানের প্রতিবাদে ডাচ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ
গাজা যুদ্ধ নিয়ে সরকারের অবস্থানের প্রতিবাদে ডাচ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে আশ্রয় আবেদনের রেকর্ড
যুক্তরাজ্যে আশ্রয় আবেদনের রেকর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরিচ্যুত হলেন মার্কিন প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা প্রধান
চাকরিচ্যুত হলেন মার্কিন প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা প্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিডসকে ৫-০ গোলে বিধ্বস্ত করলো আর্সেনাল
লিডসকে ৫-০ গোলে বিধ্বস্ত করলো আর্সেনাল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উগান্ডার সঙ্গে ট্রাম্প প্রশাসনের চুক্তি: অর্থনৈতিক চাপ, শুল্ক ছাড় ও বিতর্কের নেপথ্য কাহিনি
উগান্ডার সঙ্গে ট্রাম্প প্রশাসনের চুক্তি: অর্থনৈতিক চাপ, শুল্ক ছাড় ও বিতর্কের নেপথ্য কাহিনি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরের মাঠে আবারও টটেনহামের কাছে হারলো ম্যানসিটি
ঘরের মাঠে আবারও টটেনহামের কাছে হারলো ম্যানসিটি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হার্ডলসের দুই সেরা রোকসানা ও তানভীর
হার্ডলসের দুই সেরা রোকসানা ও তানভীর

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপের আগে নতুন অ্যানালিস্ট নিয়োগ দিল বিসিবি
এশিয়া কাপের আগে নতুন অ্যানালিস্ট নিয়োগ দিল বিসিবি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু
একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইব্রেকারে হেরে আবারও রোনালদোর স্বপ্নভঙ্গ
টাইব্রেকারে হেরে আবারও রোনালদোর স্বপ্নভঙ্গ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার
বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিভ্রান্ত যাত্রী ককপিটে, তারপর যা ঘটল...
বিভ্রান্ত যাত্রী ককপিটে, তারপর যা ঘটল...

৮ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

মায়ের মৃত্যু সংবাদে স্ট্রোক করে প্রাণ হারাল ছেলে
মায়ের মৃত্যু সংবাদে স্ট্রোক করে প্রাণ হারাল ছেলে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে বিক্ষোভ সমাবেশ
গাজীপুরে বিক্ষোভ সমাবেশ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সন্তানের অটিজমের ঝুঁকি বাড়াতে পারে প্যারাসিটামল : গবেষণা
সন্তানের অটিজমের ঝুঁকি বাড়াতে পারে প্যারাসিটামল : গবেষণা

৯ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

যে কারণে খাবেন আদা চা
যে কারণে খাবেন আদা চা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

হত্যা মামলায় কারাগারে জাবির সাবেক সহকারী প্রক্টর জনি
হত্যা মামলায় কারাগারে জাবির সাবেক সহকারী প্রক্টর জনি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় ৫০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
কুমিল্লায় পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় ৫০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা
হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী
প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী

২১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ
কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার
বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?
কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ
বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত
ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, সহযোগিতা করবে ফ্রান্স
ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, সহযোগিতা করবে ফ্রান্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাপি ঋণ ও অব্যবস্থাপনায় বন্ধ হচ্ছে ৯ আর্থিক প্রতিষ্ঠান
খেলাপি ঋণ ও অব্যবস্থাপনায় বন্ধ হচ্ছে ৯ আর্থিক প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পণ্যের বদলে আসছে ইয়াবা
পণ্যের বদলে আসছে ইয়াবা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্পন্ন করার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হচ্ছে : সিইসি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্পন্ন করার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হচ্ছে : সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা পিআর চায় তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেন বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় লাইনচ্যুত
যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেন বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় লাইনচ্যুত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব
ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যেই ভারতে নতুন রাষ্ট্রদূত ট্রাম্পের
শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যেই ভারতে নতুন রাষ্ট্রদূত ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন-জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠকের পরিকল্পনা হয়নি: রাশিয়া
পুতিন-জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠকের পরিকল্পনা হয়নি: রাশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা
হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা
হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্রয়ের তারিখ এবং ভেন্যু ঘোষণা করলেন ট্রাম্প
বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্রয়ের তারিখ এবং ভেন্যু ঘোষণা করলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ আগস্ট)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল
ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাবেক মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টার বাড়িতে এফবিআইয়ের হানা
সাবেক মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টার বাড়িতে এফবিআইয়ের হানা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে
রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুস সালামকে দেখতে হাসপাতালে ডা. রফিক
আবদুস সালামকে দেখতে হাসপাতালে ডা. রফিক

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পিয়াইনে টাস্কফোর্সের দফায় দফায় অভিযান, ডুবানো হলো ২ নৌকা
পিয়াইনে টাস্কফোর্সের দফায় দফায় অভিযান, ডুবানো হলো ২ নৌকা

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দেশের চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত
দেশের চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

অনড় অবস্থানে দলগুলো
অনড় অবস্থানে দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান
একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়ের জটিল সমীকরণ
জয়ের জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর
হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর

পেছনের পৃষ্ঠা

সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই
সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি
মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমাহীন বর্বরতা
সীমাহীন বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের
দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়া কেন মেজাজ হারান
জয়া কেন মেজাজ হারান

শোবিজ

দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না
দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের
রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত

সম্পাদকীয়

কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না
কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়
দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত
ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত

পূর্ব-পশ্চিম

জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই
জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু
সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট
মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট

দেশগ্রাম

পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর
পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে

রকমারি

রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে
রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে

পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ
মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ

পূর্ব-পশ্চিম

সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

যে মুক্তিযুদ্ধ আমাদের মানচিত্র দিয়েছে সেটাই স্বাধীনতা : টুকু
যে মুক্তিযুদ্ধ আমাদের মানচিত্র দিয়েছে সেটাই স্বাধীনতা : টুকু

খবর

শিক্ষা উপকরণ বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
শিক্ষা উপকরণ বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

দেশগ্রাম