শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৭ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

কারাবন্দী দিবসের আলোচনা সভায় বক্তারা

দলের বড় বড় অনেক নেতা শেখ হাসিনাকে গ্রেফতারের ইন্ধন জুগিয়েছিলেন

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
দলের বড় বড় অনেক নেতা শেখ হাসিনাকে গ্রেফতারের ইন্ধন জুগিয়েছিলেন

দলের বড় বড় অনেক নেতা সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সঙ্গে হাত মিলিয়ে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকে গ্রেফতারের ইন্ধন জুগিয়েছিলেন- এই অভিযোগ করেছেন আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতারা। শেখ হাসিনার কারাবন্দী দিবস উপলক্ষে গতকাল ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় বক্তারা আরও অভিযোগ করেন, শেখ হাসিনাকে রাজনীতি থেকে মাইনাস করে নিজেদের বিকল্প ভাবতে শুরু করেছিলেন। নেতারা এখন বড় বড় পদধারী, মন্ত্রিত্বও পেয়েছেন। শেখ হাসিনা বিশাল হৃদয়ের অধিকারী। সবাইকে নিয়েই তিনি চলেছেন। তারা বলেন, ষড়যন্ত্র এখনো থেমে নেই। এই অপশক্তির বিরুদ্ধে আমাদের ঐক্যবদ্ধ লড়াই চালিয়ে যেতে হবে। সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে যেন আরেকটি ১৫ আগস্ট না ঘটে। সকাল সাড়ে ১০টায় ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফীর সভাপতিত্বে এ আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন দলটির সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আরও বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী, কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক, জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম ও মহানগর দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক মো. হুমায়ুন কবির প্রমুখ। প্রধান অতিথির বক্তৃতায় ওবায়দুল কাদের বলেন, এখনো অনেকে আরও একটা এক-এগারোর রঙিন স্বপ্নে বিভোর। তবে জনবিচ্ছিন্ন হয়ে যারা এসব খোয়াব দেখছেন, বাংলাদেশের মানুষ তাদের সে স্বপ্ন সফল হতে দেবে না।  আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, দলের ভিতর ও বাইরের ষড়যন্ত্রকারী, দেশ-বিদেশের ষড়যন্ত্রকারীরা তখন শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসবেন সেটা চায়নি। তারা দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামের পর আওয়ামী লীগের নিশ্চিত বিজয় ছিনিয়ে নিতে সব আয়োজন করে ফেলেছিল। এমন সময় সেনাসমর্থিত সরকার ক্ষমতায় আসে। তারা কিংস পার্টি তৈরি করে ক্ষমতা দীর্ঘায়িত করার চেষ্টাও করেছে। আমাদের শীর্ষ দুর্নীতিবাজ বানিয়ে মনোবল ভাঙার চেষ্টা করা হয়েছে। আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের ওপর দমন-পীড়ন চালাতে থাকে। তখন স্বেচ্ছাসেবক লীগ-যুবলীগের মতো ফ্রন্টলাইন শক্তিকে দমিয়ে রাখতে অগণতান্ত্রিক সে সরকার অপতৎপরতা চালায়। তারা ভেবেছিল যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, ছাত্রলীগকে দমিয়ে রাখা গেলেই শেখ হাসিনাকে দুর্বল করে দেওয়া যাবে।  যুবলীগের সাবেক চেয়ারম্যান নানক বলেন, ১/১১ সরকারের সময়ে আমাদের নেত্রী জানান ‘তোমরা (মির্জা আজম ও নানক) আত্মগোপনে চলে যাও, প্রয়োজনে একশো হাত মাটির নিচে চলে যাও, তোমাদের ক্রসফায়ার দেবে’। তিনি বলেন, নেত্রীকে যেদিন গ্রেফতার করা হয়, সেদিন ভোরে নেত্রী আমাকে ফোন করে বললেন, নানক-আজম আমি চলে যাচ্ছি। একটা চিঠি লিখে যাচ্ছি এটা দেশবাসীর উদ্দেশে প্রচার করবে। নানক-এটাই হয়তো তোমাদের সঙ্গে শেষ কথা। আমাকে কী করবে তাও জানি না। কিন্তু আওয়ামী লীগ নেতারা কী পরিমাণ বিশ্বাসঘাতকতা করতে পারে, আমাকে গ্রেফতারের পর দেখো। সেদিন আমরা অনেক নেতার মুখোশ দেখেছিলাম। সাবেক প্রতিমন্ত্রী নানক বলেন, আজকের বাংলাদেশে কাক ও কোকিল চেনা বড় দুষ্কর। আমরা চিহ্নিত করতে পারছি না কে আপন কে পর। সাদা আর কালো মিলেমিশে একাকার হয়ে গেছে। তাই সামনে যত ষড়যন্ত্রই থাক ষড়যন্ত্রের জাল ছিন্নভিন্ন করে নেত্রীর নেতৃত্বে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।  আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, আওয়াম লীগের শ্রদ্ধেয় অনেক নেতা, যাদের আমরা পীরের মতো শ্রদ্ধা করতাম, বাবার আসনে বসিয়েছিলাম তারাও ষড়যন্ত্র করেছেন। বঙ্গবন্ধুকন্যাকে রাজনীতি থেকে সরিয়ে দিতে ষড়যন্ত্র করেছেন গোপনে। তিনি বলেন, তারা শেখ হাসিনাকে মাইনাস করতে চেয়েছেন। শেখ হাসিনার বিকল্প ভাবতে শুরু করেছিলেন। তারা নিজেদের জাতীয় নেতা দাবি করেন। তিনি বলেন, দুর্দিনে সুবিধা খোঁজা এসব নেতাকে চিনতে হবে, জানতে হবে।  নাছিম বলেন, অনেকেই সেদিন আমাদের বলেছিলেন, নেত্রীর পরে কাকে দেওয়া যায়? শেখ হাসিনার কথা ভুলে যাও। হাজারো প্রমাণ আছে। তিনি বলেন, এখনো ষড়যন্ত্র থেমে নেই। একটা শ্রেণি তৈরি হয়েছে, যারা জীবনে ছাত্রলীগ করেনি, বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক পরিচয় পাওয়ার জন্য এখন বলছে বাকশাল করেছেন। তারা ইতিহাস বিকৃত করার পাঁয়তারা করছেন। তিনি বলেন, এই আওয়ামী লীগ অফিসে তালা দিতে এসেছিল, সেসব সুবিধাবাদীর ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে। সভায় আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম বলেন, আমরাই বিএনপি-জামায়াত সরকারের নির্যাতনের এক পর্যায়ে চেয়েছিলাম সেনা সরকার ক্ষমতায় আসুক কিছুদিনের জন্য। সেনাসমর্থিত সরকার আসার পর আমরা আনন্দ মিছিলও করেছিলাম। কিন্তু পরে দেখলাম তাদের ভিন্ন রূপ। তারা বিভিন্ন মিথ্যা মামলা দিয়ে আওয়ামী লীগ নেতাদের হয়রানি শুরু করে। সেনাসমর্থিত সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা বিদেশে (আমেরিকায়) যান, তখন তাঁকে বলেছিলাম আপনার ফেরায় বাধা আসতে পারে। তখন তিনি বলেছেন, আকাশপথে যদি না আসতে দেয় পায়ে হেঁটে হলেও দেশে আসব। প্রেসিডিয়াম সদস্য মতিয়া চৌধুরী বলেন, ঘুমন্ত শহরে ভোরে শেখ হাসিনাকে আটক করে আদালতে নেওয়া হয়। সেখানে দলের আইনজীবীরা থাকলেও নেত্রী নিজেই আদালতে যুক্তি তুলে ধরছিলেন। সেদিন সারা শহরের নেতা-কর্মীরা আদালতে হাজির হন। কোর্ট এক রকম ঘেরাও করে রাখেন। তিনি বলেন, নেত্রীকে গ্রেফতারের পর জিল্লুর রহমানকে ভারপ্রাপ্ত সভাপতি করা ছিল সবচেয়ে যুগোপযোগী সিদ্ধান্ত। জিলুøুর রহমানের কারণে অনেকে খেলাধুলা করার সুযোগ পায়নি। আওয়ামী লীগ কর্মীনির্ভর দল বলেই শেখ হাসিনাকে মাইনাস করতে পারেনি : এদিকে দুপুরে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট আয়োজিত ভার্চুয়াল আলোচনা সভায় বক্তারা বলেছেন, আওয়ামী লীগ নেতানির্ভর দল নয়, কর্মীনির্ভর দল। নেতারা বিভ্রান্ত হলেও কর্মীরা সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নেয়। সে কারণে ১/১১-এর সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনাকে মাইনাস করতে পারেনি। তৃণমূলে কর্মীরাই সংগঠনের মূল চালিকাশক্তি। বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের কার্যকরী সভাপতি রফিকুল আলমের সভাপতিত্বে ভার্চুয়াল আলোচনায় প্রধান অতিথি ছিলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী অ্যাডভোকেট শ ম রেজাউল করিম এমপি। সংগঠনের সাংগঠনিক সম্পাদক সুজন হালদারের সঞ্চালনায় অংশ নেন পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এ কে এম এনামুল হক শামীম, সাবেক মন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম এমপি, ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ, আওয়ামী লীগ নেতা বলরাম পোদ্দার, বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের সাধারণ সম্পাদক অরুণ সরকার রানা ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তারিন জাহান, আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ উপকমিটির সদস্য সাংবাদিক রফিকুল ইসলাম রনি প্রমুখ।

শ ম রেজাউল করিম বলেন, এখনো কিন্তু শেখ হাসিনা নিরাপদ নন। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের দাবিদার অনেক শক্তি কিন্তু চান শেখ হাসিনা না থাকলে ভালো হয়। অনেক অপশক্তিও এটাই চায়। কারণ, মুক্তিযুদ্ধের কেন্দ্রবিন্দু হচ্ছেন শেখ হাসিনা। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাত ধরে দেশে গণতান্ত্রিক অভিযাত্রার যে সূচনা হয়েছিল, আজ তাঁরই সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে তা বিকশিত হয়েছে। পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীম বলেন, দেশের বিকাশমান গণতন্ত্রকে কফিনবন্দী করে দীর্ঘস্থায়ী সেনা শাসন বলবৎ করার জন্যই সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার মিথ্যা ও সাজানো মামলায় শেখ হাসিনাকে গ্রেফতার করেছিল। বিএনপির একগুঁয়েমির কারণে দেশে ১/১১ সৃষ্টি হয়েছিল। সে সময়ে বিএনপি ক্ষমতায় ছিল। কিন্তু প্রথমে গ্রেফতার করা হয় বঙ্গবন্ধুকন্যাকে। কারণ ষড়যন্ত্রকারীরা মনে করেছিল শেখ হাসিনাকে রাজনীতি থেকে মাইনাস করতে পারলে দেশকে পাকিস্তানি ভাবধারায় ফিরিয়ে আনা যাবে। তিনি বলেন, জনগণের সমর্থন নিয়ে টানা তৃতীয়বারের মতো ক্ষমতায় এসে দেশকে উন্নয়নের শিখরে নিয়ে যাচ্ছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা। এ সময় তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের মূল্যায়ন করার দাবি জানান।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম
মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া
শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৩৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা
লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার
জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা