শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৯ জুন, ২০২১ আপডেট:

দেশে বাড়ছে মানসিক রোগী

২০১৮-১৯ সালের জাতীয় জরিপ অনুযায়ী ১ কোটি ৭৭ লাখ মানুষ মানসিক রোগে ভুগছেন, ২০০৫ সালে এ সংখ্যা ছিল ১ কোটি ২২ লাখ ৪৪ হাজার, এদের ৯২ শতাংশ চিকিৎসকের পরামর্শ নেন না, করোনাকালে ভয়াবহ আকার ধারণ করছে উদ্বেগ ও বিষণ্নতা
মাহমুদ আজহার ও জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
দেশে বাড়ছে মানসিক রোগী

সোমবার, বেলা বারোটা। রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য হাসপাতালের বহির্বিভাগে অপেক্ষমাণ রোগীদের জন্য রাখা বেঞ্চে বসে একমনে কথা বলছে এক কিশোরী। তার পাশে বসে অঝোরে কাঁদছেন মা। একটু কাছে গিয়ে খেয়াল করলে কানে আসে কিছু কথা। মেয়েটি বলছে, ‘আম্মাকে বলি আমার বেড়াতে ভালো লাগে, সাঁতার কাটতে ভালো লাগে। কিন্তু আমাকে পানিতে নামতে দেয় না।’ সমস্যা বিষয়ে জিজ্ঞাসা করলে মেয়েটির মা হাজেরা বেগম বলেন, তার দুই ছেলেমেয়ের মধ্যে ছোট ১৩ বছরের তানিয়া। পড়াশোনায় মেধাবী তানিয়া নিয়মিত স্কুলে যেত, পড়াশোনা করত। করোনাকালে তার স্কুলের ক্লাস, প্রাইভেট টিউশন সব চলছে অনলাইনে। সে খুব মনোযোগী লেখাপড়ায়। কিন্তু ছয় মাস আগে তার আচরণে অস্বাভাবিকতা দেখা দেয়। অনিয়মিত ঘুম, খাওয়া এবং অসংলগ্ন কথা বলতে থাকে। কিছুদিন ধরে পরিস্থিতি বেগতিক দেখে তারা মানসিক হাসপাতালে এনেছেন। ডাক্তার বহির্বিভাগে দেখেছেন আরও কিছু পরীক্ষার জন্য অপেক্ষা করতে বলেছেন। হতাশা, বিষণ্নতা ও অবসাদ থেকে ভয়াবহ আকারে বাড়ছে মানসিক রোগী। সর্বশেষ জাতীয় জরিপে দেখা যায় দেশে প্রায় ১ কোটি ৭৭ লাখ মানুষ মানসিক সমস্যায় ভুগছেন। জনসংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে গত ১৪ বছরে প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে মানসিক রোগী বেড়েছে ৫৪ লাখ ৫৯ হাজার ৮৩৮ জন। করোনাকালে এ পরিস্থিতি আরও ব্যাপক রূপ নিয়েছে। এ প্রসঙ্গে জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের সহযোগী অধ্যাপক ডা. হেলাল উদ্দিন আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেছেন, চারদিকের ঘটনাপ্রবাহ বিশ্লেষণ থেকে এবং আমাদের রোগী দেখার অভিজ্ঞতায় বলছি মানসিক রোগের ঝুঁকি অনেক বেড়েছে। নতুন ধরনের জীবন ধারায় মানসিক ভারসাম্য হারানোর উপাদান বেড়ে যাচ্ছে। জীবিকার সংকট, ভয়, আতঙ্ক, চোখের সামনে বীভৎস মৃত্যু দেখা, নৃশংসতা আমাদের মানসিক রোগের দিকে ঠেলে দিচ্ছে।  তিনি বলেন, মানসিক সমস্যা বাড়ছে। মানুষের সহ্যক্ষমতা কমে যাচ্ছে। পারিবারিক সহিংসতা বহু গুণ বেড়েছে। দেশে এলএসডির মতো মাদক সেবন চলছে, মাদকাসক্ত হচ্ছে মানুষ, আত্মহত্যা বাড়ছে। সন্তানকে হত্যা করছে, স্ত্রীকে নৃশংসভাবে হত্যা করছে, মানুষকে হত্যা করে টুকরো টুকরো করছে। এ রকম ঘটনা আগেও ঘটত কিন্তু ইদানীং আশঙ্কাজনক হারে বেড়েছে।

বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের তথ্য সূত্রে জানা যায়, ২০০৫ সালে দেশে প্রাপ্তবয়স্ক নাগরিকের সংখ্যা ছিল ৭ কোটি ৬৫ লাখ ২৬ হাজার ৯৯৫ জন। আর জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য জরিপ অনুযায়ী সে সময় প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের মধ্যে মানসিক রোগে আক্রান্ত ছিলেন ১৬ শতাংশ। অর্থাৎ ওই সময়ে প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের মধ্যে মানসিক রোগে আক্রান্ত ছিলেন প্রায় ১ কোটি ২২ লাখ ৪৪ হাজার ৩১৯ জন। এর পরে সর্বশেষ ২০১৮-১৯ সালে জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য জরিপে উঠে আসে প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের ১৭ শতাংশ মানসিক রোগে আক্রান্ত। ২০১৮ সালে দেশে প্রাপ্তবয়স্ক নাগরিকের সংখ্যা ১০ কোটি ৪১ লাখ ৪২ হাজার ১০৫ জন। সে হিসাবে মানসিক রোগে আক্রান্ত প্রায় ১ কোটি ৭৭ লাখ ৪ হাজার ১৫৭ জন। এসব ব্যক্তির ৯২ শতাংশ চিকিৎসকের পরামর্শ কিংবা সেবা নেন না। জরিপে জানা যায়, ১৮ শতাংশ শিশু-কিশোরের মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা আছে। তাদের ৯৫ শতাংশ কোনো চিকিৎসা নেয় না।

জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের হিসাবে, দেশের সাড়ে ১৬ কোটির বেশি মানুষের জন্য মানসিক রোগের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক রয়েছেন ২৭০ জন। আর কাউন্সেলিংয়ের জন্য সাইকোলজিস্ট রয়েছেন মাত্র ২৫০ জন। যেখানে দেশের প্রায় ১৭ শতাংশ মানুষের কোনো না কোনো মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা রয়েছে। কিন্তু এর চিকিৎসায় পর্যাপ্ত দক্ষ জনবল নেই। রয়েছে অবকাঠামো সংকট। সরকারি বিশেষায়িত হাসপাতাল আছে দুটি, ঢাকা ও পাবনায়। স্বাস্থ্য অধিদফতর সূত্র জানায়, ঢাকায় সরকার অনুমোদিত বেসরকারি মানসিক হাসপাতাল আছে ১৫টি।  

জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, গত বছর করোনাকালে হাসপাতালে সব বিভাগ মিলিয়ে সেবা নিয়েছেন ৪৯ হাজার ১১২ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২০ হাজার ৫৮২ জন, নারী ১৬ হাজার ৪৮০ জন এবং শিশু ৫ হাজার ৮৫১ জন। দেশব্যাপী করোনা সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ায় গত বছর তুলনামূলক কম রোগী হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে এসেছেন। ২০১৯ সালে এই হাসপাতালে সবচেয়ে বেশি মানসিক স্বাস্থ্যের চিকিৎসা নিয়েছেন ৬৭ হাজার ৪৭৪ জন। এ ছাড়া ২০১৮ সালে ৬৩ হাজার ৬৬২ জন, ২০১৭ সালে ৫৮ হাজার ৯৮৪ জন এবং ২০১৬ সালে ৫৫ হাজার ৩৬৭ জন মানসিক স্বাস্থ্য চিকিৎসা নিয়েছেন। এই হাসপাতালে ২০১৬-১৯ সাল পর্যন্ত চিকিৎসা নেওয়া রোগীর পরিসংখ্যান লক্ষ্য করলে দেখা যায়, প্রতিবছর রোগীর গ্রাফ ঊর্ধ্বমুখী। ২০২০ সালে দেশের আরেক বিশেষায়িত হাসপাতাল পাবনা মানসিক হাসপাতালে সেবা নিয়েছেন ৫৪ হাজার ৭১ জন। ২০১৯ সালে বর্হিবিভাগে সেবা নিয়েছেন ৫১ হাজার ৩৪১ জন। সেখানেও প্রতিবছর বাড়ছে রোগীর সংখ্যা।

জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের পরিচালক অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘মানুষের মানসিকতা তৈরি হয় সামাজিক পরিবেশ থেকে। আমরা ইদানীং নৃশংসতা দেখছি মানুষের আচরণে। যোগাযোগ প্রযুক্তির এই যুগে বিশ্বের অন্যান্য দেশের সঙ্গে সংযুক্ত থাকা খুব সহজ হয়ে গেছে। ফলে আমাদের দেশের বিভিন্ন ঘটনা ছাড়াও অন্যান্য দেশের ঘটনাবলিও মানুষের আচরণে প্রভাব বিস্তার করছে। বিশ্বজুড়ে যৌনতা ও মাদক নিয়ে বাণিজ্যের এক বিশাল বাজার গড়ে উঠেছে। এই অপরাধ ও সামাজিক বৈষম্য টিকিয়ে রাখার জন্য প্রয়োজন হয় সন্ত্রাসমূলক কাজ। এই প্রত্যেকটা বিষয় আমাদের ওপর প্রভাব বিস্তার করছে। এর প্রকাশ হিসেবে সম্প্রতি নৃশংস কতগুলো ঘটনা আমাদের দেশে ঘটেছে। এটা একদিনে হয়নি, দীর্ঘদিনের ফল। টিকটকের মাধ্যমে নারী পাচার হচ্ছে। প্রযুক্তিকে অপরাধ সংঘটনে ব্যবহার করছে মানুষ। এসব সামাজিক অসুস্থতার প্রকাশ।’

করোনা মহামারীতে জীবন-জীবিকা এলোমেলা হয়ে গেছে। কর্মহারা হয়ে পড়ছে মানুষ, এক বছরের বেশি সময় ধরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে তালা। শিক্ষা জীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়া শিশু-কিশোর-তরুণদের আসক্তি বাড়ছে ইউটিউব, টিকটক, লাইকিসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। সার্বিক এই পরিস্থিতি তাদের মনোজগতে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলছে। এর প্রমাণ মিলেছে অল্প পরিসরে হওয়া কিছু গবেষণায়। গত বছরের ১৯-২৮ জুন পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত ৫০৯ জন শিক্ষার্থীর মানসিক স্বাস্থ্যের অবস্থা মূল্যায়ন নিয়ে গবেষণা হয়েছে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক নাহিদা সালমার নেতৃত্ব্ েপাঁচ সদস্যের গবেষণা দলে ছিলেন পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী মোহাম্মদ খায়রুল আলম, ফেরদৌস বিন আলী, রাজন বণিক ও সাবিনা ইয়াসমিন। এই গবেষণা প্রতিবেদনটি জার্মান পাবলিক হেলথ জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে। গবেষণায় উল্লেখ করা হয়, দীর্ঘদিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকা, শিক্ষার্থীদের মনস্তাত্ত্বিক স্বাস্থ্যের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলেছে। গবেষণার ফলে দেখা যায়, এই শিক্ষার্থীদের মধ্যে ৪ দশমিক ৩২ শতাংশ হালকা, ৭২ দশমিক ৭ শতাংশ মধ্যম, ১২ দশমিক ৫৭ শতাংশ মাঝারিভাবে মারাত্মক এবং ১০ দশমিক ৪১ শতাংশ গুরুতর মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যায় ভুগছেন। পরিবারের সদস্যদের করোনা আক্রান্ত হওয়া, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের অধিক ব্যবহার এবং ধূমপানের অভ্যাস শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য ক্ষতির কারণ।

এ ছাড়া মো. মোয়াজ্জেম হোসেন, রাজু মাহমুদ, নাজমুল হোসাইন, শরিফ হোসাইন, রাজন বণিক ও সাবিনা ইয়াসমিনকে সঙ্গে নিয়ে করোনাকালে শিশুদের মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ে নাহিদা সালমার আরেকটি গবেষণা প্রকাশ পায়। গত বছরের ২৫ এপ্রিল-৯ মে পর্যন্ত ১৫ বছরের কম বয়সী ৩৮৪ জনের ওপর এই জরিপ চালানো হয়। সেখানে দেখা যায়, ৪৩ শতাংশ শিশু অতি অল্প মানসিক অস্থিরতায় ভুগছে, ৩০ দশমিক ৫ শতাংশ অল্পভাবে, ১৯ দশমিক ৩ শতাংশ পরিমিত মাঝারিভাবে, ৭ দশমিক ২ শতাংশ শিশু মারাত্মকভাবে অস্থিরতায় ভুগছে।

ডা. হেলাল উদ্দিন আহমেদ বলেন, করোনাকালে মানসিক স্বাস্থ্য পরিস্থিতি জানতে বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, এ সময় মানুষের উদ্বেগ ও বিষণœতার হার কয়েক গুণ বেড়েছে। আয় সংকুচিত হয়ে মানুষের হতাশা বাড়ছে, মানসিক স্বাস্থ্যের সংকট দেখা দিচ্ছে। আমরা হয়তো একদিন করোনাভাইরাসের থাবা থেকে মুক্ত হব। কিন্তু আমাদের মানসিক স্বাস্থ্য ক্রমে ঝুঁকিপূর্ণ হচ্ছে। মহামারী করোনার প্রতিঘাতে সব বয়সী মানুষকেই মানসিক স্বাস্থ্যের সমস্যার ভুক্তভোগী হতে হচ্ছে। বিশেষ করে কিশোর-তরুণদের মধ্যে মানসিক সমস্যায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি।

এই বিভাগের আরও খবর
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
আমার দুই পায়ে ছয় রাউন্ড গুলি করে পুলিশ
আমার দুই পায়ে ছয় রাউন্ড গুলি করে পুলিশ
পলাতকরা প্রার্থী নন থাকছে ‘না’ ভোট
পলাতকরা প্রার্থী নন থাকছে ‘না’ ভোট
নির্বাচন কমিশনে ৩৬ দফা প্রস্তাব বিএনপির
নির্বাচন কমিশনে ৩৬ দফা প্রস্তাব বিএনপির
নীতিরও আমূল পরিবর্তন দরকার
নীতিরও আমূল পরিবর্তন দরকার
বাংলাদেশে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন প্রয়োজন
বাংলাদেশে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন প্রয়োজন
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে কোনো কোনো দল
নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে কোনো কোনো দল
ডিসেম্বরে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ডিসেম্বরে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশ থেকে প্রশিক্ষিত তিন হাজার কর্মী নেবে জাপান
বাংলাদেশ থেকে প্রশিক্ষিত তিন হাজার কর্মী নেবে জাপান

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে শারীরিক প্রতিবন্ধী ইমামের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে শারীরিক প্রতিবন্ধী ইমামের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

চীনা কমিউনিস্ট পার্টির বৈঠক থেকে যে তিন সিদ্ধান্ত এলো
চীনা কমিউনিস্ট পার্টির বৈঠক থেকে যে তিন সিদ্ধান্ত এলো

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য চুক্তি কোন শর্তে হতে পারে?
ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য চুক্তি কোন শর্তে হতে পারে?

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ায় মুখোমুখি হচ্ছেন ট্রাম্প ও শি জিন পিং
দক্ষিণ কোরিয়ায় মুখোমুখি হচ্ছেন ট্রাম্প ও শি জিন পিং

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জকিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের ক্যাম্পেইন
জকিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের ক্যাম্পেইন

৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রুশ তেল কেনা ‘স্থগিত’ করল চীনের রাষ্ট্রীয় কোম্পানিগুলো
রুশ তেল কেনা ‘স্থগিত’ করল চীনের রাষ্ট্রীয় কোম্পানিগুলো

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাপসিকাম খাওয়ার ৮ উপকারিতা
ক্যাপসিকাম খাওয়ার ৮ উপকারিতা

১১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ইসরায়েল নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে, ট্রাম্পের কঠোর বার্তা
ইসরায়েল নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে, ট্রাম্পের কঠোর বার্তা

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরল ৩০৯ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরল ৩০৯ বাংলাদেশি

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৪৬৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৪৬৮

২২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা
কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে পৌঁছেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ
চট্টগ্রামে পৌঁছেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানি হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানি হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকির পর পশ্চিম তীর দখল স্থগিত করল ইসরায়েল
ট্রাম্পের হুমকির পর পশ্চিম তীর দখল স্থগিত করল ইসরায়েল

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভোটকেন্দ্রে প্রথম প্রতিরক্ষা স্তর হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন আনসার সদস্যরা’
‘ভোটকেন্দ্রে প্রথম প্রতিরক্ষা স্তর হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন আনসার সদস্যরা’

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গ্রিনমাইন্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে অনুষ্ঠিত হলো সায়েন্স ফেয়ার
গ্রিনমাইন্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে অনুষ্ঠিত হলো সায়েন্স ফেয়ার

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অ্যানথ্রপিককে ১০ লাখ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা চিপ দেবে গুগল
অ্যানথ্রপিককে ১০ লাখ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা চিপ দেবে গুগল

৫৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইসরায়েলি পার্লামেন্টে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের তীব্র নিন্দা বাংলাদেশের
ইসরায়েলি পার্লামেন্টে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের তীব্র নিন্দা বাংলাদেশের

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের সহায়তায় চুরি হওয়া ভ্যান ফিরে পেলেন হাফিজ শেখ
পুলিশের সহায়তায় চুরি হওয়া ভ্যান ফিরে পেলেন হাফিজ শেখ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দৌলতপুরে জমি সংক্রান্ত বিরোধে যুবক খুন, আহত ৩
দৌলতপুরে জমি সংক্রান্ত বিরোধে যুবক খুন, আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বুধ ও শুক্রের মাঝখানে ঘুরছে রহস্যময় গ্রহাণু
বুধ ও শুক্রের মাঝখানে ঘুরছে রহস্যময় গ্রহাণু

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের শামিল: এম এ মালিক
পিআর গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের শামিল: এম এ মালিক

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্ষতিপূরণ দাও, নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে বিনিয়োগ বাড়াও’
‘ক্ষতিপূরণ দাও, নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে বিনিয়োগ বাড়াও’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রকাশ পেল সত্য, মালাইকা অরোরার বয়স বিতর্কের অবসান
প্রকাশ পেল সত্য, মালাইকা অরোরার বয়স বিতর্কের অবসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে তৈরি করুন বানানা পুডিং
ঘরে তৈরি করুন বানানা পুডিং

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

জলপাই হাটে কেনা বেচা হয় কোটি টাকার জলপাই
জলপাই হাটে কেনা বেচা হয় কোটি টাকার জলপাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে সংবাদ সম্মেলন করে আ.লীগ নেতার পদত্যাগ ঘোষণা
গোপালগঞ্জে সংবাদ সম্মেলন করে আ.লীগ নেতার পদত্যাগ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী
নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র
পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি খুবই হতাশ: স্যামি
আমি খুবই হতাশ: স্যামি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়ান যুব গেমসে এবার ইতিহাস গড়লো বালক কাবাডি দল
এশিয়ান যুব গেমসে এবার ইতিহাস গড়লো বালক কাবাডি দল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

২৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’
‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন
টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’
‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌম্য ফর্মে ফিরে আবারও দেখালেন আশার আলো
সৌম্য ফর্মে ফিরে আবারও দেখালেন আশার আলো

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনকে ১৫০ যুদ্ধবিমান দেবে সুইডেন
ইউক্রেনকে ১৫০ যুদ্ধবিমান দেবে সুইডেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বাড়তি শুল্কে মিয়ানমারে বন্ধ হচ্ছে একের পর এক পোশাক কারখানা
ট্রাম্পের বাড়তি শুল্কে মিয়ানমারে বন্ধ হচ্ছে একের পর এক পোশাক কারখানা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল
এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’
সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক

শোবিজ

বাংলাদেশের সিরিজ জয়
বাংলাদেশের সিরিজ জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি
বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি

দেশগ্রাম

সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

নগর জীবন

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক

দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি

প্রথম পৃষ্ঠা

দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

নগর জীবন

একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার
একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

বিচার কাজ শেষ আসছে রায়
বিচার কাজ শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি
১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি

পেছনের পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ
থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ

নগর জীবন

১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি
১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি

শোবিজ

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

কাবাডিতে এলো দুই পদক
কাবাডিতে এলো দুই পদক

মাঠে ময়দানে

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে